তিন সেঞ্চুরিতে রানপাহাড়ে উঠে নিউজিল্যান্ডের বিশ্বরেকর্ড

সিরিজের প্রথম টেস্টেও নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তা পায়নি জিম্বাবুয়ে। এবার সিরিজনির্ধারণী ম্যাচে বুলাওয়েতে প্রথম ইনিংসে মাত্র ১২৫ রানে গুটিয়ে যায় স্বাগতিকরা। এরপর কিউইরা রোডেশিয়ান বোলারদের নাস্তানাবুদ করে রানের পাহাড় গড়েছে। দলীয় ছয়শ পেরিয়েছে তিন ব্যাটারের দেড়শ পেরোনো ইনিংসে। এর মাধ্যমেই বিশ্বরেকর্ড গড়ল নিউজিল্যান্ড।
দ্বিতীয় দিন শেষে কিউইদের সংগ্রহ ৩ উইকেটে ৬০১ রান। ইতোমধ্যে প্রথম ইনিংসে তারা ৪৭৬ রানের লিড নিয়েছে। কতটা একপেশে ম্যাচ চলছে সেটি বলাই বাহুল্য। এক ইনিংসে তিন ব্যাটারের দেড়শ পেরোনো ইনিংস যৌথভাবে বিশ্বরেকর্ড। এমন ঘটনা টেস্ট ইতিহাসে আরও দু’বার দেখা গেছে। তবে গত ৩৯ বছরে এবারই প্রথম এক ইনিংসে দেড়শ পেরোলেন তিনজন।
গতকাল (শুক্রবার) কিউই ব্যাটারদের সামনে রীতিমতো অসহায় ছিলেন জিম্বাবুইয়ান বোলাররা। তাদের পক্ষে তিনজন ১টি করে উইকেট নিলেও তাদের প্রত্যেকেই একশ’র বেশি রান খরচ করেছেন। সবমিলিয়ে রানের বন্যা থামাতে ৭ বোলার আক্রমণে আসতে হয়েছে জিম্বাবুয়ের। তবে তাদের সেভাবে সাফল্য পাওয়া হয়নি। কিউইদের পক্ষে দুই ওপেনার ডেভন কনওয়ে ও উইল ইয়াং মিলে উদ্বোধনী জুটিতেই ১৬২ রান করেন। এরপর দ্বিতীয় উইকেটে ৭৩ ও তৃতীয় উইকেটে আসে ১১০ রান।
দিনের শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকা হেনরি নিকোলস ও রাচিন রবীন্দ্র’র জুটি চলমান আছে ২৫৬ রানে। রাচিন ১৩৯ বলে ২১টি চার ও দুই ছক্কায় ১৬৫ এবং নিকোলস ২৪৫ বলে ১৫টি চারের মারে ১৫০ রান করেছেন। এর আগে ওপেনার কনওয়ে ১৫৩ রান করেন ২৪৫ বলে ১৮টি চারের সাহায্যে। সেই তুলনায় বাকি দুই ব্যাটারের কণ্ঠে হয়তো আক্ষেপই ঝরবে। কারণ ইয়াং ৭৪ ও জ্যাকব ডাফি ৩৬ রান করেছেন।
এ নিয়ে টেস্ট ক্রিকেটের ইতিহাসে মাত্র তৃতীয়বার একই ইনিংসে তিনটি দেড়শ পেরোনো ইনিংস দেখা গেছে। প্রথমবার ১৯৩৮ সালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ইংল্যান্ড এবং ১৯৮৬ সালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ভারতের তিন ব্যাটার একই কীর্তি গড়েন।
জিম্বাবুয়েকে ১২৫ রানে গুটিয়ে দেওয়ার পথে ম্যাট হেনরি ৫ ও জাকারি ফকস ৪ উইকেট নিয়েছেন
এদিকে, জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে এখন পর্যন্ত ৪৭৬ রানের লিড টেস্টে কিউইদের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ। এর আগে তারা এক ইনিংসে সর্বোচ্চ ৪৮১ রানের লিড নিয়েছিল বাংলাদেশের বিপক্ষে (২০১৯, হ্যামিল্টন টেস্ট)।
প্রয়োজনে তামিমের মতো ‘এক হাতে’ ব্যাট করবেন ওকস!

