নোয়াখালীতে যুবদল কর্মীর এলোপাতাড়ি গুলিতে ২ জামায়াত কর্মী গুলিবিদ্ধ

নোয়াখালীর বেগমগঞ্জে যুটবল খেলা দেখা নিয়ে দ্বন্দ্বের জের ধরে যুবদলের এক কর্মির গুলিতে জামায়াতের ২কর্মি গুলিবিদ্ধ হওয়ার অভিযোগ উঠেছে।
সোমবার (১৮ আগস্ট) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেন বেগমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) লিটন দেওয়ান। এর আগে, গতকাল রোববার (১৭ আগস্ট) রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলার গোপালপুর ইউনিয়নের বেতুয়াবাগ গ্রামের ওয়াসেকের দোকানের সামনে তারা গুলিবিদ্ধ হন।
গুলিবিদ্ধরা হলেন, মো. সজীব হোসেন (২০) ও মো. তুষার (২১)। তারা দুজনই গোপালপুর ইউনিয়ন জামায়াতের যুব বিভাগের সদস্য এবং একই এলাকার বাসিন্দা।
খোঁজ নিয়ে ও জামায়াতের যুব বিভাগের নেতাদের সাথে কথা বলে জানা যায়, গত শুক্রবার ১৫ আগস্ট বিকেলে উপজেলার গোপালপুর হাইস্কুল মাঠে মনির পাটোয়ারী স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টে খেলা দেখাকে কেন্দ্র করে জামায়াতের কর্মি রাসেলের সাথে বিএনপির কর্মি মানিকের বাকবিতন্ডা হয়। এরপর একই দিন সন্ধ্যায় যুবদল কর্মি হাবিব ও ছাত্রদলের কর্মি মহসিনের নেতৃত্বে অস্ত্র নিয়ে মহড়া দেয় একদল অস্ত্রধারী। ওই সময় ককটেল বিস্ফোরণ ঘটিয়ে এলাকায় আতঙ্ক সৃষ্টি করে। পরবর্তীতে শনিবার রাতে অস্ত্র নিয়ে জামায়াতের কর্মিদের ধরতে পুনরায় তল্লাশী চালায় তারা।
বেগমগঞ্জ উপজেলা জামায়াতের যুব বিভাগের সভাপতি মো.জাকির হোসেন অভিযোগ করে বলেন, রোববার সন্ধ্যায় বিষয়টি সমাধানের জন্য স্থানীয় লোকজন মধ্যস্থতায় বসলে যুবদল কর্মি হাবিব ও ছাত্রদলের কর্মি মহসিনের নেতৃত্বে লেদু, সোহেল, ফয়সাল, আশরাফ, হাসেম, মেরাজ ও মানিক জামায়াত কর্মিদের ওপর হামলা চালায়। একপর্যায়ে হাবিব তাদের ওপর এলোপাতাড়ি গুলি ছোঁড়ে। এতে জামায়াতের যুব বিভাগের কর্মি সজীব ও তুষার গুলিবিদ্ধ হয়। তাৎক্ষণিক স্থানীয়রা তাদের উদ্ধার করে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করেছেন। তারা বর্তমানে সেখানে চিকিৎসাধীন।
এ ব্যাপারে জানতে চেয়ে যুবদল কর্মি হাবিব ও ছাত্রদল কর্মি মহসিনের মুঠোফোনে একাধিকবার কল করা হলেও সেগুলো বন্ধ পাওয়া যায়। এ কারণে তাদের বক্তব্য জানা সম্ভব হয়নি।
যোগাযোগ করা হলে জেলা যুবদলের আহ্বায়ক মঞ্জুরুল আজিম সুমনের বলেন, বিষয়টি আমার জানা নেই। তবে এ বিষয়ে খোঁজ খবর নিয়ে পরে জানাবো।
ওসি লিটন দেওয়ান আরও বলেন, স্কুলের ভবনের ছাদের ওপরে উঠে, ভালো ভাবে খেলা দেখা নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে একটু ঝগড়াঝাটি হয়। আরও অভিযোগ ছিল খেলায় জুনিয়র খেলোয়াড সুযোগ পায়, সিনিয়র খেলায়াডরা সুযোগ পায় না। এসব নিয়ে স্থানীয় মুরুব্বিরা সন্ধ্যার দিকে বৈঠক বসে মিটমাট করে দেয়। যাতে আর কোন সমস্যা না হয়। কিন্ত বৈঠক শেষে দুজন গুলিবিদ্ধ হওয়ার ঘটনা ঘটে। যারা গুলিদ্ধি হয়েছে একপক্ষ দাবি করছে তারা তাদের লোক। আরেক পক্ষের সাথে কথা বলতে পারি নি।
ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে দুদকের অভিযান

ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনে ওয়াকিটকি কেনায় অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
রবিবার এই অভিযান চালানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন দুদকের উপ-পরিচালক ও জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আকতারুল ইসলাম।
তিনি জানান, দরপত্রের শর্ত অনুযায়ী পর্যাপ্ত অভিজ্ঞতা না থাকা সত্ত্বেও একটি দেশীয় কোম্পানিকে ওয়াকিটকি কেনার জন্য কাজ দেওয়া হয়েছে। যেখানে ওই কোম্পানি একটি চীনা প্রতিষ্ঠানের সনদ ব্যবহার করেছে। দুদকের এনফোর্সমেন্ট টিম এ প্রসঙ্গে প্রধান প্রকৌশলী, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী ও নির্বাহী প্রকৌশলীর সঙ্গে কথা বলেছে এবং গুরুত্বপূর্ণ রেকর্ডপত্র সংগ্রহ করে।
দুদকের প্রাথমিক বিশ্লেষণে দেখা যায়, ডিএনসিসির কেনা ওয়াকিটকির দাম অন্যান্য সরকারি সংস্থার তুলনায় কয়েকগুণ বেশি। বিস্তারিত যাচাইয়ের উদ্দেশে প্রকিউরমেন্ট সংক্রান্ত সব রেকর্ডপত্র চাওয়া হয়েছে। রেকর্ডপত্রগুলো পর্যালোচনা শেষে কমিশন বরাবর বিস্তারিত প্রতিবেদন দাখিল করবে অভিযানিক দল।
নানা অনিয়ম ও জালিয়াতির অভিযোগে পল্লবী সাব-রেজিস্ট্রি অফিসে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। এই অভিযান চালানো হয়েছে বলে জানিয়েছেন দুদকের উপ-পরিচালক ও জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আকতারুল ইসলাম।
শিক্ষককে মারধর করে বাজারে ঘোরালেন বিএনপি ও ছাত্রদলের নেতাকর্মীরা

ছাত্রীর সঙ্গে অনৈতিক কাজে জড়ানোর অভিযোগ তুলে সাতক্ষীরায় স্কুলে ঢুকে সহকারী এক শিক্ষককে মারধর করে বাজারে ঘোরানোর অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি ও ছাত্রদলের নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে।
রোববার সাতক্ষীরা সদর উপজেলার বল্লী মুজিবুর রহমান মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এ ঘটনা ঘটে। মারধরের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া হয়। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী শিক্ষক বাদী হয়ে সাতক্ষীরা সদর থানায় অভিযোগ করেন।
মারধরের শিকার শিক্ষক শফিকুল ইসলাম অভিযোগে বলেন, রোববার সকাল ১০টার দিকে বল্লী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি সেলিম আক্তার মন্টু, ইউনিয়ন ছাত্রদলের নেতা কামরুজ্জামান সবুজ, বল্লী গ্রামের শাহিনুর রহমান, হাজীপুর গ্রামের রবিউল ইসলাম, মুকুন্দপুর গ্রামের আব্দুল গনি, ইউপি সদস্য আব্দুর রইচ, ইসলাম কবিরাজ, রাশেদুজ্জামান লোহার রড, হাতুড়ি, জিআই পাইপ, বাঁশসহকারে স্থানীয় জনতা নিয়ে স্কুলের অফিসকক্ষে ঢুকে। তারা আমার জামার কলার ধরে মারধর শুরু করে এবং কিছু মানুষ দিয়ে ভিডিও করতে থাকে। একপর্যায়ে আমাকে ধরে জনসম্মুখে টেনেহিঁচড়ে নিয়ে যায়। পরে বল্লী ইউনিয়ন পরিষদের মধ্যে নিয়ে আটকে বেধম মারধর করে। স্কুলের শিক্ষক, ছাত্র-ছাত্রীরা আমাকে সেখান থেকে উদ্ধার করে। পরে তারা স্কুলে এসে বলে, আমি আবার এই স্কুলে গেলে আমাকে হত্যা ও হাত-পা ভেঙে দেওয়ার হুমকিও দেয়।
