পাক-ভারত সংঘাতের মধ্যেই
ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল পাকিস্তান

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধ-উত্তেজনার মধ্যেই ভূমিকম্প হয়েছে পাকিস্তানে। এক বিবৃতিতে দেশটির আবহাওয়া দপ্তর পিএমডি জানিয়েছে, শনিবার সকাল ১০টা ৮ মিনিটে ৫ দশমিক ৩ মাত্রার ভূমিকম্প হয়েছে পাকিস্তানে।
এই ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল বা এপিসেন্টার ছিল পাকিস্তানের উত্তরপশ্চিমে হিন্দুকুশ পার্বত্য অঞ্চলে ভূপৃষ্ঠের ২৩০ কিলোমিটার গভীরে। ভূমিকম্পের কম্পণ মূলত অনুভূত হয়েছে রাজধানী ইসলামাবাদ এবং খাইবার পাখুতনখোয়া রাজ্যে। এছাড়া আটক, পেশোয়ার, মারদান, নওশেরা, সোয়াবি, উত্তর ওয়াজিরিস্তিানসহ বিভিন্ন জেলায় টের পাওয়া গেছে কম্পণ।
আরও পড়ুন
তবে এতে এখন পর্যন্ত ক্ষয়ক্ষতি বা প্রাণহানির কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
ভৌগলিকভাবে পাকিস্তানের অবস্থান ভারতীয় ও ইউরাশীয় টেকটোনিক প্লেটের একটি সংযোগস্থলে। তাই এ দুই টেকটোনিক প্লেটের কোনোটি সামান্য অবস্থান পরিবর্তন করলেই ভূমিকম্প হয় দেশটিতে।
এর আগে ২০১৫ সালে পাকিস্তান ও আফগানিস্তানে ৭ দশমিক ৫ মাত্রার একটি ভূমিকম্প আঘাত হেনেছিল। এতে প্রাণ হারিয়েছিলেন প্রায় ৪০০ মানুষ।
সূত্র : জিও নিউজ
ভারতের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এস-৪০০ ‘ধ্বংস’ করেছে পাকিস্তান, দিল্লির মাথায় হাত

ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার জবাবে দেশটির পাঞ্জাবের আদমপুরে ‘বুনইয়ানুম মারসুস’ নামে একটি বৃহত্তর সামরিক অভিযান চালিয়েছে পাকিস্তান। এই অভিযানে ভারতের এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ধ্বংস হয়েছে বলে দাবি করেছে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী।
দেশটির নিরাপত্তা সূত্রের মতে, জেএফ-১৭ থান্ডার বিমান থেকে নিক্ষেপ করা হাইপারসনিক ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করে ১.৫ বিলিয়ন ডলারের আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থাটি লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত করা হয়েছে এবং ধ্বংস করা হয়েছে।
রাশিয়ার তৈরি ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা এস-৪০০, বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে উন্নত দূরপাল্লার ভূমি থেকে আকাশ ক্ষেপণাস্ত্র (এসএএম) ব্যবস্থাগুলোর মধ্যে একটি হিসাবে বিবেচিত হয়।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির মতে, এই ব্যবস্থাটি বিমান, ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র এবং ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রসহ বিভিন্ন ধরনের হুমতি প্রতিহত করার জন্য ডিজাইন করা হয়েছে।
আরও পড়ুন
এই বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থায় তিনটি উপাদান রয়েছে-ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চার, একটি শক্তিশালী রাডার এবং একটি কমান্ড সেন্টার। এটি বিমান, ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র এবং মধ্যবর্তী-পাল্লার ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্রকে আক্রমণ করতে সক্ষম।
