ঢাকা, সোমবার, ১৮ আগস্ট ২০২৫ ৩ ভাদ্র ১৪৩২
 
শিরোনাম

বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিকভাবে স্টারলিংকের যাত্রা শুরু

অনলাইন ডেস্ক
২০ মে, ২০২৫ ১২:৪৩
অনলাইন ডেস্ক
বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিকভাবে স্টারলিংকের যাত্রা শুরু

স্যাটেলাইট-ভিত্তিক বিশ্বখ্যাত ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠান স্টারলিংক এবার আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশে যাত্রা শুরু করেছে। 

সোমবার (১৯ মে) প্রতিষ্ঠানটির পক্ষ থেকে ফোনের মাধ্যমে বিষয়টি জানানো হয় এবং মঙ্গলবার (২০ মে) সকালে এক্স (সাবেক টুইটার) প্ল্যাটফর্মে এক বার্তায় তারা বিষয়টি নিশ্চিত করে।

ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব স্টারলিংকের বাংলাদেশে কার্যক্রম শুরু করার বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি জানান, সোমবার বিকেলে স্টারলিংকের প্রতিনিধিরা ফোন কলে বিষয়টি তাকে অবহিত করেন এবং পরদিন সকালে তাদের সোশ্যাল মিডিয়া হ্যান্ডেলে আনুষ্ঠানিক ঘোষণাও দেওয়া হয়।

তিনি জানান, প্রাথমিকভাবে স্টারলিংক দুটি প্যাকেজ নিয়ে বাংলাদেশে সেবা চালু করছে— ‘স্টারলিংক রেসিডেন্স’ এবং ‘রেসিডেন্স লাইট’। মাসিক খরচ যথাক্রমে ৬ হাজার এবং ৪ হাজার ২০০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে সেবাটি ব্যবহার করতে হলে এককালীন ৪২ হাজার টাকা মূল্যের সেটআপ যন্ত্রপাতি কিনতে হবে। এই সেবায় নির্ধারিত কোনো ডেটা বা গতি সীমা নেই, ব্যবহারকারী সর্বোচ্চ ৩০০ এমবিপিএস পর্যন্ত গতির ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারবেন।

ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, 'আজ থেকেই বাংলাদেশের গ্রাহকরা স্টারলিংকের সেবা অর্ডার করতে পারবেন। এতে করে প্রধান উপদেষ্টার ৯০ দিনের মধ্যে যাত্রা শুরুর প্রত্যাশা সফলভাবে বাস্তবায়িত হলো।'

তিনি আরও বলেন, যদিও খরচ তুলনামূলক বেশি, তবুও এটি বাংলাদেশের প্রিমিয়াম গ্রাহকদের জন্য উচ্চমানের এবং নিরবচ্ছিন্ন উচ্চগতির ইন্টারনেট সেবার একটি টেকসই সমাধান হিসেবে কাজ করবে। বিশেষ করে যেসব অঞ্চলে এখনো ফাইবার সংযোগ বা দ্রুতগতির ইন্টারনেট পৌঁছেনি, সেসব জায়গায় এনজিও, ফ্রিল্যান্সার ও উদ্যোক্তারা এই সেবা থেকে উপকৃত হবেন।

প্রধান উপদেষ্টা এই সফল উদ্যোগের জন্য সংশ্লিষ্ট সবাইকে অভিনন্দন জানিয়েছেন বলে মন্তব্য করেন ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।

উল্লেখ্য, বাংলাদেশে যাত্রা শুরুর মাধ্যমে স্টারলিংক দক্ষিণ এশিয়ার একটি নতুন বাজারে প্রবেশ করল। এতে দেশের দুর্গম ও প্রত্যন্ত এলাকাতেও উচ্চগতির ইন্টারনেট সেবা পৌঁছানোর সম্ভাবনার নতুন দ্বার খুলে গেল।

প্রাসঙ্গিক
    মন্তব্য

    ২৯ মার্চ দুপুরে অন্ধকার হয়ে যাবে পৃথিবী

    নিজস্ব প্রতিবেদক
    ১৭ মার্চ, ২০২৫ ১৪:৪৭
    নিজস্ব প্রতিবেদক
    ২৯ মার্চ দুপুরে অন্ধকার হয়ে যাবে পৃথিবী

    ডেস্ক রিপোর্ট: চলতি মাসেই পৃথিবীতে সূর্যগ্রহণ হবে। জানা গেছে, আগামী ২৯ মার্চ সূর্যগ্রহণের প্রভাবে পৃথিবী অন্ধকার হয়ে যাবে। ওইদিন ভর দুপুরে এই ঘটনা ঘটবে।

