ঢাকা, সোমবার, ১১ আগস্ট ২০২৫ ২৭ শ্রাবণ ১৪৩২
 
শিরোনাম

দেশ গড়তে বিএনপিই প্রথম আড়াই বছর আগে সংস্কার প্রস্তাব তুলে ধরেছে: তারেক রহমান

নিজস্ব প্রতিবেদক
১০ আগস্ট, ২০২৫ ২০:৫
নিজস্ব প্রতিবেদক
দেশ গড়তে বিএনপিই প্রথম আড়াই বছর আগে সংস্কার প্রস্তাব তুলে ধরেছে: তারেক রহমান

দেশ গড়তে বিএনপিই প্রথম আড়াই বছর আগে সংস্কার প্রস্তাব তুলে ধরেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। 


রবিবার (১০ আগস্ট) বিকেলে প্রায় ১৬ বছর পর রাজশাহী মহানগর বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।


এসময় সংস্কার প্রস্তাবনার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আড়াই বছর আগে স্বৈরাচার সরকারের আমলেই আমরা বাংলাদেশের মানুষের সামনে ৩১ দফা উপস্থাপন করেছিলাম। সেই ৩১ দফার মাধ্যমে আমরা বিভিন্ন সংস্কার কর্মসূচি দিয়েছিলাম। বর্তমান সময়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সংস্কার কমিশন গঠন করেছে। বর্তমানে সংস্কারের জন্য যেসব আলোচনায় আসছে, অধিকাংশ সংস্কার প্রস্তাব বিএনপি আড়াই বছর আগেই জাতির সামনে ঘোষণা করেছিল। কারণ, আমরা বিশ্বাস করি এই দেশকে যদি এগিয়ে নিতে হয় তাহলে কতগুলো ব্যাপারে রাষ্ট্রের সংস্কার করতে হবে। আর সেই জন্য অন্য কেউ চিন্তা করার আগেই বিএনপি আড়াই বছর আগে সংস্কার প্রস্তাব উপস্থাপন করেছিলাম।’


তিনি আরো বলেন, ‘মানুষ এখন বিশ্বাস করে একমাত্র বিএনপির পক্ষেই সম্ভব এই দেশকে ধীরে ধীরে গড়ে তোলা। দেশের অধিকাংশ মানুষ বিএনপির দিকে তাকিয়ে আছে। কিন্তু এই চ্যালেঞ্জগুলো যদি মোকাবিলা করতে হয়, তাহলে প্রথমে আমাদের ঐক্যবদ্ধ হতে হবে। আমরা যদি ঐক্যবদ্ধ না থাকি, তাহলে ভবিষ্যতে চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করতে পারব না। জনগণের বিশ্বাস ও আস্থা ধরে রাখার দায়িত্ব আমাদের। তাই সকলের প্রতি তিনি ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান জানান।


উল্লেখ্য রাজশাহী মহানগর বিএনপির সর্বশেষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০০৯ সালে। সেখানে মিজানুর রহমান মিনু সভাপতি ও শফিকুল হক মিলন সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছিলেন। পরবর্তীতে এই কমিটি ২০১৬ সাল পর্যন্ত দায়িত্বে ছিল। এর পর আর কোনো সম্মেলন ও কাউন্সিল করার সুযোগ পায়নি দলটি।


/মুজাহিদুল ইসলাম 



প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

আগামী নির্বাচনে অধিকাংশ জনগণের সমর্থন বিএনপি পাবে: তারেক রহমান

ক্যাম্পাস প্রতিনিধি
১০ আগস্ট, ২০২৫ ১৯:৪৮
ক্যাম্পাস প্রতিনিধি
আগামী নির্বাচনে অধিকাংশ জনগণের সমর্থন বিএনপি পাবে: তারেক রহমান

‘আগামী নির্বাচনে দেশের অধিকাংশ জনগণের সমর্থন ধানের শীষ তথা বিএনপি পাবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তবে এরপরে দেশ গড়তে অনেক চ্যালেঞ্জ রয়েছে।’


রবিবার (১০ আগস্ট) বিকেলে প্রায় ১৬ বছর পর রাজশাহী মহানগর বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। তিনি বলেন, সামনে অনেকগুলো চ্যালেঞ্জ আছে। আগামী নির্বাচনে আমরা সরকার গঠনে সক্ষম হলে আমাদেরকে দেশকে গড়তে হবে। স্বৈরাচার তাদের নিজেদের স্বার্থে শিক্ষা, বিচার, আইনশৃঙ্খলা, অর্থনৈতিক, স্বাস্থ্যব্যবস্থা ধ্বংস করে দিয়েছে। আগামী নির্বাচনে আমরা জনগণের সমর্থন নিয়ে সরকার গঠন করলে আমাদের এই চ্যালেঞ্জগুলো মোকাবিলা করতে হবে।’


