ঢাকা, মঙ্গলবার, ১২ আগস্ট ২০২৫ ২৮ শ্রাবণ ১৪৩২
 
শিরোনাম

জাবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৪২ দশমিক ৯৬

নিজস্ব প্রতিবেদক
১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ ১৬:৪৮
নিজস্ব প্রতিবেদক
জাবির ‘ডি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৪২ দশমিক ৯৬

ডেস্ক রিপোর্ট: জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) প্রথম বর্ষের ‘ডি’ ইউনিটের জীববিজ্ঞান অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে পাসের হার ৪২ দশমিক ৯৬ শতাংশ।

বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) বিকেল পৌনে ৪টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে এ ফলাফল প্রকাশ করা হয়। এতে ৩১ হাজার ৬৬৮ জন শিক্ষার্থী পাস করেছেন। যার মধ্যে ১৭ হাজার ৬৬৪ জন ছাত্র এবং ১৪ হাজার চারজন ছাত্রী।

জীববিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক মোহাম্মদ মাফরুহী সাত্তার বলেন, ‘ডি' ইউনিটে ছাত্রী আবেদনকারী ছিল ৪৭ হাজার ৬৯২ জন, পাস করেছে ১৭ হাজার ৬৬৪ জন। পাসের হার ৪৪ দশমিক ২২ শতাংশ। ছাত্র আবেদনকারী ছিল ৩৯ হাজার ৭৬ জন, পাস করেছে ১৪ হাজার চারজন। পাসের হার ৪১ দশমিক ৭০।

এবার 'ডি' ইউনিটভুক্ত জীববিজ্ঞান অনুষদে ছাত্রীদের আসন সংখ্যা ১৫৫টি এবং ছাত্রদের আসন সংখ্যা ১৫৫টি। এরমধ্যে ছাত্রীদের পরীক্ষায় প্রায় ৪৭ হাজার ৬৯২ জন পরীক্ষার্থীর আবেদন জমা পড়েছিল। উপস্থিত ছিলেন ৩৯ হাজার ৯৬৮ জন ভর্তিচ্ছু।

অন্যদিকে ছাত্রদের পরীক্ষায় প্রায় ৩৯ হাজার ৭৬ জন পরীক্ষার্থীর আবেদন জমা পড়েছিল। এরমধ্যে উপস্থিত ছিলেন ৩৩ হাজার ৭১২ জন ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থী। সে হিসেবে ভর্তিচ্ছু ছাত্রীদের উপস্থিতির হার ছিল প্রায় ৮৩ দশমিক ৮০ শতাংশ। ছাত্রদের উপস্থিতির হার ছিল প্রায় ৮৬ দশমিক ২৭ শতাংশ।

প্রাসঙ্গিক
    মন্তব্য

    বসন্তের আগমনী বার্তায় আলপনায় সাজছে রাজশাহী কলেজ

    নিজস্ব প্রতিবেদক
    ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ ১৪:৪৯
    নিজস্ব প্রতিবেদক
    বসন্তের আগমনী বার্তায় আলপনায় সাজছে রাজশাহী কলেজ

    মোঃ মুজাহিদুল ইসলাম: "ঋতুরাজ বসন্ত মানেই প্রকৃতিতে প্রাণবন্ততার নতুন ছোঁয়া, রঙিন ফুলের হাসি, শীতের তীব্রতা শেষে প্রকৃতির মাঝে ঠান্ডা-গরমের সোনালী মিশ্রণ"-পুষ্পিত সৌরভে এভাবেই ঋতুরাজ বসন্ত তার আগমনের বার্তা নিয়ে প্রকৃতির দরজায় কড়া নাড়ছে।

    ঋতুরাজ বসন্তকে স্বাগত জানাতে প্রকৃতির রঙ বেরঙের বাহারি ফুলের পাশাপাশি রং তুলির আঁচড়ে সেজে উঠেছে দেশসেরা বিদ্যাপীঠ রাজশাহী কলেজ।

    বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১০টায় রজনীকান্ত সেন মঞ্চের সামনে শুরু হওয়া এ কার্যক্রমে অংশ নিয়েছেন রাজশাহী কলেজের বিভিন্ন বিভাগের ২৫ জন শিক্ষার্থী, যারা আগামী দুই দিন ধরে কলেজ প্রাঙ্গণকে বসন্তের রঙে রাঙিয়ে তুলবেন।

