ঢাকা, শুক্রবার, ৯ মে ২০২৫ ২৭ বৈশাখ ১৪৩২
 
শিরোনাম

আ.লীগের লিফলেট বিতরণ করে ভাইরাল সেই শিক্ষা ক্যাডার বরখাস্ত

অনলাইন ডেস্ক
৬ মে, ২০২৫ ১৯:১৭
অনলাইন ডেস্ক
আ.লীগের লিফলেট বিতরণ করে ভাইরাল সেই শিক্ষা ক্যাডার বরখাস্ত
ফাইল ছবি।

আওয়ামী লীগের পক্ষে রাজধানীতে লিফলেট বিতরণ করে চাকরি খোয়ালেন শিক্ষা ক্যাডারের আলোচিত কর্মকর্তা মুকিব মিয়া। ছাত্রলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা মুকিব ৩১তম বিসিএসের শিক্ষা ক্যাডারে ইংরেজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক। ৫ আগস্টের পর পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তর থেকে তাকে লালমনিরহাট পাটগ্রাম উপজেলার জসমুদ্দিন কাজী আব্দুল গণি কলেজে পদায়ন করা হয়। সেখানে যোগদান না করেই ঢাকায় আওয়ামী লীগের বিভিন্ন কর্মসূচিতে অংশ নিতেন।

জানা যায়, গত ২ ফেব্রুয়ারি আওয়ামী লীগের পক্ষে রাজধানীর জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে দলীয় কর্মীদের সঙ্গে লিফলেট বিতরণ করেন। এই ঘটনা সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে তীব্র সমালোচনা শুরু হয় এবং বিষয়টি সরকারের উচ্চ মহলের নজরে আসে।

বরখাস্তের আদেশে মুকিব মিয়ার বিরুদ্ধে শাহবাগ থানায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনের একটি মামলার কথা উল্লেখ করা হয়েছে। বর্তমানে তিনি ওই মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে রয়েছেন।

এর আগে, গত বছরের ৫ আগস্টের পর মুকিব মিয়া তার ব্যক্তিগত ফেসবুক অ্যাকাউন্টে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তার নেতৃত্বাধীন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কঠোর সমালোচনা করে একাধিক পোস্ট দেন। তার পোস্টগুলোতে বিদ্বেষপূর্ণ ও আপত্তিকর মন্তব্য দেখা যায়। এসব মন্তব্যের জেরে গত ২০ জানুয়ারি তার বিরুদ্ধে ২০১৮ সালের সরকারি কর্মচারী (শৃঙ্খলা ও আপিল) বিধিমালার ৩(খ) ধারা অনুযায়ী বিভাগীয় মামলা করা হয়। একইসঙ্গে, তাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়। এর মধ্যেই তিনি আওয়ামী লীগের লিফলেট বিতরণ কর্মসূচিতে অংশ নেন এবং পরবর্তীতে গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) হাতে গ্রেপ্তার হন।

সরকারি কর্মচারী (আচরণ) বিধিমালা ১৯৭৯-এর ২৫(১) ধারা অনুযায়ী, কোনো সরকারি কর্মকর্তা কোনো রাজনৈতিক দলের সঙ্গে জড়িত থাকতে অথবা কোনো রাজনৈতিক কর্মকাণ্ডে অংশ নিতে পারেন না। অভিযোগ রয়েছে, মুকিব মিয়া এই বিধি লঙ্ঘন করে নিয়মিতভাবে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মসূচিতে অংশ নিতেন এবং লিফলেট বিতরণের ছবিসহ সংশ্লিষ্ট সংবাদ নিজের ফেসবুক ওয়ালে প্রকাশ করতেন। শেষ পর্যন্ত, বিধি লঙ্ঘনের দায়ে তাকে চাকরি হারাতে হলো।

প্রাসঙ্গিক
    মন্তব্য

    সাতক্ষীরায় সাংবাদিককে কারাদণ্ড দেওয়া সেই ইউএনওকে বদলি

    অনলাইন ডেস্ক
    ৬ মে, ২০২৫ ১৮:৫২
    অনলাইন ডেস্ক
    সাতক্ষীরায় সাংবাদিককে কারাদণ্ড দেওয়া সেই ইউএনওকে বদলি

