ঢাকা, মঙ্গলবার, ১২ আগস্ট ২০২৫ ২৮ শ্রাবণ ১৪৩২
 
শিরোনাম

স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যা, ৩ দিনের রিমান্ডে প্রাইভেট শিক্ষক

নিজস্ব প্রতিবেদক
২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ২২:১
নিজস্ব প্রতিবেদক
স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যা, ৩ দিনের রিমান্ডে প্রাইভেট শিক্ষক

নোয়াখালীর মাইজদীতে অষ্টম শ্রেণিতে পড়ুয়া এক স্কুল ছাত্রীকে ধর্ষণের পর গলাকেটে হত্যার ঘটনায় প্রধান অভিযুক্ত প্রাইভেট শিক্ষক আবদুর রহিমকে (রনি) তিনদিনের রিমান্ড দিয়েছেন আদালত। অপর তিন আসামিকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেয়া হয়েছে।

শুক্রবার (২৩ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় মামলার তদন্ত কর্মকর্তা স্পেসল্যাব চৌধুরী প্রমোজ নোয়াখালী মুখ্য বিচারিক হাকিমের আদালতে প্রধান অভিযুক্ত আবদুর রহিম রনির দশদিনের রিমান্ডের আবেদন করেন। জেষ্ঠ্য বিচারিক হাকিম মোহাম্মদ এমদাদ রনির তিনদিনের রিমান্ড ও অন্য আসামিদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।

এর আগে এদিন দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার মো. শহীদুল ইসলাম জানান, নিহত স্কুলছাত্রীর মৃতদেহ উদ্ধারের পর পুলিশ অভিযান চালিয়ে ওই ছাত্রীকে বিভিন্ন সময় উত্যক্তকারী কিশোর ইসরাফিল, তার ভাই সাঈদ ও সাবেক প্রাইভেট শিক্ষক আবদুর রহিম রনিকে আটক করে। রনির মাথা, ঘাড়, গলাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে নখের আঁচড় দেখে তাকে এ ঘটনার সাথে জড়িত বলে ধারণা করা হচ্ছে।

তিনি জানান, কিছুদিন আগে নিহত স্কুলছাত্রী রনির কাছে প্রাইভেট পড়া বন্ধ করে দিয়ে অন্য স্থানে প্রাইভেট শুরু করলে এতে ক্ষিপ্ত হলেও রনি ওই স্কুলছাত্রীর বাসায় আসা যাওয়া করতো। বৃহস্পতিবার (২২ সেপ্টেম্বর) দুপুর ১২টা থেকে ২টার মধ্যে কোনো এক সময় ওই ছাত্রীর বাসায় গিয়ে তাকে ধর্ষণ ও পরে ঘটনা ধামাচাপা দিতে ঘরে থাকা ছোরা দিয়ে ওই ছাত্রীকে গলা ও হাতের রগ কেটে হত্যা করে।

আরও পড়ুন:গৃহশিক্ষকের হাতে ধর্ষণের পর খুন হন নোয়াখালীর সেই স্কুলছাত্রী: পুলিশ

পুলিশ সুপার মো. শহীদুল আরও বলেন, এ হত্যাকাণ্ডের সাথে পারিবারিক কলহ বা অন্যকোনো বিষয় আছে কিনা সেটিও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। রনি ও ইসরাফিলকে হত্যা মামলা; সাঈদ ও ইমামকে বিশেষ ক্ষমতা আইনের মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্ত, ডিএনএ টেস্ট ও ফরেনসিক পরীক্ষার জন্য আলামতগুলো ল্যাবে পাঠানো হবে। রিপোর্ট পাওয়ার পর বিস্তারিত জানা যাবে বলে জানান তিনি।

এর আগে, বৃহস্পতিবার (২২ সেপ্টেম্বর) রাত সাড়ে ৮টার দিকে নোয়াখালী জেলা শহরের লক্ষ্মীনারায়ণপুর এলাকার জাহান মঞ্জিলের একটি কক্ষ থেকে স্থানীয় ৮ম শ্রেণি পড়ুয়া এক স্কুলছাত্রীর ঘরে তারা গলাকাটা ও অর্ধনগ্ন অবস্থায় তার মৃতদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। ঘটনায় জড়িত সন্দেহে তাৎক্ষনিক ৪ জনকে আটক করে পুলিশ।

