ঢাকা, সোমবার, ১৮ আগস্ট ২০২৫ ৩ ভাদ্র ১৪৩২
 
শিরোনাম

‘শেখ হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের সহায়তা নেয়া হবে’

নিজস্ব প্রতিবেদক
১৩ অক্টোবর, ২০২৪ ২২:৯
নিজস্ব প্রতিবেদক
‘শেখ হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের সহায়তা নেয়া হবে’

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ বিদেশে পলাতকদের ফিরিয়ে আনতে ইন্টারপোলের সহায়তা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম।

রোববার (১৩ অক্টোবর) ধানমন্ডিতে ট্রাইব্যুনালের কার্যালয়ে এক বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান তিনি।

অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম বলেন, বিচারক নিয়োগ হলে এ সপ্তাহেই জুলাই গণহত্যায় অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা ও দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা চাওয়া হবে। শেখ হাসিনাসহ বিদেশে পলাতকদের ফিরিয়ে আনতে ইন্টারপোলের সহায়তা নেয়া হবে।

তিনি বলেন, বিচারক নিয়োগ হওয়া মাত্রই ট্রাইব্যুনাল ফাংশনাল হবে। এরপর আমরা নেসেসারি কিছু অর্ডারস চাইব। এ বিচার শুরুর আগে যেগুলো দরকার গ্রেপ্তারি পরোয়ানা, আসামিদের বিদেশ যাওয়া বন্ধ করা, অনেক রকমের তথ্য উপাত্ত এগুলো সিজ করার জন্য অর্ডার লাগবে। তাদের দ্রুততার সঙ্গে গ্রেপ্তারের বিষয়ে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সাহায্য লাগবে। সে ব্যাপারে ট্রাইব্যুনালের পক্ষ থেকে আদেশ আসবে। ইমপ্লিম্যান্ট করার দায়িত্ব কিন্তু ট্রাইব্যুনালের হাতে না, এর দায়িত্ব রাষ্ট্রকে নিতে হবে।

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের চিফ প্রসিকিউটর বলেন, মূলত যাদের নির্দেশে ও যাদের কারণে এই গণহত্যা, মানবতাবিরোধী অপরাধ সংঘটিত হয়েছিল, তাদের বিষয়গুলো যারা টপ কমান্ডারস, তাদের আমরা প্রায়োরিটির তালিকায় শুরুতে নিয়ে এসেছি। আইন অনুযায়ী তাদের গ্রেফতারে ইন্টারপোলের সাহায্য চাওয়া হবে। কোনো অপরাধী বিশ্বের যে কোনো প্রান্তে থাকলে, ইন্টারপোলের সিস্টেমের সাথে বাংলাদেশের সম্পৃক্ততা থাকায় তাদের গ্রেফতারে বাংলাদেশ ইন্টারপোলে রেড নোটিশ পাঠাতে পারে।

উল্লেখ্য, আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে এখন পর্যন্ত গুম, হত্যা, গণহত্যাসহ ৬০টির বেশি অভিযোগ জমা পড়েছে শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগ, ১৪ দলের নেতা ও আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সাবেক শীর্ষ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে।

এর আগে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকে কেন্দ্র করে গেল জুলাই ও আগস্ট মাসে গণহত্যার অভিযোগ ওঠে। এসব অভিযোগের বিচার আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মাধ্যমে করার সিদ্ধান্ত নেয় অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।

এরই অংশ হিসেবে নতুন প্রসিকিউশন টিম ও তদন্ত সংস্থা গঠিত হয়েছে। বিচারের জন্য আইন সংশোধন ও ভবন মেরামতের কাজও চলমান। এমন পরিস্থিতিতেই আগামী সপ্তাহের মধ্যেই ট্রাইব্যুনালের বিচারক নিয়োগ হবে।

স্বাধীনতার ৩৯ বছর পর ২০১০ সালে একাত্তরের মানবতাবিরোধী অপরাধের বিচারের জন্য আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হয়।

প্রাসঙ্গিক
    মন্তব্য

    অজ্ঞাত স্থান থেকে ভক্তদের গান শোনালেন মমতাজ

    নিজস্ব প্রতিবেদক
    ১৩ অক্টোবর, ২০২৪ ২১:৫৯
    নিজস্ব প্রতিবেদক
    অজ্ঞাত স্থান থেকে ভক্তদের গান শোনালেন মমতাজ

    ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে গত ৫ আগস্ট সরকার পতনের পর আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতাসহ মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যরা আত্মগোপনে চলে যান। তাদের কেউ কেউ ইতিমেধ্যে দেশত্যাগ করেছেন বলেও গুঞ্জন ওঠেছে। আত্মগোপনে থাকা মন্ত্রী-এমপিদের অনেকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের হয়েছে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা খুঁজছেন তাদের।

    আত্মগোপনে থাকা এমপিদের একজন কণ্ঠশিল্পী মমতাজ। সরকার পতনের পর মানিকগঞ্জ-২ আসনের সাবেক এ সংসদ সদস্যের কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিল না। তিনি সব শেষ ২০১৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিলেন।

    রবিবার (১৩ অক্টোবর) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে ভক্তদের দেখা দিয়েছেন মমতাজ।

    অজ্ঞাত স্থান থেকে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুকে আইডিতে একটি ভিডিও প্রকাশ করেছেন তিনি। এতে তাকে গান গাইতে দেখা গেছে। মমতাজ, ‘আমার হাত বান্ধিবি, পা বান্ধিবি মন বান্ধিবি কেমনে? আমার চোখ বান্ধিবি, মুখ বান্ধিবি পরাণ বান্ধিবি কেমনে?’ গানটি পরিবেশন করেন। মমতাজের গানটি প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে ফেসবুকের কমেন্ট বক্সে নেটিজেনরা ঝাঁপিয়ে পড়েন।

    রবিবার রাত ৭ টা পর্যন্ত মমতাজের ওই ভিডিওতে প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন প্রায় সাড়ে আট হাজার ফেসবুক ব্যবহারকারী। আর মন্তব্য করা হয়েছে প্রায় দেড় হাজারটি। অবশ্য এর সিংহভাগ মন্তব্যই নেতিবাচক। দু-একজন ইতিবাচক মন্তব্যও করেছেন। শরিফুল ইসলাম নামের একজন লিখেছেন, ‘শুকাইলেন কেন, এত সুন্দর গানের গলা এতদিব বসা ছিল। ’ নুসরাত রিয়া নামের একজন লিখেছেন, ‘দেশে বইসা তো গান গাওয়া সম্ভব না কোন দেশে আছ আফা।’ জানা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শুরু থেকেই নিজ এলাকায় দেখা যায়নি মমতাজকে। আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে ইস্তফা দিয়ে দেশ ছাড়ার পর থেকে মমতাজের কোনো হদিস পাওয়া যাচ্ছিল না। গত সংসদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীক পাওয়ার পরও মমতাজ স্বতন্ত্র প্রার্থীর কাছে হেরে যান। কোণঠাসা হয়ে পড়ায় এরপর থেকে তিনি এলাকায় কম আসতেন।

    এর আগে ২০০৮ সালে নবম জাতীয় সংসদের সংরক্ষিত মহিলা আসনে সদস্য মনোনীত হন মমতাজ। ২০১৮ সালে একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি মানিকগঞ্জ-২ আসন থেকে নির্বাচিত হন। তবে ২০২৪ সালে দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি একই আসনে হেরে যান।

    সংসদে শেখ হাসিনাকে নিয়ে গান পরিবেশন করে বেশ সমালোচিত হয়েছিলেন মমতাজ। এরপর আবার বিদ্যুৎ নিয়ে তার একটি বক্তব্যের জেরে সামাজিক মাধ্যমে সমালোচনার ঝড় ওঠে। ট্রলের শিকার হন তিনি।

    প্রাসঙ্গিক
      মন্তব্য

      প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ

      নিজস্ব প্রতিবেদক
      ১৩ অক্টোবর, ২০২৪ ১৮:৫
      নিজস্ব প্রতিবেদক
      প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সেনাপ্রধানের সাক্ষাৎ

      অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ-জামান।

      রোববার (১৩ অক্টোবর) রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

      সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, বিভিন্ন আপডেট ও নিরাপত্তা পরিস্থিতি নিয়ে তাদের আলোচনা হয়েছে।

