ঢাকা, মঙ্গলবার, ১২ আগস্ট ২০২৫ ২৮ শ্রাবণ ১৪৩২
 
শিরোনাম

হুমকি-ধামকি দিচ্ছে মাইলস্টোন প্রশাসন, অভিযোগ নিহতদের পরিবারের

অনলাইন ডেস্ক
১২ আগস্ট, ২০২৫ ১৩:৩২
অনলাইন ডেস্ক
হুমকি-ধামকি দিচ্ছে মাইলস্টোন প্রশাসন, অভিযোগ নিহতদের পরিবারের

মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান দুর্ঘটনায় নিহত ও আহতদের পরিবারের সদস্যরা বিচার, ক্ষতিপূরণ এবং দেশের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কোচিং ব্যবসা বন্ধসহ ৮ দফা দাবিতে কাফন মিছিল ও মানববন্ধন কর্মসূচি পালন করেছেন। তারা অভিযোগ করেছেন, এ ঘটনায় যেন কোনো কর্মসূচি পালন করা না হয় সে বিষয়ে সতর্ক করে মাইলস্টোন কলেজ কর্তৃপক্ষ ও শিক্ষকরা বিভিন্ন হুমকি দিচ্ছেন।


মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) উত্তরার দিয়াবাড়ি গোল চত্বরে অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে এমন অভিযোগ করা হয়েছে। 


এ সময় পরিবারের সদস্যদের পক্ষ থেকে ৮ দফা দাবি তুলে ধরেন নিহত ফাতেমার মামা লিয়ন মীর। দাবিগুলো হলো— দুর্ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার নিশ্চিত করা, সারা দেশে মাইলস্টোনসহ সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের কোচিং বাণিজ্য বন্ধ করা, সরকারের পক্ষ থেকে প্রতিটি নিহত শিক্ষার্থীর জন্য ৫ কোটি টাকা এবং প্রতিটি আহত শিক্ষার্থীর জন্য ১ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ দেওয়া। পাশাপাশি স্কুলের পক্ষ থেকেও প্রতিটি নিহতের পরিবারকে ২ কোটি টাকা এবং আহতদের ১ কোটি টাকা করে দেওয়ার দাবি জানানো হয়েছে।


এছাড়া রানওয়ে থেকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের স্থান পরিবর্তন অথবা রানওয়ের অবস্থান পরিবর্তন, কোচিং ব্যবসার মূল হোতা হিসেবে অভিযুক্ত প্রধান শিক্ষিকা খাদিজাকে ৭২ ঘণ্টার মধ্যে অপসারণ ও সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে বিচার, স্কুলের সিসি ক্যামেরার ফুটেজ পরিবারের কাছে প্রদর্শন এবং বিমান বাহিনীর প্রশিক্ষণ ব্যবস্থা জনহীন এলাকায় সরিয়ে নেওয়ার দাবিও উত্থাপন করেছেন পরিবারগুলো।


মানববন্ধনে নিহত শিক্ষার্থী ফাতেমার মামা লিয়ন মীর অভিযোগ করেন, অভিভাবকদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করা হচ্ছে এবং হুমকি-ধামকি দেওয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, শিক্ষকদের আচরণে আমরা ক্ষুব্ধ। আমরা চাই এই ঘটনার জন্য দায়ীদের শাস্তি হোক।


এ সময় তার সঙ্গে আরও অনেক অভিভাবক ছিলেন, যারা সবাই শিক্ষকদের আচরণের বিষয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেন।


নিহত রাইসা মনির মা মীম আক্তার বলেন, আমার মেয়েটা তো আর ফিরে আসবে না। কিন্তু অন্তত যেন আর কোনো মা তার সন্তানকে এভাবে হারাতে না হয়, সেই ব্যবস্থা করতে হবে। এই দুর্ঘটনার জন্য যারা দায়ী, তাদের বিচার না হলে আমরা কোথায় যাব? বাচ্চাকে স্কুলে পাঠিয়েছিলাম পড়াশোনা শেখার জন্য, লাশ হয়ে ঘরে আসবে তা ভাবিনি। এই ব্যথা সারাজীবন বয়ে বেড়াতে হবে।


আব্দুল মান্নান নামের আরেক অভিভাবক ক্ষোভ নিয়ে বলেন, এটা শুধু দুর্ঘটনা নয়, অবহেলার ফল। স্কুলের লোকজন আমাদের সঙ্গে এমন আচরণ করছে যেন আমরা দোষী। আমাদের চোখে ধুলো দেওয়ার চেষ্টা করছে তারা। আমার ঘর এখন শুনশান। বইয়ের ব্যাগ, স্কুল ড্রেস সব যেমন ছিল তেমন আছে, কিন্তু ও নেই। যে ভুলে আমার বাচ্চা চলে গেছে, সেই ভুল যেন আর না হয়।