প্রাসঙ্গিক
    মন্তব্য

    গৃহশিক্ষকের হাতে ধর্ষণের পর খুন হন নোয়াখালীর সেই স্কুলছাত্রী: পুলিশ

    নিজস্ব প্রতিবেদক
    ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ১৬:৪৫
    নিজস্ব প্রতিবেদক
    গৃহশিক্ষকের হাতে ধর্ষণের পর খুন হন নোয়াখালীর সেই স্কুলছাত্রী: পুলিশ

    টিউশনি থেকে বাদ দেওয়ায় ক্ষোভে স্কুলছাত্রী তাসমিয়া হোসেন অদিতি ধর্ষণের পর হত্যা করেন গৃহশিক্ষক আবদুর রহিম রনি (২৫)। শুক্রবার (২৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে সংবাদ সম্মেলনে এসব কথা বলেন জেলা পুলিশ সুপার মো. শহীদুল ইসলাম।

    গ্রেপ্তার আবদুর রহিম রনি নোয়াখালী পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের লক্ষ্মীনারায়ণপুর এলাকার খলিল মিয়ার ছেলে এবং অন্যজন একই এলাকার অজি উল্যাহর ছেলে।

    পুলিশ সুপার মো. শহীদুল বলেন, এক বছর ধরে ওই ছাত্রীকে পড়াতেন আবদুর রহিম রনি। তিন মাস আগে তাকে টিউশনি থেকে বাদ দিয়ে দেন। তবে পূর্বের পরিচিত হওয়ায় রনি মাঝেমধ্যে বাসায় আসতেন। এমনকি ঘটনার পর রনি ধর্ষণ ও হত্যাকে ভিন্ন খাতে নেওয়ার জন্য পুরো ঘর উলট-পালট করে ফেলে। আমরা খবর নিয়েছি তাদের বাসায় কোনো মালামাল খোয়া যায়নি।

    আরও পড়ুন: নোয়াখালীর সদর উপজেলায় অষ্টম শ্রেণির এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যা, আটক ১

    তিনি বলেন, রনি বিবাহিত এবং একটি কোচিং সেন্টারের মালিক।

    পুলিশ সুপার আরও বলেন, নিহতের মা অভিযোগ করেছে অজি উল্যাহর ছেলে তার মেয়েকে বিভিন্ন সময় উক্ত্যক্ত করত। তাই তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। প্রধান আসামি গৃহশিক্ষক আবদুর রহমান রনি। আমরা আসামিদের আদালতের মাধ্যমে রিমান্ড প্রার্থনা করে প্রকৃত ঘটনা উদঘাটন করব।

    প্রাসঙ্গিক
      মন্তব্য

      নোয়াখালীর সদর উপজেলায় অষ্টম শ্রেণির এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যা, আটক ১

      নিজস্ব প্রতিবেদক
      ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ৮:৫৫
      নিজস্ব প্রতিবেদক
      নোয়াখালীর সদর উপজেলায় অষ্টম শ্রেণির এক স্কুলছাত্রীকে ধর্ষণের পর হত্যা, আটক ১

      নোয়াখালীর সদর উপজেলায় অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রীকে গলা ও হাতের রগ কেটে হত্যা করা হয়েছে। হত্যকান্ডের সাথে জড়িত সন্দেহে পুলিশ সাইদ (২০) নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে।

      বৃহস্পতিবার (২২ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যায় পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের লক্ষ্মীনারায়ণপুর এলাকায় ওই শিক্ষার্থীর নিজ বাসায় এ ঘটনা ঘটে।

      নিহত তাসমিয়া হোসেন অদিতি (১৪) নোয়াখালী সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী এবং নোয়াখালী পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের লক্ষ্মীনারায়ণপুর মহল্লার মৃত রিয়াজ হোসেনের মেয়ে। তার মা স্থানীয় একটি বেসরকারি বিদ্যালয়ের শিক্ষিকা।

