ঢাকা, সোমবার, ১৮ আগস্ট ২০২৫ ৩ ভাদ্র ১৪৩২
 
শিরোনাম

অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখায় নবজাতকের মৃত্যুর ঘটনার মূলহোতা গ্রেপ্তার

অনলাইন ডেস্ক
১৬ আগস্ট, ২০২৫ ১৬:২
অনলাইন ডেস্ক
অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখায় নবজাতকের মৃত্যুর ঘটনার মূলহোতা গ্রেপ্তার

শরীয়তপুরে রোগী বহনকারী অ্যাম্বুলেন্স আটকে রাখায় নবজাতকের মৃত্যুর ঘটনার মূলহোতা সবুজ দেওয়ানকে গ্রেপ্তার করেছে র‍্যাব ও পুলিশের যৌথ বাহিনী। শনিবার ভোরে সদর উপজেলার বেড়া চিকন্দী এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। এর আগে শুক্রবার রাতে এই ঘটনায় পালং মডেল থানায় পাঁচজনকে আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন শিশুটির বাবা নূর হোসেন সরদার। সবুজ দেওয়ান (২৮) সদর উপজেলার ধানুকা এলাকার আবু তাহের দেওয়ানের ছেলে।


মামলার এজাহার, রোগীর স্বজন ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ডামুড্যা উপজেলার কনেশ্বর এলাকার নূর হোসেন সরদারের স্ত্রী রুমা বেগম সিজারিয়ান অপারেশনে বৃহস্পতিবার দুপুরে একটি ছেলে সন্তানের জন্য দেন। বাচ্চাটির কিছুটা অসুস্থ থাকায় তারা চিকিৎসকের পরামর্শে সেদিন রাতে ঢাকা নেওয়ার উদ্দেশ্যে রওনা হন। তবে তাদের ভাড়া করা ঢাকাগামী অ্যাম্বুলেন্সটি যেতে বাধা দেয় স্থানীয় অ্যাম্বুলেন্স চালক সিন্ডিকেট সবুজ দেওয়ান ও আবু তাহের দেওয়ান নামের দুই ব্যক্তি। একপর্যায়ে তারা ঢাকাগামী সেই অ্যাম্বুলেন্স চালকের কাছ থেকে জোর করে চাবি কেড়ে নিয়ে তাকে শারীরিকভাবে লাঞ্চিত করে। এতে অ্যাম্বুলেন্সে ৪০ মিনিট আটকে থাকার পর শিশুটি সেখানেই মারা যায়।


এ ঘটনায় শিশুটির বাবা নূর হোসেন সরদার শুক্রবার রাতে সবুজ দেওয়ানসহ পাঁচজনকে আসামি করে পালং মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। পরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে শনিবার ভোরে র‍্যাব ও পুলিশের যৌথ বাহিনী সবুজ দেওয়ানকে সদর উপজেলার বেড়া চিকন্দী এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে।


এ ঘটনায় অভিযুক্ত সকলের দ্রুত আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি জানিয়েছেন রোগীর স্বজনরা। মামলার বাদী নূর হোসেন বলেন, ‌‘আমরা চাই এই ঘটনার প্রত্যেক অপরাধীকে প্রশাসন দ্রুত গ্রেপ্তার করুক। যারা এই ঘটনার সাথে জড়িত তাদের আমি দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাই, যাতে ভবিষ্যতে এ ধরনের ন্যক্কারজনক ঘটনা আর কেউ ঘটানোর সাহস না পায়।’


এ ব্যাপারে র‍্যাব-৮ এর কোম্পানি কমান্ডার ও পুলিশ সুপার মীর মনির হোসেন বলেন, সবুজ দেওয়ানকে গ্রেপ্তার করে পালং মডেল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। বাকি আসামিদের গ্রেপ্তার করতে আমরা প্রস্তুত আছি।’

প্রাসঙ্গিক
    মন্তব্য

    ফেনীতে দেশীয় অস্ত্রসহ ২ ছাত্রদল নেতা আটক

    অনলাইন ডেস্ক
    ১৬ আগস্ট, ২০২৫ ১৫:১৬
    অনলাইন ডেস্ক
    ফেনীতে দেশীয় অস্ত্রসহ ২ ছাত্রদল নেতা আটক

