সোনাইমুড়ী উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতির মৃত্যু

নোয়াখালী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটির সদস্য, সোনাইমুড়ী উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান আনোয়ারুল হক কামাল (৬৩) মারা গেছেন (ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্নাইলাহি রাজিউন)।
বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) ভোরে ঢাকার বারডেম হাসপাতালে তিনি শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেছেন।
তার মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
এক শোকবার্তায় বিএনপি মহাসচিব বলেন, “আনোয়ারুল হক কামালের মৃত্যুতে তার পরিবারবর্গ ও নিকটজনদের মতো আমিও গভীরভাবে সমব্যাথী। সাবেক রাষ্ট্রপতি শহীদ জিয়াউর রহমান বীর উত্তমের নীতি ও আদর্শ এবং বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদী দর্শণে গভীরভাবে বিশ্বাসী মরহুম আনোয়ারুল হক কামাল নোয়াখালী জেলা ও সোনাইমুড়ী উপজেলা বিএনপিকে সুসংগঠিত ও শক্তিশালী করতে নিরলসভাবে কাজ করে গেছেন। তার মৃত্যুতে নোয়াখালী জেলা ও সোনাইমুড়ী উপজেলা বিএনপির যে ক্ষতি হলো তা সহজে পূরণ হবার নয়। জনপ্রতিনিধি হিসেবে এলাকায় তার অবদানের জন্য তিনি স্মরণীয় হয়ে থাকবেন। দোয়া করি-মহান রাব্বুল আলামীন যেন তাকে জান্নাত নসীব এবং শোকার্ত পরিবারবর্গকে ধৈর্য ধারণের ক্ষমতা দান করেন।”
বিএনপি মহাসচিব শোকবার্তায় মরহুমের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যবর্গ, আত্মীয়স্বজন, গুণগ্রাহী ও শুভানুধ্যায়ীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
এছাড়া বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান বরকত উল্লাহ বুলু, মো.শাহজাহান, বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য জয়নুল আবদীন ফারুক, যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন পৃথক শোকবার্তায় নোয়াখালী জেলা বিএনপি’র সদস্য, সোনাইমুড়ী উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও সোনাইমুড়ী উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান আনোয়ারুল হক কামালের মৃত্যুতে গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করেছেন।
শোকবার্তায় নেতৃবৃন্দ মরহুম আনোয়ারুল হক কামালকে জাতীয়তাবাদী রাজনীতির একজন নিবেদিতপ্রাণ নেতা হিসেবে উল্লেখ করে বলেন, তার মৃত্যুতে নোয়াখালী জেলা ও সোনাইমুড়ী উপজেলা বিএনপির যে ক্ষতি হলো তা সহজে পূরণ হবার নয়। নেতৃবৃন্দ শোকবার্তায় মরহুমের রুহের মাগফিরাত কামনা করে শোকসন্তপ্ত পরিবারের সদস্যবর্গ, গুণগ্রাহী ও শুভাকাঙ্খীদের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।
মরহুমের নামাজে জানাজা আগামীকাল জুমার নামাজের পর উপজেলার মারজানুল উলুম মাদরাসা প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হবে। পরে তাকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে।
নোয়াখালীতে নারীসহ আটকের ভিডিও ভাইরাল: স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা বহিষ্কার

নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে অসামাজিক কার্যকলাপের অভিযোগে আটকের দুদিন পর মো. নোমান বাবুকে (৩৩) নামে এক স্বেচ্ছাসেবক দল নেতাকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) দুপুরের দিকে নোয়াখালী জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের দপ্তর সম্পাদক মাহবুব ফাহাদ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে।
সাময়িক বহিষ্কৃত মো.নোমান বাবু বেগমগঞ্জ পৌর সেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম-আহ্বায়ক ছিলেন।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নোয়াখালী জেলা শাখার অধীনস্থ বেগমগঞ্জ পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম-আহ্বায়ক মো.নোমান বাবু আপনি দলের দায়িত্বে থাকা অবস্থায় সংগঠন পরিপন্হী অসামাজিক কার্যকলাপে যুক্ত হয়েছেন। যাহা জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি ছাবের আহম্মেদ ও সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান মিজানের নিকট সুনির্দিষ্ট তথ্য ও প্রমাণ রয়েছে। এ অসামাজিক কর্মকান্ডের সাথে জড়িত থাকার কারণে আপনাকে বেগমগঞ্জ পৌর স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম-আহ্বায়ক পদ থেকে সাময়িক ভাবে বহিষ্কার করা হল।
অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে মো.নোমান বাবু বলেন,আমাকে বহিষ্কারের বিষয়টি শুনেছি। তবে আমাকে একটি নারীসহ ফাঁসানো হয়েছে। যারা ফাঁসিয়েছে তারা এখন বলবে আমি নির্দোষ।
প্রসঙ্গত, গত রোববার রাত আনুমানিক ১১টার দিকে উপজেলার ৮নং বেগমগঞ্জ ইউনিয়নের তফাদার গেইট এলাকার এক গৃহবধূর ঘরে অবস্থান করছিলেন স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা নোমান বাবু । ওই সময় এলাকাবাসী তাদের আপত্তিকর অবস্থায় হাতেনাতে আটক করে। পরে খবর পেয়ে স্থানীয় নেতৃবৃন্দ তাকে উদ্ধার করে নিয়ে আসে। এরপর তাকে আটকের একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে।
নোয়াখালী জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান বলেন, আমরা একটা ভিডিও পেয়েছি। তাতে আমাদের মনে হয়েছে এটি অসামাজিক কাজ। তাই ওই সেচ্ছাসেবক দল নেতাকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে।
কুলাউড়ায় বিপুল পরিমাণ এসকপ কোডিনসহ আটক-১

মৌলভীবাজারের কুলাউড়ার শরীফপুর এলাকা থেকে ৪৬ বোতল ভারতীয় নিষিদ্ধ এসকপ কোডিনসহ এক ব্যাক্তিকে আটক করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। সে উপজেলার শরীফপুর ইউনিয়নের বেরিরগাও সঞ্জয়পুর গ্রামের আজম আলীর ছেলে।
সোমবার (১১ই আগষ্ট) সকাল ১০ টায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উপপরিদর্শক তাজুল ইসলাম ভূঁইয়া ও আবুল কালাম আজাদ এবং র্যাব-৯ শ্রীমঙ্গল ক্যাম্পের কোম্পানি কমান্ডার জিয়া লতিফুলের নেতৃত্বে যৌথ অভিযানে ৪৬ বোতল কোডিন ফসফেটসহ আবুল হোসেন বাবুল (২৮) নামের এক ব্যক্তিকে আটক করা হয়েছে।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর সূত্রের বরাতে জানা গেছে, আটককৃত আবুল হোসেন বাবুলের বাড়ি থেকে একটি প্লাস্টিকের বস্তায় ভারতীয় LABORATE কর্তৃক প্রস্তুতকৃত 'ESKUP' নামীয় ৪৬ বোতল এসকপ উদ্ধার করা হয়। প্রতিটি বোতলে ১০০ মি:লি করে মোট ৪৬০০ মিলি তরল পদার্থ ছিল।
