ঢাকা, সোমবার, ১১ আগস্ট ২০২৫ ২৭ শ্রাবণ ১৪৩২
 
শিরোনাম

‘মাহরিন চৌধুরী অ্যাওয়ার্ড’

শিক্ষক মাহরিনের নামে অ্যাওয়ার্ড দেয়ার সিদ্ধান্ত

অনলাইন ডেস্ক
৭ আগস্ট, ২০২৫ ১৬:৫৫
অনলাইন ডেস্ক
শিক্ষক মাহরিনের নামে অ্যাওয়ার্ড দেয়ার সিদ্ধান্ত
মাহরিন চৌধুরী। ছবি: সংগৃহীত

রাজধানীর উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমানবাহিনীর যুদ্ধবিমান দুর্ঘটনায় নিহত শিক্ষক মাহরিন চৌধুরীর নামে অ্যাওয়ার্ড দেয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।


বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) সকালে সচিবালয়ে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের নিয়মিত বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। বৈঠক শেষে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।


তিনি জানান, জীবন বাজি রেখে শিক্ষার্থীদের রক্ষা করতে গিয়ে মাহরিন চৌধুরীর বীরত্বপূর্ণ ভূমিকার স্বীকৃতিস্বরূপ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবে তার নামে একটি পুরস্কার চালু করা হবে।


প্রেস সচিব জানান, প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের দ্বিতীয় অধ্যায়ের প্রথম ও প্রধান কাজ হলো আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করা।

 

আরও পড়ুন: বিমান দুর্ঘটনা: রাষ্ট্রীয় সম্মাননা পাবেন নিহত ২ শিক্ষিকা

 

তিনি আরও জানান, বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, গত ৫ আগস্ট অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম অধ্যায় শেষ হয়েছে। এর পর দ্বিতীয় অধ্যায় শুরু হয়েছে।

 

প্রধান উপদেষ্টা উপদেষ্টাদের উদ্দেশে বলেন, ‘নির্বাচন যেন সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ এবং উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়, তা নিশ্চিত করাই এখন সরকারের প্রধান দায়িত্ব।’


এর আগে সকালে প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে সচিবালয়ে উপদেষ্টা পরিষদের নিয়মিত বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। উপদেষ্টাদের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের সচিবরাও বৈঠকে অংশ নেন। বৈঠকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের প্রস্তাবিত কয়েকটি নির্ধারিত বিষয়ের ওপর আলোচনা অনুষ্ঠিত হয়।

প্রাসঙ্গিক
    মন্তব্য

    চা-বাগানে বেড়ে ওঠা মেধাবী ছাত্রীকে সংবর্ধনা

    জেলা প্রতিনিধি
    ৩০ জুন, ২০২৫ ১২:৩৯
    জেলা প্রতিনিধি
    চা-বাগানে বেড়ে ওঠা মেধাবী ছাত্রীকে সংবর্ধনা

    মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া উপজেলার বরমচাল চা-বাগানে বেড়ে ওঠা মেধাবী ছাত্রী ইতি গৌড় এবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজনেস স্টাডিজ অনুষদের ফিন্যান্স বিভাগে ভর্তির সুযোগ পেয়েছেন। উপজেলার বরমচাল চা-বাগান থেকে এই প্রথম কোনো শিক্ষার্থী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে কিংবা কোনো পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির সুযোগ পেলেন।  

    এই অনন্য অর্জনের স্বীকৃতি হিসেবে মৌলভীবাজার জেলা পুলিশ ও জেলা প্রশাসক‌‌‌ এর পক্ষ থেকে তাকে সংবর্ধনা ও আর্থিক পুরস্কার প্রদান করা হয়েছে। 

    রবিবার (২৯শে জুন) দুপুরে জেলা পুলিশ সুপার এম. কে. এইচ. জাহাঙ্গীর হোসেন, পিপিএম-সেবা জেলা পুলিশ সুপারের কার্যালয়ে ইতিকে আমন্ত্রণ জানিয়ে শুভেচ্ছা জানান, মিষ্টিমুখ করান এবং তার সাফল্যের জন্য জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে আর্থিক পুরস্কার প্রদান করেন।

