ঢাকা, মঙ্গলবার, ১৯ আগস্ট ২০২৫ ৪ ভাদ্র ১৪৩২
 
শিরোনাম

চাঁদার দাবিতে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা: বাবা-ছেলের যাবজ্জীবন

নিজস্ব প্রতিবেদক
১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ১৯:৬
নিজস্ব প্রতিবেদক
চাঁদার দাবিতে ব্যবসায়ীকে কুপিয়ে হত্যা: বাবা-ছেলের যাবজ্জীবন

গিয়াস উদ্দীন রনি, নোয়াখালীঃ নোয়াখালীতে চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ী মো. গোলাম মোস্তফাকে (৪০) হত্যার দায়ে বাবা-ছেলেকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছে আদালত। একইসঙ্গে আসামিদের ২০ হাজার টাকা অর্থদন্ড এবং অনাদায়ে ৬ মাসের কারাদণ্ড দেয়া হয়েছে।

দণ্ডপ্রাপ্তরা ব্যক্তিরা হলো,- সদর উপজেলার নোয়ান্নই ইউনিয়নের শাহাজাতপুর গ্রামের মো. আবদুল মান্নান (৬৫) ও তার ছেলে মো. সোহেল (৩৫)।

বুধবার (১৫ ফেব্রুয়ারি) দুপুর ২টার দিকে নোয়াখালী বিশেষ জজ আদালতের বিচারক এএনএম মোর্শেদ খান এ রায় প্রদান করেন। রায় ঘোষণার সময় ছেলে উপস্থিত থাকলেও বাবা আবদুল মান্নান পলাতক ছিলেন।

রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী মো. এমদাদ হোসেন কৈশোর এসব তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, অভিযুক্ত একাধিক আসামি সদর উপজেলার ব্যবসায়ী নিহত মোস্তফার কাছে চাঁদা দাবি করে আসছিল। ২০০৬ সালের ২৯ জুলাই রাত ১০টার দিকে ব্যবসায়ী গোলাম মোস্তফা তার জনতা বেকারিতে অবস্থান করছিলেন। চাঁদার টাকা না পেয়ে আসামিরা তাকে কুপিয়ে জখম করে শ্বাসরোধ করে খুন করে। এরপর হামলাকারীরা দোকান থেকে এক লাখ টাকা লুট করে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় নিহতের ছেলে নুর উদ্দিন জুয়েল বাদী হয়ে ৯জনকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করে। এরপর দীর্ঘ প্রায় ১৭ বছর পর ১৪ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আদালত এই রায় প্রদান করে। মামলার প্রধান আসামি স্বাভাবিক মারা যায়। বাকী ৬ আসামিকে আদালত বেকুসুর খালাস দেয় এবং বাবা- ছেলে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দেয়।

প্রাসঙ্গিক
    মন্তব্য

    নোয়াখালীতে শিক্ষকের হাত-পা ভেঙ্গে দিল দুর্বৃত্তরা

    নিজস্ব প্রতিবেদক
    ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ১৬:৫৮
    নিজস্ব প্রতিবেদক
    নোয়াখালীতে শিক্ষকের হাত-পা ভেঙ্গে দিল দুর্বৃত্তরা

    গিয়াস উদ্দীন রনি, নোয়াখালীঃ নোয়াখালীর হাতিয়া উপজেলায় এক শিক্ষকের হাত-পা ভেঙ্গে দিয়েছে একদল মুখোশধারী দুর্বৃত্ত। এ সময় হামলাকারীরা তার মোটরসাইকেল, ল্যাপটপ, মানিব্যাগ ও মোবাইল ছিনিয়ে নেয়।

    আহত শিক্ষকের নাম মনিরুজ্জামান দুলাল (৫৬)। তিনি উপজেলার গুল্যাখালী সরকারি প্রাথমি বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক এবং হাতিয়া উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি।

    গত সোমবার ( ১৩ ফেব্রুয়ারি) বিকেল ৪টার দিকে উপজেলার হাতিয়া পৌরসভার ছৈয়দিয়া বাজারের উত্তর পাশে আলম বলির বাড়ির সামনে প্রধান সড়কে এ ঘটনা ঘটে।