    এটি একটি আংশিক সূর্যগ্রহণ হবে। ওইদিন ভর দুপুরে পৃথিবীতে কিছু সময়ের জন্য অন্ধকার নেমে আসবে। কিন্তু গ্রহণটি বাংলাদেশ থেকে দেখা যাবে না।

    এই গ্রহণ বাংলাদেশ সময় দুপুর ২ টা ৫১ মিনিটে শুরু হবে এবং সন্ধ্যা ৬ টা ৪৪ মিনিট পর্যন্ত স্থায়ী হবে।

    এটি একটি বলয়াকার সূর্যগ্রহণ হবে, যার অর্থ সূর্যের কেবলমাত্র একটি অংশ চাঁদ দ্বারা আবৃত থাকবে। এই গ্রহণ চৈত্র মাসের কৃষ্ণপক্ষের অমাবস্যা তিথিতে ঘটবে।

    এই সূর্যগ্রহণ অনেক দেশে আংশিকভাবে দৃশ্যমান হবে। এটি বিশেষ করে ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা এবং কিছু আফ্রিকান অঞ্চলে দৃশ্যমান হওয়ার কথা জানা গেছে।

    প্রাসঙ্গিক
      মন্তব্য

      ফ্যাক্ট-চেকিংয়ের পরিবর্তে কমিউনিটি নোটস চালু করছে মেটা

      নিজস্ব প্রতিবেদক
      ১৫ মার্চ, ২০২৫ ১৪:৫৫
      নিজস্ব প্রতিবেদক
      ফ্যাক্ট-চেকিংয়ের পরিবর্তে কমিউনিটি নোটস চালু করছে মেটা

      ডেস্ক রিপোর্ট: তথ্য যাচাই প্রক্রিয়ায় বড় পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে সোশ্যাল মিডিয়া জায়ান্ট মেটা। এতদিন ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম ও থ্রেডস-এর কনটেন্ট যাচাই করতে তৃতীয় পক্ষের ফ্যাক্ট-চেকিং ব্যবস্থার উপর নির্ভর করত প্রতিষ্ঠানটি। তবে এবার ‘কমিউনিটি নোটস’ নামে নতুন একটি ফিচার চালু করা হচ্ছে, যেখানে সাধারণ ব্যবহারকারীরাই তথ্য যাচাই করে নোট সংযুক্ত করতে পারবেন।

      ১৭ মার্চ ২০২৫ থেকে পরীক্ষামূলকভাবে নতুন এই ফিচার চালু করা হবে। শুরুতে যুক্তরাষ্ট্রের দুই লাখ ব্যবহারকারী এতে অংশ নিতে পারবেন। তবে নোট যুক্ত করার সুযোগ পাবেন শুধুমাত্র ১৮ বছরের বেশি বয়সী ও অন্তত ছয় মাসের পুরনো অ্যাকাউন্টধারীরা।

      ‘কমিউনিটি নোটস’ কীভাবে কাজ করবে?

      - নির্দিষ্ট কিছু ব্যবহারকারী কোনো পোস্টের সত্যতা যাচাই করে সেখানে ব্যাখ্যা বা নোট সংযুক্ত করতে পারবেন। - ফ্যাক্ট-চেকারদের পরিবর্তে সাধারণ ব্যবহারকারীরাই তথ্য যাচাইয়ের সুযোগ পাবেন। - পোস্টের বিশ্বাসযোগ্যতা যাচাইয়ে এই নোটগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। - ব্যবহারকারীরা পোস্টের তথ্য নিয়ে মতামত বা ব্যাখ্যা দিতে পারবেন। - মেটার বিশেষ অ্যালগরিদম এই নোটগুলোর প্রাসঙ্গিকতা বিশ্লেষণ করবে।

      এই ফিচারটি মূলত এক্স (পূর্ববর্তী টুইটার)-এর ২০২১ সালে চালু হওয়া ‘কমিউনিটি নোটস’-এর অনুরূপ।

      কেন মেটা ফ্যাক্ট-চেকিং পদ্ধতি বদলাচ্ছে?