    ফেনীতে যৌথবাহিনীর অভিযানে দেশীয় অস্ত্রসহ দুই ছাত্রদল নেতাকে আটক করা হয়েছে।


    শুক্রবার (১৫ আগস্ট) দিবাগত রাতে সদর উপজেলার ফাজিলপুর এলাকায় অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। 


    আটককৃতরা হলেন, জেলা ছাত্রদলের সহ-সাধারণ সম্পাদক ইমাম হোসেন (৩২) ও ফেনী সদর উপজেলা ছাত্রদলের সদ্য সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক মুরাদ হোসেন (৩০)। 


    যৌথবাহিনী সূত্র জানায়, শুক্রবার রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সেনাবাহিনী ও পুলিশ যৌথ অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়। এ সময় তাদের কাছ থেকে দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার করা হয়েছে। পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আটকদের ফেনী মডেল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। 


    জেলা ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক মোরশেদ আলম মিলন বলেন, বিষয়টি এখনো অবগত না। এটি কোনো ষড়যন্ত্র কিনা তা আমরা খোঁজখবর নিচ্ছি। তবে অনৈতিক কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকলে সাংগঠনিক বিধি অনুযায়ী তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।


    ফেনী মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ সামসুজ্জামান ঢাকা পোস্টকে বলেন, দেশীয় অস্ত্রসহ দুইজনকে আটক করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের প্রক্রিয়া চলছে। 

    প্রাসঙ্গিক
      মন্তব্য

      কোচিং সেন্টারে বিপুল অস্ত্র ও বিস্ফোরকের সন্ধান, চলছে অভিযান

      অনলাইন ডেস্ক
      ১৬ আগস্ট, ২০২৫ ১৩:৫২
      অনলাইন ডেস্ক
      কোচিং সেন্টারে বিপুল অস্ত্র ও বিস্ফোরকের সন্ধান, চলছে অভিযান

      রাজশাহী মহানগরীর কাদিরগঞ্জ মহল্লায় অবস্থিত ডক্টর ইংলিশ নামে একটি কোচিং সেন্টারে অবৈধ অস্ত্র ও বিস্ফোরকের সন্ধানে অভিযান চালাচ্ছে যৌথবাহিনী। গোয়েন্দা সংস্থার তথ্যের ভিত্তিতে শনিবার (১৬ আগস্ট) সকাল থেকে সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে অভিযানটি চলছে।


      কোচিং সেন্টারটি পরিচালনা করছিলেন মুনতাসিরুল আলম অনিন্দ্য (৩৬)। তিনি রাজশাহী মহানগর বিএনপির সহসভাপতি শফিউল আলম লাটকুর ছেলে। অভিযানকালে অনিন্দ্যসহ দুজনকে যৌথবাহিনী নিজেদের হেফাজতে নিয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, বাবা বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে জড়িত হলেও চাচাতো ভাই লিটনের প্রভাবেই চলতেন অনিন্দ্য।


      অনিন্দ্যের বিরুদ্ধে রাবির ইংরেজি বিভাগের অধ্যাপক এএফএম রেজাউল করিম সিদ্দিকীকে হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে। এ ঘটনায় ২০১৬ সালের ২ জুন গোয়েন্দা পুলিশ তাকে গ্রেফতার করেছিল। অনিন্দ্য রাবির ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী ছিলেন এবং জঙ্গি কার্যকলাপে জড়িত হয়ে দেশের ভেতরে কয়েকটি জঙ্গি হামলায় অংশ নিয়েছিল বলে ওই সময় পুলিশের কাছে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছিল।

