ঢাকা, সোমবার, ১৮ আগস্ট ২০২৫ ৩ ভাদ্র ১৪৩২
 
শিরোনাম

আদালতে টয়লেটে পড়ে রক্তাক্ত সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম

অনলাইন ডেস্ক
২৬ মে, ২০২৫ ২০:২৮
অনলাইন ডেস্ক
আদালতে টয়লেটে পড়ে রক্তাক্ত সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম

আদালতে হাজিরা দিতে এসে হাজতখানার টয়লেটে পড়ে মাথা ফেটে রক্তাক্ত হয়েছেন সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম। এরপর তাকে মাথায় প্রাথমিক চিকিৎসা হিসেবে ব্যান্ডেজ লাগানো হয়।

সোমবার (২৬ মে) সকালে দুদকের একটি মামলায় হাজিরার জন্য কামরুল ইসলামকে ঢাকার কেরানীগঞ্জে কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের হাজতখানায় আনা হয়। এরপর তিনি প্রসাব করতে হাজতখানার টয়লেট ব্যবহার যেতে চান। পুলিশ সদস্যরা তাকে টয়লেটে যেতে অনুমতি দেন। পরে মাথা ঘুরে টয়লেটে পড়ে যান অসুস্থ কামরুল। পড়ে মাথার পেছনে কেটে রক্তাক্ত হন তিনি। এরপর হাজতখানায় তাতে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়া হয়।

বিষয়টি নিশ্চিত করে কামরুলের আইনজীবী নাসিম মাহমুদ বলেন, আজ কামরুল ইসলামকে দুদকের মামলায় আদালতে হাজতখানায় আনা হয়। গত নভেম্বর থেকে উনি জেলহাজতে আটকে আছেন। বিভিন্ন মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে আছেন। তিনি বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত। বিশেষ করো পাকস্থলীর ক্যান্সারে আক্রান্ত। দিন দিন ওনার ওজন কমে যাচ্ছে। এজন্য শরীর দুর্বল। আজকে আদালতের হাজতখানার টয়লেটে পড়ে গিয়ে পড়ে মাথার পেছনের সাইডে আঘাত পাওয়ার পর রক্তাক্ত হয়েছেন তিনি। এরপর পুলিশ সদস্যদের সহায়তায় তাকে প্রাথমিকভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয়। হাজতখানায় মাথায় ব্যান্ডেজ দিয়ে কেরাণীগঞ্জ কারাগারের হাসপাতালে পাঠানো হয়।

তিনি আরও বলেন, দুদকের মামলাটি তদন্তাধীন আছে। এজন্য আদালতের এজলাসে না তুলে হাজতখানা থেকে হাজিরার স্বাক্ষর নিয়ে আবার কারাগারে পাঠানো হয়।

এদিকে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের প্রসিকিউশন বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) তারেক জোবায়ের বলেন, হাজতখানায় আনার পর আসামি কামরুল ইসলাম টয়লেটে যান। উনি হাই প্রেসারের রোগী। হাই প্রেসার থাকায় উনি মাথা ঘুরে টয়লেটে পড়ে যান। পড়ে আঘাত প্রাপ্ত হন তিনি। আমরা আদালতের অনুমতি সাপেক্ষে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়েছি। তাকে কেরানিগঞ্জ কারা হাসপাতালে পাঠানো হয়।

প্রাসঙ্গিক
    মন্তব্য

    আজকের মধ্যেই শপথ চেয়ে মন্ত্রণালয়ে ইশরাক হোসেনের চিঠি

    অনলাইন ডেস্ক
    ২৬ মে, ২০২৫ ২০:২৪
    অনলাইন ডেস্ক
    আজকের মধ্যেই শপথ চেয়ে মন্ত্রণালয়ে ইশরাক হোসেনের চিঠি

    শপথ চেয়ে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়কে আবারও চিঠি দিয়েছেন বিএনপি নেতা ইশরাক হোসেন। সোমবার (২৬ মে) সকালে ইশরাক হোসেনের পক্ষে আইনজীবী ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন এ চিঠি পাঠান।

    এর আগে, গত ১৭ মে শপথ চেয়ে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়কে চিঠি দিয়েছিলেন ইশরাক হোসেন। চিঠিতে স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) আইন ২০০৯ এর ধারা ৭(২) অনুযায়ী বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন কর্তৃক গেজেট প্রকাশের ৩০ দিনের মধ্যে ইশরাককে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরশনের নির্বাচিত মেয়র হিসেবে শপথ পাঠ করানোর ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য দাবি জানানো হয়।

