গোবিপ্রবিতে ‘কোনটাকে বলি সংবাদ?’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (গোবিপ্রবি) ক্যাম্পাসে কর্মরত সাংবাদিকদের নিয়ে ‘কোনটাকে বলি সংবাদ?’ শীর্ষক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। মঙ্গলবার (১২ আগষ্ট) সকাল ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবনের ৫০১ নং কক্ষে এই সেমিনারের আয়োজন করে জনসংযোগ দপ্তর।
সেমিনারে মুখ্য আলোচক হিসেবে সংবাদকর্মীদের বিভিন্ন বিষয়ে দিকনির্দেশনা প্রদান করেন বরেণ্য সাংবাদিক মোহসীন উল হাকিম।
জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক মো. আব্দুর রহমানের সভাপতিত্বে সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ড. হোসেন উদ্দিন শেখর বলেন, ক্যাম্পাসে যে ধরনের সাংবাদিকতা হয়, তার অনেক সংবাদ বস্তুনিষ্ঠ হয় না। সংবাদ করতে হলে হলুদ সাংবাদিকতা পরিহার করতে হবে। বর্তমান সময়ে অনেক গণমাধ্যম রয়েছে। তবে ফেইসবুক কেন্দ্রিক সাংবাদিকতা করা শোভনীয় নয়। আমি প্রত্যাশা করি, প্রত্যেক সংবাদকর্মী বস্তুনিষ্ঠ ও গঠনমূলক সংবাদ পরিবেশ করবে, যাতে বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি সুস্থ স্বাভাবিক পরিবেশ গড়ে ওঠে। তিনি সেমিনারের সফলতা কামনা করে বলেন, এ ধরনের সেমিনার ভবিষ্যতে আরো করা হবে।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. সোহেল হাসান বলেন, এ ধরনের আয়োজন সত্যিই প্রশংসনীয়। সাংবাদিকের নীতি নৈতিকতার যে জায়গা, তা অনুধাবন করতে হবে এবং সমাজের ভালো বিষয়গুলো তুলে ধরতে হবে। শিক্ষার্থীরা তাদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব সততা ও নিষ্ঠার সাথে পালন করবে সেটাই প্রত্যাশা।
সেমিনারে বিশেষ অতিথি হিসেবে আরো উপস্থিত ছিলেন ট্রেজারার অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ নাজমুল আহসান।
সহকারী জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. হারুন অর রশিদের সঞ্চালনায় সেমিনারে আরো বক্তব্য দেন প্রক্টর ড. আরিফুজ্জামান রাজীব। এ সময় ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা দপ্তরের পরিচালক মো. বদরুল ইসলাম এবং প্রায় অর্ধশতাধিক সংবাদকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
গবেষণা ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ পর্যায়ে থেকে যায়- ইবি উপাচার্য

কুষ্টিয়ার ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ বলেছেন, বিশ্ববিদ্যালয় জ্ঞানের মা। উৎপাদনের জন্য দরকার গবেষণা, ভাবনা ও আবিষ্কার। গবেষণা ছাড়া বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ পর্যায়ে থেকে যায়। রাষ্ট্রের সমস্যাগুলো চিহ্নিত করে তার সমাধান খুঁজে বের করাই গবেষণার মূল কাজ।
মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) সকাল ১০ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের রবীন্দ্র-নজরুল কলা ভবনের গগন হরকরা গ্যালারিতে ইবি গবেষণা সংসদ আয়োজিত দ্য আনভেইলিং: গবেষণা অন্তর্দৃষ্টি ও নেতৃত্বের রূপান্তর" শীর্ষক সেমিনার ও প্যানেল ডিসকাশন অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন।
তিনি আরও বলেন, শিক্ষার্থীদের দৃঢ়তার সাথে গবেষণায় সম্পৃক্ত হতে হবে। এ গবেষণার জন্য শিক্ষার্থীদের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা ও সহযোগিতা করব।
