স্নাতকে ফার্স্টক্লাস ফার্স্ট জবি শিবিরের দাওয়াহ সম্পাদক

জবি প্রতিনিধি: বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শাখার ১৪ সদস্যবিশিষ্ট পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। এর মধ্য দিয়ে দাওয়াহ সম্পাদকের পরিচয় প্রকাশ্যে এসেছে। তার নাম আরিফুল ইসলাম।
শুক্রবার (২৫ অক্টোবর) রাতে জবির ছাত্রশিবিরের ফেইসবুক ওয়েবসাইটে পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করা হয়। সেখানে দাওয়াহ সম্পাদক হিসেবে আরিফুল ইসলামের নাম উল্লেখ করা হয়।
আরিফুল ইসলাম জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ২০১৮-১৯ সেশনের শিক্ষার্থী । তিনি অনার্সে ৩.৮৯ সিজিপিএ পেয়ে প্রথম শ্রেণীতে প্রথম হন। বর্তমানে তিনি মাস্টার্সের দ্বিতীয় সেমিস্টারে অধ্যয়ন করছেন।
আরিফুল ইসলাম জানান, আমি স্নাতকে ৩.৮৯ পেয়েছিলাম, এখন আমি মাষ্টার্স দ্বিতীয় সেমিস্টারের আছি। স্নাতকের ৪ টা সেমিস্টারে সিজিপিএ ৪ এর মধ্যে ৪ ছিল। বাকি ২ সেমিস্টারে অসুস্থ থাকার কারণে সিজিপিএ ৪ এর মধ্যে ৪ আসেনি।
লক্ষ্য সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার মূল লক্ষ্য একজন ভালো ও আদর্শ মানুষ হয়ে দেশের কল্যাণের জন্য কাজ করা।এই লক্ষ্যে চলতেই গিয়েই মূলত আরো লক্ষ আমার মাঝে তৈরি হয়েছে। অষ্টম শ্রেণী থেকেই আমার ইচ্ছা আমি ইসলাম নিয়ে গবেষণা করবো এবং দেশের সেরা ইসলামিক স্কোলার হবো।
বিশ্ববিদ্যালয় উন্নয়ন পরিকল্পনা নিয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আপনারা দেখেছেন আগে থেকেই আমরা কেমন নির্যাতনের শিকার হয়েছি। তারপরও আমাদের কাজ কখনোই থেমে ছিলনা। বিশ্ববিদ্যালয় ও শিক্ষার্থীদের কল্যাণের জন্য আমারা সবসময় প্রস্তুত। আমাদের সবকিছু নিয়ে ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা আছে তা খুব শীঘ্রই জানিয়ে দিব।
ইসলামিক ইস্টাডিজ বিভাগের অধ্যাপক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর ড. মুহাম্মদ তাজাম্মুল হক বলেন, আরিফুল শিক্ষার্থী হিসেবে যথেষ্ট ভালো ও মেধাবী। এমনকি তার রেজাল্টও ফার্স্টক্লাস ফার্স্ট ভবিষ্যৎ এ আরোও ভালো কিছু করবে আশা করি।
শান্তিতে নোবেল বিজয়ীর নাম ঘোষণা আজ

বিশ্বের সবচেয়ে সম্মানজনক পুরস্কার নোবেল বিজয়ীদের নাম ঘোষণা শুরু হয়েছে। ইতোমধ্যে পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন ও সাহিত্যে নোবেল বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেছে স্টকহোমের রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি। আজ শুক্রবার (১১ অক্টোবর) নোবেলের সবচেয়ে আকর্ষণীয় শান্তি পুরস্কার বিজয়ীর নাম জানানো হবে।
