ঢাকা, সোমবার, ১৮ আগস্ট ২০২৫ ৩ ভাদ্র ১৪৩২
 
শিরোনাম

মধ্যরাতে পাকিস্তানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ভারত, যুদ্ধ কী বাধল?

অনলাইন ডেস্ক
৭ মে, ২০২৫ ১২:৫৮
অনলাইন ডেস্ক
মধ্যরাতে পাকিস্তানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ভারত, যুদ্ধ কী বাধল?

কাশ্মীরের পেহেলগামে পর্যটকদের ওপর হামলার জেরে ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা নতুন মাত্রায় পৌঁছেছে। এর মধ্যেই পাকিস্তানের অন্তত তিনটি স্থানে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ভারত, এমনই তথ্য জানিয়েছে পাকিস্তানের প্রভাবশালী সংবাদমাধ্যম ডন। অনেকে বলছে, পাকিস্তানে হামলার মধ্য দিয়ে দুই দেশের যুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে। 

ডনের প্রতিবেদন অনুযায়ী, বুধবার রাতে পাকিস্তানের কোটলি, ভাওয়ালপুর এবং মুজাফ্ফরাবাদ এলাকায় ভারতীয় ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হয়। এই হামলাকে ‘কাপুরুষোচিত’ আখ্যা দিয়ে পাকিস্তানের আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (ISPR) এর মহাপরিচালক লেফটেন্যান্ট জেনারেল আহমেদ শরীফ চৌধুরী বলেন, ‘এটি পাকিস্তানের সার্বভৌমত্বের ওপর সরাসরি আঘাত।’

আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে, ভারতের সশস্ত্র বাহিনী একটি সামরিক অভিযানের সূচনা করেছে যার নাম ‘অপারেশন সিন্দুর’। এই অভিযানের আওতায় পাকিস্তান ও পাকিস্তান-অধীকৃত কাশ্মীরের নয়টি স্থাপনায় একযোগে হামলা চালানো হয়েছে।

ভারত সরকারের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, এই অভিযানের লক্ষ্য ছিল শুধুমাত্র সন্ত্রাসী ঘাঁটি। পাকিস্তানের সামরিক স্থাপনাগুলিকে ইচ্ছাকৃতভাবে লক্ষ্যবস্তু করা হয়নি।

উল্লেখ্য, গত কয়েক দিনে দুই দেশের মধ্যে সাইবার যুদ্ধ, সীমান্ত সংঘর্ষ ও কূটনৈতিক টানাপড়েনের মধ্যেই এমন সরাসরি সামরিক পদক্ষেপ পরিস্থিতিকে আরও উত্তপ্ত করে তুলেছে।

 

মন্তব্য

ভারতে পাল্টা হামলা চালাচ্ছে পাকিস্তান

অনলাইন ডেস্ক
৭ মে, ২০২৫ ৬:৩২
অনলাইন ডেস্ক
ভারতে পাল্টা হামলা চালাচ্ছে পাকিস্তান

পাকিস্তানের আজাদ কাশ্মিরের বিভিন্ন জায়গায় বুধবার (৭ মে) মধ্যরাতে মিসাইল ছুড়েছে ভারত। এ হামলায় পাকিস্তানে অন্তত তিনজন নিহত হয়েছে। যারমধ্যে এক শিশুও রয়েছে। এছাড়া আহত হয়েছেন আরও ১২ জন। ভারতের মিসাইল হামলার কিছুক্ষণ পরই পাকিস্তান ভারতের বিরুদ্ধে পাল্টা হামলা চালাচ্ছে বলে জানিয়েছেন দেশটির ডিজিএফআইয়ের মহাপরিচালক লেফটেনেন্ট জেনারেল আহমেদ শরীফ চৌধুরী।

তিনি জিও টিভিকে বলেছেন, “আকাশ ও স্থলে পাকিস্তানের জবাব চলছে।”

দেশটির সরকারি টিভি পিটিভি মাইক্রো ব্লগিং সাইট এক্সে নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের বরাতে জানিয়েছে, ভারতে পাল্টা হামলা চালানো হচ্ছে।

পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফ সংবাদমাধ্যম এআরওয়াই নিউজকে জানিয়েছেন, ভারত বেসামরিকদের লক্ষ্য করে হামলা চালিয়েছে। তিনি বলেন, “বেসামরিক এলাকায় হামলা চালানো হয়েছে। এ কাপুরুষরা (ভারতীয়রা) তাদের নিজেদের আকাশসীমা থেকে হামলা চালিয়েছে। তারা তাদের বাড়ি কখনো ছাড়েনি। তাদের বের হতে দিন। আমরা উপযুক্ত জবাব দেব।”

ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, ‘অপারেশন সিন্দুর’ নামের অভিযানে পাকিস্তানের ৯টি জায়গায় হামলা চালানো হয়েছে। তাদের দাবি, এই হামলায় সশস্ত্র বাহিনীর অবকাঠামো লক্ষ্য করা হয়েছে; পাকিস্তানের সেনা সদস্যদের ওপর কোনো হামলা চালানো হয়নি।

বিবৃতিতে তারা বলেছে, “কিছুক্ষণ আগে, ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী ‘অপারেশন সিঁদুর’ পরিচালনা করেছে। পাকিস্তান এবং পাকিস্তান অধিকৃত জম্মু-কাশ্মিরে সন্ত্রাসীদের অবকাঠামোতে আঘাত হানা হয়েছে। যেখান থেকে ভারতের বিরুদ্ধে হামলার পরিকল্পনা ও পরিচালনা করা হয়েছে। সব মিলিয়ে ৯টি জায়গায় আঘাত হানা হয়েছে।”

এ হামলায় পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর কোনো অবকাঠামোতে আঘাত হানা হয়নি দাবি করেছে ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী। তারা বলেছে, “এটি ছিল কেন্দ্রীভূত, পরিমাপিত”। এছাড়া উত্তেজনা যেন বৃদ্ধি না হয় সে বিষয়টিতেও নজর দেওয়া হয়েছে।

সূত্র: দ্য ডন

প্রাসঙ্গিক
    মন্তব্য

    ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

    অনলাইন ডেস্ক
    ৭ মে, ২০২৫ ৬:২৭
    অনলাইন ডেস্ক
    ভারতের ৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

    ভারতের মিসাইল হামলার জবাবে দেশটির পাঁচটি যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি করেছেন পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফ। মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গের সঙ্গে বুধবার (৭ এপ্রিল) এ তথ্য জানান তিনি। এছাড়া কয়েকজন ভারতীয় সেনাকে যুদ্ধবন্দি হিসেবে আটকের দাবিও করেছেন তিনি।

    খাজা আসিফ জানিয়েছেন, যদি ভারত আগ্রাসী মনোভাব বাদ দেয় তাহলে তারা তাদের সঙ্গে আলোচনায় বসবেন। কিন্তু ভারত যদি আগ্রাসী কিছু করে তাহলে তারা অবশ্যই জবাব দেবেন। খাজা আসিফ বলেন, “যদি এসব শত্রুতাপূর্ণ কর্মকাণ্ড বন্ধ হয়, আমরা অবশ্যই ভারতের সঙ্গে কথা বলব। আমরা চাই না এই পরিস্থিতি আরও খারাপ হোক। কিন্তু ভারত থেকে যদি শত্রুতাপূর্ণ কিছু আসে, তাহলে আমাদের জবাব দিতে হবে।”

    যুদ্ধবিমানকে লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করার পাশাপাশি ভারতীয় সেনাবাহিনীর ব্রিগেড সদরদপ্তরে হামলা চালিয়েছে পাকিস্তান। মঙ্গলবার মধ্যরাতে পাকিস্তানের একাধিক জায়গায় মিসাইল ছোড়ে ভারত। এর জবাবে তাৎক্ষণিকভাবে নয়াদিল্লির বিরুদ্ধে পাল্টা হামলা চালানো শুরু করে ইসলামাবাদ। দেশটির নিরাপত্তা বাহিনীর একটি সূত্র সরকারি টিভি চ্যানেল পিটিভিকে জানিয়েছেন, ভারতীয় সেনাদের ব্রিগেড সদরদপ্তরে হামলা চালিয়ে এটি ধ্বংস করা হয়েছে।

    এছাড়া সীমান্ত রেখার (এলওসি) দুদনিয়াল সেক্টরে মিসাইল ছুড়ে ভারতীয় সেনাদের একটি চৌকি ধ্বংস করা হয়েছে বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম এক্সপ্রেস ট্রিবিউন। এসবের সঙ্গে একটি ড্রোনও ভূপাতিত করা হয়েছে বলে দাবি করেছে দেশটি।

    প্রথমে তিনটি যুদ্ধবিমান ধ্বংসের কথা শোনা গেলেও দেশটির প্রতিরক্ষামন্ত্রী এখন পাঁচটি বিমান ভূপাতিতের কথা জানাচ্ছেন।

    গত ২২ এপ্রিল ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু-কাশ্মিরের পেহেলগামে বন্দুকধারীরা হামলা চালিয়ে ২৬ জনকে হত্যা করে। এ ঘটনায় ভারত পাকিস্তানকে দোষারোপ করার পর দুই দেশের মধ্যে উত্তেজনা তৈরি হয়। যা মঙ্গলবার রাতে চূড়ান্তরূপ ধারণ করে।

