ঢাকা, শনিবার, ১০ মে ২০২৫ ২৮ বৈশাখ ১৪৩২
 
শিরোনাম

অনার্স ভর্তির শেষ মেধাতালিকা প্রকাশের তারিখ ঘোষণা

নিজস্ব প্রতিবেদক
২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ১৬:৩৩
নিজস্ব প্রতিবেদক
অনার্স ভর্তির শেষ মেধাতালিকা প্রকাশের তারিখ ঘোষণা

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের প্রথম বর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির ভর্তি কার্যক্রমের সর্বশেষ রিলিজ স্লিপের মেধাতালিকা আগামী ২ অক্টোবর প্রকাশ করা হবে। বিকাল ৪টায় ফলাফল এসএমএসের মাধ্যমে জানা যাবে। একই দিন ভর্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট www.nu.ac.bd/admissions-এ রাত ৯টা থেকে এ তালিকা পাওয়া যাবে।

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, মোবাইল ফোনের এএমএসের মাধ্যমে ফলাফল পেতে মেসেজ অপশনে গিয়ে nuathnroll no টাইপ করতে হবে। এটি ১৬২২২ নম্বরে সেন্ড করলে ফিরতি এসএমএসে তথ্য জানা যাবে।

উল্লেখ্য, দ্বিতীয় রিলিজ স্লিপের মেধা তালিকায় স্থান পাওয়া ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীরা ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে কোথাও ভর্তি থাকলে তাকে অবশ্যই ১২ অক্টোবরের মধ্যে উক্ত ভর্তি বাতিল করতে হবে। এরপর অনলাইনে চূড়ান্ত ভর্তি ফরম পূরণ করতে বলা হয়েছে। তা না হলে দ্বৈত ভর্তির কারণে রেজিস্ট্রেশন বাতিল বলে গণ্য হবে।

প্রাসঙ্গিক
    মন্তব্য

    অফিসের সময় এক ঘণ্টা বাড়ছে

    নিজস্ব প্রতিবেদক
    ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ১১:১৮
    নিজস্ব প্রতিবেদক
    অফিসের সময় এক ঘণ্টা বাড়ছে

    সরকারি অফিসের সময় এক ঘণ্টা বাড়তে পারে। এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হলে সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত অফিস করতে হবে। সামনের মাস থেকেই নতুন সময়সূচি বাস্তবায়ন হতে পারে।

    সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র গণমাধ্যমকে জানিয়েছে, মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে এ সংক্রান্ত প্রস্তাবনা তৈরি করা হচ্ছে। এরপর প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পাঠানো হবে। সামনে শীতকাল আসায় বিদ্যুতের চাহিদাও কমে যাবে। এ জন্য নতুন করে অফিস সময়ে পরিবর্তন আনা হচ্ছে।

    জানা গেছে, বৈশ্বিক সংকটে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি সাশ্রয়ের জন্য গত ২৪ আগস্ট থেকে অফিস সময় সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৩টা পর্যন্ত করা হয়েছিল। বিদ্যুতের চাহিদা কিছুটা কমে যাওয়ায় শীতকাল সামনে রেখে অক্টোবর থেকে সময়সূচি সকাল ৮টা থেকে বিকাল ৪টা পর্যন্ত হতে পারে।

    সাধারণত সরকারি এবং স্বায়ত্তশাসিত অফিসগুলো ৯টা থেকে বিকাল ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকত। তবে রমজানে অফিস সময় থাকে সকাল ৯টা থেকে সাড়ে ৩টা পর্যন্ত। সম্প্রতি জ্বালানি সংকটের কারণে তেলের দাম বৃদ্ধি ও কৃচ্ছতা সাধনে অফিস সময় কমানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছুটি দুদিন ও ব্যাংকগুলোও অফিস সময় কমিয়ে দেয়।

    প্রাসঙ্গিক
      মন্তব্য

      সাত কলেজের সাবজেক্ট চয়েসের তালিকা প্রকাশ

      নিজস্ব প্রতিবেদক
      ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ৬:৪৩
      নিজস্ব প্রতিবেদক
      সাত কলেজের সাবজেক্ট চয়েসের তালিকা প্রকাশ

      ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত রাজধানীর সরকারি সাত কলেজের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের বিষয় ও কলেজ পছন্দের প্রথম মনোনয়ন তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। রাত সাড়ে ১০টা ৪৮ মিনিটে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত কলেজ সমূহের জন্য নির্ধারিত ওয়েবসাইটে এই তালিকা প্রকাশ করা হয়।

      ২৮ সেপ্টেম্বর (বুধবার) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ভর্তি পরীক্ষা কমিটির আহবায়ক এবং ঢাবির কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. মোস্তাফিজুর রহমান।

      তিনি বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) অধিভুক্ত রাজধানীর সরকারি সাত কলেজের বিষয় ও কলেজ পছন্দের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। এবছরও অন্যান্য বারের মতো একাধিক মেধাতালিকা প্রকাশিত হবে। এরপর পর্যায়ক্রমে আরও দুটি মেধা তালিকা সামনের অক্টোবর মাসের ৫ তারিখ (বুধবার) ও ১৫ তারিখ (শনিবার) প্রকাশ করা হবে। আর ১৮ অক্টোবর (মঙ্গলবার) থেকে নতুন এই শিক্ষাবর্ষের ক্লাস শুরু হবে।

