ঢাকা, সোমবার, ১৮ আগস্ট ২০২৫ ৩ ভাদ্র ১৪৩২
 
শিরোনাম

ওয়াইফাই স্লো? স্পিড বাড়িয়ে নেবেন যেভাবে

নিজস্ব প্রতিবেদক
৯ এপ্রিল, ২০২৩ ১১:৫৭
নিজস্ব প্রতিবেদক
ওয়াইফাই স্লো? স্পিড বাড়িয়ে নেবেন যেভাবে

অনেকেই বাসায় বসে কমবেশি অফিসের কাজ করে থাকেন। বাসায় বসেই অফিসের জরুরি মিটিংয়ে যোগ দেন অনেকেই। অনেক সময় দেখা যায় কিছুক্ষণের মধ্যে মিটিং শুরু হবে এরই মধ্যে হঠাৎই ওয়াইফাইয়ের গতি ধীর (স্লো) হয়ে গেল। জুম মিটিং তো দূরের কথা, হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজই যাচ্ছে না।

বিভিন্ন সময়ে এ সমস্যার মুখোমুখি অনেকেই হয়েছেন। এর মূল কারণ হলো রাউটার। রাউটারের কারণেই ইন্টারনেটের গতি শ্লথ হয়ে যায়। বিশেষ করে গুরুত্বপূর্ণ কোনো কাজ করার সময় হঠাৎ এমন হলে খুবই অসুবিধা হয়। তবে সহজ কিছু টোটকা কাজে লাগিয়ে বাড়িয়ে নিতে পারেন ওয়াইফাইয়ের গতি। জেনে নিন সে টোটকাগুলো:
১. ওয়াইফাই ব্যবহারের ক্ষেত্রে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো রাউটারের অবস্থান। রাউটার সব সময়ে ফাঁকা জায়গায় রাখতে হয়। রাউটারের সামনে কোনো বাধা থাকলে নেটওয়ার্ক ভালো কাজ করতে পারে না। তখনই নেট স্লো হয়ে যায়। তাই যখনই নেটওয়ার্ক দুর্বল হয়ে যাবে সঙ্গে সঙ্গে রাউটারটি ঠিক জায়গায় আছে কি না তা দেখে নিন।
২. ব্যান্ড ফ্রিকোয়েন্সি পরিবর্তন করও ওয়াইফাইয়ের গতি বাড়িয়ে নিতে পারেন। আধুনিক রাউটারগুলোতে সাধারণত ২.৪ এবং ৫ গিগাহার্জ ফ্রিকোয়েন্সি ব্যান্ড থাকে। ২.৪ গিগাহার্টজ নেটওয়ার্ক বেশি থাকলেও বেশি দূরের ডিভাইসে নেটওয়ার্ক স্লো করবে। তাই রাউটারে ৫ গিগাহার্টজ ব্যবহার করলে স্লো হওয়ার সম্ভাবনা থাকে না।
৩. বর্তমানে প্রায় সব রাউটারেই একাধিক অ্যান্টেনা থাকে। ওয়াইফাইয়ের ভালো স্পিড পেতে অ্যান্টেনার অবস্থান পরিবর্তন করা জরুরি। একটি অ্যান্টেনা লম্বা করে রাখলে অন্যটি একটি অ্যান্টেনা আড়াআড়ি ভাবে রাখতে হবে। এতে, ঘরের যে কোনো প্রান্তে থাকা ডিভাইসের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ করা সম্ভব হবে।
৪.  রাউটার ঘরের কোন জায়গায় রাখলে স্পিড বেশি পাওয়া যায় সেটি মেপে নিতে পারেন স্মার্টফোন থেকেই। গুগল প্লে স্টোরে গিয়ে ‘স্পিড অ্যানালাইজার’ অ্যাপ ডাউনলোড করে নিন। এই অ্যাপের মাধ্যমে দেখে নিন কোথায় রাউটার স্থাপন করলে স্পিড বেশি পাচ্ছেন।
৫. রাউটারের অ্যান্টেনা ওপরের দিকে বেশি সিগন্যাল পাঠায়। তাই রাউটারের ওপরের দিকে যতটা সম্ভব উঁচু বা খালি জায়গা রাখার চেষ্টা করুন। এতে ডিভাইসে ভালো সিগন্যাল পাওয়া যাবে এবং নেট ও স্লো হবে না।

প্রাসঙ্গিক
    মন্তব্য

    অনলাইন কেনাকাটায় নকল ওয়েবসাইট চিনবেন যেভাবে

    নিজস্ব প্রতিবেদক
    ৮ এপ্রিল, ২০২৩ ১১:৫০
    নিজস্ব প্রতিবেদক
    অনলাইন কেনাকাটায় নকল ওয়েবসাইট চিনবেন যেভাবে

