এবারও এসএসসি-এইচএসসি সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে

এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা চলতি বছরের মাঝামাঝি সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে অনুষ্ঠিত হবে বলে জানিয়েছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। সোমবার (১০ জানুয়ারি) সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ২০২০ সালে এসএসসি নিতে পেরছিলাম, এইচএসসি নিতে পারিনি। ২০২১ সালে আমরা বলেছিলাম দেরিতে হলেও নেওয়ার চেষ্টা করবো, আমরা নিতে পেরেছি। পরিস্থিতি পক্ষে ছিল বলে নিয়েছি।
তিনি বলেন, নতুন বছর ২০২২ সালেও আমরা পরীক্ষা নিতে চাই। যারা পরীক্ষা দেবে তারা পড়াশোনা করতে পারেনি। আমরা একটা আভাস দিয়েছি যে বছরের মাঝামাঝি নেব। ক্লাস করিয়ে নিয়ে সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে বছরের মাঝামাছি পরীক্ষা নেব আমাদের সিদ্ধান্ত সে জায়গায় আছে। সুনির্দিষ্ট তারিখ দেওয়া সম্ভব নয়। আমরা পর্যযক্ষেণ করবো, ক্লাস করাতে থাকবো, যখন নেওয়ার মতো হয় তখন নেব। দুই তিন মাস আগে আমরা জানতে পারবো।
দীপু মনি বলেন, পরীক্ষার আয়োজন করবে শিক্ষা বোর্ডগুলো। পরীক্ষা কবে হবে, কীভাবে হবে, সেটা বলে দেওয়া হবে। অন্য কে কী বললো দয়া করে শুনবেন না। গুজবে কান দেবেন না। চটকদার অনেক সংবাদ পরিবেশন করে তাদের একটা রোজগার হয়। তাই অন্য কে কী বললো তাদের কথা না শুনে যাদের মূল দায়িত্ব তারা কী বলে সেটা শুনবো।
মাউশির জরুরি নির্দেশনা

দেশে প্রতিদিনই বাড়ছে করেনা সংক্রমণ। এমন পরিস্থিতিতে রোববার রাতে জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সঙ্গে আলোচনায় বসছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। এরমধ্যেই জরুরি নির্দেশনা জারি করেছে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি)।
মাধ্যমিক ও শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ড. সৈয়দ মো. গোলাম ফারুকের স্বাক্ষরিত অফিস আদেশটি রোববার প্রকাশ করা হয়েছে।
অফিস আদেশে বলা হয়, করোনা সংক্রমণ বৃদ্ধির এই পরিস্থিতিতে দেশের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোয় চলমান শ্রেণি কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে ১২ থেকে ১৮ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের ভ্যাকসিন দিতে অগ্রাধিকার নিশ্চিত করতে নির্দেশনা জারি করেছে সরকার। ১২ থেকে ১৮ বছর বয়সী সকল শিক্ষার্থীকে আগামী ১৫ জানুয়ারির মধ্যে ভ্যাকসিন দিতে ইতোমধ্যে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর গত ৩০ ডিসেম্বর বিভিন্ন নির্দেশনা দিয়েছে। রাষ্ট্রের এই গুরুত্বপূর্ণ ও অগ্রাধিকার কর্মসূচির সফল বাস্তবায়নে নির্দেশনাগুলো দেয়া হলো।
অফিস আদেশে জানানো হয়, ১২-১৮ বছর বয়সী সকল শিক্ষার্থী (নিবন্ধনকৃত ও অনিবন্ধনকৃত) ভ্যাকসিন গ্রহণ করবে। আদেশে সংশ্লিষ্ট শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানকে ভ্যাকসিন গ্রহণের জন্য নির্ধারিত দিনে শিক্ষার্থীদের টিকা কেন্দ্রে উপস্থিতি নিশ্চিত করতে বলা হয়েছে। একইসঙ্গে শৃঙ্খলা রক্ষার্থে প্রয়োজনীয় সংখ্যক শিক্ষককেও টিকা কেন্দ্রে প্রেরণ করবেন। টিকা গ্রহণ ছাড়া কোনও শিক্ষার্থী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শ্রেণি কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে পারবে না। টিকা কার্যক্রম চলমান অবস্থায় সকল মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অফিস, জেলা শিক্ষা অফিস, উপজেলা/থানা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের সকল কর্মকর্তা কর্মচারী কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া কর্মস্থল ত্যাগ করতে পারবেন না। এছাড়াও জেলা শিক্ষা কর্মকর্তারা সংশ্লিষ্ট জেলা প্রশাসক ও সিভিল সার্জনসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ ও প্রয়োজনীয় সমন্বয় করে ভ্যাকসিনেশন কর্মসূচি বাস্তবায়ন নিশ্চিতে সচেষ্ট থাকবেন।
দেশের সব অঞ্চলের পরিচালক (মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা), সরকারি ও বেসরকারি কলেজের অধ্যক্ষ, সকল আঞ্চলিক উপপরিচালক, জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা, সকল সরকারি ও বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধান শিক্ষক, সকল উপজেলা/থানা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তাকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ নিয়ে গুজবে কান না দেওয়ার আহ্বান শিক্ষামন্ত্রীর

‘যদি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করতেই হয়, তখন আমরা ঘোষণা দিয়ে বন্ধ করে দেব। কিন্তু যতক্ষণ সেই প্রয়োজন অনুভূত না হবে, আমরা বন্ধ করব না। আমরা চাই শিক্ষার্থীরা স্বাভাবিক শিক্ষা কার্যক্রমে ফিরে যাক’ বলে মন্তব্য করেছেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। এ সময় তিনি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধের বিষয়ে গুজবে কান না দিতে সবার প্রতি আহ্বান জানান।
আজ রোববার দুপুরে সাভারের আশুলিয়ায় ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির নবম সমাবর্তন অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এই আহ্বান জানান।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ‘আজ কোভিড-১৯ সংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সঙ্গে আমাদের মিটিং আছে। শিক্ষার্থীদের করোনার টিকাদান কার্যক্রম জোরেশোরে চলছে। সবাইকে টিকার আওতায় নিয়ে এসে কীভাবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখা যায়, সেই চেষ্টাই করছি আমরা। তবে এটাও ঠিক, যদি মনে হয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা রাখলে সংক্রমণ বাড়বে, তখন আমরা বন্ধ করে দেবো হয়তো।’
দীপু মনি বলেন, ‘আমরা চেষ্টা করছি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সুরক্ষিত রেখে সংক্রমণ কীভাবে এড়াতে পারি। যাঁরা বলছেন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়ে যাবে বা হয়ে যাচ্ছে, তাঁরা গুজব ছড়াচ্ছেন। সব সময়ই এমন গুজব ছড়ানো হয়। আপনারা গুজবে কান দেবেন না।’
দীপু মনি বলেন, ‘মহামারির সময় নতুন বিশ্ববিদ্যালয়গুলো দাঁড়াতেই পারেনি। সে সময় ভিসি, প্রোভিসি, ট্রেজারার নিয়োগ দেওয়া আরেকটি বাড়তি চাপ। যদিও ভিসি ছাড়া থাকতেই হবে, এ ছাড়া প্রতিষ্ঠান চলবে না। আমরা বারবারই যেখানে যে অভাব আছে, তা পূরণে তাগাদা দিচ্ছি। চেষ্টা করছি দ্রুত এ কাজ শেষ করার। তবে এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর পক্ষ থেকে আরও বেশি সদিচ্ছা কামনা করছি।’
গবেষণায় সময় দিতে চিকিৎসকদের প্রতি প্রধানমন্ত্রীর আহ্বান

