ঢাকা, সোমবার, ১৮ আগস্ট ২০২৫ ৩ ভাদ্র ১৪৩২
 
শিরোনাম

ভারতে পাচার হওয়া বাংলাদেশি তরুণী উদ্ধার, ৩ পাচারকারী গ্রেফতার

অনলাইন ডেস্ক
১৮ আগস্ট, ২০২৫ ১৪:৪৬
অনলাইন ডেস্ক
ভারতে পাচার হওয়া বাংলাদেশি তরুণী উদ্ধার, ৩ পাচারকারী গ্রেফতার

ভারতের হায়দরাবাদে পাচার হওয়া এক বাংলাদেশি তরুণী উদ্ধার হয়েছে। এছাড়া তার সাহসী পদক্ষেপে পুলিশের হাতে ধরা পড়েছে আন্তর্জাতিক মানবপাচার চক্রের তিন সদস্য। গত ৮ আগস্ট বান্দলাগুদা থানায় ওই তরুণীর অভিযোগ দায়েরের পর এ ঘটনা ঘটে।

বাংলাদেশি ওই তরুণী জনিয়েছেন, ছয় মাস আগে চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে তাকে বাংলাদেশ থেকে পাচার করা হয়। প্রথমে সীমান্ত পেরিয়ে নৌকায় কলকাতায় আনা হয়, পরে ট্রেনে তুলে পাঠানো হয় হায়দরাবাদে। সেখানে ভয়ভীতি দেখিয়ে পতিতাবৃত্তিতে বাধ্য করা হয়। 

তিনি জানান, তার অভিযোগের ভিত্তিতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে হাজেরা বেগম, শাহনাজ ফাতিমা ও সমীর নামের তিনজনকে গ্রেফতার করে। এছাড়া মেহদিপট্টনম এলাকার একটি ভাড়া বাড়ি থেকে আরও তিন তরুণীকে উদ্ধার করা হয়েছে।

পুলিশ জানিয়েছে, পাচারকারীরা ভুক্তভোগীদের কাছে বৈধ কাগজপত্র নেই—এই অজুহাতে তাদের ভয় দেখাত। সুযোগ বুঝে পালিয়ে আসা বাংলাদেশি তরুণী পুলিশের কাছে আশ্রয় নিয়ে চক্রটির আসল চেহারা সামনে আনেন। বর্তমানে উদ্ধারকৃত সকলকেই রেসকিউ হোমে রাখা হয়েছে।

এ ঘটনায় রূপা ও সরোয়ার নামে পাচারচক্রের আরও দুই সদস্য পলাতক রয়েছে। তাদের ধরতে তল্লাশি চলছে বলেও জানিয়েছে পুলিশ। 

এ বিষয়ে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া বলছে, এই চক্রের শিকড় রয়েছে পশ্চিমবঙ্গ ও বাংলাদেশে। দরিদ্র পরিবারের মেয়েদের চাকরির প্রলোভন দিয়ে টেনে আনা এবং পরে জোরপূর্বক যৌন ব্যবসায় ঠেলে দেওয়া—এটাই তাদের নকশা।

প্রাসঙ্গিক
    মন্তব্য

    জেলেনস্কি চাইলেই রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ শেষ হবে: ট্রাম্প

    অনলাইন ডেস্ক
    ১৮ আগস্ট, ২০২৫ ১৪:২৯
    অনলাইন ডেস্ক
    জেলেনস্কি চাইলেই রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ শেষ হবে: ট্রাম্প

    ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট যদি চান, তাহলে রাশিয়ার সঙ্গে যু্দ্ধ শেষ করতে পারেন বলে মন্তব্য করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সোমবার (১৭ আগস্ট) ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠকের আগে তিনি এমন মন্তব্য করেন। খবর এনডিটিভির। 

    এছাড়া ট্রাম্প ২০১৪ সালে ওবামা প্রশাসনের অধীনে ক্রিমিয়াকে রাশিয়ার সঙ্গে সংযুক্ত করার কথাও উল্লেখ করেছেন, এবং উত্তর আটলান্টিক চুক্তি সংস্থা (ন্যাটো) -এ ইউক্রেনের যোগ দেওয়ার বিষয়টিও উড়িয়ে দিয়েছেন।


    জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠকের কয়েক ঘণ্টা আগে ট্রাম্প নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে লেখেন, ‘ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি চাইলে, তাৎক্ষণিকভাবে রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধ শেষ করতে পারেন, অথবা তিনি যুদ্ধ চালিয়ে যেতে পারেন।’


    তিনি লেখেন, ‘ওবামাকে ক্রিমিয়া ফেরত দেওয়া হবে না (১২ বছর আগে, কোনো গুলি ছাড়াই!), এবং ইউক্রেনেররও ন্যাটোতে যোগ দেওয়া হবে ন। কিছু জিনিস কখনও বদলায় না!!!’

