ঢাকা, সোমবার, ১১ আগস্ট ২০২৫ ২৭ শ্রাবণ ১৪৩২
 
শিরোনাম

নানির কাছে পড়ে ৯ মাসে কুরআনের হাফেজ হলেন ৭ বছরের মুহাম্মাদ

অনলাইন ডেস্ক
১৫ জুন, ২০২৫ ১৩:২৫
অনলাইন ডেস্ক
নানির কাছে পড়ে ৯ মাসে কুরআনের হাফেজ হলেন ৭ বছরের মুহাম্মাদ
ছবি: সংগৃহীত

কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় ৭ বছর বয়সী শিশু মুহাম্মাদ বিন আব্দুল্লাহ মাত্র ৯ মাসে সম্পূর্ণ পবিত্র কুরআন মুখস্থ করে হাফেজ হওয়ার গৌরব অর্জন করেছে। নানি হাফেজা আলেমা রাবেয়া বসরীর কাছে পড়াশোনা করে হাফেজ হয়েছে সে। তার এ কৃতিত্বে আত্মীয়-স্বজন, এলাকাবাসী, অভিভাবকসহ শিক্ষক-সহপাঠীরা আনন্দিত। দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়েছেন তারা।

মুহাম্মাদ বিন আব্দুল্লাহ কুষ্টিয়ার ভেড়ামারা উপজেলার সাতবাড়ীয়া ফায়ার সার্ভিস মোড়ে এলাকার মুফতি আব্দুল্লাহ বিন আমজাদের ছেলে। সে প্রথম শ্রেণির ছাত্র। আব্দুল্লাহর মা, নানা ও নানি কুরআনের হাফেজ। এছাড়াও তাদের আত্মীয়-স্বজনদের মধ্যে প্রায় ১৫ জন কুরআনের হাফেজ। মুহাম্মদ ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বর মাসে হেফজ শুরু করে। ২০২৫ সালের মে মাসে হেফজ সম্পন্ন হয়। তিন ভাই-বোনের মধ্যে সবার বড় মুহাম্মাদ। 

মুহাম্মাদের মা হাফেজা আলেমা মাসুমা জান্নাত ও নানি হাফেজা আলেমা রাবেয়া বসরী সাতবাড়ীয়া ফায়ার সার্ভিস অফিসের পাশে অবস্থিত মাছুমা জান্নাত মহিলা মাদ্রাসা পরিচালনা করেন। তার নানা হাফেজ মাওলানা মুফতি গোলাম কিবরিয়া। 

মুহাম্মদ ২০১৮ সালে জন্মগ্রহণ করে। ২০২৩ সালের মাঝামাঝি সাড়ে ৫ বছর বয়সে একটি নুরানি মাদ্রাসায় প্লে শ্রেণিতে ভর্তি করা হয়। সেখানে এক বছরের মধ্যে প্লে ও নার্সারি সম্পন্ন করে। এরপর কোরআন হেফজ করার জন্য নুরানি পড়াশোনা বন্ধ রাখা হয়। তার নানির কাছে হেফজ শুরু করে। 

মুহাম্মাদের মা হাফেজা আলেমা মাসুমা জান্নাত বলেন, আমার ছেলে মুহাম্মাদের বয়স যখন আড়াই মাস। তখন সে আল্লাহ আল্লাহ বলা শিখে। ওর সর্বপ্রথম মুখের কথা ছিল আল্লাহ। তখন থেকে আমাদের আগ্রহ হয় যে, হেফজ পড়াবো, কোরআনের হাফেজ বানাবো। ওর বয়স যখন সাড়ে ৫ বছর, তখন ওকে আরবি কায়দা দেওয়া হয়। ৬ মাসের মধ্যে নাজেরা সম্পন্ন করানো হয়। এটা সম্পূর্ণ ওর নানির কাছে পড়ে। আমি তার পড়াটা রেডি করে দিতাম। এরপর সে তার নানির কাছে গিয়ে শোনাতো। এরপর তাকে হেফজ সবক দেওয়া হয়। প্রথমের দিকে দুই পৃষ্ঠা করে সবক দিতো। তার মেধা আল্লাহর রহমতে অনেক ভালো। এজন্য পরবর্তীতে পড়া বাড়িয়ে দেওয়া হয়। তিন পৃষ্ঠা করে সবক দেওয়া শুরু করা হয়। শেষের দিকে চার পৃষ্ঠা করে সবক দিতো। প্রতি মাসে চার পারা করে পড়তো। চার পারা করে পড়ে সম্পূর্ণ করার কারণে আল্লাহর রহমতে মাত্র ৯ মাসে হাফেজ হয়ে যায়। শুক্রবারেও তার ছুটি ছিল না। শুক্রবারও সবক মুখস্থ করতো। 

