সাহসী সাংবাদিক সম্মাননা পেলেন বেরোবিসাসের ৫ সদস্য

চব্বিশের জুলাই গণঅভ্যুত্থানে ২০২৪ সালের ১ জুলাই থেকে ৫ আগস্ট পর্যন্ত পেশাগত দায়িত্ব পালনে সাহসী ও ইতিবাচক ভূমিকা পালনের জন্য সাহসী সাংবাদিক সম্মাননা পেয়েছেন বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির (বেরোবিসাস) পাঁচ সদস্য। রোববার (৩ আগস্ট) বিকালে ঢাকায় তথ্য ভবনের মিলনায়তনে তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এ সম্মাননা প্রদান করেন ।
বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিক সমিতি সভাপতি যুগান্তর পত্রিকার আনোয়ার হোসেন, সহ সভাপতি দৈনিক সংবাদ, দৈনিক প্রতিদিনের বার্তা প্রতিনিধি আবু সাঈদ, কোষাধ্যক্ষ ওয়াল্ড গ্লোবাল টিভির আলামিন সাদিক সায়েম।কার্যকারী সদস্য সমকাল, সংবাদ বুলেটিন প্রতিনিধি সাজ্জাদুর রহমান ও নয়া দিগন্তের তওহীদুল হক সিয়াম এ পুরস্কার গ্রহণ করেন।
বেরোবিসাসের সভাপতি আনোয়ার হোসেন বলেন, সাংবাদিকতা কখনো শুধুমাত্র খবর লেখা নয়—এটি হচ্ছে সত্যের পক্ষে দাঁড়ানো, অন্যায়ের বিরুদ্ধে কলম ধরা, এবং অনেক সময় নিজের নিরাপত্তা, স্বস্তি এমনকি জীবনের ঝুঁকি নিয়ে হলেও জনগণের পক্ষে কথা বলা। সাহসী সাংবাদিকতা মানে হচ্ছে নিপীড়কের মুখোশ খুলে সত্যকে সামনে আনা, যেটা সহজ নয়, আর সেই কঠিন কাজগুলো করার পথেই আমাদের হাঁটতে হয়। এই সম্মাননা কেবল আমার একার নয়—এই সম্মান প্রতিটি সেই সাংবাদিকের, যিনি প্রতিদিন ভয়কে জয় করে, চাপকে উপেক্ষা করে, সত্য প্রকাশে নির্ভীক ভূমিকা রাখছেন। আমার সহকর্মীরা, আমার পরিবার এবং আমার পাঠকেরা—যারা সবসময় আমার পাশে থেকেছেন, তাদের সহায়তা ছাড়া আজকের এই মুহূর্ত অসম্ভব ছিল।
অনুভূতি ব্যক্ত করে আবু সাঈদ বলেন,"এ সম্মাননা পেয়ে আমি আনন্দিত।বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট প্রতি কৃতগ্গ।আমি মনে করি এ রকম সম্মাননা ভবিষ্যতে আমাদের জন্য প্রেরণা যোগাবে।এ অর্জন শুধু আমার একার না বেরোবি ও বেরোবিসাসের।"
আলামিন সাদিক সায়েম বলেন, "আজকে যে সম্মান আমাকে প্রদান করা হয়েছে, তা ছিল একেবারেই অপ্রত্যাশিত। ১৬ জুলাই এর পরিস্থিতি ছিল অত্যন্ত ভয়াবহ, ছাত্রলীগ পুলিশ নির্মমভাবে হামলা চালিয়ে যাচ্ছিল সাধারণ শিক্ষার্থীদের উপর, ক্যাম্পাস সাংবাদিক হিসেবে,তখন আমার একমাত্র দায়িত্ব হয়ে ওঠে, এই নির্মমতাকে জাতির সামনে তুলে ধরা, সেদিন এই নির্মমতার বিচার কিংবা প্রতিরোধের জন্য আমাদের পাশে কেউ ছিলনা, তখন নিজের ফোনটায় হয়ে ওঠে বিবেকের প্রতিচ্ছবি। হয়ে ওঠে আমার প্রতিবাদের অস্ত্র। সব কিছুর শেষ আছে এই নির্মম হত্যাকাণ্ডের বিচার একদিন হবে, সেই লক্ষ্যেই আবার ফোনটা নিয়ে দাঁড়িয়ে ছিলাম লাইভ দেয়ার জন্য।
তাওহিদুল হক সিয়াম বলেন, “সাহসী সাংবাদিকতার জন্য সম্মাননা পাওয়া আমার জন্য এক গর্বের ও অনুপ্রেরণার মুহূর্ত। এটি শুধু আমার ব্যক্তিগত অর্জন নয়, বরং সত্য ও ন্যায়ের পক্ষে নিবেদিত প্রতিটি সংবাদকর্মীর প্রতি সমাজের স্বীকৃতি। এই পুরস্কার আমাকে আরও দায়বদ্ধ করেছে নির্ভীকভাবে মানুষের পক্ষে কথা বলার এবং সাংবাদিকতার নীতিকে অটলভাবে ধারণ করার। আমি এই সম্মাননা উৎসর্গ করছি তাদের, যারা ভয় ও বাধা উপেক্ষা করে সত্য প্রকাশে দৃঢ় থাকেন”।
অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম এবং তথ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব কাউসার আহম্মেদ। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মুহাম্মদ আবদুল্লাহ।এ সময় উপস্থিত ছিলেন তথ্য অধিদপ্তরেরপ্রধান তথ্য অফিসার নিজামূল কবীর, গণযোগাযোগ অধিদপ্তরে মহাপরিচালক ফায়জুল হক, প্রেস ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের (পিআইবি) মহাপরিচালক (ডিজি) ফারুক ওয়াসিফ প্রমুখ।
উল্লেখ্য যে, সারাদেশের ১৯৬ জন সাংবাদিককে এই স্বীকৃতি ও সম্মাননা প্রদান করেছে তথ্য প্রচার মন্ত্রণালয়ের বাংলাদেশ সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্ট।
জাবির ৬৪ শিক্ষার্থীকে আজীবন বহিষ্কার, সনদ বাতিল ৭৩ জনের

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) অধ্যয়নরত ৬৪ শিক্ষার্থীকে আজীবন বহিষ্কার করা হয়েছে। পাশাপাশি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ৭৩ শিক্ষার্থীর সনদ স্থায়ীভাবে বাতিল করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সময় ছাত্র-জনতার ওপর হামলার ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
সোমবার (৪ আগস্ট) রাত সাড়ে ৩টায় জাবি উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ কামরুল আহসান এসব তথ্য জানান। এর আগে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সভা অনুষ্ঠিত হয়।
জাবি উপাচার্য বলেন, গত বছরের জুলাই আন্দোলনে হামলাকারী অভিযুক্ত শিক্ষার্থীর সংখ্যা ২২৯। তাদের মধ্যে ৯৯ জন বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী ও ১৩০ জন বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্তমান শিক্ষার্থী। অভিযুক্ত অধ্যায়নরত ১৩০ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ৬৪ জনকে তাদের অপরাধের মাত্রা অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আজীবন বহিষ্কার করা হয়েছে। ৩৭ শিক্ষার্থীকে দুই বছরের, ৮ জনকে এক বছরের জন্য ও একজনকে ৬ মাসের জন্য বহিষ্কার করা হয়েছে। এছাড়া তদন্ত সাপেক্ষে অভিযুক্ত বর্তমান ২০ শিক্ষার্থীকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে।
তিনি আরও বলেন, অভিযক্ত সাবেক ৯৯ শিক্ষার্থীর মধ্যে ৭৩ জনের সনদ বাতিল ও ছয়জনের সনদ দুই বছরের জন্য স্থগিত করা হয়েছে। ২০ জনকে অভিযোগ থেকে অব্যহতি দেওয়া হয়েছে।
হামলায় জড়িত বহিরাগত সন্ত্রাসী ও হামলার পরিকল্পনায় জড়িতদের এবং ক্যাম্পাসে আসা পুলিশ বাহিনীর কার্যক্রম বিশ্ববিদ্যালয়ের আইনবহির্ভূত বিধায় তাদের বিচারের লক্ষ্যে তদন্ত প্রতিবেদনটি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল পাঠানো হবে বলেও উপাচার্য জানান।
৩৫ বছর রাকসু'র তপশিল ঘোষণা, নির্বাচন ১৫ সেপ্টেম্বর

