চাকমা সম্প্রদায়ের প্রথম নারী ব্যারিস্টার হলেন ভ্যালি চাকমা

বাংলাদেশের চাকমা সম্প্রদায়ের প্রথম নারী ব্যারিস্টার রাঙামাটির ভ্যালি চাকমা। তিনি উচ্চ আদালতে চাকমা সম্প্রদায়ের দ্বিতীয় নারী আইনজীবী। ভ্যালি চাকমা বাবার অনুপ্রেরণায় আইন পড়তে উদ্ধুদ্ধ হন। ব্যারিস্টার হওয়ার বাসনা নিয়ে ভর্তি হন ইউনিভার্সিটি অব লন্ডনের অধীনে আইনে । সেখান থেকে গ্রাজুয়েশন সম্পন্ন করে পর্যায়ক্রমে জজকোর্ট ও হাইকোর্টের আইনজীবী হিসেবে তালিকাভুক্ত হন।
তারপর ব্যারিস্টারি পড়তে পাড়ি জমান লন্ডনে। ২০২২ সালের ২৫ নভেম্বর লন্ডনের লিংকন্সইন থেকে অফিসিয়ালি ব্যারিস্টারি ডিগ্রি অর্জন করেন। দেশে ফিরে এসে উচ্চ আদালতে আইনপেশা শুরু করেছেন তিনি।
আরো পড়ুন: গুগলে ডাক পেয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একই বিভাগের ৪ শিক্ষার্থী
নিজ সম্প্রদায়ের অসহায় মানুষকে আইনগত সহায়তা দেওয়ার পাশাপাশি মানুষের জন্য কাজ করতে চান, আইন পেশায় অবদান রাখতে চান উদীয়মান এই নারী ব্যারিস্টার।
নিজের সফলতার বিষয়ে তিনি বলেন, আমি মনে করি সফলতার জন্য যেটা সবচেয়ে বেশি দরকার সেটা হলো মনোবল। আপনার ডেডিকেশন থাকতে হবে এবং আপনার উইল পাওয়ার থাকতে হবে। যদি মনে করেন আপনি এটা করতে পারেন তাহলে অবশ্যই আপনি পারবেন।
আরো পড়ুন: ৮৯ বছর বয়সে মাস্টার ডিগ্রি পরীক্ষা পাশ করলেন এক বৃদ্ধা
গুগলে ডাক পেয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একই বিভাগের ৪ শিক্ষার্থী

টেক জায়ান্ট গুগল-এ যোগ দিতে প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে ডাক পেয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগের মোট চারজন শিক্ষার্থী। জানা গেছে, ডাক পাওয়া চার শিক্ষার্থীর মধে শাহেদ শাহরিয়ার এবং তামিম আদ্দারী গুগলে যোগদানের জন্য ইতোমধ্যে আয়ারল্যান্ডের ডাবলিনের জন্য পাড়ি জমিয়েছেন।
তামিম আদ্দারি কুমিল্লা ক্যাডেট কলেজ হতে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেছেন এবং শাহেদ শাহরিয়ার রংপুর জিলা স্কুল হতে মাধ্যমিক এবং রংপুর সরকারি কলেজ হতে উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেছেন।
শাহেদ শাহরিয়ার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফজলুল হক মুসলিম হলের আবাসিক ছাত্র ছিলেন। এছাড়াও,তিনি ২০১৭ সালের আইসিপিসি ওয়ার্ল্ড ফাইনালিস্ট ছিলেন। উল্লেখ্য, তামিম আদ্দারী গুগলের নিউ ইয়র্ক অফিসে ইন্টারভিউ দিয়েছিলেন এবং শাহেদ শাহরিয়ার পোল্যান্ড অফিসে ইন্টারভিউ দিয়েছিলেন।