    সাতক্ষীরার তালা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শেখ মো. রাসেলকে রংপুর বিভাগে বদলি করা হয়েছে। সোমবার (৫ মে) জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের মাঠ প্রশাসন-২ শাখা থেকে জারি করা এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।

    সম্প্রতি তালায় সাংবাদিক রোকনুজ্জামান টিপুকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে কারাদণ্ড দিয়ে দেশজুড়ে সমালোচনার মুখে পড়েন ইউএনও শেখ রাসেল। এ ঘটনার পর তাকে নতুন করে রংপুর বিভাগে উপজেলা নির্বাহী অফিসার হিসেবে পদায়ন করে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।
     
    প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়, পদায়নের পর তিনি সংশ্লিষ্ট এলাকায় এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন এবং তাকে ফৌজদারি কার্যবিধির ১৪৪ ধারায় ক্ষমতা প্রদান করা হয়েছে।
     
    এদিকে কারাদণ্ডপ্রাপ্ত কালের কণ্ঠের তালা প্রতিনিধি রোকনুজ্জামান টিপু সাংবাদিকদের টানা আন্দোলন ও অবস্থান কর্মসূচির পর গত ২৪ এপ্রিল বিকেল ৩টা ৪৫ মিনিটে সাতক্ষীরা জেলা কারাগার থেকে জামিনে মুক্তি পান।
     
    জানা গেছে, খলিলনগর ইউনিয়নসহ তালা উপজেলার কয়েকটি ইউনিয়নে দুর্নীতি ও অনিয়মের প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিলেন টিপু। তারই জেরে ২১ এপ্রিল ইউএনও রাসেল তাকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে সাজা দেন বলে অভিযোগ সাংবাদিকদের। 
     
    ঘটনার পর প্রশাসনের পৃষ্ঠপোষকতায় ইউএনওর সমর্থনে স্থানীয় ঠিকাদার ও রাজনৈতিক কর্মীরা ২৭ এপ্রিল মানববন্ধনের আয়োজন করেন, যা নতুন করে বিতর্কের জন্ম দেয়।

    সাংবাদিক নেতারা বলছেন, একজন প্রশাসনিক কর্মকর্তার বিরুদ্ধে প্রকাশিত সংবাদ নিয়ে এভাবে প্রতিক্রিয়া জানানো এবং সাংবাদিককে শাস্তি দেওয়ার ঘটনা স্বাধীন সাংবাদিকতা ও মতপ্রকাশের অধিকারকে হুমকির মুখে ফেলেছে।

    প্রাসঙ্গিক
      মন্তব্য

      ব্যবসায়ীকে জবাই করে হত্যা, ১১ বছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার

      জেলা প্রতিনিধি
      ৬ মে, ২০২৫ ১৮:০
      জেলা প্রতিনিধি
      ব্যবসায়ীকে জবাই করে হত্যা, ১১ বছর পর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেপ্তার

      নোয়াখালীর সোনাইমুড়ীতে যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব। লক্ষ্মীপুরের ব্যবসায়ী আব্দুল মান্নান ভূঁইয়া হত্যা মামলায় দীর্ঘ ১১ বছর ধরে তিনি আত্মগোপনে ছিলেন।

      গ্রেপ্তার মো. জুলফিকার (২৮) লক্ষ্মীপুর জেলার চন্দ্রগঞ্জ থানার সৈয়দপুনর কাশেম ভূঁইয়ার বাড়ির নুরুল ইসলামের ছেলে।

      গতকাল সোমবার (৫ মে) রাতে সোনাইমুড়ী বাইপাস এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।

      র‍্যাব-১১, সিপিসি-৩, নোয়াখালী ক্যাম্পের ভারপ্রাপ্ত কোম্পানি কমান্ডার, সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার মিঠুন কুমার কুণ্ডু এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।  

