ঢাকা, মঙ্গলবার, ১৯ আগস্ট ২০২৫ ৪ ভাদ্র ১৪৩২
 
শিরোনাম

একসঙ্গে এইসএসসি পাস করলেন শ্বশুর ও পুত্রবধূ

নিজস্ব প্রতিবেদক
১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ১৭:৫৬
নিজস্ব প্রতিবেদক
একসঙ্গে এইসএসসি পাস করলেন শ্বশুর ও পুত্রবধূ

শিক্ষার যে কোনো বয়স নেই, তা সবার চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিলেন তিনি। ৪৮ বছর বয়সে একই সাথে এসএসসি পাশের ২৬ বছর পরে এইচএসসি পরীক্ষায় পাস করে সকলকে চমকে দিয়েছেন মো. শাহ আলম বেপারী। তিনি চাঁদপুর পৌর শহরের খালিশাঢুলী এলাকার বাসিন্দা।

উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০২২ সালের এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেন শাহ আলম বেপারী।

মো. শাহ আলম বেপারী চাঁদপুর পৌর খালিশাঢুলী এলাকার আব্দুল করিম বেপারীর ছেলে। তিনি ১৯৯৬ সালে বাবুরহাট উচ্চ বিদ্যালয় থেকে এসএসসি পাশ করেন। পরবর্তীতে তিনি কাজের খোঁজে ঢাকায় চলে যান। নিজের কর্মজীবনের এক পর্যায়ে তিনি বুঝতে পারেন শিক্ষাই আসল। এরই ধারাবাহিকতায় তিনি এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় সফলতার সাথে পাস করেছেন।

তিনি বলেন, ইচ্ছাশক্তি আর সহকর্মীদের উৎসাহে এসএসসি পাশের দীর্ঘ ২৪ বছর পর কলেজে ভর্তি হয়ে ২৬ বছর পর এইচএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে সক্ষম হয়েছি। এ অর্জনটা আমার পেশাগত জীবনে অনেক কাজে লাগবে। এই অর্জনের জন্য মহান সৃষ্টিকর্তার প্রতি কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।

এদিকে একই শিক্ষাবর্ষে চাঁদপুরের বাবুরহাট স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে তারই পুত্রবধূ সালমা আক্তারও এইচএসসি পরীক্ষা দিয়ে জিপিএ-৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছেন। এইচএসসিতে একই সঙ্গে শ্বশুর ও পুত্রবধূর সাফল্যে আনন্দে ভাসছে শাহ আলম বেপারীর পরিবার।

প্রাসঙ্গিক
    মন্তব্য

    এইচএসসি পাস করলেন জাতীয় নারী দলের তিন ফুটবলার

    নিজস্ব প্রতিবেদক
    ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ১৭:৩৩
    নিজস্ব প্রতিবেদক
    এইচএসসি পাস করলেন জাতীয় নারী দলের তিন ফুটবলার

    সদ্য প্রকাশিত উচ্চ মাধ্যমিক (এইচএসসি) পরীক্ষায় বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (বিকেএসপি) থেকে তিন নারী ফুটবলার রেহেনা, রিতু পর্না চাকমা, আঁখি খাতুন ও শামসুন্নাহার পাস করেছেন।

    জানা যায় এবারের উচ্চ মাধ্যমিক (এইচএসসি) পরীক্ষা দিয়েছিলেন নারী ফুটবল ক্যাম্পের চারজন। তারা হলেন- রেহেনা, রিতু পর্না চাকমা, আঁখি খাতুন ও শামসুন্নাহার। চার নারী ফুটবলারের মধ্যে শামসুন্নাহার ছাড়া বাকিরা পরীক্ষা দিয়েছিলেন বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (বিকেএসপি) থেকে। বুধবার প্রকাশিত হয়েছে এএইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফল। বাফুফে ক্যাম্পে থাকা চার নারী ফুটবলারই পরীক্ষায় পাস করেছেন।

    নারী ফুটবলের প্রধান কোচ গোলাম রব্বানী ছোটন জানিয়েছেন, চারজনের মধ্যে ৪.৫৮ পয়েন্ট পেয়ে পাস করেছেন রেহেনা। রিতু ও আঁখি পেয়েছেন ৪.৫০। শামসুন্নাহার পেয়েছেন ২.৫৮। ক্যাম্পের চার ফুটবলারের মধ্যে রিতু, আঁখি ও শামসুন্নাহার জাতীয় দলের খেলোয়াড়। রেহেনা খেলেন অনূর্ধ্ব-২০ দলে।

