ঢাকা, সোমবার, ১৮ আগস্ট ২০২৫ ৩ ভাদ্র ১৪৩২
 
শিরোনাম

ভারতের ডম্বুর বাঁধ অভিমুখে ছাত্র-জনতার লংমার্চ ঘোষণা

নিজস্ব প্রতিবেদক
৩০ আগস্ট, ২০২৪ ২১:৪৫
নিজস্ব প্রতিবেদক
ভারতের ডম্বুর বাঁধ অভিমুখে ছাত্র-জনতার লংমার্চ ঘোষণা

বাংলাদেশের আন্তঃসীমান্ত নদীগুলোতে ভারতের অবৈধ ও একতরফা বাঁধ ভাঙার দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রতীকী বাঁধ ভেঙেছে ইনকিলাব মঞ্চ। এসময় তারা আগামী শুক্রবার (৬ সেপ্টেম্বর) ঢাকা থেকে ত্রিপুরার ডম্বুর বাঁধ অভিমুখে ছাত্র-জনতার লংমার্চের ঘোষণা করেন।

শুক্রবার (৩০ আগস্ট) সন্ধ্যা ৬টার দিকে ‘গণধিক্কার ও ভাঙার গান’ শীর্ষক অনুষ্ঠানে লংমার্চের পোস্টার প্রদর্শন করে এ ঘোষণা দেন তারা।

অনুষ্ঠানে শিক্ষার্থীরা, গান, প্রতিরোধমূলক সংগীত ভাঙ্গার গান, কবিতা আবৃত্তি করে প্রতিবাদ জানান। পরে বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুলের ‘কারার ঐ লৌহ কপাট’ সংগীত বাজিয়ে প্রতীকী বাঁধ ভাঙেন।

এসময় শিক্ষার্থীরা- ‘বন্যায় মারে, খরায় পোড়ায়, সীমান্তে রক্ত ঝরায়’, ‘পদ্মা-তিস্তা-আবরার, যুদ্ধে ডাকে বারবার’, ‘তিস্তা-টিপাই-ফারাক্কা, তোল রে আওয়াজ দে ধাক্কা’, ‘ফেলানির ভাই ফিচ্ছে ডাক, নদীর খুনি নিপাত যাক’, ‘সোনিয়া আর গেরুয়া মোদী, গুম করেছে আমার নদী’, ‘খুনি ভারতে নদীর বাঁধ, বাংলাদেশের মরণ ফাঁদ’ ইত্যাদি স্লোগান সম্বলিত ফেস্টুন প্রদর্শন করেন।

বক্তারা বলেন, একাদশ শতাব্দীতে বাংলাদেশে নদীর সংখ্যা ছিল প্রায় দেড় হাজার। এখন বর্ষাকালে পানি থাকলেও শীতকালে প্রায় পুরোটাই যেন ধানক্ষেত। যেখানে বাংলার চিরাচরিত রূপ ছিল নদীময়। নদীর পানি প্রবাহের ওপরেই যে দেশের জন্ম, নদী বিপন্ন হলে সে দেশের অস্তিত্বও কতটা হুমকির সম্মুখীন হতে পারে তা বলা বাহুল্য। বাংলাদেশের নদীগুলো যেভাবে খুন হচ্ছে তার উল্লেখযোগ্য কারণ হলো ভারতের একতরফা আগ্রাসী তৎপরতা।

ভারত আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত আইন অমান্য করেছে উল্লেখ করে বক্তারা বলেন, শক্তির জোরে একের পর এক বাংলাদেশের ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া ৫৪টি নদীর প্রায় সব প্রবাহ পথে বাঁধ দিয়ে বাধার সৃষ্টি করে এর বিশাল পানিপ্রবাহ কৃত্রিম খালের সাহায্যে উঁচু অঞ্চলে প্রবাহিত করে কৃষিক্ষেত্রসহ ইচ্ছেমতো সব ক্ষেত্রে পানি ব্যবহার করছে। ভারতের এসব আগ্রাসী তৎপরতা রুখে দাঁড়ানোর এখনই সময়।

