চবি’র চারুকলা ইনস্টিটিউটে ১০ ঘণ্টা অবরুদ্ধ ছিলেন ১২ শিক্ষক

সাইফুল মিয়া, চবি: চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউট ক্যাম্পাসে ফিরিয়ে নেওয়ার দাবিতে টানা ২০ দিন আন্দোলন কারছে শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে সুনির্দিষ্ট কোনও আশ্বাস না পাওয়ায় আন্দোলন চালিয়ে যেতে অনড় তারা।
বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের দাবি, বেশ কয়েকবার আলোচনা হলেও প্রক্রিয়াগত যেসব কাজ রয়েছে তা শেষ করার সময় দিচ্ছে না শিক্ষার্থীরা। অন্যদিকে শিক্ষার্থীরা বলছেন, গুটি কয়েক শিক্ষকের স্বার্থে চারুকলা ইনস্টিটিউটকে শহরে ফেলে রাখার চিন্তা ভাবনা চলছে।
এমন পরিস্থিতিতে বিষয়টি সমাধানের চেষ্টায় চারুকলা ইনস্টিটিউট থেকে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র নিতে এলে শিক্ষকদের আটকে রাখেন শিক্ষার্থীরা। প্রায় ১০ ঘণ্টা অবরুদ্ধ থাকার পর বিশ্ববিদ্যালয় প্রক্টর ও শিক্ষক সমিতির নেতাকর্মীদের হস্তক্ষেপে মুক্ত হন তাঁরা।
জানা যায়, রোববার (২০ নভেম্বর) বিকাল তিনটায় চারুকলা স্থানান্তরের জরুরি কাগজপত্র নেওয়ার কথা বলে চারুকলা ইনস্টিটিউটে প্রবেশ করেন শিক্ষকদের একটি দল। পরে বের হবার সময় শিক্ষকদের হাতে ব্যক্তিগত কাজের ফাইল-পত্র দেখলে শিক্ষার্থীরা ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে।
পরে শিক্ষার্থীরা প্রধান ফটকে তালা দিয়ে শিক্ষকদের অবরুদ্ধ করে রাখে। রাত আড়াইটার দিকে তাঁরা মুক্ত হন।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, শিক্ষকরা চারুকলা স্থানান্তরের জরুরি কাগজপত্র নিতে এসেছেন বলে ইনস্টিটিউটে প্রবেশ করেন। কিন্তু বের হওয়ার সময় ব্যক্তিগত এবং অফিসিয়াল কাগজপত্র নিয়ে বের হলে শিক্ষার্থীরা বাধা দেয়।
আন্দোলনরত ছাত্ররা বলেন আমাদের একমাত্র দাবি, চারুকলা ইনস্টিটিউটকে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ফিরিয়ে নিতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের যে সুযোগ সুবিধা আছে তা আমরা পাচ্ছি না। তাছাড়া এখানকার বেশিরভাগ অবকাঠামো ব্যবহার অনুপযোগী। এখানকার শিক্ষার্থীরা মানবেতর জীবনযাপন করছে। টানা ২০ দিন ধরে আমাদের আন্দোলন চলছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ দৃশ্যমান কোনও ব্যবস্থা নেয়নি। আমাদের পিঠ দেওয়ালে ঠেকে গেছে। যতক্ষণ পর্যন্ত দাবি না মানা হবে, ততক্ষণ আন্দোলন চলবে।
সংকট সমাধানে সোমবার (২১ নভেম্বর) সকাল ১১টায় বৈঠকে বসেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার এস এম মনিরুল হাসান বলেন, চারুকলার বিষয়টি নিয়ে আমরা বৈঠকে বসেছি। এখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন পর্ষদের শিক্ষক প্রতিনিধিরা রয়েছেন। আমরাও চাই বিষয়টির সুষ্ঠু সমাধান।
জাবিতে মসজিদ পুনঃনির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন

