ঢাকা, মঙ্গলবার, ১৯ আগস্ট ২০২৫ ৪ ভাদ্র ১৪৩২
 
শিরোনাম

‘মিথ্যা প্রোপাগান্ডা’ ছড়ানো গোষ্ঠীর সাথে জড়িত শেখ রেহানার ছেলেমেয়ে: দ্য টাইমস

নিজস্ব প্রতিবেদক
৭ জানুয়ারি, ২০২৫ ১৩:২৩
নিজস্ব প্রতিবেদক
‘মিথ্যা প্রোপাগান্ডা’ ছড়ানো গোষ্ঠীর সাথে জড়িত শেখ রেহানার ছেলেমেয়ে: দ্য টাইমস

ডেস্ক রিপোর্ট: বাংলাদেশের অবকাঠামো প্রকল্প থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের বিরুদ্ধে। অভিযোগের তদন্তে নাম এসেছে শেখ হাসিনার বোন শেখ রেহানার মেয়ে ও যুক্তরাজ্যের ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির মন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিকেরও।

সম্পত্তি নিয়ে টিউলিপ সিদ্দিকের বিরুদ্ধে তদন্তের দাবি ক্রমেই বাড়ছে। বিনামূল্যে পাওয়া একটি ফ্ল্যাট নিয়ে মিথ্যাচারের পর থেকেই বেশ চাপে রয়েছেন তিনি। এতোকিছুর মধ্যে, রাজনৈতিক প্রোপাগাণ্ডা ছড়ানো থিংকট্যাঙ্কের সাথে যুক্ত ব্রিটিশ সরকারের দুর্নীতি দমনমন্ত্রী টিউলিপ সিদ্দিকের ভাই রাদওয়ান মুজিব সিদ্দিক ও বোন আজমিনা সিদ্দিক। এক প্রতিবেদনে ব্রিটিশ গণমাধ্যম দ্য টাইমস এ তথ্য তথ্য জানায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, তাদের ছড়ানো প্রপাগাণ্ডার বেশিরভাগই নির্বাচন এবং আওয়ামী লীগের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল- বিএনপির বিরুদ্ধে।

গেলো বছর, ফেসবুকের মালিক প্রতিষ্ঠান মেটাও এমন একটি ভুয়া অ্যাকাউন্টের তথ্য জানিয়েছিলো। বিনামূল্যে ফ্ল্যাট ইস্যু নিয়ে গেলো ক’দিন ধরেই কোনঠাসা টিউলিপ। এরমাঝেই, সামনে এলো তার ভাই-বোনদের প্রোপাগাণ্ডা বিষয়ক থিংকট্যাঙ্কের সাথে জড়িত থাকার বিষয়টি। যা নিয়ে নতুন করে বাড়ছে চাপ। অন্যদিকে, তার (টিউলিপ) বিনামূল্যে ফ্ল্যাট পাওয়ার বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু করতে যাচ্ছে ব্রিটিশ সরকার।

টিউলিপ সিদ্দিক গত বছরের জুলাইয়ে সিটি মিনিস্টার হিসেবে নিয়োগ পান। তার দায়িত্ব আর্থিক বাজারে দুর্নীতির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া। তবে লেবার নেতা কিয়ার স্টার্মার জানিয়েছেন, এখনও টিউল্পের ওপর তার আস্থা রয়েছে।

অভিযোগের জবাবে, স্টারমারের অফিসিয়াল মুখপাত্র বলেছেন যে সিদ্দিকের ওপর প্রধানমন্ত্রী পূর্ণ আস্থা রেখেছেন এবং নিশ্চিত করেছেন যে তিনি (টিউলিপ সিদ্দিক) দুর্নীতিবিরোধী সমস্যাগুলি পরিচালনা করতে থাকবেন।

উল্লেখ্য, ২০১৩ সালে বাংলাদেশে পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণে রাশিয়ার সাথে একটি চুক্তিতে মধ্যস্থতা করার সময় প্রকল্পের মোট ব্যয় বাড়িয়ে ধরা হয়েছিলো। মূলত টিউলিপ সিদ্দিকের খালা ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে বাংলাদেশ দুর্নীতি দমন কমিশন যে ব্যাপক তদন্ত শুরু করেছে তারই আওতায় পড়েছেন টিউলিপ সিদ্দিক। তবে এখন নতুন করে রাজনৈতিক প্রোপাগাণ্ডা ছড়ানো থিংকট্যাঙ্কের সাথে যুক্ত হলেন তার ভাইবোন।

প্রাসঙ্গিক
    মন্তব্য

    পদত্যাগ করেছেন ট্রুডো, কে হবেন কানাডার পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী?