এ অনুষ্ঠানে আলোচনার মূল বিষয় ছিল — “Navigating the Research and Higher Study Landscape: A Multi-Disciplinary Perspective”। এ অনুষ্ঠানে সমাজকল্যাণ বিভাগের প্রভাষক হাবিবুর রহমান স্বাগত বক্তব্য রাখেন।
এছাড়া, চারটি ভিন্ন ডিসিপ্লিনের আলোচনায় অংশ নেন — বাংলা বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. মনজুর রহমান, ফার্মেসি বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান, অ্যাপ্লাইড কেমিস্ট্রি ও কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক ড. গাজী মো. আরিফুজ্জামান খান এবং চারুকলা বিভাগের সভাপতি ও আরবি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. কামরুল হাসান।
এসময় ইবি গবেষণা সংসদের সভাপতি সানোয়ার হোসেন বলেন, আজকের কর্মশালাটি আমাদের সংগঠনের জন্য একটি স্মরণীয় মাইলফলক হয়ে থাকবে। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, গবেষণার মৌলিক বিষয়গুলো আয়ত্ত করা তরুণ গবেষকদের দেশ ও জাতির বৃহত্তর উন্নয়নে সমস্যার সমাধানে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে সক্ষম করবে। সদিচ্ছা ও সহায়তা বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা কার্যক্রমকে আরও গতিশীল করবে এবং শিক্ষার্থীদের মধ্যে গবেষণার প্রতি গভীর আগ্রহ সৃষ্টি করবে।
চারুকলা বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. কামরুল হাসান বলেন, যখন মানুষ গবেষণাকে ভয় পায়, তখনও আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল যুবক সেই কাজটি করে যাচ্ছে। গবেষণা ছাড়া একটি দেশ সামনে এগোতে পারে না। ধারণার দাম পৃথিবীতে সবচেয়ে বেশি।
উল্লেখ্য, আলোচনায় প্যানেলিস্টরা গবেষণার সম্ভাবনা ও চ্যালেঞ্জ, কার্যকর নেতৃত্বের গুরুত্ব, ভবিষ্যতের কর্মক্ষেত্রের জন্য প্রয়োজনীয় দক্ষতা এবং সৃজনশীলতাকে বাস্তব প্রভাবের রূপ দেওয়ার উপায় নিয়ে দিকনির্দেশনা দেন।প্যানেল ডিসকাশন, শ্রোতাদের প্রশ্নোত্তর পর্ব, শিক্ষার্থীদের গবেষণা, নেতৃত্ব ও সৃজনশীলতার বিষয়ে প্রশিক্ষণ শেষে সংগঠনপর ২০২৫-২০২৬ সেশনের কমিটি গঠন করা হয় এবং সেমিনারে অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে সার্টিফিকেট বিতরণ করা হয়।
দীর্ঘদিন ঢাকনা বিহীন ম্যানহোল ব্যবস্থা গ্রহণে রাজশাহী কলেজ ছাত্রদলের স্মারকলিপি

রাজশাহী কলেজ মুসলিম ছাত্রাবাসের সামনের ফুটপাতের ম্যানহোলের একাধিক ঢাকনা চুরি হওয়ার পর তা দীর্ঘদিন যাবৎ ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে। সম্প্রতি ম্যানহোলের ঢাকনা খোলা অবস্থায় থাকায় দুর্ঘটনার আশঙ্কা বেড়েছে। ইতোমধ্যে কয়েকজন শিক্ষার্থী ও পথচারী আহত হয়েছেন। যে কোনো সময় প্রাণঘাতী দুর্ঘটনা ঘটতে পারে এমন শঙ্কায় মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) দুপুর ১টার দিকে রাজশাহী কলেজ শাখা ছাত্রদলের পক্ষ থেকে রাজশাহী সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা বরাবর চার দফা দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে।
স্মারকলিপির দাবিতে বলা হয়েছে ১. অবিলম্বে অনুপস্থিত ম্যানহোল ঢাকনা নতুন করে বসাতে হবে। ২. ভবিষ্যতে চুরি রোধে এমন উপকরণ দিয়ে ঢাকনা তৈরি করতে হবে, যা চোরাই বাজারে বিক্রয়যোগ্য নয়। ৩. ম্যানহোলের আশেপাশে সিসিটিভি ক্যামেরা স্থাপন করে নজরদারি নিশ্চিতে ব্যবস্থা গ্রহণ। ৪. এলাকায় নিয়মিত তদারকির জন্য সিটি করপোরেশনের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নির্দেশনা প্রদান।