সংস্কার প্রস্তাবনার বিষয়ে তিনি বলেন, ‘আড়াই বছর আগে স্বৈরাচার সরকারের আমলেই আমরা বাংলাদেশের মানুষের সামনে ৩১ দফা উপস্থাপন করেছিলাম। সেই ৩১ দফার মাধ্যমে আমরা বিভিন্ন সংস্কার কর্মসূচি দিয়েছিলাম। বর্তমান সময়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সংস্কার কমিশন গঠন করেছে। বর্তমানে সংস্কারের জন্য যেসব আলোচনায় আসছে, অধিকাংশ সংস্কার প্রস্তাব বিএনপি আড়াই বছর আগেই জাতির সামনে ঘোষণা করেছিল। কারণ, আমরা বিশ্বাস করি এই দেশকে যদি এগিয়ে নিতে হয় তাহলে কতগুলো ব্যাপারে রাষ্ট্রের সংস্কার করতে হবে। আর সেই জন্য অন্য কেউ চিন্তা করার আগেই বিএনপি আড়াই বছর আগে সংস্কার প্রস্তাব উপস্থাপন করেছিলাম।’


উল্লেখ্য রাজশাহী মহানগর বিএনপির সর্বশেষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছিল ২০০৯ সালে। সেখানে মিজানুর রহমান মিনু সভাপতি ও শফিকুল হক মিলন সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছিলেন। পরবর্তীতে এই কমিটি ২০১৬ সাল পর্যন্ত দায়িত্বে ছিল। এর পর আর কোনো সম্মেলন ও কাউন্সিল করার সুযোগ পায়নি দলটি।


/মুজাহিদুল ইসলাম 


মন্তব্য

শিবিরের ‘মানুষ তৈরির প্রজেক্ট’ ও রাজনীতি নিয়ে যা বললেন সভাপতি

অনলাইন ডেস্ক
১০ আগস্ট, ২০২৫ ১৬:৫২
অনলাইন ডেস্ক
শিবিরের ‘মানুষ তৈরির প্রজেক্ট’ ও রাজনীতি নিয়ে যা বললেন সভাপতি
ছাত্রশিবির সভাপতি জাহিদুল ইসলাম। ছবি: সংগৃহীত

বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কার্যক্রমকে ‘মানুষ তৈরির প্রজেক্ট’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন সংগঠনটির সভাপতি জাহিদুল ইসলাম।একই সঙ্গে তিনি বলেছেন, ‘কেউ যদি মানুষ তৈরির এই প্রজেক্টকে রাজনৈতিক সংজ্ঞায়ন করে, তবে হ্যা, এটাই আমাদের রাজনীতি’।


রোববার (১০ আগস্ট) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে নিজের ভেরিফায়েড পেজে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এসব কথা বলেন।


জাহিদুল ইসলাম বলেন, ‘ছাত্রশিবিরের সব কার্যক্রমের সর্বোচ্চ ৫-১০ শতাংশ প্রচলিত ধারার রাজনীতির সঙ্গে মিল আছে। বাকি ৯০ শতাংশ কাজই হচ্ছে ব্যক্তি গঠন। এই পলিসি একজন শিক্ষার্থীকে একাডেমিক যোগ্যতার পাশাপাশি দক্ষতা (হার্ড ও সফট স্কিল) এবং নৈতিক মান অর্জনে সহায়তা করে’। 


শিবির সভাপতির ভাষায়, ‘আমাদের কনসেপ্ট হলো ছাত্রশিবির মানে শুধু ভালো ছাত্রই হবে না। পাশাপাশি পরিবার, আত্মীয়, প্রতিবেশী, বন্ধু, সমাজ ও নিজ কমিউনিটিতে ভালো মানুষ হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করবে’।


‘কেউ যদি মানুষ তৈরির এই প্রজেক্টকে রাজনৈতিক সংজ্ঞায়ন করে, তবে হ্যাঁ, এটাই আমাদের রাজনীতি’।