অন্যদিকে, নিহত ও আহতদের পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে, ঘোষিত ৮ দফা দাবি বাস্তবায়নে ৭২ ঘণ্টার আল্টিমেটাম দেওয়া হয়েছে। সময়সীমার মধ্যে দাবিগুলো পূরণ না হলে আরও বৃহত্তর আন্দোলনের হুঁশিয়ারিও দেন তারা।


মন্তব্য

প্রধান উপদেষ্টার সম্মানে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর মধ্যাহ্নভোজ

অনলাইন ডেস্ক
১২ আগস্ট, ২০২৫ ১৩:২৬
অনলাইন ডেস্ক
প্রধান উপদেষ্টার সম্মানে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর মধ্যাহ্নভোজ

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস মালয়েশিয়া সফরের দ্বিতীয় দিনে মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) কুয়ালালামপুরের পুত্রজায়ায় দেশটির প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিমের বাসভবনে মধ্যাহ্নভোজে অংশ নেন।


প্রধান উপদেষ্টার সম্মানে আনোয়ার ইব্রাহিম এই মধ্যাহ্নভোজের আয়োজন করেন।


মালয়েশিয়ার মন্ত্রিপরিষদের সদস্য এবং প্রধান উপদেষ্টার সফরসঙ্গীরা মধ্যহ্নভোজে যোগ দেন।


এসময় প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূস এবং প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম স্থানীয় শিল্পীদের পরিবেশনায় একটি বর্ণাঢ্য সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপভোগ করেন।


এর আগে, অধ্যাপক ইউনূস প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে পৌঁছালে স্কুলের শিক্ষার্থীরা তাকে অভিবাদন জানান।


প্রাসঙ্গিক
    মন্তব্য

    ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়লো জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ

    অনলাইন ডেস্ক
    ১২ আগস্ট, ২০২৫ ১৩:১৯
    অনলাইন ডেস্ক
    ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়লো জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ

    জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ ১৫ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বাড়িয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। সোমবার রাতে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।


    এর আগে গত ১২ ফেব্রুয়ারি প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে সাত সদস্যের জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়। সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজকে এই কমিশনের সহ-সভাপতি করা হয়।


    প্রতিবেদন দাখিলের জন্য কমিশনকে ছয় মাস সময় দেয়া হয়। সেই সময় শেষ হওয়ার তারিখ ছিল আগামী ১৫ আগস্ট। তার আগেই আরও এক মাস সময় বাড়াল সরকার।


    ঐকমত্য কমিশনের সদস্য হিসেবে রয়েছেন- জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন প্রধান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী, পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রধান সফররাজ হোসেন, নির্বাচনব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের প্রধান বদিউল আলম মজুমদার, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের প্রধান বিচারপতি এমদাদুল হক এবং দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রধান ড. ইফতেখারুজ্জামান।

    মন্তব্য

    মালয়েশিয়ার ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগ করার আহ্বান ড. ইউনূসের

    অনলাইন ডেস্ক
    ১২ আগস্ট, ২০২৫ ১৩:১০
    অনলাইন ডেস্ক
    মালয়েশিয়ার ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগ করার আহ্বান ড. ইউনূসের

    অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহীমের দ্বিপক্ষীয় বৈঠক অনুষ্ঠত হয়েছে। মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) স্থানীয় সময় সকাল ১০টার দিকে বৈঠকে অনুষ্ঠিত হয়।


    বৈঠক শেষে যৌথ ব্রিফিংয়ে ড. মুহাম্মদ ইউনূস তরুণদের শিক্ষা ও কর্মসংস্থনের সুয়োগ করে দেয়ার জন্য মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান। এসময় মালয়েশিয়ার ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগ করার আহ্বান জানান তিনি।


    ড. ইউনূস বলেন, মধ্য ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত বাংলাদেশ। অর্থনীতিসহ সব বিষয়ে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করা হচ্ছে।


    প্রধান উপদেষ্টা বলেন, রোহিঙ্গা আমাদের জন্য বড় সংকট। এ সংকট সমাধানে অ্যাসোসিয়েশন অব সাউথইস্ট এশিয়ান নেশনসের (আসিয়ান) সাহায্য চাই।


    এর আগে স্থানীয় সময় সকাল ১০টায় মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠক করেন প্রধান উপদেষ্টা। বৈঠকে বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়ার মধ্যে পাঁচটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়েছে।


    বৈঠকে বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়া পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট বিনিময় সই হয়েছে। প্রথম নোট বিনিময়টি হয় উচ্চশিক্ষা খাতে সহযোগিতার ওপর। এতে স্বাক্ষর করেন মালয়েশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী দাতো সেরি উতামা হাজি মোহাম্মদ বিন হাজি হাসান এবং বাংলাদেশের প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানবিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।


    দ্বিতীয় নোট বিনিময়টি কূটনীতিকদের প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত। এতে স্বাক্ষর করেন মালয়েশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন হাজি হাসান এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।


    তৃতীয় নোট বিনিময়টি হালাল ইকোসিস্টেমে সহযোগিতা বিষয়ে। এতে স্বাক্ষর করেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের উপমন্ত্রী সেনেটর ড. জুলকিফলি বিন হাসান এবং বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন।