এ বিষয়ে রাজশাহী কলেজ শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক খালিদ বিন ওয়ালিদ (আবির) বলেন, ইতোমধ্যে কয়েকটি দুর্ঘটনা ঘটেছে এতে শিক্ষার্থীরা নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কিত। কলেজ অধ্যক্ষকে অবহিত করার পরও সমস্যা সমাধান না হওয়ায় আমরা আজ সিটি করপোরেশনের প্রশাসক বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করেছি।
রাজশাহী সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা রেজাউল করিম বলেন, সমস্যাটি দ্রুত সমাধানের জন্য প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে। ইতোমধ্যে নতুন বাজেট প্রণয়ন ও ম্যানহোল ঢাকনা বসানোর জন্য টেন্ডার আহ্বান করা হয়েছে। যারা এই ঢাকনাগুলো চুরি করছে তাদের ধরিয়ে দিলে পুরস্কৃত করা হবে। আগে যেসব ঢাকনা তৈরি হয়েছিল যদি মাপ অনুযায়ী মিলে যায় তবে সেগুলোও ব্যবহার করবো। আশা করছি দুই-এক সপ্তাহের মধ্যেই সব ঠিক হয়ে যাবে।
এছাড়াও এ সময় উপস্থিত ছিলেন, রাজশাহী কলেজ শাখা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক রাশিকুজ্জামান প্রীতম, ছাত্রনেতা জাহিদ হাসান, সামিউল ইসলাম শিমুল, উজ্জল মিয়া, মো. শাকিল, মো. রুহুল আমীন, নাজিম উদ্দিন, আসিফ, তানভীর হাসান রাহাত, মো. জাকারিয়া আহম্মেদ, নিরব, কেলভিনসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।
উল্লেখ্য গত মঙ্গলবার (৫ আগস্ট) রাতে কলেজ সংলগ্ন মুসলিম ছাত্রাবাসের সামনের রাস্তায় অরক্ষিত ফুটপাতের খোলা ঢাকনায় পড়ে গুরুতর আহত হয়েছিলেন রাজশাহী কলেজের উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ইয়াসির আরাফাত। পরবর্তীতে কয়েকদিন যাবৎ মেডিকেলে ভর্তি থাকার পর বর্তমানে তিনি সুস্থ হয়ে বাসায় অবস্থান করছেন।
২৫ ঘন্টা পেরিয়ে গেলেও আসেনি কোন সমাধান
শারীরিক অবস্থার অবনতি আমরণ অনশনরত মাভাবিপ্রবি শিক্ষার্থীর

মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (মাভাবিপ্রবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (মাকসু) প্রতিষ্ঠার দাবিতে আমরণ ও প্রতীকী অনশন কর্মসূচি শুরু করেছে শিক্ষার্থীরা। গতকাল সোমবার (১১ আগস্ট) সকাল ১১টা ৩০ মিনিট থেকে প্রশাসনিক ভবন প্রাঙ্গণে সিপিএস বিভাগের শিক্ষার্থী আক্তারুজ্জামান সাজু ২৫ ঘন্টা ধরে আমরণ অনশন চলমান রেখেছেন। পাশাপাশি কয়েকজন শিক্ষার্থী প্রতীকী অনশন পালন করছেন।
আজ সকাল ১১টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আনোয়ারুল আজীম আখন্দ অনশনরত শিক্ষার্থীর শারীরিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করেছেন এবং অনশন ভাঙানোর চেষ্টা করেও ব্যর্থ হয়েছেন।
অনশনরত শিক্ষার্থী সাজু জানিয়েছেন, দাবি পুরণ না হওয়া পর্যন্ত তিনি অনশন ভাঙবেন না। প্রয়োজনে মৃত্যুকে বরণ করে নিবেন। বিকাল ৪টার মধ্যে যদি কোন সমাধান না আসে তাহলে অন্যান্য শিক্ষার্থীরাও আমরণ অনশনে যুক্ত হবে বলে তিনি জানিয়েছেন।
গতকাল রাত ১০টার দিকে অনশনরত শিক্ষার্থীদের শারীরিক অবস্থা পর্যবেক্ষণে এসে শিক্ষার্থী কল্যাণ ও পরামর্শদান কেন্দ্রের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. ফজলুল করীম জানান, আমরা এই বিষয়ে যথেষ্ট সচেতন রয়েছি। শিক্ষার্থীদের দাবিটি আমরা পরিবর্তী রিজেন্ট বোর্ডে উঠাবো। তখন যদি কোন সমাধান না আসে তখন তারা যেকোনো ধরণের কর্মসূচি দিতে পারে। আমরা বেশ কয়েকবার অনশন ভাঙানোর চেষ্টা করেছি। আমরা এখানে সার্বক্ষনিক নজরদারি রাখছি যেন কোন প্রকার নিরাপত্তা ও স্বাস্থ্য ঝুকি না দেখা দেয়।
