ঢাকা, সোমবার, ১৮ আগস্ট ২০২৫ ৩ ভাদ্র ১৪৩২
 
শিরোনাম

১৪ তম বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ডি-নথিতে যুক্ত হলো নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়

নিজস্ব প্রতিবেদক
১৩ আগস্ট, ২০২৩ ২০:২০
নিজস্ব প্রতিবেদক
১৪ তম বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ডি-নথিতে যুক্ত হলো নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়

বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধিঃ শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনির উদ্বোধনের মাধ্যমে আনুষ্ঠানিকভাবে ডি-নথিতে যুক্ত হলো জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়।

রবিবার (১৩ আগস্ট) বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের অডিটরিয়ামে আজ ১৩ আগস্ট ২০২৩ তারিখ রবিবার গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রী ডা. দীপু মনি এমপি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে ডি-নথি কার্যক্রমের শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করেন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষা উপমন্ত্রী জনাব মহিবুল হাসান চৌধুরী এমপি, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. কাজী শহীদুল্লাহ।

স্মার্ট ক্যাম্পাস গড়ে তোলার লক্ষ্যে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় দাপ্তরিক নথি ব্যবস্থাপনা ও রেকর্ড সংরক্ষণে ডিজিটাল নথি কার্যক্রমে বাংলাদেশের ১৪ তম বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে ডি-নথিতে প্রবেশ করলো। ১৫০-এর বেশি বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের এই ডিজিটাল অভিযাত্রা ঈর্ষণীয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সৌমিত্র শেখর ডি-নথি প্রকাশ করেন।

বিশ্ববিদ্যারলয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. সৌমিত্র শেখর শিক্ষা, গবেষণা ও উন্নয়ন এই তিনটি বিষয়কে মটো করে একটি স্মার্ট ক্যাম্পাস গড়ে তুলতে নিরলস কাজ করে চলেছেন। আর ডি-নথি কার্যক্রম উদ্বোধন স্মার্ট ক্যাম্পাস গড়ার ক্ষেত্রে একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। উপাচার্য ইউজিসিতে বাটন চেপে নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের ডি-নথি কার্যক্রমের সূচনা করেন।

লিখিত বক্তব্য উপস্থাপনায় উপাচার্য বলেন, "বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনে অন্য কয়েকটি বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ডিজিটাল নথি উদ্বোধন করায় কর্তৃপক্ষকে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে আন্তরিক ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। আমরা প্রত্যয় ব্যক্ত করছি, স্মার্ট বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠায় জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় সার্বিকভাবে এবং সম্মুখভাগে থেকে আজকের মতো ভবিষ্যতেও কাজ করে যাবে।"

উপাচার্যের নেতৃত্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ ড. মো. হুমায়ুন কবীর জনসংযোগ দপ্তরের অতিরিক্ত পরিচালক ও পিএস টু ভিসি এস এম হাফিজুর রহমান, আইসিটি সেলের সহকারী নেটওয়ার্ক ইঞ্জিনিয়ার মো. রকিবুল ইসলাম ও রেজিস্ট্রার দপ্তরের প্রশাসনিক কর্মকর্তা সাজ্জাদুল কবিরসহ পাঁচ সদস্যের এক প্রতিনিধিদল ডি-নথি উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ‘উচ্চশিক্ষায় উদ্ভাবন ও প্রযুক্তির উম্মেষ’ শীর্ষক আলোচনা করেন ইউজিসির সদস্য প্রফেসর ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন। অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ইউজিসির সচিব ড. ফেরদৌস জামান এবং ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন ইউজিসির আইএমসিটি বিভাগের পরিচালক ড. সুলতান মাহমুদ ভূইয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এবং সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা জনাব সজীব ওয়াজেদ জয়-এর সার্বিক নির্দেশনায় প্রযুক্তিবান্ধব নানা উদ্ভাবন ও সেবা তৈরির মাধ্যমে ইতোমধ্যেই ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়ন সম্ভব হয়েছে। আর স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে ডি-নথি কার্যক্রম বাস্তবায়ন একটি সময়োপযোগী ও যুগান্তকারী পদক্ষেপ।

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ডি-নথি উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে (দ্বিতীয় পর্ব) জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়সহ মোট দশটি বিশ্ববিদ্যালয়ে এই কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়। অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো: জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস এবং রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