    ভুক্তভোগী শিক্ষকের ভায়রা ভাই মো.ইফতেখার উদ্দিন জানান, গত সোমবার তার স্কুলের পাশের অন্য একটি স্কুলের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতার অনুষ্ঠান শেষে বাড়ি ফেরার পথে একদল মুখোশধারী দুর্বৃত্ত আকস্মিক তার উপর হামলা চালায়। এ সময় হামলাকারীরা তার ডান হাত- বাম পা ভেঙ্গে দেয়। পরে তার শোর চিৎকারে স্থানীয়রা এগিয়ে আসলে দুর্বৃত্তরা পালিয়ে যায়। এ সময় হামলাকারীরা তার নতুন মোটরসাইকেল, ল্যাপটপ, মানিব্যাগ ও মোবাইল ছিনিয়ে নিয়ে যায়। পরে স্থানীয়রা তাকে গুরুতর আহত অবস্থায় প্রথমে হাতিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করে। সেখান থেকে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে প্রেরণ করে । তার দীর্ঘ মেয়াদী চিকিৎসার প্রয়োজন, এজন্য তাকে বাড়িতে নিয়ে আসা হয়েছে।

    এ বিষয়ে জানতে চাইলে হাতিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো.আমির হোসেন বলেন, এ বিষয়ে কেউ থানায় অভিযোগ করেনি। লিখিত অভিযোগ পেলে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

    প্রাসঙ্গিক
      মন্তব্য

      চুরির পর গৃহবধূকে ধর্ষণ: চিনে ফেলায় হত্যা, গ্রেফতার ২

      নিজস্ব প্রতিবেদক
      ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ১৫:৩৯
      নিজস্ব প্রতিবেদক
      চুরির পর গৃহবধূকে ধর্ষণ: চিনে ফেলায় হত্যা, গ্রেফতার ২

      গিয়াস উদ্দীন রনি, নোয়াখালীঃ নোয়াখালীতে চুরির পর এক গৃহবধূকে (৩৫) ধর্ষণ করে হত্যার ঘটনায় দুই চোরকে গ্রেফতার করেছে জেলা গোয়োন্দা পুলিশ (ডিবি)। এ সময় পুলিশ হত্যাকান্ডে ব্যবহৃত ছোরা, চোরাইকৃত এক জোড়া স্বর্ণের কানের দুল, এক জোড়া রুপার পায়ের নুপুর ও ভিকটিমের ব্যবহৃত মোবাইল ফোন উদ্ধার করে।

      গ্রেফতারকৃতরা হলো, কবিরহাট উপজেলার ধানসিঁড়ি ইউনিয়নের চর নলুয়া গ্রামের মো.জাকের হোসেনের ছেলে মো.জাহাঙ্গীর আলম (২৮) ও একই গ্রামের মো.নুরউদ্দিন ওরফে বিটুর ছেলে মো.নিজাম উদ্দিন শান্ত (২৫)।

      গতকাল মঙ্গলবার (১৪ ফেব্রুয়ারি) বিকেলে আসামিদের বিচারিক আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। এর আগে, দুই আসামি দায় স্বীকার করে ১৬৪ ধারায় নোয়াখালীর সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট এসএম মোসলেহ্ উদ্দিনের আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেয়।

      জেলা গোয়েন্দা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজিম উদ্দিন আহমেদ বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, ভিকটিমের স্বামী (৩৫) কবিরহাট উপজেলার রামেরশ্বরপুর গ্রামের একটি নার্সারিতে চাকরি করেন। সেই সুবাধে তিনি সেখানে থাকেন। গত বছরের ১১ ডিসেম্বর ভিকটিম রাতে বাড়িতে একা ঘুমিয়ে ছিলেন। আসামিরা পূর্বপরিকল্পিত ভাবে তার বসত ঘরের সিঁধ কেটে প্রবেশ করে। দুই আসামি পেশায় রিকশা চালক ও তারা পরস্পর বন্ধু ছিল। আসামি নিজাম উদ্দিন শান্ত এর বাড়ি এবং ভিকটিম নাজমুন নাহারের বাড়ির কাছাকাছি। ভিকটিম বিষয়টি টের পেলে তারা ছোরার ভয় দেখিয়ে ভিকটিমকে কাবু করে এবং ঘরের ভিতরে তল্লাশী করে ভিকটিমের মোবাইল ফোন, স্বর্ণের এক জোড়া কানের দুল, এক টি নাকের ফুল এবং রুপার এক জোড়া পায়ের নুপুর কেড়ে নেয়। একপর্যায়ে জাহাঙ্গীর ভিকটিমকে জোরপূবর্ক ধর্ষণ করে এবং আসামি শান্ত ভিকটিমের মোবইল ফোন ছিনিয়ে নেয়। ভিকটিম তাদরকে চিনে ফেলায় আসামিরা ভিকটিমের হাত-পা বেধে গলায় চুরিকাঘাত করে পালিয়ে যায়।