    পুলিশ সুপার বলেন, “ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করার স্বপ্ন বাংলাদেশে সবাই দেখে, তবে পরিশ্রমী ও মেধাবীরাই সেই স্বপ্ন বাস্তবায়ন করতে পারে। চা-বাগানের সীমিত সুযোগ-সুবিধার মধ্যেও ইতি যেভাবে মেধা ও অধ্যবসায়ে সাফল্য অর্জন করেছে, তা সত্যিই প্রশংসনীয়।” 

    তিনি আরও বলেন, “জেলা পুলিশের পক্ষ থেকে আমরা তার সফলতার স্বীকৃতিস্বরূপ কিছু অর্থ পুরস্কারের ব্যবস্থা করেছি। ইতি গৌড় ভবিষ্যতে দেশ-বিদেশে সাফল্য অর্জন করে মৌলভীবাজারের নাম উজ্জ্বল করবে। চা বাগানের অন্য ছেলে মেয়েরাও ইতি গৌড়ের মত এগিয়ে যাবে সেই কামনা করি।''

    অন্যদিকে মৌলভীবাজার জেলা প্রশাসক মোঃ ইসরাইল হোসেনের বিষয়টি নজরে আসলে, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স বিভাগে ভর্তির সুযোগ হয়েছে এই প্রথম চা-বাগান থেকে কোনো শিক্ষার্থী পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে। "তাৎক্ষণিকভাবে সহযোগিতার উদ্যোগ নেন রবিবার জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে ইতি গৌড়'কে জেলা প্রশাসনের পক্ষ হতে আর্থিক সহায়তা হিসেবে ২০ হাজার টাকার চেক প্রদান করা হয়।"

    ইতির পিতা শংকর গৌড় এই সম্মাননা ও সহযোগিতার জন্য জেলা পুলিশ ও জেলা প্রশাসক‌‌‌ এর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন এবং মেয়ের জন্য সবার দোয়া কামনা করেছেন।
     

    প্রাসঙ্গিক
      মন্তব্য

      নানির কাছে পড়ে ৯ মাসে কুরআনের হাফেজ হলেন ৭ বছরের মুহাম্মাদ

      অনলাইন ডেস্ক
      ১৫ জুন, ২০২৫ ১৩:২৫
      অনলাইন ডেস্ক
      নানির কাছে পড়ে ৯ মাসে কুরআনের হাফেজ হলেন ৭ বছরের মুহাম্মাদ
      ছবি: সংগৃহীত

      কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় ৭ বছর বয়সী শিশু মুহাম্মাদ বিন আব্দুল্লাহ মাত্র ৯ মাসে সম্পূর্ণ পবিত্র কুরআন মুখস্থ করে হাফেজ হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে। নানি হাফেজা আলেমা রাবেয়া বসরীর কাছে পড়াশোনা করে হাফেজ হয়েছে সে। তার এ কৃতিত্বে আত্মীয়-স্বজন, এলাকাবাসী, অভিভাবকসহ শিক্ষক-সহপাঠীরা আনন্দিত। দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন তারা।

      মুহাম্মাদ বিন আব্দুল্লাহ কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলার সাতবাড়ীয়া ফায়ার সার্ভিস মোড়ে এলাকার মুফতি আব্দুল্লাহ বিন আমজাদের ছেলে। সে প্রথম শ্রেণির ছাত্র। আব্দুল্লাহর মা, নানা ও নানি কুরআনের হাফেজ। এছাড়াও তাদের আত্মীয়-স্বজনদের মধ্যে প্রায় ১৫ জন কুরআনের হাফেজ। মুহাম্মদ ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে হেফজ শুরু করে। ২০২৫ সালের মে মাসে হেফজ সম্পন্ন হয়। তিন ভাই-বোনের মধ্যে সবার বড় মুহাম্মাদ। 

      মুহাম্মাদের মা হাফেজা আলেমা মাসুমা জান্নাত ও নানি হাফেজা আলেমা রাবেয়া বসরী সাতবাড়ীয়া ফায়ার সার্ভিস অফিসের পাশে অবস্থিত মাছুমা জান্নাত মহিলা মাদ্রাসা পরিচালনা করেন। তার নানা হাফেজ মাওলানা মুফতি গোলাম কিবরিয়া। 