প্রাসঙ্গিক
    মন্তব্য

    বেরোবিতে প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু ৩ সেপ্টেম্বর

    নিজস্ব প্রতিবেদক
    ১৩ আগস্ট, ২০২৩ ১৯:২৪
    নিজস্ব প্রতিবেদক
    বেরোবিতে প্রথম বর্ষের ক্লাস শুরু ৩ সেপ্টেম্বর

    পুলক আহমেদ, বেরোবি প্রতিনিধি: বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে (বেরোবি) ২০২২-২০২৩ শিক্ষাবর্ষে স্নাতক (সম্মান) ১ম বর্ষের ক্লাস শুরু হবে আগামী ৩ সেপ্টেম্বর।

    আজ রবিবার (১৩ আগস্ট) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটির এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

    বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কেন্দ্রীয় ভর্তি কমিটির সদস্য সচিব কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মিজানুর রহমান।

    মিজানুর রহমান বলেন, আজ (১৩ আগস্ট) ও আগামীকাল (১৪ অগাস্ট) আমাদের চূড়ান্ত ভর্তি চলবে। ভর্তি কমিটির সভায় আমাদের ক্লাস শুরু তারিখ ৩ সেপ্টেম্বর ঠিক করা হয়েছে। সেই অনুযায়ী বিভাগগুলোকে প্রস্তুত থাকতে বলা হয়েছে।

    নতুন মেধাতালিকার বিষয় জানতে চাইলে ড. মিজানুর রহমান বলেন, জিএসটি যদি কোন নির্দেশনা দেয় তাহলে আমরা সেই নির্দেশনা মেনে নতুন মেধাতালিকা প্রকাশ করব।

    প্রাসঙ্গিক
      মন্তব্য

      ইবিতে এক শিক্ষকের কক্ষ দখলে অন্য শিক্ষকের বিরুদ্ধে তালা ভাঙার অভিযোগ!

      নিজস্ব প্রতিবেদক
      ১৩ আগস্ট, ২০২৩ ১৮:৪০
      নিজস্ব প্রতিবেদক
      ইবিতে এক শিক্ষকের কক্ষ দখলে অন্য শিক্ষকের বিরুদ্ধে তালা ভাঙার অভিযোগ!

      নিজস্ব প্রতিবেদক: ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. ভুপেশ চন্দ্র রায় (PLR) এর কক্ষের তালা ভাঙার অভিযোগ উঠেছে ফোকলোর স্টাডিজ বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ড. এরশাদুল হকের বিরুদ্ধে।

      রবিবার (১৩ আগস্ট) দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডরমিটরির ৩০৩ নং কক্ষে এ ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেন বিশ্ববিদ্যালয় এস্টেট অফিসের প্রধান (ভারপ্রাপ্ত) শামসুল ইসলাম জোহা।

      তিনি বলেন, ড. এরশাদুল ইসলাম ওই কক্ষ দখলের জন্য তালা ভাঙতে পাঠিয়েছিলো মিজান নামে এক কর্মচারীকে। আমরা বিষয়টি শুনেছিলাম। পরে প্রো-ভিসি স্যার প্রক্টর এবং এস্টেটকে নির্দেশ দেন বিষয়টি সমাধানের জন্য। পরে আমরা মিটিং করে কক্ষে সিলগালা করেছি। বিষয়টি সমাধান হলে কক্ষ খুলে দেয়া হবে।

      এ বিষয়ে জানতে চাইলে অধ্যাপক ড. ভুপেশ চন্দ্র রায় বলেন, কক্ষে তালা লাগিয়ে আমি বাড়ি এসেছি। বিষয়টি আমি এক কর্মচারীর মাধ্যমে শুনেছি। পরে প্রো-ভিসি ও প্রক্টর মহোদয়কে অবগত করেছি। আমি পি এল আরে আছি। আমি আগামী সপ্তাহে কক্ষ ছাড়তে এবং সবার কাছে বিদায় নিতে ক্যাম্পাসে যাবো।