    মেসেজিং কিংবা সোশ্যাল মিডিয়া স্ত্রোল করছেন। আবার ভিডিও দেখা কিংবা বই পড়ার জন্য হাতে আছে স্মার্টফোনটি। বলা যায় নিত্যসঙ্গী এখন স্মার্টফোন। এখন অনেকেই অনলাইন কেনাকাটা করেন।

    করোনার সময় থেকে অনলাইন কেনাকাটায় অভ্যস্ত হয়ে গেছেন অনেকেই। আবার মার্কেটে গিয়ে ঘুরে দেখে কেনার সময়ও থাকে না। তবে অনলাইন কেনাকাটায় প্রতারণার ঘটনাও খুব সাধারণ। প্রতারকরা নকল ওয়েবসাইট খুলে প্রতারণা করছে ক্রেতাদের সঙ্গে।

    চলুন দেখে নেওয়া যাক কীভাবে নকল ওয়েবসাইট চিনবেন-

    >> প্রথমেই অ্যাড্রেস বার চেক করুন। প্রথমেই অ্যাড্রেস বারের শুরুতে https:// আছে কি না দেখে নিন। https://-এ ‘S’ এর অর্থ সিকিউর। অর্থাৎ ‘S’ থাকলে বুঝে নিন ওয়েবসাইটটি সঠিক।

    >> ওয়েবসাইটে প্যাডলক বা তালা চিহ্ন আছে কি না দেখে নিন। ওয়েবসাইটে প্যাডলক থাকার অর্থ হলো ওয়েবসাইটটি সুরক্ষিত।অ্যাড্রেস বারের উপরের বাঁ দিকে লকটি দেখতে পাবেন।

    >> একটু খেয়াল করলেই দেখবেন স্ক্যামাররা বড় বড় ডিসকাউন্ট অফার দেয় তাদের স্টোরে। সেগুলো আবার সোশ্যাল মিডিয়া ওয়েবসাইটে প্রচারও করা হয়। মানুষ সেই প্রচার দেখে তাদের ওয়েবসাইটে ঢোকে। তাই যখনই বিরাট কোনো অফার দেখবেন এড়িয়ে যাবেন।

    >> ইউআরএলের বানান চেক করুন। কোনো বানান ভুল আছে কি না দেখে নিন। নকল সাইট চেনার আরও একটি উপায় হল, ইউআরএলের বানান ভুল।

    >> অনলাইন রিভিউ দেখে নিন। কোনো ওয়েবসাইট ভিজিট করার আগে গুগলে তার রিভিউ দেখ নিন।যে কোনো ওয়েবসাইটের অনলাইন রিভিউ জানার জন্য গুগলে গিয়ে ‘রিভিউস ফর (সাইটের নাম)’ সার্চ করুন। সেখানেই এর বিভিন্ন ধরনের রিভিউ পাবেন। খারাপ রিভিউ দেখলে ওয়েবসাইটটি এড়িয়ে যান।

    সূত্র: গ্যাজেটস নাও

     

    প্রাসঙ্গিক
      মন্তব্য

      ফ্রান্সিসকোর অফিস ভবনের ভাড়া পরিশোধ না করায় টুইটারকে নোটিশ

      নিজস্ব প্রতিবেদক
      ১ জানুয়ারি, ২০২৩ ১৩:৭
      নিজস্ব প্রতিবেদক
      ফ্রান্সিসকোর অফিস ভবনের ভাড়া পরিশোধ না করায় টুইটারকে নোটিশ

      টুইটার ফ্রান্সিসকোতে অবস্থিত তাদের অফিস ভবনের ভাড়া পরিশোধ না করায় ভবন কর্তৃপক্ষ তাদের নামে নোটিশ পাঠিয়েছে।

      মার্কিন প্রভাবশালী সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গ বলছে, যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া রাজ্যের সান ফ্রান্সিসকোতে অফিস কার্যক্রম চালাতে ১ লাখ ৩৬ হাজার ২৫০ ডলার ভাড়া দিতে হয় টুইটাকে। সান ফ্র্যান্সিসকোর হ্যাটফোর্ড ভবনের ৩০ তলায় টুইটারের অফিস অবস্থিত। কিন্তু তারা এখন এ ভাড়া পরিশোধ করেনি।

      ভবনটির মালিক কলম্বিয়া রেট – ৬৫০ ক্যালিফোর্নিয়া এলএলসি গেলো ১৬ ডিসেম্বর টুইটারকে ভাড়া পরিশোধের জন্য পাঁচদিন সময় দিয়ে নোটিশ পাঠায়। নোটিশে বলা হয়, যদি পাঁচদিনের মধ্যে ভাড়া পরিশোধ না করা হয় তাহলে তাদের খেলাপি হিসেবে বিবেচনা করা হবে। নোটিশ পাঠানোর পরও টুইটার ভাড়া পরিশোধ করেনি।

