কুবিতে কক্সবাজার স্টুডেন্ট ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের নেতৃত্বে ফরহাদ-বাবর

কুবি প্রতিনিধি: কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) অধ্যয়নরত কক্সবাজার জেলার শিক্ষার্থীদের সংগঠন ‘কক্সবাজার স্টুডেন্ট’স ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের নতুন কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিতে সভাপতি পদে নির্বাচিত হয়েছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের নৃবিজ্ঞান বিভাগের ১১তম ব্যাচের শিক্ষার্থী আবু বকর সিদ্দিক ফরহাদ এবং সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত হয়েছেন গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের ১২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী মহি উদ্দিন বাবর।
রবিবার (২০ আগস্ট) রাতে কক্সবাজার স্টুডেন্ট’স ওয়েলফেয়ার এসোসিয়েশনের উপদেষ্টা কমিটির স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এই কমিটি অনুমোদন করা হয়।
নতুন কমিটিতে সহ-সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন তানভীর আবরার,মোস্তফা সাদেক আরমান, উসমান জয় মানিক, আহমেদ মিনার, শাহাজাহান আল সাদাফ, নুরুল বশর, আব্বাস খাঁন,মোহাম্মদ আনোয়ার, আইয়ুব উদ্দিন, শাহজাহান মনির, আসাদ মোহাম্মদ আবু দারদা রুমি, খোরশেদ আলম,প্রেম সাগর দাশ, জাকিয়া ফেরদৌস টিনা, বেবিকা বড়ুয়া, সাদমান সাকিব,ওমর ফারুক মিঠু, নেজাম উদ্দিন, মাহফুজ রাব্বি, সালাউদ্দিন ও এস এম আশফাক উদ্দিন।
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক পদে আজিজুল হক মুন্না,হাবিবুর রহমান হাবিব, আব্দুল মোমেন,মোহাম্মদ ইলিয়াস, মোহাম্মদ ত্বহা, ইফতি সিরাজ, মোহাম্মদ ফাহাদ, আহমদ হোছাইন, তারজিনা আঁখি ও মোরশেদ নির্বাচিত হয়েছেন।
সাংগঠনিক সম্পাদক হিসেবে রফিক উদ্দিন, সায়েদ হাসান, মোহাম্মদ রাশেদ, ওসমানী রাকিব, জাহেদুল ইসলাম, শাহীন মোহাম্মদ লিখন, শবনম প্রিমা, মোশাররফ হোসাইন ও মোহাম্মদ শাকিল নির্বাচিত হয়েছেন।
কমিটিতে অন্যান্য দায়িত্বপ্রাপ্তরা হলেন প্রচার সম্পাদক আবু শামা, উপ-প্রচার সম্পাদক আল-মাহমুদ, অর্থ সম্পাদক ইমরান হোসাইন, দপ্তর সম্পাদক মোহাম্মদ মারুফ, ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক মিরহাম রেজা, সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল খালেক, ছাত্রী বিষয়ক সম্পাদক আইরিন সুলতানা, আইন বিষয়ক সম্পাদক নূর বিন শাহী ঈশিকা, আপ্যায়ন বিষয়ক সম্পাদক আসমাউল হুসনা রৌশনি।
এছাড়াও কমিটিতে কার্যকরী সদস্য হিসেবে আছেন আরমান সিদ্দিকী, আনোয়ার জাহিদ, ফরহাদুল ইসলাম, জেমি কর, মামুন উদ্দিন ছোটন, মোহাম্মদ ইমরান, সাঈদ সাকিব, রাশেদুল ইসলাম, মোহাম্মদ আশেক, মোহাম্মদ আমিন, আজাদ হান্নান, নোমান উদ্দিন, সিয়াম, আবিদ আনোয়ার ও সাহেদুল ইসলাম।
উল্লেখ্য, উক্ত কমিটি আগামী ৬ মাসের জন্য দায়িত্ব পালন করবে।
ইবিতে ছাত্রী নির্যাতন; ছাত্রলীগ নেত্রী অন্তরাসহ ৫ শিক্ষার্থী আজীবন বহিষ্কার

নিজস্ব প্রতিবেদকঃ ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) দেশরত্ন শেখ হাসিনা হলে ছাত্রী নির্যাতনের ঘটনায় বহিষ্কৃত ছাত্রলীগ নেত্রী অন্তরাসহ পাঁচ অভিযুক্তকে আজীবন বহিষ্কার করা হয়েছে। সোমবার (২১ আগস্ট) বিকাল ৪টায় ভিসি বাংলোয় জরুরি সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহিত হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয় রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) এইচ এম আলী হাসান।