বাঁধের ক্ষতিকর দিক তুলে ধরে বক্তারা বলেন, উজানে ভারত গঙ্গার ওপর ফারাক্কা বাঁধ ও অন্যান্য নদীতে বাঁধের কারণে প্রাকৃতিকভাবে গড়ে ওঠা সুন্দরবনের মতন অমূল্য সম্পদ আজ ধ্বংসের দিকে ধাবিত হচ্ছে। বনটি বেঁচে থাকার জন্য যে পরিমাণ স্বাদু পানির প্রয়োজন, তা পাচ্ছে না। কৃষির অবস্থা সবচেয়ে ভয়াবহ। পানির স্তর অনেক নেমে যাওয়ায় দক্ষিণাঞ্চলের জি-কে সেচ প্রকল্প মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সেচযন্ত্রগুলোর অনেকগুলোই বন্ধ হয়ে আছে অথবা সেগুলোর ওপর তার ক্ষমতার চাইতে বেশি চাপ পড়ছে। শুষ্ক মৌসুমে বাংলাদেশের ৩২০ কিলোমিটারের বেশি নৌপথ নৌ-চলাচলের অযোগ্য হয়ে পড়ে। ফলশ্রুতিতে, কয়েক হাজার লোক বেকার হয়ে পড়ে।

প্রাসঙ্গিক
    মন্তব্য

    বাংলাদেশে বন্যার জন্য আমরা দায়ী নই, আবারও বলল ভারত

    নিজস্ব প্রতিবেদক
    ৩০ আগস্ট, ২০২৪ ২০:৩১
    নিজস্ব প্রতিবেদক
    বাংলাদেশে বন্যার জন্য আমরা দায়ী নই, আবারও বলল ভারত

    গোমতী নদীর ডম্বুর বাঁধ খুলে দেওয়ায় বাংলাদেশে বন্যা হওয়ার দাবি আবারও অস্বীকার করেছে ভারত। বাংলাদেশের ভয়াবহ বন্যা নিয়ে সম্প্রতি একটি ভিডিও প্রতিবেদন প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রের সংবাদমাধ্যম সিএনএন।

    সিএনএনের এ খবরকে বিভ্রান্তিকর এবং অসত্য হিসেবে অভিহিত করেছেন ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জসওয়াল।

    শুক্রবার (৩০ আগস্ট) এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, “বাংলাদেশের বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে সিএনএনের প্রতিবেদন আমরা দেখেছি। এটি বিভ্রান্তিকর এবং বাস্তবে সত্য নয়। বন্যা পরিস্থিতি নিয়ে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যে বিবৃতি দিয়েছিল সেটির বক্তব্য এই প্রতিবেদনে উপেক্ষা করা হয়েছে।”

    তিনি আরও বলেছেন, “এছাড়া যৌথ পানি ব্যবস্থাপনায় বিদ্যমান যৌথ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আমরা যে (বাংলাদেশের সঙ্গে) নিয়মিত এবং সময়মতো তথ্য আদান প্রদান করি সেটিও প্রতিবেদনে বলা হয়নি।”

    মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনের ভিডিও প্রতিবেদনে ফেনীর বেশ কয়েকজন মানুষের বক্তব্য নেওয়া হয়েছে। তারা সবাই বন্যা পরিস্থিতির জন্য ভারতীয় কর্তৃপক্ষকে দায়ী করেছেন। ফেনী বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তের খুবই কাছে অবস্থিত। সাধারণ মানুষ সিএনএনকে বলেছেন, কোনো পূর্ব সতর্কতা ছাড়াই ত্রিপুরার ডম্বুর বাঁধ খুলে দেওয়ার কারণে তারা ভয়াবহ বন্যার কবলে পড়েছেন।”

    বাংলাদেশের সাধারণ মানুষের অভিযোগের মুখে গত সপ্তাহে একটি বিবৃতি প্রকাশ করে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। তারা দাবি করে, বাঁধ খুলে দেওয়ায় বাংলাদেশে বন্যা হয়নি। বন্যা হয়েছে ত্রিপুরা ও বাংলাদেশে অস্বাভাবিক বৃষ্টিপাতের কারণে।

    সূত্র: এনডিটিভি

    প্রাসঙ্গিক
      মন্তব্য

      জাতিসংঘের গুম সনদে স্বাক্ষর করল বাংলাদেশ

      নিজস্ব প্রতিবেদক
      ২৯ আগস্ট, ২০২৪ ১৩:১১
      নিজস্ব প্রতিবেদক
      জাতিসংঘের গুম সনদে স্বাক্ষর করল বাংলাদেশ

