ঢাকা, শনিবার, ১০ মে ২০২৫ ২৮ বৈশাখ ১৪৩২
 
শিরোনাম

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র সংগ্রহ শুরু ২৬ মার্চ

নিজস্ব প্রতিবেদক
১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ ২২:২২
নিজস্ব প্রতিবেদক
মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র সংগ্রহ শুরু ২৬ মার্চ

আগামী ১ এপ্রিল ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। আর ২৬ মার্চ থেকে ভর্তি পরীক্ষার্থীরা প্রবেশপত্র সংগ্রহ করতে পারবেন।

সম্প্রতি প্রস্তুকৃত মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা গেছে। আগামী ২৬ ফেব্রুয়ারি এই বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করবে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর।

২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের জন্য প্রস্তুতকৃত ভর্তি বিজ্ঞপ্তিতে জানা গেছে, আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি সকাল ১০টা থেকে মেডিকেল ভর্তির আবেদন গ্রহণ শুরু হবে। ১০ মার্চ রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। আবেদন ফি এক হাজার টাকা। ১১ মার্চ রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত টেলিটকের মাধ্যমে আবেদন ফি জমা দেওয়া যাবে।

বিজ্ঞপ্তির তথ্য অনুযায়ী, ২৬ মার্চ থেকে ২৯ মার্চ পর্যন্ত ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র ডাউনলোড করা যাবে। আর ১ এপ্রিল সকাল ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত সারাদেশে একযোগে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বাংলাদেশি নাগরিক যারা বিদেশি শিক্ষা কার্যক্রম থেকে এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়েছেন তাদের সার্টিফিকেট সমতাকরণ করতে হবে। এজন্য দুই হাজার টাকা জমা দিয়ে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (চিকিৎসা শিক্ষা ও জনশক্তি উন্নয়ন) বরাবর আবেদন করতে হবে।

ভর্তি পরীক্ষা পূর্ণাঙ্গ সিলেবাসের আলোকে অনুষ্ঠিত হবে। পূর্ববর্তী বছরের ন্যায় এইচএসসি পাস প্রার্থীদের ক্ষেত্রে মোট নম্বর থেকে ৫ নম্বর এবং পূর্ববর্তী বছরের সরকারি মেডিকেল, ডেন্টাল কলেজ ডেন্টাল ইউনিটে ভর্তি হওয়া শিক্ষার্থীদের ক্ষেত্রে মোট নম্বর থেকে ৭ দশমিক ৫ নম্বর কেটে মেধাতালিকা তৈরি করা হবে।

যারা ২০১৮ বা ২০১৯ সালে এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় এবং ২০২০ বা ২০২১ সালে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় (পদার্থ, রসায়ন, জীববিজ্ঞানসহ) উত্তীর্ণ হয়েছেন, তাঁরা ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। ২০১৮ সালের আগে এসএসসি বা সমমান পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ছাত্রছাত্রীরা আবেদনের করতে পারবেন না।

এসএসসি ও এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএ মোট ২০০ নম্বর হিসাবে নির্ধারণ করে মূল্যায়ন করা হবে। এক্ষেত্রে এসএসসিতে প্রাপ্ত জিপিএ এর জন্য ৭৫ নম্বর এবং এইচএসসিতে প্রাপ্ত জিপিএর জন্য ১২৫ নম্বর নির্ধারণ করা হয়েছে। মোট ৩০০ নম্বরের ভিত্তিতে মেধাতালিকা প্রণয়ন করা হবে।

ভর্তি পরীক্ষা ১০০ নম্বরে অনুষ্ঠিত হবে। পরীক্ষায় ১০০টি এমসিকিউ প্রশ্নের উত্তর দিতে হবে। প্রতিটির প্রশ্নের মান ১। এমসিকিউ পরীক্ষা হবে ১ ঘণ্টায়। মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষায় পদার্থবিদ্যায় ২০, রসায়নে ২৫, জীববিজ্ঞানে ৩০, ইংরেজিতে ১৫ এবং সাধারণ জ্ঞান, ইতিহাস ও মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক ১০ নম্বরের (মোট ১০০) প্রশ্ন থাকবে।