বহিষ্কৃতরা হলেন বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের বহিষ্কৃত সহ সভাপতি ও পরিসংখ্যান বিভাগের শিক্ষার্থী সানজিদা চৌধুরী অন্তরা। ফিন্যান্স এন্ড ব্যাংকিং বিভাগের তাবাচ্ছুম ইসলাম ও মোয়াবিয়া জাহান, আইন বিভাগের ইসরাত জাহান মীম ও ফাইন আর্টস বিভাগের হালিমা খাতুন উর্মী।
এ বিষয়ে রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) এইচ এম আলী হাসান বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৬০তম জরুরি সিন্ডিকেট সভায় মহামান্য সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের নির্দেশনার আলোকে অভিযুক্ত ৫ শিক্ষার্থীকে আজীবন বহিষ্কার করা হলো।
এর আগে গত ১৫ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয় স্টুডেন্টস কোড অব কন্ডাক্ট-১৯৮৭ এর অধ্যায়-২ এর ৮ ধারায় সর্বোচ্চ শাস্তি এক (১) বছরের জন্য ৫ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার করে কর্তৃপক্ষ। তবে এ সিদ্ধান্ত বিধিসম্মত হয়নি বলে হাইকোর্ট মন্তব্য করে এবং পুনরায় সিদ্ধান্ত নেওয়ার জন্য আগামী ২৩ আগস্টের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দেয়।
উল্লেখ্য, গত ১১ ও ১২ই ফেব্রুয়ারি বিশ্ববিদ্যালয়ের দেশরত্ন শেখ হাসিনা হলে দুই দফায় নবীন ছাত্রী ফুলপরি খাতুন রাতভর নির্যাতন ও বিবস্ত্র করে ভিডিও ধারণের অভিযোগ করা হয় বহিষ্কৃতদের বিরুদ্ধে। এতে ৪ টি পৃথক তদন্ত কমিটি গঠিত হয়। প্রতিটি তদন্ত কমিটির প্রতিবেদনে ঘটনার সত্যতা মিলে এবং এ ঘটনায় হাইকোর্টে রিট হয়। এরপর তাদেরকে স্থায়ী বহিষ্কার কেন করা হবেনা এ ব্যাপারে আত্মপক্ষ সমর্থনের সুযোগ দেয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এরপর গত ১২ জুন ছাত্র-শৃঙ্খলা কমিটির সভায় আত্মপক্ষ সমর্থন করে মৌখিক বক্তব্য দিতে ক্যাম্পাসে আসেন সাময়িক বহিষ্কার হওয়া পাঁচ ছাত্রী। কমিটির কাছে তারা তাদের বক্তব্য তুলে ধরেন। কারণ দর্শানো নোটিশের লিখিত জবাব দেওয়ার পরও কোন বক্তব্য থাকলে তা জানতে এই বক্তব্য গ্রহণ করে কর্তৃপক্ষ। সেখানে ওই ঘটনায় ভুক্তভোগী ফুলপরী খাতুনেরও সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়। এসময় উপাচার্য, উপ-উপাচার্য, কোষাধ্যক্ষ, রেজিস্ট্রার, প্রক্টর ও ছাত্র উপদেষ্টা সহ সংশ্লিষ্টরা উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সলিমুল্লাহ মুসলিম হলে শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সলিমুল্লাহ মুসলিম হলের শেখ মন্জুরুল ইসলাম নামের এক শিক্ষার্থী আত্মহত্যা করেছেন। আজ সোমবার বিকেলে হলের ১৬৫ নম্বর রুমে এ ঘটনা ঘটেছে।
হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ড. মো. ইকবাল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
জানা যায়, নিহত শিক্ষার্থী শেখ মন্জুরুল ইসলাম বাংলা বিভাগের ১৬-১৭ সেশনের শিক্ষার্থী ছিলেন।
তৎকালীন রাষ্ট্রপ্রধানদের মদদেই গ্রেনেড হামলা হয়েছিল: ইবি উপাচার্য

ইবি প্রতিনিধি: ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম বলেছেন, ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট তৎকালীন রাষ্ট্রপ্রধানদের প্রত্যক্ষ মদদে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের শান্তি সমাবেশে গ্রেনেড হামলা করা হয়েছিল। বঙ্গবন্ধুর আদর্শ যেন এদেশে আর বাস্তবায়ন না হতে পারে সেজন্য সেদিন জননেত্রী শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দকে হত্যার পরিকল্পনা করা হয়েছিল।