      পুলিশের প্রাথমিক অনুসন্ধানে জানা গেছে, প্রতিবেশী নয়নের ছেলে মো. সাঈদ (২০) প্রায়ই অদিতিকে উত্ত্যক্ত করতো। অনেকবার হুমকিও দিয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, হত্যাকারী একা কিংবা দলবলসহ পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী অদিতিকে একা পেয়ে ঘরে ঢুকে ধর্ষণসহ খুন করে এবং মালামাল লুট করে।

      স্থানীয়রা জানিয়েছেন, নিহতের মা রাজিয়া সুলতানা উপজেলার জয়নাল আবেদীন মেমোরিয়াল একাডেমির শিক্ষিকা। সকাল ৭টার দিকে প্রতিদিনের মতো তিনি স্কুলে চলে যান। আনুমানিক সন্ধ্যা ৭টার দিকে বাসায় এসে দেখেন বাহির থেকে দরজায় তালা লাগানো। পাশের ভাড়াটিয়াগণও প্রতিদিনের মতো দরজা বন্ধ থাকায় কিছু অনুমান করতে পারেনি। পরবর্তীতে নিহতের মা দরজা খুলে মেয়ের খোঁজ করতে থাকে। এক পর্যায়ে তিনি বাসার পেছনের দিকে জানালা দিয়ে দেখেন তার মেয়ে গলাকাটা রক্তাক্ত ও বিবস্ত্র অবস্থায় বিছানায় পড়ে আছে। পরবর্তীতে দরজা ভেঙ্গে ঘরে প্রবেশ করেন তিনি। '

      সুধারাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আনোয়ারুল ইসলাম জানান, বৃহস্পতিবার রাত ৮টার দিকে ওই কিশোরীকে গলা কেটে হত্যা করা হয়েছে বলে পুলিশকে জানানো হয়। খবর পেয়ে তাৎক্ষণিক পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। ঘটনাস্থলে গিয়ে ওই ছাত্রীর নিজ শয়ন কক্ষে তার গলা কাটা ও হাতের রগ কাটা মরদেহ পড়ে আছে। তবে এখন পর্যন্ত হত্যাকাণ্ডের কোনো কারণ জানা যায়নি।

      ওসি আরও জানান, মরদেহ উদ্ধার করে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হচ্ছে। বিষয়টি তদন্ত সাপেক্ষে পরে বিস্তারিত জানানো হবে।

      প্রাসঙ্গিক
        মন্তব্য

        এমন দিনেই সাফজয়ী আঁখির বাবাকে শাসিয়ে গেল পুলিশ

        নিজস্ব প্রতিবেদক
        ২২ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ১:৫৫
        নিজস্ব প্রতিবেদক
        এমন দিনেই সাফজয়ী আঁখির বাবাকে শাসিয়ে গেল পুলিশ

        এমন আনন্দের দিনে দুঃসংবাদ শুনতে হয়েছে সাফ জয়ী নারী ফুটবলার আঁখি খাতুনকে। সরকার থেকে পাওয়া জমি নিয়ে তার বাবাকে শাসিয়ে গেছে থানা থেকে। এমন অভিযোগ করেছেন আঁখি ও তার বাবা। কাগজে সই করতে রাজি না হওয়ায় আখির বাবাকে থানায় উঠিয়ে নিয়ে যাওয়ার হুমকিও দেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন তিনি।

        এ বিষয়ে ডিফেন্ডার আঁখি বলেন, আমার বাবাকে থানা থেকে ধমকিয়েছে একটা পেপার নিয়ে। বলেছে সই করতে হবে। আমার বাবা সই করেননি। তাই আমার বাবাকে থানায় নিয়ে যাবে বলেছে। আমাকে ফোনে জানানো হয়েছে আমি যাওয়ার পর থানায় যেতে হবে আমাকে।

        তাদের ঘিরে যখন গোটা দেশ মেতেছে উৎসবে তখন এমন ঘটনা অপ্রত্যাশিতই বটে। আখির বাবার সাথে যোগাযোগ করা হলে তিনি বলেন, আমি বাদী বা আসামি কোনোটাই না। আমি পুলিশকে বলেছি আপনারা ইউএনও মহোদয় বা ডিসি স্যারের সাথে কথা বলেন। তখন আমাকে কটূক্তি করেছে তারা। আর এক পুলিশ সদস্য আমাকে ধরে নিয়ে যাবে বলেছে।

