ঢাকা, সোমবার, ১১ আগস্ট ২০২৫ ২৭ শ্রাবণ ১৪৩২
 
শিরোনাম

খালেদা জিয়ার ফিরে আসা গণতন্ত্র উত্তরণের পথ সহজ করবে

অনলাইন ডেস্ক
৬ মে, ২০২৫ ১১:১৩
অনলাইন ডেস্ক
খালেদা জিয়ার ফিরে আসা গণতন্ত্র উত্তরণের পথ সহজ করবে

বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়ার ফিরে আসা গণতন্ত্র উত্তরণের পথ সহজ করবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

মঙ্গলবার (৬ মে) সকালে রাজধানীর হযরত শাহজালাল বিমানবন্দরে প্রবেশের আগে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এ কথা বলেন তিনি।

মির্জা ফখরুল বলেন, খালেদা জিয়া দীর্ঘকাল ফ্যাসিবাদের নির্যাতনের শিকার হয়েছেন। ফ্যাসিবাদ বিদায় নেওয়ার পর কারাবন্দিত্ব থেকে মুক্ত হয়ে চিকিৎসার জন্য বিদেশে গিয়েছিলেন। সেখানে প্রায় ৪ মাস চিকিৎসা শেষে আজকে দেশে ফিরে আসছেন। এটা আমাদের জন্য, জাতির জন্য একটা আনন্দের দিন।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, গণতন্ত্র উত্তরণের এই সময়ে খালেদা জিয়ার উপস্থিতি একটি উল্লেখযোগ্য দিক। তার ফিরে আসা আমাদের গণতন্ত্র উত্তরণের পথ সহজ করবে। দেশকে সঠিক ও বৈষম্যহীন পথে নিয়ে যেতে সহযোগিতা করবে।

গত ৮ জানুয়ারি উন্নত চিকিৎসার জন্য যুক্তরাজ্যের লন্ডনে যান বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়া। সেখানে লন্ডন ক্লিনিকে টানা ১৭ দিন চিকিৎসাধীন থাকার পর ২৫ জানুয়ারি থেকে তার ছেলে তারেক রহমানের বাসায় বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক অধ্যাপক প্যাট্রিক কেনেডি ও অধ্যাপক জেনিফার ক্রসের তত্ত্বাবধায়নে চিকিৎসাধীন ছিলেন।

প্রাসঙ্গিক
    মন্তব্য

    ‘হাসিনা পালিয়েছে, আমি পালাচ্ছি, তোমরাও পালাও’

    অনলাইন ডেস্ক
    ৫ মে, ২০২৫ ১৯:২৬
    অনলাইন ডেস্ক
    ‘হাসিনা পালিয়েছে, আমি পালাচ্ছি, তোমরাও পালাও’
    ফেসবুকে লাইভে কথা বলেন যুবলীগ নেতা মো. কামাল উদ্দিন। ছবি : সংগৃহীত

    ফেসবুকে লাইভ করে দলের নেতাকর্মীদের পালানোর আহ্বান জানিয়েছেন চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা যুবলীগের সাবেক আইনবিষয়ক সহসম্পাদক ও চট্টগ্রাম আদালতের সাবেক অতিরিক্ত পিপি মো. কামাল উদ্দিন।

    শনিবার (৩ মে) তার ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডি থেকে এক ভিডিও বার্তায় তিনি এ আহ্বান জানান। এসময় তিনি শীর্ষ নেতাদের গালাগাল করেন।

    ফেসবুকে দেওয়া ভিডিও বার্তায় তাকে বলতে শোনা গেছে, বড় বড় নেতারা আওয়ামী লীগের আমলে জামায়াত-শিবির তোষণ করেছে। এখন তারা পালিয়েছে। আমিও পালিয়ে যাচ্ছি।

    এসব বলে তিনি আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাদের অশ্লীল, কুরুচিপূর্ণ ভাষায় গালাগাল করতে থাকেন। একপর্যায়ে তিনি আওয়ামী লীগের তৃণমূল নেতাকর্মীদের পালিয়ে যাওয়ার পরামর্শ দেন। তিনি নিজেও পালিয়ে যাবেন বলে ঘোষণা দেন। তিনি বলেন, এখানে কেউ ‘নিরাপদ’ নয়।

