ইবাইস ইউনিভার্সিটির সিন্ডিকেট সভা অনুষ্ঠিত

ইবাইস ইউনিভার্সিটির ৪৭ তম সিন্ডিকেট সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।সভায় উপস্থিত ছিলেন সরকার কর্তৃক মনোনীত সিন্ডিকেট সদস্য জনাব মো: ফজলুর রহমান, এডিশনাল সেক্রেটারী, মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগ, শিক্ষা মন্ত্রণালয়। সভায় আরো উপস্থিত ছিলেন বিগ্রেডিয়ার জেনারেল রেজাউল ইসলাম, পিএইচডি, ডাইরেক্টর অব এডুকেশন, বাংলাদেশ আর্মি। এয়ার কমোডর সৈয়দ এস. এম. জি. ইয়াজদানী, পিএইচডি, সাবেক ডীন, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সাইন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের ডীন ড. শায়লা আলম, রেজিস্ট্রার মো: আলমগীর হোসাইন, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক এ. এস এম নাজমুল হাই, ইংরেজী বিভাগের চেয়ারম্যান শরীফ মো: আশরাফুল হক। সভায় সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত উপাচার্য ও প্রতিষ্ঠাতা ট্রাস্টি বোর্ড চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. জাকারিয়া লিংকন।
সিন্ডিকেট সভায় ইবাইস ইউনিভার্সিটির কোভিড-১৯ পরবর্তী করণীয়, স্থায়ী ক্যাম্পাস, নতুন উপাচার্য ও কোষাধ্যাক্ষ নিয়োগ , একাডেমিক কাউন্সিল এর সভায় গৃহীত সিদ্ধান্তসমূহের অনুমোদন, অর্থ কমিটির সভায় গৃহীত সিদ্ধান্তসমূহের অনুমোদন, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারী নিয়োগ ও পদোন্নতি এর অনুমোদনসহ অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে ১০৮০ আসনের বিপরীতে আবেদন ২৩ হাজার

শাকিল বাবু প্রতিনিধি:জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির জন্য মোট ১০৮০টি আসনের বিপরীতে ২৩ হাজার ২৮৪ জন শিক্ষার্থী আবেদন করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘এ’, ‘বি’ এবং ‘সি’ তিনটি ইউনিটের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ১০ হাজার আবেদন জমা পড়েছে ‘এ’ ইউনিটে।
শুক্রবার (২৮ অক্টোবর) এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি সংক্রান্ত টেকনিক্যাল কমিটির সদস্য ও সিএসই বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. সেলিম আল মামুন।
ড. সেলিম আল মামুন বলেন, "বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩টি ইউনিটের মধ্যে ‘এ’ ইউনিটে সর্বোচ্চ সংখ্যক ভর্তিচ্ছু আবেদন করেছেন। এরপর রয়েছে ‘বি’ এবং সর্বশেষ ‘সি’ ইউনিট। ‘এ’ ইউনিটে আবেদন করেছেন ১০ হাজার ১৭৬ জন, ‘বি’ ইউনিটে ৯ হাজার ১৪৭ জন এবং ‘সি’ ইউনিটে ৩ হাজার ৯৬১ জন শিক্ষার্থী।"
আগামী ৭ নভেম্বর প্রথম মেধাতালিকা প্রকাশ ও ভর্তি কার্যক্রম শুরু হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে বলেও জানান তিনি।
বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, "২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে তিনটি ইউনিটে ভর্তি আবেদন গ্রহণ করা হয়েছে। যার মধ্যে বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদভুক্ত ‘এ’ ইউনিট, কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ‘বি’ ইউনিট এবং ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদভুক্ত ‘সি’ ইউনিটে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে।"
