অগ্রাধিকারে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া
প্রায় তিন লাখ বিদেশি শিক্ষার্থী নেবে অস্ট্রেলিয়া

অস্ট্রেলিয়া আগামী বছর, অর্থাৎ ২০২৬ সালে বিদেশি শিক্ষার্থীদের ভর্তির সীমা ৯ শতাংশ বাড়িয়ে ২ লাখ ৯৫ হাজার করবে। সোমবার (৪ আগস্ট) দেশটির সরকার জানিয়েছে, এ ক্ষেত্রে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার আবেদনকারীদের অগ্রাধিকার দেওয়া হবে।
চলতি বছর আবাসনের দাম বৃদ্ধির সঙ্গে অভিবাসন রোধ করার জন্য মোট ২ লাখ ৭০ হাজার আসন বরাদ্দ করা করা হয়েছিল।
সরকার জানিয়েছে, সফলভাবে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীর সংখ্যা 'নিয়ন্ত্রণের মধ্যে' নামিয়ে আনার কারণে ২০২৬ সালে অতিরিক্ত ২৫ হাজার আসন বাড়ানো হচ্ছে।
কোভিড ১৯-এর পর রেকর্ড সংখ্যক আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী দেশে ফিরে আসায় অস্ট্রেলিয়া ২০২৩ অর্থবছরে প্রায় ৬ লাখ শিক্ষার্থীর ভিসা দিয়েছিল। দেশটিতে সবচেয়ে বেশি শিক্ষার্থী যায় চীন এবং ভারত থেকে।
এদিকে, ভিসা বাড়ানোর পাশাপাশি সরকার ২০২৪ সালে বিদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য ভিসা ফি দ্বিগুণেরও বেশি বৃদ্ধি করেছে এবং নিয়মের 'ফাঁক-ফোঁকর' বন্ধ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে- যার ফলে ক্রমাগত দেশটিতে অবস্থানের মেয়াদ বাড়ানোর অনুমতি কমতে পারে।
চীনের ওপর অস্ট্রেলিয়ার অর্থনৈতিক নির্ভরতা কমাতে দেশটির প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজের লেবার সরকারের লক্ষ্য হলো দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার সঙ্গে সম্পর্ক জোরদার করা।
যুক্তরাষ্ট্রে পড়াশোনা : বাংলাদেশি ছাত্রদের দ্রুত আবেদন করতে বলল দূতাবাস

বাংলাদেশে অবস্থিত মার্কিন দূতাবাস যোগ্য আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ নির্দেশনা জারি করেছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, যারা যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষা গ্রহণে আগ্রহী এবং প্রত্যয়িত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন, তাদের দ্রুত সময়ের মধ্যে ছাত্র ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে।
ভিসা প্রক্রিয়াকরণের জন্য পর্যাপ্ত সময় হাতে রাখার গুরুত্ব তুলে ধরে এই তাগিদ দেওয়া হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) মার্কিন দূতাবাস একটি পোস্ট শেয়ার করে। সেখানে জানানো হয়, আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের ভিসা প্রক্রিয়া সম্পন্ন হতে কিছু সময় লাগে। তাই, শিক্ষাবর্ষ শুরুর আগে পর্যাপ্ত সময় হাতে রেখে ভিসার আবেদন করা অপরিহার্য। এটি শিক্ষার্থীদের সময়মতো তাদের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যোগ দিতে সাহায্য করবে।
দূতাবাস থেকে আরও জানানো হয়েছে, সময়মতো ভিসার জন্য আবেদন করলে ভিসা প্রক্রিয়াকরণে অপ্রত্যাশিত বিলম্ব এড়ানো সম্ভব হবে।
