নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করতে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে: বাকৃবি উপাচার্য

বাকৃবি প্রতিনিধি: বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. লুৎফুল হাসান বলেছেন, চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের প্রেক্ষাপটে প্রাণিজ পণ্যের উৎপাদন বৃদ্ধি ও প্রাণীস্বাস্থ্যের টেকসই উন্নতির জন্য গবেষকদের কাজ করতে হবে। পাশাপাশি মানুষের নিরাপদ খাদ্য নিশ্চিত করার বিষয়টিতে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিতে হবে। এক্ষেত্রে সবচেয়ে নিরাপদ প্রযুক্তি ব্যবহারের দিকে নজর দিতে হবে এবং এসব প্রযুক্তি মাঠ পর্যায়ে কৃষকের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে হবে।
বাংলাদেশ সোসাইটি ফর ভেটেরিনারি এডুকেশন অ্যান্ড রিসার্চ (বিএসভিইআর) কর্তৃক আয়োজিত ২৯তম আন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক সম্মেলনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। শনিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন মিলনায়তনে ওই উদ্বোধনী অনুষ্ঠনের আয়োজন করা হয়।
তিনি আরও বলেন, দেশে খাদ্য শস্য উৎপাদন বৃদ্ধি পেয়েছে। উৎপাদিত পণ্য যথাযথ বিপণনের মাধ্যমে টেকসই সমৃদ্ধি অর্জন করতে হবে। পঞ্চম শিল্প বিপ্লব আসতে খুব বেশি দেরি নেই। তাই আমাদের প্রযুক্তিগত জ্ঞান ও দক্ষতা আরো বৃদ্ধি করতে হবে। পরবর্তী শিল্প বিপ্লবের আগেই আমাদের আমদানি নির্ভরতা কমিয়ে রপ্তানিমুখী পণ্য উৎপাদন বৃদ্ধি করতে হবে। এজন্য সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসমূহকে একযোগে কাজ করার আহবান জানান তিনি।
বিএসভিইআরের সভাপতি অধ্যাপক ড. ফরিদা ইয়াসমীন বারির সভাপতিত্বে এবং সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. আরিফুল ইসলামের সঞ্চালনায় উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাকৃবির ভেটেরিনারি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. আব্দুল আউয়াল। এছাড়া অতিথি হিসেরে আরও উপস্থিত ছিলেন বাকৃবির প্যাথলজি বিভাগের প্রাক্তন শিক্ষক অধ্যাপক ড. মো. ইকবাল হোসেন, বাংলাদেশ প্রাণিসম্পদ গবেষণা ইনস্টিটিউটের (বিএলআরআই) সাবেক মহাপরিচালক ড. নাথুরাম সরকার । অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য প্রদান করেন আয়োজক কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. মকবুল হোসেন এবং আমন্ত্রিত অতিথিদের ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন আয়োজক কমিটির সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. নাছরীন সুলতানা জুয়েনা।
এবছর বৈজ্ঞানিক সম্মেলনের প্রতিপাদ্য বিষয় নির্ধারণ করা হয়েছে ‘চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের প্রেক্ষাপটে প্রাণীস্বাস্থ্যের টেকসই উন্নতি এবং উৎপাদন’ । এবিষয়ে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাকৃবির প্যাথলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. রফিকুল ইসলাম।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্যাথলজি বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক এবং সিলেট কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাতা উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. ইকবাল হোসেনকে বার্ষিক লেকচার অ্যাওয়ার্ড তুলে দেন বাকৃবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. লুৎফুল হাসান। পাশাপাশি সার্জারি ও অবস্ট্রিটিক্স বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক এবং বাকৃবির প্রাক্তন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো আখতার হোসেনকে ভেটেরিনারি গবেষণা এবং শিক্ষায় অসামান্য অবদান এবং নেতৃত্বের জন্য আজীবন সম্মাননা প্রদান করা হয়।
ইবিতে পাঁচদিন পর খুলেছে ভিসির কার্যালয়ের তালা