        ঘটনার সত্যতা শিকার করেছেন সিরাজগঞ্জ জেলার শাহজাদপুর থানার ওসি। তিনি জানিয়েছেন, থানা থেকে যিনি গিয়েছিলেন তাকে দিয়ে সরি বলানো হয়েছে। ঘটনাটা মিউচুয়াল করে দেয়া হয়েছে।

        প্রাসঙ্গিক
          মন্তব্য

          যে কোনো পরিস্থিতিতে সেনাবাহিনীসহ সবাই প্রস্তুত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

          নিজস্ব প্রতিবেদক
          ২১ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ১৯:১৮
          নিজস্ব প্রতিবেদক
          যে কোনো পরিস্থিতিতে সেনাবাহিনীসহ সবাই প্রস্তুত: স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

          যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় সেনাবাহিনীসহ সবাই সবসময় প্রস্তুত বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল।

          বুধবার সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা বলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। মিয়ানমার থেকে বাংলাদেশের ভূখণ্ডে বারবার মর্টারের গোলা পড়ার ঘটনার প্রেক্ষাপটে উচ্চ পর্যায়ের এই বৈঠক হয়।

          তিনি বলেন, যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় সেনাবাহিনীসহ সবাই সবসময় প্রস্তুত, যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছি, আমরা কাউকে কাউন্ট করি না।

          তিনি আরও বলেন, আমাদের প্রধানমন্ত্রী দেশে নেই। আমরা একটা পরিস্থিতি দেখছি, মিয়ানমারের সেনাবাহিনী আরাকান আর্মির সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত হয়েছে। সেই যুদ্ধের গোলাবারুদ সীমান্ত পেরিয়ে আমাদের দেশে এসে পড়ছে।

          এতে হতাহতের ঘটনা ঘটছে জানিয়ে তিনি বলেন, আমাদের জনগণ আতঙ্কিত হয়ে রয়েছে যে, কী ঘটছে। সেজন্য আজ আমরা সভাটি করেছি।

          আসাদুজ্জামান খান বলেন, সেনাবাহিনীসহ আমাদের সবাই জানিয়েছে, যে কোনো পরিস্থিতি মোকাবিলার জন্য সবসময় প্রস্তুত থাকে। এখনও তারা প্রস্তুত আছেন।

          তিনি বলেন, আমরা যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছি, কাজেই আমরা কাউকে কাউন্ট করি না। এ সমস্ত ইস্যুর বিষয়ে আমরা কিছু মনে করি না। আমরা বীরের জাতি, আমরা সবসময় প্রস্তুত আছি। উসকানি দেওয়ার অনেকগুলো প্রচেষ্টা তারা...মানে কে বা কারা করেছে এগুলো আমাদের জানা নেই। আমরা যেটুকু দেখছি। তারা তারা নিজেরা নিজেরা যুদ্ধ করছে।

          স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, সীমান্তে যেটা হচ্ছে, এটা তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয়, সেখানে বাংলাদেশের কোনো ভূমিকা নেই।

          মন্ত্রী বলেন, সভা শেষে আমরা এ সিদ্ধান্তে এসেছি যে, আমাদের জাতীয় পলিসি যেটা- সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব, কারও সঙ্গে শত্রুতা নয়। আমরা সেখানে যুদ্ধকে কখনোই উৎসাহিত করি না। যুদ্ধের মতো পরিস্থিতিও আমাদের এখানে আসেনি। মিয়ানমার তাদের অভ্যন্তরীণ দ্বন্দ্বে যুক্ত। জোর করে রোহিঙ্গাদের আমাদের দেশে পাঠানো ছাড়া তাদের সঙ্গে আর কোনো বৈরী আচরণ নেই।

          বৈঠকে সেনা, বিমান ও নৌবাহিনীর প্রধান ছাড়াও বিজিবি, কোস্ট গার্ডসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর শীর্ষ কর্মকর্তা, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।

          প্রাসঙ্গিক
            মন্তব্য
            সর্বশেষ সংবাদ
              সর্বাধিক পঠিত