ঢাকা, শুক্রবার, ৯ মে ২০২৫ ২৭ বৈশাখ ১৪৩২
 
শিরোনাম

গুচ্ছ ভর্তি প্রক্রিয়ার প্রথম মেধাতালিকা প্রকাশ করেছে ইবি

নিজস্ব প্রতিবেদক
৪ নভেম্বর, ২০২২ ১২:১২
নিজস্ব প্রতিবেদক
গুচ্ছ ভর্তি প্রক্রিয়ার প্রথম মেধাতালিকা প্রকাশ করেছে ইবি

ইবি প্রতিনিধি : ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) স্নাতক সম্মান ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের প্রথম মেধাতালিকা প্রকাশিত হয়েছে। শুক্রবার (৪ নভেম্বর) সকাল ১০ টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে এ মেধাতালিকা প্রকাশ করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, গুচ্ছভূক্ত বিশ্ববিদ্যালয়সমূহে আগামী সোমবার (৭ নভেম্বর) দুপুর ১২টা হতে শুক্রবার (১১ নভেম্বর) রাত ১১টা ৫৯মিনিটের মধ্যে GST ওয়েবসাইটের (gstadmission.ac.bd) মাধ্যমে প্রাথমিক ভর্তি সম্পন্ন করতে হবে।

প্রত্যেক আবেদনকারী তার আবেদনকৃত প্রতিটি বিশ্ববিদ্যলয়ের প্রস্তুতকৃত মেধাক্রম ও প্রদত্ত বিভাগ পছন্দক্রম অনুযায়ী সংশ্লিষ্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি নির্দিষ্ট বিভাগে প্রাথমিক ভর্তির জন্য নির্বাচিত হবে। মেধাক্রম ও অন্যান্য তথ্য স্ব-স্ব বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত হবে।

প্রাথমিক ভর্তির ক্ষেত্রে ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থীর মূল কাগজপত্র (এসএসসি ও এইচএসসি/সমমান পরীক্ষার মূল নম্বরপত্র) আগামী সোমবার (৭ নভেম্বর) দুপুর ১২:০০ টা হতে শনিবার (১২ নভেম্বর) বিকাল ০৪:০০ টার মধ্যে প্রাথমিক ভর্তিকৃত বিশ্ববিদ্যালয়ে জমা দিতে হবে, অন্যথায় প্রাথমিক ভর্তি বাতিল হবে। এছাড়া মূল নম্বরপত্র দুটি আবেদনকারীর নাম ও GST রোল নম্বর লিখা একটি A4 সাইজের খামে করে জমা দিতে হবে।

প্রাসঙ্গিক
    মন্তব্য

    ফুলেরাই যখন ফুল বিক্রেতা

    নিজস্ব প্রতিবেদক
    ৪ নভেম্বর, ২০২২ ৭:৪৯
    নিজস্ব প্রতিবেদক
    ফুলেরাই যখন ফুল বিক্রেতা

    পুলক আহমেদ, বেরোবি প্রতিনিধিঃএমন কেউ নেই যে ফুলকে ভালোবাসে না। অথচ এই ফুলের মধ্যে রয়েছে সাড়াজাগানো কিছু রহস্য। বেরোবি কেম্পাসে দেখা মিলল ফুলের হাতে ফুল। শখ করে নয়, পেটের দায়ে এ ফুল বিক্রির জন্য ক্যাম্পাসে আসে রিফাত,সিফাত,আরিফ ও সুজন। তাদের কারোর বাবা নেই, কারোর মা নেই। তাদের প্রতিদিন দেখা যায় ক্যাম্পাসের বিভিন্ন সড়ক,চত্বর ও মাঠে ।

    বিকেলের দিকে হাজারো শিক্ষার্থী ও দর্শনার্থীদের সামনে তাদের আবদার-থাকে ‘একটা ফুল নিন।’ জীবন-বাস্তবতায় এসব শিশুকে কিছু বুঝে ওঠার আগেই নামতে হয়েছে উপার্জনে।