    নিজস্ব প্রতিবেদক
    ৭ জানুয়ারি, ২০২৫ ১৩:১৬
    নিজস্ব প্রতিবেদক
    পদত্যাগ করেছেন ট্রুডো, কে হবেন কানাডার পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী?

    আন্তর্জাতিক ডেস্ক: অবশেষে পদত্যাগ করেছেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। স্থানীয় সময় সোমবার (৬ জানুয়ারি) প্রায় এক দশক প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালনের পর ক্ষমতাসীন লিবারেল পার্টির নেতা হিসেবে পদত্যাগ করেন তিনি। তবে জাস্টিন ট্রুডোর পদত্যাগের পর কানাডার জনগণের সবচেয়ে বড় প্রশ্ন পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী কে হবেন?

    বিবিসি নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়, ট্রুডোর পদত্যাগের পরপরই দলের নতুন প্রধান বেছে নেবে তার দল লিবারেল পার্টি। ট্রুডো কোনো নির্দিস্ট উত্তরসূরি না নেই তবে আলোচনায় রয়েছেন দলের বেশ কয়েকজন।

    দলের পরবর্তী সভাপতি হওয়ার দৌঁড়ে এগিয়ে রয়েছেন কানাডার সাবেক অর্থমন্ত্রী ক্রিস্টিয়া ফ্রিল্যান্ড, পরিবহন মন্ত্রী অনিতা আনন্দ, মেলানী জোলি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকার মার্ক কার্নি ও ফ্রাঙ্কোইস-ফিলিপি চ্যাম্পাগনি।

    এদের মধ্যে কানাডার পরিবহন মন্ত্রী অনিতা আনন্দ ভারতীয় বংশোদ্ভূত। অনিতা কানাডার বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে যুক্ত। তিনি প্রতিরক্ষা ও ট্রেজারি বোর্ডের সভাপতি। ২০১৯ সালে ওকভিলের এমপি নির্বাচিত হওয়ার পরে দ্রুতই ট্রুডোর মন্ত্রিসভায় যুক্ত হন অনিতা।

    এছাড়া মেলানী জোলি পররাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্বে আছেন। ৪৫ বছর বয়সী এই আইনজীবী অক্সফোর্ডে পড়াশোনা করেছেন। আরেক নারী ক্রিস্টিয়া ফ্রিল্যান্ড ট্রুডোর বেশ ঘনিষ্ঠি হিসেবে পরিচিত। তিনি মন্ত্রিপরিষদের সবচেয়ে প্রভাবশালী মন্ত্রী।

    সাম্প্রতিক জনমত জরিপে দেখা গেছে, আসন্ন নির্বাচনে কনজারভেটিভ পার্টির কাছে বড় ব্যবধানে পরাজিত হতে পারে লিবারেলরা। আর কানাডার প্রধানমন্ত্রীর হওয়ার দিক থেকে এগিয়ে রয়েছেন দেশটির কনজারভেটিভ পার্টির নেতা পিয়েরে পোইলিভরে।

    উল্লেখ্য, জনমত জরিপের ইঙ্গিত অনুযায়ী, কানাডার পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার জন্য খুব সম্ভাবনা রয়েছে পিয়েরের।

    প্রাসঙ্গিক
      মন্তব্য

      ভারতে সাত বাংলাদেশি নাগরিক গ্রেপ্তার

      নিজস্ব প্রতিবেদক
      ৬ জানুয়ারি, ২০২৫ ১৯:৫৯
      নিজস্ব প্রতিবেদক
      ভারতে সাত বাংলাদেশি নাগরিক গ্রেপ্তার

      ডেস্ক রিপোর্ট: বৈধ নথিপত্র ছাড়াই ভারতে অবস্থানের অভিযোগে দেশটির দক্ষিণাঞ্চলীয় রাজ্য তামিলনাড়ু থেকে সাত বাংলাদেশিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

      রোববার রাতে তামিলনাড়ুর পেরুনদুরাই এলাকায় অভিযান চালিয়ে ওই বাংলাদেশিদের গ্রেপ্তার করেছে স্থানীয় পুলিশ।

      ভারতের রাষ্ট্রায়ত্ত বার্তা সংস্থা প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়ার (পিটিআই) এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ভারতে অবৈধভাবে অবস্থান এবং কারখানায় কাজ করার অভিযোগে অন্তত সাত বাংলাদেশি নাগরিককে গ্রেপ্তার করেছে তামিলনাড়ু পুলিশ। গ্রেপ্তারের সময় ওই বাংলাদেশিরা বৈধ পাসপোর্ট এবং ভিসা দেখাতে পারেননি।