      এ বিষয়ে অভিযুক্ত ড. এরশাদুল হক বলেন, আমি জানতামনা কক্ষটি ভুপেশ স্যারের কক্ষ। আমি শুনেছিলাম কক্ষটি ফাঁকা পড়ে আছে। তাছাড়া আমার ধৃষ্টতা নেই যে, যেখানে অন্য কেউ রয়েছে সেখানে কক্ষ ভেঙে ঢোকার। তাছাড়া আমার জানামতে ডরমিটরি-২ এ অনেকেই কক্ষ ভেঙে ঢুকেছে, আর ওভাবেই রয়েছে। বিভাগের কাজ ছাড়া ক্যাম্পাসে বিভিন্ন কাজ থাকায় আমি মূলত আমাদের পিয়নকে সেখানে পাঠিয়েছিলাম। অন্য কোন উদ্দেশ্য ছিল না।

      এ বিষয়ে প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহাদৎ হোসেন আজাদ বলেন, প্রো-ভিসি স্যার আমাকে বিষয়টি দেখতে বলেন। আমি এস্টেট প্রধান এবং এস্টেট অফিসের মোয়াজ্জেম হোসেনকে নিয়ে যৌথভাবে মিটিং করেছি এবং পরে আমরা ওই কক্ষের ওখানে গিয়েছিলাম। আপতত কক্ষটি আমরা সিলগালা করে রেখেছি। যাতে উভয়পক্ষের মধ্যে কোন ভুল বুঝাবুঝি তৈরি না হয়।

      প্রাসঙ্গিক
        মন্তব্য

        সাংবাদিক ইকবালের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের সংহতি সমাবেশ

        নিজস্ব প্রতিবেদক
        ১৩ আগস্ট, ২০২৩ ১৮:২
        নিজস্ব প্রতিবেদক
        সাংবাদিক ইকবালের বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে শিক্ষার্থীদের সংহতি সমাবেশ

        কুবি প্রতিনিধি: সংবাদ প্রকাশের জেরে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের (কুবি) ইংরেজি বিভাগের শিক্ষার্থী ইকবাল মনোয়ারের নিয়মবহির্ভূত বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী বহিষ্কারের সুষ্ঠু নীতিমালা প্রণয়ণের দাবিতে সংহতি সমাবেশ করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীবৃন্দ।

        রবিবার (১৩আগস্ট) বিকেল ৪টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল ফটকের সামনে এ সমাবেশের আয়োজন করা হয়। এতে বিভিন্ন বিভাগের শতাধিক শিক্ষার্থী এবং শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরাও অংশগ্রহণ করেন।

        সমাবেশ শেষে তারা শান্তির আহ্বান জানিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের মধ্যে গোলাপ বিতরণ করেন। এসময় শিক্ষার্থীরা ইকবালের বহিষ্কারাদেশ দ্রুত প্রত্যাহার ও শিক্ষা জীবন ফিরিয়ে দেওয়ার আহ্বান জানান।

        অর্থনীতি বিভাগের ১২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী আবির রায়হান বলেন, 'আমরা খুবই হতাশ হয়ে আজকে রাস্তায় দাড়িয়েছি। আমাদের সহপাঠী ইকবাল মনোয়ার মতপ্রকাশের অপরাধে ছাত্রত্ব হারিয়েছে। এমন নিয়মবহির্ভূত বহিষ্কার আমরা মানতে পারি না। একজন হত্যা মামলার আসামি যদি আত্মসমর্পণ করার সুযোগ পায়, রুদ্র কেন বিনা নোটিশে বহিষ্কার হবে। কোন আইনে বিশ্ববিদ্যালয় তাকে বহিষ্কার করেছে? বিশ্ববিদ্যালয়ের এমন হটকারি সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছি আমরা। আপনারা এসব বহিষ্কারের সুষ্ঠু ব্যখ্যা দিন, নীতিমালা প্রকাশ করুন। আমরা ইকবালের বহিষ্কারাদেশ দ্রুত প্রত্যাহার চাই।'

        পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগের ১০ম ব্যাচের শিক্ষার্থী ইসরাত জাহান জেরিন বলেন, 'ইকবালের এ বহিষ্কার নিয়মবহির্ভূত। এমন বহিষ্কারে প্রশাসন সুনির্দিষ্ট নীতিমালা দেখাতে পারে নি। আমরা স্বাধীন বাংলাদেশের নাগরিক। আমাদের মত প্রকাশের স্বাধীনতা আছে। একজন সাংবাদিকেরও সংবাদ প্রকাশের স্বাধীনতা আছে। আমি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে বলছি, আপনারা শিক্ষার্থীদের জন্য, শিক্ষার্থীরা আপনাদের জন্য নয়। আমরা আপনাদের হাতে আমরা জিম্মি থাকতে চাই না।'