    প্রাসঙ্গিক
      মন্তব্য

      কাশ্মীর হামলার কথা আগেই জানতেন মোদি, বোমা ফাটালেন কংগ্রেস সভাপতি

      অনলাইন ডেস্ক
      ৬ মে, ২০২৫ ১৯:২
      অনলাইন ডেস্ক
      কাশ্মীর হামলার কথা আগেই জানতেন মোদি, বোমা ফাটালেন কংগ্রেস সভাপতি

      ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু ও কাশ্মীরের পেহেলগামে হামলা হবে এই তথ্য আগে থেকেই জানতেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। শুধু তাই নয়, হামলার তিনদিন আগে তার কাশ্মীরে সফরের কথা থাকলেও— হামলা হবে এ তথ্য জেনে তিনি সে সফর বাতিল করেন। আজ মঙ্গলবার (৬ মে) ভারতীয় কংগ্রেসের সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গে এমন চাঞ্চল্যকর দাবি করেছেন। খবর এনডিটিভির।

      এক বিবৃতিতে খাড়গে বলেন, ২২ এপ্রিল পেহেলগাম হামলার তিন দিন আগে প্রধানমন্ত্রীর কাছে একটি গোয়েন্দা প্রতিবেদন পাঠানো হয়েছিল। ওই প্রতিবেদনে সম্ভাব্য হামলার বিষয়ে সতর্কবার্তা পাঠিয়েছিল ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থা। ওই তথ্য পাওয়ার পরই প্রধানমন্ত্রী তাঁর নির্ধারিত কাশ্মীর সফর বাতিল করেন।

      কংগ্রেসের সভাপতি বলেন, সরকার স্বীকার করেছে যে এটি একটি গোয়েন্দা ব্যর্থতা। তারা বলেছে যে বিষয়টি তারা মেটাবে। কিন্তু প্রশ্ন হলো, আগে থেকে জানলেও উপযুক্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা কেন নেওয়া হলো না? তিনি প্রশ্ন করেন, যেখানে প্রধানমন্ত্রী নিজেই জানতেন হামলা হবে সেখানে সেই হামলা কেনো ঠেকানো হল না?

      খাড়গে আরও বলেন, আমি শুনেছি এবং সংবাদপত্রেও পড়েছি যে ১৯ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রীর কাশ্মীর সফর বাতিল হয়। আমি জানতে পেরেছি, তার তিন দিন আগে তাকে গোয়েন্দা রিপোর্টে সতর্ক করা হয়েছিল। তাহলে সাধারণ মানুষের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে কেন ব্যবস্থা নেওয়া হলো না?

      উল্লেখ্য, ২২ এপ্রিল জম্মু ও কাশ্মীরের অনন্তনাগ জেলার পর্যটনস্থল পেহেলগামে হঠাৎ করেই সন্ত্রাসীরা গুলি চালায়। ঘটনাস্থলে মৃত্যু হয় ২৬ জন নিরীহ পর্যটকের। আহত হন আরও অনেকে। গোটা দেশজুড়ে নেমে আসে শোকের ছায়া। এই ঘটনার জেরে রাজ্য ও কেন্দ্রীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থার ত্রুটি নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করে।

      ভারতের বিজেপি সরকার দাবি করে, স্থানীয় প্রশাসন পাহেলগামের বৈসারণ এলাকা হঠাৎ করেই খুলে দেয় নিরাপত্তা সংস্থাগুলিকে না জানিয়েই, যা সাধারণত জুনে অমরনাথ যাত্রার আগে বন্ধ রাখা হয়। পর্যটন এলাকাটি খুলে দেওয়ার কথা না জানার কারণেই সেখানে কোনো নিরাপত্তা বাহিনী ছিল না।

      এদিকে ভারতীয় সংবাদ সংস্থা পিটিআই- দাবি করেছে, সন্ত্রাসীরা প্রধানমন্ত্রী মোদির উপস্থিতিতে হামলা চালাতে চেয়েছিল। এই প্রেক্ষিতে পর্যটকদের, বিশেষ করে শ্রীনগরের শহরতলির হোটেলগুলিতে অবস্থানরত পর্যটকদের লক্ষ্যবস্তু করার সতর্কতা গোয়েন্দারা আগেই দিয়েছিলেন। তবে সরকার বলছে, আবহাওয়ার অবনতি — বিশেষ করে কাটরায় প্রবল ঝড়ো হাওয়ার পূর্বাভাসের কারণে ১৯ এপ্রিলের মোদির সফর স্থগিত করা হয়েছিল।

