ঢাকা, মঙ্গলবার, ১৯ আগস্ট ২০২৫ ৪ ভাদ্র ১৪৩২
 
শিরোনাম

কাপ্তাই লেকে কার্পজাতীয় মাছের নতুন প্রজননক্ষেত্র চিহ্নিত

ক্যাম্পাস প্রতিনিধি
১২ মে, ২০২৫ ১৬:১৯
ক্যাম্পাস প্রতিনিধি
কাপ্তাই লেকে কার্পজাতীয় মাছের নতুন প্রজননক্ষেত্র চিহ্নিত

কাপ্তাই লেকে কার্পজাতীয় মাছের ৫ম প্রজননক্ষেত্রের সন্ধান পেয়েছে বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিএফআরআই) বিজ্ঞানীরা। সম্প্রতি লংগদু উপজেলার কাসালং চ্যানেলের মালাদ্বীপ মসজিদ সংলগ্ন এলাকায় একটি নতুন প্রজননক্ষেত্র চিহ্নিত হয়। এর আগে এ লেকে কার্পজাতীয় মাছের চারটি প্রাকৃতিক প্রজননক্ষেত্র চিহ্নিত ছিল। এগুলো হলো কাসালং চ্যানেলে মাইনীমুখ মাস্তানের টিলা সংলগ্ন এলাকা, কর্ণফুলী চ্যানেলে জগন্নাথছড়ি এলাকা, চেংগী চ্যানেলের নানিয়ারচর এলাকা ও রীংকন চ্যানেলের বিলাইছড়ি এলাকা।  

রবিবার (১১ মে) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইনস্টিটিউটের পাবলিকেশন অফিসার এস এম শরীফুল ইসলাম। এ গবেষণায় নেতৃত্ব দেন ঊর্ধ্বতন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. ইশতিয়াক হায়দার ও বি. এম. শাহিনুর রহমান। দলে আরও ছিলেন বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো.খালেদ রহমান ও মো. লিপন মিয়া।

বিএফআরআই-এর রাঙামাটিস্থ নদী উপকেন্দ্র বিগত কয়েক বছর ধরে কাপ্তাই লেকে মাছের উৎপাদন, সংরক্ষণ, কার্পজাতীয় মাছের পরিপক্কতা ও প্রাকৃতিক প্রজনন নিরূপণ এবং রেণু সংগ্রহ ও প্রজাতি বিন্যাস বিষয়ে নিয়মিত গবেষণা পরিচালনা করে আসছে। গবেষণার অংশ হিসেবে এবার চিহ্নিত হয়েছে নতুন এ প্রজননক্ষেত্রটি।

প্রাকৃতিক সম্পদ ও নৈসর্গিক সৌন্দর্যে সমৃদ্ধ কাপ্তাই লেক দেশের অভ্যন্তরীণ উন্মুক্ত জলাশয়ের মধ্যে সর্ববৃহৎ। মাছের প্রাকৃতিক প্রজনন উন্মুক্ত জলাশয়ে উৎপাদন বৃদ্ধির অন্যতম প্রধান উৎস হিসেবে বিবেচিত। ২০২২-২৩ অর্থবছরে কাপ্তাই লেকে মাছের উৎপাদন ছিল ১৭ হাজার ৫৬ মে. টন, যা প্রায় ২৬ হাজার ৬৮৮ জন মৎস্যজীবী ও তাদের পরিবারের জীবিকার অন্যতম প্রধান ভরসা।

এম শরীফুল ইসলাম জানান, প্রজননের মৌসুমে মূলত জুন-জুলাই মাসে পাহাড়ি ঢল, ভারী বৃষ্টিপাত, ঝড়ো হাওয়া এবং পানির প্রবল স্রোতের প্রভাবে হ্রদের পানিতে ঘূর্ণন তৈরি হলে কার্পজাতীয় মাছ প্রজনন করে থাকে। কাপ্তাই লেকে প্রাকৃতিক প্রজনন সংক্রান্ত প্রথম গবেষণা হয় ১৯৮৬ সালে। এরপর ২০০৩-০৪ এবং ২০১৬-১৭ অর্থবছরে বিএফআরআই-এর রাঙামাটিস্থ উপকেন্দ্র কাসালং চ্যানেলের মাস্তানের টিলা সংলগ্ন এলাকায় ডিম সংগ্রহ করে সফলতা অর্জন করে। চলতি ২০২৩-২৪ অর্থবছরে তারা প‚র্বের স্থান থেকে প্রায় ৬ কিলোমিটার উজানে গিয়ে মালাদ্বীপ মসজিদসংলগ্ন এলাকায় নতুন প্রজননক্ষেত্র শনাক্ত করে।