দীর্ঘ ৩৫ বছর পর রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনের তপশিল ঘোষণা করা হয়েছে। নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে ১৫ সেপ্টেম্বর। আজ সোমবার (২৮ জুলাই) বিকাল সাড়ে ৩টায় রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনে তপশিল ঘোষণা করেন রাকসুর নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক এনামুল হক।
নির্বাচন কমিশনারের ঘোষণা অনুযায়ী, ৩১ জুলাই আচরণবিধি প্রকাশ, ৬ আগস্ট খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, ৭ ও ১০-১২ আগস্ট ভোটার তালিকায় আপত্তি গ্রহণ ও নিষ্পত্তি, ১৪ আগস্ট চূড়ান্ত ভোটার তালিকা প্রকাশ করা হবে।
১৭-১৯ আগস্ট মনোয়নপত্র বিতরণ, ২১ ও ২৪-২৫ আগস্ট মনোনয়নপত্র দাখিল, ২৭-২৮ আগস্ট মনোনয়নপত্র বাছাই, ৩১ আগস্ট প্রার্থীদের প্রাথমিক তালিকা প্রকাশ, ২ সেপ্টেম্বর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার, ৪ সেপ্টেম্বর প্রার্থীদের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ, ১৫ সেপ্টেম্বর ভোটগ্রহণ (প্রত্যেক আবাসিক হলে ভোট গ্রহণ) শেষে ভোট গণনা ও ফলাফল ঘোষণা করা হবে।
প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. আমজাদ হোসেন স্বাগত বক্তব্যে বলেন, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু), হল সংসদ ও সিনেটে ছাত্র প্রতিনিধি নির্বাচন ২০২৫ বিশ্ববিদ্যালয়ের গণতান্ত্রিক ঐতিহ্য পুনরুদ্ধার ও শিক্ষার্থীদের নেতৃত্ব বিকাশে এক গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। দীর্ঘ প্রায় সাড়ে তিন দশক পর এই বহুল প্রত্যাশিত নির্বাচনের তপশিল ঘোষণা করে আমরা ইতিহাসের নতুন অধ্যায় সূচনার পথে অগ্রসর হচ্ছি। রাকসু নির্বাচন কমিশন একটি অবাধ, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন আয়োজনে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
আইনশৃঙ্খলার বিষয়ে প্রশ্ন করলে তিনি বলেন, বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন, আমরা আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনিসহ সকল প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ করেছি। নির্বাচন গ্রহণ থেকে নির্বাচনের ফলাফল প্রকাশ করা পর্যন্ত কোনো অঘটন ঘটবে না, ইনশাআল্লাহ।
এদিকে রাকসু নির্বাচনের তপশিল ঘোষণা করার পর এক তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় রাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. সালেহ হাসান নকীব জানান, "বেটার লেইট দেন নেভার। সকলের সহযোগিতা প্রয়োজন হবে। আশা করি তিন যুগেরও পর এই বিশ্ববিদ্যালয় একটি ভালো নির্বাচনের মাধ্যমে একটা চমৎকার ছাত্র সংসদ পাবে।"
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক পর্যায়ের সর্বশেষ ভর্তির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছভুক্ত ১৯টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক (সম্মান) প্রথমবর্ষে পঞ্চম পর্যায়ের (সর্বশেষ পর্যায়) প্রাথমিক ভর্তি প্রক্রিয়া শুরু হচ্ছে।
আজ শুক্রবার (২৫ জুলাই) থেকে শুরু হয়ে এটি চলবে ২৭ জুলাই পর্যন্ত। প্রাথমিক ভর্তি ফি নির্ধারণ করা হয়েছে ৫ হাজার টাকা।