উল্লেখ্য, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের জন্য প্রতি বছর বাংলাদেশের উল্লেখযোগ্য সংখ্যক শিক্ষার্থী আবেদন করেন। যুক্তরাষ্ট্রের দূতাবাস নিয়মিতভাবে শিক্ষার্থীদের জন্য ভিসা প্রক্রিয়া সহজ করতে এবং প্রয়োজনীয় তথ্য সরবরাহ করে থাকে।
শিক্ষার্থীদের যেকোনো তথ্যের জন্য মার্কিন দূতাবাসের অফিসিয়াল ওয়েবসাইট এবং সংশ্লিষ্ট শিক্ষা বিষয়ক সেবাদানকারী সংস্থার সঙ্গে যোগাযোগ করার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
থাইল্যান্ডের AIT ফুল ফ্রি স্কলারশিপে মাস্টার্স ও পিএইচডির সুযোগ, জেনে নিন বিস্তারিত

আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের বিনা মূল্যে স্নাতকোত্তর এবং পিএইচডি প্রোগ্রামে অধ্যয়নের সুযোগ দিচ্ছে থাইল্যান্ড সরকার। দেশটির এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি (এআইটি) আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের স্কলারশিপ দিচ্ছে। এআইটি স্কলারশিপ-২০২৫ নামের এ বৃত্তির আওতায় মাস্টার্স ও পিএইচডি প্রোগ্রামে শিক্ষার্থীরা পড়াশোনার সুযোগ পাবেন। বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীরা এ স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
এশিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (এআইটি) ১৯৫৯ সালে প্রতিষ্ঠিত। এটি থাইল্যান্ডের ব্যাংকক থেকে ৪০ কিলোমিটার উত্তরে অবস্থিত। এর লক্ষ্যে হলো উচ্চশিক্ষা, গবেষণা এবং প্রচারের মাধ্যমে এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলে প্রযুক্তিগত পরিবর্তন এবং টেকসই উন্নয়ন সাধন করা।
এশিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি তিনটি স্বনামধন্য স্কুলে মেধাবী শিক্ষার্থীদের জন্য আকর্ষণীয় স্কলারশিপের সুযোগ দিচ্ছে। স্কুল তিনটি হলো স্কুল অব ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজি (এসইটি), স্কুল অব এনভায়রনমেন্ট, রিসোর্সেস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (এসইআরডি) ও স্কুল অব ম্যানেজমেন্ট (এসওএম)।
কেন এই স্কলারশিপ গুরুত্বপূর্ণ—
এআইটি স্কলারশিপ শুধু টিউশন ফি মওকুফ করে তা নয়, বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় সক্ষম নতুন প্রজন্মের বিজ্ঞানী, প্রকৌশলী, পরিবেশবিদ ও ব্যবসায়িক নেতা গড়ে তোলার একটি প্রচেষ্টা। এ স্কলারশিপের আওতায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ বা আংশিক টিউশন ফি মওকুফ পাবেন। তবে এটি নির্ভর করবে একাডেমিক পারফরম্যান্সের ওপর। তবে শিক্ষার্থীদের নিজ খরচে জীবনযাপন এবং প্রতি সেমিস্টারে ২০ হাজার থাই বাথ রেজিস্ট্রেশন ফি বাবদ প্রদান করতে হবে। বিশ্বমানের ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ মেলে এ বৃত্তিতে।
আরও পড়ুন
এআইটি স্কলারশিপে কারা আবেদন করতে পারবেন—
এশিয়ান ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজির ২০২৫–এ আবেদন করতে চাইলে কিছু নির্দিষ্ট যোগ্যতা পূরণ করতে হবে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের। এগুলো হলো—