    প্রায় সবার হাতে থাকে পদ্মফুল যা তারা ডোবা , বিল বা নালা থেকে নিয়ে আসে এই সব ফুল এবং এই ফুলই এসব শিশু বিক্রির জন্য বেছে নেয়।

    কেউ ফুল নেয়, কেউ বা ফিরেও তাকায় না। আবার কেউ কেউ আছেন, ফুলের মতো শিশুর হাতে তুলে দেন অতিরিক্ত টাকা। এভাবেই এসব শিশু উপার্জন করে বাবা-মার হাতে তুলে দিচ্ছে অর্থ,যা সংসার চালাতে কাজে লাগছে।

    ক্যাম্পাসের পার্কের মোড়,স্বাধীনতা স্বারক মোড়,হতাশা চত্বর,শেখ রাসেল চত্বর,গ্যারেজ রোড,দেবদারু রোড,কৃষ্ণচূরা রোড ও খেলার মাঠ গুলোসহ বিভিন্ন স্থানে হাতে নিয়ে ফুল বিক্রি করতে দেখা যায় এইসব শিশুকে। এর মধ্যে তারা বেশি পদ্মফুল নিয়ে আসে। এসব ক্ষেত্রে অধিকাংশ ফুল বিক্রেতাই হয়ে থাকেন পথশিশু এবং অস্বচ্ছল পরিবারের। যাদের অনেকের মা -বাবা থাকা স্বত্বেও অভাবের তাড়নায় তারা এই পথে বেছে নিয়েছে।

    তারা চাইলে ভিক্ষা করতে পারতো কিন্তু তা নাকরে অভিনব পদ্ধতিতে ফুল বিক্রি করে তাদের জীবিকা নির্বাহ করে। এমনকী ক্যাম্পাসে আগত বিভিন্ন দর্শনার্থী ও যুগলদের আকৃষ্ট করতে এবং তাদের কাছে ফুল বিক্রির জন্য আজকাল এই ফুল বিক্রেতা পথশিশুরা টুকটাক শুদ্ধ ভাষাও শিখছে। আর তাদের এই শুদ্ধ ভাষা শিখতে সাহায্য করছে বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ুয়া বড় আপু ও ভাইয়ারা। তবে এসব শিশুরা দুই হাত পেতে ভিক্ষা নিতে একদমই নারাজ।

    তাদের মধ্যে একজন হলেন রিফাত। যার বয়স ১০ বছর। এই বয়সে তার মায়ের কোলে থেকে স্কুলে যাওয়ার কথা কিন্তু সে স্কুলে না গিয়ে বিকেলে করে ক্যাম্পাসে ফুল বিক্রির পথ বেছে নিয়েছে। পরিবারের সাত ভাই বোনের মধ্যে সে ছয় নম্বর। সে বলল সারা বিকেল ফুল বিক্রি করে ১০০ থেকে ১৫০ টাকা পায়। এই টাকা সে তার মা বাবাকে দেয়। যা তাদের পরিবারের বিভিন্ন ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র প্রয়োজন মিটাতে সহায়তা করে।

    সিফাত নামের আট বছরের এক ছেলে। যে ক্লাস টুয়ে পড়ে।সে বিশ্ববিদ্যালয়ের আশেপাশের এলাকা গুলোতে থাকে। সে সাত ভাইবোনের মধ্যে সে তিন নাম্বার। ঠিক মত বই পড়তে পারে না। সে সারাদিন ফুল বিক্রির করে ৮০ থেকে ১২০ টাকা পায়। তার বাবা কৃষি কাজ করে। তাই সে ফুল বিক্রি করে এই টাকা তার বাবাকে দেয় যা তাদের পরিবারের ভরনপোষণের কাজে সামান্য হলেও সহায়তা করে।

    প্রাসঙ্গিক
      মন্তব্য

      নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২১-২২ সেশনের প্রথম মেধাতালিকা প্রকাশিত

      নিজস্ব প্রতিবেদক
      ৪ নভেম্বর, ২০২২ ৭:৪৫
      নিজস্ব প্রতিবেদক
      নজরুল বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২১-২২ সেশনের প্রথম মেধাতালিকা প্রকাশিত

      জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২১-২২ সেশনের প্রথম মেধাতালিকা প্রকাশিত হয়েছে।

      বৃহস্পতিবার (০৩ নভেম্বর) রাত ১১ টার দিকে ভর্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের পরীক্ষার ওয়েবসাইটে তিনটি ইউনিট যথাক্রমে 'এ' ইউনিট, 'বি' ইউনিট এবং 'সি' ইউনিটের মেধাতালিকা প্রকাশ করা হয়।

      'এ' ইউনিটের মেধাতালিকায় প্রথম হয়েছেন ফারহানা পারভীন অনু। তার জিএসটি রোল:২৬১০২৮। 'বি' ইউনিটের মেধাতালিকায় প্রথম হয়েছেন নিশিতা পাল। তার জিএসটি রোল: ৩০৬০৫২। আর 'সি' ইউনিটের মেধাতালিকায় প্রথম হয়েছেন আবু সায়েদ মো. সাইফুজ্জামান। তার জিএসটি রোল: ৫২৭১৪৯।

      উল্লেখ্য, বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে ভর্তির জন্য মোট ১০৮০টি আসনের বিপরীতে ২৩ হাজার ২৮৪ জন শিক্ষার্থী আবেদন করেছিল। বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘এ’, ‘বি’ এবং ‘সি’ তিনটি ইউনিটের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ১০ হাজার আবেদন জমা পড়েছিল ‘এ’ ইউনিটে।

      প্রাসঙ্গিক
        মন্তব্য

        সিলিং ফ্যান পড়ে আহত নোবিপ্রবির ২ শিক্ষার্থী

        নিজস্ব প্রতিবেদক
        ৩ নভেম্বর, ২০২২ ২২:৫০
        নিজস্ব প্রতিবেদক
        সিলিং ফ্যান পড়ে  আহত নোবিপ্রবির ২ শিক্ষার্থী

        নোবিপ্রবি প্রতিনিধি:নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (নোবিপ্রবি) সিলিং ফ্যান খুলে পড়ে বায়োকেমিস্ট্রি এন্ড মলিকুলার বায়োলজি বিভাগের দুই শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন।

        বৃহস্পতিবার (৩ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের বীর মুক্তিযোদ্ধা হাজী মোহাম্মদ ইদ্রিস অডিটোরিয়াম ভবনের ৫০৪ নম্বর কক্ষে এ ঘটনা ঘটে।

        আহতরা হলেন, বায়োকেমিস্ট্রি এন্ড মলিকুলার বায়োলজি বিভাগের (বিএমবি) ২০১৮-১৯ সেশনের মাহফুজুল হক ও রুবিনা রাহা। তাদের মধ্যে একজনের মাথা ফেটে গেছে আর অন্যজন হাতে আঘাত পেয়েছেন। চিকিৎসার জন্য একজনকে নোয়াখালীর পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টারে পাঠানো হয় সিটিস্ক্যান করানোর জন্য। অন্যজনকে বিশ্ববিদ্যালয়ের মেডিক্যাল সেন্টারে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়।

        প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, বিভাগের ক্লাস টেস্ট পরীক্ষা শেষে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে উত্তরপত্র নেওয়ার সময় এ ঘটনা ঘটে। পরে আহতদের বিভাগের অন্য শিক্ষার্থীদের সহযোগিতায় বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাম্বুলেন্স এনে দ্রুত চিকিৎসা জন্য তাদের হাসপাতালে পাঠানো হয়। হাসপাতাল থেকে তাকে সিটিস্ক্যানের জন্য পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টারে পাঠানো হয়।

        এ বিষয়ে জানতে চাইলে বায়োকেমিস্ট্রি এন্ড মলিকুলার বায়োলজি বিভাগের চেয়ারম্যান ড.সুবোধ কুমার সরকার বলেন, আমি জানতে পেরেছি সিলিং ফ্যান পড়ে আমাদের দুইজন শিক্ষার্থী আহত হয়েছে। তখন আমি ঘটনাস্থলে ছিলাম না, পাশে ক্লাস নিচ্ছিলাম। আমাদের বিভাগের ক্লাস রুম সংকট রয়েছে, তাই আমাদের এক ম্যাম অন্য বিভাগে শ্রেণিকক্ষে ক্লাস টেস্ট নিচ্ছিলেন, নেওয়া শেষে এই ঘটনা ঘটে। একজন শিক্ষার্থী মাথায় আঘাত পেয়েছে তাই আমরা তাকে নোয়াখালীতে পপুলার ডায়াগনস্টিক সেন্টারে সিটিস্ক্যান করেছি। আগামীকাল রিপোর্ট আসবে। অন্যজনকে বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টারে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।