জাবি প্রতিনিধিঃ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আ ফ ম কামালউদ্দিন ও শহীদ সালাম-বরকত হল সংলগ্ন মসজিদ অতিসত্বর পুনঃনির্মাণের দাবিতে মানববন্ধন করেছে দুই হলের শিক্ষার্থীরা।
সোমবার (২১ নভেম্বর) সকাল ৯ টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের নতুন প্রশাসনিক ভবনের সামনে শতাধিক শিক্ষার্থীর অংশগ্রহণে মানববন্ধনটি অনুষ্ঠিত হয়।
এসময় শহীদ সালাম-বরকত হলের আবাসিক শিক্ষার্থী রাফি বলেন, ‘আমাদের মসজিদটি ভেঙেছে ৬-৭ মাস হয়ে গেছে, কিন্তু বর্তমানে এর কাজের কোন অগ্রগতি হচ্ছে না। ছাপড়া একটা মসজিদে আমাদের নামাজ পড়তে খুবই কষ্ট হচ্ছে, বিশেষ করে এই শীতের মধ্যে খোলা মসজিদে নামাজ পড়া খুবই কষ্টকর হয়ে পড়ছে। আমাদের দাবি হচ্ছে ৩০ নভেম্বরের মধ্যে মসজিদের কাজ শুরু করতে হবে। নইলে ১ ডিসেম্বর থেকে আমরা অবশ্যই কঠিন পদক্ষেপ নিতে বাধ্য হব।'
আ ফ ম কামালউদ্দিন হলের আবাসিক শিক্ষার্থী মো: মূসা বলেন,‘আমাদের আন্দোলনের ফলেই ঝুঁকিপূর্ণ মসজিদ ভেঙে ফেলে নতুন মসজিদ নির্মাণের কাজ শুরু হয়। কিন্তু প্রস্তাবিত নকশায় মুসল্লি ধারণক্ষমতা, অযুখানা, টয়লেট সবকিছু কম থাকায় আমাদের পুনরায় আন্দোলন করতে হয় যার প্রেক্ষিতে নতুন নকশা প্রণয়ন করা হয়। কিন্তু নতুন নকশা চলে আসার এক-দেড় মাস পার হয়ে গেলেও মসজিদ নির্মাণের কাজ শুরু হচ্ছে না।’
তিনি আরো বলেন, ‘বটতলায় অনেক লোক আসে যারা আমাদের মসজিদে নামাজ পড়ে, এছাড়াও দুই হল ও কোয়ার্টারের অনেকেই নামাজ পড়ে এখানে। স্থায়ী মসজিদ না থাকায় অবর্ণনীয় কষ্ট করতে হচ্ছে এই সকল মুসল্লিদের। আমরা চাইনা মসজিদ এই অবস্থায় থাক, আমরা চাই মসজিদ নির্মাণের কাজ অতিদ্রুত শুরু হোক। ৩০ নভেম্বরের মধ্যে অবিলম্বে মসজিদের কাজ শুরু করতে হবে অন্যথায় অপ্রীতিকর কিছু হলে এর দায় প্রশাসনেরই নিতে হবে।’
প্রসঙ্গত, দীর্ঘদিন ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় থাকার পর ২০২২ সালের এপ্রিল মাস থেকে নতুন করে নির্মাণের উদ্দেশ্যে মসজিদটি ভেঙে ফেলার কাজ শুরু হয়। কিন্তু মসজিদের ধারণ ক্ষমতা কর্তৃপক্ষ থেকে ৭৫০ জন বলা হলেও নকশায় মসজিদের ধারণক্ষমতা ৫৩৪ জন জানতে পেরে নির্মাণ কাজ বন্ধ করে দেয় শিক্ষার্থীরা। পরবর্তীতে শিক্ষার্থীদের দাবির প্রেক্ষিতে সংশোধিত নকশা প্রণয়ন করা হয়। কিন্তু পরিবর্ধিত নকশায় নির্মাণ খরচ বৃদ্ধির কারণে মসজিদ নির্মাণ বন্ধ রয়েছে বলে জানায় কর্তৃপক্ষ।
নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ে ন্যাশনাল ক্যাম্পাস জার্নালিজম ফেস্ট উদযাপিত

শাকিল বাবুঃ দেশের ক্যাম্পাস পর্যায়ের সংবাদকর্মীদের অংশগ্রহণে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ে দুই দিনব্যাপী ন্যাশনাল ক্যাম্পাস জার্নালিজম ফেস্ট-২০২২-এর প্রথম দিন উদযাপিত হয়েছে। ফেস্টটির আয়োজন করেছে বিশ্ববিদ্যালয়টির প্রেসক্লাব।