      মেটার মতে, তৃতীয় পক্ষের ফ্যাক্ট-চেকিং পদ্ধতিতে স্বচ্ছতার অভাব এবং সীমাবদ্ধতা রয়েছে। অনেক ক্ষেত্রেই নিরপেক্ষতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। তাই সাধারণ ব্যবহারকারীদের অংশগ্রহণ নিশ্চিত করতে নতুন এই ব্যবস্থা চালু করা হচ্ছে। মেটার বিশ্বাস, এটি বেশি কার্যকর এবং দ্রুত তথ্য যাচাই করতে সক্ষম হবে।

      এই পরিবর্তনের সম্ভাব্য প্রভাব

      - ব্যবহারকারীরা বেশি স্বাধীনতা পাবেন, নিজেরাই তথ্য যাচাই করতে পারবেন। - ভুয়া তথ্য দ্রুত শনাক্ত ও প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে। - এক্স-এর মতো আরও স্বচ্ছ ফ্যাক্ট-চেকিং ব্যবস্থা তৈরি হতে পারে।

      তবে কিছু চ্যালেঞ্জও রয়েছে।

      - রাজনৈতিক বা মতাদর্শগত পক্ষপাতদুষ্ট তথ্য ছড়ানোর ঝুঁকি থাকতে পারে। - কোনো ভুল তথ্য অনেক ব্যবহারকারী সমর্থন করলে সেটি বৈধ বলে মনে হতে পারে। - অপব্যবহার ঠেকাতে মেটাকে কঠোর পর্যবেক্ষণের ব্যবস্থা করতে হবে।

      প্রাসঙ্গিক
        মন্তব্য

        ফেক ছবি শনাক্তে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

        নিজস্ব প্রতিবেদক
        ৬ জানুয়ারি, ২০২৫ ১৬:৭
        নিজস্ব প্রতিবেদক
        ফেক ছবি শনাক্তে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

        ডেস্ক রিপোর্ট: জনপ্রিয় মেসেজিং প্ল্যাটফর্ম হোয়াটসঅ্যাপ প্রতিনিয়ত নতুন নতুন ফিচার যুক্ত করছে। যা ব্যবহারকারীদের হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারের অভিজ্ঞতা আরো ভালো করছে। তাই ব্যবহারকারীদের কথা ভেবে সম্প্রতি নতুন আপডেট এনেছে হোয়াটসঅ্যাপ। এ ফিচারের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা সহজে ভুয়া সংবাদ বা মিথ্যা ছবি শনাক্ত করতে পারবেন। এমনকি সেগুলোর আসল উৎস সম্পর্কেও জানতে পারবেন।

        জানা গেছে, ইতিমধ্যেই অ্যান্ড্রয়েডে বিটা টেস্টিং ফিচার শুরু করে দিয়েছে। সেই সঙ্গে ওই টিপস্টার এই ধাপগুলো ভাগ করে নিয়েছে। হোয়াটসঅ্যাপের চ্যাট স্ক্রিনের একদম উপরে ডান দিকে একটি নতুন থ্রি-ডট মেন্যু অপশন পাওয়া যাবে। যেকোনো ছবিতে ব্যবহারকারীকে ক্লিক করতে হবে। আর এরপর গুগলের জন্য সার্চ অন দ্য ওয়েব অপশনে ক্লিক করতে হবে। আর এভাবেই প্রকৃত ছবির ডাটাবেসে প্রবেশের সুযোগ পাওয়া যাবে।

        এই ফিচারের মাধ্যমে ব্যবহারকারীরা জানতে পারবেন এই টুলের সাহায্যে আরো তথ্য অনুসন্ধান করলে শুধুমাত্র এই নির্দিষ্ট বিষয়বস্তু অথবা মেসেজটি গুগলে আপলোড হয়ে যাবে। এই চ্যাট অবশ্য শেয়ার বা স্টোর করে রাখতে পারবে না হোয়াটসঅ্যাপ। ব্যবহারকারীরা সার্চ বাটনে ক্লিক করতে পারেন। পরিচিত কারো শেয়ার করা নির্দিষ্ট কোনো ছবি নিয়ে মনে কোনো প্রশ্ন কিংবা দ্বিধা দ্বন্দ্ব থাকলে তা সহজেই জেনে নিতে পারেন

        প্রাসঙ্গিক
          মন্তব্য

          ইএমকে সেন্টারে সোশ্যাল মিডিয়া নিরাপত্তা নিয়ে সচেতনতামূলক আলোচনা অনুষ্ঠিত

          নিজস্ব প্রতিবেদক
          ১৪ নভেম্বর, ২০২৪ ১২:৪৯
          নিজস্ব প্রতিবেদক
          ইএমকে সেন্টারে সোশ্যাল মিডিয়া নিরাপত্তা নিয়ে সচেতনতামূলক আলোচনা অনুষ্ঠিত

          আফিফ আইমান: সাইবার নিরাপত্তা সচেতনতার প্রসারে কাকতাড়ুয়া এর উদ্যোগে ‘ফার্স্ট এইড অফ সোশ্যাল মিডিয়া প্রবলেমস’ শীর্ষক একটি গুরুত্বপূর্ণ সেমিনার ইএমকে সেন্টারে অনুষ্ঠির্ত হয়। কাকতাড়ুয়া এর প্রতিষ্ঠাতা আবদুল্লাহ আল ইমরানের সভাপতিত্বে আয়োজিত এই সেমিনারের লক্ষ্য ছিল শিক্ষার্থীদেরকে সাইবার বুলিং, হয়রানি এবং হ্যাকিংসহ বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের সমস্যার সমাধানে প্রয়োজনীয় জ্ঞান ও টুলস সরবরাহ করা।

