সুপারিশপ্রাপ্ত ৮৪ জনকে দ্রুত নিয়োগের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

তিন বিসিএসে সুপারিশপ্রাপ্ত ৮৪ জনকে দ্রুত নিয়োগের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়কে এ নির্দেশ বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে। বিসিএস তিনটি হলো ৩৬, ৩৭ ও ৩৯তম। আজ বুধবার (৫ জানুয়ারি) বিচারপতি মামনুন রহমান ও বিচারপতি খোন্দকার দিলীরুজ্জামানের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এ আদেশ দেন।
পৃথক পাঁচটি রিটের শুনানি শেষে বেঞ্চ এ আদেশ দেন। এসময় রিটের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী ছিদ্দিক উল্লাহ্ মিয়া ও অ্যাডভোকেট মিজানুর রহমান। অন্যদিকে, রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল অমিত দাশ গুপ্ত।
আইনজীবী ছিদ্দিক উল্লাহ্ মিয়া বলেন, ‘বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশন ২০১৬ সালের ২৯ ফেব্রুয়ারি ৩৭তম বিসিএস এবং ২০১৮ সালের ৮ এপ্রিল ৩৯তম বিসিএসের নিয়োগের জন্য বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করলে রিটকারীরা আবেদন করেন। যথারীতি লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে ৩৭তম বিসিএসের বিভিন্ন ক্যাডারে ২০১৮ সালের ১২ জুন মোট এক হাজার ৩১৪ জনকে নিয়োগের সুপারিশ করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ২০১৯ সালের ২০ মার্চ এবং পরে বিভিন্ন তারিখে সর্বমোট এক হাজার ২৪৮ জনকে নিয়োগ দেয়। কিন্তু সুপারিশকৃত ১ হাজার ৩১৪ জনের মধ্যে ৩৮ জন রিটপিটিশনারসহ সর্বমোট ৬৬ জন নিয়োগ বঞ্চিত হয়। ৩৯তম বিসিএসে ২০১৯ সালের ৩০ এপ্রিল মোট চার হাজার ৭৯২ জনকে বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডারে সহকারী সার্জন পদে সুপারিশ করে পরবর্তী সময়ে সুপারিশকৃতদের মধ্যে থেকে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় ২০১৯ সালের ১৮ নভেম্বর এবং পরে বিভিন্ন তারিখে চার হাজার ৭২০ জনকে সহকারী সার্জন পদে নিয়োগ দেয়।
কিন্তু ৩৬ জন রিটকারীসহ সর্বমোট ৭২ জন নিয়োগ বঞ্চিত হয়। বারবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে যোগাযোগ করেও তাদের নিয়োগ না দেওয়ায় তারা হাইকোর্টে রিট দায়ের করেন।
ওই রিটের রুল শুনানি শেষে বিসিএসে সুপারিশপ্রাপ্তদের মধ্যে ৩৬তম থেকে ১০, ৩৭তম থেকে ৩৮ ও ৩৯তম থেকে ৩৬ জনসহ সর্বমোট ৮৪ জনকে বিভিন্ন ক্যাডারে নিয়োগের নির্দেশনা দিয়ে রায় ঘোষণা করলেন হাইকোর্ট।
বুস্টার ডোজ প্রদানে অগ্রাধিকার চেয়েছে ঢাবি কর্তৃপক্ষ।

করোনা পরিস্থিতির উর্ধ্বগতি ঠেকাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বুস্টার ডোজ প্রদানে অগ্রাধিকার চেয়েছে ঢাবি কর্তৃপক্ষ। বিশ্ববিদ্যালয়য়ের উপাচার্য ড. মো. আখতারুজ্জামান গতকাল সোমবার (৩ জানুযারি) স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহেদ মালিকের নিকট এ বিষয়ে আবেদন জানিয়েছেন।