স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ও বাংলাদেশ সময় বিকেল ৩টায় নরওয়ের রাজধানী অসলোর নোবেল ইনস্টিটিউট থেকে বিজয়ীর নাম ঘোষণা করা হবে।
এ বছর পুরস্কারটির জন্য আন্তর্জাতিক বিচার আদালত (আইসিজে), জাতিসংঘের ত্রাণ কার্যক্রম সংস্থা (ইউএনআরডব্লিউএ) ও জাতিসংঘের প্রধান অ্যান্তোনিও গুতেরেসকে এগিয়ে রাখা হচ্ছে।
এবার নোবেল শান্তি পুরস্কারের জন্য যেসব বিষয় সামনে এসেছে সেগুলো হলো- ইউক্রেন ও মধ্যপ্রাচ্য যুদ্ধ, সুদানে দুর্ভিক্ষ ও জলবায়ু পরিবর্তন সংকট।
নরওয়েজিয়ান নোবেল ইনস্টিটিউট এই বছরের শান্তি পুরস্কারের জন্য মোট ২৮৬ জন প্রার্থীর নাম নিবন্ধন করেছে, যার মধ্যে ১৯৭ জন ব্যক্তি ও সংস্থা রয়েছে ৮৯টি।
১৯০১ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত মোট ১১৪ বার নোবেল শান্তি পুরস্কার দেওয়া হয়েছে। ১১১ ব্যক্তি ও ৩০ সংস্থা মিলে পুরস্কার বিজয়ীর সংখ্যা ১৪১। ১৯১৭, ১৯৪৪ ১৯৬৩ সালে রেড ক্রসের আন্তর্জাতিক কমিটি তিনবার নোবেল শান্তি পুরস্কার পেয়েছে। জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক হাইকমিশনার দপ্তর ১৯৫৪ ও ১৯৮১ সালে দুইবার নোবেল শান্তি পুরস্কার পেয়েছে। এছাড়া নোবেল শান্তি পুরস্কারে ভূষিত হয়েছে ২৭ স্বতন্ত্র সংস্থা।
নোবেল পুরস্কারের জন্য প্রতি বছর ৩০০ জনের একটি তালিকা তৈরি করা হয়। এরপর যাচাই-বাছাই শেষে বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে এক বা একাধিক ব্যক্তিকে এই পুরস্কার দেওয়া হয়।
১৯০১ সাল থেকে প্রতি বছর এই পুরস্কার দিয়ে আসছে রয়্যাল সুইডিশ একাডেমি অব সায়েন্সেস। সুইডিশ বিজ্ঞানী ও ডায়নামাইট উদ্ভাবক আলফ্রেড নোবেলের মৃত্যুর ৫ বছর পর থেকে তার নামে ও রেখে যাওয়া অর্থে এই পুরস্কার দেওয়া হয়। পরে ১৯৬৯ সালে এতে অর্থনীতি যুক্ত হয়।
প্রতি বছর আলফ্রেড নোবেলের মৃত্যুর দিবস ডিসেম্বরের ১০ তারিখ বিজয়ীদের হাতে পুরস্কারের অর্থ তুলে দেওয়া হয়। প্রত্যেক ক্ষেত্রে পুরস্কার বিজয়ীরা একটি স্বর্ণপদক, শংসাপত্রসহ একটি ডিপ্লোমা এবং বর্তমানে ১১ মিলিয়ন সুইডিশ ক্রোনার পান।
সমাজের ‘নিচ থেকে অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়ন’ করার ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের জন্য বাংলাদেশের ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও গ্রামীণ ব্যাংক ২০০৬ সালে যৌথভাবে নোবেল শান্তি পুরস্কারে ভূষিত হন।
‘কুইন্স কমনওয়েলথ রচনা প্রতিযোগিতায়’ জুনিয়র ক্যাটাগরিতে ব্রোঞ্জ জিতলেন অমরাবতী