    অগ্নীবীণা সাহিত্য পরিষদের সভাপতি ফাহমিদা আক্তার রেখা এই কার্যক্রমের নেতৃত্ব দিচ্ছেন, আর মূল কার্যক্রমের দায়িত্বে রয়েছেন, সাংগঠনিক সম্পাদক মোছা. রাবেয়া খাতুন। তাদের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের অনুপ্রেরণা জুগিয়ে চলেছেন অগ্নিবীণা পরিষদের শিক্ষক উপদেষ্টা সহযোগী অধ্যাপক মো. ইকবাল হোসেন।

    সরেজমিনে দেখা যায়, হরেক রকমের রং-তুলির ছোঁয়া লাগেছে ক্যাম্পাসের মাটিতে। লাল, নীল, সবুজ, হলুদসহ নানা রঙের তুলিতে তৈরি হচ্ছে বিভিন্ন আলপনা । কলেজের রবীন্দ্র-নজরুল চত্বর, স্বাধীনতা চত্বর, হাজী মোহাম্মদ মহসিন ভবনের সামনের রাস্তা থেকে প্রশাসনিক ভবনের সামনের অংশসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে বাঙালী ও লোকশিল্পের অন্যতম অংশ আলপনায় শোভা পাচ্ছে ।

    অগ্নিবীণা পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মোছা. রাবেয়া খাতুন বলেন, প্রতিবছর অগ্নীবীণার সদস্যরা বসন্তকে বরণ করতে এই আয়োজন করে। সারা বছর আমরা এই সময়টার অপেক্ষায় থাকি। রাজশাহী কলেজের ঐতিহ্য ও সৌন্দর্যকে আরও ফুটিয়ে তুলতে আমরা নিজেদের সর্বোচ্চটা দিতে চাই।

    অগ্নিবীণা পরিষদের উপদেষ্টা ও বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মো: ইকবাল হোসেন বলেন, এটা তাদের বার্ষিক একটি কার্যক্রম। তারা প্রতিবছরই এইভাবে কাজ করে যেতে চায়। যদি কোনো অর্থায়ন বা ফান্ড তাদের পরিষদকে সহযোগীতা করেন তাহলে তাদের এই পরিষদ আরও অনেক ভালোভাবে তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারবেন।

    এ বছর কলেজের দেয়াল ও বিভিন্ন স্থান সেজেছে বর্ণিল চিত্রকর্মে। কোথাও ফুটে উঠেছে গ্রামবাংলার বসন্ত উৎসব, কোথাও রয়েছে বাংলা সাহিত্যের কিংবদন্তিদের প্রতিচ্ছবি। পলাশ, শিমুল আর কৃষ্ণচূড়ার রঙের সঙ্গে মিলিয়ে তোলা হয়েছে দৃষ্টিনন্দন আলপনা। শিক্ষার্থীদের এই উদ্যোগ কলেজের পরিবেশকে আরও প্রাণবন্ত করে তুলেছে। কলেজের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা উচ্ছ্বাস নিয়ে এই সৌন্দর্য উপভোগ করছেন। অনেকেই ছবি তুলে স্মৃতি সংরক্ষণ করছেন, কেউবা বসন্তের এই উৎসবকে নিয়ে নিজেদের অনুভূতি প্রকাশ করছেন।

    প্রাসঙ্গিক
      মন্তব্য

      বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় কমিটি গঠন

      নিজস্ব প্রতিবেদক
      ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ ১৩:৫৩
      নিজস্ব প্রতিবেদক
      বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় কমিটি গঠন

      মেহরাব হোসেন, ববি প্রতিনিধি: বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) কমিটি আগামী ৬ মাসের জন্য অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এতে রাকিব আহমেদকে আহ্বায়ক ও সিরাজুল ইসলামকে সদস্য সচিব করা হয়েছে।

      বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) দিবাগত রাত ১২টায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আহ্বায়ক হাসনাত আব্দুল্লাহ ও সদস্য সচিব আরিফ সোহেল স্বাক্ষরিত একপত্রে এই কমিটির অনুমোদন দেয়া হয়।