মোস্তাক মোর্শেদ, ইবিঃ পাঁচ কার্যদিবস বন্ধ থাকার পর ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালামের কার্যালয়ের তালা খুলে দেয়া হয়েছে। শনিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সকাল ৮ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক ড. শাহাদৎ আজাদসহ প্রক্টরিয়াল বডির অন্যান্য সদস্যদের উপস্থিতিতে তালা ভেঙে ভিতরে প্রবেশ করা হয়।
এর আগে, ইবি ভিসির কণ্ঠ সদৃশ নিয়োগ বাণিজ্য সংক্রান্ত একটি অডিও ফেসবুকে ভাইরাল হওয়ার পর গত সোমবার অস্থায়ী চাকুরীজীবি পরিষদ ও সাবেক ছাত্রলীগ নেতাকর্মীরা ভিসির কার্যালয়ে তালা দিয়ে পদত্যাগের দাবিতে ২০,২১ ও ২২ ফেব্রুয়ারী তিনদিন বিক্ষোভ করতে দেখা যায়। এসময় ভিসি তার নিজ কার্যালয়ে আসেননি। আন্দোলনরত অবস্থায় ভিসির কণ্ঠসদৃশ অডিওটি মাইকে বাজানো হয়। পরবর্তীতে প্রক্টরিয়াল বডি ও পুলিশরা মাইকটি সড়িয়ে নেয়। তবে মাইক বাজনোর ব্যাপারটি স্বীকার করেনি আন্দোলনকারীরা।
উপাচার্য কার্যালয়ের অফিসসূত্রে জানা যায়, আইন বিভাগের আয়োজনে বিভাগের সাবেক শিক্ষার্থী ও দেশবরেণ্য বিজ্ঞ বিচারকদের সাথে শুভেচ্ছা বিনিময় করার উদ্দেশ্যে কার্যালয়ের তালা খুলে দেয়া হয়। শুভেচ্ছা বিনিময় অনুষ্ঠানে বিচারকদের সাথে উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. আলমগীর হোসেন ভূঁইয়া, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) এইচ.এম.আলী হাসান। তবে জানা যায়,ব্যক্তিগত ছুটিতে ঢাকাতে অবস্থান করায় এসময় উপস্থিত ছিলেননা উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম।
এ বিষয়ে উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম বলেন, আমরা তাদের সাথে কথা বলে বুঝিয়েছি আজকে বিশ্ববিদ্যালয়ে দেশের হাইকোর্টের বিচারকসহ বিভিন্ন জায়গার জাজরা এসেছেন। তাদের সম্মানার্থে সমঝোতা করে বুঝিয়ে এটা করা হয়েছে।
তবে এর আগে কার্যালয় তালা দেয়া অস্থায়ী চাকুরীজীবি পরিষদ সূত্রে জানা যায়, আগামী ৫ তারিখ ভিসি স্যারের সাথে আমাদের মিটিং রয়েছে। তাই আপাতত ৫ তারিখ পর্যন্ত আমরা আমাদের আন্দোলন স্থগিত করেছি।
জবিতে ১৯তম আবৃত্তি কর্মশালা শুরু

রিদুয়ান ইসলাম, জবিঃ জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আবৃত্তি সংসদের (জবিআস) আয়োজনে শিক্ষার্থীদের শুদ্ধ পাঠ, প্রমিত উচ্চারণ, আবৃত্তি নির্মাণ, সাংগঠনিক আবৃত্তি চর্চা, উপস্থাপনা, সংবাদ পাঠ, রেডিও জকি ইত্যাদি শেখানোর উদ্দেশ্যে ১৯তম কর্মশালা শুরু হয়েছে। ৫০ জন শিক্ষার্থী নিয়ে শুরু হওয়া এ কর্মশালা চলবে ৩মাস ব্যাপী।
শনিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) কর্মশালার উদ্বোধন করেন আবৃত্তি সংসদের শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ উপদেষ্টা এ কে এম সুজাউদ্দিন।
শিক্ষার্থীবান্ধব পরিবেশ তৈরিতে কর্মশালায় বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থীদের জন্য ৫০% ছাড় দিচ্ছে। ইতোমধ্যে দুইজন বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিক্ষার্থী উক্ত সুবিধা নিয়ে কর্মশালা শুরু করেছেন।
এবিষয়ে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় আবৃত্তি সংসদের সভাপতি মো: এহসানুল হক রকি বলেন, 'আমরা উক্ত কর্মশালার সকল শিক্ষকদের যথাযথ সম্মানী দিয়ে ক্লাস নেওয়ার জন্য নিয়ে আসি তার পরেও আমরা চাচ্ছি বিশ্ববিদ্যালয়ের সবার জন্য শেখার একটা পরিবেশ তৈরি করে দিতে। তাই যারা শারীরিক ভাবে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন তাদের বিশেষ সুযোগ করে দিয়েছি।'
কর্মশালার বিষয়ে আবৃত্তি সংসদের সাধারণ সম্পাদক মো: রিয়াজুল ইসলাম বলেন, 'জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে আমরাই তিন মাস ব্যাপী কর্মশালা করে থাকি। আমাদের কর্মশালার উদ্দেশ্য হলো বিশ্ববিদ্যালয়ের যেসকল শিক্ষার্থী সুন্দর ভাবে কথা বলতে পারে না, উপস্থাপন করতে পারে না বা বক্তব্য দিতে পারে না তাদের যোগ্য হতে সহায়তা করা। আমরা আবৃত্তির পাশাপাশি অন্যান্য বিষয় নিয়েও কাজ করি। সাধারণত নতুন শিক্ষার্থীরা বেশি আসে আমাদের কর্মশালায়। আমরা চাচ্ছি সবাই যেন পড়াশোনার পাশাপাশি সুন্দর পরিবেশে ভিন্ন কিছু করার সুযোগ পায়।'
শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ উপদেষ্ঠা কে. এম. সুজাউদ্দিন বলেন, 'আবৃত্তি সংসদ এর এই কর্মশালাটি শুধু ছাত্র জীবনেই নয় বরং ভবিষ্যৎ জীবনের জন্যও সহায়তা করবে। যখন কেউ কোথাও ভাইভা দিতে যাবে বা কোথাও চাকরির জন্য দরখাস্ত করবে তখন এটা তার জন্য সহায়ক হবে।'
ইবির বাংলা বিভাগের পুনর্মিলনী উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত

নিয়ামতুল্লাহ, ইবি: ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে (ইবি) বাংলা বিভাগের উদ্যোগে পুনর্মিলনীর আয়োজন উপলক্ষে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বেলা সাড়ে ১২ টায় বিভাগের সভাকক্ষে এটি অনুষ্ঠিত হয়। সংবাদ সম্মেলনে প্রথমবারের মতো পুনর্মিলনীতে অংশগ্রহণ করতে ইচ্ছুক সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি অনলাইন/অফলাইনের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন সম্পন্ন করার নির্দেশনা দেয়া হয়।
বিভাগ সূত্রে, বাংলা বিভাগে ৩৩ টি ব্যাচ চলমান রয়েছে। পুনর্মিলনীকে ঘিরে আলোচনা সভা, প্রাক্তনদের স্মৃতিচারণ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে। এছাড়া অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন গঠন হবে আগামী ১১ মার্চ। এছাড়াও আগামী ১০ মার্চ বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষদ ভবন সংলগ্ন বাংলা মঞ্চে পিঠা উৎসবের আয়োজন করা হবে বলে জানা গেছে।
উক্ত অনুষ্ঠানে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. শেখ আবদুস সালাম, উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. আলমগীর হোসেন ভূঁইয়া ও অনুষদের ডিনসহ বিভিন্ন ব্যাচের সাবেক ও বর্তমান মিলিয়ে সহস্রাধিক শিক্ষার্থী অংশগ্রহণ করবেন।
বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. গাজী মাহবুব মুর্শিদের সভাপতিত্বে সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন অধ্যাপক ড. সরওয়ার মুর্শেদ, অধ্যাপক ড. হাবিবুর রহমান, অধ্যাপক ড. রশিদুজ্জামান, অধ্যাপক ড. শেখ মহা. রেজাউল করিম, অধ্যাপক ড. তপন কুমার রায়, সহযোগী অধ্যাপক ড. সাইফুজ জামান ও রোজী আহমেদ।
অধ্যাপক ড. গাজী মাহবুব মুর্শিদ বলেন, পুনর্মিলনীর মাধ্যমে বর্তমানদের সাথে প্রাক্তনদের যোগসূত্র গড়ে উঠবে। ৩৩ বছর পরে অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন গঠন হচ্ছে। আমরা আশা করি এটি গঠনের মাধ্যমে পরবর্তীতে এর ধারাবাহিকতা অব্যাহত থাকবে। আমরা চাই সবাইকে নিয়ে আয়োজন করবো। এজন্য সকালের সহযোগিতা একান্ত কাম্য।
নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল রাবি পাঠক ফোরাম

সোহানুর রহমান, রাবি: রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) পাঠক ফোরামের আয়োজনে নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ ও মেধা যাচাই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠক ফোরাম চত্বরে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এসময় ৪০তম বিসিএস পরীক্ষায় কৃতকার্য প্রায় ৪০জন সাবেক ফোরামিস্টদের সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
মেধা যাচাই পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন বিভাগের প্রায় এক হাজার শিক্ষার্থী। পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের মধ্যে প্রথম ৬ জনের জন্য বিসিএস-এর এক সেট বই পুরস্কার প্রদান করে সংগঠনটি। এছাড়াও অংশগ্রহণকারী প্রত্যেক শিক্ষার্থীদের জন্য পুরস্কার দেওয়া হয়েছে।
এসময় বক্তারা বলেন, বর্তমান প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে চাকরি পেতে হলে নিজেকে গড়ে তুলতে হবে। এ জন্য নিয়মিত অধ্যবসায়ের সাথে সঠিক দিকনির্দেশনা অতিব জরুরি। শুধু পুঁথিগত বিদ্যাই যথেষ্ট নয়, প্রয়োজন মুক্ত চিন্তা ও সামাজিক সাংস্কৃতিক জ্ঞান ধারণা চর্চার। বর্তমানে কোচিং সেন্টারগুলোর থেকে পাঠক ফোরাম অনেক গুণ ভালো। পাঠক ফোরামের থেকে পূর্ণাঙ্গ কোনো কোচিং সেন্টার হতে পারে না।
এসময় পাঠক ফোরামের সভাপতি মো. মাহামুদুল হাসানের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশনের বিজ্ঞ সদস্য অধ্যাপক মো. হামিদুল হক, বিশেষ অতিথি ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদ ডীন অধ্যাপক ড. মো. ইলিয়াছ হোসেন, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের অধ্যাপক ড. দুলাল চন্দ্র বিশ্বাস, পাঠক ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা আরিফ হাসনাত ও আইবিএস পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. নাজিমুল হক।
মন্তব্য