মৌলভীবাজারের মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উপপরিদর্শক আবুল কালাম আজাদ বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন, ২০১৮ সনের (সংশোধিত ২০২০) ৩৬ (১) ১৪ (খ) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ সংঘটিত করায় আটক ব্যক্তির বিরুদ্ধে কুলাউড়া থানায় একটি মামলা রুজু করা হয়েছে।
মাদকের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান তিনি।
রড বোঝাই ট্রাক লুট, নোয়াখালীতে যুবদল কর্মিসহ গ্রেপ্তার-২

নোয়াখালীর কবিরহাটে ডাকাতি হওয়া একটি ট্রাক ও রডসহ যুবদল কর্মি সোলেমান সুজন (৩৫) এবং তার এক সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
শনিবার (৯ আগস্ট) রাত সাড়ে ১০টার দিকে ঢাকা- ফেনী মহাসড়কের কুমিল্লা চৌদ্দগ্রামের বাবুর্চি বাজার এলাকা থেকে রডসহ ট্রাক ডাকাতির এই ঘটনা ঘটে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন, যুবদল কর্মি সোলেমান সুজন সুন্দলপুর গ্রামের নীরা মিয়া বাড়ির হাফিজুর রহমান ওরফে আনন্দ মাষ্টারের ছেলে ও আবু ছয়েদ (৩৭) কবিরহাট পৌরসভার উত্তর ঘোষবাগ গাড়িওলাগো বাড়ির ওমর আলীর ছেলে ।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে ঢাকা-ফেনী মহাসড়কের কুমিল্লা চৌদ্দগ্রামের বাবুর্চি বাজার এলাকায় রডবোঝাই একটি ট্রাকের গতিপথ রোধ করে চালক ও হেলপারকে বেঁধে ট্রাকটি নিয়ে নোয়াখালীর কবিরহাটের উদ্দেশ্যে রওনা দেয় ডাকাত দল। ওই সময় টহলরত পুলিশ চালক ও হেলপারকে সন্দেহজনক অবস্থায় দেখতে পেয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করলে তারা ট্রাক ডাকাতির ঘটনা জানান। পরে মালিক পক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করে ট্রাকের অবস্থান ট্র্যাকিংয়ের মাধ্যমে শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে পুলিশ সুন্দলপুর ইউনিয়নের ৫ নম্বর ওয়ার্ড থেকে রডবোঝাই ট্রাকসহ ডাকাত দলের দুইজনকে আটক করে।
সুন্দলপুর ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মো.হানিফ বলেন, সুজন যুবদলের কোনো পদে নেই। আগে সে ছাত্রলীগ করত। ৫ আগস্টের পর নিজেকে যুবদলের কমিয়-সমর্থক হিসেবে পরিচয় দেয়।
কবিরহাট থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো.মঞ্জুরুল আহমদ বলেন, রাতে সন্দেহভাজন একজনসহ মোট তিনজনকে ট্রাকসহ আটক করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের পর একজনকে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। রডসহ ট্রাক ডাকাতির ঘটনায় মামলা নেওয়া হচ্ছে।
নোয়াখালীতে ব্যবসায়ীকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর প্রতিবাদে মানববন্ধন-বিক্ষোভ

নোয়াখালীর সুবর্ণচর ও হাতিয়ার মাছ ব্যবসায়ী আবু বক্কর সিদ্দিক মিজান মাঝিকে নিজ বাড়ি থেকে হাত-পা, চোখ বেঁধে তুলে নিয়ে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানোর প্রতিবাদে এবং তার নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেছে স্থানীয় ব্যবসায়ীরা।