ওই স্কুলের প্রধান শিক্ষক বলেন, বিএনপির কিছু নেতাকে আমার অফিস কক্ষে বসে থাকতে দেখি। তারা শনিবার বন্ধের দিন এক ছাত্রীকে ৩৭ মিনিট শ্রেণিকক্ষে প্রাইভেট পড়িয়েছেন জানিয়ে ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে অনৈতিক কাজে জড়ানোর অভিযোগ তুলেন। একপর্যায়ে কামরুজ্জামান সবুজ শিক্ষক শফিককে লাথি দিয়ে চেয়ার থেকে ফেলে দেয়। তারপর ১০-১২ জন তাকে ধরে টেনেহিঁচড়ে কিল-ঘুসি মারতে মারতে এখান থেকে নিয়ে যায়। থানা থেকে পুলিশ এসে পরিস্থিতি স্বাভাবিক করে।
এ বিষয়ে জানতে ছাত্রদল নেতা সবুজকে মোবাইলে কল দেওয়া হলেও তিনি ধরেননি। এছাড়া বিএনপি নেতা মন্টু এই বিষয়ে কিছু বলতে আগ্রহী নন বলে জানান। সাতক্ষীরা সদর থানার ওসি শামিনুল হক বলেন, অভিযোগ পেলে আমরা আইনগত ব্যবস্থা নেব।
এস আলমের চেয়ারম্যান মাসুদসহ ২০ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

অনুমোদন ছাড়াই ৮০ কোটি টাকা ঋণ নিয়ে আত্মসাতের অভিযোগে এস আলম গ্রুপের চেয়ারম্যান ও ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ সাইফুল আলম মাসুদসহ ২০ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
রোববার (১৭ আগস্ট) দুদক প্রধান কার্যালয়ের উপ-পরিচালক আফরোজা খান বাদী হয়ে মামলাটি করেন।
মামলার অন্যান্য আসামিরা হলেন- আকিজ উদ্দীন, লা-অ্যারিস্টোক্রেসি রেস্টুরেন্টের মালিক নাজমে নওরোজ, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক প্রধান কার্যালয়ের সাবেক ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ ওয়াসেক মো. আলী, ব্যাংকের কাজীর দেউড়ি মহিলা শাখার সাবেক শাখা ব্যবস্থাপক সৈয়দা নাজমা মালেকা, একই শাখার সাবেক শাখা ব্যবস্থাপক হুমাইয়ারা সাঈদা খানম, জেড আর জে সার্ভের স্বত্বাধিকারী শফিকুল করিম, মিশকাত ট্রেড সেন্টারের স্বত্বাধিকারী মিশকাত আহমেদ, আরিফ হাসনাইন রাবার সাপ্লায়ায়ের মালিক আরিফ হাসনাইন, নুর ট্রেডার্সের মালিক জসিম উদ্দিন, মেসার্স মায়ের দোয়া এন্টারপ্রাইজের মালিক জুয়েল মিয়া, রিমঝিম শাড়ি হাউজের স্বত্বাধিকারী জুয়েল, আগমন এন্টারপ্রাইজের স্বত্বাধিকারী এরশাদ সিকদার, এম এইচ এন্টারপ্রাইজের মালিক মনিরুল হক, নিউ বসুন্ধরা জুয়েলার্সের স্বত্বাধিকারী যিশু বণিক, মেসার্স আল মদিনা স্টিলের মালিক মো. আলমগীর, হক মেরিন ফিশের মালিক মাহবুবুল হক, মোহাম্মদ শাহ আলম, মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম ও মোহাম্মদ ইকবাল।
মামলায় ২০১৫ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত ছয় বছরে ‘মেসার্স লা-অ্যারিস্টোক্রেসি’-এর ঋণ হিসেবে বিভিন্ন সময় ৭৯ কোটি ৯৬ লাখ ৯৮৪ টাকা নেওয়ার পর তা পরিশোধ না করে পরে টাকাগুলো নগদ, পে-অর্ডার ও বিভিন্ন ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠানের হিসাবে স্থানান্তর ও রূপান্তরের মাধ্যমে পাচারের অভিযোগ আনা হয়েছে।