        সমাবেশে বক্তারা আরও বলেন, 'প্রশাসন ইকবালের যে বহিষ্কারাদেশ দিয়েছে এটি শুধুমাত্র ব্যক্তি আক্রোশ বহিঃপ্রকাশ। আমরা প্রশাসনের উদ্দেশ্যে বলছি, আপনারা কোন আইনে শিক্ষার্থী বহিষ্কার করেছেন সেটি ব্যখ্যা করতে ব্যর্থ হয়েছেন। এভাবে চলতে থাকলে আগামীদিন সাধারণ শিক্ষার্থীরা কোন কিছু নিয়ে দাঁড়াতে পারবে না। শিক্ষা জীবনের সাথে ইকবালের সাংবাদিকতা জড়িত নয়। আপনি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য, আপনি যাদের পরামর্শে কাজ করছেন দিনশেষে তারাই আপনাকে বিপদে ফেলবে। আপনি বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শুধু ভিসি নন, আপনি আমাদের অভিভাবক। ইকবালের আইনবহির্ভূত বহিষ্কারাদেশের কারণে সারা বাংলাদেশে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের মান ক্ষুন্ন হয়েছে। ইকবাল সাংবাদিক হিসেবে শুধুমাত্র বক্তব্য প্রকাশ করেছে কিন্তু ইকবালকে কোন ওয়ার্নিং না দিয়ে বহিষ্কার করা হয়েছে। আমরা চাই না এভাবে আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের মান ক্ষুন্ন হোক।'

        এদিকে ইকবালের আইনবহির্ভূত বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহারের দাবিতে যথারীতি অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ে কর্মরত বিভিন্ন গণমাধ্যমের সংবাদকর্মীরা। রবিবার বিকেল সাড়ে ৪ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনিক ভবনের সামনে এ কর্মসূচি পালন করেন তারা।

        প্রসঙ্গত, গত ৩১শে জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এফ এম আবদুল মঈনের বক্তব্য নিয়ে সংবাদ প্রকাশ করায় ২ আগস্ট সাংবাদিক সমিতির অর্থ সম্পাদক ও যায়যায়দিনের প্রতিনিধি ইকবাল মনোয়ারকে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বহিষ্কার করে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

        প্রাসঙ্গিক
          মন্তব্য

          রুয়েটের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলম

          নিজস্ব প্রতিবেদক
          ১৩ আগস্ট, ২০২৩ ১৫:৪
          নিজস্ব প্রতিবেদক
          রুয়েটের নতুন উপাচার্য অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলম

          চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) অধ্যাপক জাহাঙ্গীর আলমকে রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (রুয়েট) উপাচার্য করা হয়েছে। দুপুরে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচিব রোখছানা বেগম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।

          প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন ২০০৩ এর ১০ (১) ধারা অনুযায়ী আগামী চার বছরের জন্য তাকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে৷

          তিনি বিধি অনুযায়ী উপাচার্য পদের সাথে সংশ্লিষ্ট অন্যান্য সুবিধা ভোগ করবেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা হিসেবে সার্বক্ষণিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে অবস্থান করবেন। এ নিয়োগ তাঁর যোগদানের তারিখ হতে কার্যকর হবে। জনস্বার্থে আদেশ জারি করা হলো বলে উপসচিব মোছা. রোখছানা বেগম স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপনে জানানো হয়েছে।

          উল্লেখ্য, রুয়েটের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. রফিকুল ইসলাম সেখ'র মেয়াদ শেষ হয় গত বছরের ৩০ জুলাই। এর একদিন পর উপাচার্যের রুটিন দায়িত্ব পান ফলিতবিজ্ঞান ও মানবিক অনুষদের ডিন ড. সাজ্জাদ হোসেন। তবে নিয়মিত উপাচার্য না থাকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাডেমিক ও প্রশাসনিক কার্যক্রমে স্থবির হয়ে পড়ে। ফলে পদোন্নতি ও শিক্ষা কার্যক্রম সচলের দাবিতে নতুন উপাচার্য নিয়োগের জন্য আন্দোলন শুরু করেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা।

           

          প্রাসঙ্গিক
            মন্তব্য
            সর্বশেষ সংবাদ
              সর্বাধিক পঠিত