      মুহাম্মদ ২০১৮ সালে জন্মগ্রহণ করে। ২০২৩ সালের মাঝামাঝি সাড়ে ৫ বছর বয়সে একটি নুরানি মাদ্রাসায় প্লে শ্রেণিতে ভর্তি করা হয়। সেখানে এক বছরের মধ্যে প্লে ও নার্সারি সম্পন্ন করে। এরপর কোরআন হেফজ করার জন্য নুরানি পড়াশোনা বন্ধ রাখা হয়। তার নানির কাছে হেফজ শুরু করে। 

      মুহাম্মাদের মা হাফেজা আলেমা মাসুমা জান্নাত বলেন, আমার ছেলে মুহাম্মাদের বয়স যখন আড়াই মাস। তখন সে আল্লাহ আল্লাহ বলা শিখে। ওর সর্বপ্রথম মুখের কথা ছিল আল্লাহ। তখন থেকে আমাদের আগ্রহ হয় যে, হেফজ পড়াবো, কোরআনের হাফেজ বানাবো। ওর বয়স যখন সাড়ে ৫ বছর, তখন ওকে আরবি কায়দা দেওয়া হয়। ৬ মাসের মধ্যে নাজেরা সম্পন্ন করানো হয়। এটা সম্পূর্ণ ওর নানির কাছে পড়ে। আমি তার পড়াটা রেডি করে দিতাম। এরপর সে তার নানির কাছে গিয়ে শোনাতো। এরপর তাকে হেফজ সবক দেওয়া হয়। প্রথমের দিকে দুই পৃষ্ঠা করে সবক দিতো। তার মেধা আল্লাহর রহমতে অনেক ভালো। এজন্য পরবর্তীতে পড়া বাড়িয়ে দেওয়া হয়। তিন পৃষ্ঠা করে সবক দেওয়া শুরু করা হয়। শেষের দিকে চার পৃষ্ঠা করে সবক দিতো। প্রতি মাসে চার পারা করে পড়তো। চার পারা করে পড়ে সম্পূর্ণ করার কারণে আল্লাহর রহমতে মাত্র ৯ মাসে হাফেজ হয়ে যায়। শুক্রবারেও তার ছুটি ছিল না। শুক্রবারও সবক মুখস্থ করতো। 

      মুহাম্মাদের নানি হাফেজা আলেমা রাবেয়া বসরী বলেন, ছোট্ট শিশু মুহাম্মাদের মেধা অসাধারণ। মনোযোগ সহকারে পড়লে যে কোনো জিনিস খুব দ্রুত মুখস্থ করে দিতে পারে। মাত্র ৯ মাসে সম্পূর্ণ কুরআন মুখস্ত করে হাফেজের গৌরব অর্জন করেছে। তাকে বিশ্বজয়ী হাফেজ হিসেবে দেখতে চাই। কুরআনের ধারক বাহক হিসেবে দেখতে চাই। সবাই মুহাম্মাদের জন্য দোয়া করবেন।

      প্রাসঙ্গিক
        মন্তব্য

        জাবির বর্ষসেরা সাংবাদিকতা পুরস্কার পেলেন রাইজিং ক্যাম্পাসের বোরহান রব্বানী

        নিজস্ব প্রতিবেদক
        ৫ জানুয়ারি, ২০২৫ ৯:৪৩
        নিজস্ব প্রতিবেদক
        জাবির বর্ষসেরা সাংবাদিকতা পুরস্কার পেলেন রাইজিং ক্যাম্পাসের বোরহান রব্বানী

        জাহাঙ্গীরনগর ইউনিভার্সিটি ডিবেট অর্গানাইজেশনের (জেইউডিও) কর্তৃক বর্ষসেরা সাংবাদিকতা পুরস্কার পেয়েছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির (জাবিসাস) সদস্য ও রাইজিং ক্যাম্পাসের বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি বোরহান উদ্দীন রব্বানী।

        শনিবার (৪ জানুয়ারি ) বিশ্ববিদ্যালয়ের সেলিম আল দীন মুক্তমঞ্চে বাংলাদেশ সরকারের সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা জনাব শারমিন এস মুরশীদ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ কামরুল আহসান এ বর্ষসেরা সাংবাদিকতা পুরস্কার তুলে দেন।