      প্রাসঙ্গিক
        মন্তব্য

        ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আহত ৩০ জন পেলেন ৩০ লাখ টাকা

        নিজস্ব প্রতিবেদক
        ১৩ অক্টোবর, ২০২৪ ১৭:১০
        নিজস্ব প্রতিবেদক
        ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আহত ৩০ জন পেলেন ৩০ লাখ টাকা

        জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে আহত ৩০ জনকে আর্থিক অনুদান দেওয়া হয়েছে। এ সময় ছাত্র-জনতার আন্দোলনে আহত প্রত্যেকের হাতে এক লাখ টাকার চেক তুলে দেওয়া হয়।

        রোববার (১৩ অক্টোবর) দুপুর পৌনে ৩টার দিকে বার্ন ইউনিটের ছয় তলায় ৬১৭ নম্বর রুমে এই চেক হস্তান্তর করা হয়।

        এ সময় উপস্থিত ছিলেন- উপদেষ্টা নাহিদ ইসলাম,আসিফ মাহমুদ সজীব ও জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক শহিদ মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধর ভাই মীর মাহবুবুর রহমান স্নিগ্ধ।। জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক স্নিগ্ধ বলেন, আমরা একটি ফাউন্ডেশন করেছিলাম। সেখানে আমাদের ঘোষণা ছিল শহীদদের পরিবারকে ৫ লাখ টাকা এবং আহতদের প্রত্যেককে সর্বোচ্চ এক লাখ টাকা করে দেওয়া হবে। এ ছাড়া, তাদেরকে আরো আর্থিক অনুদান দেওয়া হবে।

        তিনি আরও জানান, জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটে ৩৩ জনকে ৩৩ লাখ টাকার চেক এবং পঙ্গু হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ৫৯ জনের কাছে বিকাশের মাধ্যমে ৫৯ লাখ টাকা চলে যাবে। এখন পর্যন্ত আমরা এক কোটি ৭১ লাখ ৪২ হাজার ৫০ টাকা সহায়তা করেছি।

        প্রাসঙ্গিক
          মন্তব্য

          দেশকে এগিয়ে নিতে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান রাষ্ট্রপতির

          নিজস্ব প্রতিবেদক
          ১৩ অক্টোবর, ২০২৪ ১৪:৪৪
          নিজস্ব প্রতিবেদক
          দেশকে এগিয়ে নিতে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান রাষ্ট্রপতির

          দেশকে এগিয়ে নিতে ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করার আহ্বান জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।

          রোববার (১৩ অক্টোবর) বঙ্গভবনে শারদীয় দুর্গোৎসব ও বিজয়া দশমী উপলক্ষ্যে হিন্দু ধর্মাবলম্বীর বিশিষ্ট ও গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের সঙ্গে মতবিনিময়ের আগে এক শুভেচ্ছা বক্তব্যে তিনি এ আহ্বান জানান।

          রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘সব ধর্মের মূল বাণী হচ্ছে মানবকল্যাণ। আমরা সবাই বাংলাদেশি। সবাই একই সূত্রে গাঁথা। এখানে মেজরিটি বা মাইনরিটির কোনো স্থান নেই। সবাই এক এবং অভিন্ন সত্তা। ধর্মীয় মূল্যবোধকে দেশ ও জনকল্যাণে কাজে লাগাতে হবে। আবহমান বাঙালি সংস্কৃতিতে বিদ্যমান অসাম্প্রদায়িক চেতনা, পারস্পরিক ঐক্য, সৌহার্দ্য ও সম্প্রীতি একটি সুন্দর আগামী ও আধুনিক বাংলাদেশ গঠনে কার্যকর অবদান রাখবে।’

          তিনি বলেন, ‘সমগ্র বিশ্বে যুদ্ধ-বিগ্রহ পরিস্থিতির কারণে মানবতা আজ বিপর্যস্ত। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ এবং মধ্যপ্রাচ্যের সংবাদ পুরো বিশ্ব অর্থনীতির সঙ্গে বাংলাদেশের অর্থনীতিকে গভীরভাবে প্রভাবিত করেছে। এছাড়া দেশের বন্যাকবলিত এলাকার লোকজন মানবেতর জীবনযাপন করছে।’

