ঢাকা, শুক্রবার, ৯ মে ২০২৫ ২৭ বৈশাখ ১৪৩২
 
শিরোনাম

এবার মুশতাক-তিশার ভিডিও সরাতে আইনি নোটিশ

নিজস্ব প্রতিবেদক
১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪ ১৩:১৫
নিজস্ব প্রতিবেদক
এবার মুশতাক-তিশার ভিডিও সরাতে আইনি নোটিশ

খন্দকার মুশতাক আহমেদ ও সিনথিয়া ইসলাম তিশাকে জ্ঞানপাপী, কু-শিক্ষিত, সমাজবিরোধী, যৌন উত্তেজনা সৃষ্টিকারী, তরুণ প্রজন্ম ধ্বংসকারী, প্রতারক ও সভ্যতা বিরোধী লোক বলে মন্তব্য করে লিগ্যাল নোটিশ দিয়েছেন আইনজীবী মো. তানভীরুল ইসলাম।

বৃহস্পতিবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) রেজিস্ট্রি ডাকযোগে সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. জাকির হোসাইনের পক্ষে এ আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন তিনি।

তিনি বলেন, সমাজকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে এই সমাজের হাজার বছরের ঐতিহ্য, কৃষ্টি কালচার ও সভ্যতাকে কলঙ্কিত করে বয়সের বড় ব্যবধান থাকা সত্ত্বেও, বিয়ে-শাদী করে একসঙ্গে বিয়ের পূর্বের অসামাজিক বিভিন্ন কর্মকাণ্ড নিয়ে বিভিন্ন কনটেন্ট/ভিডিও তৈরি করছেন এবং বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যম ছাড়াও প্রিন্টিং ও ইলেক্ট্রনিক মাধ্যমে সাক্ষাৎকার দিয়ে ডিজিটাল প্ল্যাটফর্মে প্রচার করছেন।

এতে তরুণ প্রজন্মকে অসামাজিক, নোংরা ও যৌন উত্তেজক কর্মকাণ্ডে প্রলুব্ধ করছে, যা এই দেশের ফৌজদারি আইনে অপরাধ বলে যোগ করেন তিনি।

দৃশ্যমান এসব প্রকাশনা, ভিডিও ও সাক্ষাৎকার রয়েছে তা তুলে নিতে কিংবা ডিলিট করতে বলা হয়েছে। ডিলিট না করা হয় এবং ভবিষ্যতে মুশতাক-তিশা দম্পতির এরূপ অসামাজিক, যৌন উত্তেজক, নোংরা কনটেন্ট/ভিডিও/সাক্ষাৎকার প্রকাশ করলে সাইবার সিকিউরিটি আইন, ২০২৩ ও দেশের প্রচলিত সংশ্লিষ্ট আইনের অধীনে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।

খন্দকার মুশতাক আহমেদ ঢাকার মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের গভর্নিং বডির সদস্য এবং ওই প্রতিষ্ঠানটির একাদশ শ্রেণির ছাত্রী সিনথিয়া ইসলাম তিশা।

প্রাসঙ্গিক
    মন্তব্য

    ট্রাক্টরের ধাক্কায় আইনজীবীর মৃত্যু

    নিজস্ব প্রতিবেদক
    ২৮ অক্টোবর, ২০২২ ১৩:৫৬
    নিজস্ব প্রতিবেদক
    ট্রাক্টরের ধাক্কায় আইনজীবীর মৃত্যু

    পঞ্চগড় জেলায় বোনের বাড়ি থেকে মোটরসাইকেলে করে নিজ বাড়িতে ফেরার পথে ট্রাক্টরের ধাক্কায় আসাদুজ্জামান রাকিব (২৯) নামে এক আইনজীবীর মৃত্যু হয়েছে।

    বৃহস্পতিবার (২৭ অক্টোবর) রাতে পঞ্চগড় সদর উপজেলার গরিনা বাড়ি ইউনিয়নের রজলি খালপাড়া এলাকায় পঞ্চগড়- আটোয়ারী মহাসড়কে এ দূর্ঘটনা ঘটে।