      প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ২০১৪ সালের ২১ মে রাতে লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার চরশাহী ইউনিয়নের ব্যবসায়ী আব্দুল মান্নান ভূঁইয়াকে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে জবাই করে হত্যা করা হয়। পরদিন তার মরদেহ বাড়ির পাশেই পড়ে থাকতে দেখা যায়। ঘটনার চার দিন পর নিহতের স্ত্রী অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

      প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে আরো বলা হয়েছে, লক্ষ্মীপুর সদর থানায় মামলার তদন্ত শেষে জেলা গোয়েন্দা শাখা আটজন আসামির বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট দাখিল করে। দীর্ঘ সাক্ষ্যগ্রহণ ও শুনানির পর ২০২০ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি আদালত তিন আসামিকে মৃত্যুদণ্ড এবং পাঁচজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা জরিমানার আদেশ দেন। মো. জুলফিকার ছিলেন ওই মামলার একজন যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত আসামি।  ৫ মে রাত ৮টার দিকে র‍্যাব-১১, সিপিসি-৩ এর সদস্যরা নোয়াখালী জেলার সোনাইমুড়ী বাইপাস সড়ক থেকে তাকে গ্রেপ্তার করেন। পরে আসামিকে লক্ষ্মীপুর জেলার চন্দ্রগঞ্জ থানায় হস্তান্তর করা হয়।
       

      প্রাসঙ্গিক
      মন্তব্য

      রাজশাহী কলেজে ভাইভা দিতে আসা ছাত্রলীগ কর্মীকে পুলিশে সোপর্দ

      ক্যাম্পাস প্রতিনিধি
      ৬ মে, ২০২৫ ১৭:৩৯
      ক্যাম্পাস প্রতিনিধি
      রাজশাহী কলেজে ভাইভা দিতে আসা ছাত্রলীগ কর্মীকে পুলিশে সোপর্দ

      রাজশাহী কলেজে ভাইভা দিতে আসা নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন ছাত্রলীগের এক কর্মীকে আটকের পর পুলিশে সোপর্দ করা হয়েছে।

      মঙ্গলবার (৬ মে) দুপুর ২ টার দিকে কলেজ শাখা ছাত্রদলের নেতৃবৃন্দরা তাঁকে আটকের পর বোয়ালিয়া মডেল থানা-পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।

      ছাত্রলীগের ওই কর্মীর নাম মোঃ মাজহারুল ইসলাম আশিক। তিনি রাজশাহী কলেজের ইতিহাস বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী। তাঁর বাড়ি গাইবান্ধার জেলার সাদুল্লাপুর থানার ক্ষুদ্রকমরপুর গ্রামে। ৫ আগস্ট সরকারের পতনের আগে তিনি কলেজের মুসলিম ছাত্রাবাসের আবাসিক শিক্ষার্থী ছিলেন। 

      তথ্যমতে, আজ মঙ্গলবার কলেজে ভাইভা দিতে মাজহারুল ইসলাম আশিক কলেজে আসে। এ সময় ছাত্রদল কর্মীরা তাঁকে চিনতে পেরে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। জিজ্ঞাসাবাদের সময় তার ফোন দেখতে চাইলে সে জানাই তার কাছে ফোন নেই, সে ফোন ব্যবহার করে না। বিষয়টি আরো সন্দেহজনক মনে হওয়ায় ছাত্রদলের কাছে থাকা পূর্বের ছাত্রলীগের কর্মীদের কলেজ ক্যাম্পাসের বিভিন্ন কার্যক্রমের ছবিতে চেক করা হয়। ছবিগুলোতে দেখা যায়, আওয়ামী লীগ সরকারের শাসন আমলে কলেজ ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগের বিভিন্ন কর্মসূচিতে তার সক্রিয় অংশগ্রহণ রয়েছে এবং ছাত্রলীগের মিছিলগুলোতে তাকে সামনের কাতারে অবস্থান করতে দেখা গেছে। এছাড়াও অভিযোগ রয়েছে রাজশাহী কলেজে ১৬ তারিখের শিক্ষার্থীদের উপর ছাত্রলীগের হামলার দিনেও তার সম্পৃক্ততা রয়েছে। 