এতে উল্লেখ আছে, কোভিড-১৯ (COVID-19) সংক্রমণ পরিস্থিতি মোকাবেলায় আপনার বিশেষ সহযোগিতায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদেরকে ইতোমধ্যে দুই ডোজ টিকা প্রদান করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে সশরীরে শ্রেণি ও পরীক্ষা কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। আবাসিক হলগুলো খোলা। বর্তমানে দেশে করোনা সংক্রমণ ধীরে ধীরে বেড়ে যাচ্ছে। এমতাবস্থায়, চলমান শিক্ষা কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে অব্যাহত রাখার স্বার্থে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের বুস্টার ডোজ প্রদান করা অতীব প্রয়োজন।
অতএব, উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ও প্রশাসনিক কার্যক্রম সুষ্ঠুভাবে চলমান রাখার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল শিক্ষক, শিক্ষার্থী, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের পর্যায়ক্রমে অগ্রাধিকারভিত্তিতে বুস্টার ডোজ টিকা প্রদান কার্যক্রমের আওতায় আনার জন্য সংশ্লিষ্টদের সময় নির্দেশনা প্রদানসহ কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণে আপনার সহযোগিতা বিশেষভাবে প্রত্যাশা করছি।
উল্লেখ্য, গত বছরের ৮ ফেব্রুয়ারি সারাদেশে টিকাদান কার্যক্রম শুরুর পর রোববার পর্যন্ত ৭ কোটি ৪৪ লাখ ৮৩ হাজারের বেশি মানুষ অন্তত এক ডোজ টিকা পেয়েছেন। তাদের মধ্যে ৫ কোটি ২৮ লাখ ৪৩ হাজারের বেশি মানুষ পেয়েছে দ্বিতীয় ডোজ। গত মাসের শেষ সপ্তাহে বুস্টার ডোজ দেওয়া শুরু হওয়ার পর ১ লাখ ১৪ হাজার ৭৪০ জন এই তৃতীয় ডোজ পেয়েছেন। সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে কোভিড টিকার সুরক্ষা দুর্বল হয়ে আসায় বাড়তি আরেক ডোজ টিকা দেওয়া হচ্ছে, যাকে বলা হচ্ছে বুস্টার ডোজ।
দেশে এখন প্রথম ও দ্বিতীয় ডোজ হিসেবে ফাইজার, মডার্না, অ্যাস্ট্রাজেনেকা, সিনোফার্ম এবং সিনোভ্যাকের টিকা দেওয়া হচ্ছে। তবে বুস্টার ডোজ হিসেবে ফাইজার, মডার্না অথবা অ্যাস্ট্রাজেনেকা দেওয়ার সুপারিশ করেছে ন্যাশনাল ইমিউনাইজেশন টেকনিক্যাল কমিটি-নাইট্যাগ।
ফেল করা দাখিল পরীক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশনের সময় নির্ধারণ

২০২১ সালের দাখিল পরীক্ষায় এক বিষয়ে ফেল করা শিক্ষার্থীরা রেজিস্ট্রেশন করে ২০২২ সালের পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবে বলে জানিয়েছে মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড। যাদের রেজিস্ট্রেশনের মেয়াদ ২০২১ সালে শেষ হয়েছে তাদের রেজিস্ট্রেশন নবায়ন করতে হবে।এর জন্য আগামী ২৩ জানুয়ারির মধ্যে আবেদন করতে শিক্ষার্থীদের নির্দেশনা দিয়েছে মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড।
বুধবার (৫ জানুয়ারি) সকালে মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ড থেকে জানা যায়, রেজিস্ট্রেশন নবায়নে ২০০ টাকা ফি দিতে হবে শিক্ষার্থীদের। তবে অতিরিক্ত ১০০ টাকা বিলম্ব ফি দিয়ে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত কাগজপত্রসহ আবেদন জমা দেওয়া যাবে বোর্ডে।
রেজিস্ট্রেশন নবায়নের ক্ষেত্রে আবেদনপত্র, মূল রেজিস্ট্রেশন কার্ড এবং এর ফটোকপিসহ মাদরাসা শিক্ষা বোর্ডের রেজিস্ট্রারের নামে সোনালী ব্যাংকের যে কোনো শাখা থেকে ২৩ জানুয়ারির মধ্যে অবশ্যই বোর্ডে আবেদন করতে হবে।
আবেদনপত্র, মূল রেজিস্ট্রেশন কার্ড, এর ফটোকপি ও বিলম্ব ফিসহ ৩০০ টাকার ব্যাংক ড্রাফট বোর্ডে জমা দেওয়ার শেষ তারিখ ৩১ জানুয়ারি।