      এর আগে, গত ১২ আগস্ট বিজ্ঞান অনুষদ, ১৯ আগস্ট কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ এবং ২৬ আগস্ট বাণিজ্য অনুষদের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এসব পরীক্ষায় উত্তীর্ণ ও মেধা তালিকায় স্থান পাওয়া শিক্ষার্থীরাই পরবর্তীতে কলেজ ও বিষয় পছন্দ ফরম পূরণের সুযোগ পেয়েছেন।

      প্রাসঙ্গিক
        মন্তব্য

        বিসিএসে ভুল এড়াতে পরীক্ষক-প্রশ্নকর্তাদের তথ্য সংরক্ষণ করবে পিএসসি

        নিজস্ব প্রতিবেদক
        ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ২২:২
        নিজস্ব প্রতিবেদক
        বিসিএসে ভুল এড়াতে পরীক্ষক-প্রশ্নকর্তাদের তথ্য সংরক্ষণ করবে পিএসসি

        সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি) এখন থেকে পরীক্ষক ও প্রশ্নকর্তাদের কাজের তথ্য ডিজিটালি সংরক্ষণ করবে। যাতে খাতা দেখা বা প্রশ্নপত্র তৈরি করার ক্ষেত্রে তাঁদের কর্মদক্ষতার মূল্যায়ন যথাযথ ও সহজ হয়। পিএসসি বলছে, কোনো পরীক্ষক বা প্রশ্নকর্তার কাজের মান সন্তোষজনক না হলে তাঁকে আর কাজ দেওয়া হবে না।

        পিএসসির একাধিক সূত্র জানায়, ৪১তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফল প্রকাশ নিয়ে জটিলতায় পড়েছে পিএসসি। অনুসন্ধানে দেখা যায়, ৩১৮ জন পরীক্ষকের ‘ভুলের’ কারণে ফল প্রকাশে দেরি হচ্ছে। এ পটভূমিতে পরীক্ষকদের তথ্য ডিজিটালি সংরক্ষণের সিদ্ধান্ত নেয় পিএসসির বিশেষজ্ঞ দল।

        সম্প্রতি ৪৩তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার খাতা ৮০৯ জন পরীক্ষককে দেওয়া হয়েছে। তাঁদের দিয়েই শুরু হচ্ছে ডিজিটাল তথ্য সংরক্ষণের কার্যক্রম। সূত্রমতে, পরীক্ষকদের পাশাপাশি প্রশ্নকর্তাদের তথ্যও সংরক্ষণের সুপারিশ করা হয়েছে।

        ডিজিটালি কী ধরনের তথ্য সংরক্ষণ করা হবে, জানতে চাইলে পিএসসির একজন সদস্য বলেন, ৪১তম বিসিএসে যে ৮১৩ জন পরীক্ষক খাতা পেলেন, তাঁদের নাম, মুঠোফোন নম্বর, খাতা দেওয়ার তারিখ ও জমা দেওয়ার তারিখ থাকবে। খাতা জমা দেওয়ার সময় তথ্যভান্ডারে থাকা তারিখ মিলিয়ে দেখা হবে—তাঁরা সঠিক সময়ে খাতা দিলেন নাকি দেরিতে দিলেন। আগে দিলে তা-ও লিখে রাখা হবে। তিনি বলেন, এসব তথ্যের পাশাপাশি পরীক্ষকেরা খাতা দেখায় কোনো ভুল করলেন কি না বা নম্বর দেওয়ার ক্ষেত্রে কোনো গরমিল করলেন কি না—এসব তথ্যও রাখা হবে। পরে এসব তথ্য মূল্যায়ন করে ওই পরীক্ষককে খাতা দেওয়া হবে কি না, সে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। ধীরে ধীরে সব পরীক্ষক ও প্রশ্নকর্তার তথ্যই তথ্যভান্ডারে যুক্ত করা হবে বলে জানান তিনি।

        জানতে চাইলে পিএসসির চেয়ারম্যান সোহরাব হোসাইন বলেন, ‘৪১তম বিসিএস আমাদের জন্য বড় এক শিক্ষা। এতে পরীক্ষকদের এত ভুল ও অসংগতি ধরা পড়ছে, যা আমাদের অবাক করছে। এ কারণে আমরা ৪১তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষার ফল এখনো দিতে পারিনি। এখন থেকে পরীক্ষক ও প্রশ্নকর্তাদের সব তথ্য ডিজিটাল করার উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। আশা করি, সবাই এর সুফল পাবেন।’

        প্রাসঙ্গিক
          মন্তব্য

          চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তি: ইনডেক্সধারীরা কি আবেদনের সুযোগ পাবেন?

          নিজস্ব প্রতিবেদক
          ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ২০:৫০
          নিজস্ব প্রতিবেদক
          চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তি: ইনডেক্সধারীরা কি আবেদনের সুযোগ পাবেন?

          চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তিতে ইনডেক্সধারী শিক্ষকরা (আগে থেকেই এমপিও পদে নিয়োগপ্রাপ্ত) আবেদন করতে পারবেন কি পারবেন না সেটি নিয়ে ধোঁয়াশার সৃষ্টি হয়েছে। বিষয়টি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে নানা ধরনের পোস্ট লক্ষ্য করা গেছে। এ নিয়ে নতুন নিবন্ধনধারী এবং ইনডেক্সধারীরা দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে পড়েছেন। তবে ইনডেক্সধারীরা আবেদন করতে পারবেন কি পারবেন না সে বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।

          ইনডেক্সধারী শিক্ষকরা বলছেন, এমপিও নীতিমালায় উল্লেখ থাকলেও তাদের বদলির ব্যবস্থা নেই। শিক্ষকরা নিজ বাড়ি থেকে ৪০০/৫০০ কিলোমিটার দূরের প্রতিষ্ঠানে চাকরি করছেন। যেহেতু বদলির জন্য পৃথকভাবে কোনো বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয় না সেহেতু তারা গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে নিজের বাড়ির কাছের প্রতিষ্ঠানে বদলির চেষ্টা করে থাকেন।

          অন্যদিকে নতুন নিবন্ধনধারীরা বলছেন, এখন পর্যন্ত তিনটি গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। প্রতিটিতেই ইনডেক্সধারীদের আবেদনের সুযোগ দেওয়া হয়েছে। এতে করে সনদধারী বেকারের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। কেননা একজন ইনডেক্সধারী যখন আবেদন করেন তখন তার বর্তমান প্রতিষ্ঠানের পদটি শূন্য হয়ে যায়। ওই পদটি পূরণের জন্য আবার আরেকটি গণবিজ্ঞপ্তির অপেক্ষা করতে হয়। এতে করে শিক্ষক সংকট দূর হচ্ছে না।

          তাদের মতে, ইনডেক্সধারীদের অনেকেই উচ্চ নম্বরধারী। গণবিজ্ঞপ্তিতে আবেদন করলে তাদের সুপারিশ নিশ্চিত। ফলে নতুন নিবন্ধনধারীদের অনেকেই ভালো নম্বর পেয়েও চাকরি পাবেন না। তাই চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তিতে ইনডেক্সধারীদের আবেদনের সুযোগ না দেওয়ার দাবি তাদের।

          জানা গেছে, বেসরকারি স্কুল-কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি প্রতিষ্ঠানে প্রায় ৭০ হাজার শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে। চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। আগামী অক্টোবর মাসের শেষ সপ্তাহে গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশের লক্ষ্যমাত্রা ঠিক করেছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)।

          চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশের লক্ষ্যে ইতোমধ্যে প্রতিষ্ঠান প্রধানদের থেকে শূন্য পদের তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। এই তথ্য তিনটি অধিদপ্তরের মাধ্যমে যাচাই-বাছাইয়ের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তথ্য যাচাই করতে ইতোমধ্যে অধিদপ্তরগুলো থেকে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। আগামী ৬ অক্টোবরের মধ্যে শূন্য পদের তথ্য যাচাই করে জমা দিতে বলা হয়েছে।

          অধিদপ্তর থেকে তথ্য যাচাই শেষে শূন্য পদের প্রকৃত সংখ্যা পাওয়া যাবে। এই তথ্য পরবর্তীতে এনটিআরসিএ’র ওয়েবসাইটে আপলোড করা হবে। এরপর চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে। চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তিতে ইনডেক্সধারীদের আবেদন করতে পারা না পারার বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত নেয়নি এনটিআরসিএ।

          এনটিআরসিএ বলছে, ইনডেক্সধারী এবং নতুন নিবন্ধনধারী দুই পক্ষ থেকেই তাদের সাথে যোগাযোগ করা হচ্ছে। দুই পক্ষই তাদের দাবি এবং যুক্তি কর্তৃপক্ষের কাছে তুলে ধরেছেন। আমরাও বিষয়টি নিয়ে মৌখিকভাবে আলোচনা করেছি। তবে এ বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত আসবে মন্ত্রণালয় থেকে। মন্ত্রণালয় যে সিদ্ধান্ত দেবে সেটিই চূড়ান্ত।

          এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে এনটিআরসিএ সচিব মো. ওবায়দুর রহমান বলেন, চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশের লক্ষে শূন্য পদের তথ্য যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। এই কার্যক্রম শেষ হলে শূন্য পদের প্রকৃত সংখ্যা পাওয়া যাবে। সবকিছু ঠিক থাকলে অক্টোবরের শেষ দিকে চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।

          চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তিতে ইনডেক্সধারীদের আবেদন করতে পারা না পারার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি আরও বলেন, চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তিতে ইনডেক্সধারীরা আবেদন করতে পারবেন কিনা সে বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত দেবে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। তারা যে সিদ্ধান্ত দেবে আমরা সেটি বাস্তবায়ন করব।

          প্রাসঙ্গিক
            মন্তব্য
            সর্বশেষ সংবাদ
              সর্বাধিক পঠিত