গবেষণায় দেখা গেছে, সংগ্রহকৃত ডিম থেকে রেণু উৎপাদনের হার ছিল প্রায় ৯০ থেকে ৯৫ শতাংশ। গবেষণায় হ্রদের কাসালং চ্যানেলে চলতি বছরের প্রজনন মৌসুমে (মে-জুলাই) পানির গভীরতা ছিল মাত্র ১.৮ থেকে ২.৪ মিটার। তাছাড়া পানির অন্যান্য ভৌত-রাসায়নিক গুণাবলী যেমন দ্রবীভূত অক্সিজেন (৫.২-৬.৬ মিগ্রা./লি.), লবণাক্ততা (০.০১-০.০২ পিপিএম), পিএইচ (৭.২৮-৭.৪০) এবং পানির তাপমাত্রা (২৬.৬২-২৭.১ ডিগ্রি সে.) অনুকূল থাকায় কার্পজাতীয় মা মাছ ডিম ছেড়েছে। 

তবে জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বিলম্বে বৃষ্টিপাত এবং পলিমাটি ভরাট হয়ে প্রজননক্ষেত্রের পানির গভীরতা আশঙ্কাজনকভাবে কমে গিয়েছে। এছাড়াও কার্পজাতীয় মা মাছের অভিপ্রয়াণ পথও সংকীর্ণ হয়ে আসছে। ফলে প্রজননক্ষেত্রের আয়তন দিন দিন হ্রাস পাচ্ছে।

মন্তব্য

জবি কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) সংবিধি নিয়ে শিক্ষার্থীদের মতামত আহ্বান

ক্যাম্পাস প্রতিনিধি
১২ মে, ২০২৫ ১৫:৩
ক্যাম্পাস প্রতিনিধি
জবি কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) সংবিধি নিয়ে শিক্ষার্থীদের মতামত আহ্বান

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (জকসু) সংবিধি/বিধি/গঠনতন্ত্র বিষয়ে শিক্ষার্থীদের মতামত আহ্বান করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন। 

সোমবার (১২ মে) বিশ্ববিদ্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত রেজিস্ট্রার অধ্যাপক ড. মোঃ শেখ গিয়াস উদ্দিনের স্বাক্ষরিত এক প্রেসবিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১২ মে ২০২৫ তারিখ রাত ১২টা থেকে ২১ মে ২০২৫ তারিখ রাত ১১টা ৫৯ মিনিট পর্যন্ত শিক্ষার্থীরা নির্ধারিত ফরমেটে সুস্পষ্ট লিখিত মতামত জমা দিতে পারবে। এ উদ্দেশ্যে শিক্ষার্থীদেরকে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টুডেন্ট পোর্টালে লগইন করে মতামত প্রদান করতে হবে। নির্ধারিত সময়সীমার পর কোনো মতামত গ্রহণ করা হবে না বলেও বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়েছে।

উল্লেখ্য, গত ৭ মে ২০২৫ তারিখে অনুষ্ঠিত জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেটের ১০০তম (বিশেষ) সভায়, প্রস্তাবিত জকসু সংবিধি নিয়ে শিক্ষার্থীদের মতামত গ্রহণের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।

প্রাসঙ্গিক
মন্তব্য

শাটডাউনে অচল বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়

অনলাইন ডেস্ক
১২ মে, ২০২৫ ১৪:১৩
অনলাইন ডেস্ক
শাটডাউনে অচল বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়

উপাচার্য ড. শুচিতা শরমিনের পদত্যাগের দাবিতে শিক্ষার্থীদের ডাক দেওয়া একাডেমিক ও প্রশাসনিক শাটডাউনে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (ববি) স্থবিরতা দেখা দিয়েছে। সোমবার বিশ্ববিদ্যালয়ের ২৫ বিভাগের শিক্ষকরাও ক্লাস বর্জন করে শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের প্রতি সংহতি প্রকাশ করেছেন।