          ‘ক্যালচারাল ফিউশন অ্যান্ড ডিজিটাল সলিউশন’ নামে আয়োজিত এই সেমিনারটিতে পার্টনার হিসেবে যুক্ত ছিল কালচারাল ক্লাসিসিস্টস, এসআর ড্রিম আইটি এবং প্রোবফ্লাই আইটি। সেমিনারের মূল আলোচ্য বিষয়গুলো ছিল সাইবার ঝুঁকির মুখোমুখি হওয়ার পর প্রাথমিক প্রযুক্তিগত পদক্ষেপ, ডিজিটাল নিরাপত্তা বজায় রাখার উপায় এবং সাইবার অপরাধের জন্য আইনি সহায়তা লাভের প্রক্রিয়া।

          সেমিনারে উপস্থিত প্যানেলিস্টরা সোশ্যাল মিডিয়া সমস্যার জটিলতা সম্পর্কে বিভিন্ন দিক থেকে আলোচনা করেন। কাকতাড়ুয়ার প্রতিষ্ঠাতা আবদুল্লাহ আল ইমরান উপস্থিত সকলকে স্বাগত জানিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া সম্পর্কে সচেতনতার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, “সোশ্যাল মিডিয়া একটি শক্তিশালী মাধ্যম, তবে এটি নিরাপদে ও দায়িত্বশীলতার সাথে ব্যবহার করার জন্য আমাদের প্রয়োজনীয় জ্ঞান থাকা উচিত।”

          বাংলাদেশ পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ জাকারিয়া রহমান সাইবার অপরাধের বিরুদ্ধে আইনগত সুরক্ষার বিষয়ে আলোচনা করেন। তিনি শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে বলেন, “অনলাইনে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আপনার অধিকার সম্পর্কে সচেতন হওয়াই প্রথম পদক্ষেপ। আইন প্রয়োগকারী সংস্থা সবসময় আপনাদের পাশে আছে।”

          এসআর ড্রিম আইটির এক্সিকিউটিভ মেহেনাজ অর্ণি হ্যাকিং ও অন্যান্য অনলাইন হুমকি থেকে নিরাপদ থাকার প্রযুক্তিগত দিকগুলো আলোচনা করেন। তিনি বলেন, “বেসিক নিরাপত্তামূলক পদক্ষেপ আমাদের গোপনীয়তা রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এই বিষয়গুলোর ব্যাপারে যুবসমাজকে সচেতন করা বর্তমান সময়ের একটি গুরুত্বপূর্ণ কাজ।”

          এসআর ড্রিম আইটির প্রশিক্ষক শায়েক আহমেদ ডিজিটাল স্থিতিস্থাপকতা নিয়ে একটি ইন্টারেক্টিভ সেশন পরিচালনা করেন। তিনি অংশগ্রহণকারীদের প্রতি সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে বলেন, “আপনার অনলাইন নিরাপত্তা আপনার হাতেই রয়েছে। নিরাপত্তা কৌশলগুলো নিয়মিত চর্চা করুন।”

          প্রোবফ্লাই আইটির প্রতিষ্ঠাতা ইমরান আরও বলেন, “আমরা সবাই একসাথে একে অপরকে সাইবার হুমকি থেকে রক্ষার জন্য শিক্ষা ও সচেতনতায় অবদান রাখতে পারি।”

          ‘ফার্স্ট এইড অফ সোশ্যাল মিডিয়া প্রবলেমস’ সেমিনারটি বাংলাদেশি তরুণদের মধ্যে একটি সুরক্ষিত ডিজিটাল পরিবেশ গড়ে তোলার জন্য কাকতাড়ুয়া এবং এর সহযোগী প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ করা ইচ্ছে ব্যক্ত করে। ইএমকে সেন্টারে ২০০+ উৎসাহী অংশগ্রহণকারীদের মাধ্যমে এই সেমিনারটি দায়িত্বশীল সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারের প্রয়োজনীয়তা ও সাইবার সচেতনতা সম্পর্কে একটি সফল আলোচনা তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে, যা একটি সচেতন ও নিরাপদ ডিজিটাল সমাজ গঠনে সহায়ক ভূমিকা রাখবে।

          প্রাসঙ্গিক
            মন্তব্য
            সর্বশেষ সংবাদ
              সর্বাধিক পঠিত