সোমবার (২১ নভেম্বর) সকাল সাড়ে ১০টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি ভবনের সামনে পায়রা ও বেলুন উড়িয়ে উৎসবের শুভ উদ্বোধন ঘোষণা করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সৌমিত্র শেখর। এসময় উপস্থিত ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী কে. এম. খালিদ, বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার কৃষিবিদ ড. হুমায়ুন কবীর, ত্রিশাল পৌরসভার মেয়র এবিএম আনিছুজ্জামান, বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসক্লাবের সভাপতি নিহার সরকার অংকুর সহ দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের অংশগ্রহণকারী ২ শতাধিক সংবাদকর্মীরা।
এরপর লাইব্রেরি ভবন থেকে একটি র্যালী শুরু হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের গুরুত্বপূর্ন সড়কসমূহ প্রদক্ষিণ করে একইস্থানে শেষ হয়। সকাল ১১টায় কেন্দ্রীয় লাইব্রেরির ৩য় তলায় একটি আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেসক্লাবের সভাপতি নিহার সরকার অংকুরের সভাপতিত্বে সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য প্রদান করেন সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী কে. এম. খালিদ।
এসময় বিশ্ববিদ্যালয়টির প্রেসক্লাবের প্রকাশনা ‘কলম’ এর বিশেষ সংখ্যা (৩য়) মোড়ক করা হয়। উপস্থিত অতিথিগন মোড়ক উন্মোচন করেন। এছাড়াও ‘মুক্তিযুদ্ধা সম্মাননা’ প্রদান করা হয় ত্রিশাল উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ১১ নং সেক্টরে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করা বীর মুক্তিযোদ্ধা আলহাজ্ব আব্দুল মতিন সরকারকে। আয়োজক সংগঠনের ৪ উপদেষ্টাকেও সম্মাননা প্রদান করা হয়।
অনুষ্ঠানে ‘অনুসন্ধানী সাংবাদিকতা’ এবং ‘ফিচার ও উন্নয়ন সাংবাদিকতা’ বিভাগে মনোনীত সেরা প্রতিবেদক- ২০২২ প্রদান করা হয়। ৩ জন করে মোট ৬ জনকে সম্মাননা প্রদান করা হবে। তারা হলেন- অনুসন্ধানী সাংবাদিকতায় ১ম যায়েদ হোসেন মিশু, ২য় মোঃ নাহিদ হাসান, ৩য় মোঃ রায়হানুল ইসলাম সৈকত এবং ফিচার ও উন্নয়ন সাংবাদিকতায় ১ম মুতাছিম বিল্লাহ রিয়াদ, ২য় ইভান চৌধুরী, ৩য় সুপর্না রহমান টুছি।
পরবর্তীতে সন্ধ্যা সাড়ে ৬ টায় ‘তীর হারা এই ঢেউয়ের সাগর পারি দেব রে’ শিরোনামে বিশ্ববিদ্যালয়ের জয়ধ্বনি মঞ্চে অনুষ্ঠিত হবে মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
উল্লেখ্য, আগামীকাল মঙ্গলবার (২২ নভেম্বর) সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক জাফর ওয়াজেদ। বিশেষ অতিথি হিসেবে থাকবেন এখন টিভির সম্পাদকীয় প্রধান তুষার আব্দুল্লাহ, ঢাকা পোস্টের সম্পাদক মহিউদ্দিন সরকার।
হাবিপ্রবি’র ছত্রীদের আত্মরক্ষার কৌশল ও আত্মবিশ্বাস উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