      গুম থেকে দেশের নাগরিকদের রক্ষায় জাতিসংঘের গুম ও নির্যাতন বিষয়ক কনভেনশনে স্বাক্ষর করেছে বাংলাদেশ। বৃহস্পতিবার আন্তর্জাতিক কনভেনশন ফর দ্য প্রটেকশন অব অল পার্সনস ফ্রম ফোর্সড ডিসঅ্যাপিয়ারেন্স সনদে সাক্ষর করেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

      উপদেষ্টা পরিষদের সাপ্তাহিক সভায় উপদেষ্টাদের করতালির মধ্যে প্রধান উপদেষ্টা এই চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।

      এ সময় ড. ইউনূস বলেন, এটি একটি ঐতিহাসিক ঘটনা।

      বলপূর্বক গুমের শিকার ব্যক্তিদের জন্য আন্তর্জাতিক ‘গুম প্রতিরোধ দিবস’ এর এক দিন আগে চুক্তিটি স্বাক্ষর হলো। প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করা হয়েছে।

      এর আগে অন্তর্বর্তী সরকার চলতি সপ্তাহের শুরুতে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ১৫ বছরের শাসনামলে নিরাপত্তা বাহিনীর দ্বারা বলপূর্বক গুমের প্রতিটি ঘটনা তদন্তের জন্য একটি কমিশন গঠন করে।

      ২০০৬ সালের ডিসেম্বরে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে গুমবিরোধী সনদটি গৃহীত হয়। ৩২টি দেশ এটি অনুস্বাক্ষর করার পরে ২০১০ সালে তা বাস্তবায়ন শুরু হয়। সামগ্রিকভাবে এই সনদের লক্ষ্য গুম বন্ধের পাশাপাশি এই অপরাধের জন্য দায়মুক্তি বন্ধ করা, ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা ও ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিদের সহায়তা দেওয়া। বিশ্বের ৭৫টি দেশ এই সনদে যুক্ত হয়েছে।

      জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক ৯টি সনদের ৮টিতে সই করেছে বাংলাদেশ। জাতিসংঘের দীর্ঘদিনের অনুরোধের পরও বাংলাদেশ গুমবিরোধী সনদে সই করেনি।

      প্রাসঙ্গিক
        মন্তব্য

        ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ যুবকের মৃত্যু

        নিজস্ব প্রতিবেদক
        ২৮ আগস্ট, ২০২৪ ১৪:৪৯
        নিজস্ব প্রতিবেদক
        ছাত্র-জনতার আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ যুবকের মৃত্যু

        ছাত্র-জনতার আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে আহত আরও এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। মো. শোহান শাহ (২৭) এই যুবক সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইস) চিকিৎসাধীন ছিলেন।

        তিনি রাজধানীর রামপুরা এলাকায় একটি গার্মেন্টসের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার ছিলেন। তাছাড়া তিনি বিএনপির কর্মী ছিলেন বলেও জানা গেছে। চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার দিবাগত রাত সাড়ে ৭টার দিকে তার মৃত্যু হয়।

        মৃতের বাবা শাহ সেকেন্দার বলেন, শোহান রামপুরায় একটি গার্মেন্টসের মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার ছিল। সে বিএনপির কর্মী ছিল।

        গত ১৯ জুলাই বিকেলে রামপুরায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে পুলিশের গুলিতে পিঠের বাম পাঁজরে গুলিবিদ্ধ হন শোহান। প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাকে বক্ষব্যাধি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়, সেখান থেকে গত শুক্রবার তাকে সিএমএইচ-এ ভর্তি করা হয়।

        মৃত্যুর পর ক্যান্টনমেন্ট থানা পুলিশ তার লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য বুধবার সকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।

        খবরের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন ক্যান্টনমেন্ট থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. শাহজাহান।

        তিনি বলেন, গত ১৯ জুলাই বিকালে রামপুরা সিএনজি পাম্প এলাকায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় অজ্ঞাতনামা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর আগ্নেয় অস্ত্রে গুলিবিদ্ধ হয়ে আহত হন ওই যুবক। সিএমএইচ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মঙ্গলবার রাতে মারা যান।