    নিহত যুবক রাকিব তেঁতুলিয়া উপজেলার ভজনপুর ইউনিয়নের বামনপাড়া গ্রামের আব্দুল জলিলের ছেলে। পেশায় তিনি একজন শিক্ষানবিশ আইনজীবী। পারিবারিক সূত্রে জানা যায়, জেলার আটোয়ারী উপজেলায় বোনের বাড়ি থেকে মোটরসাইকেলে করে তেঁতুলিয়ার ভজনপুরে ফিরছিলেন রাকিব। একসময় রজলি খালপাড়া এলাকায় পৌঁছালে পঞ্চগড় থেকে আটোয়ারীগামী একটি দ্রুতগামী ট্রাক্টর তাকে সজোড়ে ধাক্কা দেয়।

    এতে ঘটনাস্থলে গুরুতর আহত হন তিনি। স্থানীয়দের সহায়তায় দ্রুত উদ্ধার করে পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতালের নিলে তাকে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। অ্যাম্বুলেন্সে করে রংপুর মেডিকেলে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়। নিহতের চাচাতো ভাই অ্যাডভোকেট আবুল কালাম আজাদ নিহতের বিষয়টি প্রতিবেদক শিশির আসাদকে নিশ্চিত করেন।

    প্রাসঙ্গিক
      মন্তব্য

      পদোন্নতি পেয়ে অতিরিক্ত জেলা জজ হলেন ১১২ জন বিচারক

      নিজস্ব প্রতিবেদক
      ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ১৮:৪০
      নিজস্ব প্রতিবেদক
      পদোন্নতি পেয়ে অতিরিক্ত জেলা জজ হলেন ১১২ জন বিচারক

      জুডিসিয়াল সার্ভিসের ১১২ জনকে যুগ্ম জেলা জজ পদ থেকে অতিরিক্ত জেলা জজ পদে পদোন্নতি দেওয়া হয়েছে।

      রাষ্ট্রপতির আদেশক্রমে রোববার (২৫ সেপ্টেম্বর) এ বিষয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করে আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের আইন ও বিচার বিভাগ।

      প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের সঙ্গে পরামর্শক্রমে জুডিসিয়াল সার্ভিসের বিচারকদের যুগ্ম জেলা ও দায়রা জজ পদ থেকে অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ পদে পদোন্নতি প্রদানপূর্বক পুনরাদেশ না দেওয়া পর্যন্ত নতুন কর্মস্থলে নিয়োগ/বদলি করা হলো।

      এই ১২২ জন বিচারককে জেলা ও দায়রা জজ, মহানগর দায়রা জজ, চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট-এর অফিস প্রধানের মনোনীত বিচারকের কাছে আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর বা প্রশিক্ষণ/ছুটি শেষে বর্তমান পদের দায়িত্বভার অর্পণ করে পদোন্নতিপ্রাপ্ত কর্মস্থলে অবিলম্বে যোগদান করতে বলা হয়েছে।

      বিচারকদের নামের তালিকা দেখতে ক্লিক করুন

      প্রাসঙ্গিক
        মন্তব্য

        ভারতে ইলিশ রপ্তানি বন্ধ করতে রিট

        নিজস্ব প্রতিবেদক
        ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ২১:১৫
        নিজস্ব প্রতিবেদক
        ভারতে ইলিশ রপ্তানি বন্ধ করতে রিট

        ভারতে ইলিশ রপ্তানি বন্ধের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে। মঙ্গলবার হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় আইনজীবী মো. মাহমুদুল হাসান এ রিট দায়ের করেন।

        বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, বেসরকারি বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব, রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান, আমদানি ও রপ্তানি প্রধান নিয়ন্ত্রকের দপ্তর এবং বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যানকে রিটে বিবাদী করা হয়েছে।

        গত ১১ সেপ্টেম্বর ভারতে ইলিশ রপ্তানি বন্ধে ৭ দিনের মধ্যে পদক্ষেপ নিতে সরকারকে লিগ্যাল নোটিশ পাঠানো হয়। সুপ্রিমকোর্টের আইনজীবী মো. মাহমুদুল হাসান এ নোটিশ পাঠান।

        বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, মৎস্য ও প্রাণী সম্পদ মন্ত্রণালয়, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, বেসরকারি বিমান ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের সচিব, রাজস্ব বোর্ডের চেয়ারম্যান, আমদানি ও রপ্তানি প্রধান নিয়ন্ত্রকের দপ্তর এবং বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশনের চেয়ারম্যানকে নোটিশ পাঠানো হয়।

        নোটিশে বলা হয়, ইলিশ বাংলাদেশের জাতীয় মাছ। কিন্তু বর্তমানে অত্যধিক দামের কারণে দেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠী ইলিশ কেনার কথা চিন্তাও করতে পারেন না। অন্যদিকে দেশের মধ্যবিত্তরা ইলিশ কিনতে হিমশিম খাচ্ছেন। বাজারে ইলিশের দাম গড়ে এক হাজার থেকে ১২শ টাকা কেজি। সবচেয়ে সুস্বাদু পদ্মা নদীর ইলিশের দাম গড়ে ১২শ থেকে ১৫শ টাকা কেজি ও বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এরচেয়ে বেশি। কিন্তু পদ্মা থেকে সীমিত ইলিশ পাওয়া যায় এবং বাজারে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই পদ্মার ইলিশ পাওয়া যায় না বরং যেসব ইলিশ পাওয়া সেগুলো মূলত অন্য নদী বা সমুদ্রের ইলিশ।

        নোটিশে বলা হয়, দুঃখজনক বিষয় এই যে, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় দেশের মানুষের চাহিদার কথা চিন্তা না করে ভারতে ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দিয়েছে। ভারতে ইলিশ রপ্তানির ফলে দেশের স্থানীয় বাজারগুলোতে ইলিশের দাম আরও বৃদ্ধি পেয়েছে। আরও দুঃখজনক বিষয় এই যে, দেশের বাজারদরের চেয়ে কম মূল্যে ভারতে ইলিশ রপ্তানি করা হচ্ছে। ভারতে যে ইলিশ রপ্তানি করা হচ্ছে সেগুলো মূলত পদ্মার ইলিশ। এমনিতেই পদ্মা থেকে সীমিত পরিমাণ ইলিশ পাওয়া যায়। পদ্মার ইলিশগুলো ভারতে রপ্তানির ফলে দেশের বাজারগুলোতে পদ্মার ইলিশ যথেষ্ট পরিমাণে পাওয়া যাচ্ছে না।

        বাংলাদেশের রপ্তানি নীতি ২০২১-২৪ অনুযায়ী, ইলিশ মুক্তভাবে রপ্তানিযোগ্য পণ্য নয়। বাণিজ্য মন্ত্রণালয় সম্পূর্ণ অনায্যভাবে, জনগণের স্বার্থ উপেক্ষা করে ভারতে ইলিশ রপ্তানির অনুমতি দিয়েছে।

        বাংলাদেশ সরকার যদি বিদেশিদের ইলিশের স্বাদ উপভোগ করাতে চায়, সেক্ষেত্রে সরকারের পক্ষে বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন ‘ইলিশ উৎসব’ আয়োজন করতে পারে। যেখানে বিদেশিদের আমন্ত্রণ জানানো হবে। বাংলাদেশে ভ্রমণ করে ইলিশের স্বাদ উপভোগ করার। এমনকি আসন্ন দুর্গাপূজায় ভারতীয়দের আমন্ত্রণ জানানো যেতে পারে, বাংলাদেশ ভ্রমণ করে ইলিশের স্বাদ উপভোগ করার।

        উল্লেখ্য, পর্যটন কর্পোরেশন আইন (বাংলাদেশ পর্যটন কর্পোরেশন অর্ডার) এর ধারা ৫ অনুযায়ী, পর্যটনের উন্নয়ন, বিকাশ ও বিদেশি পর্যটকদের আকৃষ্ট করাসহ পর্যটনের সকল প্রকার উৎকর্ষ সাধনের দায়িত্ব পর্যটন কর্পোরেশনের।

        লিগ্যাল নোটিশ পাওয়ার সাত দিনের মধ্যে ভারতে ইলিশ রপ্তানি স্থায়ীভাবে বন্ধ করতে অনুরোধ করা হয়েছে। নোটিশ পাওয়ার পরও ইলিশ রপ্তানি বন্ধে পদক্ষেপ গ্রহণ না করায় এ রিট দায়ের করা হয়েছে।