কুইন্স কমনওয়েলথ রচনা প্রতিযোগিতা বিশ্বের অতি সুপ্রাচীন আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা। ২০২৪- এই প্রতিযোগিতার ৭৫তম বর্ষপূরণের সন।
জলবায়ু পরিবর্তন ও বিশ্ব উষ্ণায়নের কারণে ছোট দ্বীপরাষ্ট্রসমূহের উপর এর প্রভাব ও চ্যালেঞ্জ বিবেচনায় নিয়ে কুইন্স কমনওয়েলথ কর্তৃপক্ষ ২০২৪ এর রচনা প্রতিযোগিতার আয়োজন করে।
তারা অংশগ্রহণকারীদের ক্রমবর্ধমান সমস্যা সঙ্কুল পৃথিবীতে নিজস্ব সম্প্রদায় ও সংস্কৃতিকে উৎসাহিত করার মাধ্যমে নানা প্রতিকূলতা মোকাবেলা ও সমাজে স্থিতিস্থাপকতা ও অনূকূল পরিবেশ তৈরির নানা বিষয় প্রতিযোগিতার প্রতিপাদ্য নির্ধারণ করে।
অনলাইনে বিশ্বব্যাপী প্রায় ৩৫০০০ প্রতিযোগী জুনিয়র ও সিনিয়র ক্যাটাগরিতে অংশগ্রহণ করে।
বীরশ্রেষ্ঠ নূর মোহাম্মদ পাবলিক স্কুল এ্যান্ড কলেজ এর সপ্তম শ্রেণির ছাত্রী অমরাবতী অস্মি এ বছর জুনিয়র ক্যাটাগরিতে ব্রোঞ্জ পদক লাভ করেছে।
তার রচনার বিষয়বস্তু ছিল পিতামহের সাথে আশা ও স্থিতিস্থাপকতা নিয়ে কথোপকথন।
তার রচনায় অগ্রজ প্রজন্মের সাথে নতুন প্রজন্মের মেলবন্ধন ফুটে উঠেছে। রয়্যাল কমনওয়েলথ সোসাইটির এক্সিকিউটিভ চেয়ার ড: লিন্ডা ইউয়ে কর্তৃক অনুমোদিত পদকপ্রাপ্তিতে এই খুদে প্রতিযোগীর ভবিষ্যত আরো আলোকময় হয়ে উঠবে।
মক্কায় কোরআন প্রতিযোগিতায় একইসঙ্গে প্রথম হলেন ২ বাংলাদেশি

সৌদি আরবের মক্কায় অনুষ্ঠিত ৪৪তম কিং আবদুল আজিজ আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতায় জোড়া সাফল্য বয়ে এনেছেন বাংলাদেশের দুই প্রতিযোগী। এই দুই বিজয়ী হলেন হাফেজ আনাছ বিন আতিক্ব ও হাফেজ মুয়াজ মাহমুদ। ১২৩টি দেশের ১৭৪ জন প্রতিযোগীর মধ্যে পৃথক দুটি গ্রুপে প্রথম স্থান অর্জন করেছেন তারা।
আন্তর্জাতিক কোরআন প্রতিযোগিতার ৩য় গ্রুপে ১ম স্থান অর্জন করেছেন রাজধানীর মারকাজুত তাহফিজের ছাত্র হাফেজ আনাছ বিন আতিক্ব। একই প্রতিযোগিতার ৪র্থ গ্রুপে ১ম স্থান অর্জন করেছেন রাজধানীর মারকাযু ফয়জিল কোরআন আল ইসলামি ঢাকার কিতাব বিভাগের ছাত্র হাফেজ মুয়াজ মাহমুদ।
পুরস্কার হিসেবে হাফেজ আনাছ সম্মাননা ক্রেস্ট ও নগদ দুই লাখ রিয়াল পুরস্কার লাভ করেন। আর হাফেজ মুয়াজ মাহমুদ সম্মাননা ক্রেস্ট ও নগদ দেড় লাখ রিয়াল পুরস্কার লাভ করেন।
প্রতিযোগিতাটি অনুষ্ঠিত হয়েছে সৌদি আরবের ইসলাম ও দাওয়াহ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের তত্ত্বাবধানে। প্রতিযোগিতা শেষে বুধবার (২১ আগস্ট) এশার নামাজের পর (বাংলাদেশ সময় রাত বারোটার পর) বর্ণাঢ্য আয়োজনের মাধ্যমে বিজয়ীদের নাম ঘোষণা ও পুরস্কার বিতরণ করা হয়। সৌদি আরবের বাদশাহ সালমান বিন আব্দুল আজিজের পক্ষ থেকে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করেন মক্কার ডেপুটি গভর্নর প্রিন্স সৌদ বিন মিশাল বিন আবদুল আজিজ।