      বৃহস্পতিবার (২৯ ডিসেম্বর) সান ফ্রান্সিসকোর আদালতে টুইটারের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করে ভবন মালিক কর্তৃপক্ষ।

      আরেক প্রভাবশালী মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস গত ১৩ ডিসেম্বর এক প্রতিবেদনে জানিয়েছিল, গত কয়েক সপ্তাহ ধরে সান ফ্রান্সিসকোর সদর দপ্তর সহ বিশ্বব্যাপী অবস্থিত অন্যান্য অফিসগুলোর ভাড়া পরিশোধ করছে না টুইটার। এর আগে ২০২২ সালের ডিসেম্বরের শুরুতে দুটি চাটার্ড বিমানের ভাড়া না দেওয়ায় টুইটারের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছিল।

      জনপ্রিয় এ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটির কোনো মিডিয়া শাখা নেই। তারা এ অভিযোগের বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।

      প্রাসঙ্গিক
        মন্তব্য

        ছাঁটাই হওয়া কর্মীদের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন টুইটার প্রতিষ্ঠাতা

        নিজস্ব প্রতিবেদক
        ৭ নভেম্বর, ২০২২ ১৭:৫৫
        নিজস্ব প্রতিবেদক
        ছাঁটাই হওয়া কর্মীদের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন টুইটার প্রতিষ্ঠাতা

        ছাঁটাই হওয়া কর্মীদের উদ্দেশে একটি টুইট বার্তা দিয়েছে ডরসি, বার্তায় তিনি বলেছেন টুইটারে কাজ করা অতীত এবং বর্তমান কর্মীরা শক্তিশালী। তারা ভেঙে পড়ার মতো নয়।

        জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টুইটারের ৫০ শতাংশ কর্মীকে শুক্রবার ছাঁটাই করা হয়েছে। বিশ্বের শীর্ষ ধনী ইলন মাস্ক ৪৪ বিলিয়ন ডলারের বিনিময়ে টুইটার কেনার এক সপ্তাহের মধ্যে এই গণছাঁটাই করা হলো।

        এ ঘটনায় ছাঁটাই হওয়া কর্মীদের কাছে ক্ষমা চান টুইটারের প্রতিষ্ঠাতা জ্যাক ডরসি।

        ছাঁটাই হওয়া কর্মীদের উদ্দেশে লেখা একটি টুইট বার্তায় ডরসি বলেন, ‘টুইটারে কাজ করা অতীত এবং বর্তমান কর্মীরা শক্তিশালী। তারা ভেঙে পড়ার মতো নয়। সময় যত কঠিন হোক না কেন তারা সবসময় একটি উপায় খুঁজে বের করবে। আমি বুঝতে পারছি, অনেকেই আমার ওপর রেগে আছেন। সবার এই অবস্থার জন্য আমি দায়ী। আমি কোম্পানিটিকে খুব দ্রুত সম্প্রসারণ করেছি। আমি এ জন্য ক্ষমাপ্রার্থী।’

        কেবল কর্মী ছাঁটাই নয়, মাস্ক টুইটার কেনার পরই প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) পরাগ আগারওয়াল, প্রধান আর্থিক কর্মকর্তা নেড সিগ্যাল, আইন ও নীতিমালা বিষয়ক প্রধান বিজয়া গাড্ডেকে বরখাস্ত করেন।

        চলতি বছরের মে মাসে টুইটারের বোর্ড থেকে পদত্যাগ করেন জ্যাক ডরসি। তিনি ২০০৬ সালের টুইটার প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। ২০০৭ সাল থেকে ছিলেন টুইটারের পরিচালক।

        এ ছাড়া ২০১৫ সাল থেকে গত মে পর্যন্ত টুইটারের প্রধান নির্বাহীর দায়িত্ব পালন করেন ডরসি।

        প্রাসঙ্গিক
          মন্তব্য

          টুইটারের পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে ইলোন মাস্ক নিজেই হচ্ছেন সিইও

          নিজস্ব প্রতিবেদক
          ২ নভেম্বর, ২০২২ ১৫:৪০
          নিজস্ব প্রতিবেদক
          টুইটারের পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে ইলোন মাস্ক নিজেই হচ্ছেন সিইও

          সোশ্যাল মিডিয়া জায়ান্ট টুইটারের পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দিয়েছেন সংস্থাটির নতুন মালিক এবং ইলেকট্রিক গাড়ি নির্মাতা ও প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান টেসলার প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ক। একইসঙ্গে টুইটারের নতুন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) হিসেবে নিজের নাম ঘোষণা করেছেন ইলন মাস্ক। একথা বলছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি।