-
সব দেশের শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবেন;
-
ইংরেজি দক্ষতা: মাস্টার্স প্রোগ্রামের জন্য আইইএলটিএসে ৫ প্লাস স্কোর মাস্টার্সের জন্য, ডক্টরাল (পিএইচডি) প্রোগ্রামের জন্য ন্যূনতম ৫ দশমিক ৫ স্কোর প্রয়োজন।
-
শিক্ষাগত যোগ্যতা: মাস্টার্স প্রোগ্রামের আবেদনকারীদের অবশ্যই ৪ বছর মেয়াদি ব্যাচেলর ডিগ্রি থাকতে হবে। আর ডক্টরাল প্রোগ্রামের আবেদনকারীদের অবশ্যই মাস্টার্স থাকতে হবে। এ ক্ষেত্রে মাস্টার্সে ন্যূনতম ৩ দশমিক ৫ জিপিএ এবং ব্যাচেলর ডিগ্রিতে ন্যূনতম ২ দশমিক ৭৫ জিপিএ থাকতে হবে।
আবেদনের শেষ তারিখ—
এআইটি স্কলারশিপ ২০২৫–এর জন্য আবেদন করতে চাইলে নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে আবেদন সম্পন্ন করতে হবে। আবেদনকারীদের জন্য দুটি ভর্তির সময়সূচি আছে। আগস্ট ২০২৫ ইনটেকের জন্য আবেদন শেষ দিন ২০ জুলাই ২০২৫। আর জানুয়ারি ২০২৬ ইনটেকের জন্য আবেদন শেষ দিন ২০ ডিসেম্বর ২০২৫।
আবেদন করতে এবং বিস্তারিত জানতে ক্লিক করুন।
স্কলারশিপে জাপানে উচ্চশিক্ষা, মাসিক ভাতা-বিমানে যাতায়াতসহ পাবেন সকল সুবিধা

জাপানের উচ্চশিক্ষার মান বর্তমানে সারা বিশ্বেই সমাদৃত হচ্ছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে শিক্ষার্থীরা উচ্চশিক্ষার জন্য জাপানে পাড়ি জমাচ্ছেন। সামাজিক নিরাপত্তা, উন্নত জীবনমান এবং পড়ালেখার মান জাপানকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের পছন্দের শীর্ষস্থানে রেখেছে।
আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার জন্য বিভিন্ন ধরনের স্কলারশিপ দেয় জাপান সরকার। এর মধ্যে অন্যতম হলো মেক্সট স্কলারশিপ। এই স্কলারশিপে আবেদন করতে বা ভর্তি হতেও কোনো ফি লাগে না। বরং মাসিক উপবৃত্তি, বিমানে যাতায়াত খরচসহ নানা সুযোগ-সুবিধা মেলে এই স্কলারশিপ পেলে। বাংলাদেশসহ অন্যান্য দেশের শিক্ষার্থীরা এ স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
মেক্সট স্কলারশিপ-২০২৬-এর আবেদন গ্রহণ শুরু হয়েছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে গত ৩০ এপ্রিল প্রকাশিত এ-সংক্রান্ত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, গবেষণা পর্যায়ে (মাস্টার্স ও পিএইচডি) ৩০ জন, আন্ডারগ্র্যাজুয়েট পর্যায়ে ২৫ জন, কলেজ অব টেকনোলজি প্রোগ্রামের জন্য ১৫ জন এবং স্পেশালাইজড ট্রেনিং কলেজের জন্য ৫ জনকে প্রাথমিকভাবে বাছাই করা হবে। নির্বাচিতদের জাপান দূতাবাসে অনুষ্ঠেয় লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হবে।
মেক্সট স্কলারশিপের আওতায় অধ্যয়নের বিষয়—
গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, আর্থ সায়েন্স, মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং, সিস্টেম অ্যান্ড কন্ট্রোল ইঞ্জিনিয়ারিং, ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ারিং, ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং, ইন্ডাস্ট্রিয়াল ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড ইকোনমিকস, ম্যাটেরিয়াল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, কেমিক্যাল সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং, গণিত ও কম্পিউটিং সায়েন্স, লাইফ সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজি।