উপাচার্য বলেন, সেদিনের সেই ভায়াবহ গ্রেনেড হামলা আমি স্বচক্ষে দেখেছি। যা ভাবতে গেলে আজও বুক কেঁপে উঠে। তিনি বলেন, এদেশের সকল উন্নয়নের বীজ বপন করেছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু। জননেত্রী শেখ হাসিনা সেই উন্নয়ন বাস্তবায়ন করে চলেছেন। এ উন্নয়নের ধারা অব্যাহত রাখতে মুজিব আদর্শের সকল সৈনিকদের এক এবং ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করতে হবে।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়োজনে ২১ আগস্ট (সোমবার) সকালে গ্রেনেড হামলা দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভায় অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম এসব কথা বলেন।
আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য রাখেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. আলমগীর হোসেন ভূঁইয়া, ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার এইচ এম আলী হাসান। প্রক্টর এবং ১৫ ও ২১ আগস্ট উদ্যাপন কমিটির আহবায়ক অধ্যাপক ড. শাহাদৎ আজাদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানের সঞ্চালনা করেন তথ্য, প্রকাশনা ও জনসংযোগ অফিসের ডাইরেক্টর (ইন-চার্জ) ড. আমানুর আমান। এছাড়াও আলোচনা সভায় উপস্থিত ছিলেন শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ফয়সাল সিদ্দিকী আরাফাত ও সাধারণ সম্পাদক নাসিম আহমেদ জয়।
এর আগে আলোচনা সভার পূর্বে প্রশাসন ভবন চত্বর হতে উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালামের নেতৃত্বে একটি প্রতিবাদ র্যালি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে মৃত্যুঞ্জয়ী মুজিব ম্যুরালে শেষ হয়। র্যালি শেষে মৃত্যুঞ্জয়ী মুজিব ম্যুরালে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেন উপাচার্য ড. শেখ আবদুস সালাম। এ সময় তার সাথে ছিলেন উপ-উপাচার্য ড. মোঃ মাহবুবুর রহমান, কোষাধ্যক্ষ ড. মোঃ আলমগীর হোসেন ভূঁইয়া ও রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) এইচ. এম. আলী হাসান। এছাড়াও শ্রদ্ধাঞ্জলি নিবেদন করেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি, বঙ্গবন্ধু পরিষদ, বঙ্গবন্ধু পরিষদ শিক্ষক ইউনিট, শাপলা ফোরাম,হল ও শাখা ছাত্রলীগ।
সবশেষে ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় আইভি রহমানসহ নিহত সকলের প্রতি শ্রদ্ধাজানিয়ে ১ মিনিট নিরবতা পালন এবং তাঁদের আত্মার শান্তি কামনায় দোয়া ও মোনাজাত করা হয়।
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা: অপরাধীদের বিচারের দাবিতে রাবিতে মানববন্ধন

বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি, রাবিঃ ২১ আগস্ট ভয়াবহ গ্রেনেড হামলায় জড়িত থাকা অপরাধীদের বিচারের রায় কার্যকর করার দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালন করা হয়।
সোমবার (২১ আগস্ট) সকাল ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবন সংলগ্ন প্যারিস রোডে বিশ্ববিদ্যালয়ের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মূল্যবোধে বিশ্বাসী প্রগতিশীল শিক্ষক সমাজের ব্যানারে এ কর্মসূচি পালন করা হয়।
বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক ড. এ এইচ এম কামরুল আহসানের সঞ্চলনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের অধ্যাপক ড. হাসিবুল আলম প্রধান বলেন, এই আগস্ট মাসেই ইতিহাসের চরমনির্মমতাগুলো সংগঠিত হয়েছে। ১৫ আগস্ট ও ২১ আগস্ট একই সূত্রে গাঁথা। এ মাসে ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যা করার জন্য ইতিহাসের সবথেকে জঘন্য হত্যাকান্ড গ্রেনেড হামলা চালানো হয়েছিল। এ হামলায় জীবন দিতে হয়েছে আওয়ামী লীগের অসংখ্য নেতাকর্মীকে। সৃষ্টিকর্তার বিশেষ কৃপায় বেঁচে গিয়েছিল আমাদের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এ কর্মকান্ডে জড়িত তারেক রহমানসহ সকলকে দ্রুত বিচারের দাবি জানান তিনি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. সুলতান-উল-ইসলাম বলেন, দেশকে মেধা ও নেতৃত্ব শূন্য করতে তৎকালীন মৌলবাদী জামায়াত-বিএনপির জোট সরকার যে নারকীয় গ্রেনেড হামলা চালিয়েছিল সে ঘটনায় ২৪ জনকে প্রাণ দিতে হয়েছে। দেশকে পাকিস্তানি পন্থায় দেশকে পরিচালনা করতে এই হত্যাকান্ড চালানো হয়। গ্রেনেড হামলায় যারা আহত হয়েছিলো তাদেরকে চিকিৎসা সেবাও নিতে দেওয়া হয়নি যেন তারা রাস্তায় মারা যায়। এ ছিলো তৎকালীন জোট সরকারের ঘৃণ্য রাজনীতি। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা পরিনত হয়েছে। দেশে যখনি নির্বাচন আসে তখন সরকারের অপপ্রচার আরও বেগবান হয়। আওয়ামী লীগ ক্ষমতা আসলে আজানের ধ্বনি শুনা যাবে না এমন সব মিথ্যাচার চালানো হয়। বাংলাদেশে থাকতে হলে দেশের সংবিধান মেনে চলতে হবে। এসময় সকলকে বিচারের কাঠগড়ায় আনতে সরকারের কাছে আহবান জানান তিনি।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. গোলাম সাব্বির সাত্তার বলেন, ২০০৪ সালে দেশের মানুষ যখন শেখ হাসিনার উপর বিশ্বাস করতে শুরু করেছিলেন তখনি এই নারকীয় হত্যাকান্ড গ্রেনেড হামলা চালায় মৌলবাদী বিএনপি সরকার। শেখ হাসিনা বঙ্গবন্ধুর শেখানো পথ দিয়েই হাটছেন। ১৫ আগস্ট ও ২১ আগস্ট আল্লাহ নিজে শেখ হাসিনাকে বাঁচিয়ে রেখেছেন। তাকে দিয়ে ভালো কাজ হচ্ছে এবং হবে এজন্যই তিনি বেঁচে আছেন। জনগণের হৃদয়ের উত্তাপ থেকে আওয়ামী লীগের জন্ম। ২১ আগস্টে শেখ হাসিনাকে রক্ষা করেছিলো নেতাকর্মীরা এখন রক্ষা করবে দেশের জনগন। এসময় ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলাকারীদের দ্রুত শাস্তি নিশ্চিতের দাবি জানান তিনি।
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ও মূল্যবোধে বিশ্বাসী প্রগতিশীল শিক্ষক সমাজের আহবায়ক আব্দুল্লাহ আল-মামুন বলেন, মুক্তিযোদ্ধা সন্তানদের ভর্তি ভাইভাতে তাদেরকে জিজ্ঞাসা করা হলে সাঈদীর সাথে অন্যায় করা হয়েছে এমনটাই জানান তারা। বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্ররাজনীতি থাকাটা খুবই দরকার। কারণ ছাত্র রাজনীতিতে সচেতন হয়ে দেশকেই তারা নেতৃত্ব। এসময় এ অবস্থান কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করা সকলকে ধন্যবাদ জানান তিনি।
এসময় আরও বক্তব্য রাখেন আইন বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক সাদিকুল ইসলাম সাগর, প্রানরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক ড. রেজাউল করিম, বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক পুরণঞ্জিত মহালদার, এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপ-উপাচার্য চৌধুরী মো. জাকারিয়া, ছাত্র উপদেষ্টা ড. জাহাঙ্গীর আলম সাউদ, প্রক্টর আসাবুল হকসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের প্রায় শতাধিক শিক্ষক- কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্য