        এসআই শাহজাহান আরও জানান, নিহত যুবক মাগুরা জেলার শ্রীপুর উপজেলার চন্ডিখালি গ্রামের কৃষক শাহ সেকেন্দারে ছেলে। রামপুরার ডিআইটি রোড হাজীপাড়ায় স্ত্রীসহ থাকতেন তিনি। দুই ভাইয়ের মধ্যে তিনি ছিলেন বড়।

        প্রাসঙ্গিক
          মন্তব্য

          ডিজির অপসারণ ছাড়া কাজে ফিরবেন না প্রাথমিক অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

          নিজস্ব প্রতিবেদক
          ২৮ আগস্ট, ২০২৪ ১৩:১৭
          নিজস্ব প্রতিবেদক
          ডিজির অপসারণ ছাড়া কাজে ফিরবেন না প্রাথমিক অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

          প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ডিজি আব্দুস সামাদকে অপসারণ না করা পর্যন্ত কর্মবিরতি পালনের ঘোষণা দিয়েছেন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

          বুধবার সকালে দপ্তরটির সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্যবদ্ধ হয়ে এই ঘোষণা দেন। এর আগে গতকাল মঙ্গলবার একই দাবিতে সমাবেশ করেন তারা। এরপর ডিজির রুমে তালা ঝুলিয়ে দেন বিক্ষুব্ধ কিছু কর্মকর্তা ও কমচারী।

          তারা জানান, বিগত সরকারের আমলে জুলাই মাসে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরে যোগদান করেন বর্তমান মহাপরিচালক আব্দুস সামাদ। যোগদানের পর থেকেই তার কর্তৃত্ববাদী আচরণ ও আওয়ামীপ্রীতি প্রাথমিক শিক্ষা প্রশাসনকে ক্ষত-বিক্ষত করছে। তার নানাবিধ বিতর্কিত কর্মকাণ্ডে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মাঝে ক্ষোভ দানা বেঁধে উঠেছে। সকল কর্মকর্তা-কর্মচারী ঐক্যবন্ধ হয়ে মহাপরিচালকের দ্রুত অপসারণ দাবি করছেন।

          ডিজির বিতর্কিত কিছু কর্মকাণ্ড তুলে ধরে তারা বলেন, যোগদানের পরই তিনি ঘোষণা করেন যে, তার কক্ষে পরিচালক পদমর্যাদার নিচের কোনো কর্মকর্তা প্রবেশ করতে পারবেন না। তিনি সর্বদা কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সাথে খারাপ আচরণ করেন ও কক্ষ থেকে বের করে দেন। এ পর্যন্ত অধিদপ্তরের ২০ জন কর্মকর্তা তার দুর্ব্যবহারের স্বীকার হয়েছেন। সরকার পতনের ১৫ দিন পর তিনি অফিস করা শুরু করেন। এরপর তার পছন্দের কিছু কর্মকর্তাকে নিয়ে গোপনে সকল কার্যক্রম পরিচালনা করেন।

          এছাড়া স্থানীয় বিতর্কিত সাবেক সংসদ সদস্য মাইনুল হোসেন খান (নিখিল) ডিও লেটারের সুপারিশের প্রেক্ষিতে তিনি নিয়ম বহির্ভূত মাঠ পর্যায় হতে একজন কর্মকর্তাকে অধিদপ্তরে পদায়ন করেন। বদলি-বাণিজ্যের সুনির্দিষ্ট অভিযোগে এই কর্মকর্তার একান্ত সহকারী হাবিবুর রহমানের বিরুদ্ধে অনেকবার পত্র-পত্রিকায় নেতিবাচক সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে।

          গত সপ্তাহে চাপের মুখে উক্ত কর্মকর্তাকে ওই শাখা থেকে বদলি করে আরও গুরুত্বপূর্ণ জায়গায় বদলি করেন। এরপর আরও বিতর্ক সৃষ্টি হয়। বর্তমানে প্রাথমিক শিক্ষার মহাপরিচালকের মতো একটি গুরুত্বপূর্ণ পদ হতে অনতিবিলম্বে অপসারণ করে তার পরিবর্তে একজন শিক্ষাবান্ধব ও অভিজ্ঞ কর্মকর্তাকে পদায়নের জোর দাবি জানিয়েছেন তারা।

          প্রাসঙ্গিক
            মন্তব্য
            সর্বশেষ সংবাদ
              সর্বাধিক পঠিত