সুযোগ-সুবিধা—
- বৃত্তিপ্রাপ্তদের কোনো টিউশন ফি বা ভর্তি ফি লাগবে না;
- আবেদন করতেও লাগবে না কোনো ফি;
- আসা-যাওয়ার বিমান খরচ মিলবে;
- আইইএলটিএস বা টোয়েফল স্কোর দেখাতে হবে না। তবে বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি মাধ্যমে পড়াশোনা ও পরীক্ষা হয়েছে, সেটির প্রমাণ লাগবে;
- প্রতি মাসে ১ লাখ ১৭ হাজার ইয়েন ভাতা পাবেন। বিশেষভাবে নির্ধারিত অঞ্চলে অধ্যয়ন বা গবেষণা পরিচালনার জন্য মনোনীত শিক্ষার্থীরা মাসিক ভাতার সঙ্গে অতিরিক্ত ২ বা ৩ হাজার ইয়েন পাবেন;
জাপান সরকারের বাজেট পরিস্থিতির কারণে এই অর্থের পরিমাণ প্রতি অর্থবছরে পরিবর্তিত হতে পারে। যদি কোনো গ্রহীতা দীর্ঘ সময়ের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় বা প্রস্তুতিমূলক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে অনুপস্থিত থাকে, তাহলে ওই সময়ের জন্য স্কলারশিপ স্থগিত রাখা হবে।
আবেদনের যোগ্যতা—
- বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে;
- স্নাতকোত্তর ও পিএইচডির জন্য ১৯৮৯ সালের ২ এপ্রিলের পর জন্মগ্রহণকারীরা আবেদনের যোগ্য;
- স্নাতকের জন্য ২০০১ সালের ২ এপ্রিলের পর জন্মগ্রহণকারীরা আবেদনের যোগ্য;
- ট্রেনিং কলেজ প্রোগ্রামের জন্য ২০০১ সালের ২ এপ্রিলের পর জন্মগ্রহণকারীরা আবেদনের যোগ্য;
- আবেদনকারীদের প্রাথমিক কিংবা মাধ্যমিক স্কুলে ন্যূনতম ৫ বছরের শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে;
- বর্তমানেও প্রাথমিক কিংবা মাধ্যমিক স্কুলে কর্মরত রয়েছেন এমন প্রার্থী হতে হবে;
- জাপানি সংস্কৃতি সম্পর্কে জানার আগ্রহ থাকতে হবে;
- প্রশিক্ষণ শেষে দেশে ফিরে আসার ইচ্ছা থাকতে হবে;
- প্রার্থী মনোনয়নের ক্ষেত্রে ইংলিশ ল্যাঙ্গুয়েজ প্রফিসিয়েন্সির ওপর প্রাধান্য দেওয়া হবে;
- সংশ্লিষ্ট সার্টিফিকেট, নম্বরপত্র, পাসপোর্ট অথবা জাতীয় পরিচয়পত্র, আইইএলটিএস/টোয়েফল স্কোরশিট, শিক্ষকতার প্রত্যয়নপত্র ও অভিজ্ঞতার সনদ, অন্যান্য ডকুমেন্টসহ আবেদন করতে হবে;
- কোনো প্রার্থী একাধিক প্রোগ্রামে আবেদন করতে পারবেন না। যে কোনো একটি প্রোগ্রামের জন্য আবেদন করতে হবে। এ ছাড়া প্রয়োজনীয় সব কাগজপত্র (সনদ, মার্কশিট) মন্ত্রণালয়ে যথাসময়ে জমা দিতে ব্যর্থ হলেও আবেদন বাতিল হতে পারে;
আবেদনে শিক্ষাগত যোগ্যতা—
- স্নাতকোত্তর ও ডক্টরাল: (First phase) পর্যায়ে আবেদনকারীকে অবশ্যই স্নাতক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে;
- ডক্টরাল কোর্স: (Second phase) পর্যায়ে আবেদনকারীকে অবশ্যই স্নাতকোত্তর পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে অথবা স্নাতক পরীক্ষায় উত্তীর্ণসহ দুই বছর বা তদূর্ধ্ব সময় বিশ্ববিদ্যালয় বা কোনো গবেষণার সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকতে হবে;