      পুলিশের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী, ভারতের উত্তরাঞ্চলের শ্রমিকরা তাদের পরিবারসহ পেরুন্দুরাইয়ের কারখানায় ওই বাংলাদেশিদের সঙ্গে কাজ করছিলেন।

      রোববার রাতে পেরুনদুরাই, ভেপ্পামপালিয়াম, ভালিপুরথানপালায়মসহ তামিলনাড়ুর বেশ কয়েকটি স্থানে অভিযান চালায় পুলিশ। দেশটির কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যদের সঙ্গে আকস্মিকভাবে যৌথ অভিযান চালায় তামিলনাড়ু পুলিশ। এসময় পেরুনদুরাইয়ের একটি কারখানা থেকে সাত বাংলাদেশি নাগরিককে গ্রেপ্তার করা হয়।

      পুলিশ বলেছে, গ্রেপ্তারকৃত বাংলাদেশিদের কাছে বৈধ পাসপোর্ট-ভিসা পাওয়া যায়নি। পরে ওই বাংলাদেশিদের পেরুনদুরাই থানা পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়। সেখানে কোনও ধরনের অপরাধের সঙ্গে এই বাংলাদেশিদের সংশ্লিষ্টতা আছে কি না, তা জানতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ।

      প্রাসঙ্গিক
        মন্তব্য

        এবার ভারতে এইচএমপিভি ভাইরাসের হানা

        নিজস্ব প্রতিবেদক
        ৬ জানুয়ারি, ২০২৫ ১৩:২১
        নিজস্ব প্রতিবেদক
        এবার ভারতে এইচএমপিভি ভাইরাসের হানা

        ডেস্ক রিপোর্ট: এবার ভারতেও হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস বা এইচএমপিভি ভাইরাসে দুইজন আক্রান্ত হয়েছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সোমবার (৬ জানুয়ারি) বেঙ্গালুরুতে তিন মাসের এক শিশু ও আট মাসের আরেক শিশুর দেহে এইচএমপিভি ভাইরাসের সন্ধান মিলেছে।

        প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আক্রান্ত শিশু ও তাদের পরিবারে সাম্প্রতিককালে কোনো ভ্রমণের রেকর্ড নাই। দুই শিশুর শরীরে এইচএমপি ভাইরাসের যে স্ট্রেনের সংক্রমণ হয়েছে, সেটির সঙ্গে চীনের ছড়িয়ে পড়া ভাইরাসের স্ট্রেনের কোনও যোগ রয়েছে কিনা, তা এখনও জানা যায়নি।

        ভারতে প্রথম এইচএমপিভি আক্রান্তের খবর নিশ্চিত করেছে কর্নাটক স্বাস্থ্যদপ্তর। ইতোমধ্যে এই তথ্য দেশটির কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়কে জানানো হয়েছে।

        ভারতীয় সংবাদমাধ্যমের খবরে বলা হয়েছে, কর্নাটকের স্বাস্থ্যমন্ত্রী দীনেশ গুন্ডু রাও এনিয়ে সোমবার দুপুরে একটি জরুরি বৈঠক ডেকেছেন। তবে রাজ্যবাসীকে অযথা উদ্বিগ্ন না হওয়ার জন্য পরামর্শ দিয়েছেন কর্নাটকের স্বাস্থ্যসচিব হর্ষ গুপ্তা।

        প্রাণঘাতী করোনা ভাইরাসের পাঁচ বছর পর চলতি বছর চীনে প্রথম হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস বা এইচএমপিভি ভাইরাস দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে।

        চীনের স্থানীয় গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলোর বিভিন্ন পোস্টে বলা হচ্ছে, নতুন এই ভাইরাস দ্রুত ছড়িয়ে পড়ছে। এর ফলে হাসপাতাল এবং শ্মশানগুলোতে চাপ বাড়ছে বলেও দাবি করা হয়েছে।

        ইতোমধ্যে এই ভাইরাস মালয়েশিয়াতেও সনাক্ত হয়েছে।

        এইচএমপিভির উপসর্গগুলো কী?

        এইচএমপিভির উপসর্গগুলো ফ্লু এবং অন্যান্য শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের মতোই। সাধারণ উপসর্গের মধ্যে রয়েছে কাশি, জ্বর, নাক বন্ধ হওয়া এবং শ্বাসকষ্ট। গুরুতর ক্ষেত্রে, ভাইরাস ব্রঙ্কাইটিস বা নিউমোনিয়ার মতো জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে।

        এইচএমপিভির ইনকিউবেশন পিরিয়ড বা উন্মেষপর্ব সাধারণত তিন থেকে ছয় দিনের মধ্যে হয়। তবে সংক্রমণের তীব্রতার ওপর নির্ভর করে লক্ষণগুলো বিভিন্ন সময়কালের জন্য স্থায়ী হয়।

        কীভাবে ছড়ায়?