    এ সময় তাকে বলতে শোনা গেছে, যেখানে তোদের বাবা-মা পালিয়েছে, শেখ হাসিনা পালিয়েছেন, শেখ পরিবার পালিয়েছে, ৩০০ এমপি পালিয়েছেন সেখানে তোমরা কেন রয়ে গেছ। সবাই পালিয়ে যাও। আমার ভুলত্রুটি মাফ করে দাও।

    দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের প্রভাবশালী এই নেতার ভিডিও বার্তাটি মুহূর্তেই ভাইরাল হয়েছে।

    কামাল সাতকানিয়ার গারাংগিয়া গ্রামের সুপারপাড়ার ফজল করিমের ছেলে ও চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা যুবলীগের সাবেক আইনবিষয়ক সহসম্পাদক।

     

    মন্তব্য

    শুক্রবার আসছে ছাত্রদের নতুন আরও এক রাজনৈতিক দল, নেতৃত্বে কারা?

    অনলাইন ডেস্ক
    ৫ মে, ২০২৫ ১৭:২১
    অনলাইন ডেস্ক
    শুক্রবার আসছে ছাত্রদের নতুন আরও এক রাজনৈতিক দল, নেতৃত্বে কারা?

    আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ করতে যাচ্ছে ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দল ‘ইউনাইটেড পিপলস বাংলাদেশ’ (আপ বাংলাদেশ)।

    শুক্রবার (৯ মে) দুপুরে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আপ বাংলাদেশের আহ্বায়ক কমিটি গঠনের মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিক এ যাত্রা শুরু হবে।

    এ বিষয়ে আপ বাংলাদেশের প্রধান উদ্যোক্তা আলী আহসান জুনায়েদ বলেন, ৯ মে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণার মাধ্যমে আমাদের দলটির আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু হবে। যেখানে জুলাই গণঅভ্যুথানের শহীদ পরিবার ও আহত যোদ্ধারা উপস্থিত থাকবেন। তাদের উপস্থিতিতেই এ কমিটি ঘোষণা করা হবে। এ ছাড়াও জুলাই আন্দোলনের বিভিন্ন অংশীজনসহ আপ বাংলাদেশের ঢাকা মহানগরীর বিভিন্ন পর্যায়ের সংগঠকরা উপস্থিত থাকবেন।

    এর আগে গত মার্চে ফেসবুক পোস্টে নতুন রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্ম আনার ঘোষণা দেন সদ্য বিলুপ্ত জাতীয় নাগরিক কমিটির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক আলী আহসান জুনায়েদ। পরে গত ১০ এপ্রিল ফেসবুকে আরেক পোস্টে সেই প্ল্যাটফর্মের নাম ‘ইউনাইটেড পিপলস বাংলাদেশ (আপ বাংলাদেশ)’ ঘোষণা করেন। একই পোস্টে নিজেকে আপ বাংলাদেশের প্রধান উদ্যোক্তা জানিয়ে তিনি লেখেন, ‘জুলাইয়ের আকাঙ্ক্ষাকে বাস্তবায়নের অঙ্গীকার নিয়ে গঠিত হতে যাওয়া আসন্ন রাজনৈতিক প্ল্যাটফর্মের নাম আমরা ঠিক করেছি ‘ইউনাইটেড পিপলস বাংলাদেশ (আপ বাংলাদেশ)’। জুলাইয়ের আকাঙ্ক্ষা বলতে আমরা সুনির্দিষ্টভাবে কিছু লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছি, যেটি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে বাংলাদেশের আপামর ছাত্র-জনতাকে সঙ্গে নিয়ে প্ল্যাটফর্মটি এগিয়ে যাবে ইনশাআল্লাহ।’