মুহাম্মাদের নানি হাফেজা আলেমা রাবেয়া বসরী বলেন, ছোট্ট শিশু মুহাম্মাদের মেধা অসাধারণ। মনোযোগ সহকারে পড়লে যে কোনো জিনিস খুব দ্রুত মুখস্থ করে দিতে পারে। মাত্র ৯ মাসে সম্পূর্ণ কুরআন মুখস্ত করে হাফেজের গৌরব অর্জন করেছে। তাকে বিশ্বজয়ী হাফেজ হিসেবে দেখতে চাই। কুরআনের ধারক বাহক হিসেবে দেখতে চাই। সবাই মুহাম্মাদের জন্য দোয়া করবেন।

প্রাসঙ্গিক
    মন্তব্য

    জাবির বর্ষসেরা সাংবাদিকতা পুরস্কার পেলেন রাইজিং ক্যাম্পাসের বোরহান রব্বানী

    নিজস্ব প্রতিবেদক
    ৫ জানুয়ারি, ২০২৫ ৯:৪৩
    নিজস্ব প্রতিবেদক
    জাবির বর্ষসেরা সাংবাদিকতা পুরস্কার পেলেন রাইজিং ক্যাম্পাসের বোরহান রব্বানী

    জাহাঙ্গীরনগর ইউনিভার্সিটি ডিবেট অর্গানাইজেশনের (জেইউডিও) কর্তৃক বর্ষসেরা সাংবাদিকতা পুরস্কার পেয়েছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির (জাবিসাস) সদস্য ও রাইজিং ক্যাম্পাসের বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি বোরহান উদ্দীন রব্বানী।

    শনিবার (৪ জানুয়ারি ) বিশ্ববিদ্যালয়ের সেলিম আল দীন মুক্তমঞ্চে বাংলাদেশ সরকারের সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা জনাব শারমিন এস মুরশীদ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মোহাম্মদ কামরুল আহসান এ বর্ষসেরা সাংবাদিকতা পুরস্কার তুলে দেন।

    জেইউডিও জাতীয় বিতর্ক উৎসব আয়োজনের পুরস্কার বিতরনী অনুষ্ঠানে এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো - উপাচার্য ( শিক্ষা) ড. মোহাম্মদ মাহফুজুর রহমান, ছাত্র শিক্ষক কেন্দ্রের পরিচালক অধ্যাপক আহমদ রেজা, শিক্ষার্থী কল্যাণ ও পরামর্শদান কেন্দ্রের পরিচালক অধ্যাপক জামাল উদ্দিন রুণু, অধ্যাপক আতিকুল ইসলাম প্রমুখ।

    বোরহান উদ্দীন রব্বানী তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউটের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী এবং রাইজিং ক্যাম্পাসের বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি।

    প্রাসঙ্গিক
      মন্তব্য

      স্নাতকে ফার্স্টক্লাস ফার্স্ট জবি শিবিরের দাওয়াহ সম্পাদক

      নিজস্ব প্রতিবেদক
      ২৬ অক্টোবর, ২০২৪ ২৩:৫৫
      নিজস্ব প্রতিবেদক
      স্নাতকে ফার্স্টক্লাস ফার্স্ট জবি শিবিরের দাওয়াহ সম্পাদক

      জবি প্রতিনিধি: বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার ১৪ সদস্যবিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে দাওয়াহ সম্পাদকের পরিচয় প্রকাশ্যে এসেছে। তার নাম আরিফুল ইসলাম।

      শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) রাতে জবির ছাত্রশিবিরের ফেইসবুক ওয়েবসাইটে পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়। সেখানে দাওয়াহ সম্পাদক হিসেবে আরিফুল ইসলামের নাম উল্লেখ করা হয়।

      আরিফুল ইসলাম জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ২০১৮-১৯ সেশনের শিক্ষার্থী । তিনি অনার্সে ৩.৮৯ সিজিপিএ পেয়ে প্রথম শ্রেণীতে প্রথম হন। বর্তমানে তিনি মাস্টার্সের দ্বিতীয় সেমিস্টারে অধ্যয়ন করছেন।