এমসিকিউ পরীক্ষায় প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য শূন্য দশমিক ২৫ নম্বর কাটা যাবে। লিখিত পরীক্ষায় ১০০ নম্বরের মধ্যে ন্যূনতম ৪০ নম্বর পেতে হবে। এর কম পেলে অকৃতকার্য বলে বিবেচিত হবে। কেবল কৃতকার্য পরীক্ষার্থীদের মেধাতালিকাসহ ফলাফল প্রকাশ করা হবে।

প্রাসঙ্গিক
    মন্তব্য

    মেডিকেলের আদলে দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষার সুযোগ দেয়া হতে পারে

    নিজস্ব প্রতিবেদক
    ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ ২২:১৯
    নিজস্ব প্রতিবেদক
    মেডিকেলের আদলে দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষার সুযোগ দেয়া হতে পারে

    ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে আলোচনা করতে শিগগিরই বৈঠকে বসতে যাচ্ছে গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। ওই বৈঠকে সংক্ষিপ্ত সিলেবাস ও দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষার সুযোগ রাখার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।

    গুচ্ছভুক্ত একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিদের সাথে কথা বলে জানা গেছে, শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির আহবানের পর সংক্ষিপ্ত সিলেবাসের আলোকেই ভর্তি পরীক্ষা নিতে চান তারা। এছাড়া দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষার সুযোগ রাখার বিষয়েও ওই বৈঠকে আলোচনা করা হবে।

    তারা বলছেন, গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিকাংশ উপাচার্য চাইলে দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষার সুযোগ রাখা হবে। এক্ষেত্রে মেডিকেলের আদলে দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষায় অংশ নেয়া শিক্ষার্থীদের কিছু নম্বর কর্তন করা হতে পারে। তবে বিষয়টি নিয়ে এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে আলোচনা হয়নি।

    এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইমদাদুল হক বলেন, আমরা সংক্ষিপ্ত সিলেবাসের আলোকে ভর্তি পরীক্ষা নিতে চাই। তবে বিষয়টি নিয়ে আমাদের মধ্যে এখনো আনুষ্ঠানিকভাবে কোনো আলোচনা হয়নি। সবার সাথে আলোচনা করে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।

    দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষার সুযোগ রাখা প্রসঙ্গে তিনি আরও বলেন, এটি আলোচনা সাপেক্ষে বলা যাবে। যদি দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষার সুযোগ রাখা হয় তাহলে সব বিশ্ববিদ্যালয়েই থাকবে। আর না রাখা হলে কোনো বিশ্ববিদ্যালয়েই থাকবে না। কোনোটিতে থাকবে আর কোনোটিতে থাকবে সেটি হতে পারে না। দ্বিতীয়বার ভর্তি পরীক্ষার সুযোগ রাখা হলে শিক্ষার্থীদের কিছু নম্বর কর্তন করা হতে পারে। তবে এগুলো ভর্তি পরীক্ষা সংক্রান্ত সভায় আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।

    এদিকে ভর্তি পরীক্ষার তারিখসহ যাবতীয় বিষয় নিয়ে আলোচনা করতে শিগগিরই বৈঠকে বসতে যাচ্ছে গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যরা। ওই সভায় নতুন কমিটিও গঠন করা হতে পারে। সভার দিনক্ষণ চূড়ান্ত না হলেও চলতি মাসের শেষদিকে অথবা মার্চের শুরুতে এই সভা হতে পারে।

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য বলেন, গতবার জগন্নাথ ও শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয় দায়িত্ব পালন করেছেন। এবার এই কমিটি পরিবর্তন করা হবে। এছাড়া ভর্তি পরীক্ষার কিছু বিষয় অমীমাংসিত রয়েছে। সেগুলো নিয়েও আমাদের আলোচনা করতে হবে। শিগগিরই বৈঠক ডাকা হবে বলেও জানান তিনি।

    প্রাসঙ্গিক
      মন্তব্য

      মাধ্যমিক থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে ২২ ফেব্রুয়ারি

      নিজস্ব প্রতিবেদক
      ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ ১০:২৭
      নিজস্ব প্রতিবেদক
      মাধ্যমিক থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলছে ২২ ফেব্রুয়ারি