    অন্য একটি পোস্টে, ট্রাম্প বলেছেন, এটি ‘হোয়াইট হাউসে একটি বড় দিন’ হতে যাচ্ছেন কারণ ইউরোপীয় এবং ন্যাটো নেতারা মার্কিন প্রেসিডেন্টের সঙ্গে জেলেনস্কির বৈঠকে যোগ দেবেন।’

    তিনি লেখেন, ‘আগামীকাল হোয়াইট হাউসে একটা বড় দিন। একসঙ্গে এত ইউরোপীয় নেতা কখনও আসেনি। তাদের আতিথ্য দিতে পেরে আমি সম্মানিত।’

    প্রাসঙ্গিক
      মন্তব্য

      নাঈম কাসেম

      ইসরাইলের বিরুদ্ধে কারবালার যুদ্ধ করবে হিজবুল্লাহ

      অনলাইন ডেস্ক
      ১৬ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৪৬
      অনলাইন ডেস্ক
      ইসরাইলের বিরুদ্ধে কারবালার যুদ্ধ করবে হিজবুল্লাহ

      লেবাননের শিয়া সশস্ত্র গ্রুপ হিজবুল্লাহর প্রধান নাঈম কাসেম স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, ইসরাইলের আগ্রাসন বন্ধ না হওয়া পর্যন্ত তারা অস্ত্র ত্যাগ করবে না। প্রয়োজনে কারবালার মতো যুদ্ধেও নামতে প্রস্তুত তারা।


      আরবাইনের সমাবেশে কাসেম বলেন, ইমাম হুসাইন (আ.)-এর পথেই আমরা মুক্তির সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছি। প্রতিটি ক্রান্তিকালে মানুষকে বেছে নিতে হয়-হুসাইনের পক্ষে নাকি ইয়াজিদের পক্ষে থাকবে। শেখ রাগেব হারব, সাইয়্যেদ আব্বাস আল-মুসাভি থেকে শুরু করে হাসান নাসরুল্লাহ সবাই ইমাম খোমেনী ও খামেনীর পথেই হেঁটেছেন। আমরা ফিলিস্তিনের পক্ষে, আর ইসরাইল-মার্কিন জালিমদের বিরুদ্ধে। আজকের এই লড়াই কারবালারই ধারাবাহিকতা।


      ২০০৬ সালের যুদ্ধের প্রসঙ্গ টেনে কাসেম বলেন, ওই বিজয় ছিল ঐশী মদদে পাওয়া একটি আশীর্বাদ। সংখ্যায় আমরা কম ছিলাম, কিন্তু আল্লাহর সাহায্যে শত্রুকে পর্যুদস্ত করেছিলাম। ১৭ বছর ধরে সেই বিজয় ইসরাইলকে ভীত রেখেছে। তিনি দাবি করেন, ইরানের সমর্থন হিজবুল্লাহর পাশে থাকবে, আর প্রতিরোধের পতাকা উড্ডীন থাকবে।


      লেবাননের রাজনীতিকে লক্ষ্য করে কাসেম বলেন, হিজবুল্লাহ ছাড়া এই দেশের সার্বভৌমত্ব অসম্পূর্ণ। যারা ইসরাইলের দখলদারিত্বের বিরুদ্ধে লড়েনি, তাদের জবাবদিহি করতে হবে। সরকার যদি ইসরাইল-মার্কিন প্ররোচনায় হিজবুল্লাহর বিরুদ্ধে যায়, তা হবে দেশকে সংকটে ঠেলে দেওয়া।


      তিনি হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেন, ইসরাইলের আগ্রাসন চললে আমরা অস্ত্র রাখব না। হয় লেবানন ঐক্যবদ্ধ থাকবে, নয়তো পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে-যার দায় সরকারকেই নিতে হবে।


      মন্তব্য

      নেতানিয়াহুর ‘গ্রেটার ইসরাইল’ পরিকল্পনার নিন্দা বাংলাদেশসহ ৩১ দেশের

      অনলাইন ডেস্ক
      ১৬ আগস্ট, ২০২৫ ১৭:৪৩
      অনলাইন ডেস্ক
      নেতানিয়াহুর ‘গ্রেটার ইসরাইল’ পরিকল্পনার নিন্দা বাংলাদেশসহ ৩১ দেশের

      ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর ‘গ্রেটার ইসরাইল ভিশন’ সংক্রান্ত বক্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে বাংলাদেশসহ ৩১টি দেশ। আরব ও ইসলামি দেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং আরব লীগ, ইসলামি সহযোগিতা সংস্থা (ওআইসি) ও উপসাগরীয় সহযোগিতা পরিষদের (জিসিসি) মহাসচিবগণ এক যৌথ বিবৃতিতে এই নিন্দা জানান।


      হিব্রু গণমাধ্যমে প্রকাশিত নেতানিয়াহুর মন্তব্যকে বাংলাদেশসহ মুসলিম দেশগুলো আন্তর্জাতিক আইন এবং স্থিতিশীল আন্তর্জাতিক সম্পর্কের নীতিমালার চরম লঙ্ঘন এবং আরব জাতীয় নিরাপত্তা ও আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক শান্তির জন্য সরাসরি হুমকি হিসেবে আখ্যায়িত করেছে।


      এদিকে, উগ্রপন্থী ইসরাইলি মন্ত্রী বেজালেল স্মোটরিচ পশ্চিম তীর সংলগ্ন অঞ্চলে বসতি পরিকল্পনার অনুমোদন এবং ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে বর্ণবাদী মন্তব্য করেছেন—যা আন্তর্জাতিক আইনের সুস্পষ্ট লঙ্ঘন।


      ফিলিস্তিনি ভূমি দখলের মাধ্যমে ইসরাইলের সম্প্রসারণবাদী নীতি, ধর্মীয় পবিত্র স্থানসমূহে (বিশেষ করে আল-আকসা মসজিদে) আঘাত, বসতি সন্ত্রাস, দৈনন্দিন অভিযান, শরণার্থী শিবির ধ্বংস ও জনগণকে উচ্ছেদ করার মতো পদক্ষেপগুলো সংঘাতকে আরও উসকে দিচ্ছে বলে জানান আরব নেতারা।


      ইসরাইলের গণহত্যা, জাতিগত নির্মূল ও আগ্রাসী নীতির তীব্র নিন্দা জানিয়ে, আরব নেতারা গাজায় যুদ্ধবিরতির আহ্বান জানান এবং অবিলম্বে মানবিক সহায়তা প্রবেশের অনুমতি দেওয়ার দাবি জানান।


      জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের স্থায়ী সদস্য, বিশেষ করে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি আহ্বান জানানো হয় যেন তারা অবিলম্বে ইসরাইলকে গাজা ও পশ্চিম তীরে চলমান হামলা বন্ধ করতে বাধ্য করে।


      এছাড়াও ফিলিস্তিনিদের আন্তর্জাতিক সুরক্ষা এবং তাদের স্বাধীন রাষ্ট্র গঠনের অধিকার নিশ্চিত করতে বিশ্ব সম্প্রদায়কে আইনি ও নৈতিক দায়িত্ব পালনের আহ্বান জানানো হয়।


      সূত্র: আল জাজিরা


      প্রাসঙ্গিক
        মন্তব্য

        এআই প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে বাড়ি ছাড়লেন বৃদ্ধ, গেল প্রাণ

        অনলাইন ডেস্ক
        ১৬ আগস্ট, ২০২৫ ১৫:২০
        অনলাইন ডেস্ক
        এআই প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে বাড়ি ছাড়লেন বৃদ্ধ, গেল প্রাণ

        স্বামীকে সেজেগুজে বাড়ি থেকে বেরোতে দেখে প্রথমে অবাক, পরে উদ্বিগ্ন হয়েছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের লিন্ডা ওয়াংবানডু। প্রশ্ন করেছিলেন, কোথায় যাচ্ছেন? জবাব এসেছিল হেলাফেলা করে— ‘নিউ ইয়র্ক, বন্ধুর বাড়ি।’ তবে সেই ‘বন্ধু’র দেখা পাওয়ার আগেই মৃত্যুর খবর এলো বৃদ্ধের।


        স্ত্রী লিন্ডার অভিযোগ, তার স্বামী আসলে প্রেমে পড়েছিলেন মেটার তৈরি এক এআই চ্যাটবটের।


        সেই ভার্চুয়াল প্রেমিকার হাত ধরতে গিয়েই চিরতরে চলে যান ৭৬ বছরের থংবু ওয়াংবানডু।

        নিউ জার্সিতে দীর্ঘদিন ধরে বসবাস করছিল এই দম্পতি। অসুস্থতার কারণে বাড়িতেই থাকতেন ওয়াংবানডু। তখনই শুরু হয় তার এক অদ্ভুত সম্পর্ক।