- ডক্টরাল কোর্স (faculties of medicine, dentistry, veterinary sciences, and certain areas in pharmaceutical) পর্যায়ে আবেদনকারীকে অবশ্যই স্নাতকোত্তর পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে অথবা স্নাতক পরীক্ষায় উত্তীর্ণসহ দুই বছর বা তদূর্ধ্ব সময় বিশ্ববিদ্যালয় বা কোনো গবেষণা সংস্থায় গবেষণার সঙ্গে সম্পৃক্ত থাকতে হবে;
- আন্ডারগ্র্যাজুয়েট ও স্পেশালাইজড ট্রেনিং গ্রুপ পর্যায়ে আবেদনকারীকে উচ্চ মাধ্যমিক/সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে (যেসব আবেদনকারী মার্চ ২০২৬-এর মধ্যে উচ্চ মাধ্যমিক/সমমানের পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হবেন তারাও আবেদন করতে পারবেন। এমন প্রার্থীকে একাদশ শ্রেণির ফলাফল দাখিল করতে হবে)। College of Technology পর্যায়ে আবেদনকারীকে একাদশ শ্রেণিতে উত্তীর্ণ হতে হবে;
আবেদন যেভাবে—
অনলাইনে আবেদন করা যাবে। আবেদন করতে এখানে ক্লিক করুন।
আবেদনের শেষ সময়: আগামী ১২ মে ২০২৫, বিকেল ৫টা;
আবেদনকারীকে লিংকে বিস্তারিত তথ্য দেওয়ার পরে সংশ্লিষ্ট সার্টিফিকেট, মার্কসিট, পাসপোর্ট বা জাতীয় পরিচয়পত্র, পুলিশ ক্লিয়ারেন্স, আইইএলটিএস/টোয়েফেল এর সার্টিফিকেটসহ অন্যান্য সব ডকুমেন্টের সত্যায়িত কপিসহ আবেদনের হার্ডকপি সচিবালয়ের ২ নম্বর গেট সংলগ্ন অভ্যর্থনা কক্ষের ৯ নম্বর কাউন্টারে রক্ষিত নির্ধারিত বক্সে জমা দিতে হবে। হার্ডকপি জমা দেওয়া যাবে বিকেল সাড়ে ৩টা পর্যন্ত।
জাপানের বৃত্তির আবেদনসহ বিস্তারিত জানতে এখানে ক্লিক করুন।
আরও পড়ুন
ব্রিটেনে শিশুদের খেলার মাঠ থেকে ২য় বিশ্বযুদ্ধের ১৭৫টি বো-মা উদ্ধার

ডেস্ক রিপোর্ট: নর্থ ব্রিটেনে শিশুদের একটি খেলার মাঠে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময়ে পুঁতে রাখা ১৭৫টিরও বেশি অনুশীলন বোমা পাওয়া গেছে।
বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) এক প্রতিবেদনে ইউএস সংবাদমাধ্যম নিউ ইয়র্ক টাইমস এ তথ্য জানায়।
প্রতিবেদনে বলা হয়, স্থানীয় কর্মকর্তারা জানিয়েছেন যে খেলার মাঠে আরও কিছু বোমা থাকতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
স্কটল্যান্ড সীমান্তের কাছে ইংল্যান্ডের নর্থম্বারল্যান্ডের একটি ছোট শহর উলারে স্কটস পার্ক খেলার মাঠ সংস্কারের জন্য একটি নির্মাণ প্রকল্প চলাকালীন বোমাগুলি আবিষ্কৃত হয়। যদিও এগুলি অনুশীলন বোমা, যা প্রশিক্ষণের জন্য ব্যবহৃত হয়, তবুও এগুলো এখনই চার্জ বহন করে। সেজন্যে বোমাগুলো ক্ষতিকারক হতে পারে। বোমাগুলো উদ্ধারের পর দেখা যায় ফিউজ এবং অন্যান্য যন্ত্রাংশ অক্ষত অবস্থায় রয়েছে।
এর আগে, ১৪ জানুয়ারি, শ্রমিকরা মাঠে খনন করার সময় একটি সন্দেহজনক বস্তু খুঁজে পান। প্রথম বোমাটি পাওয়া যাওয়ার একদিন পর, নির্মাণ শ্রমিকরা দ্বিতীয়টি খুঁজে পান। এরপর ২৩ জানুয়ারি ওই কোম্পানি মোট ৬৫টি অনুশীলন বোমা খুঁজে পায়। প্রতিটির ওজন ১০ পাউন্ড।
মন্তব্য