          প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, কয়েক মাসের টানাপোড়েনের পর রেকর্ড ৪৪ বিলিয়ন ডলারে মার্কিন এই মাল্টি-বিলিওনিয়ার গত সপ্তাহে সোশ্যাল মিডিয়া জায়ান্ট টুইটার কিনে নেন। এখন নিজেই সংস্থার প্রধান নির্বাহীর দায়িত্ব গ্রহণ করলেন।

          প্রতিবেদনে আরো বলা হয়েছে, সারা বিশ্বের রাজনীতিবিদ ও সাংবাদিকরা টুইটার ব্যবহার করেন এবং মালিকানা হাতে পাওয়ার পর বেশ দ্রুতই সংস্থাটিতে নিজের প্রভাব রাখতে শুরু করেছেন মাস্ক। সোশ্যাল মিডিয়ার জনপ্রিয় এই প্লাটফর্মটিতে তিনি যে সংস্কারের কথা বলছেন তাতে টুইটার কীভাবে অ্যাকাউন্ট যাচাই করে সেটি ছাড়াও সংস্থাটিতে চাকরি ছাঁটাইয়ের মতো বিষয়গুলোও অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

          জানা গেছে, টুইটারে প্রথম রাউন্ডের ছাটাই নিয়ে আলোচনা চলছে। এটি কোম্পানিটির ২৫ শতাংশ কর্মীকে প্রভাবিত করতে পারে। এ বিষয়ে টুইটারের কাছে বিবিসি জানতে চাইলেও তাতে সাড়া দেয়নি সংস্থাটি।

          এছাড়া ইলন মাস্ক কোম্পানিতে হাই প্রোফাইল মিত্রদের নিয়ে আসায় টুইটারের শীর্ষ নির্বাহীদের ইতোমধ্যেই তাদের পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছে।

          মার্কিন সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জে দাখিল করা নথির বরাতে জানা গেছে, গত ২৭ অক্টোবর টুইটারের মালিকানা কিনে নেওয়ার পর সংস্থাটির একমাত্র পরিচালক হয়েছেন ইলন মাস্ক। এর আগে টুইটারের পরিচালক ছিলেন নয়জন।

          পরিচালনা পর্ষদ থেকে বিদায় নেওয়া কর্মকর্তাদের মধ্যে ব্রেট টেলর ও পরাগ আগরওয়ালও রয়েছেন। তারা যথাক্রমে টুইটার বোর্ডের সাবেক চেয়ারম্যান ও সাবেক প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন।

          অবশ্য টুইটারের মালিক হিসেবে ইলন মাস্ক ঠিক কতদিন প্রধান নির্বাহী হিসেবে থাকবেন বা অন্য কাউকে এই পদে নিয়োগ করতে পারেন কিনা সে বিষয়ে মন্তব্য করতে অস্বীকার করেছেন সংশ্লিষ্টরা।

          রয়টার্স বলছে, টেসলার বস ইলন মাস্ক সোমবার বলেছেন, তিনি টুইটারের প্রধান নির্বাহী হিসাবে কাজ করবেন। মার্কিন এই ধনকুবের রকেট কোম্পানি স্পেসএক্স, ব্রেন-চিপ স্টার্টআপ নিউরালিংক এবং টানেলিং ফার্ম দ্য বোরিং কোম্পানিও পরিচালনা করেন।

          উল্লেখ্য, চলতি বছর এপ্রিলে রেকর্ড ৪৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলারে টুইটার কিনে নেওয়ার ঘোষণা করেছিলেন ইলন মাস্ক। এরপরে নিজের সিদ্ধান্ত থেকে পিছিয়ে আসেন মাস্ক। সেসময় তিনি জানিয়েছিলেন, অনুমানের থেকে টুইটারে বট বা ভুয়া অ্যাকাউন্টের সংখ্যা কয়েক গুণ বেশি হওয়ার কারণেই সংস্থাটি কেনার এই সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসা।

          তবে অক্টোবরের শুরুতে সোশ্যাল মিডিয়ার জায়ান্ট এই প্রতিষ্ঠান কেনার সিদ্ধান্তে ফিরে আসেন ইলন মাস্ক। এসময় আগে যে দামে টুইটার কিনতে চেয়েছিলেন সেই দামেই আবার কেনার প্রক্রিয়া এগিয়ে নেওয়ার ঘোষণা দেন তিনি। এরপর গত সপ্তাহে টুইটার কেনার প্রক্রিয়া সম্পন্ন করেন তিনি।

          প্রাসঙ্গিক
            মন্তব্য
            সর্বশেষ সংবাদ
              সর্বাধিক পঠিত