রোববার (১০ আগস্ট) দুপুরে জেলার চেয়ারম্যান ঘাট এলাকার মাছ ঘাটে এই মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল করেন স্থানীয় মাছ ব্যবসায়ী ও জেলেরা। এর আগে বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) দিবাগত গভীর রাতে আবু বক্কর সিদ্দিক মিজান মাঝিকে তাঁর নিজ বসত ঘর থেকে কোস্ট গার্ডের সদস্যরা তুলে নেয় বলে নেওয়ার অভিযোগ ওঠে। মিজান মাঝি সুবর্ণচর উপজেলার চরবাটা ইউনিয়ন বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক ও একজন মৎস্য ব্যবসয়ী।
মানববন্ধনে স্থানীয় চেয়ারম্যান ঘাটের ব্যবসায়ী মাহবুবুল আলম ইউসুফ, ফখরুল মাঝি, ব্যবসায়ী আকবর হোসেন, আনোয়ার হোসেন, সুবর্ণচর উপজেলার চরবাটা ইউনিয়ন যুবদলের সভাপতি মাঈন উদ্দিন, সৈকত ডিগ্রি কলেজ ছাত্রদলের সভাপতি সফিকুল ইসলাম পলাশ প্রমূখ বক্তব্য রাখেন।
এসময় বক্তাগন বলেন, আবু বক্কর সিদ্দিক মিজান মাঝি বিএনপির রাজনৈতিক নেতার পাশাপাশি সুবর্ণচর ও হাতিয়া অঞ্চলের একজন বড় সফল ও সৎ মৎস্য ব্যবসায়ী। এই অঞ্চলের মসজিদ, মাদ্রাসা, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও সামাজিক প্রতিষ্ঠানে তাঁর যথেষ্ট দান-অনুদান রয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে কোন ধরনের দাঙ্গা-হাঙ্গামা অথবা সন্ত্রাসী কর্মকান্ডের কোন অভিযোগ নেই। থানায় কোন মামলা নেই। অথচ গত বৃহস্পতিবার রাত পৌনে ৩টায় মিজান মাঝি ঘরের দরজা ভেঙে ঘরের আসবাবপত্র ভাঙচুর ও লুটপাট করে তাঁকে হাত-পা, চোখ বেঁধে তুলে নিয়ে যায় কোস্টগার্ডের সদস্যরা। পরে শুক্রবার দুপুরে অস্ত্র উদ্ধারের নাটক সাজিয়ে তাঁকে হাতিয়ার বিভিন্ন এলাকায় ঘুরে কিছু অস্ত্র দিয়ে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হয়। অবিলম্বে আবু বক্কর সিদ্দিক মিজান মাঝির নিঃশর্ত মুক্তি দাবি করেন স্থানীয় ব্যবসায়ী ও জেলেরা।
মিজান মাঝির ছেলে শাহাদাত হোসেন রুবেল বলেন, তাঁর বাবা চরবাটা ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। ইতিপূর্বে তারঁ বাবার বিরুদ্ধে চরজব্বর থানা অথবা অন্য কোথাও কোন মামলা বা অভিযোগ নেই। অথচ রাজনীতি ও ব্যবসায়িক কারণে তাঁর বাবার বিরুদ্ধে কিছু লোক শত্রুতা করে কোস্টগার্ডকে দিয়ে তাঁর বাবাকে তুলে নিয়ে অস্ত্র উদ্ধারের নাটক সাজিয়ে মিথ্যা মামলায় ফাঁসান।
তিনি বলেন, তাঁর বাবা মিজান মাঝিকে বৃহস্পতিবার রাত ৩টায় নিয়ে গেলেও শুক্রবার দুপুর পর্যন্ত থানায় হস্তান্তর না করে অস্ত্র উদ্ধারের নামে মিথ্যা অস্ত্র মামলায় জড়ান। তাঁর বাবার মুক্তির দাবিতে মানুষ রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ করতে চাইলে কোস্টগার্ডের পক্ষ থেকে চাপ প্রয়োগ করে তা প্রতিহত করার চেষ্টা করা হয়। তার পরও মৎস্য ব্যবসায় ও সাধারণ মানুষ তাঁর বাবার মুক্তির দাবিতে মানববন্ধন, বিক্ষোভ ও প্রতিবাদ করে যাচ্ছেন। পরিবারের পক্ষ থেকেও তাঁরা অভিলম্বে মিজান মাঝির নিঃশর্ত মুক্তির দাবি জানান।
এদিকে, বাংলাদেশ কোস্টগার্ড মিডিয়া কর্মকতা লেঃ কমান্ডার বিএন মো. সিয়াম-উল-হক এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানান, আবু বক্কর সিদ্দিক ওরপে মিজান ডাকাতকে আটকের পর হাতিযার বাংলা বাজার তার মাছের আড়তে অভিযান চালিয়ে ৯টি দেশীয় আগ্নেয়াস্ত্র, ২ রাউন্ড তাজা কার্তুজ, ১ রাউন্ড ফাঁকা কার্তুজ ও ৩টি দেশীয় অস্ত্র এবং ২৯টি হাত বোমা জব্দ করা হয়। তার বিরুদ্ধে আইনগত প্রক্রিয়ায় মামলা করা হয়েছে।
মন্তব্য