উল্লেখ্য, ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনটি ইউনিটে ভর্তি নেওয়া হবে। এর মধ্যে ‘এ’ ইউনিটে ১৬০টি, ‘বি’ ইউনিটে ৭০০টি এবং ‘সি’ ইউনিটে ২২০টি আসন রয়েছে।
গাভীর একাধিক ভ্রুণ উৎপাদন এবং প্রতিস্থাপনে বাকৃবি গবেষকদের সফলতা

বাকৃবি প্রতিনিধি:গাভীর গর্ভে একাধিক ভ্রুণ উৎপাদন এবং তা সংরক্ষণ করে একাধিক গাভীর গর্ভে প্রতিস্থাপনে সফলতা পেয়েছেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) একদল গবেষক। গবেষণাটির গবেষক দলের প্রধান হিসেবে ছিলেন বাকৃবির সার্জারি ও অবস্টেট্রিক্স বিভাগের অধ্যাপক ড. নাছরীন সুলতানা জুয়েনা।
গবেষণা কার্যক্রমটি নিয়ে শুক্রবার (২৮ অক্টোবর) সকালে ঢাকায় প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে ‘বাংলাদেশে গবাদি পশুর ভ্রুণ উৎপাদন ও স্থানান্তরের সম্ভাবনা’ শীর্ষক একটি সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন কালে এসব কথা বলেন বাকৃবির সার্জারি ও অবস্টেট্রিক্স বিভাগের অধ্যাপক ড. নাছরীন সুলতানা জুয়েনা।
সাধারণত মাংস, দুধ উৎপাদন, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাসহ বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য উন্নয়নের লক্ষ্যে গবাদি পশুর জাত উন্নয়ন করা হয়। বাংলাদেশে গাভীর কৃত্রিম প্রজননে সাধারণত উন্নত গাভীর শুক্রানু ডিম্বানুর সঙ্গে নিষিক্ত করে জাত উন্নয়ন করা হয়। কিন্তু এ প্রক্রিয়ায় একটি সমস্যা হলো শুক্রাণু দিয়ে গাভীর গর্ভে শুধু একটি বাচ্চা জন্ম দেয়া সম্ভব।
দ্য অর্গানাইজেশন ফর উইমেন ইন সায়েন্স ফর দ্যা ডেভেলপিং ওয়ার্ল্ড (ওডব্লিউএসডি) এবং ইউনেস্কোর অর্থায়নে ‘বাংলাদেশের দেশি গাভীতে ভ্রুণ স্থানান্তরের পরে প্রাপকের গ্রহণযোগ্যতা এবং গর্ভধারণকে অনুকূল করা’ শীর্ষক সাব-প্রকল্পের অধীনে এ গবেষণাটি পরিচালিত হয়।
গবেষণা প্রকল্পটির সহকারী গবেষক হিসেবে যুক্ত রয়েছেন বাকৃবির মাইক্রোবায়োলজি ও হাইজিন বিভাগের অধ্যাপক ড. মারজিয়া রহমান এবং সদস্য হিসেবে রয়েছেন অধ্যাপক ড. মো. মাহমুদুল আলম। এছাড়াও বিভিন্ন পর্যায়ে অধ্যাপক ড. ফরিদা ইয়াসমীন বারি, অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মোশাররফ উদ্দীন ভূঁইয়া, ড. জয়ন্ত ভট্টাচার্য, ডা. জান্নাতুল মাওয়া, ডা. সংগীতা সাহা, ডা. মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ আল মামুন গবেষণা কার্যক্রমের সাথে যুক্ত রয়েছেন।
গবেষণার প্রধান গবেষক অধ্যাপক ড. নাছরীন সুলতানা জুয়েনা বলেন, স্বল্পতম সময়ে উচ্চ গুণসম্পন্ন অধিক সংখ্যক গবাদি পশুর বাচ্চা উৎপাদন এবং উৎপাদনশীলতা বৃদ্ধি করে জাত উন্নয়নের মাধ্যমে দ্রুত দুধ ও মাংস উৎপাদন বৃদ্ধির লক্ষ্যে এ গবেষণা করা হয়। সাধারণত গাভী বছরে ১টির মতো বাচ্চা প্রসব করতে পারে। কিন্তু প্রযুক্তির উৎকর্ষতায় একটি নির্বাচিত উন্নত জাতের গাভী থেকে প্রজননের মাধ্যমে বছরে ২৫ থেকে ৩০টি উচ্চগুনসম্পন্ন ভ্রুণ উৎপাদন করা সম্ভব এবং যার মাধ্যমে প্রথমবারেই ভ্রুণ প্রতিস্থাপন করে সাধারণ গাভী থেকে উন্নত জাতের বাছুর উৎপাদন করা যেতে পারে। এতে করে একজন খামারি অতি অল্প সময়ে গবাদিপশুর জাত উন্নয়ন করতে পারবেন।