    সাধারণত নারী ফুটবলাররা বছরব্যাপীই বাফুফে ভবনের ক্যাম্পে থেকে অনুশীলন করেন। খেলা ও অনুশীলনের ফাঁকে ফাঁকে তারা লেখাপড়া করেন। খেলার ব্যস্ততার মাঝে পরীক্ষা দিয়ে পাস করে নিজেদের মেধার পরিচয়ও দিয়েছেন তারা।

    https://therisingcampus.com/%e0%a6%8f%e0%a6%87%e0%a6%9a%e0%a6%8f%e0%a6%b8%e0%a6%b8%e0%a6%bf%e0%a6%a4%e0%a7%87-%e0%a6%86%e0%a6%ac%e0%a6%a6%e0%a7%81%e0%a6%b2-%e0%a6%95%e0%a6%be%e0%a6%a6%e0%a6%bf%e0%a6%b0-%e0%a6%ae%e0%a7%8b/

    প্রাসঙ্গিক
      মন্তব্য

      মেডিকেলে ভর্তি আবেদন শুরু হচ্ছে সোমবার থেকে

      নিজস্ব প্রতিবেদক
      ১১ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ১৬:৫৪
      নিজস্ব প্রতিবেদক
      মেডিকেলে ভর্তি আবেদন শুরু হচ্ছে সোমবার থেকে

      ২০২২-২৩ সেশনের সরকারি ও বেসরকারি মেডিকেলের ভর্তি পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদপ্তর। আজ শনিবার গণমাধ্যমে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন অধিদপ্তরের পরিচালক (চিকিৎসা শিক্ষা) ডা. মুজতাহিদ মুহাম্মদ হোসেন।

      বিজ্ঞপ্তি অনুসারে আগামী সোমবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) অনলাইনে আবেদন শুরু হবে যা চলবে ২৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত।

      অধিদপ্তরের পরিচালক (চিকিৎসা শিক্ষা) ডা. মুজতাহিদ মুহাম্মদ হোসেন বলেন, ভর্তি পরীক্ষার আবেদন ১৩ থেকে ২৩ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে। অনলাইন আবেদনের ফি জমা দেওয়া যাবে যাবে ২৪ ফেব্রুয়ারি রাত ১১ টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত। প্রবেশ পত্র বিতরণ শুরু ৬ মার্চ, চলবে ৭ মার্চ পর্যন্ত। আগামী ১০ মার্চ সকাল ১০টায় ভর্তি পরীক্ষা শুরু হয়ে শেষ হবে বেলা ১১টায়।

      ২০২২-২৩ সেশনের ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক শিক্ষার্থীকে ২০২২ সালে এইচএসসি ও ২০২০ সালে এসএসসি অথবা ২০২১ সালে এইচএসসি ও ২০১৯ সালে এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। তবে শর্ত থাকে যে, এইচএসসি পরীক্ষায় পাসের পূর্ববর্তী দুই বছরের মধ্যে এসএসসি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। সবার জন্যে এইচএসসি পরীক্ষায় জীব বিজ্ঞানে ন্যূনতম গ্রেড পয়েন্ট ৪.০ না থাকলে আবেদন বাতিল বলে গণ্য হবে। লিখিত ভর্তি পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বর এবং এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষায় প্রাপ্ত নম্বরের যোগফলের ভিত্তিতে মেধা তালিকা প্রণয়ন করা হবে।

      এসএসসি পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ এবং এইচএসসি পরীক্ষায় জীব বিজ্ঞান, পদার্থ বিজ্ঞান ও রসায়নসহ উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা আবেদনের যোগ্য হবেন। দুটি পরীক্ষায় মোট জিপিএ কমপক্ষে ৯.০০ হতে হবে।

      উপজাতীয় ও পার্বত্য জেলার অ-উপজাতীয় প্রার্থীদের ক্ষেত্রে দুটি পরীক্ষায় মোট জিপিএ ৮.০০ হলেই হবে। তবে এককভাবে কোনো পরীক্ষায় জিপিএ ৩.৫০ এর কম হলে আবেদনের যোগ্য বলে বিবেচিত হবে না।