দুদক সমন্বিত জেলা কার্যালয়, চট্টগ্রাম-১ এর উপ-পরিচালক সুবেল আহমেদ বলেন, আসামিদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারা, মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইন, ২০১২-এর ৪(২), (৩) ধারা এবং মিথ্যা তথ্য দেওয়ায় দুদক আইন, ২০০৪-এর ১৯(৩) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধের অভিযোগ আনা হয়েছে।
আপনাদের মেয়ে আর নেই, মধ্যরাতে শাশুড়িকে ফোনে জানিয়ে লাপাত্তা জামাই

রাজধানীর শেওড়াপাড়ায় ফাহমিদা তাহসিন কেয়া (২৫) নামে চার সন্তানের এক জননীর রহস্যজনকভাবে মৃত্যু হয়েছেন। তিনি পশ্চিম শেওড়াপাড়ার ৫৮৩ অনামিকা কনকর্ড অ্যাপার্টমেন্টে বসবাস করতেন।
নিহতের পরিবার ও স্বজনরা অভিযোগ করেছেন, পারিবারিক কলহের জেরে স্বামী সিফাত আলী (৩০) কেয়াকে শ্বাসরোধে হত্যা করে পালিয়ে যান। অভিযুক্ত সিফাতের বাবা দীর্ঘদিন ধরে হংকংয়ে থাকেন এবং তার মা অনেক আগেই মারা গেছেন।
বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় মিরপুর মডেল থানার পুলিশ। এসআই মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, মৃত্যুর কারণ এখনো স্পষ্ট নয়। তবে স্বামী পলাতক।
নিহতের ফুফু সৈয়দা ফাতেমা জাহান কলি জানান, রাত ২টার দিকে সিফাত তার শাশুড়ি নাজমা বেগমকে ফোন করে কেয়ার অসুস্থতার কথা জানিয়ে দ্রুত বাসায় আসতে বলেন। কী হয়েছে জানতে চাইলে, স্বীকার করেন কেয়া মারা গেছেন। পরে নাজমা বেগম ও তার স্বামী দ্রুত ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখেন, সিফাত কেয়াকে নিয়ে পান্থপথের বিআরবি হাসপাতালে যাচ্ছে। হাসপাতালে পৌঁছার পর ডাক্তাররা তাকে মৃত ঘোষণা করলে সিফাত পালিয়ে যান। পরে তারা বাসায় ফিরে দেখেন, সিফাত বাসায় তালা দিয়ে পালিয়ে গেছেন।
নিহতের বাবা রফিকুল ইসলাম অভিযোগ করে বলেন, সিফাত খুবই বদমেজাজি ছিল। সন্তানদের সামনে খারাপ আচরণ ও মারধর করত। সে নিজে কিছু করে না। পারিবারিক সম্পত্তি নিয়ে ভাইবোনের মধ্যে দীর্ঘদিনের দ্বন্দ্বের বলি হয়েছে কেয়া।
তিনি বলেন, কেয়ার চার সন্তান রয়েছে- এক মেয়ে ও তিন ছেলে। বড় মেয়ে ভিকারুননিসা স্কুলের চতুর্থ শ্রেণীতে পড়ে। কয়েকদিন আগে কেয়া বলেছিল, সে আর পারছে না, সংসার করতে পারবে না। আমরা তাকে বোঝিয়ে আটকিয়েছি। ভুল করেছি। আজ তার খেসারত মেয়েটিই দিয়ে গেলো।
রফিকুল ইসলাম কান্না জড়িত কন্ঠে বলেন, ছোট ছোট নাতি-নাতনীদের কি হবে? আমার মেয়েকে খুন করা হয়েছে। গলায় দাগও দেখেছি। সুস্থ মানুষ হঠাৎ মারা যাবে এমনটা সম্ভব নয়। সিফাত কেন পালাবে?
মিরপুর মডেল থানার ওসি মো. সাজ্জাত রোমান জানান, গৃহবধূর রহস্যজনক মৃত্যুর খবরে পুলিশ ফোর্স ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে। মরদেহ ঢামেক হাসপাতাল মর্গে আছে এবং সেখানে সুরতহাল করা হবে। আত্মহত্যা নাকি হত্যা, তা এখনও নিশ্চিত নয়। সুরতহাল, ময়নাতদন্ত ও পুলিশি তদন্তের পর মৃত্যুর রহস্য স্পষ্ট হবে এবং সে অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।
মন্তব্য