    আজকের (সোমবার) চিঠিতে ইশরাক হোসেনের আইনজীবী বলেন, আমার মক্কেল ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনে নির্বাচনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) কর্তৃক মনোনীত প্রার্থী হিসেবে ‘ধানের শীষ’ প্রতীক নিয়ে মেয়র পদে প্রতিদ্বন্দ্বী করেন। নির্বাচনের তপশিল ঘোষণার পর থেকে নির্বাচনের দিন পর্যন্ত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রার্থী ফজলে নূর তাপস (নৌকা প্রতীক) নানা রকম অনিয়ম, বেআইনি কার্যকলাপ এবং নির্বাচনী আইন ও বিধি লঙ্ঘন করে, ভোটারবিহীন ভোটকেন্দ্রে ইভিএম মেশিন দখলে নিয়ে নৌকা প্রতীকে ভোট সম্পন্ন করে। তৎকালীন নির্বাচন কমিশন এবং রিটার্নিং অফিসারের যোগসাজশে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ফজলে নূর তাপসকে বিজয়ী ঘোষণা করা হয়।

    নোটিশে বলা হয়, গত ৪ ফেব্রুয়ারি নির্বাচনী গেজেট প্রকাশিত হওয়ার পর নির্বাচনী ট্রাইব্যুনাল গঠিত হলে ইশরাক হোসেন স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) নির্বাচন বিধিমালা, ২০১০ এর বিধি ৫৫ এর উপবিধি (১) এ বর্ণিত সময়সীমার মধ্যে উক্ত নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালে নৌকা প্রতীকের প্রার্থী ফজলে নূর তাপসকে মেয়র হিসেবে বিজয়ী ঘোষণা করার গেজেট বাতিল চেয়ে নির্বাচিত মেয়র হিসেবে ঘোষণা করার প্রার্থনা করে নির্বাচন ট্রাইব্যুনাল মোকদ্দমা নং-১৫/২০২০ দায়ের করেন। ট্রাইব্যুনাল শুনানি শেষে ২৭ মার্চ রায় ঘোষণা করেন। ওই রায়ে ফজলে নূর তাপসকে মেয়র হিসেবে বিজয়ী ঘোষণা করার গেজেট বাতিল করেন এবং ইশরাক হোসেনকে নির্বাচিত মেয়র হিসেবে ঘোষণা করেন।

    নোটিশে বলা হয়, এরই প্রেক্ষিতে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনকে রায়ের অনুলিপি প্রাপ্তির দশ কর্মদিবসের মধ্যে গেজেট প্রকাশের নির্দেশ প্রদান করেন। বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন রায় প্রাপ্তির পর গত ২৭ এপ্রিল ইশরাক হোসেনকে নির্বাচিত মেয়র হিসেবে গেজেট প্রকাশ করেন।

    স্থানীয় সরকার (সিটি করপোরেশন) আইন, ২০০৯ এর ধারা ৭(২) এ উল্লেখ আছে, মেয়র বা কাউন্সিলরগণের নাম সরকারি গেজেটে প্রকাশিত হওয়ার ত্রিশ দিনের মধ্যে সরকার বা তদ্‌কর্তৃক মনোনীত কর্তৃপক্ষ মেয়র ও সকল কাউন্সিলরকে শপথ গ্রহণ বা ঘোষণা প্রদানের ব্যবস্থা করবেন। এতে স্পষ্ট যে, ওই ধারা অনুযায়ী নির্বাচিত মেয়রকে গেজেট প্রকাশ হওয়ার ত্রিশ দিনের মধ্যে শপথ পাঠ করানোর আইনি বাধ্যবাধকতা রয়েছে। কিন্তু পরিলক্ষিত হচ্ছে যে, গেজেট প্রকাশের পর ২৯ দিন অতিবাহিত হলেও ইশরাক হোসেনকে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র হিসাবে শপথ পাঠ করানোর কোনরূপ ব্যবস্থাই এখন পর্যন্ত গ্রহণ করা হয়নি।

    চিঠিতে বলা হয়, আইনি বাধ্যবাধকতার আলোকে আমার মক্কেল ইশরাক হোসেনকে আজ সোমবার (২৬ মে)-এর মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র হিসেবে শপথ পাঠ করানোর প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করার দাবি জানাচ্ছি। অন্যথায় আমার মক্কেলের নির্দেশনা মোতাবেক আপনাদের বিরুদ্ধে আদালতের নির্দেশ অমান্য করার দায়ে আইনি পদক্ষেপ গ্রহণে বাধ্য থাকবো।