          পরোপকারের মহান ব্রত নিয়েই রাষ্ট্রপতি দেশের এ সংকটকালে সহায়-সম্বলহীন মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য দেশবাসীর প্রতি উদাত্ত আহ্বান জানান।

          মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, ‘বর্তমান পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বাংলাদেশকে উন্নত-সমৃদ্ধ ও বৈষম্যহীন দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে পরমত সহিষ্ণুতা, পারস্পরিক আস্থা ও বিশ্বাস আর সহযোগিতার কোনো বিকল্প নেই।’

          ১৯৭১ সালে রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জিত হয়েছে উল্লেখ করে রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘বাংলাদেশের সব ধর্মের মানুষ তাদের ধর্মীয় অনুষ্ঠান যথাযথ মর্যাদা ও আনন্দঘন পরিবেশে উদযাপন করবে- এটাই সবার প্রত্যাশা।’

          হিন্দু সম্প্রদায়ের অন্যতম প্রধান ধর্মীয় উৎসব শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষ্যে রাষ্ট্রপতি দেশের সব হিন্দু ধর্মাবলম্বীকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানান।

          তিনি বলেন, শারদীয় দুর্গোৎসবের সঙ্গে মিশে আছে চিরায়ত বাংলার ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি। দুর্গাপূজা ধর্মীয় উৎসবের পাশাপাশি সামাজিক উৎসবও। সবার সম্মিলিত অংশগ্রহণ এ উৎসবকে সর্বজনীন রূপ দিয়েছে।

          রাষ্ট্রপতি বলেন, ‘বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি আমাদের সংস্কৃতির অনন্য বৈশিষ্ট্য। জাতীয় অগ্রগতি ও সমৃদ্ধি ত্বরান্বিত করতে সমাজে বিদ্যমান সম্প্রীতি ও পারস্পরিক সৌহার্দ্য অটুট রাখতে হবে।’

          মো. সাহাবুদ্দিন বলেন, পারস্পরিক সহমর্মিতা, সম্প্রীতি ও মানবিক মূল্যবোধের বন্ধনে নতুন প্রজন্মের জন্য একটি প্রগতিশীল ও শান্তিপূর্ণ সামাজিক ব্যবস্থা গড়ে তোলাই হোক এবারের বিজয়ার অঙ্গীকার।

          অনুষ্ঠানে শুভেচ্ছা বার্তা প্রদান শেষে রাষ্ট্রপতি দরবার হলে সব অতিথিগণের সঙ্গে কুশল বিনিময় করেন।

          এ সময় রাষ্ট্রপতির সহধর্মিণী ড. রেবেকা সুলতানা, অন্তর্বর্তী সরকারের ধর্ম উপদেষ্টা আফম খালিদ হোসেন, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার, বিচারপতি গোবিন্দ চন্দ্র ঠাকুর, বিচারপতি বিশ্বজিৎ দাস, কূটনৈতিক মিশনের সদস্যবৃন্দ, হিন্দু ধর্মীয় গুরু রামকৃষ্ণ মঠ ও রামকৃষ্ণ মিশনের অধ্যক্ষ শ্রীমৎ স্বামী পূর্ণাত্মানন্দ মহারাজ, হিন্দু ধর্মীয় কল্যাণ ট্রাস্টের সচিব ড. কৃষ্ণেন্দু কুমার পাল, উপ-পরিচালক প্রশান্ত কুমার বিশ্বাস, বাংলাদেশ পূজা উদযাপন পরিষদের সভাপতি শ্রী বাসুদেব ধর, সাধারণ সম্পাদক শ্রী সন্তোষ শর্মা এবং মহানগর সার্বজনীন পূজা কমিটির সভাপতি শ্রী জয়ন্ত কুমার দেব ও সাধারণ সম্পাদক ড. তাপস কুমার পাল অনুষ্ঠানে অংশ নেন।

          এ ছাড়াও রাষ্ট্রপতি কার্যালয়ের সিনিয়র সচিব ড. নাসিমুল গনি, সামরিক সচিব মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আদিল চৌধুরী এবং প্রেস সচিব মো. জয়নাল আবেদীন উপস্থিত ছিলেন।

          প্রাসঙ্গিক
            মন্তব্য
            সর্বশেষ সংবাদ
              সর্বাধিক পঠিত