      কোচিং সেন্টারে বিপুল অস্ত্র ও বিস্ফোরকের সন্ধান, চলছে অভিযান

      এছাড়া গুলশানের চাঞ্চল্যকর হলি আর্টিজানে জঙ্গি হামলার ঘটনা তদন্তেও অনিন্দ্যের সম্পৃক্ততা পায় গোয়েন্দা পুলিশ। ওই সময় তাকে রাজশাহী থেকে গ্রেফতার করে ঢাকায় নেওয়া হয়েছিল। অভিযোগ রয়েছে, সাবেক মেয়র লিটনের আত্মীয় হওয়ায় ওই সময় সব মামলা ও অভিযোগ থেকে পুলিশ অনিন্দ্যের নাম বাদ দিয়েছিল। গত কয়েক বছর ধরে অনিন্দ্য নিজের বাড়ির লাগোয়া ফাঁকা জায়গায় টিনসেড দিয়ে ডক্টর কোচিং সেন্টারটি পরিচালনা করছিলেন। পাশাপাশি গোপনে অস্ত্র ও বিস্ফোরক মজুদ ও তৈরির কাজও করে আসছিল। যৌথবাহিনী গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে শনিবার সকালে অভিযান শুরু করেন। সকালে শুরু হওয়া এ অভিযান দুপুর সাড়ে ১২টায় এ রিপোর্ট লেখার সময় পর্যন্ত অব্যাহত ছিল।


      সেনাবাহিনী ও পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, অভিযানকালে ইতোমধ্যে কোচিং সেন্টারটি থেকে দুটি বিদেশি এয়ার গান, একটি রিভলবার, কার্টুজ, তিন বাক্স শিশা, একটি ম্যাগনেট, ছয়টি দেশীয় অস্ত্র, একটি জিপিএস, চারটি ওয়াকিটকি, একটি ট্রেজারগান, ১০টি সিমকার্ড, একটি বাইনোক্যুলার, বিস্ফোরক তৈরির সরঞ্জাম, পাসপোর্ট, এনআইডি কার্ড, ছয়টি মনিটর, তিনটি কম্পিউটার, তিনটি স্ক্যানার ও ৩৫ বোতল মদ জব্দ করেছে। 


      রাজশাহী মেট্টোপলিটন পুলিশের মুখপাত্র উপকমিশনার গাজিউর রহমান বলেন, সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে যৌথবাহিনীর অভিযান চলমান রয়েছে। অভিযান শেষে সেনাবাহিনী বিস্তারিত জানাবেন। তখন আমরা বিস্তারিত জানাতে পারব।


      প্রাসঙ্গিক
        মন্তব্য

        চাঁপাইনবাবগঞ্জে দুই মাদ্রাসাছাত্রীর ‘রহস্যজনক’ মৃত্যু

        অনলাইন ডেস্ক
        ১৬ আগস্ট, ২০২৫ ১৩:১৩
        অনলাইন ডেস্ক
        চাঁপাইনবাবগঞ্জে দুই মাদ্রাসাছাত্রীর ‘রহস্যজনক’ মৃত্যু

        চাঁপাইনবাবগঞ্জের গোমস্তাপুরে আবাসিক মাদ্রাসার দুই ছাত্রীর রহস্যজনক মৃত্যু হয়েছে। শুক্রবার (১৫ আগস্ট) রাতে রাধানগর ইউনিয়নের ৮নং ওয়ার্ডের শেফালী বেগম মহিলা নুরানী হাফিজিয়া আবাসিক মাদ্রাসায় এ ঘটনা ঘটে।


        মৃত দুই শিশু হলো- একই ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ডের লেবুডাঙ্গা গ্রামের মো.তরিকুলের মেয়ে মোসা. তানিয়া (১২) ও ৯নং ওয়ার্ডের বেগপুর গ্রামের সবুর আলীর মেয়ে মোসা. জামিলা (১০)।


        পুলিশ, মাদ্রাসা ও হাসপাতাল সূত্রে জানা যায়, গতকাল শুক্রবার রাতে একত্রে খাবার পর মাদ্রাসার ছাত্রীরা ঘুমিয়ে পড়ে। রাত দেড়টার দিকে হঠাৎ তানিয়া ও জামিলা অসুস্থ বোধ করে ও বমি করতে থাকে। মাদ্রাসায় অবস্থানরত শিক্ষিকা সাহিদা বেগম স্থানীয়দের ও শিশুদের পরিবারে খবর দেন।


        রাতে তাদের উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক আলিম উদ্দিন প্রথমে জামিলাকে মৃত ঘোষণা করেন। কিছুক্ষণের মধ্যেই তানিয়াও মারা যায়।