এই দুইজন ছাড়াও নাহিয়ান আশরাফ রাঈদা এবং শারমীন মাহজাবিন রাখী গুগলে ডাক পেয়েছেন। তবে করোনা পরিস্থিতির কারণে এই দুইজন কবে যোগ দিবেন তা এখনো গুগল থেকে জানানো হয়নি। এদের মধ্যে শাহেদ শাহরিয়ার এবং তামিম আদ্দারি দুইজনই কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিভাগের ১৯ তম ব্যাচের শিক্ষার্থী। শারমীন মাহজাবিন রাখী এবং নাহিয়ান আশরাফ রাঈদা একই বিভাগের ২০ এবং ২১ তম ব্যাচের শিক্ষার্থী।
এদের মধ্যে শারমীন মাহজাবিন রাখী এই বছরের জানুয়ারিতে সুইজারল্যান্ডের জুরিখে ইন্টারভিউ দিয়ে আসেন। তিনি আমাদেরকে জানান, জুলাইয়ে গুগলের মিউনিখ অফিসে তার যোগদানের কথা থাকলেও করোনার কারণে কবে যোগ দিবেন তা নিশ্চিত নয়। তিনি মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিকে যথাক্রমে এ কে হাই স্কুল এন্ড কলেজ এবং আইডিয়াল কলেজে পড়াশোনা করেছেন।
অপরদিকে নাহিয়ান আশরাফ রাঈদা জানিয়েছেন, তিনি গত বছরের জুলাইয়ে সিংগাপুরে ইন্টারভিউ দেন। এই বছরের জানুয়ারিতে গুগলের তাইওয়ানের তাইপেই অফিসে যোগ দেবার কথা থাকলেও করোনার কারণে কবে যোগ দিবেন সেই ব্যাপারে এখনো গুগল থেকে জানানো হয় নি। করোনা পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে যোগ দেবার আশা করছেন তিনি। নাহিয়ান আশরাফ রাঈদা হলিক্রস গার্লস স্কুল এন্ড কলেজ থেকে মাধ্যমিক এবং উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করেছেন।
নাহিয়ান আশরাফ রাঈদা এবং শারমীন মাহজাবিন রাখীর সাথে আলাপ করে জানা যায় , বেশ কয়েকটি ধাপে গুগলের রিক্রটিং প্রসেস অনুষ্ঠিত হয়। প্রথমে ফোনকলের মাধ্যমে প্রার্থীর সাথে সম্পূর্ণ প্রক্রিয়া নিয়া আলোচনা করে গুগল।
এরপর গুগলের কোন ইঞ্জিনিয়ার ভিডিও কলে ৪৫ মিনিটের একটি ইন্টারভিউ নেয়। এই ধাপ পেরোলে গুগলের কোন এক অফিসে গিয়ে অনসাইট ইন্টারভিউ দিতে হয়। অনসাইটে ৩-৫ টি ৪৫ মিনিটের ইন্টারভিউ হয়।
সদ্য গ্রাজুয়েট হলে সবগুলোই প্রবলেম সল্ভিং ইন্টারভিউ নেয়া হয়। অন্যথায়, একটি সিস্টেম ডিজাইন ইন্টারভিউ নেয়া হয়। সবগুলো ধাপে সফল হলে গুগলের কোন টিমের সাথে কাজ করতে ইচ্ছুক সেই ব্যাপারে জেনে গুগলের সংশ্লিষ্ঠ টিম মনোনীত প্রার্থীর সাথে যোগাযোগ করে।
৮৯ বছর বয়সে মাস্টার ডিগ্রি পরীক্ষা পাশ করলেন এক বৃদ্ধা

হাইস্কুলের গন্ডি পার করেন ১৬ বছর বয়সে। তার পরেই থেমে যায় তার পড়ালেখার বাসনা। কারণ তার পরিবার ছিলো অতি দরিদ্র। তাঁকে উচ্চশিক্ষা দেওয়ানোর মত আর্থিক সক্ষমতা পরিবারের ছিলনা। ইচ্ছা থাকলেও পড়াটা আর সম্ভব হয়ে ওঠেনি।
এদিকে পরিবার থেকে তাঁর বিয়ের ব্যবস্থা করা হয়। বিবাহিত জীবন, সংসার, সন্তান একে একে জীবনের বিভিন্ন স্তরে জড়িয়ে পড়তে থাকেন তিনি।
পরিস্থিতি তাঁকে ভুলিয়ে দেয় যে তাঁর আরও পড়ার ইচ্ছা ছিল। কিন্তু সত্যিই কি ভুলতে পেরেছিলেন পড়া-লেখা করার সেই কথা? নাকি মনের গোপন কোণায় কোথাও আজীবন তাঁর আরও পড়াশোনার ইচ্ছাটা লুকিয়ে বাসা বেঁধেছিল নিজের মত করে। হয়তো তাই হবে!