প্রাসঙ্গিক
    মন্তব্য

    অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে: মির্জা ফখরুল

    অনলাইন ডেস্ক
    ১০ আগস্ট, ২০২৫ ১৫:৪০
    অনলাইন ডেস্ক
    অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টাদের সততার ওপর পূর্ণ আস্থা রয়েছে: মির্জা ফখরুল

    অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টাদের সততার ওপরের পূর্ণ আস্থা প্রকাশ করেছেন বিএনপি বলে মন্তব্য করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। শনিবার (৯ আগস্ট) রাতে গণমাধ্যমকে দেওয়া এক বিবৃতিতে দলের পক্ষে তিনি এই অভিমত ব্যক্ত করেন।


    মির্জা ফখরুল বলেন, আজকে একটি পত্রিকায় একজন সাবেক সচিবকে (নাম উল্লেখ না করে) কোট করে একটি রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে যে, উনি বলেছেন, আটজন উপদেষ্টা নাকি করাপশনের সঙ্গে জড়িত, এই ধরনের একটা রিপোর্ট বেরিয়েছে। আমি বলতে চাই, হুইচ ইজ নট আওয়ার্স। এটার সঙ্গে আমাদের (বিএনপি) কোনো সম্পর্ক নেই। আমরা প্রধান উপদেষ্টাসহ এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সকল উপদেষ্টাকে অত্যন্ত সম্মান করি এবং তাদের ওপরে আস্থা, তাদের ইনটিগ্রেটির ওপরে আমরা আস্থা রাখি।


    কয়েকটি পত্রিকায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার একান্ত সচিব এবিএম আবদুস সাত্তারের বরাত দিয়ে ৮ উপদেষ্টা নিয়ে বক্তব্য এসেছে। এই বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে বিএনপির মহাসচিব বলেন, ‘আমি শুনেছি, একজন সাবেক সচিব, যদি উনি এই ধরনের কথা বলে থাকেন- সেটা ওনার ব্যক্তিগত ব্যাপার। এটার সঙ্গে বিএনপির কোনো সম্পর্ক নেই। আমি স্পষ্টভাষায় বলতে চাই, ওই বক্তব্যের দায় সম্পূর্ণভাবে ওনার নিজের। দলের সঙ্গে এর কোনো সম্পর্ক নেই।’

    এর আগে, শুক্রবার রাজধানীর বিয়াম মিলনায়তনে বাংলাদেশ অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ অ্যাসোসিয়েশনের এক সেমিনারে অফিসার্স ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও বৈষম্যবিরোধী কর্মচারী ঐক্য ফোরামের সভাপতি এবিএম আবদুস সাত্তার বলেন, জুলাই আন্দোলনের রক্তের ওপর দিয়ে চেয়ারে বসা অন্তত ৮ জন উপদেষ্টার দুর্নীতির প্রমাণ গোয়েন্দা সংস্থার কাছে রয়েছে, কিন্তু ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না।


    উদাহরণ দিয়ে তিনি বলেন, একজন উপদেষ্টার এপিএসের অ্যাকাউন্টে ২০০ কোটি টাকা পাওয়া গেছে, তবু ব্যবস্থা হয়নি। তিনি প্রশ্ন তোলেন, নূরজাহান বেগমের মতো ব্যক্তির কি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় চালানো উচিত? কিংবা অভিজ্ঞতা ছাড়াই স্থানীয় সরকার ও যুব ও ক্রীড়া-এই দুটি গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয় পরিচালনার দায়িত্ব দেওয়া যৌক্তিক কি না?

    প্রাসঙ্গিক
      মন্তব্য

      সরি না বললে তুষারের ভিডিও ছেড়ে দেওয়ার হুমকি নীলা ইস্রাফিলের

      অনলাইন ডেস্ক
      ১০ আগস্ট, ২০২৫ ১৫:৩৬
      অনলাইন ডেস্ক
      সরি না বললে তুষারের ভিডিও ছেড়ে দেওয়ার হুমকি নীলা ইস্রাফিলের

      জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষারের ‘গোপন ভিডিও’ সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়েছেন দলটির সাবেক নেত্রী নীলা ইস্রাফিল।


      শনিবার (৯ আগস্ট) রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক আইডিতে লাইভে এসে তিনি এ হুমকি দেন।


      নীলা বলেন, আমি বারবার বলছি- যদি আমি আন্তরিক ক্ষমা বা অনুশোচনা প্রকাশ না পাই, তাহলে আমি তুষারের নগ্ন ভিডিওটি জনসমক্ষে প্রকাশ করতে বাধ্য হবো।