    প্রাসঙ্গিক
      মন্তব্য

      শেখ হাসিনাকে হাজির করতে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের নোটিশ জারি

      অনলাইন ডেস্ক
      ২৬ মে, ২০২৫ ১৬:৮
      অনলাইন ডেস্ক
      শেখ হাসিনাকে হাজির করতে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের নোটিশ জারি

      আদালত অবমাননার অভিযোগের ব্যাখ্যা দিতে স্বৈরশাসক শেখ হাসিনাকে আগামী ৩ জুন হাজির হতে নোটিশ জারি করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।

      সোমবার (২৬ মে) দৈনিক যুগান্তর ও ইংরেজি নিউ এজ পত্রিকায় এ বিষয়ে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে আগামী ৩ জুন সকাল ১০টায় শেখ হাসিনাকে স্বশরীরে হাজির হতে বলা হয়েছে।

      এর আগে গতকাল আদালত অবমাননার অভিযোগের ব্যাখ্যা দিতে শেখ হাসিনা ও ছাত্রলীগ নেতা শাকিল আলম বুলবুলকে আদালতে হাজির হওয়ার জন্য বহুল প্রচারিত দুটি জাতীয় পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।

      প্রসিকিউশনের আবেদনে ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মূর্তজা মজুমদারের নেতৃত্বে তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল আজ এ আদেশ দেন। সেই সঙ্গে আগামী ৩ জুন এ বিষয়ে পরবর্তী আদেশের দিন ধার্য করেন ট্রাইব্যুনাল।

      ট্রাইব্যুনালে প্রসিকিউশন পক্ষে শুনানি করেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। এ সময় অন্য প্রসিকিউটররা উপস্থিত ছিলেন।

      ‘আমার বিরুদ্ধে ২২৭টি মামলা হয়েছে, তাই ২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি,’ বলে ‘শেখ হাসিনার দেওয়া বক্তব্যের’ একটি অডিও ভাইরাল হয়। পরে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ (সিআইডি) ওই কথোপকথনের ফরেনসিক পরীক্ষা করে সেটি হাসিনার বলে সত্যতা পায়। পরবর্তী সময়ে এই বক্তব্যের বিষয়ে আদালত অবমাননার আবেদন করা হয় ট্রাইব্যুনালে। ট্রাইব্যুনাল অভিযোগটি গ্রহণ করে ১৫ মের মধ্যে তাদের জবাব দাখিলের নির্দেশ দেন। কিন্তু ১৫ মে জবাব দাখিল না করায় তাদের ২৫ মে ট্রাইব্যুনালে হাজির হওয়ার জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়। তবে ২৫ মে তারা হাজির না থাকায় প্রসিকিউশনের আবেদনে শেখ হাসিনাসহ দুজনকে আদালত অবমাননার অভিযোগের ব্যাখ্যা দিতে আদালতে হাজির হওয়ার জন্য বহুল প্রচারিত দুটি পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।

      মন্তব্য

      নারী সংস্কার কমিশনের কয়েকটি সুপারিশ চ্যালেঞ্জ করে করা রিট খারিজ

      অনলাইন ডেস্ক
      ২৬ মে, ২০২৫ ১১:৫৯
      অনলাইন ডেস্ক
      নারী সংস্কার কমিশনের কয়েকটি সুপারিশ চ্যালেঞ্জ করে করা রিট খারিজ
      ছবি : সংগৃহীত

      নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশের কয়েকটি বিতর্কিত ধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিট খারিজ করে দিয়েছে হাইকোর্ট। যেহেতু সুপারিশ এখনো বাস্তবায়ন হয়নি তাই এ রিটটি খারিজ করেছের হাইকোর্ট। সোমবার (২৬ মে) বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ বিষয়ে রায় দেন।

      গত ১৯ মে নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশের কয়েকটি বিতর্কিত ধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিটের শুনানি শেষ হয়। শুনানি শেষে আদেশের জন্য আজকের দিন ধার্য করেন হাইকোর্ট। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট রওশন আলী। কমিশনের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট ফাওজিয়া করিম ফিরোজ।

      এর আগে নারী সংস্কার কমিশনের বিতর্কিত ও সাংঘর্ষিক বিষয় পর্যালোচনর জন্য বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠনের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়। রিটে নারী সংস্কার কমিশনের বিতর্কিত ধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে। সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী রওশন আলী এ রিট দায়ের করেন।