      আরিফুল ইসলাম জানান, আমি স্নাতকে ৩.৮৯ পেয়েছিলাম, এখন আমি মাষ্টার্স দ্বিতীয় সেমিস্টারের আছি। স্নাতকের ৪ টা সেমিস্টারে সিজিপিএ ৪ এর মধ্যে ৪ ছিল। বাকি ২ সেমিস্টারে অসুস্থ থাকার কারণে সিজিপিএ ৪ এর মধ্যে ৪ আসেনি।

      লক্ষ্য সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার মূল লক্ষ্য একজন ভালো ও আদর্শ মানুষ হয়ে দেশের কল্যাণের জন্য কাজ করা।এই লক্ষ্যে চলতেই গিয়েই মূলত আরো লক্ষ আমার মাঝে তৈরি হয়েছে। অষ্টম শ্রেণী থেকেই আমার ইচ্ছা আমি ইসলাম নিয়ে গবেষণা করবো এবং দেশের সেরা ইসলামিক স্কোলার হবো।

      বিশ্ববিদ্যালয় উন্নয়ন পরিকল্পনা নিয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আপনারা দেখেছেন আগে থেকেই আমরা কেমন নির্যাতনের শিকার হয়েছি। তারপরও আমাদের কাজ কখনোই থেমে ছিলনা। বিশ্ববিদ্যালয়  ও শিক্ষার্থীদের কল্যাণের জন্য আমারা সবসময় প্রস্তুত। আমাদের সবকিছু নিয়ে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা আছে তা খুব শীঘ্রই জানিয়ে দিব।

      ইসলামিক ইস্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. মুহাম্মদ তাজাম্মুল হক বলেন, আরিফুল শিক্ষার্থী হিসেবে যথেষ্ট ভালো ও মেধাবী। এমনকি তার রেজাল্টও ফার্স্টক্লাস ফার্স্ট ভবিষ্যৎ এ আরোও ভালো কিছু করবে আশা করি।

      প্রাসঙ্গিক
        মন্তব্য

        শান্তিতে নোবেল বিজয়ীর নাম ঘোষণা আজ

        নিজস্ব প্রতিবেদক
        ১১ অক্টোবর, ২০২৪ ৯:৫৬
        নিজস্ব প্রতিবেদক
        শান্তিতে নোবেল বিজয়ীর নাম ঘোষণা আজ

        বিশ্বের সবচেয়ে সম্মানজনক পুরস্কার নোবেল বিজয়ীদের নাম ঘোষণা শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন ও সাহিত্যে নোবেল বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেছে স্টকহোমের রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি। আজ শুক্রবার (১১ অক্টোবর) নোবেলের সবচেয়ে আকর্ষণীয় শান্তি পুরস্কার বিজয়ীর নাম জানানো হবে।

        স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ও বাংলাদেশ সময় বিকেল ৩টায় নরওয়ের রাজধানী অসলোর নোবেল ইনস্টিটিউট থেকে বিজয়ীর নাম ঘোষণা করা হবে।

        এ বছর পুরস্কারটির জন্য আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (আইসিজে), জাতিসংঘের ত্রাণ কার্যক্রম সংস্থা (ইউএনআরডব্লিউএ) ও জাতিসংঘের প্রধান অ্যান্তোনিও গুতেরেসকে এগিয়ে রাখা হচ্ছে।

        এবার নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য যেসব বিষয় সামনে এসেছে সেগুলো হলো- ইউক্রেন ও মধ্যপ্রাচ্য যুদ্ধ, সুদানে দুর্ভিক্ষ ও জলবায়ু পরিবর্তন সংকট।

        নরওয়েজিয়ান নোবেল ইনস্টিটিউট এই বছরের শান্তি পুরস্কারের জন্য মোট ২৮৬ জন প্রার্থীর নাম নিবন্ধন করেছে, যার মধ্যে ১৯৭ জন ব্যক্তি ও সংস্থা রয়েছে ৮৯টি।

        ১৯০১ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত মোট ১১৪ বার নোবেল শান্তি পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। ১১১ ব্যক্তি ও ৩০ সংস্থা মিলে পুরস্কার বিজয়ীর সংখ্যা ১৪১। ১৯১৭, ১৯৪৪ ১৯৬৩ সালে রেড ক্রসের আন্তর্জাতিক কমিটি তিনবার নোবেল শান্তি পুরস্কার পেয়েছে। জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক হাইকমিশনার দপ্তর ১৯৫৪ ও ১৯৮১ সালে দুইবার নোবেল শান্তি পুরস্কার পেয়েছে। এছাড়া নোবেল শান্তি পুরস্কারে ভূষিত হয়েছে ২৭ স্বতন্ত্র সংস্থা।