    তিনি আরও লেখেন, ‘পিলখানা, শাপলা চত্বর ও জুলাই গণহত্যার মতো ভয়াবহ অপরাধের বিচার, ফ্যাসিবাদী দল আওয়ামী লীগের নিষিদ্ধকরণ এবং জুলাইয়ের আহত যোদ্ধা ও শহীদ পরিবারকে অর্থনৈতিকভাবে স্বাবলম্বী করে তোলার দাবিতে জনমত ও রাজনৈতিক আন্দোলন গড়ে তোলা এই প্ল্যাটফর্মের প্রাথমিক লক্ষ্যমাত্রা হিসেবে বিবেচিত হবে। বাংলাদেশের বিদ্যমান রাজনৈতিক সংস্কৃতির পরিবর্তন, সমাজের সর্বস্তরে যোগ্য ও নৈতিক নেতৃত্বের প্রতিষ্ঠা, সামাজিক সুবিচার ও মানবিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠাকরণ, সামাজিক নিরাপত্তা বিধান এবং ধর্মীয় বিশ্বাস ও মূল্যবোধের প্রতি শ্রদ্ধাশীল সামাজিক চুক্তির ভিত্তিতে বাংলাদেশ পুনর্গঠন এই প্ল্যাটফর্মের দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্যমাত্রা।’

    ‘রাজনীতিতে পেশিশক্তির দাপট, দুর্নীতি ও দুর্বৃত্তায়নের রাজনৈতিক অর্থনীতির যেই বৃত্ত, দীর্ঘ মেয়াদে আমরা তা উপড়ে ফেলতে চাই। ৪টি রাহুগ্রাস থেকে বাংলাদেশকে মুক্ত করার অঙ্গীকার থাকবে এই প্ল্যাটফর্মের প্রস্তাবনায়—ফ্যাসিবাদ, আধিপত্যবাদ, ধর্মবিদ্বেষ এবং দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় ঘোষণা করবে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান শক্তির এই প্ল্যাটফর্মটি।’

    বাংলাদেশের মানুষের অর্থনৈতিক আজাদি এবং বৈষম্যহীন সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ার প্রস্তাবনা থাকবে বলেও উল্লেখ করেন জুনায়েদ।

    মন্তব্য

    হাসনাতের ওপর হামলাকারী কী এই নাসির মোড়ল?

    অনলাইন ডেস্ক
    ৫ মে, ২০২৫ ১৪:১১
    অনলাইন ডেস্ক
    হাসনাতের ওপর হামলাকারী কী এই নাসির মোড়ল?
    নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের গাজীপুর জেলার সাধারণ সম্পাদক নাসির মোড়ল ছবি: সংগৃহীত

    জাতীয় নাগরিক পার্টির মুখ্য সংগঠক (দক্ষিণাঞ্চল) হাসনাত আব্দুল্লাহর ওপর হামলার ঘটনায় আলোচনায় এসেছেন নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের গাজীপুর জেলার সাধারণ সম্পাদক নাসির মোড়ল। আল জাজিরার সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়েরের এক ফেসবুক পোস্টের মাধ্যমে নাসির মোড়লের নাম সামনে আসে।

    খোঁজ নিয়ে জানা যায়, নাসির মোড়ল গাজীপুর জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ও শ্রীপুর উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান ছিলেন। শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর থেকে তিনি পলাতক রয়েছেন। তিনি দেশ ছেড়ে পালিয়েছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

    জানা গেছে, হামলা ও ত্রাসের অভিযোগে তার নামে শ্রীপুর থানায় মামলা রয়েছে। ২০২৩ সালের ৩০ আগস্ট শ্রীপুর উপজেলার প্রশিকা মোড়ে এক যুবলীগ নেতার গাড়ি ভাঙচুর এবং ফাঁকা গুলি ছোড়ার অভিযোগে নাসির মোড়লসহ ১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা করা হয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে হামলা ও হত্যার ঘটনায় দায়ের করা বেশ কয়েকটি মামলারও আসামি তিনি।

    আরও জানা গেছে, নাসির মোড়লের বাবা শফিক মোড়ল। তার বাড়ি শ্রীপুর উপজেলার তেলিহাটি ইউনিয়নের‌ টেপিরবাড়ি মোড়ল পাড়া এলাকায়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিতে এক শিক্ষার্থী নিহতের ঘটনায় সম্প্রতি শফিক মোড়লকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

