ঢাকা, মঙ্গলবার, ১৯ আগস্ট ২০২৫ ৪ ভাদ্র ১৪৩২
 
শিরোনাম

২২ পদে নিয়োগ দেবে বিআরটিএ, সর্বোচ্চ বেতন সাড়ে ২৬ হাজার

নিজস্ব প্রতিবেদক
১৬ মার্চ, ২০২২ ১৪:৯
নিজস্ব প্রতিবেদক
২২ পদে নিয়োগ দেবে বিআরটিএ, সর্বোচ্চ বেতন সাড়ে ২৬ হাজার

জনবল নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)। প্রতিষ্ঠানটির সাতটি ভিন্ন পদে মোট ২২ জনকে নিয়োগ দেওয়া হবে। আগ্রহী যোগ্য প্রার্থীরা আগামী ২০ মার্চ থেকে ২৮ এপ্রিল পর্যন্ত অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে পারবেন।

প্রতিষ্ঠানের নাম: বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ

পদের নাম: উচ্চমান সহকারী/ কম্পিউটার অপারেটর, কম্পিউটার অপারেটর, অডিটর, মেকানিক্যাল অ্যাসিস্ট্যান্ট, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক, অফিস সহায়ক ও নিরাপত্তা প্রহরী।

পদসংখ্যা: ২২ জন।

শিক্ষাগত যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা: স্বীকৃত যেকোনো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে যেকোনো বিষয়ে স্নাতক/ এইচএসসি/ এসএসসি /অষ্টম শ্রেণি পাস প্রার্থীরা বিভিন্ন পদে আবেদন করতে পারবেন। ১ মার্চ ২০২২ প্রার্থীর বয়স ১৮ থেকে ৩০ বছরের মধ্যে হতে হবে। মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও শারীরিক প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ বয়স ৩২ বছর।

বেতন: জাতীয় বেতন স্কেল, ২০১৫ অনুযায়ী

উচ্চমান সহকারী/ কম্পিউটার অপারেটর, কম্পিউটার অপারেটর, অডিটর পদের বেতন ১১,০০০-২৬,৫৯০/-টাকা, মেকানিক্যাল অ্যাসিস্ট্যান্ট পদের বেতন ১০,২০০-২৪,৬৮০/-টাকা, অফিস সহকারী কাম কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক পদের বেতন ৯,৩০০-২২,৪৯০/-টাকা, অফিস সহায়ক ও নিরাপত্তা প্রহরী পদের বেতন ৮,২৫০-২০,০১০/-টাকা।

আবেদন প্রক্রিয়া: আগ্রহী প্রার্থীরা অনলাইনে (http://brta.teletalk.com.bd/) আবেদন করতে পারবেন।

আবেদনের তারিখ: আবেদন প্রক্রিয়া শুরু হবে ২০ মার্চ, ২০২২ এবং শেষ হবে ২৮ এপ্রিল, ২০২২।

প্রাসঙ্গিক
    মন্তব্য

    নতুন পরিকল্পনা হচ্ছে, সেশনজট শূন্যে নেমে আসবে: ভিসি

    নিজস্ব প্রতিবেদক
    ১৬ মার্চ, ২০২২ ১৪:৬
    নিজস্ব প্রতিবেদক
    নতুন পরিকল্পনা হচ্ছে, সেশনজট শূন্যে নেমে আসবে: ভিসি

    জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থীদের নিয়ে নতুন পরিকল্পনা করা হচ্ছে। একইসঙ্গে মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিতের পাশাপাশি সেশনজট আগের মতো শূন্য পর্যায়ে আনতে কাজ চলছে বলে জানিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মশিউর রহমান। মঙ্গলবার (১৫ মার্চ) রাজধানীর শেখ বোরহানুদ্দীন পোস্ট গ্রাজুয়েট কলেজে এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে উপাচার্য এসব কথা বলেন।

    অধ্যাপক ড. মশিউর রহমান বলেন, করোনাকালে স্বাভাবিক শিক্ষা কার্যক্রম অব্যাহত রাখা সম্ভব হয়নি। অনেক কষ্টে নিয়ন্ত্রণে আনা সেশনজট এসময়ে কম-বেশি প্রভাবিত হয়েছে। নতুন পরিকল্পনা হচ্ছে। মানসম্মত শিক্ষা নিশ্চিতের পাশাপাশি সেশনজট আগের মতোই শূন্য পর্যায়ে নামিয়ে আনা হবে। তবে এজন্য কলেজগুলোর সর্বাত্মক সহযোগিতা প্রয়োজন।

    শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে উপাচার্য বলেন, ছাত্রজীবন নিজেকে গড়ে তোলার উপযুক্ত সময়। ক্লাস বাদ দিয়ে ক্যাম্পাসে এসে দাঁড়িয়ে থাকলে একদিন এমন আসবে, চাকরির জন্যও তোমাদের একইভাবে দাঁড়িয়ে থাকতে হবে। কেউ তোমাদের চাকরি দেবে না। তিনি শিক্ষার্থীদের কে ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের উপর আসক্তি কমিয়ে আনার পরামর্শ দেন।

    কলেজের বার্ষিক ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ উপলক্ষে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন কলেজ পরিচালনা কমিটির সভাপতি অধ্যক্ষ (অব.) আবদুল হক। অন্যান্যের মধ্যে পরিচালনা কমিটির সদস্য অধ্যাপক জাকির হোসেন ভূঁইয়া, কলেজের অধ্যক্ষ অধ্যাপক আবদুর রহমান, স্টাফ কাউন্সিলের সম্পাদক সৈয়দ খালিদ মাহমুদ, ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজক কমিটির আহ্বায়ক মো. বদরুল ইসলাম।

    এর আগে সকালে জগন্নাথ হলের মাঠে বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। এতে দৌড়, বর্শা নিক্ষেপ, লৌহ গোলক নিক্ষেপ, চাকতি নিক্ষেপসহ ১৪টি ইভেন্ট ছিল। এতে প্রধান অতিথি ছিলেন কলেজ পরিচালনা কমিটির সভাপতি অধ্যক্ষ (অব.) আবদুল হক। বিকালের অনুষ্ঠানে ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়।

    প্রাসঙ্গিক
      মন্তব্য

      প্রাথমিকে নিয়োগে কোটা বাতিলের দাবিতে শুরু হচ্ছে আন্দোলন

      নিজস্ব প্রতিবেদক
      ১৬ মার্চ, ২০২২ ৮:২৫
      নিজস্ব প্রতিবেদক
      প্রাথমিকে নিয়োগে কোটা বাতিলের দাবিতে শুরু হচ্ছে আন্দোলন

      সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে সব ধরনের কোটা বাতিলের দাবিতে এবার আন্দোলনে নামছেন চাকরিপ্রার্থীরা। এ দাবিতে ইতিমধ্যে মানববন্ধন কর্মসূচি ঘোষণা দিয়েছেন তাঁরা। ফেসবুকে গ্রুপ খুলে এ আন্দোলন কর্মসূচির ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

      সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, আগামী শুক্রবার (১৮ মার্চ) জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এ কর্মসূচি পালন করা হবে। সকাল সাড়ে ১০টায় এটি আয়োজনের কথা বলা হয়েছে। অধিকার বঞ্চিত বেকারসমাজের ব্যনারে কর্মসূচি পালন করবেন চাকরিপ্রার্থীরা।

      রুহুল আমিন নামে একজন লিখেছেন, ‘প্রতিবন্ধী কোটার বাইরে কোনো কোটা থাকতে পারে না। একজন শিক্ষকের বেতন যে কৃষকের করের টাকায় দেওয়া হয়, সেখানে পোষ্যকোটার মানে কি? বাংলাদেশে যেখানে সংসারের দায়িত্ব ছেলেদের উপরেই বর্তায়, সেখানে ৬০ শতাংশ নারী কোটা জুলুম। এভাবে সমাজে অসমতা বাড়ছে। সকল কোটা নিপাত যাক। মেধাবীরা মুক্তি পাক।’

      আন্দোলনকারীরা জানিয়েছেন, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের কোটা বাতিল পরিপত্র অনুসারে প্রথম থেকে ১৩তম গ্রেড পর্যন্ত সব ধরনের কোটা বাতিল করা হয়েছে। কিন্তু প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক পদটি ১৩তম গ্রেডে উন্নীত হওয়ার পরও শতভাগ কোটা বহাল রেখেছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়। এটি কোটা বাতিল পরিপত্র এবং বাংলাদেশ সংবিধানের ২৮ নম্বর ধারার (প্রজাতন্ত্রের কর্মে নিয়োগ লাভ সম্পর্কিত) পরিপন্থী।

      তারা বলছেন, এখন নারী ৬০ শতাংশ, পুরুষ ২০ শতাংশ এবং পোষ্য ২০ শতাংশ কোটা রয়েছে। জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, ফিনল্যান্ডে শতভাগ স্বাক্ষরতার হার। এমনকি প্রতিবেশী দেশ ভারত, শ্রীলঙ্কা, মালদ্বীপের শিক্ষার হার আমাদের থেকে বেশি। তারা কোটা নয়, মেধার ভিত্তিতে শিক্ষক নিয়োগ দেয়। কোটায় শিক্ষক নিয়োগ নয়, মেধাকে গুরত্ব দিয়ে শিক্ষক নিয়োগ দিলে বিদ্যালয়গুলো মানসম্মত মেধাবী শিক্ষক পাবে।

      মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, আগামী মাসে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা হতে পারে। জুলাইয়ের মধ্যে শিক্ষক নিয়োগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।

      সহকারী শিক্ষকের ৩২ হাজার ৫৭৭টি শূন্যপদে নিয়োগের জন্য প্রাথমিক শিক্ষা অধিদফতর ২০২০ সালের ২০ অক্টোবর বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। কিন্তু করোনা মহামারির কোরণে নিয়োগ পরীক্ষা নেওয়া সম্ভব হয়নি। ইতিমধ্যে অবসরজনিত কারণে আরও দশ হাজারেরও বেশি সহকারী শিক্ষকের পদ শূন্য হয়েছে। এ কারণে বিদ্যালয়গুলোতে শিক্ষক ঘাটতি দেখা দিয়েছ; যা পাঠদান কার্যক্রমকে ব্যাহত করছে।

      এর ফলে সমস্যা নিরসনে মন্ত্রণালয় আগের বিজ্ঞপ্তির শূন্যপদ ও বিজ্ঞপ্তির পরের শূন্যপদ মিলিয়ে প্রায় ৪৫ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।

      প্রাসঙ্গিক
        মন্তব্য

        দেশ ও বুয়েটের লক্ষ্যের যোগসূত্র করতে হবে: শিক্ষামন্ত্রী

        নিজস্ব প্রতিবেদক
        ১৬ মার্চ, ২০২২ ৮:২২
        নিজস্ব প্রতিবেদক
        দেশ ও বুয়েটের লক্ষ্যের যোগসূত্র করতে হবে: শিক্ষামন্ত্রী

        শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেছেন, বাংলাদেশের লক্ষ্যের সঙ্গে বুয়েটের লক্ষ্যের যোগসূত্র তৈরি করতে হবে; সেটিই হবে দেশের জন্য মঙ্গলজনক।

        মঙ্গলবার (১৫ মার্চ) বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (বুয়েট)-এর সাম্প্রতিক কার্যপ্রণালী অবহিতকরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এমন মন্তব্য করেন শিক্ষামন্ত্রী ।

        মঙ্গলবার সন্ধ্যায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কাউন্সিল ভবনে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক ড. সত্য প্রসাদ মজুমদার সভাপতিত্ব করেন। অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. আব্দুল জব্বার খাঁন।

        প্রধান অতিথির বক্তব্যে ডা. দীপু মনি বলেন, “বুয়েটে আসা অনেক আনন্দের। বাংলাদেশে আমরা যা কিছু করতে যাই; যেমন পরীক্ষা নেয়া, কোয়ালিটি কন্ট্রোল ইত্যাদি সব কিছুতে বুয়েটে আসতে হয়। সুতরাং বুয়েটকে তো ডায়নামিক হতেই হবে।”

        বুয়েটের গবেষণাগার আধুনিকায়ন, গবেষণায় প্রনোদনা প্রদান, ভাল শিক্ষার্থীদের ধরে রাখার উদ্যোগের প্রশংসা করে মন্ত্রী বলেন, “যে কোনো বিষয়ে বুয়েটকে তাৎক্ষণিক সাহায্য করা হয় এবং ভবিষ্যতে করা হবে। উন্নত শিক্ষার ব্যাপারে আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী খুবই আন্তরিক।”

        এরআগে বুয়েটের সাম্প্রতিক কার্যপ্রণালী পাওয়ার পয়েন্ট প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে তুলে ধরেণ বিশ^বিদ্যালয়ের মাননীয় উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. আব্দুল জব্বার খাঁন।

        সভাপতির বক্তব্যে উপাচার্য অধ্যাপক ড. সত্য প্রসাদ মজুমদার বলেন, “পিএইচডি শিক্ষার্থীদের জন্য সুযোগ-সুবিধা বাড়াতে হবে। তাদের জন্য ফেলোশিপের ব্যবস্থা করতে হবে। তাদের জন্য আলাদা আবাসনের ব্যবস্থা করতে হবে। তাহলেই শিক্ষার্থীদের বাইরে যাওয়ার প্রবণতা কমে আসবে। রেলওয়ে, ওশান ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের মতো যুগোপযোগী বিষয়গুলো চালু করতে হবে। আমরা শুধু সরকারের দিকে চেয়ে না থেকে বিভিন্ন শিল্প প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে কোলাবরেশনের মাধ্যমে নিজস্ব ফান্ড তৈরি করেও বুয়েটকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি।”