হ্যারি ব্রুক ও জো রুটের সেঞ্চুরিতে সহজ জয়ের পথেই ছিল ইংল্যান্ড। চা বিরতির সময় ৬ উইকেটে ৫৭ রান প্রয়োজন ছিল তাদের। কিন্তু রুট-ব্রুক আউট হতেই আচমকা ঘুরে যায় ম্যাচের গতিপথ। এতে জয়ের সম্ভাবনা জাগিয়ে তোলে ভারত। ৩৭৪ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে চতুর্থ দিন শেষে ইংল্যান্ডের সংগ্রহ ৬ উইকেটে ৩৩৯ রান। জয়ের জন্য বাকি ৩৫, হাতে মাত্র ৪ উইকেট। তার ওপর কাঁধের চোটে ছিটকে গেছেন অলরাউন্ডার ক্রিস ওকস, যার ফেরার সম্ভাবনা ছিল না বললেই চলে।
তবে দলের প্রয়োজনে অসম্ভবকে সম্ভব করার মানসিকতা দেখাচ্ছেন ৩৬ বছর বয়সী এই তারকা বোলিং অলরাউন্ডার। এমনিতে তার এক হাত স্লিং ঝুলানো, কিন্তু দলের প্রয়োজনে এক হাতেও ব্যাট করতে প্রস্তুত আছেন তিনি। এমনকি চতুর্থ দিনে রোববার ওভালের ইনডোরে এক হাতে ব্যাটিংয়ের কিছুটা অনুশীলনও করেছেন ওকস।
এমন সাহসী সিদ্ধান্তে ক্রিকেটভক্তদের মনে পড়ে যাচ্ছে তামিম ইকবালের সেই ঘটনাটি। ২০১৮ এশিয়া কাপে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ম্যাচের শুরুর দিকে চোট পেয়ে তার হাতও স্লিংয়ে ঝোলানো ছিল। টুর্নামেন্ট থেকে ছিটকে গিয়েছিলেন। তবু শেষ জুটিতে ক্রিজে গিয়ে এক হাতে ব্যাট করে ক্রিকেটের চিরন্তন সাহসীকতার গল্পে জায়গা পেয়ে গেছেন বাংলাদেশের ওপেনার। তামিম ছাড়াও ১৯৮৪ সালে হেডিংলি টেস্টে ম্যালকম মার্শাল ভাঙা আঙুল নিয়ে স্লিং ঝোলানো অবস্থায় এক হাতে ব্যাট করে সতীর্থকে সেঞ্চুরি করতে সাহায্য করেছিলেন।
চতুর্থ দিনের খেলা শেষে সংবাদ সম্মেলনে ওকসের বিষয়টি নিয়ে জো রুট বলেছেন, ‘ওকস এখনো আমাদের সঙ্গেই আছে। এটা এমন এক সিরিজ, যেখানে খেলোয়াড়দের নিজেদের ঝুঁকিতে ফেলতে হয়েছে। ঋষভ পন্ত ভাঙা পা নিয়েও ব্যাট করেছে। এখন ওকসও প্রস্তুত, ইংল্যান্ডের জন্য এক হাতে হলেও ব্যাট করতে।’
তবে রুটের আশা, ওকসের ব্যাটিংয়ে নামার প্রয়োজন পড়বে না, ‘সে প্রচণ্ড যন্ত্রণার মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। তবে এটা (দলের প্রতি নিবেদন) তার কাছে অনেক অর্থবহ। ইংল্যান্ডের জন্য নিজেকে ঝুঁকিতে ফেলতেও প্রস্তুত থাকা তার চরিত্র ও ব্যক্তিত্বের জানান দেয়। তবে আশা করি খেলা ওই পর্যন্ত যাবে না।’
এদিকে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ জানিয়েছে, ওকসের চোট প্রাথমিকভাবে যতটা ভাবা হয়েছিল, তার চেয়ে অনেক বেশি গুরুতর। অস্ত্রোপচারের সম্ভাবনাও আছে, যার ফলে পাঁচ মাস মাঠের বাইরে থাকতে হতে পারে তাকে। ফলে আসন্ন অ্যাশেজ সিরিজেও অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে তার অংশগ্রহণ।
সব মিলিয়ে আজ শেষ দিনে ওভালে রোমাঞ্চকর সমাপ্তির অপেক্ষায় ক্রিকেটপ্রেমীরা। ওকস নামবেন কি না, ইংল্যান্ড জিতবে কি না—সব প্রশ্নের জবাব আজ মাঠেই পাওয়া যাবে।
পাকিস্তানকে আর দেখা যাবে না বিশ্ব লিজেন্ডস লিগে

ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপ অব লিজেন্ডসে (ডব্লিউসিএল) রানার্সআপ হয়েছে পাকিস্তান লিজেন্ডস। আসরে মাঠের ক্রিকেটে ভালো পারফর্ম করলেও মাঠের বাইরের কাণ্ডে তাদের নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা হয়েছে। ফলে এরপর থেকে আর এই আসরে অংশ গ্রহণ না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)।