আর তাইতো পরিবারের সব দায়িত্ব পালন করে যখন তাঁর সন্তানরাও নিজেদের পায়ে দাঁড়িয়ে গেলেন, সন্তানরা নিজের জীবনে এগোতে শুরু করলেন ঠিক তখনই সংসার জীবন থেকে ঝাড়া হাত পা জোয়ান ডোনোভ্যান আবিস্কার করলেন বয়স ৮০ পার করলেও তাঁর পড়াশোনার ইচ্ছাটা এখনও দিব্যি জীবিত রয়েছে।
ডোনোভ্যান পড়াশোনা শুরু করলেন আবারো। প্রথমে তিনি স্নাতক পরীক্ষা পাশ করলেন ৪ বছর পড়াশোনা করে। স্নাতক হওয়ার পর এবার তিনি স্থির করলেন থেমে যাবেন কেন? আরও পড়াশোনা করলেই তো হয়।
আমেরিকার ফ্লোরিডার বাসিন্দা ডোনোভ্যান দক্ষিণ নিউ হ্যাম্পশায়ার বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মাস্টার ডিগ্রি করার জন্য উঠেপড়ে দিন-রাত একাকার করে পড়তে লাগলেন। সৃজনশীল লেখা বা ক্রিয়েটিভ রাইটিং নিয়ে পড়াশোনা করলেন। তারপর এল সেই কাঙ্খিত দিন।
৮৯ বছর বয়সে স্বপ্ন পূরণ হলো ডোনোভ্যানের। একটি অনুষ্ঠানে মাস্টার ডিগ্রি প্রাপকদের হাতে তুলে দেওয়া হয় সার্টিফিকেট। সমাবর্তনের বিশেষ পোশাকে সেখানে হাজির বৃদ্ধা ডোনোভ্যান হাতে তুলে নিলেন তাঁর ১৬ বছর বয়সে হারিয়ে যাওয়া স্বপ্নকে।
সবাইকে তাক লাগিয়ে ৮৯ বছর বয়সে মাস্টার ডিগ্রির অধিকারী হলেন জোয়ান ডোনোভ্যান।
ইংরেজিতে ভ্লগ করেই তারকা পঞ্চগড়ের দয়াল চন্দ্র বর্মন

শিশির আসাদ, পঞ্চগড়ঃ পঞ্চগড়ের আটোয়ারী উপজেলার বলরামপুর ইউনিয়নের লক্ষ্যিদার গ্রামে বেড়ে উঠা দয়াল চন্দ্র বর্মন। নামীদামি স্কুল বা কলেজে থেকে কখনও পড়ার সৌভাগ্য হয়নি তার। প্রাতিষ্ঠানিকভাবে নেই কোনো প্রশিক্ষণও। তারপরও সবার কাছে পরিচিত হয়ে উঠেছেন ইংরেজি বক্তা হিসেবে। ফেসবুক আর ইউটিউবের কল্যাণে পঞ্চগড়ের অজপাড়াগাঁয়ের এই তরুণ এখন আন্তর্জাতিক প্ল্যাটফর্মে।
গ্রামের ক্ষেত-খামারই তার স্টুডিও। জীবনের গল্পগুলোই কন্টেন্ট। ইংরেজিতে কথা বলে তারকা বনে গেছেন রাতারাতি। অথচ এই দয়াল তার শিক্ষাজীবনে একজন ড্রপ স্টুডেন্ট বা ঝরে পড়া শিক্ষার্থী ছিলেন।
অনর্গল ইংরেজি বলা দয়াল চন্দ্র বর্মণ একজন ইউটিউব সেলিব্রেটি। শিক্ষামূলক কনটেন্ট মেকার হিসেবে সামাজিক মাধ্যমে তার পরিচিতি। শুধু ফেসবুকেই ফলোয়ার লাখের অধিক। গল্পটা এ পর্যন্ত সাধারণ হতে পারতো কিন্তু দয়াল সবার চেয়ে আলাদা হয়ে উঠেছেন দারিদ্রতা আর ভীতি জয়ের নায়ক হিসেবে।
ইউটিউবার দয়াল চন্দ্র বর্মন বলেন, কঠিন সময় আমার ছিল সবসময়। কিন্তু আমি নিজের উপর আস্থা রাখি। অনেকেই অনেক নেতিবাচক কথা আমাকে বলেছেন, কিন্তু আমি আমার মতো করে এগিয়ে গেছি।
ইউটিউবার দয়াল আরও বলেন, এটা আসলে একটা স্কিল। এটা শিখে যে আমি খুব গর্বিত তা না। ইংরেজি শিখে যে সুযোগগুলো আমার জন্য উন্মুক্ত হবে আমি সেগুলোর জন্যই এটা শিখেছি। দরিদ্র কৃষক পরিবারে বাবা মাথর একমাত্র সন্তান দয়াল কৃষিকাজ করতে করতেই তার আশপাশের সব বিষয় নিয়ে ইংরেজি ও বাংলায় কনটেন্ট তৈরি করছেন।