      এ বিষয়ে রাজশাহী কলেজ শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক খালিদ বিন ওয়ালিদ (আবির) বলেন, আজ রাজশাহী কলেজ ক্যাম্পাসে নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের একনিষ্ঠ কর্মী এবং রাজশাহী কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি শীর্ষ সন্ত্রাসী ও হত্যা মামলার আসামি রাশিক দত্তের ঘনিষ্ঠ সহযোগী আশিক কলেজে ভাইভা দেয়ার জন্য ক্লাসে উপস্থিত হয়। পরবর্তীতে কলেজ ছাত্রদলের নেতা-কর্মীরা তাকে পুলিশের হাতে তুলে দেয়।

      এসময় তিনি কলেজ প্রশাসনের নিকট দাবি জানিয়ে বলেন, যারা জুলাই আন্দোলনে হামলাকারী তাঁদের বিরুদ্ধে যেন কলেজ প্রশাসনের পক্ষ থেকে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়। এছাড়াও যারা মূখ্য ভূমিকা পালন করেছে তাদের ছাত্রত্ব যেন বাতিল করা হয়।

      এ বিষয়ে বোয়ালিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোস্তাক আহম্মেদ কে ফোন করা হলে তিনি জানান, নতুন করে তার বিরুদ্ধে কোনো মামলা করা হয়নি। পূর্বের একটি মামলা চলমান রয়েছে, সেই মামলায় তাকে চালান করে দেওয়া হবে।

      মুজাহিদুল ইসলাম/

      প্রাসঙ্গিক
        মন্তব্য

        ঈশ্বরগঞ্জে গোপন অভিযানে ১৩ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক কারবারি আটক

        থানা প্রতিনিধি
        ৫ মে, ২০২৫ ১৫:২৫
        থানা প্রতিনিধি
        ঈশ্বরগঞ্জে গোপন অভিযানে ১৩ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক কারবারি আটক

        ময়মনসিংহের ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলায় মাদকবিরোধী অভিযানে ১৩ কেজি গাঁজাসহ দুই মাদক কারবারিকে আটক করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, ময়মনসিংহ শাখা। সোমবার (৫ মে) দুপুরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পৌর এলাকার বাজারসংলগ্ন মহাসড়কে অভিযান চালিয়ে একটি পিকআপভ্যান জব্দসহ গাঁজার এই চালান উদ্ধার করা হয়।

        আটককৃতরা হলেন—সাব্বির মিয়া (২৭), পিতা: লুতু মিয়া এবং মামুন আহাম্মেদ (২৫), পিতা: মুখলেছ আহাম্মেদ। দুজনই হবিগঞ্জ জেলার চুনারুঘাট উপজেলার চান্দনা গ্রামের বাসিন্দা। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা গাঁজা পরিবহনের কথা স্বীকার করেছেন বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।

        মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের ময়মনসিংহ কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক কাউসারুল হাসান রনি বলেন, “গোপন তথ্যের ভিত্তিতে জানতে পারি ময়মনসিংহ-কিশোরগঞ্জ আঞ্চলিক মহাসড়ক ব্যবহার করে মাদক পাচার হচ্ছে। খবর পেয়ে আমরা ঈশ্বরগঞ্জ পৌর বাজার এলাকায় অবস্থান নেই। কিছু সময় পর একটি সন্দেহজনক পিকআপভ্যান থামিয়ে তল্লাশি চালালে পলিথিনে মোড়ানো ১৩ কেজি গাঁজা উদ্ধার করি এবং গাড়িতে থাকা দুজনকে আটক করি।”

        তিনি আরও বলেন, “মাদক পাচার রোধে আমাদের অভিযান চলমান থাকবে। যেখানেই তথ্য পাওয়া যাবে, সেখানেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

        ঈশ্বরগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ওবায়দুর রহমান বলেন, “ঘটনার বিষয়ে আমরা অবগত আছি। অভিযানের পরে আটককৃতদের থানায় হস্তান্তর করা হলে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।”

        প্রাসঙ্গিক
          মন্তব্য
          সর্বশেষ সংবাদ
            সর্বাধিক পঠিত