      ওসি আরো বলেন, পরের দিন সকাল ৭টার দিকে স্থানীয় লোকজন গুরুত্বর আহত অবস্থায় ভিকটিমকে উদ্ধার করে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় নিহতের স্বামী সুধারাম মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেন। পরবর্তীতে গত ১৯ ডিসেম্বর চিকিৎসাধীন অস্থায় ভিকটিম ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে মারা যায় । মামলাটি গত ৩০ ডিসেম্বর জেলা গোয়েন্দা শাখাতে তদন্তের জন্য হস্তান্তর হওয়ার পর (ডিবি) টিম চাঞ্চল্যকর রহ্যসজনক হত্যার বিষয়টি উদঘাটনে মাঠে নামেন। গত সোমবার ১৩ ফেব্রুয়ারি চাঞ্চল্যকর ক্লু-লেস হত্যা মামলার আসামিদের তথ্য প্রযুক্তির সহায়তায় নোয়াখালী ও কুমিল্লা থেকে গ্রেফতার করা হয়।

      প্রাসঙ্গিক
        মন্তব্য

        বসন্ত বরণ ও ভালোবাসা দিবসের টানে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে লাখো পর্যটক

        নিজস্ব প্রতিবেদক
        ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ১১:১৯
        নিজস্ব প্রতিবেদক
        বসন্ত বরণ ও ভালোবাসা দিবসের টানে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে লাখো পর্যটক

        কক্সবাজার প্রতিনিধিঃ পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র রাজধানী কক্সবাজার। আজ ১৪ ফেব্রুয়ারি বিশ্ব ভালোবাসা দিবস ও বসন্তের প্রথম দিন। তাই এইদিনকে ঘিরে লাখো পর্যটক এখন কক্সবাজারে অবস্থান করছে।পর্যটকদের পাশাপাশি স্থানীয়দের পদভারে মুখরিত হয়ে উঠেছে সমুদ্র সৈকত। সৈকতে কেউ যুগলবন্দী হয়ে সমুদ্র স্নান করছে, কেউ আবার বালিয়াড়িতে পদচারি করে সমুদ্র সৈকতের পরিবেশকে করে তুলছেন ভালোবাসাময়।

        পর্যটন ব্যবসায়ীরা বলছেন, বিশ্ব ভালোবাসা দিবসে পর্যটন শহর কক্সবাজারে পর্যটকের উপচে পড়া ভিড় লক্ষ্য করা গেছে। কক্সবাজারের সবকটি আবাসিক হোটেল মোটেল ইতোমধ্যে বুকিং হয়ে গেছে। কক্সবাজারে আসা এসব যুগলবন্দীদের কথা চিন্তা করে তারকা মানের হোটেলগুলোতে দেওয়া হয়েছে বাড়তি সুযোগ সুবিধা।

        কক্সবাজার হোটেল মোটেল ও গেস্ট হাউস মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাসেম সিকদার বলেন, বিশ্ব ভালোবাসা দিবসে পর্যটকদের আগমন বেড়েছে। কক্সবাজারের ছোট বড় মাঝারি সব হোটেল মোটেল, কটেজ, রেস্টহাউস ও গেস্ট হাউসগুলো আগে থেকেই বুকিং হয়ে গেছে। অনেক হোটেল মোটেল আগামী ২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পর্যন্তও বুকিং হয়ে গেছে। কক্সবাজারে বর্তমানে লক্ষাধিক পর্যটক অবস্থান করছেন।

        কক্সবাজারের অন্যতম তারকামানের হোটেল সি গালের সহ ব্যবস্থাপক নুরে আলম বলেন, বিশ্ব ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে কক্সবাজারে পর্যটকদের সংখ্যা বেড়েছে। বিশ্ব ভালোবাসা দিবসের পরও পর্যটকদের সংখ্যা অব্যাহত থাকলে পর্যটন ব্যবসায়ীরা তাদের অতিথের ক্ষতি পুষিয়ে উঠতে পারবেন বলে তিনি মনে করেন।

        কক্সবাজার লং বিচ হোটেলের ব্যবস্থাপক তারেকুর রহমান বলেন, দীর্ঘ ২বছর ধরে লাভে মুখ দেখছে ব্যবসায়ীরা। রাজনৈতিক পরিস্থিতি অনুকূলে থাকায় এ অবস্থায় পৌঁছাতে পেরেছে। আগামীতে যদি এই রকম পরিস্থিতি থাকে, তাহলে পর্যটন শিল্প বিকাশে অনকেটা সহায়ক হবে।

        এদিকে বিশ্ব ভালোবাসা দিবস উপলক্ষে কক্সবাজারের বিভিন্ন পর্যটন স্পটগুলোতে কক্সবাজার জেলা পুলিশ প্রশাসন কড়া নিরাপত্তার ব্যবস্থা নিয়েছেন।