গুচ্ছ ভর্তি কমিটির বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, নির্ধারিত সময়সীমার মধ্যে অনলাইনে ফি প্রদান এবং মূল কাগজপত্র জমা না দিলে প্রাথমিক ভর্তি বাতিল বলে গণ্য হবে। এমনকি ভবিষ্যতে গুচ্ছভুক্ত কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি কিংবা কোটাভিত্তিক সুযোগ থেকেও বঞ্চিত হতে হবে।
অনলাইনে প্রাথমিক ভর্তি ফি আজ দুপুর ১২টা থেকে ২৬ জুলাই রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত পরিশোধ করা যাবে। এসএসসি ও এইচএসসি/সমমান পরীক্ষার মূল নম্বরপত্র গুচ্ছভুক্ত যেকোনো একটি বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৯ জুলাই সকাল ১০টা থেকে ২৭ জুলাই বেলা ৩টা পর্যন্ত জমা দিতে হবে।
অনলাইনে ফি পরিশোধের পরও নির্ধারিত সময়ের মধ্যে মূল কাগজপত্র জমা না দিলে প্রাথমিক ভর্তি বাতিল হয়ে যাবে। এমনকি পরবর্তী সময়ে কোটাভিত্তিক ভর্তির জন্যও বিবেচিত হবেন না। প্রাথমিক ভর্তি বাতিল করতে হলে আবেদনকারীকে সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে (যেখানে মূল কাগজপত্র জমা আছে) সশরীরে উপস্থিত হয়ে আবেদন করতে হবে।
প্রাথমিক ভর্তি প্রক্রিয়া চলাকালে কোনো একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের নির্দিষ্ট বিভাগে ভর্তি থাকাকালীন ‘স্টপ অল মাইগ্রেশন’ সম্পন্ন করলে, সেই বিভাগ ব্যতীত অন্য কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের কোনো বিভাগে মাইগ্রেশনের সুযোগ থাকবে না। অন্যদিকে, ‘স্টপ ইউনিভার্সিটি মাইগ্রেশন’ সম্পন্ন করলে, বর্তমানে ভর্তি হওয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে পছন্দক্রমের বিভাগগুলো ব্যতীত অন্য কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য বিবেচিত হবেন না।
মো.জাহিদ হোসেন, মাভাবিপ্রবি প্রতিনিধি
খাবার পানির সংকট: চবিতে খালি বোতল হাতে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

খাবার পানির সংকটে খালি বোতল হাতে নিয়ে অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘আলাওল হলের’ বিক্ষুব্ধ শিক্ষার্থীরা। মঙ্গলবার (২২ জুলাই) সকাল ১০ টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের আলাওল হলের গেইটের সামনে তারা অবস্থান নেন।
আলাওল ছাত্রাবাসের শিক্ষার্থী চবি’র রাজনীতি বিজ্ঞান বিভাগের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের ছাত্র ফাহিম বলেন, ‘হলের সব ফিল্টার নষ্ট। খাবার পানির জন্য কখনো পাশের হলে যেতে হয়, কখনো কিনে আনতে হয়। বারবার প্রশাসনকে জানিয়েছি। কিন্তু উনারা কোনো সমাধান করছেন না। এজন্য বোতল হাতে নিয়ে বসেছি।’
চবি’র লোক প্রশাসন বিভাগের ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী আব্দুর রহিম বলেন, ‘অনেকদিন ধরে খাবার পানি নিয়ে ভোগান্তিতে আছি। হল প্রশাসন বারবার আশ্বাস দেয়, কিন্তু সেটা পূরণ করে না।’
এ বিষয়ে জানতে আলাওল হলের প্রভোস্ট এনামুল হককে একাধিক কল করেও সাড়া পাওয়া যায়নি
মন্তব্য