      কমিটিতে মো. শাহেদ হোসেনকে মুখ্য সংগঠক, মো. মাইনুল ইসলামকে মুখপাত্র, মো.জাহিদুল ইসলাম ও শারমিলা জামান সেঁজুতিকে সহ মুখপাত্র করা হয়।

      এছাড়া ১৫ জনকে যুগ্ম আহ্বায়ক, ১৪ জনকে যুগ্ম সদস্য সচিব, ৮ জনকে সংগঠক ও ৩২ জনকে সদস্য করা হয়েছে।

      প্রাসঙ্গিক
        মন্তব্য

        হেল্পার চালাচ্ছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস, প্রাণ গেল পথচারীর

        নিজস্ব প্রতিবেদক
        ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ ১৩:১১
        নিজস্ব প্রতিবেদক
        হেল্পার চালাচ্ছিল বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস, প্রাণ গেল পথচারীর

        পাবিপ্রবি প্রতিনিধি: পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (পাবিপ্রবি) বাসের চাপায় এক পথচারী নিহত হয়েছেন। আজ বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে আটটার দিকে পাবনা শহরের অনন্ত বাজার সংলগ্ন দক্ষিণ রঘবপুর মসজিদ এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত পথচারীর নাম ও পরিচয় পাওয়া যায়নি, তবে তার বয়স আনুমানিক পঞ্চাশ (৫০) বলে নিশ্চিত করেছেন পাবনা সদর থানা পুলিশ।

        প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, সকাল সাড়ে আটটার দিকে পাবনা শহর থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি বাস অনন্ত বাজারের দিকে আসছিলো, মসজিদের সামনে দিয়ে এক পথচারী রাস্তা অতিক্রম করতে নিলে বাসটি ঐ পথচারীকে ধাক্কা দেয়। বাসটি পথচারীরকে গাড়ির নিচে করে ১৫-২০ ফিট ছেঁচড়ে নিয়ে যায়। এরপর গাড়িটি থামানোর ২-৩ মিনিটের মধ্যেই ঐ পথচারী মৃত্যুবরণ করেন।

        তবে গাড়িতে থাকা যাত্রীরা জানান, সকালের স্টাফ বাস লাইব্রেরি বাজার দিয়ে অনন্ত হয়ে ক্যাম্পাসে যাচ্ছিলো। অনন্ত একালায় গাড়ি আসলে গাড়ির গতি কমানো হয় কিন্তু হুট করেই রাস্তা পাড় হতে এক পথচারী বাসের সামনে চলে আসেন। চালক গাড়ি থামানোর আগেই তিনি বাসের চাকার নিচে পড়ে যান। এরপর গাড়ি থামানোর ২-৩ মিনিটের ঐ পথচারীর মৃত্যু হয়।

        খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বাসের চালকের নাম জালাল। তিনি বাসের একজন হেল্পার। বাসের চালকরা অনুপস্থিত থাকলে তিনি নিয়মিতই গাড়ি চালান। শুধু জালালই না, তিনজন হেল্পার নিয়মিতই চালকদের অনুপস্থিতিতে গাড়ি চালান।

        গাড়িতে থাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক স্টাফ বলেন, ‘নিয়মিত চালক হলে এই দুর্ঘটনাটা নাও হতে পারতো। ঐ পথচারী কখন গাড়ির সামনে চলে আসেন সেটা চালক খেয়াল করেননি। গাড়ির যাত্রীরা বলার পরে তিনি গাড়ি থামিয়েছেন।’

        নিহত পথচারীর বিষয়ে পাবনা সদর থানার সাব ইন্সপেক্টর (এসআই) জাকির হোসেন বলেন, ‘রাস্তা পারাপারের সময় বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসটি তাকে ধাক্কা দেয়। খুব জোরে ধাক্কা লাগার কারণে লোকটি সেখানেই মারা যায়। আমরা প্রত্যক্ষদর্শীদের সঙ্গে কথা বলেছি। লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। কিন্তু লাশের নাম পরিচয় এখনো পাওয়া যায়নি ’

        এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন পুলের প্রশাসক অধ্যাপক ড. কামরুজ্জামান বলেন, ‘স্টাফ বাসের বাসটি ভার্সিটি থেকে বের হয়ে লাইব্রেরী বাজার হয়ে আবার ক্যাম্পাসে ফেরত আসে। ফেরত আসার সময় এ ঘটনাটি ঘটে, সকাল ৮:৪০ মিনিটের এর দিকে। আমি নিজে গিয়ে লাশটি দেখে এসেছি। যদি তদন্তে ড্রাইভারের কোনো ভুল উঠে আসে আমরা ব্যবস্থা নিবো।’

        প্রাসঙ্গিক
          মন্তব্য

          কৃষি গুচ্ছ ভর্তির আবেদন শুরু ১৫ ফেব্রুয়ারি, পরীক্ষা ১২ এপ্রিল

          নিজস্ব প্রতিবেদক
          ১২ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ ১৩:৩
          নিজস্ব প্রতিবেদক
          কৃষি গুচ্ছ ভর্তির আবেদন শুরু ১৫ ফেব্রুয়ারি, পরীক্ষা ১২ এপ্রিল

          বাকৃবি প্রতিনিধি: দেশের কৃষি গুচ্ছভুক্ত ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে ১ম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণিতে ভর্তির আবেদন শুরু হবে আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি। আবেদন চলবে ১৬ মার্চ পর্যন্ত। আবেদন ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ১ হাজার ২০০ টাকা (ট্রান্সজেকশন ফি ছাড়া)। আগামী ১২ এপ্রিল এ ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এবার কৃষিগুচ্ছের ৯টি বিশ্ববিদ্যালয়ে আসন ৩ হাজার ৮৬৩টি। গত বছরের তুলনায় আসন বেড়েছে ১৪৫ টি। গত বছর আসন সংখ্যা ছিল ৩ হাজার ৭১৮ টি। এবার কৃষি গুচ্ছের দায়িত্বে থাকবে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় (বাকৃবি)

          বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) বাকৃবির জনসংযোগ ও প্রকাশনা দফতরের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক মোহাম্মদ তৌফিকুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেন। এর আগে বাকৃবির রেজিস্ট্রার ও কৃষি গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটির সদস্য সচিব ড. মো হেলাল উদ্দীন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা যায়। বিজ্ঞপ্তিতে কৃষি গুচ্ছভুক্ত ৯ টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে গুচ্ছ পদ্ধতিতে ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষে ১ম বর্ষ স্নাতক ভর্তিচ্ছু ছাত্র-ছাত্রীদের নিকট থেকে অনলাইনে আবেদন আহবান করা হয়।

          কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে কত আসন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এক হাজার ১১৬টি, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর ৪৩৫টি, শের-ই-বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ৭০৫ টি, পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ৪২৩টি, চট্টগ্রাম ভেটেনারি ও এনিম্যাল সায়েন্স বিশ্ববিদ্যালয় ২৭৫ টি, সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ৫৮০টি, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ১৫০টি, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ৯৯টি ও কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ৮০টি আসন রয়েছে।

          আবেদনের যোগ্যতা বিজ্ঞপ্তিতে আবেদনের যোগ্যতায় বলা হয়েছে, ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণে আগ্রহী শিক্ষার্থীদের ২০২০/২০২১/২০২২ সালে এসএসসি/সমমান এবং ২০২৩/২০২৪ সালে এইচএসসি/সমমানের পরীক্ষায় যারা বিজ্ঞান বিভাগ হতে জীববিজ্ঞান, রসায়ন, পদার্থবিজ্ঞান ও গণিত বিষয়সহ উত্তীর্ণ হয়েছেন, কেবল তাঁরাই আবেদন করতে পারবেন। ২০২৩ সালে এসএসসি/সমমান মানোন্নয়ন পরীক্ষায় উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীরাও আবেদন করতে পারবেন।

          আবেদনকারীর এসএসসি/সমমান এবং এইচএসসি/সমমানের পরীক্ষায় উভয় ক্ষেত্রে প্রতিটির চতুর্থ বিষয় ছাড়া ন্যূনতম জিপিএ ৪ এবং সর্বমোট জিপিএ ৮ দশমিক ৫০ থাকতে হবে।