        প্রাসঙ্গিক
          মন্তব্য

          শিক্ষার্থীদের কাউন্সিলিং করার জন্য পরিসংখ্যান বিভাগের ভিন্ন উদ্যোগ

          নিজস্ব প্রতিবেদক
          ৩ নভেম্বর, ২০২২ ২২:৪৫
          নিজস্ব প্রতিবেদক
          শিক্ষার্থীদের কাউন্সিলিং করার জন্য পরিসংখ্যান বিভাগের ভিন্ন উদ্যোগ

          দ্বীন ইসলাম,বশেমুরবিপ্রবি প্রতিনিধি:‘সুস্থ মন সুস্থ জীবন' স্লোগানে শিক্ষার্থীদের মানসিক স্বাস্থ্য সুরক্ষায় গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বশেমুরবিপ্রবি) পরিসংখ্যান বিভাগের উদ্যোগে কাউন্সিলিং সেবা চালু করা হয়েছে।

          বৃহস্পতিবার (৩ নভেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের সভাপতির স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা যায়।

          এ সময়, পরিসংখ্যান বিভাগের বিভিন্ন শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থীদের জন্য ভিন্ন ভিন্ন কাউন্সিলিং গাইড নির্বাচন করা হয়।

          বিজ্ঞপ্তি সূত্রে জানা যায়, পরিসংখ্যান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড.নিশীথ কুমার,জনাব এস এম নাসিম আজাদ, সহকারী অধ্যাপক জনাব মোঃ তোফাজ্জল হোসেন, ড.রেহেনা পারভীন, জনাব মোঃ জাহিদ হাসান কাউন্সিলিং গাইড হিসাবে নিযুক্ত হয়েছেন।

          এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের চেয়ারম্যান ডঃ মোঃ কামাল হোসেন বলেন, শিক্ষার্থীদের দাবীর পরিপেক্ষেতে পরিসংখ্যান বিভাগের একাডেমিক মিটিং-এ বিষয়টি বাস্তবায়িত হয়েছে। নিয়মিত কাউন্সিলিং ছাত্রছাত্রীদের মানসিক সহযোগিতা করবে।পড়ালেখায় নানা সমস্যায় পরামর্শও পাবে তারা।

          এ প্রসঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিসংখ্যান বিভাগের চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী মেজবা রহমান বলেন, ভবিষ্যতে যাতে আমাদের মাঝে শিক্ষার্থীদের আত্মহত্যার প্রবনতা কমে, শিক্ষার্থীদের যাতে হতাশামুক্ত রাখা যায় সে উদ্দেশ্যকে সামনে রেখে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রত্যেকটি বিভাগে কাউন্সিলিং সেন্টার প্রয়োজন যেখানে শিক্ষার্থীদের মানসিকভাবে সহায়তা দেওয়ার জন্য সর্বদা প্রস্তুত থাকবে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত মনোবিদগণ।এছাড়াও যেকোন সমস্যায় শিক্ষার্থীরা সংশ্লিষ্ট কাউন্সিলিং গাইডের সাথে যোগাযোগ করতে পারবে।

          উল্লেখ্য, বিশ্ববিদ্যালয়ে দীর্ঘদিন ধরেই কাউন্সিলিং সেন্টার চালুর দাবী জানিয়েছে শিক্ষার্থীরা।তবে এবিষয়ে এখনও কোনো কার্যকরী ভূমিকা দেখা যায়নি।

          প্রাসঙ্গিক
            মন্তব্য
            সর্বশেষ সংবাদ
              সর্বাধিক পঠিত