        প্রাসঙ্গিক
          মন্তব্য

          স্বামীকে মুক্ত করতে বাদী সেজে আদালতে স্ত্রী, বিচারকের কাছে ধরা

          নিজস্ব প্রতিবেদক
          ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ১০:৪৯
          নিজস্ব প্রতিবেদক
          স্বামীকে মুক্ত করতে বাদী সেজে  আদালতে স্ত্রী, বিচারকের কাছে ধরা

          স্বামীকে জামিনে মুক্ত করতে আদালতে নিজেকে বাদী পরিচয় দিয়ে বিচারকের কাছে ধরা পড়লেন রুখসানা আক্তার নামে এক নারী। এ ঘটনায় তার নামে মামলা দায়েরের পর তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।

          বুধবার (১৪ সেপ্টেম্বর) বিকেলে ঘটনাটি ঘটেছে সিরাজগঞ্জ পারিবারিক জজ আদালতে। ওই আদালতের বিচারক সহকারী জজ কাজিপুর মো. লোকমান হাকিম তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন। রুখসানা কাজিপুর উপজেলার সোনামুখী ইউনিয়নের স্থলবাড়ি গ্রামের জহিরুল ইসলামের দ্বিতীয় স্ত্রী।

          বৃহস্পতিবার (১৫ সেপ্টেম্বর) রাতে আদালতের বেঞ্চ সহকারী সাব্বির হোসেন জানান, জহিরুল ইসলাম তার প্রথম স্ত্রীর অনুমতি না দিয়ে রুখসানা আক্তারকে দ্বিতীয় বিয়ে করেন। এ ঘটনায় দেনমোহর ও খোরপোষ দাবি করে প্রথম স্ত্রী রুবিনা আদালতে মামলা দায়ের করেন। এ মামলায় বিচারক লোকমান হাকিম আসামি জহিরুল ইসলামকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন। বুধবার রুখসানা আদালতে উপস্থিত হয়ে নিজেকে মামলার বাদী রুবিনা হিসেবে পরিচয় দেন এবং আপোষ মীমাংসার কথা বলে তার কারাবন্দী স্বামীকে জামিনে মুক্ত করার আবেদন করেন। সেই সঙ্গে বিচারাধীন মামলাটি প্রত্যাহার করতে চান তিনি।

          শুনানিকালে বিচারক সহকারী জজ (পারিবারিক আদালতের জজ) মো. লোকমান হাকিম বাদীর স্বাক্ষরের সঙ্গে মামলার কাগজ ও অন্যান্য নথির স্বাক্ষর মিলিয়ে দেখেন। এ অবস্থায় স্বাক্ষরে গড়মিল দেখা দেওয়ায় তাকে ও তার কথিত দেবরকে জেরা করে বেশ কিছু অসঙ্গতিপূর্ণ তথ্য পান। পরে স্থানীয় সোনামুখী ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান ও জহিরুলের দুই শিশু সন্তানকে আদালতে ডেকে জিজ্ঞাসাবাদ করে নিশ্চিত হন যে তিনি মামলার বাদী রুবিনা নন। তার প্রকৃত না রুখসানা আক্তার।

          বিচারক মো. লোকমান হাকিম পরে আসামি জহিরুল ইসলামের জামিন নামঞ্জুর করেন এবং রুখসানা আক্তারের নামে মামলা দায়েরের নির্দেশ দেন। এ ঘটনায় বেঞ্চ সহকারী সাব্বির হোসেন বাদী হয়ে থানায় মামলা দায়েরের পর জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কাজিপুর আমলি আদালতে উপস্থাপন করলে বিচারক তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

          এদিকে এ মামলার আইনজীবীদের কাছে ঘটনার ব্যাখা চাইলে, তারা নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করেন এবং ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা ঘটবে না মর্মে প্রতিশ্রুতি দেন।

          প্রাসঙ্গিক
            মন্তব্য
            সর্বশেষ সংবাদ
              সর্বাধিক পঠিত