তিনি আরও বলেন, শুক্রানুর তুলনায় ভ্রুণ দীর্ঘদিন পর্যন্ত সংরক্ষণ করা যায়। এই পদ্ধতিতে উৎপাদন খরচ তুলনামূলক বেশি হলেও বাড়তি উৎপাদনে অধিক লাভবান হওয়ার সুযোগ থাকবে। প্রান্তিক পর্যায়ে খামারিদের কাছে এই প্রযুক্তিটি পৌঁছে দিলে অধিক মাংস ও দুধ উৎপাদন করে লাভবান হবেন তারা। এছাড়া জৈব নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনা, পশুর জাত উন্নয়ন ও প্রজননে অক্ষম গাভীর জন্য এই প্রক্রিয়া অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
তবে প্রতিস্থাপন পদ্ধতির সীমাবদ্ধতা নিয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশে এই পদ্ধতিতে যে সকল গবেষণা যন্ত্রাংশ প্রয়োজন তা দেশে অপ্রতুল। এছাড়া মাঠ পর্যায়ে প্রযুক্তিগত জ্ঞানের অভাবও রয়েছে। এসব সীমাবদ্ধতা পূরণ করে সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্ব বৃদ্ধিতে প্রাণীসম্পদ অধিদপ্তরের সহযোগিতা চান তিনি।
সেমিনারে বাকৃবির ভেটেরিনারি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. মকবুল হোসেনের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. মনজুর মোহাম্মদ শাহজাদা। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ভেটেরিনারি এসোসিয়েশনের (বিভিএ) মহাসচিব ডা. মো. হাবিবুর রহমান মোল্লা, বাংলাদেশ পোল্ট্রি ইন্ডাস্ট্রিজ সেন্ট্রাল কাউন্সিল (বিপিআইসিসি) সভাপতি মশিউর রহমান, দ্যা অর্গানাইজেশন ফর উইমেন ইন সায়েন্স ফর দ্যা ডেভেলপিং ওয়ার্ল্ড (ওডব্লিউএসডি) এর বাংলাদেশ জাতীয় পর্যায়ের সভাপতি ডা. মোছা. মাহবুবা বেগম, বাংলাদেশ ভেটেরিনারি কাউন্সিলের (বিভিসি) সভাপতি ডা. মো. মনজুর কাদির এবং বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিএলআরআই) মহাপরিচালক ডা. এস এম জাহাঙ্গীর হোসেন।
সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. মনজুর মোহাম্মদ শাহজাদা বলেন, ভ্রুণ স্থানান্তর নিয়ে গবেষণাটি বর্তমান সময়ের প্রেক্ষিতে একটি গুরুত্বপূর্ণ ও যুগোপযোগী গবেষণা। এ প্রযুক্তি যেন দ্রুতই মাঠ পর্যায়ে ছড়িয়ে দেয়া যায় এ বিষয়ে প্রাণীসম্পদ অধিদপ্তর সবসময় সহযোগিতা করবে।
কৃষিবিষয়ে ডিগ্রিপ্রদানকারী বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ২য় ধাপের ফল প্রকাশ

অর্ঘ্য চন্দ, সিকৃবি:কৃষি বিষয়ে ডিগ্রি প্রদানকারী আটটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তির জন্য দ্বিতীয় অটো মাইগ্রেশনের ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে তিনটি বিশ্ববিদ্যালয়ে শুন্য আসনে ভর্তির জন্য সুযোগপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের নতুন তালিকা প্রকাশিত হয়েছে। এর ফলে শুন্য আসনে ভর্তির জন্য অপেক্ষমান তালিকায় থাকা আরো ১৬৮ জনের ভাগ্য খুলেছে। অপেক্ষমান তালিকায় থাকা শিক্ষার্থীদের এই মাসের ২৭ থেকে ৩১ তারিখের মধ্যে ভর্তির প্রাথমিক কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হবে।
আটটি কৃষিপ্রধান বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল আসন প্রথম ধাপেই পূর্ণ হয়ে যায়। এরপর দ্বিতীয় ধাপে সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় এবং চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সায়িন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল আসন পূর্ণ হয়। তবে দ্বিতীয় ধাপে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের দুটি অনুষদে ৪০ টি, খুলনা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের তিনটি অনুষদে ৬২ টি, হবিগঞ্জ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনটি অনুষদে মোট ৬৬ টি আসন শুন্য রয়েছে।