ফলে ববির সব ক্লাসরুম ফাকা পড়ে আছে। বন্ধ রয়েছে সকল প্রশাসনিক কার্যক্রম। তবে চলমান সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা, চিকিৎসা ও পরিবহণ, লাইব্রেরিসহ জরুরি সেবা অব্যাহত থাকবে বলে জানিয়েছে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।

২৭ দিন ধরে চলা এ আন্দোলনের মধ্যে রোববার খোলা চিঠি দিয়ে সকল বিভাগের শিক্ষক ও প্রশাসনিক কর্মীদের ক্লাস এবং অফিস কার্যক্রম থেকে বিরত থাকার আহ্বান জানিয়েছিলেন শিক্ষার্থীরা। এর কয়েকদিন আগে প্রশাসনিক দপ্তরগুলোতে তালা ঝুলিয়ে দিয়েছিল আন্দোলনরতরা।

আন্দোলনকারী শিক্ষার্থী সুজয় শুভ বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের ন্যায্য অধিকার প্রতিষ্ঠায় চলমান আন্দোলন এখন অপেশাদার, মামলাবাজ ও অযোগ্য উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে রূপ নিয়েছে। আমরা এ দাবি আদায়ে ঐক্যবদ্ধ। উপাচার্য যদি দ্রুত পদত্যাগ না করেন, তাহলে আরও কঠোর আন্দোলনে যেতে বাধ্য হবো।’

ববির বাংলা বিভাগের চেয়ারম্যান উন্মেষ রায় বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক আন্দোলনের সঙ্গে সংহতি জানায়। প্রশাসনের প্রতি আহ্বান থাকবে, যাকে শিক্ষক-শিক্ষার্থী কেউই চান না তাকে অবিলম্বে অপসারণ করে সঙ্কটের সমাধান করুন।’

এ বিষয়ে ববি উপাচার্য অধ্যাপক ড. শুচিতা শরমিন ও প্রক্টর ড. সোনিয়া খান সনির সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

উল্লেখ্য, উপাচার্যের পদত্যাগ দাবিতে চলমান কর্মসূচিতে ক্যাম্পাসসহ ঢাকা-কুয়াকাটা মহাসড়কে মশাল মিছিল, মহাসড়ক অবরোধ, ক্যাম্পাসে অবস্থান কর্মসূচি, উপাচার্যের বাসভবনে তালা, সংবাদ সম্মেলনসহ নানা কর্মসূচি করছে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীরা।

প্রাসঙ্গিক
    মন্তব্য

    ইবির ডি ইউনিটের ফল প্রকাশ, পাশ ৭০ শতাংশ

    ক্যাম্পাস প্রতিনিধি
    ১১ মে, ২০২৫ ২৩:১৩
    ক্যাম্পাস প্রতিনিধি
    ইবির ডি ইউনিটের ফল প্রকাশ, পাশ ৭০ শতাংশ

    ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) স্বতন্ত্র ‘ডি’ ইউনিট তথা ধর্মতত্ত্ব অনুষদের ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। ১০০ নম্বরের পরীক্ষায় ৬৪.২৫ পেয়ে প্রথম হয়েছেন নওগাঁর নামাজগড় গাউসুল আজম কামিল মাদ্রাসার শিক্ষার্থী মোঃ রাকিবুল হাসান। তার রোল ডি১১১৬।

    রোববার (১১ মে) রাত সাড়ে ৯ টায় ধর্মতত্ত্ব অনুষদের ডীন ও পরীক্ষার সমন্বয়ক অধ্যাপক ড. আ. ব. ম. ছিদ্দিকুর রহমান আশ্রাফীর স্বাক্ষরিত এই ফল প্রকাশ করা হয়। এসময় উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. নকীব মোহাম্মদ নসরুল্লাহ, ট্রেজারার অধ্যাপক ড. জাহাঙ্গীর আলম, প্রক্টর অধ্যাপক ড. মোঃ শাহিনুজ্জামান প্রমুখ।