        এইচএমপিভি অন্যান্য শ্বাসযন্ত্রের ভাইরাসের মতোই ছড়ায়। যার মধ্যে রয়েছে-

        ১. কাশি এবং হাঁচি থেকে নিঃসরণ।

        ২. হাত মেলানো বা স্পর্শ করা।

        ৩. সংক্রমিত স্থান স্পর্শ করা এবং তারপর মুখ, নাক বা চোখ হাত দিয়ে স্পর্শ করা।

        প্রাসঙ্গিক
          মন্তব্য

          পদত্যাগ করছেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো!

          নিজস্ব প্রতিবেদক
          ৬ জানুয়ারি, ২০২৫ ১৩:২
          নিজস্ব প্রতিবেদক
          পদত্যাগ করছেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো!

          ডেস্ক রিপোর্ট: বেশ অনেকদিন ধরেই দেশের রাজনীতিতে কোণঠাসা হয়ে পড়েছেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। বিরোধীদের পাশাপাশি নিজ দলের মধ্য থেকেই দাবি উঠেছে পদত্যাগের।

          আর তাই শোনা যাচ্ছে কানাডার ক্ষমতাসীন দল লেবার পার্টির দলীয় প্রধানের পদ থেকে সরে দাঁড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডো। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ট্রুডোর পরিকল্পনার সাথে পরিচিত একটি সূত্র রয়টার্সকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থাটি।

          রয়টার্স জানায়, গ্লোব অ্যান্ড মেইলের প্রতিবেদনের পর সূত্রটির সাথে কথা বলেছে তারা। রয়টার্সকে সূত্রটি জানিয়েছে যে, আজ সোমবারের পরই কানাডার ক্ষমতাসীন লিবারেল পার্টির নেতা হিসেবে পদত্যাগের কথা ঘোষণা করতে পারেন ট্রুডো। এতে করে তার নয় বছরের ক্ষমতার অবসান হবে।

          সূত্রটি আরও জানিয়েছে, ট্রুডো কখন তার চলে যাওয়ার পরিকল্পনা ঘোষণা করবেন সে বিষয়ে তারা নিশ্চিতভাবে জানেন না। তবে তাদের ধারণা, বুধবার অনুষ্ঠিতব্য প্রধান একটি জাতীয় ককাস বৈঠকের আগেই তিনি পদত্যাগের ঘোষণা দেবেন।

          এদিকে গ্লোব অ্যান্ড মেইলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে, ট্রুডো অবিলম্বে পদত্যাগ করবেন নাকি নতুন লিবারেল নেতা নির্বাচিত না হওয়া পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী হিসেবে থাকবেন তা এখনও স্পষ্ট নয়। তবে কানাডার প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এই বিষয়ে মন্তব্যের অনুরোধে তাৎক্ষণিকভাবে সাড়া দেয়নি।

          রয়টার্স বলছে, ট্রুডোর সম্ভাব্য এই পদত্যাগের ফলে দেশটির ক্ষমতাসীন এই দলটিকে এমন এক সময়ে স্থায়ী প্রধান ছাড়াই রাজনৈতিক ময়দানে ছেড়ে দেবে। এখন জরিপগুলোতেও দেখা যাচ্ছে যে- চলতি বছরের অক্টোবরের শেষের দিকে অনুষ্ঠিত হতে হওয়া নির্বাচনে লিবারেলরা রক্ষণশীলদের কাছে খারাপভাবে হেরে যাবে।

          এদিকে প্রধানমন্ত্রী ট্রুডো অর্থমন্ত্রী ডমিনিক লেব্ল্যাঙ্কের সাথেও আলোচনা করেছেন যে— তিনি অন্তর্বর্তীকালীন নেতা এবং প্রধানমন্ত্রী হিসাবে দায়িত্ব গ্রহণ করতে ইচ্ছুক কিনা। একটি সূত্র কানাডিয়ান সংবাদপত্রকে এই তথ্য জানিয়েছে।

          তবে ট্রুডোর পদত্যাগের ফলে নতুন সরকার গঠনের জন্য দ্রুত নির্বাচনের আহ্বান জানানোরও সম্ভাবনা রয়েছে।

          ২০১৩ সালে লিবারেল পার্টির নেতা হিসাবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন জাস্টিন ট্রুডো। সেসময় কানাডিয়ান এই দলটি গভীর সমস্যায় পড়েছিল এবং প্রথমবারের মতো হাউস অব কমন্সে তৃতীয় স্থানে নেমে গিয়েছিল।

          প্রাসঙ্গিক
            মন্তব্য
            সর্বশেষ সংবাদ
              সর্বাধিক পঠিত