        আলিম বলেন, তানিয়ার নাক দিয়ে রক্তক্ষরণ হচ্ছিল। তার বাম পায়ের গোড়ালিতে একটু ক্ষতের চিহ্নও পাওয়া গেছে। অপরদিকে জামিলার দেহে বাহ্যিকভাবে তেমন কোনো চিহ্ন মেলেনি। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, সাপের কামড় বা কোনোরকম বিষক্রিয়ায় শিশু দুজনের মৃত্যু হয়েছে।


        গোমস্তাপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) ওয়াদুদ আলম বলেন, শিশু দুজনের মৃত্যুর কারণ নিশ্চিত নয়। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য জেলা হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন পেলে মৃত্যুর সঠিক কারণ জানা যাবে।


        মাদ্রাসার কেয়ারটেকার ওবাইদুল ইসলাম বলেন, বিষাক্ত সাপের কামড়ে শিশুদের মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

        মন্তব্য

        ‘মোটরসাইকেল রেস’ করতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই বন্ধুর

        অনলাইন ডেস্ক
        ১৬ আগস্ট, ২০২৫ ১২:৪৩
        অনলাইন ডেস্ক
        ‘মোটরসাইকেল রেস’ করতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই বন্ধুর

        কুষ্টিয়ার ভেড়ামারায় বেপরোয়া গতিতে ‘মোটরসাইকেল রেস’ করতে গিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই বন্ধু নিহত হয়েছেন।


        শুক্রবার (১৫ আগস্ট) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে উপজেলার ১৬ দাগ এলাকায় কুষ্টিয়া-ঈশ্বরদী মহাসড়কে পিকআপ ভ্যানের সঙ্গে মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে এ দুর্ঘটনা ঘটে।


        বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কুষ্টিয়া চৌড়হাস হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) জয়দেব কুমার সরকার।


        নিহত দুই যুবক হলেন- জেলার দৌলতপুর উপজেলার তারাগুনিয়া গ্রামের সরদারপাড়া নিপলু হোসেনের ছেলে মাহিন হোসেন (২০) ও মথুরাপুর গ্রামের কুরবান আলীর ছেলে সিয়াম হোসেন (২০)। তারা দুইজনই বন্ধু। 


        পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, মাহিন ও সিয়ামসহ তারা ১৫ থেকে ২০ জন বন্ধু অন্তত ১০টি মোটরসাইকেল নিয়ে রেস করছিল। তারা রেস করতে করতে ভেড়ামারার লালন শাহ সেতু থেকে কুষ্টিয়ার দিকে আসছিল। এ সময় লালন শাহ সেতুগামী বিপরীতমুখী পিকআপ ভ্যানের সঙ্গে একটি মোটরসাইকেলের সংঘর্ষ হয়। ঘটনাস্থলেই মাহিন নিহত হন। গুরুতর আহত অবস্থায় সিয়ামকে হাসপাতালে নেওয়ার পথে তারও মৃত্যু হয়। ভেড়ামারা হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। 


        কুষ্টিয়া চৌড়হাস হাইওয়ে থানার উপপরিদর্শক (এসআই) জয়দেব কুমার সরকার বলেন, মোটরসাইকেল রেস করতে গিয়ে দুই বন্ধুর মৃত্যু হয়েছে। ঘাতক গাড়ির চালক পালিয়ে গেছে। তাকে আইনের আওতায় আনতে কাজ করছে পুলিশ। এতে মোটরসাইকেলটি দুমড়েমুচড়ে গেছে। পরিবারের কোনো অভিযোগ নেই। বিনা ময়নাতদন্তে তাদের দাফন সম্পন্ন করবে পরিবার।  


        ভেড়ামারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুর রব তালুকদার বলেন, মোটরসাইকেলটি লালন শাহ ব্রিজ থেকে আসছিল আর পিকআপ লালন শাহ ব্রিজের দিকে যাচ্ছিল।


        প্রাসঙ্গিক
          মন্তব্য
          সর্বশেষ সংবাদ
            সর্বাধিক পঠিত