মূলত পাকিস্তানের বিপক্ষে ম্যাচ বর্জন করেছিল ভারত লিজেন্ডস। গ্রুপ পর্বে ম্যাচ বর্জনের পর সেমি ফাইনালেও ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ হওয়ায় খেলতে অস্বীকৃতি জানায় ভারত। ফলে সেমিতে না খেলেই ফাইনালের টিকিট পায় পাকিস্তান। আর এমন কাণ্ডে সংশ্লিষ্ট দুই দলই সমালোচনার মুখোমুখি হয়।
টুর্নামেন্টে এমন পরিস্থিতি হওয়ায় আয়োজকদের নিয়ে সমালোচনা করেছে পিসিবি। এক বিবৃতিতে তারা জানিয়েছে, আয়োজকদের কয়েকটি সিদ্ধান্ত তাদের অংশগ্রহণের পরিবেশকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে।
পিসিবি বলেছে, 'ম্যাচ বাতিলের সিদ্ধান্ত কোনো ক্রিকেটীয় কারণে হয়নি, বরং সুনির্দিষ্ট জাতীয়তাবাদী ধারণাকে তুষ্ট করে ওই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।'
'আমাদের ক্রিকেটারদেরকে আমরা এমন আসরে অংশ নিতে দিতে পারি না, যেখানে খেলাধুলার চেতনাকে ছাপিয়ে যায় বিকৃত রাজনীতি, স্পোর্টসম্যানশিপ ও ভদ্রলোকের খেলার ধারণাটিকেই যা খাটো করে তোলে।'-যোগ করেন তিনি।
এক বছরে কোনো ম্যাচ না খেলেই বর্ষসেরা

২০২৪ সালের ২৯ জুন ভারতের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে খেলেছেন এনরিখ নরকিয়া। এরপর এক বছরে তাকে আর জাতীয় দলের টি-টোয়েন্টিতে দেখা যায়নি। অথচ তাকেই টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে বর্ষসেরা ক্রিকেটারের পুরস্কার দিল দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট বোর্ড।
দক্ষিণ আফ্রিকা শিরোপা জয়ের খুব কাছে গিয়ে ৭ রানে হেরে ট্রফি হাতছাড়া করে। দলকে শিরোপা উপহার দিতে না পারলেও রানার্সআপ করায় অগ্রণী ভূমিকা রেখে টুর্নামেন্টের সেরা বোলার নির্বাচিত হন নরকিয়া।
বিশ্বকাপে ৯ ম্যাচে যৌথভাবে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ১৫ উইকেট শিকার করার পুরস্কার হিসেবে বর্ষসেরার খেতাব পেলেন ৩১ বছর বয়সী এই ডানহাতি পেসার।
বিশ্বকাপের পর পিঠের নিচের অংশে স্ট্রেস ফ্র্যাকচার (যা অতিরিক্ত শারীরিক পরিশ্রম বা চাপের কারণে হাড়ের ফাটল) তাকে প্রায় এক বছর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে ছিটকে দেয়। সে কারণে ২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপে খেলতে পারেননি নরকিয়া। বিশ্বকাপের পর আবার পায়ের আঙুল ভেঙে ছিটকে পড়েন পাকিস্তানের বিপক্ষে ডিসেম্বরের ঘরোয়া সিরিজ থেকেও। পরে আরও একটি পিঠের ইনজুরি তাকে ২০২৫ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকেও দূরে সরিয়ে দেয়।
প্রোটিয়া এই পেসারের সর্বশেষ ইনজুরি ছিল স্ট্রেস রিঅ্যাকশন, যার কারণে তিনি জিম্বাবুয়েতে গত মাসে অনুষ্ঠিত ত্রিদেশীয় সিরিজ (যেটি জিতেছে নিউজিল্যান্ড) থেকে বাদ পড়েন। চলতি বছর নরকিয়ার একমাত্র প্রতিযোগিতামূলক অংশগ্রহণ ছিল ২০২৫ আইপিএলে, যেখানে তিনি কলকাতা নাইট রাইডার্সের হয়ে মাত্র দুটি ম্যাচ খেলেন।