      এমবিবিএস ভর্তির জন্য অনলাইন ফরম পূরণের নিয়মাবলী ও ভর্তি সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্য স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের ওয়েবসাইট mefwddgmedghs ও dgme থেকে জানা যাবে।

      প্রাসঙ্গিক
        মন্তব্য

        জেএসসি-এসএসসির মতো এইচএসসিতেও বাজিমাত যমজ বোনের

        নিজস্ব প্রতিবেদক
        ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ১৬:২৫
        নিজস্ব প্রতিবেদক
        জেএসসি-এসএসসির মতো এইচএসসিতেও বাজিমাত যমজ বোনের

        জেএসসি ও এসএসসিতেও জিপিএ-৫ পেয়েছিল যমজ বোন আয়শা আক্তার জেরিন ও কানিজ ফাতেমা জেরিফা। এবারও সাফল্যের ধারাবাহিকতা ধরে রেখেছে সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ার যমজ বোন আয়শা আক্তার জেরিন ও কানিজ ফাতেমা জেরিফা। এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া বিজ্ঞান কলেজ থেকে তারা দুজনেই জিপিএ ৫ পেয়েছে।

        আজ বুধবার (৮ ফেব্রুয়ারি) উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার ঘোষিত ফলাফলে এ তথ্য জানা যায়। জেরিন ও জেরিফা উল্লাপাড়া উপজেলার আমডাঙ্গা গ্রামের বাসিন্দা ব্যবসায়ী কাইয়ুম হোসেন জুয়েল ও রুমা পারভীন দম্পতির মেয়ে।

        বাবা কাইয়ুম হোসেন জুয়েল বলেন, মেয়েদের লেখাপড়ার সুবিধার্থে তারা উল্লাপাড়া পৌরশহরের ঝিকিড়া মহল্লায় বাসা ভাড়া নিয়ে থাকেন। মেয়ে দুটি তার জন্মের পর থেকে পরিবার ও লেখাপাড়ার সব কর্মকাণ্ড একই সঙ্গে করে থাকে। তাদের চিন্তা চেতনা, প্রত্যাশা ও জীবনের উদ্দেশ্যও এক। তিনি ব্যবসার কাজে বেশি সময় ব্যস্ত থাকেন। মেয়েদের লেখাপড়ার পেছনে সব কৃতিত্বের দাবিদার তাদের মা। মেয়েদের দিকে খুব বেশি নজর দিতে পারেন না।

        তিনি বলেন, যমজ দু’জনে একসঙ্গেই একই দিনে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি হয়েছিল। এরপর থেকেই তাদের পড়ালেখার যাত্রা শুরু। এবারের এইচএসসি পরীক্ষার এ সুন্দর ফলাফলে এলাকাবাসী যেমন খুশি হয়েছেন পাশাপাশি আনন্দ প্রকাশ করেছেন বিজ্ঞান কলেজের শিক্ষকরাও। তারা দুজনেই চিকিৎসক হয়ে দেশের সেবায় নিয়োজিত হতে চায়। জেরিন ও জেরিফা বর্তমানে রাজশাহীতে মেডিকেল কোচিং করছে।

        উল্লাপাড়া বিজ্ঞান কলেজের অধ্যক্ষ আশরাফুল ইসলাম জানান, দুই বোনের অদ্ভুত মিল। কথা বার্তা, চাল চলন, ক্লাসে বসা, প্রশ্নের উত্তর প্রদান সবই একই রকম। তারা আমাদের কলেজের গর্ব। আমরা সবাই ওদের সুন্দর ফলাফলের জন্য খুশি। দুই বোনের উচ্চ শিক্ষার স্বপ্ন পূরণে শিক্ষকদের অনেক দোয়া রয়েছে।

        জেরিন ও জেরিফার প্রতিবেশী চিকিৎসক সুকুমার সুর রায় জানান, চোখের সামনে ওরা বড় হয়েছে। ওদের স্বভাব চরিত্র, আচার আচারণ, সৌজন্য বোধ অনুকরণীয়। আমরা ওদের ভবিষ্যৎ সাফল্য কামনা করি। ওদের ভালো ফলাফলে এলাকাবাসী আনন্দিত।