      এই ঘটনার পর গোটা দেশের নিরাপত্তা ব্যবস্থার দুর্বলতা এবং সরকারের ভূমিকা নিয়ে রাজনৈতিক মহলে প্রশ্ন উঠেছে। তার মধ্যেই বিরোধীদল কংগ্রেসের সভাপতি আজ দাবি করলেন যে, হামলার কথা মোদি আগেই জাসতেন। তবে সরকারের পক্ষ থেকে এখনো পর্যন্ত খাড়গের বক্তব্যের কোনও সরাসরি প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।

      প্রাসঙ্গিক
        মন্তব্য

        পাকিস্তানে পানি যাওয়া আটকাতে কাশ্মীরে ৪টি জলবিদ্যুৎ প্রকল্প নির্মাণ করেছে ভারত

        অনলাইন ডেস্ক
        ৬ মে, ২০২৫ ১৮:৫৫
        অনলাইন ডেস্ক
        পাকিস্তানে পানি যাওয়া আটকাতে কাশ্মীরে ৪টি জলবিদ্যুৎ প্রকল্প নির্মাণ করেছে ভারত
        কাশ্মীরে চেনাব নদীর উপর নির্মিত ভারতের জলবিদ্যুৎ কেন্দ্র। ছাব: সংগৃহীত

        পাকিস্তানের সঙ্গে ১৯৬০ সালের সিন্ধু জলচুক্তি একতরফাভাবে স্থগিত করার পর কাশ্মীর অঞ্চলে চারটি জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের নির্মাণ কাজ দ্রুত গতিতে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে ভারত। যদিও নদীর জল প্রবাহ আটকিয়ে এই সকল জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের নির্মাণের বিরোধীতা করেছে পাকিস্তান। তবে পাকিস্তানের বিরোধীতা কানে না তুলে দ্রুত গতিতে কাজ চালিয়ে যাচ্ছে ভারত। 

        ভারত বলছে, চেনাব নদীর ওপর স্থাপিত পাকাল দুল (১,০০০ মেগাওয়াট), কিরু (৬২৪ মেগাওয়াট), কোয়ার (৫৪০ মেগাওয়াট) ও রাতলে (৮৫০ মেগাওয়াট) এই তিনটি প্রকল্পের কাজ ২০২৬ থেকে ২০২৮ সালের মধ্যে শেষ হওয়ার কথা থাকলেও, এখন এগুলোর কাজ দ্রুত শেষ করতে প্রকল্প কর্তৃপক্ষকে বলেছে দেশটির সরকার। 

        ভারতের বৃহত্তম জলবিদ্যুৎ সংস্থা এনএইচপিসি (NHPC) নতুন সময়সীমা অনুযায়ী প্রকল্পগুলোর নির্মাণ কার্যক্রম পরিচালনা করছে। বিদ্যুৎ মন্ত্রণালয়ের এক নির্দেশনায় বিভিন্ন সংস্থাকে নির্মাণ ত্বরান্বিত করতে বলা হয়েছে।

        ভারতের এই পদক্ষেপের জেরে পাকিস্তান গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। তাদের সিন্ধু নদী ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ জানায়, চেনাব নদীতে পানি প্রবাহ হঠাৎ হ্রাস পাওয়ায় গ্রীষ্মকালীন ফসল মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। তারা জানায়, রবিবার (৪ মে) মারালা হেডওয়ার্কসে চেনাব নদীতে পানির প্রবাহ ৩১,০০০ কিউসেক থেকে হ্রাস পেয়ে মাত্র ৩ কিউসেকে নেমে এসেছে।

        ভারতের পানিমন্ত্রী গজেন্দ্র সিং শেখাওয়াত হুশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, সিন্ধু নদীর এক ফোঁটা পানিও পাকিস্তানে যেতে দেওয়া হবে না। এদিকে হেগের স্থায়ী সালিশি আদালত বাঁধ নিয়ে দুই দেশের মধ্যে মামলার কার্যক্রম শুরু হয়েছে। 

        চেনাব নদীতে পানি প্রবাহ হ্রাস এবং জলচুক্তি স্থগিতের ঘটনায় দক্ষিণ এশিয়ায় নতুন করে উত্তেজনা বাড়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছে, বিশেষ করে জল প্রবাহ বন্ধ করলে পাকিস্তান যুদ্ধের ঘোষণা দিয়েছে। 

        তথ্যসূত্র: রয়টার্স

         

        মন্তব্য
        সর্বশেষ সংবাদ
          সর্বাধিক পঠিত