      এনসিপির সাবেক এই নেত্রী বলেন, তুষার ও এনসিপির যারা আমাকে নিয়ে নোংরা খেলায় মেতে উঠেছে, তাদের উদ্দেশে আমি বলতে চাই- ‘আপনারা যদি মিথ্যা প্রচারণা থেকে বিরত না থাকেন, তাহলে আমি বাধ্য হবো- তুষার আমার সাথে নেপালে বসে যেসব ভিডিও আমাকে পাঠিয়েছে, যেসব নগ্ন জিনিস আমার কাছে আছে, সেগুলো আমি প্রকাশ করতে বাধ্য হবো। তখন কোথায় গিয়ে আপনারা প্রিটেন্ড (মিথ্যা নালিশ) করবেন আমি কিন্তু জানি না। আমি ওয়ার্ন (সতর্ক) করছি- তুষার যেন জনসম্মুখে আমাকে সরি বলে। এই যে যা কিছু আমি প্রকাশ করছি- সেগুলো কিন্তু বানোয়াট কিছু না’।



      এর আগে, ফেসবুকে এক পোস্টে নীলা জানান, ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে ভর্তি থাকা অবস্থায় তার অনুমতি ছাড়াই ভর্তি ফরমে স্বামীর নামের জায়গায় সারোয়ার তুষারের নাম বসানো হয়। এ ঘটনাকে জালিয়াতি ও মানবাধিকার লঙ্ঘন বলে দাবি করেন তিনি।

      নিজের ফেসবুক পোস্টে রোগীর একটি ভর্তি ফরম যুক্ত করে নীলা লেখেন, ‌‌‘ওই দিন আমি ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি ছিলাম, সম্পূর্ণ অজ্ঞান অবস্থায়। আমার নিজের নাম, পরিচয়, জীবনের সিদ্ধান্ত— সবকিছুর ওপর তখন আমার কোনো নিয়ন্ত্রণ ছিল না। আর ঠিক সেই সুযোগেই সারোয়ার তুষার আমার স্বামীর নামের জায়গায় নিজের নাম বসিয়ে দিয়েছে। এটা কোনো ভুল নয়, এটা আইনগতভাবে জালিয়াতি।’

      তিনি উল্লেখ করেন, ‘বাংলাদেশ দণ্ডবিধির ৪৬৮ ও ৪৭১ ধারায় প্রমাণ হিসেবে ব্যবহারযোগ্য নথিতে মিথ্যা তথ্য প্রদান ও তা ব্যবহার করা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। এছাড়া তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি আইন অনুযায়ী অনুমতি ছাড়া কারো ব্যক্তিগত তথ্য পরিবর্তন করাও অপরাধ।’

      নীলা বলেন, ‘আমার অনুমতি ছাড়া আমার পারিবারিক পরিচয় বিকৃত করা মানে শুধু আমার সামাজিক সম্মানকে আঘাত করা নয়, এটি আমার মানবাধিকার লঙ্ঘন। ইউডিএইচআর-এর ধারা ৩, ৫, ১২ ও ২২ অনুযায়ী আমার ব্যক্তিগত মর্যাদা, গোপনীয়তা এবং আইনি নিরাপত্তার অধিকার ক্ষুণ্ণ হয়েছে। হাসপাতালের নথিতে এই ভুয়া তথ্য ভবিষ্যতে আমার বিরুদ্ধে ব্যবহার হতে পারে, যা আমার সামাজিক ও আইনগত নিরাপত্তাকে হুমকির মুখে ফেলতে পারে।’

      ঘটনার তীব্র প্রতিবাদ জানিয়ে তিনি দাবি করেন, ‘অবিলম্বে ঘটনার তদন্ত করা। দায়ী ব্যক্তির বিরুদ্ধে আইনের সর্বোচ্চ ব্যবস্থা নেওয়া। তার প্রকৃত তথ্য পুনঃস্থাপন করা। রোগীর অসহায় অবস্থার সুযোগ নিয়ে যারা এমন অপরাধ করে, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর আইন প্রয়োগ করা। এটা শুধু আমার লড়াই নয়, এটা প্রতিটি মানুষের নিজের পরিচয়, মর্যাদা এবং অধিকারের জন্য লড়াই’।


      প্রাসঙ্গিক
        মন্তব্য
        সর্বশেষ সংবাদ
          সর্বাধিক পঠিত