দয়ালের বাবা মা বলেন, আমাদের ছেলেটা যে এ পর্যায়ে আসবে তা স্বপ্নেও ভাবিনি। আগে আমরা শুধু দুঃশ্চিন্তায় দিন পার করতাম। গ্রামের লোকেরা নানান কথা বলতো, তারপর ছেলে যে পর্যন্ত গেছে তাতে আমরা খুশি। সামাজিক মাধ্যমের আয় থেকে স্বাবলম্বী হয়েছেন এই তরুণ। যা সংসারে সহায়তার পাশাপাশি দরিদ্র-অসহায় শিক্ষার্থীদের লেখাপড়ায় ব্যয় করছেন। তার প্রতিভায় অনুপ্রাণিত হয়ে অনেকেই শিখছেন ইংরেজি।
বলরামপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব দেলোয়ার হোসেন দয়াল সম্পর্কে বলেন, আমাদের ছাত্রছাত্রীরা লেখাপড়া করে, ডিগ্রি নেয় কিন্তু ইংরেজিতে কথা বলতে পারে না। এই ছেলেটি সেক্ষেত্রে ব্যতিক্রম। সে যদি ভবিষ্যতে এ নিয়ে কিছু করতে চায় বা সহযোগিতা চায় তবে আমি অবশ্যই তার পাশে থাকব। আগামীতে অবহেলিত শিক্ষার্থীদের নিয়ে কাজ করতে চান দয়াল, ক্যারিয়ার গঠনে শেখাতে চান ইংরেজি।
উল্লেখ্য, ইংরেজি বক্তা দয়াল চন্দ্র বর্মন গ্রামের ক্ষেত-খামারই তার স্টুডিও (ভিডিও) পঞ্চগড়ের আটোয়ারী উপজেলার প্রত্যন্ত লক্ষ্যিদ্বার গ্রামে বসবাস তার।
২০১৭ সালে জমি বন্ধক রেখে দয়ালকে একটি ল্যাপটপ কিনে দেন তার বাবা পুলিন বর্মন। সেই ল্যাপটপে অনুপ্রেরণাদায়ী ও শিক্ষণীয় ভিডিও দেখতে শুরু করেন দয়াল। নতুন উদ্যোমে শুরু করেন কলেজ জীবন। তারপর বিভিন্ন গ্রুপে যুক্ত হয়ে একপর্যায়ে নিজ চেষ্টায় আয়ত্বে আনেন ইংরেজি ভাষাকে।
কিশোরগঞ্জে সেরা তরুণ করদাতা হলেন নুরুল ইসলাম

ব্যক্তি পর্যায়ের তরুণ ক্যাটাগরিতে (৪০ বছর) দ্বিতীয়বার কিশোরগঞ্জ জেলার সেরা করদাতা পুরস্কার পেয়েছেন মো. নুরুল ইসলাম।
রাজস্ব বোর্ডের আয়োজনে এবং ময়মনসিংহ কর জোনের ব্যবস্থাপনায় বুধবার (২৮ ডিসেম্বর) ময়মনসিংহের অ্যাডভোকেট তারেক স্মৃতি অডিটোরিয়াম মিলনায়তনে ২০২১-২০২২ করবর্ষের সর্বোচ্চ ও দীর্ঘ সময় আয়কর দেওয়া করদাতা, মহিলা ও তরুণ (৪০ বছরের নিচে) করদাতাদের সম্মাননা ও সনদপত্র প্রদান করা হয়।
মো. নুরুল ইসলাম অষ্টগ্রাম উপজেলার আব্দুল্লাহপুর সরকার বাড়ির আমির উদ্দিনের ছেলে। তিনি কিশোরগঞ্জ-১৩ কর সার্কেলের একজন ব্যবসায়ী। ব্যবসা জীবনের শুরু থেকেই তিনি সরকারকে কর প্রদান করতে থাকেন। প্রায় ৭ বছর ধরে তিনি নিয়মিতই কর প্রদান করে আসছেন।
রাজস্ব বোর্ড এবং কর অঞ্চল ময়মনসিংহের সার্বিক মূল্যায়নের ভিত্তিতে তরুণ ক্যাটাগরিতে মো. নুরুল ইসলামকে সেরা করদাতা হিসেবে ক্রেস্ট, ট্যাক্স কার্ড ও অন্যান্য সামগ্রী দেওয়া হয়। এর আগে ২০২০-২০২১ সালে প্রথমবার তিনি কিশোরগঞ্জ জেলার তরুণ ক্যাটাগরিতে সর্বোচ্চ করদাতা সম্মাননা লাভ করেছিলেন।
সেরা করদাতাদের সম্মাননা ও সনদপত্র প্রদান অনুষ্ঠানে ময়মনসিংহ অঞ্চলের কর কমিশনার মো. কবীর উদ্দিন মোল্লার সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী শরীফ আহমেদ।
মন্তব্য