      আইনজীবী রওশন আলী বলেন, উইমেন রিফর্ম কমিশন রিপোর্ট, ২০২৫-এর অধ্যায় ৩, ৪, ৬, ১০, ১১ এবং ১২-এ অন্তর্ভুক্ত সুপারিশসমূহ ইসলামী শরিয়তের বিধানসমূহের পরিপন্থি, জনগণের ধর্মীয় অনুভূতির পরিপন্থি এবং বাংলাদেশ গণপ্রজাতন্ত্রী সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হওয়ায়, এই বিষয়ে রিট পিটিশন দায়ের করা হয়েছে।

      উইমেন রিফর্ম কমিশন রিপোর্ট-২০২৫- এই রিপোর্টটি ৩১৮ পৃষ্ঠাব্যাপী এবং সম্প্রতি বিভিন্ন মাধ্যমে প্রকাশিত ও আলোচিত হয়েছে। রিপোর্টের বিভিন্ন সুপারিশ ইসলামী শরিয়ত, আমাদের সংবিধান এবং দেশের ধর্মপ্রাণ মানুষের মূল্যবোধের সঙ্গে সরাসরি সাংঘর্ষিক।

      প্রথমত, রিপোর্টের অধ্যায় ১১-তে পুরুষ ও নারীর জন্য সমান উত্তরাধিকার দেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে, যা সরাসরি কোরআনের সুরা নিসা (৪:১১)-এর পরিপন্থি।

      দ্বিতীয়ত, রিপোর্টে বহুবিবাহ নিষিদ্ধ করার প্রস্তাব এসেছে, যা ইসলামী শরীয়তে অনুমোদিত একটি বিধান এবং সংবিধানের ৪১ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ধর্মচর্চার অধিকার ক্ষুণ্ণ করে।

      তৃতীয়ত, মাই বডি মাই চয়েজ স্লোগানকে অন্ধভাবে সমর্থন দিয়ে শরিয়তের ওপর ভিত্তি না রেখে নৈতিকতার সীমা অতিক্রম করার চেষ্টা করা হয়েছে।

      চতুর্থত, যৌনকর্মকে বৈধ পেশা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার প্রস্তাব দেয়া হয়েছে, যা ইসলামি মূল্যবোধ এবং সংবিধানের ২(ক) ও ২৬ অনুচ্ছেদের পরিপন্থি।

      পঞ্চমত, রিপোর্টে লিঙ্গ পরিচয় এবং ট্রান্সজেন্ডার বিষয়ে যে ভাষা ব্যবহার করা হয়েছে, তা শরিয়তবিরোধী এবং ধর্মীয় বিশ্বাসের সঙ্গে সাংঘর্ষিক।

      প্রাসঙ্গিক
        মন্তব্য

        নারী সংস্কার কমিশনের ‘বিতর্কিত’ ধারার বৈধতা নিয়ে রিটের আদেশ আজ

        অনলাইন ডেস্ক
        ২৬ মে, ২০২৫ ১১:৯
        অনলাইন ডেস্ক
        নারী সংস্কার কমিশনের ‘বিতর্কিত’ ধারার বৈধতা নিয়ে রিটের আদেশ আজ

        নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশের কয়েকটি বিতর্কিত ধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিটের আদেশ আজ।

        সোমবার (২৬ মে) বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর হাইকোর্ট বেঞ্চ এ বিষয়ে আদেশ দেবেন।

        গত ১৯ মে নারী সংস্কার কমিশনের সুপারিশের কয়েকটি বিতর্কিত ধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে দায়ের করা রিটের শুনানি শেষ হয়। শুনানি শেষে আদেশের জন্য আজকের দিন ধার্য করেন হাইকোর্ট। 

        বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর হাইকোর্ট বেঞ্চ আদেশের জন্য এদিন ধার্য করেন।

        আদালতে রিটের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট রওশন আলী। কমিশনের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট ফাওজিয়া করিম ফিরোজ।

        এর আগে নারী সংস্কার কমিশনের বিতর্কিত ও সাংঘর্ষিক বিষয় পর্যালোচনর জন্য  বিশেষজ্ঞ কমিটি গঠনের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়। রিটে নারী সংস্কার কমিশনের বিতর্কিত ধারার বৈধতা চ্যালেঞ্জ করা হয়েছে।

        সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী রওশন আলী এ রিট দায়ের করেন।

        প্রাসঙ্গিক
          মন্তব্য
          সর্বশেষ সংবাদ
            সর্বাধিক পঠিত