        ফেসবুক মেসেঞ্জারে নিয়মিত কথা বলতেন ‘বিগ সিস বিলি’ নামে এক তরুণীর সঙ্গে।

        কিন্তু ‘বিলি’ বাস্তব কেউ নন। হলিউড তারকা কেন্ডাল জেনারের আদলে তৈরি মেটার এক চ্যাটবট। সাবস্ক্রিপশনভিত্তিক এই অ্যাপ দ্রুত জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।


        লিন্ডা জানান, তার স্বামী ধীরেই বাস্তব থেকে দূরে সরে যাচ্ছিলেন। রাত জেগে চলত সেই ভার্চুয়াল প্রেমালাপ। 

        চ্যাটে বিলি নিজেকে এক যুবতী বলে পরিচয় দিতেন। এমনকি নিউ ইয়র্কে তার ঠিকানা আছে, দেখা করা যাবে— এই আশ্বাসও দিতেন। একদিন ঠিকানার কোডও পাঠিয়ে দেন।


        ঠিকানা পেয়েই ২৫ মার্চ ব্যাগ গুছিয়ে ট্রেনে চড়ে বসেন ওয়াংবানডু। পথে নিউ জার্সির রাটগার্স বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে পার্কিং লটে পড়ে গিয়ে গুরুতর আহত হন। মাথা ও ঘাড়ের চোটে তিন দিন হাসপাতালে লড়াই করে ২৮ মার্চ মারা যান তিনি।


        লিন্ডার কথায়, ‘সেদিনই ভেবেছিলাম, কোনো প্রতারকচক্রের ফাঁদে পা দেয়নি তো! সত্যিই তাই হলো।’


        লিন্ডা সরাসরি দায়ী করেছেন মেটাকে। তার দাবি, চ্যাটবট ইচ্ছা করেই নিজেকে বাস্তব মানুষ হিসেবে পরিচয় দিয়েছে। এমনকি দেখা করার আমন্ত্রণ জানিয়েছে। সেই ভরসায়ই স্বামী বাড়ি ছাড়েন।


        ওয়াংবানডুর মেয়ে জুলি ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেছেন, ‘কোম্পানিগুলো মানুষের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে যন্ত্রকে মানুষের মতো বানাচ্ছে। কিন্তু সীমা কোথায়? বাবাকে যদি বলা হতো—আমি আসল মানুষ না তাহলে এভাবে মরতে হতো না।’


        রয়টার্স জানিয়েছে, মেটার নীতিমালায় বলা আছে, ১৩ বছরের বেশি বয়সী ব্যবহারকারীরা রোমান্টিক চ্যাট করতে পারবেন। আগে নীতিতে আরো খোলামেলা যৌন ইঙ্গিতপূর্ণ কথোপকথনের অনুমোদন ছিল। এখন কিছুটা পরিবর্তন করা হলেও প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে এখনো ‘ফ্লার্ট’ অনুমোদিত।


        সমালোচকরা বলছেন, সতর্কবার্তা দেওয়া হলেও সেগুলো দ্রুত চোখের আড়াল হয়ে যায়। ফলে সাধারণ ব্যবহারকারী মনে করতে পারেন, অন্য প্রান্তে সত্যিই কেউ আছে।


        ইতিমধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের কিছু অঙ্গরাজ্যে আইন হয়েছে, চ্যাটবটকে অবশ্যই স্পষ্ট জানাতে হবে যে তারা বাস্তবে নেই। কিন্তু এই আইন আনতে আপত্তি জানিয়েছে মেটা।


        এ ঘটনাকে ঘিরে নতুন করে প্রশ্ন উঠেছে— প্রযুক্তি মানুষের সঙ্গী হবে, নাকি সর্বনাশের কারণ? সাইবার বিশেষজ্ঞদের মতে, ডিজিটাল সঙ্গীদের আরো মানবিক করার চেষ্টা চলছেই। কিন্তু তার ঝুঁকিও ভয়াবহ।


        প্রবীণ ওয়াংবানডুর মৃত্যুর মাস কয়েক কেটে গেছে। তবু ‘বিগ সিস বিলি’ এখনো ব্যবহারকারীদের সঙ্গে ফ্লার্ট করছে, দেখা করার আমন্ত্রণ জানাচ্ছে, নিজেকে বাস্তব বলে দাবি করছে।


        সত্যজিৎ রায়ের প্রফেসর শঙ্কুর কথা মনে পড়তে পারে— ‘যান্ত্রিক মানুষ যন্ত্রের মতো হওয়াই ভালো।’ তবে ডিজিটাল এই যুগে মানুষই যেন যন্ত্র আর যন্ত্রই যেন মানুষ হয়ে যাচ্ছে। 

        মন্তব্য
        সর্বশেষ সংবাদ
          সর্বাধিক পঠিত