বিদেশি শিক্ষার্থীদের আগ্রহ বেশি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে

দেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর প্রতি বিদেশি শিক্ষার্থীদের আগ্রহ বাড়ছে প্রতিনিয়ত। ২০১৯ সালের তুলনায় ২০২০ সালে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ৮৩ জন বেশি বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি হয়েছিল। একই বছর পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে বিদেশি শিক্ষার্থী বেশি ছিল ৭৮৩ জন।
গত ডিসেম্বরে প্রকাশিত বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) ৪৭তম বার্ষিক প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে।
প্রতিবেদনের তথ্যানুযায়ী বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ২০২০ সালে অধ্যয়নরত বিদেশি শিক্ষার্থী ছিল ১৫৫০ জন। ২০১৯ সালে ছিল ১৪৬৭ জন। আবার ২০২০ সালে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় বিদেশি শিক্ষার্থী ছিল ৭৬৭ জন।
বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন জানায়, প্রযুক্তির উন্নয়নের কারণে বিশ্বের নানা প্রান্ত থেকে বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোয় পড়তে উদ্বুদ্ধ হচ্ছেন বিদেশি শিক্ষার্থীরা। ডিজিটালাইজেশনের কারণে উচ্চশিক্ষার কোর্স কারিকুলাম, সিলেবাস ইত্যাদি দেখেই তারা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে আগ্রহ পাচ্ছেন বেশি। অনলাইনের মাধ্যমেও পড়ার সুযোগ পাচ্ছেন তারা।
প্রতিবেদনে জানানো হয়, ২০২০ সালে দেশের ৯৬টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ৩২টিতে বিদেশি শিক্ষার্থী ছিল। ২৬টি দেশের শিক্ষার্থী লেখাপড়া করছে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে। দেশগুলো হচ্ছে—ভারত, পাকিস্তান, শ্রীলংকা, নেপাল, ভুটান, মালদ্বীপ, চীন, জাপান, যুক্তরাষ্ট্র, ইয়েমেন, ফিলিস্তিন, গাম্বিয়া, মরক্কো, সাউথ কোরিয়া, কানাডা, মৌরিতানিয়া, তানজানিয়া, অস্ট্রিয়া, রোয়ান্ডা, জিবুতি, সোমালিয়া, ইথিওপিয়া, নাইজেরিয়া, আফগানিস্তান, সাউথ সুদান ও বাহরাইন।
প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, ২০২০ সালে দেশে করোনাভাইরাসের ব্যাপক প্রাদুর্ভাব সত্ত্বেও গত বছরের তুলনায় বিদেশি শিক্ষার্থী বেড়ে যাওয়ার প্রধান কারণ অনলাইন শিক্ষা ব্যবস্থার প্রসার। যার কারণে যুক্তরাষ্ট্র, জাপান, চীন, কানাডা থেকেও শিক্ষার্থীরা পড়তে এসেছিল এ দেশে।
ইউজিসির প্রতিবেদনে মন্তব্য করা হয়, বিদেশি শিক্ষার্থীরা বাংলাদেশের বিশ্ববিদ্যালয়ে লেখাপড়া করার কারণে বহির্বিশ্বে যেমন বাংলাদেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হচ্ছে, তেমনি বাড়ছে বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনও।
ইউজিসির সদস্য অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ চন্দ বলেন, ‘জবাবদিহি, দায়বদ্ধতা ও শৃঙ্খলার কারণে অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রমে এগিয়ে রয়েছে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো। শিক্ষার্থীরা ক্রেডিট-প্রতি টাকা পরিশোধ করছে। সেই অনুযায়ী ক্লাসও বুঝে নিচ্ছে। ডিজিটালাইজেশনের ক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়ে যারা কো-অর্ডিনেশন করছেন তারাও বেশ যত্নশীল।’