    এদিন, সকাল ১১টা থেকে বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষদ ভবন ও  রবীন্দ্র নজরুল কলা ভবনে ডি ইউনিটের পরীক্ষা শুরু হয়ে বেলা ১২ টায় শেষ হয়। ডি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় সর্বমোট ৩২০ আসনের বিপরীতে ১ হাজার ৮২৮ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন। ফলাফল পর্যালোচনা করে দেখা যায়, এতে পাশের হার ৭০ শতাংশ। জিপিএ সহ ১২০ নম্বরের মধ্যে ১০৪.২৫ নম্বর পেয়ে দ্বিতীয় হয়েছেন শয়ন আরাফাত (ডি-১৯৫৯) এবং ১০৪.০২ নম্বর তৃতীয় হয়েছেন মেহেদী হাসান রনি (ডি-০৭৪৮)।

    উল্লেখ্য, ডি ইউনিট ভুক্ত ৪টি বিভাগ হচ্ছে - আল কুরআন অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ, আল হাদিস অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ, দাওয়াহ অ্যান্ড ইসলামিক স্টাডিজ এবং কলা অনুষদের আরবি ভাষা ও সাহিত্য বিভাগ। এতে প্রতি বিভাগে ৮০টি করে মোট ৩২০টি আসনের বিপরীতে লড়েন ভর্তিচ্ছুরা।

    বিস্তারিত রেজাল্ট শিট দেখুন এখানে:  https://drive.google.com/drive/folders/1YXG_C_iUlNPHuBtBIaAd21pQASJ4SbPr

    মন্তব্য

    চাঁদা না দেওয়ায় চায়ের দোকানে তালা দিলো জবি ছাত্রদল নেতা

    অনলাইন ডেস্ক
    ১১ মে, ২০২৫ ২১:৩৮
    অনলাইন ডেস্ক
    চাঁদা না দেওয়ায় চায়ের দোকানে তালা দিলো জবি ছাত্রদল নেতা
    ছবি: জবি টিএসসির চায়ের দোকান ও অভিযুক্ত জবি শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক সদস্য আজিজুল হাকিম আকাশ

    জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) প্রধান ফটকের সামনে ‘টিএসসি’ এলাকায় একটি চায়ের দোকানে তালা দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে শাখা ছাত্রদলের এক নেতার বিরুদ্ধে। দোকানটির বর্তমান ব্যবহারকারীর অভিযোগ, চাঁদা না দেওয়ায় দোকানে তালা ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে।

    ভুক্তভোগী মো. মিন্টু হাসান ইসমাইল জানান, ‘‘৫ আগস্টের পর দোকান ফাঁকা হলে আকাশ ভাই দোকান দখল করেন। পরবর্তীতে তার পরিচিত একজনকে দোকানে বসালে ৩ দিন পর দোকান ছেড়ে দেন। পরে আমি দোকান নিয়ে নেই। আকাশ ভাই দোকানের মালামালসহ আমায় দোকান দেওয়ায় ৩০ হাজার টাকা দাবি করেন। আমার কাছে ওই সময় টাকা না থাকায় সুদের ওপর টাকা নিয়ে কথা বলে ২৫ হাজার টাকা দেই। এভাবে ২ মাস যাওয়ার পর তিনি সমস্যার কথা বলে এক দুই হাজার টাকা নিয়ে নেন। এবং মাসিক ২ হাজার টাকা দেওয়ার কথা হলে তিনি দৈনিক ২০০ টাকা দাবি করেন।”

    তিনি অভিযোগ করে বলেন, “এরপর টাকা দিতে না চাইলে তিনি হঠাৎ এসে দোকানের জায়গা নিজের দাবি করেন। বলেন, ‘দোকানের সব মালামাল দিলেও জায়গা আমার দখলে। আপনি উঠে যান।’ এরপর এসে আমার দোকানে মালামালসহ তালা লাগিয়ে দেন।”

    অভিযুক্ত ছাত্রদল নেতা ইতিহাস বিভাগের ২০২০–২১ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক সদস্য আজিজুল হাকিম আকাশ বলেন, “আমি চাঁদা চেয়েছি বা টাকা নিয়েছি—এ অভিযোগ ভিত্তিহীন। আমার জেলা-কল্যাণের এক ছোট ভাইকে সহায়তা করতে দোকানটি নেওয়া হয়েছিল। দোকানটি ঠিকমতো না চলায় অন্য কাউকে দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে।”

    এ বিষয়ে জানতে চাইলে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রদলের সদস্য সচিব শামসুল আরেফিন বলেন, “আমি এখনো বিষয়টি জানি না। খোঁজ নিচ্ছি।”

    মন্তব্য
    সর্বশেষ সংবাদ
      সর্বাধিক পঠিত