    পাঁচটি সমঝোতা স্মারকের প্রথমটি প্রতিরক্ষা সহযোগিতা নিয়ে। এতে স্বাক্ষর করেন মালয়েশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী দাতো সেরি মোহাম্মদ খালেদ বিন নরদিন এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।


    প্রাসঙ্গিক
      মন্তব্য

      বাংলাদেশ-মালয়েশিয়ার মধ্যে ৫ সমঝোতা ও ৩ নোট বিনিময় সই

      অনলাইন ডেস্ক
      ১২ আগস্ট, ২০২৫ ১২:১৬
      অনলাইন ডেস্ক
      বাংলাদেশ-মালয়েশিয়ার মধ্যে ৫ সমঝোতা ও ৩ নোট বিনিময় সই

      বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়া পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) এবং তিনটি নোট বিনিময় সই হয়েছে। মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের মালয়েশিয়া সফরের প্রথম দিন পুত্রজায়ায় এসব চুক্তি সই হয়।


      প্রথম নোট বিনিময়টি হয় উচ্চশিক্ষা খাতে সহযোগিতার ওপর। এতে স্বাক্ষর করেন মালয়েশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী দাতো সেরি উতামা হাজি মোহাম্মদ বিন হাজি হাসান এবং বাংলাদেশের প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থানবিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুল।


      দ্বিতীয় নোট বিনিময়টি কূটনীতিকদের প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত। এতে স্বাক্ষর করেন মালয়েশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন হাজি হাসান এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।


      তৃতীয় নোট বিনিময়টি হালাল ইকোসিস্টেমে সহযোগিতা বিষয়ে। এতে স্বাক্ষর করেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী কার্যালয়ের উপমন্ত্রী সেনেটর ড. জুলকিফলি বিন হাসান এবং বাংলাদেশ বিনিয়োগ উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (বিডা) নির্বাহী চেয়ারম্যান চৌধুরী আশিক মাহমুদ বিন হারুন।


      পাঁচটি সমঝোতা স্মারকের প্রথমটি প্রতিরক্ষা সহযোগিতা নিয়ে। এতে স্বাক্ষর করেন মালয়েশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী দাতো সেরি মোহাম্মদ খালেদ বিন নরদিন এবং বাংলাদেশের পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন।


      দ্বিতীয় সমঝোতা স্মারকটি তরল প্রাকৃতিক গ্যাস (এলএনজি) সরবরাহ, এলএনজি অবকাঠামো, পেট্রোলিয়াম পণ্য ও সংশ্লিষ্ট অবকাঠামো খাতে সহযোগিতা নিয়ে। এতে স্বাক্ষর করেন মালয়েশিয়ার ভারপ্রাপ্ত অর্থনৈতিক মন্ত্রী দাতুক সেরি আমির হামজা বিন আজিজান এবং বাংলাদেশের জ্বালানি উপদেষ্টা এম ফাওজুল কবির খান।


      তৃতীয় সমঝোতা স্মারকটি মালয়েশিয়ার ইনস্টিটিউট অব স্ট্র্যাটেজিক অ্যান্ড ইন্টারন্যাশনাল স্টাডিজ (আইএসআইএস) এবং বাংলাদেশের বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ইন্টারন্যাশনাল অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক স্টাডিজ (বিআইআইএসএস)-এর মধ্যে সহযোগিতা নিয়ে। এতে স্বাক্ষর করেন আইএসআইএস মালয়েশিয়ার চেয়ারম্যান দাতুক প্রফেসর ড. মোহদ ফাইজ আবদুল্লাহ এবং মালয়েশিয়ায় বাংলাদেশের হাইকমিশনার মো. শামীম আহসান।


      চতুর্থ সমঝোতা স্মারকটি মাইমোস সার্ভিসেস এসডিএন বিহাড এবং বাংলাদেশ-মালয়েশিয়া চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (বিএমসিসিআই)-এর মধ্যে সহযোগিতা নিয়ে। এতে স্বাক্ষর করেন মাইমোস সার্ভিসেসের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ ফাউজি ইয়াহায়া এবং বিএমসিসিআই-এর শাব্বির আহমেদ খান।


      পঞ্চম সমঝোতা স্মারকটি মালয়েশিয়ার ন্যাশনাল চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (এনসিসিআইএম) এবং বাংলাদেশের এফবিসিসিআই-এর মধ্যে। এতে স্বাক্ষর করেন এনসিসিআইএম-এর সভাপতি দাতো সেরি এন. গোবালাকৃষ্ণন এবং এফবিসিসিআই প্রশাসক মো. হাফিজুর রহমান।


      অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মালয়েশিয়ার প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইব্রাহিম ও বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস।

      প্রাসঙ্গিক
        মন্তব্য
        সর্বশেষ সংবাদ
          সর্বাধিক পঠিত