দিনাজপুরের হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (হাবিপ্রবি) মেয়ে শিক্ষার্থীদের আত্মরক্ষার কৌশল ও আত্মবিশ্বাস উন্নয়ন প্রশিক্ষণ-২০২২ অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শনিবার (১৯ নভেম্বর) দুপুরে হাবিপ্রবি প্রাথমিক বিদ্যালয় মাঠে শান্তির প্রতীক পায়রা উড়িয়ে এ কর্মশালার উদ্ভোধন করা হয়। গ্রীন ভয়েস হাবিপ্রবি শাখার সপ্তাহব্যাপী এ আয়োজনের উদ্ভোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম. কামরুজ্জামান। প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী-স্পিকার সহ দেশের মূল জায়গাগুলোর নেতৃত্বে রয়েছেন নারী। তবুও নারীরা অনেকাংশেই পিছিয়ে রয়েছে এদেশে। মানসিক দুর্বলতা যার বড় একটা কারন। তাই মানসিক দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে পারলে আত্মবিশ্বাসী হওয়া যায়, আত্মরক্ষা করা যায়। আজকের এ আয়োজন সবার জন্য বিশেষ সহায়ক হবে মনে করছি।
প্রশিক্ষণ কর্মসূচির সভাপতি ও গ্রীন ভয়েস হাবিপ্রবি শাখার উপদেষ্টা অধ্যাপক রোজিনা ইয়াসমিন (লাকী) বলেন, 'আমাদের প্রথম পরিচয় হবে আমরা মানুষ, তারপরে নারী এবং পুরুষ। বহ্নিশিখার আয়োজন মেয়েদেরকে আত্মবিশ্বাসী করবে। আত্মবিশ্বাস থাকলেই আমরা আত্মরক্ষার কৌশল আয়ত্ব করতে পারবো।
গ্রীন ভয়েস এর প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান সমন্বয়ক মো. আলমগীর কবির বলেন, 'আজকে আমাদের আত্মরক্ষার কৌশল কেনো জানতে হচ্ছে, আমরা কোন সমাজে আছি তা বিবেচনা করলে গ্রীন ভয়েসের এ প্রশিক্ষণের মূল উদ্দেশ্য আমরা বুঝতে পারবো।
অন্যান্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর প্রফেসর ড. মো. মামুনুর রশিদ, ছাত্র পরামর্শ ও নির্দেশনা বিভাগের পরিচালক প্রফেসর ড. মো. ইমরান পারভেজ, গ্রীন ভয়েস হাবিপ্রবি শাখার উপদেষ্টা ড. মো. রবিউল ইসলাম, মো. মিজানুর রহমান, গ্রীন ভয়েস এর প্রতিষ্ঠাতা ও প্রধান সমন্বয়ক মো. আলমগীর কবির, মনোবিজ্ঞানী ফারজানা ফাতেমা (রুমী)।গ্রীন ভয়েসের সপ্তাহব্যাপী এ প্রশিক্ষণে শতাধিক মেয়ে শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছে।
ক্যাম্পাস জার্নালিজম ফেস্টে অংশগ্রহণের পথে গবিসাস

গবি প্রতিনিধিঃ ন্যাশনাল ক্যাম্পাস জার্নালিজম ফেস্ট-২০২২ এ অংশ নিতে ময়মনসিংহের পথে রওনা দিয়েছে সাভারের গণ বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি’র (গবিসাস) সদস্যরা। ২১ ও ২২ নভেম্বর ময়মনসিংহের জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসক্লাবের (জাককানইবি) উদ্যোগে নিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে এই ফেস্ট অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে।
সোমবার (২১ নভেম্বর) সকালে গবিসাসের সভাপতি মোঃ রাকিবুল হাসান ও সাধারণ সম্পাদক তানভীর আহম্মেদ’র নেতৃত্বাধীন ৭ সদস্যের টিম ময়মসিংহের উদ্দেশ্য রওনা দেন।
‘আঁধারে বাঁধ অগ্নিসেতু, দুর্দিনের এই দুর্গ শিরে, উড়িয়ে দে তোর বিজয় কেতন। অলক্ষণের তিরক রেখা, রাতের ডালে হোক না লেখা, জাগিয়ে দে রে চমক মেরে, আছে যারা অর্ধচেতন’ প্রতিপাদ্যে তৃতীয় বারের মতো সাংবাদিকদের মহামিলন মেলার আয়োজন করা হয়।
উল্লেখ্য, দেশের ৪২টি বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শতাধিক সাংবাদিকরা এই ফেস্টে অংশ নিয়েছে।
মন্তব্য