        প্রাসঙ্গিক
          মন্তব্য

          মায়ের মুখে শুনে পড়াশোনা করে জিপিএ-৫ পেলেন দৃষ্টিহীন তাসপি

          নিজস্ব প্রতিবেদক
          ৯ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ২০:৩৮
          নিজস্ব প্রতিবেদক
          মায়ের মুখে শুনে পড়াশোনা করে জিপিএ-৫ পেলেন দৃষ্টিহীন তাসপি

          জন্ম থেকেই দু চোখে আলো নেই রিজওয়ান ইসমাম তাসপির। জন্ম থেকে দৃষ্টিহীন হয়েও মায়ের মুখে শুনে শুনে পড়াশোনা করে এবার এইচএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছেন তিনি। তাসপি নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের সরকারি মুজিব কলেজর মানবিক বিভাগ থেকে এমন কৃতিত্ব অর্জণ করেন। পড়াশোনা শেষ করে শিক্ষক হতে চান তাসপি।

          রিজওয়ান ইসমাম তাসপি নোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জের বসুরহাট পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ডের রেহান আলী চৌধুরী এলাকার মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া ও শাহনাজ পারভিন দম্পতির একমাত্র ছেলে।

          পদ্ধতিগত জটিলতার কারণে পড়ালেখায় নানা প্রতিবন্ধকতা ছিল তার। অন্যদের তুলনায় তাকে দেরিতে পড়ালেখা শুরু করতে হয়। আট বছর বয়সে পড়ালেখা শুরু করেন তাসপি। তবে সব প্রতিবন্ধকতা কাটিয়ে মায়ের কাছ থেকে পড়া শুনে শুনে এবার এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেন তিনি। জিপিএ-৫ পেয়েছেন তাসপি।

          পড়াশোনার ক্ষেত্রে তাসপির একমাত্র সঙ্গী তার মা শাহনাজ পারভিন। তিনি বই পড়ে শোনান, ছেলে তা শুনে মুখস্ত করেন। কখনও কখনও তিনি বই পড়ে রেকর্ড করে রাখতেন যা পরবর্তীতে শুনে মুখস্ত করতেন তাসপি।

          তাসপির মা শাহনাজ পারভিন উত্তর চরকাঁকড়া প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষিকা। তিনি  বলেন, আমার ছেলের অন্যদের মতো না। তাই তার জন্য অনেক সময় ব্যয় করতে হয়েছে। সে প্রচণ্ড মেধাবী ফলে কোনো পড়া একবার শুনলে তার মুখস্ত হয়ে যেত। সে জেএসসি পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছি। এসএসসি পরীক্ষায় গণিতে সঠিকভাবে শ্রুতিলেখক না পাওয়ায় জিপিএ-৫ পায়নি। তবুও এসএসসিতে সে জিপিএ ৪ দশমিক ৭২ পেয়েছে। এবার এইচএসসিতে সরকারি মুজিব কলেজের মানবিক বিভাগ থেকে জিপিএ-৫ পেয়েছি।

          শাহনাজ পারভিন আরও বলেন,  আমার একমাত্র ছেলে তাসপি। আরেকটা মেয়ে আছে। আমার হাত ধরে তাসপি স্কুলে যাতায়াত করতো। তার বাবা চট্রগ্রামের সরকারি পোস্ট অফিসে চাকরি করেন। ফলে আমার কাছেই তাসপির বেড়ে ওঠা। তার বন্ধুরা ছিল খুব আন্তরিক। তারাও অনেক সহযোগিতা করেছে। তাসপির স্বপ্ন পড়াশোনা শেষ করে শিক্ষকতা পেশায় যুক্ত হওয়া। আমার সন্তানের জন্য দোয়া করবেন।

          তাসপির বাবা মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া বলেন, আমার সন্তানের ফলাফলে আমি খুব খুশী। যারা তার পড়াশোনার পেছনে ভূমিকা রেখেছেন তাদের প্রতি আমি কৃতজ্ঞ। সে যেন মানুষের মতো মানুষ হতে পারে সেই দোয়া করবেন।

          প্রাসঙ্গিক
            মন্তব্য
            সর্বশেষ সংবাদ
              সর্বাধিক পঠিত