পাঁচ বিভাগে অনুষ্ঠিত প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের সর্বমোট ৪০ লাখ সৌদি রিয়াল পুরস্কার দেয়া হয়। পাঁচ ক্যাটাগরি হলো- ১. শাতেবি পদ্ধতিতে সাত কেরাতসহ সুন্দর কণ্ঠে পূর্ণ কোরআন হিফজ, ২. তাজবিদসহ সুন্দর কণ্ঠে পূর্ণ কোরআন হিফজ এবং একক শব্দগুলোর তাফসির, ৩. তাজবিদসহ সুন্দর কণ্ঠে পূর্ণ কোরআন হিফজ, ৪. তাজবিদসহ ১৫ পারা হিফজ, ৫. তাজবিদসহ পাঁচ পারা হিফজ (শেষোক্ত বিভাগটি ওয়াইসিভুক্ত নয়- এমন দেশের জন্য প্রযোজ্য)।
এবারের প্রতিযোগিতায় হিফজ দুই গ্রুপে দুইজন হাফেজে কোরআন বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করেছেন। হাফেজ আনাছ ৩০ পারা গ্রুপের প্রতিযোগী। তিনি শায়খ নেছার আহমাদ আন নাছেরী পরিচালিত মারকাজুত তাহফিজের ছাত্র। এতে হাফেজ আনাছ সম্মাননা ক্রেস্ট ও নগদ দুই লাখ রিয়াল পুরস্কার লাভ করেন।
আর হাফেজ মুয়াজ মাহমুদ ১৫ পারা গ্রুপের প্রতিযোগী। তিনি মুফতি মুরতাজা হাসান ফয়েজী মাসুম পরিচালিত মারকাযু ফয়জিল কুরআনের শিক্ষার্থী। তিনি সম্মাননা ক্রেস্ট ও নগদ দেড় লাখ রিয়াল পুরস্কার লাভ করেন।
প্রতিযোগিতার তত্ত্বাবধায়ক সৌদি আরবের ইসলাম বিষয়ক মন্ত্রী আবদুল লাতিফ বিন আবদুল আজিজ আলে শায়খ জানিয়েছেন, এ বছরের প্রতিযোগিতায় সর্বোচ্চ সংখ্যক প্রতিযোগী অংশগ্রহণ করেছে।
১৩ বছর পূর্বে ভেরিফিকেশনে বাদ পড়া সাবিত হলেন ক্যাডার, বললেন—‘যোগদান সম্ভব না’

১৩ বছর আগে বিসিএসের পুলিশ ভেরিফিকেশনে বাদ পড়েছিলেন মো. ইব্রাহিম সাবিত। তবে শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর গতকাল বুধবার (১৪ আগস্ট) তিনিসহ ২৫৯ জন ক্যাডার হিসেবে গেজেটভুক্ত হয়েছেন। তবে সাবিত এতে যোগদান করতে পারবেন না বলে জানিয়েছেন। ফেসবুকে নিজের আইডিতে একটি পোস্টে তিনি এ তথ্য জানয়েছেন।
পোস্টে সাবিত লিখেছেন, সকাল সকাল ঘুম থেকে উঠে পরিচিত জনদের মেসেজ - আপনি তো বিসিএস ক্যাডার হয়ে গেলেন। বলে কি? আমি থাকি আমেরিকা, সম্প্রতি তো বিসিএস দেওয়াই হয়নি। যাই হোক- ১৩ বছর আগে বিসিএস এর পুলিশ ভেরিফিকেশনে বাদ পড়েছিলাম: আলহামদুলিল্লাহ। এখন প্রজেক্ট ম্যানেজার হিসেবে একটা প্রাইভেট ফার্মে কর্মরত আছি- সেটাও আলহামদুলিল্লাহ। বাংলাদেশের কয়জন মানুষ ঠিকমতো জানত যে, গত ১৫ বছরে দেশ থেকে শুধু ১১ লাখ কোটি টাকা পাচার হয়নি, অন্তত ২৫৯ জনকে বিসিএস
এর ভাইভাতে উত্তীর্ণ হওয়ার পরেও গেজেট প্রকাশের সময় বাদ দেয়া হয় রাজনৈতিক প্রতিহিংসার কারণে। চিন্তা করতে পারেন, কত লক্ষ মেধাবীকে বাদ দিয়ে শুধু দলকানা দালালকে নিয়োগ দেয়া হয়েছে?