শিক্ষার্থীরা জানান, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ৯ দফা দাবির অন্যতম হলো দেশের প্রতিটি বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজে ছাত্র সংসদ প্রতিষ্ঠা। সেই লক্ষ্যেই তারা ২১ জুলাই ২০২৫ তারিখে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে দাবিপত্র দেন। কিন্তু নির্ধারিত সময় পেরিয়ে গেলেও রিজেন্ট বোর্ড থেকে কোনো সিদ্ধান্ত আসেনি।
পরবর্তীতে ২ আগস্ট পুনরায় প্রশাসনের সঙ্গে বৈঠকে ১০ আগস্টের মধ্যে রিজেন্ট বোর্ডে প্রস্তাবটি পাশ করানোর আহ্বান জানানো হয়। তবে সেই সময়ও পেরিয়ে গেছে, দাবিটি বাস্তবায়িত হয়নি।
দাবি আদায়ে বদ্ধপরিকর শিক্ষার্থীরা জানান, দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত তাদের অহিংস আন্দোলন ও আমরণ অনশন অব্যাহত থাকবে।
অনশনে অংশ নেওয়া শিক্ষার্থীরা ভাত নয়, আইন খাবো, তালা ভাঙ্গছি, মাকসু আনবো, ইনকিলাব জিন্দাবাদ ইত্যাদি স্লোগানে প্রশাসনিক ভবন প্রাঙ্গণ মুখর হয়ে উঠেছে।
অনশনের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. ইমাম হোসেন জানান, বিষয়টি আমি অবহিত হয়েছি। শিক্ষার্থীদের একটি আবেদনের বিষয়ে প্রসাশন আলোচনা করেছে এবং আবেদনটি আমলে নিয়ে একটা মিটিংও করেছে। শিক্ষার্থীদের আবেদনটি বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন (এক্ট) মাফিক কি করা যেতে পারে বা না পারে সেটার বিষয়ে করণীয় নির্ধারনের বিষয়টি প্রক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে বলে আমি শুনেছি। এবং নিরাপত্তার জন্য আমরা সার্বক্ষনিক নজরদারি করছি।
জবিস্থ ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রকল্যাণ পরিষদের ভারপ্রাপ্ত সদস্য সচিব তৈমুর

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রকল্যাণ পরিষদের আহ্বায়ক কমিটি ভারপ্রাপ্ত সদস্য সচিব তৈমুর মবিন।
তৈমুর মবিন, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী।
জেলা কল্যাণ পরিষদের প্রেস বিজ্ঞপতিতে বলা হয়, সাংগঠনিক দায়িত্ব অবহেলার কারণে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রকল্যাণ পরিষদ,জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সদস্য সচিব মোঃ জাহিদ হাসান কে সাংগঠনিক কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি প্রদান করা হলো।
সম্মানিত উপদেষ্টা পরিষদ সদস্যদের সিদ্ধান্তক্রমে ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্রকল্যাণ পরিষদ, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম গতিশীল করার লক্ষ্যে যুগ্ম আহ্বায়ক, তৈমুর মবিন'কে ভারপ্রাপ্ত সদস্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব প্রদান করা হলো।
ভারপ্রাপ্ত সদস্য সচিব তৈমুর মবিন বলেন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা ছাত্র কল্যাণ পরিষদ,জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত সদস্য সচিব হিসেবে আমার প্রতি আস্থা রাখায় সবার প্রতি কৃতজ্ঞতা।
সবাই সহযোগীতা করে পাশে থাকবেন।
কমিটির আহবায়ক তানভীর রহমান বলেন, দীর্ঘদিন ধরে কমিটি কার্যক্রম আমাকে একা করতে হয়েছে। আশা করি নতুন দায়িত্ব প্রাপ্তরা তাদের দায়িত্ব সঠিক ভাবে পালন করবে।
উল্লেখ যে, তৈমুর মবিন ব্রাহ্মণবাড়িয়া ছাত্র কল্যাণ পরিষদ,জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম বর্ষ থেকে যথাক্রমে সহ-অর্থ বিষয়ক সম্পাদক, সাংগঠনিক সম্পাদক এবং সর্বশেষ কমিটির যুগ্ম আহ্বায়ক পদে ছিলেন
মন্তব্য