এছাড়া প্রায় এস-৪০০ আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা ৬০০ কিলোমিটার পর্যন্ত লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করতে পারে এবং প্রায় সমস্ত আধুনিক যুদ্ধবিমানকে আঘাত করতে পারে।
এর আগে ২০১৮ সালের অক্টোবরে ভারত রাশিয়ার সঙ্গে ৫ বিলিয়ন ডলারের একটি চুক্তি স্বাক্ষর করে, যাতে তারা পাঁচটি এস-৪০০ বিমান আকাশ প্রতিরক্ষা ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবস্থা কিনবে।
উল্লেখ্য, গত ২২ এপ্রিল ভারতশাসিত কাশ্মীরের পেহেলগামে বন্দুকধারীদের হামলায় ২৬ জন প্রাণ হারায়। এই হামলার দায় পাকিস্তানের ওপর চাপিয়ে মঙ্গলবার দিবাগত রাতে দেশটিতে ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় ভারত। এতে পাকিস্তানে বেশ কয়েকজন হতাহতের ঘটনা ঘটে।
ভারতের সেই অভিযানের পালটা জবাব হিসেবে গতকাল শুক্রবার রাতে ‘অপারেশন বুনিয়ান উল মাসরুস’ অভিযান শুরু করেছে পাকিস্তান। দেশটির সামরিক বাহিনী ঘোষণা করেছে, তারা ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণাগারগুলোয় অভিযান চালিয়েছে।
তথ্যসূত্র: দ্য নিউজ ইন্টারন্যাশনাল
পাকিস্তানের হামলা, ভারতের ৩২ বিমানবন্দর ১৫ মে পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা

পাকিস্তানের ড্রোন হামলার পর ৩২টি বেসামরিক বিমানবন্দরে বিমান চলাচল বন্ধ করেছে ভারত। শনিবার (১০ মে) ভোরে এ ঘোষণা দিয়েছে
ভারতের বেসামরিক বিমানবন্দর বিষয়ক কর্তৃপক্ষ দ্য এয়ারপোর্টস অথরিটি অব ইন্ডিয়া (এএআই) এবং বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ ডিরেক্টরেট জেনারেল অব সিভিল এভিয়েশন (ডিজিএসি)।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আগামী ১৫ মে পর্যন্ত এই ৩২টি বিমানবন্দরে সব ধরনের বিমানের উড্ডয়ন ও অবতরণ বন্ধ থাকবে।
এই ৩২ বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল বন্ধের পাশাপাশি দিল্লি-মুম্বাই ফ্লাইট ইনফরমেশন রিজিওনের (এফআইআর) ২৫টি এয়ার ট্র্যাফিক সার্ভিস রুটের সাময়িক বন্ধের মেয়াদ বাড়িয়েছে ডিজিসিএ। আগামী ১৫ মে পর্যন্ত বন্ধ থাকবে এই এয়ার ট্র্যাফিক সার্ভিস রুটগুলোও।
আরও পড়ুন
উল্লেখ্য, গত ২২ এপ্রিল ভারতশাসিত কাশ্মীরের পেহেলগামে বন্দুকধারীদের হামলায় ২৬ জন প্রাণ হারায়। এই হামলার দায় পাকিস্তানের ওপর চাপিয়ে মঙ্গলবার দিবাগত রাতে দেশটিতে ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় ভারত। এতে পাকিস্তানে বেশ কয়েকজন হতাহতের ঘটনা ঘটে।
ভারতের সেই অভিযানের পালটা জবাব হিসেবে গতকাল শুক্রবার রাতে ‘অপারেশন বুনিয়ান উল মাসরুস’ অভিযান শুরু করেছে পাকিস্তান। দেশটির সামরিক বাহিনী ঘোষণা করেছে, তারা ভারতের ক্ষেপণাস্ত্র সংরক্ষণাগারগুলোয় অভিযান চালিয়েছে।
পাকিস্তানের সেনাপ্রধানকে যে কারণে ফোনকল করলেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী

পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনিরকে টেলিফোন করে পাকিস্তান-ভারত সাম্প্রতিক উত্তেজনা ইস্যুতে কথা বলেছেন যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মার্কো রুবিও।
ফোনকলে রুবিও দুই দেশের উত্তেজনা প্রশমণের জন্য কার্যকর পথ খোঁজার আহ্বান জানিয়েছেন পাকিস্তানের সেনাপ্রধানকে। সেই সঙ্গে বলেছেন, সংঘাত পরিহার করে দুই দেশ যদি গঠনমূলক সংলাপে রাজি হয়— সেক্ষেত্রে ওয়াশিংটন ইসলামাবাদ ও নয়াদিল্লিকে সব ধরনের সহযোগিতা প্রদান করবে।
শুক্রবার রাতে রুবিও ও জেনারেল মুনিরের মধ্যে এই ফোনালাপ হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ট্যামি ব্রুস স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে।
এর আগে গত সপ্তাহে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী সুব্রাহ্মনিয়াম জয়শঙ্কর এবং পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী শেহবাজ শরিফের সঙ্গেও টেলিফোনে কথা বলেছিলেন রুবিও। সেই ফোন কলে দুই দেশকে উত্তেজনা কমানোর আহ্বান জানানোর পাশাপাশি সন্ত্রাসবাদ নির্মূল করতে পাকিস্তানকে কার্যকর পদক্ষেপ নিতেও বলেছিলেন তিনি।
এদিকে অতি সম্প্রতি পাকিস্তান ও ভারতকে শান্ত থাকার আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পও। মার্কিন প্রেসিডেন্টের প্রেস সচিব ক্যারোলিন লেভিট শুক্রবার হোয়াইট হাউসে এক ব্রিফিংয়ে বলেছেন, “প্রেসিডেন্ট জানেন যে দক্ষিণ এশিয়ার এই দুই প্রতিবেশী দেশ দশকের পর দশক ধরে দ্বিপাক্ষিক বিভিন্ন ইস্যুতে দ্বন্দ্ব-সংঘাতে লিপ্ত, তবে সম্প্রতি দুই দেশের মধ্যে যে উত্তেজনা শুরু হয়েছে, আমাদের প্রেসিডেন্ট চান যে শিগগিরই তার অবসান ঘটুক।”
প্রসঙ্গত, গত ২২ এপ্রিল ভারতের জম্মু-কাশ্মির রাজ্যের অনন্তনাগ জেলার পেহেলগামের বৈসরন উপত্যকায় হামলা চালিয়ে ২৬ জন পর্যটককে স্বয়ংক্রিয় রাইফেল দিয়ে হত্যা করে একদল সন্ত্রাসী। নিহত এই পর্যটকদের সবাই পুরুষ এবং অধিকাংশই হিন্দু ধর্মাবলম্বী।
এ ঘটনায় সিন্ধু নদের পানি বণ্টনচুক্তি ও পাকিস্তানি নাগরিকদের ভিসা বাতিলসহ পাকিস্তানের বিরুদ্ধে কয়েকটি কূটনৈতিক পদক্ষেপ নেয় ভারত। জবাবে ভারতের জন্য আকাশসীমা বন্ধ, ভিসা বাতিলসহ কয়েকটি পাল্টা পদক্ষেপ নেয় পাকিস্তানও।
আরও পড়ুন
দুই দেশের মধ্যে চলমান এই উত্তেজনার মধ্যেই গত মঙ্গলবার পাকিস্তানের অধিকৃত কাশ্মিরসহ বিভিন্ন এলাকায় ‘অপারেশন সিঁদুর’ নামে এক সংক্ষিপ্ত সেনা অভিযান পরিচালনা করে ভারতের প্রতিরক্ষা বাহিনী। নয়াদিল্লির তথ্য অনুযায়ী, এ অভিযানে ৭০ জন পাকিস্তানি সন্ত্রাসী নিহত হয়েছে। তবে পাকিস্তানের দাবি, নিহত হয়েছে ৩১ জন এবং আহত হয়েছে ৫৭ জন।
ভারতীয় প্রতিরক্ষা বাহিনীর ‘অপারেশন সিঁদুর’-এর তিন দিনের মধ্যে ‘অপারেশন বুনিয়ান উল মারসুস’ শুরু করল পাকিস্তান। আরবি ‘বুনিয়ানি উল মারসুস’-এর বাংলা অর্থ সীসার প্রাচীর।
সূত্র : এনডিটিভি ওয়ার্ল্ড, জিও টিভি
পাক-ভারত সংঘাত
ভারতের ৭৭টি ড্রোন ধ্বংস করল পাকিস্তান

পাকিস্তানের বিভিন্ন জায়গায় হামলার জন্য পাঠানো ভারতীয় ৭৭টি ড্রোন ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী। সংবাদমাধ্যম এক্সপ্রেস ট্রিবিউন জানিয়েছে, ইসরায়েলিদের তৈরি এসব হারোপ ড্রোন বিভিন্ন জায়গায় ভূপাতিত করা হয়েছে।
পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় তথ্যমন্ত্রী আত্তা তারার শুক্রবার (৯ মে) এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
৭৭টি ড্রোনের মধ্যে ২৯টি ড্রোন মঙ্গলবার থেকে বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা পর্যন্ত এবং বাকি ৪৮টি ড্রোন শুক্রবার সারাদিন পর্যন্ত ভূপাতিত করা হয়েছে।
এক্সপ্রেস ট্রিবিউন একই প্রতিবেদেন জানিয়েছে, কাশ্মিরের নিয়ন্ত্রণ রেখার কাছে ভারতীয় সেনাদের গোলাবর্ষণে পাঁচ বেসামরিক মানুষ মারা গেছেন। ভারত বিনা উস্কানিতে গোলাবর্ষণ করছে এমন দাবি করে সংবাদমাধ্যমটি বলেছে, পাকিস্তানি সেনারা পূর্ণশক্তি দিয়ে এসব উস্কানির জবাব দিচ্ছে।
মঙ্গলবার মধ্যরাতে হঠাৎ আজাদ কাশ্মির ও পাকিস্তানের বিভিন্ন জায়গায় ব্যাপক মিসাইল হামলা চালায় ভারত। এর জবাবে পাকিস্তান সঙ্গে সঙ্গে যুদ্ধবিমান দিয়ে ভারতের হামলা প্রতিহতের চেষ্টা চালায়। এ সময় পাকিস্তানের হামলায় ভারতের পাঁচটি যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়। গতকাল বৃহস্পতিবার ভারতের সংবাদমাধ্যমে দাবি করা হয়, পাকিস্তান তাদের বিভিন্ন শহর লক্ষ্য করে মিসাইল ছুড়েছে। তবে পাকিস্তান এ দাবি প্রত্যাখ্যান করেছে।
পাকিস্তানের এক সরকারি কর্মকর্তা জানিয়েছেন, কূটনীতিকে কাজে লাগিয়ে ভারতের সঙ্গে উত্তেজনা বন্ধ হওয়ার জন্য অপেক্ষা করবেন তারা। কিন্তু কূটনীতি ব্যর্থ হলে ভারতে পাল্টা হামলা চালানো হবে।
পারমাণবিক শক্তিধর দুই দেশের উত্তেজনা প্রশমনে যুক্তরাষ্ট্র, সৌদি আরব এবং অন্যান্য দেশগুলো চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
পাক এ কর্মকর্তা মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনকে শুক্রবার (৯ মে) বলেছেন, ‘পাকিস্তান কূটনীতিকে সুযোগ দিচ্ছে।’ তিনি অভিযোগ করেন, গতকাল ভারত দাবি করেছিল পাকিস্তান তাদের ১৫টি শহরে মিসাইল ছুড়েছে। যা সত্যি নয়। এর মাধ্যমে ভারত ‘হাইপ’ তোলার চেষ্টা করছে বলে দাবি তার।
আরও পড়ুন
গতকাল পাকিস্তান ডিজিএফআইয়ের মহাপরিচালক লেফটেনেন্ট জেনারেল আহমেদ শরীফ চৌধুরী ভারতে পাকিস্তানের মিসাইল হামলার দাবিকে ‘হাস্যকর’ হিসেবে অভিহিত করেন। তিনি বলেন, “এটি এমন অসাধারণ এবং বানানো গল্প যে। এ নিয়ে আপনারা শুধু হাসতে পারবেন।”
পাকিস্তান এখন পর্যন্ত ভারতে কোনো মিসাইল বা ড্রোন পাঠায়নি বলে জানিয়েছেন ওই সরকারি কর্মকর্তা।
তবে ভারতের এক সামরিক কর্মকর্তা সিএনএনকে বলেছিলেন, তাদের নিয়ন্ত্রিত জম্মু-কাশ্মিরের জম্মুতে বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে। এছাড়া পাঞ্জাব রাজ্যের পাঠানকোটের পুলিশ জানিয়েছে, তারা বিস্ফোরণের ব্যাপারে জানতে পেরেছে। ওই সময় সেখানে আকাশ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা কাজ করছিল।
পাকিস্তানের সরকারি সূত্রটি জানিয়েছে, পাকিস্তান যে ভারতে কোনো হামলা চালায়নি সেটি নিশ্চিত করতে যুক্তরাষ্ট্রকে তাদের স্যাটেলাইটের ছবি বিশ্লেষণ করার আহ্বান জানিয়েছে ইসলামাবাদ।
সূত্র: এক্সপ্রেস ট্রিবিউন, সিএনএন
মন্তব্য