        কক্সবাজার ট্যুরিস্ট পুলিশের পুলিশ সুপার জিল্লুর রহমান বলেন, পর্যটকদের আগমন ও স্থানীয়দের পদচারনা নিরাপদ করতে পুলিশের পাশাপাশি সাদা পোশাকধারী পুলিশ আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় নিয়োজিত রয়েছে।

        কক্সবাজার জেলা প্রশাসক শাহীন ইমরান বলেন, কক্সবাজারে আগত পর্যটকদের নিরাপত্তায় সব ধরনের ব্যবস্থাগ্রহণ করা হয়েছে। পর্যটকরা নির্বিঘ্নে কক্সবাজারে ভ্রমণ করতে পারবেন ।

        তাফহীমুল আনাম/

        প্রাসঙ্গিক
          মন্তব্য

          টাঙ্গাইলে মায়ের পা ধুয়ে ভালোবাসা নিবেদন

          নিজস্ব প্রতিবেদক
          ১৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ ১৮:৩০
          নিজস্ব প্রতিবেদক
          টাঙ্গাইলে মায়ের পা ধুয়ে ভালোবাসা নিবেদন

          ভালোবাসা দিবসে একটি ব্যতিক্রমী অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে টাঙ্গাইলের হাতেখড়ি প্রি-প্রাইমারি স্কুল নামে একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, যেখানে শিশু শিক্ষার্থীরা তাদের মায়ের পা ধুয়ে দিয়েছে।

          শিশুদের মনে বাবা-মায়ের প্রতি ভালোবাসার বোধ এবং তাদের নৈতিক শিক্ষায় শিক্ষিত করার লক্ষ্যে এ ব্যতিক্রমি আয়োজন বলে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে।

          সকালে টাঙ্গাইলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সরোয়ার আলম অনুষ্ঠানের উদ্বোধন করেন। এরপরই মা-বাবার হাত ধরে শিক্ষার্থীরা পার্কে উপস্থিত হয়। কিছুক্ষণের মধ্যে পার্কটি কানায় কানায় ভরে ওঠে। পার্কে সারিবদ্ধ হয়ে বসেন মায়েরা। এ সময় মগে পানি নিয়ে একসঙ্গে দেড় শতাধিক মায়ের পা ধুয়ে দিয়েছে সন্তানরা। পরে মায়েদের গলায় মেডেল পরিয়ে দেয় তারা। এ সময় আবেগে আল্পুত মায়েরা সন্তানকে জড়িয়ে ধরেন। শিশুরাও মেতে ওঠে আনন্দে।

          একজন অভিভাবক বলেন, শিশুদের ছোট থেকে যা শেখানো হবে, বড় হয়ে তারা তা অনুসরণ করবে। তাই স্কুলের এই উদ্যোগকে সাধুবাদ জানাই। এ রকম অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ছোট থেকে মা-বাবার প্রতি সন্তানের দায়িত্ব ও কর্তব্য পালনে উদ্বুদ্ধ হবে।

          হাতেখড়ি প্রি-প্রাইমারি স্কুলের নার্সারি শ্রেণীর শিক্ষার্থী নীলাদ্রি খান বলে, “আমি মায়ের পা ধুয়ে দিয়েছি; মেডেল পরিয়ে দিয়েছি। আমার খুব ভালো লাগছে।”

          মুগ্ধ নামের প্রথম শ্রেণীর আরেক ছাত্র বলে, “আমি মাকে অনেক ভালোবাসি। মা যখন অফিসে থাকে আমি খুব মিস করি। আজকে মাকে সারাদিন পেয়েছি; মায়ের পা ধুয়ে দিয়েছি।

          অনুষ্ঠানটি সভাপতিত্ব করেন হাতেখড়ি প্রি-প্রাইমারি স্কুলের উপদেষ্টা ও টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবের সভাপতি জাফর আহমেদ। জান্নাত জিরিয়া খান ছোঁয়ার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন টাঙ্গাইল জেলা প্রশাসক জসীম উদ্দিন হায়দার।

          টাঙ্গাইল জেলা প্রশাসক জসীম উদ্দীন হায়দার বলেন, “এটি একটি ব্যতিক্রমী আয়োজন। শিশুরা তাদের মায়ের পা ধুয়ে সম্মান দেখিয়ে ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ ঘটিয়েছে। এমন অনুষ্ঠান আমি প্রথম দেখলাম। এমন উদ্যোগকে আমি সাধুবাদ জানাই।”

          প্রাসঙ্গিক
            মন্তব্য
            সর্বশেষ সংবাদ
              সর্বাধিক পঠিত