      আগামী ২২ ফেব্রুয়ারি থেকে মাধ্যমিক, উচ্চ মাধ্যমিক ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো খুলে দেয়া হবে। দুই ডোজ করোনা টিকা নেওয়া থাকলে শিক্ষার্থীরা শ্রেণিকক্ষে পাঠ নিতে পারবেন, অন্যরা অনলাইন কিংবা টেলিভিশনের মাধ্যমেই ক্লাস করবেন। তবে প্রাথমিক পর্যায়ের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো আপতত বন্ধই থাকছে।

      বুধবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) রাতে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি গণমাধ্যমকে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

      প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বিষয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, প্রাথমিক বিদ্যালয় খুলে দেওয়া হবে আরও পরে, ১০ বা ১৪ দিন দেখা হবে। তারপর পরিস্থিতি বুঝে খুলে দেওয়া হবে।

      এর আগে গত রাত ১০টা থেকে প্রায় এক ঘণ্টা করোনাবিষয়ক জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সঙ্গে বৈঠক করেন শিক্ষামন্ত্রীসহ শিক্ষা প্রশাসনের শীর্ষ কর্মকর্তারা। বৈঠকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হয়।

      বৈঠক শেষে জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সভাপতি মো. সহিদুল্লা গণমাধ্যমকে বলেন, ২২ ফেব্রুয়ারি থেকে মাধ্যমিক ও বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিতে আমরা মতামত দিয়েছি। দেশে করোনার সংক্রমণ কমছে। এখন কবে থেকে স্কুল-কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় খুলবে তা জানাবেন শিক্ষামন্ত্রী।

      শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুললে ক্লাস কীভাবে চলবে- এ প্রসঙ্গে শিক্ষামন্ত্রী জানান, ‘ছুটির আগে যেভাবে সীমিত পরিসরে যেভাবে ক্লাস চলছিল, সেভাবে পরিচালিত হবে।’

      এদিকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় আনুষ্ঠানিক সংবাদ সম্মেলন ডেকেছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি।

      জানা যায়, করোনা সংক্রমণ রোধে গত ১৩ জানুয়ারি থেকে ১১ দফা বিধিনিষেধ আরোপ করে সরকার। এরপর ২১ জানুয়ারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধসহ নতুন করে পাঁচ দফা নির্দেশনা দেয় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। তাতে আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার নির্দেশ দেয়া হয়। এরপর আরও দুই সপ্তাহ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। যা শেষ হচ্ছে আগামী ২১ ফেব্রুয়ারি।

      প্রাসঙ্গিক
        মন্তব্য

        ডিনস কমিটির বৈঠক ঢাবির ঘ ইউনিট চলতি বর্ষে বহাল রাখার ‘প্রাথমিক সিদ্ধান্ত’

        নিজস্ব প্রতিবেদক
        ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ ১০:২২
        নিজস্ব প্রতিবেদক
        ডিনস কমিটির বৈঠক ঢাবির ঘ ইউনিট চলতি বর্ষে বহাল রাখার ‘প্রাথমিক সিদ্ধান্ত’

        আলোচনা-সমালোচনার মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ঘ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষেও চলমান রাখার সিদ্ধান্ত হয়েছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিনস কমিটির সভায় নেওয়া এ সিদ্ধান্তকে ‘প্রাথমিক সিদ্ধান্ত’ বলা হচ্ছে। এ সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ২০২২-২৩ শিক্ষাবর্ষ থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা, সামাজিক বিজ্ঞান ও আইন অনুষদ একসঙ্গে ভর্তি পরীক্ষা নিতে পারে।

        আজ বুধবার সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিনস কমিটির এক বিশেষ সভায় এসব প্রাথমিক সিদ্ধান্ত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের কার্যালয়সংলগ্ন লাউঞ্জে অনুষ্ঠিত এ সভায় উপাচার্য মো. আখতারুজ্জামান সভাপতিত্ব করেন।

        সভা শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ–উপাচার্য (শিক্ষা) এ এস এম মাকসুদ কামাল প্রথম আলোকে বলেন, ‘এবারের ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীদের অনেকেই ইতিমধ্যে ঘ ইউনিটের প্রস্তুতি নিয়েছেন। তাঁদের এ প্রস্তুতি, অভিভাবকদের উদ্বেগ ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের শিক্ষকদের চাওয়া বিবেচনায় নিয়ে ডিনস কমিটির সভায় সিদ্ধান্ত হয়েছে, এ বছর (২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষ) ঘ ইউনিটের পরীক্ষা চলমান থাকবে। এটি প্রাথমিক একটি সিদ্ধান্ত। পরে এটি নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ ভর্তি কমিটি, একাডেমিক কাউন্সিলসহ সংশ্লিষ্ট ফোরামগুলোয় আলোচনা হবে। এরপরই তা চূড়ান্ত হবে।’

        এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন, ‘আসন্ন ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে ঘ ইউনিটের পরীক্ষা হচ্ছে। এর পর থেকে কলা, সামাজিক বিজ্ঞান ও আইন অনুষদ একসঙ্গে পরীক্ষা নেবে, এমন একটি সিদ্ধান্ত ডিনস কমিটির সভায় হয়েছে। শিক্ষার্থীরা কীভাবে বিভাগ পরিবর্তন করার সুযোগ পাবেন, কারও কোনো অপশন কার্টেইল না করে শিক্ষার্থীবান্ধব সিদ্ধান্তের মাধ্যমে সমন্বয় রাখার কথাও এতে বলা হয়েছে। এটি ডিনস কমিটির সিদ্ধান্ত।’

        ‘পরীক্ষার বোঝা ও ভোগান্তি কমানোর’ কথা বলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বিভাগ পরিবর্তন ইউনিট হিসেবে পরিচিত ঘ ইউনিট বন্ধের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। ৭ ফেব্রুয়ারি ঘ ইউনিট বাতিলের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে বিভাগ পরিবর্তনের একটি নীতিমালা প্রণয়নের জন্য ডিনস সাব-কমিটিকে দায়িত্ব দেন উপাচার্য। তবে আওয়ামী লীগপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন নীল দল ও বিএনপিপন্থী শিক্ষকদের সংগঠন সাদা দলের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ শাখা এ সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়েছে। এমন পরিস্থিতিতে আজ ডিনস কমিটির বিশেষ সভা ডাকা হয়। এতে ডিনস সাব-কমিটির সুপারিশ নিয়ে আলোচনা হয়।

        প্রাসঙ্গিক
          মন্তব্য

          ২২ ফেব্রুয়ারি থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিতে মত পরামর্শক কমিটির

          নিজস্ব প্রতিবেদক
          ১৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২২ ১০:১৬
          নিজস্ব প্রতিবেদক
          ২২ ফেব্রুয়ারি থেকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিতে মত পরামর্শক কমিটির

          দেশে করোনার প্রাদুর্ভাব কমে আসার পরিপ্রেক্ষিতে বন্ধ থাকা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দেওয়ার পক্ষে মত জানিয়েছে কোভিড-১৯ বিষয়ক জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি।

          শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলার বিষয়ে বুধবার (১৬ ফেব্রুয়ারি) রাত ১০টায় কোভিড-১৯ বিষয়ক জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সঙ্গে ভার্চুয়ালি বৈঠকে বসে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

          বৈঠক শেষে জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সভাপতি মো. সহিদুল্লা গণমাধ্যমকে বলেন, ২২ ফেব্রুয়ারি থেকে মাধ্যমিক ও বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খুলে দিতে আমরা মতামত দিয়েছি। দেশে করোনার সংক্রমণ কমছে। এখন কবে থেকে স্কুল-কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় খুলবে তা জানাবেন শিক্ষামন্ত্রী।

          এদিকে, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা এম এ খায়ের জানিয়েছেন, বৃহস্পতিবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১১টায় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা সংক্রান্ত বিষয়ে ব্রিফ করবেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সম্মেলন কক্ষে এই ব্রিফিংটি হবে।

          জানা যায়, করোনা সংক্রমণ রোধে গত ১৩ জানুয়ারি থেকে ১১ দফা বিধিনিষেধ আরোপ করে সরকার। এরপর ২১ জানুয়ারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধসহ নতুন করে পাঁচ দফা নির্দেশনা দেয় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। তাতে আগামী ৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার নির্দেশ দেয়া হয়। এরপর আরও দুই সপ্তাহ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেয় সরকার। যা শেষ হচ্ছে আগামী ২১ ফেব্রুয়ারি।

          প্রাসঙ্গিক
            মন্তব্য
            সর্বশেষ সংবাদ
              সর্বাধিক পঠিত