          O এবং A লেভেল পাসকৃত প্রার্থীর ক্ষেত্রে লেভেল পরীক্ষার অন্তত ৫ টি বিষয়ে এবং A লেভেল পরীক্ষায় বিজ্ঞানের অন্তত ২টি বিষয়ে উত্তীর্ণ হতে হবে। উভয় পরীক্ষায় প্রতিটিতে ন্যূনতম জিপিএ ৪ এবং সর্বমোট ন্যূনতম জিপিএ ৮ দশমিক ৫০ থাকতে হবে। এক্ষেত্রে A ও B গ্রেডের জন্য যথাক্রমে ৫ ও ৪ জিপিএ গণনা করা হবে।

          শুধুমাত্র মুক্তিযোদ্ধার সন্তান মুক্তিযোদ্ধা কোটায় এবং প্রকৃত উপজাতি/ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী/পার্বত্য অঞ্চলের অ-উপজাতি প্রার্থীরা উপজাতি/ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী/পার্বত্য অঞ্চলের অ-উপজাতি কোটায় আবেদন করতে পারবে।

          কোটায় আবেদনের ক্ষেত্রে, মুক্তিযোদ্ধার সন্তান কোটার প্রার্থীদেরকে পিতা-মাতার অনুকূলে সরকার কর্তৃক স্বীকৃত মুক্তিযোদ্ধার সনদপত্রের সফট কপি এবং (উপজাতি/ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী/পার্বত্য অঞ্চলের অ-উপজাতি প্রার্থীদের স্ব-স্ব জেলা প্রশাসক কর্তৃক প্রদত্ত জেলার স্থায়ী বাসিন্দা সম্পর্কিত প্রত্যয়নপত্রের সফট কপি অনলাইনে আপলোড করতে হবে।

          নম্বর বন্টন ২০২৪ সালের এইচএসসি/সমমানের পরীক্ষার সিলেবাস অনুযায়ী ইংরেজিতে ১০, প্রাণিবিজ্ঞানে ১৫, উদ্ভিদবিজ্ঞানে ১৫, পদার্থবিজ্ঞানে ২০, রসায়নে ২০ এবং গণিতে ২০ নম্বরের প্রশ্ন থাকবে। প্রতিটি সঠিক উত্তরের জন্য ১ (এক) নম্বর প্রদান করা হবে এবং প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য শূন্য দশমিক ২৫ নম্বর কাটা যাবে। এমসিকিউ পদ্ধতিতে ১০০ নম্বরের ভর্তি পরীক্ষা হবে কৃষি গুচ্ছে।

          ভর্তি পরীক্ষা:

          ১২ এপ্রিল বেলা সাড়ে ১১টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

          পরীক্ষাকেন্দ্র সারা দেশে পরীক্ষাকেন্দ্র ৯টি। বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ময়মনসিংহ; বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, গাজীপুর; শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, ঢাকা; পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, পটুয়াখালী; চট্টগ্রাম ভেটেনারি ও অ্যানিম্যাল সায়েন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়, চট্টগ্রাম; সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, সিলেট; খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, হবিগঞ্জ এবং কুড়িগ্রাম কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, কুড়িগ্রামে একযোগে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

          ফলাফল প্রস্তুত: মোট ১৫০ নম্বরের ভিত্তিতে ফলাফল প্রস্তুত করা হবে। ভর্তি পরীক্ষার ১০০ নম্বরের সাথে এসএসসি/সমমানের পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের (চতুর্থ বিষয় ব্যতীত) ভিত্তিতে ২৫ এবং এইচএসসি/সমমানের পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের (চতুর্থ বিষয় ব্যতীত) ভিত্তিতে ২৫ নম্বর যোগ করে ফলাফল প্রস্তুত করে মেধা ও অপেক্ষমান তালিকা তৈরি করা হবে।

          ভর্তি সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য https://acas.edu.bd ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে। ওয়েবসাইটের ভর্তি নির্দেশিকা অনুযায়ী অনলাইনে আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে।

          প্রাসঙ্গিক
            মন্তব্য
            সর্বশেষ সংবাদ
              সর্বাধিক পঠিত