        ছাত্রকল্যাণ পরিদপ্তরের পরিচালক অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমানের সঞ্চালনায় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুষদের ডিনবৃন্দ, বিভাগীয় প্রধানগণ, বিভিন্ন ইনস্টিটিউট ও দপ্তরের পরিচালকবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

        প্রাসঙ্গিক
          মন্তব্য

          চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তিতে যে পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে এনটিআরসিএ

          নিজস্ব প্রতিবেদক
          ১৫ মার্চ, ২০২২ ২১:৪৪
          নিজস্ব প্রতিবেদক
          চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তিতে যে পরিবর্তন আনতে যাচ্ছে এনটিআরসিএ

          বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক নিয়োগের লক্ষ্যে চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করবে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (এনটিআরসিএ)। নতুন গণবিজ্ঞপ্তিতে বেশ কিছু পরিবর্তন আনার উদ্যোগ নিয়েছে কর্তৃপক্ষ। এজন্য আবেদনের সফটওয়্যারে কিছু বিষয় যুক্ত করা হচ্ছে।

          এনটিআরসিএ সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, এনটিআরসিএর বর্তমান সফটওয়্যারে একজন প্রার্থী যোগ্য না হলেও আবেদন করতে পারেন। চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তিতে এই সুযোগ দেয়া হবে না। এটি বন্ধ করতে টেলিটকের সাথে বৈঠক করেছে এনটিআরসিএ।

          বৈঠক সূত্রে জানা গেছে, যে সকল প্রার্থীর আবেদনের যোগ্যতা নেই তারা যেন আর আবেদন করতে না পারেন সেজন্য সফটওয়্যারে কিছু তথ্য সংযোজন করা হচ্ছে। এর মাধ্যমে যাদের যোগ্যতা নেই তাদের খুব সহজেই চিহ্নিত করা যাবে। এবং স্বয়ংক্রিয়ভাবে তার আবেদন বাতিল অথবা আবেদনের সুযোগ বন্ধ করা হবে।

          এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে এনটিআরসিএ সচিব মো. ওবাইদুর রহমান বলেন, যে সকল প্রার্থীর যোগ্যতা নেই তারা যেন আবেদন করতে না পারেন সেজন্য সফটওয়্যারে কিছু পরিবর্তন আনা হচ্ছে। আমরা কিছু তথ্য দিয়েছি। সেটা আইটি সংশ্লিষ্টদের জানানো হয়েছে। তারা এ বিষয়ে কাজ করছে।

          এদিকে আইসিটি বিষয়ের প্রার্থীদের মামলার কারণে চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তির কার্যক্রম শুরু করতে পারছে এনটিআরসিএ। মামলা নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত এই কার্যক্রম শুরু করা হবে না বলে জানা গেছে।

          এনটিআরসিএ বলছে, আইসিটি বিষয়ের সনদধারীদের মামলার নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত বিশেষ গণবিজ্ঞপ্তির ফল প্রকাশ করা হবে না। আর বিশেষ গণবিজ্ঞপ্তির ফল প্রকাশ না হলে চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশের লক্ষ্যে শূন্য পদের তথ্য সংগ্রহ করা যাচ্ছে না। প্রকৃত শূন্য পদের তথ্য সংগ্রহ করতে হলে বিশেষ গণবিজ্ঞপ্তির যোগদান পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। ফলে সহসাই চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে না।

          এ প্রসঙ্গে জানতে মো. ওবাইদুর রহমান বলেন, বিশেষ গণবিজ্ঞপ্তির কার্যক্রম শেষ না হলে শূন্য পদের সঠিক সংখ্যা পাওয়া যাবে না। সেজন্য চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তির কার্যক্রম শুরু করতে কিছুটা দেরি হবে। তবুও আমরা মৌখিকভাবে প্রতিষ্ঠানগুলোর সাথে যোগাযোগ করে তথ্য সংগ্রহ করছি।

          তিনি আরও বলেন, বিশেষ গণবিজ্ঞপ্তি তৃতীয় গণবিজ্ঞপ্তিরই অবশিষ্ট অংশ। ফলে একটি গণবিজ্ঞপ্তির কার্যক্রম শেষ না করে আরেকটি শুরু করা সম্ভব হবে না। আইসিটি বিষয়ের প্রার্থীদের মামলার কারণেই এই সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। মামলা নিষ্পত্তির পর দ্রুত সময়ের মধ্যে চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে বলেও জানান তিনি।

          প্রাসঙ্গিক
            মন্তব্য
            সর্বশেষ সংবাদ
              সর্বাধিক পঠিত