        নোবেল পুরস্কারের জন্য প্রতি বছর ৩০০ জনের একটি তালিকা তৈরি করা হয়। এরপর যাচাই-বাছাই শেষে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে এক বা একাধিক ব্যক্তিকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়।

        ১৯০১ সাল থেকে প্রতি বছর এই পুরস্কার দিয়ে আসছে রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্সেস। সুইডিশ বিজ্ঞানী ও ডায়নামাইট উদ্ভাবক আলফ্রেড নোবেলের মৃত্যুর ৫ বছর পর থেকে তার নামে ও রেখে যাওয়া অর্থে এই পুরস্কার দেওয়া হয়। পরে ১৯৬৯ সালে এতে অর্থনীতি যুক্ত হয়।

        প্রতি বছর আলফ্রেড নোবেলের মৃত্যুর দিবস ডিসেম্বরের ১০ তারিখ বিজয়ীদের হাতে পুরস্কারের অর্থ তুলে দেওয়া হয়। প্রত্যেক ক্ষেত্রে পুরস্কার বিজয়ীরা একটি স্বর্ণপদক, শংসাপত্রসহ একটি ডিপ্লোমা এবং বর্তমানে ১১ মিলিয়ন সুইডিশ ক্রোনার পান।

        সমাজের ‘নিচ থেকে অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়ন’ করার ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের জন্য বাংলাদেশের ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও গ্রামীণ ব্যাংক ২০০৬ সালে যৌথভাবে নোবেল শান্তি পুরস্কারে ভূষিত হন।

        প্রাসঙ্গিক
          মন্তব্য

          ‘কুইন্স কমনওয়েলথ রচনা প্রতিযোগিতায়’ জুনিয়র ক্যাটাগরিতে ব্রোঞ্জ জিতলেন অমরাবতী

          নিজস্ব প্রতিবেদক
          ৯ অক্টোবর, ২০২৪ ১:৩
          নিজস্ব প্রতিবেদক
          ‘কুইন্স কমনওয়েলথ রচনা প্রতিযোগিতায়’ জুনিয়র ক্যাটাগরিতে ব্রোঞ্জ জিতলেন অমরাবতী

          কুইন্স কমনওয়েলথ রচনা প্রতিযোগিতা বিশ্বের অতি সুপ্রাচীন আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা। ২০২৪- এই প্রতিযোগিতার ৭৫তম বর্ষপূরণের সন।

          জলবায়ু পরিবর্তন ও বিশ্ব উষ্ণায়নের কারণে ছোট দ্বীপরাষ্ট্রসমূহের উপর এর প্রভাব ও চ্যালেঞ্জ বিবেচনায় নিয়ে কুইন্স কমনওয়েলথ কর্তৃপক্ষ ২০২৪ এর রচনা প্রতিযোগিতার আয়োজন করে।

          তারা অংশগ্রহণকারীদের ক্রমবর্ধমান সমস্যা সঙ্কুল পৃথিবীতে নিজস্ব সম্প্রদায় ও সংস্কৃতিকে উৎসাহিত করার মাধ্যমে নানা প্রতিকূলতা মোকাবেলা ও সমাজে স্থিতিস্থাপকতা ও অনূকূল পরিবেশ তৈরির নানা বিষয় প্রতিযোগিতার প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করে।

          অনলাইনে বিশ্বব্যাপী প্রায় ৩৫০০০ প্রতিযোগী জুনিয়র ও সিনিয়র ক্যাটাগরিতে অংশগ্রহণ করে।

          বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ পাবলিক স্কুল এ্যান্ড কলেজ এর সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী অমরাবতী অস্মি এ বছর জুনিয়র ক্যাটাগরিতে ব্রোঞ্জ পদক লাভ করেছে।

          তার রচনার বিষয়বস্তু ছিল পিতামহের সাথে আশা ও স্থিতিস্থাপকতা নিয়ে কথোপকথন।

          তার রচনায় অগ্রজ প্রজন্মের সাথে নতুন প্রজন্মের মেলবন্ধন ফুটে উঠেছে। রয়্যাল কমনওয়েলথ সোসাইটির এক্সিকিউটিভ চেয়ার ড: লিন্ডা ইউয়ে কর্তৃক অনুমোদিত পদকপ্রাপ্তিতে এই খুদে প্রতিযোগীর ভবিষ্যত আরো আলোকময় হয়ে উঠবে।

          প্রাসঙ্গিক
            মন্তব্য
            সর্বশেষ সংবাদ
              সর্বাধিক পঠিত