অন্যদিকে গত জুনে অনুষ্ঠিত বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে প্রথমবার ফরম্যাটটিতে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হয় দক্ষিণ আফ্রিকা। জয়ী অধিনায়ক টেম্বা বাবুমা হয়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ষসেরা টেস্ট খেলোয়াড়। ২০২৫–২৭ চক্রে তার ৭১১ রান করেছেন ৫৯.২৫ গড়ে। গত গ্রীষ্মে করা তার দুটি সেঞ্চুরি প্রোটিয়াদের ফাইনাল নিশ্চিত করতে বড় ভূমিকা রাখে।
এ ছাড়া পুরুষ ক্রিকেটে দক্ষিণ আফ্রিকার বর্ষসেরা খেলোয়াড় হয়েছেন স্পিন অলরাউন্ডার কেশভ মহারাজ। টেস্ট ও টি-টোয়েন্টি মিলিয়ে তার ধারাবাহিক পারফরম্যান্সে মুগ্ধ হয়েছে ক্রিকেট দক্ষিণ আফ্রিকা।
‘পাকিস্তান’ নাম ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা দিতে যাচ্ছে পিসিবি

বেসরকারি কোন ক্রিকেট লিগে ‘পাকিস্তান’ নামটি ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করার চিন্তা করছে পাকিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (পিসিবি)। সম্প্রতি ইংল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপ অব লেজেন্ডস (ডব্লিউসিএল)-এ ভারতীয় খেলোয়াড়দের ‘পাকিস্তান চ্যাম্পিয়নস’ দলের বিপক্ষে খেলা থেকে বিরত থাকার পরিপ্রেক্ষিতে এই সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে যাচ্ছে পিসিবি।
পাকিস্তানের সংবাদমাধ্যম জিও সুপার এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, চলমান ডব্লিউসিএল আসরকে ভারত-পাকিস্তান লড়াই হিসেবে উপস্থাপন করা হচ্ছিল যা পিসিবির কাছে অস্বস্তির কারণ হয়। পিসিবির পরিচালনা পর্ষদের এক বৈঠকে বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা শেষে বেসরকারি লিগগুলোতে দেশের নাম ব্যবহারের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের সিদ্ধান্ত হয়।
একটি ঘনিষ্ঠ সূত্রের বরাত দিয়ে জিও সুপার জানিয়েছে, ‘বৃহস্পতিবার (৩১ জুলাই) অনুষ্ঠিত পরিচালনা পর্ষদের বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। দ্বিতীয় আসরে ভারতীয় খেলোয়াড়রা পাকিস্তান লেজেন্ডস দলের বিপক্ষে খেলতে অস্বীকৃতি জানানোয় বোর্ডের কর্মকর্তারা তা দেশের মর্যাদার জন্য ক্ষতিকর মনে করছেন।’
পিসিবি আরও জানিয়েছে, ভবিষ্যতে কোনো বেসরকারি সংস্থাকে পাকিস্তানের নাম ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া হবে না। তবে, চলমান ডব্লিউসিএল আসরের ফাইনালে পাকিস্তান লিজেন্ডস দলের সাউথ আফ্রিকার বিপক্ষে খেলা চালিয়ে যাওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
প্রতিবেদন অনুযায়ী, এর আগে জিম্বাবুয়ে,কেনিয়া এবং যুক্তরাষ্ট্রের বিভিন্ন লো-প্রোফাইল লিগেও কিছু বেসরকারি সংস্থা পাকিস্তান নাম ব্যবহার করেছে যা বোর্ড গুরুত্ব সহকারে দেখছে।
পিসিবির একটি ঘনিষ্ঠ সূত্র জানিয়েছে, ‘সব বেসরকারি সংস্থাকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, তারা যদি পাকিস্তানের নাম ব্যবহার করে তবে তাদের বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ক্রিকেট সংক্রান্ত ইভেন্টে দেশের নাম ব্যবহারের একমাত্র অধিকার পিসিবির এবং তা নির্ভর করবে সংশ্লিষ্ট লিগ ও আয়োজক প্রতিষ্ঠানের গ্রহণযোগ্যতার ওপর।’
মন্তব্য