        জেইউডিও জাতীয় বিতর্ক উৎসব আয়োজনের পুরস্কার বিতরনী অনুষ্ঠানে এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো - উপাচার্য ( শিক্ষা) ড. মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান, ছাত্র শিক্ষক কেন্দ্রের পরিচালক অধ্যাপক আহমদ রেজা, শিক্ষার্থী কল্যাণ ও পরামর্শদান কেন্দ্রের পরিচালক অধ্যাপক জামাল উদ্দিন রুণু, অধ্যাপক আতিকুল ইসলাম প্রমুখ।

        বোরহান উদ্দীন রব্বানী তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউটের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী এবং রাইজিং ক্যাম্পাসের বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি।

        প্রাসঙ্গিক
          মন্তব্য

          স্নাতকে ফার্স্টক্লাস ফার্স্ট জবি শিবিরের দাওয়াহ সম্পাদক

          নিজস্ব প্রতিবেদক
          ২৬ অক্টোবর, ২০২৪ ২৩:৫৫
          নিজস্ব প্রতিবেদক
          স্নাতকে ফার্স্টক্লাস ফার্স্ট জবি শিবিরের দাওয়াহ সম্পাদক

          জবি প্রতিনিধি: বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার ১৪ সদস্যবিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে দাওয়াহ সম্পাদকের পরিচয় প্রকাশ্যে এসেছে। তার নাম আরিফুল ইসলাম।

          শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) রাতে জবির ছাত্রশিবিরের ফেইসবুক ওয়েবসাইটে পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়। সেখানে দাওয়াহ সম্পাদক হিসেবে আরিফুল ইসলামের নাম উল্লেখ করা হয়।

          আরিফুল ইসলাম জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ২০১৮-১৯ সেশনের শিক্ষার্থী । তিনি অনার্সে ৩.৮৯ সিজিপিএ পেয়ে প্রথম শ্রেণীতে প্রথম হন। বর্তমানে তিনি মাস্টার্সের দ্বিতীয় সেমিস্টারে অধ্যয়ন করছেন।

          আরিফুল ইসলাম জানান, আমি স্নাতকে ৩.৮৯ পেয়েছিলাম, এখন আমি মাষ্টার্স দ্বিতীয় সেমিস্টারের আছি। স্নাতকের ৪ টা সেমিস্টারে সিজিপিএ ৪ এর মধ্যে ৪ ছিল। বাকি ২ সেমিস্টারে অসুস্থ থাকার কারণে সিজিপিএ ৪ এর মধ্যে ৪ আসেনি।

          লক্ষ্য সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার মূল লক্ষ্য একজন ভালো ও আদর্শ মানুষ হয়ে দেশের কল্যাণের জন্য কাজ করা।এই লক্ষ্যে চলতেই গিয়েই মূলত আরো লক্ষ আমার মাঝে তৈরি হয়েছে। অষ্টম শ্রেণী থেকেই আমার ইচ্ছা আমি ইসলাম নিয়ে গবেষণা করবো এবং দেশের সেরা ইসলামিক স্কোলার হবো।

          বিশ্ববিদ্যালয় উন্নয়ন পরিকল্পনা নিয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আপনারা দেখেছেন আগে থেকেই আমরা কেমন নির্যাতনের শিকার হয়েছি। তারপরও আমাদের কাজ কখনোই থেমে ছিলনা। বিশ্ববিদ্যালয়  ও শিক্ষার্থীদের কল্যাণের জন্য আমারা সবসময় প্রস্তুত। আমাদের সবকিছু নিয়ে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা আছে তা খুব শীঘ্রই জানিয়ে দিব।

          ইসলামিক ইস্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. মুহাম্মদ তাজাম্মুল হক বলেন, আরিফুল শিক্ষার্থী হিসেবে যথেষ্ট ভালো ও মেধাবী। এমনকি তার রেজাল্টও ফার্স্টক্লাস ফার্স্ট ভবিষ্যৎ এ আরোও ভালো কিছু করবে আশা করি।

          প্রাসঙ্গিক
            মন্তব্য
            সর্বশেষ সংবাদ
              সর্বাধিক পঠিত