আমার প্রফেশনাল ক্যারিয়ার নিয়ে আমার বিন্দুমাত্রও আক্ষেপ নেই। বিসিএস না হলেও আমি এশিয়া প্যাসিফিকের মতো স্বনামধন্য ইউনিভার্সিটিতে পড়িয়েছি, তিতাস গ্যাসে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং মেধাক্রমে ছিলাম ১ এ, আমেরিকাতে ফুল ফান্ডিং নিয়ে উচ্চতর শিক্ষায় আসি, মাস্টার্স শেষে গত ৫ বছরে চারটি ফেস-টু-ফেস ইন্টারভিউ দিয়ে ৪টি চাকরিই পেয়েছি। সম্প্রতিই উপজেলা/কাউন্টি লেভেলে ডেপুটি চিফ অফ ইঞ্জিনিয়রিং সার্ভিস এর ইন্টারভিউ দিয়ে এলাম- আক্ষেপ করার কী কোন কারণ আছে?
একটু হয়তো আছে - ১৩ বছর আগে এ চাকরিটা হয়ত আমি চেয়েছিলাম, হয়ত আমার রেমিট্যান্সের বদলে মেধা দেশের কাজে একটু হলেও লাগাতে পারতাম। একটু হিউমিলিয়েশনও কি ফেস করিনি? রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের পরিবার থেকে কাউকে বিসিএসের মতো সিস্টেমে চাকরি দেওয়া হবে না- একটা স্বৈরাচার সরকারের এমন আচরণের কি ব্যাখ্যা দেয়া সম্ভব ছিল আমার পরিচিতজনদের?
তিনি বলেন, চাকরি না দিয়ে আমাকে যদি অপমান করার চেষ্টা হয়, তাহলে আমি তো বলব, আল্লাহ আমাকে অনেক ভালো রেখেছেন, দিয়েছেন উত্তম রিজিকও। বিভিন্ন প্রফেশনাল ও স্টুডেন্ট অর্গানাইজেশনে আমি তো আমার সর্বোচ্চ চেষ্টাটাই করেছি ভাল কিছু করার!
But I would like to note the bright side of all of these. Along the way, I have met lots of beautiful minds and learned a lot from them. আমার মনে পড়ে না, আমার আচরণে ইচ্ছে করে কাউকে কষ্ট দেয়ার উদ্দেশ্য কখনোই ছিল, কেউ কোনোভাবে কষ্ট পেলে আমি আন্তরিকভাবে ক্ষমাপ্রার্থী। স্বাধীন বাংলাদেশ আরও উন্নত হোক- মেধায়, মননে আর প্রাতিষ্ঠানিকতায়। এই মুহূর্তে এই চাকরিতে যোগ দেয়া সম্ভব হচ্ছে না - ইনশা’আল্লাহ ভবিষ্যতে চিন্তা করব কিভাবে দেশের উন্নতিতে অবদান রাখতে পারি। Thank you my family and all my friends for all of your supports.
মন্তব্য