ড. বিশ্বজিৎ চন্দ আরও বলেন, ‘একাডেমিক ক্ষেত্রেও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়ে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় বেশি যত্নশীল। র্যাঙ্কিং নিয়ে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো যেভাবে কাজ করছে, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলো সেভাবে করছে না। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো অনলাইনেও আপডেট থাকে।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য অভ্যন্তরীণ র্যাঙ্কিং চালুর পরামর্শ ইউজিসিকে

বাংলাদেশের সব বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য অভ্যন্তরীণ র্যাঙ্কিং ব্যবস্থা প্রবর্তনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনকে (ইউজিসি) পরামর্শ দিয়েছেন ইনস্টিটিউট অব ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক ইঞ্জিনিয়ার্সের (আইইইই) প্রেসিডেন্ট অধ্যাপক ড. সাইফুর রহমান।
আজ মঙ্গলবার রাজধানীর আগারগাঁওয়ে ইউজিসি অডিটোরিয়ামে কমিশন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে এক মতবিনিময় সভায় বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত অধ্যাপক সাইফুর রহমান এ পরামর্শ দেন।
সাইফুর রহমান বলেন, বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ইউজিসি একটি স্ট্যান্ডার্ড র্যাঙ্কিং ব্যবস্থা চালু করতে পারে। কিউএস র্যাঙ্কিং, টাইমস র্যাঙ্কিং, সাংহাই র্যাঙ্কিংসহ বিভিন্ন র্যাঙ্কিংয়ের আদলে দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর জন্য র্যাঙ্কিং ব্যবস্থা প্রবর্তন করা যেতে পারে। র্যাঙ্কিংয়ে ভালো অবস্থানে থাকা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর জন্য আউটকাম বেজড ইনভেস্টমেন্ট সিস্টেম চালু করার জন্যও তিনি ইউজিসিকে পরামর্শ দেন।
বিশ্ববিদ্যালয়ে গবেষণায় চৌর্যবৃত্তি ঠেকাতে গবেষণা প্রতিবেদন জমা এবং বিভিন্ন স্থানে এটি উপস্থাপনার সময় অ্যান্টি-প্লেজারিজম সফটওয়্যার দিয়ে যাচাই করার প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করে শিক্ষকদের গুণগত গবেষণা পরিচালনা ও গবেষণায় নৈতিকতা বজায় রাখার বিষয়ে সজাগ থাকার অনুরোধ জানান এ অধ্যাপক।
বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য অভ্যন্তরীণ র্যাঙ্কিং ব্যবস্থা চালুর বিষয়ে ইউজিসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক কাজী শহীদুল্লাহ বলেন, ‘এটি খুবই ভালো একটি পরামর্শ। দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর জন্য অভ্যন্তরীণ র্যাঙ্কিং হতেই পারে।’
গবেষণায় চৌর্যবৃত্তির বিষয়ে ইউজিসি চেয়ারম্যান বলেন, ‘গবেষণায় চৌর্যবৃত্তি রোধ ও সার্টিফিকেট ভেরিফিকেশনের জন্য ইউজিসি কার্যকর উদ্যোগ হাতে নিয়েছে। ইউজিসি গুণগত গবেষণা ও দক্ষতানির্ভর শিক্ষাব্যবস্থা গড়তে আউটকাম বেজড এডুকেশন কারিকুলামের দিকে এখন বেশি নজর দিচ্ছে।’
সভায় ইন্ডাস্ট্রি-একাডেমিয়া সহযোগিতা বৃদ্ধি, বুদ্ধিবৃত্তিক আলোচনার জন্য প্ল্যাটফর্ম তৈরি, লৈঙ্গিক সমতা নিশ্চিত করা ও দক্ষ টেকনিশিয়ান তৈরির বিষয়ে আলোচনা হয়।
মন্তব্য