    এদিকে হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলার পর তাকে উদ্দেশ্য করে নাসির মোড়ল নিজের ফেসবুক প্রোফাইলে লেখেন, ‘মবমারানীর থ্রেট দিছিলা মনে আছে? এখন কী হইলো। থ্রেট লাইক করি না মাইন্ড ইট।’

    অন্যদিকে রাত ১০টা ৪১ মিনিটে ফেসবুকে এক পোস্টে সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের প্রশ্ন করেন, ‘হাসনাতের উপর হামলাকারী কি এই নাসির মোড়ল?’ ওই পোস্টের কমেন্ট বক্সে নাসির মোড়লের বিভিন্ন পোস্টের স্ক্রিনশর্ট শেয়ার করেন তিনি।

     

    মন্তব্য

    কে ছিলেন ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক?

    অনলাইন ডেস্ক
    ৪ মে, ২০২৫ ১৭:৪৭
    অনলাইন ডেস্ক
    কে ছিলেন ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক?

    ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক একজন বাংলাদেশি আইনজীবী ও রাজনীতিবিদ। তিনি একসময় জামায়াতে ইসলামী বাংলাদেশের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ছিলেন। ২০১১ থেকে ২০১৫ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে আসামি পক্ষের প্রধান কৌঁসুলি ছিলেন তিনি। 

    আব্দুর রাজ্জাকের জন্ম ১৯৪৪ সালে। কর্মজীবনে জামায়াতে ইসলামীর রাজনীতির সঙ্গে সক্রিয়ভাবে জড়িত ছিলেন। পরে দলটির সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন দীর্ঘ দিন। তিনি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে জামায়াত নেতাদের পক্ষে আইন লড়াই করেন। যাদের পক্ষে আইনি লড়ান করেন, তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন, জামায়াতের সাবেক আমির গোলাম আযম, সাবেক আমির মতিউর রহমান নিজামী, কার্যনির্বাহী কাউন্সিলের সদস্য দেলোয়ার হোসেন সাঈদী, মহাসচিব আলী আহসান মোহাম্মদ মোজাহেদ, সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আবদুল কাদের মোল্লা। 

    ২০১৯ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে জামায়াত থেকে পদত্যাগ করেন। সেসময় তিনি যুক্তরাজ্যে ছিলেন। ই-মেইলের মাধ্যমে দলত্যাগের ব্যাপারটি নিশ্চিত করেছিলেন তিনি।

    ওই পদত্যাগ বার্তায় ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে ভূমিকার জন্য জামায়াতে ইসলামীকে ক্ষমা চাওয়ার পরামর্শ দিয়েছিলেন তিনি। তার পদত্যাগ নিয়ে জামায়াত ছাড়াও বাংলাদেশের রাজনীতিতে ব্যাপক আলোচনার জন্ম দেয়। সেসময় তাকে অনুসরণ করে শীর্ষস্থানীয় কয়েকজন নেতা দলত্যাগ করেছিলেন বলে জানা যায়।

    পরে ব্যারিস্টার রাজ্জাক ‘আমার বাংলাদেশ পার্টি’র (এবি পার্টি) প্রধান উপদেষ্টা হন। তবে ক্ষমতার পালাবদলের পর ২০২৫ সালের ১৭ আগস্ট সেই পদ থেকেও পদত্যাগ করেন তিনি। 

    ২০১৩ সালের ১৮ ডিসেম্বর দেশ ত্যাগ করে যুক্তরাজ্যে চলে যেতে হয়েছিল ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাককে। দীর্ঘ ১১ বছর পর গত বছরের ২৬ ডিসেম্বর দেশে ফেরেন তিনি। দেশে ফিরে আবারও সক্রিয়ভাবে আইন পেশায় যুক্ত হন। 

    গত মাসের ২১ এপ্রিল গুরুতর অসুস্থ হয়ে ঢাকার ইবনে সিনা হাসপাতালে ভর্তি হন আব্দুর রাজ্জাক। আজ বিকাল চারটা ১০ মিনিটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি।

    মন্তব্য
    সর্বশেষ সংবাদ
      সর্বাধিক পঠিত