এই বছরের ১০ই সেপ্টেম্বর গুচ্ছ পদ্ধতিতে কৃষি বিজ্ঞানে ডিগ্রি প্রদানকারী ৮ টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়। এর পর ১৪ সেপ্টেম্বর ফলাফল প্রকাশ করা হয় , ১৬ অক্টোবর প্রথম অটোমাইগ্রেশন এবং ২৬ অক্টোবর দ্বিতীয় অটোমাইগ্রেশনের ফলাফল প্রকাশিত হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে প্রকাশিত তথ্যানুযায়ী , দ্বিতীয় অটো মাইগ্রেশনের পর ১৬৮ টি শুন্য আসনে ভর্তিচ্ছুদের এই মাসের ২৭ থেকে ৩১ তারিখের মধ্যে নির্দিষ্ট ভর্তি ফি জমা দিয়ে ভর্তি হওয়ার আগ্রহ নিশ্চিত করতে হবে এবং ভর্তির প্রাথমিক ধাপ সম্পন্ন করতে হবে।
এতে আরো জানানো হয়, নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নির্দিষ্ট অর্থ জমা না দিলে আসন শূন্য গণনা করে তৃতীয় অপেক্ষমান তালিকা প্রকাশ হবে আগামী ৩রা নভেম্বর।
তরুণ লেখক ফোরামের বেরোবি শাখার নেতৃত্বে মমিনুর-হিমেল

পুলক আহমেদ বেরোবি প্রতিনিধিঃ বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরাম, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় শাখার ২০২২-২৩ বর্ষের আহবায়ক কমিটির অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। এতে লোকপ্রশাসন বিভাগের শিক্ষার্থী মো. মমিনুর রহমানকে আহবায়ক এবং গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী কামরুজ্জামান হিমেলকে সদস্য সচিব হিসেবে মনোনীত করা হয়।
বুধবার (১৯ অক্টোবর) সংগঠনটির সভাপতি নেজাম উদ্দিন ও সাধারণ সম্পাদক মো. ইসরাফিল আলম রাফিল স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
আহবায়ক কমিটিতে সদস্য হিসেবে মনোনীত হয়েছেন- লোকপ্রশাসন বিভাগের শিক্ষার্থী সামিউল ইসলাম ও শ্যামল সিদ্দিক এবং গণিত বিভাগের শিক্ষার্থী তমালিকা রায়।
আরো পড়ুনঃ আটকে আছে ৪১তম বিসিএসের ফলঃ ১৫০০০ খাতায় গড়মিল।
বিজ্ঞপ্তিতে উক্ত আহবায়ক কমিটিকে আগামী ৬০ কার্যদিবসের মধ্যে শাখা কার্যনির্বাহী পরিষদ গঠনের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
নব-মনোনিত আহবায়ক মমিনুর রহমান বলেন, দীর্ঘ প্রতিক্ষার পর বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় শাখা অনুমোদন দেওয়ায় এবং আমার প্রতি বিশ্বাস রেখে দায়িত্ব অর্পণ করায় বাংলাদেশ তরুণ লেখক ফোরামের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। প্রিয় সংগঠনের সম্মান ধরে রাখতে এবং সাফল্যের ধারা বজায় রাখতে সচেষ্ট থাকব। তরুণ লেখক সৃষ্টিতে আমরা অবদান রাখতে চাই।
সদস্য সচিব কামরুজ্জামান হিমেল বলেন, একজন মানুষ একটি সংগঠন নয়, সবার আদর্শিক একত্রিত প্রচেষ্টায় একটি সংগঠন গড়ে উঠে। তরুণদের মাঝে লেখালেখির স্পৃহাকে জাগ্রত করতে এবং দক্ষ ও সৃষ্টিশীল লেখক তৈরিতে পারস্পরিক সহযোগিতার ভিত্তিতে আমরা উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখতে পারবো বলে বিশ্বাস করি।
উল্লেখ্য, সুপ্ত প্রতিভা বিকশিত হোক লেখনীর ধারায়’ স্লোগানে ২০১৮ সালের ২৩ জুলাই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ৫ জন সদস্য নিয়ে যাত্রা শুরু করে ‘বাংলাদেশ তরুণ কলাম লেখক ফোরাম’। দেশের ১৭টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ছাড়াও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীদের লেখালেখিতে উদ্বুদ্ধ করতে কাজ করে যাচ্ছে সংগঠনটি।
মন্তব্য