রোগীর চিকিৎসার পাশাপাশি গবেষণায় কিছুটা সময় দিতে দেশের স্বনামধন্য চিকিৎসকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেন, চিকিৎসা বিজ্ঞানে গবেষণা অনিবার্য হওয়ায় চিকিৎসা দেওয়ার পাশাপাশি গবেষণা পরিচালনার জন্য আমরা মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করছি।
রোববার (৯ জানুয়ারি) সকালে দেশের ৮টি বিভাগীয় শহরের মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ৪৬০ শয্যা বিশিষ্ট হার্ট, কিডনি ও ক্যানসার চিকিৎসার সমন্বিত ইউনিট স্থাপনের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে এ কথা বলেন তিনি।
প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সের সাহায্যে রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় আয়োজিত অনুষ্ঠানে ভার্চুয়ালি অংশগ্রহণ করেন।
তিনি সারা বিশ্বে দ্রুত ছড়িয়ে পড়া প্রাণঘাতী কোভিড-১৯ ভাইরাসের নতুন রূপ ‘ওমিক্রণ’ থেকে সুরক্ষায় ১৯টিকা গ্রহণ এবং স্বাস্থ্য সুরক্ষা প্রোটোকল মেনে চলার জন্যও সবার প্রতি আহ্বান জানান।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ৮টি বিভাগে ৮টি মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা হচ্ছে। সেখানে পোষ্ট গ্রাজুয়েশনের পাশপাশি গবেষণায়ও আপনারা মনযোগী হবেন। তার জন্য আমরা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা করবো।
তিনি বলেন, এসব বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার মূল উদ্দেশ্য হলো সেখানে চিকিৎসা সেবা দেওয়ার সাথে সাথে গবেষণাটা করা। আর আমাদের স্বাস্থ্যবিজ্ঞানের গবেষণাটা একান্তভাবে অপরিহার্য।
শেখ হাসিনা বলেন, অনেকে ভালো গবেষণা করে যাচ্ছেন। তবে, বেশিরভাগ ক্ষেত্রে যারা ভালো ও নামি-দামি চিকিৎসক হয়ে যান তারা তো চিকিৎসা সেবা দিতেই ব্যস্ত থাকেন। তারা যদি কিছুটা সময় ব্যয় করে এই গবেষণার দিকে নজর দেন, আমাদের দেশের পরিবেশ, আবহাওয়া, জলবায়ু সবকিছু মিলিয়ে এদেশের মানুষের কি কি ধরনের রোগ দেখা দেয় এবং এর প্রতিরোধ শক্তিটা কিভাবে বাড়ানো যায় সেটার কিন্তু ব্যবস্থা নেওয়া যায়।
দেশে ক্যানসার চিকিৎসায় বোনম্যারো ট্রান্সপ্লান্টেশন শুরু হয়েছে উল্লেখ করে এটিকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, দেশের জনসংখ্যার কথা চিন্তা করেই আমাদের এই ব্যবস্থাটা নিতে হবে।
তার সরকারের সাভারে বায়োটেকনোলজি ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠার প্রসঙ্গ টেনে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বায়োকেমিক্যাল, বায়োমেডিক্যাল, বায়োটেকনোলজি, জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিং, অনকোলজি এসব বিষয়ে গবেষণার খুবই প্রয়োজন। এসব বিষয়ের প্রতি চিকিৎসকদের নজর দিতে হবে। কেন আমাদের দেশের মানুষ নানারোগে আক্রান্ত হচ্ছে, সেগুলো আমাদের খুঁজে বের করতে হবে।
তিনি বলেন, আমাদের দেশে ক্যানসার, কিডনি এবং হার্টের রোগের প্রাদুর্ভাব একটু বেশি দেখা যাচ্ছে। এক্ষেত্রে তিনি স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে জনগনের প্রতি আহ্বান জানান। খাদ্যাভ্যাস থেকে শুরু করে সব বিষয়ে সবাইকে একটু সচেতন হতে তিনি পরামর্শ দেন।
তিনি বলেন, আমরা ইতোমধ্যেই জনগণের নিকট ক্যানসার চিকিৎসা সহজলভ্য করতে বিভাগীয় ও জেলা পর্যায়ে হৃদরোগ, কিডনি ও ক্যানসার রোগের সেবা বৃদ্ধির উদ্যোগ গ্রহণ করেছি।
স্বাস্থ্য ও পরিবারকল্যাণমন্ত্রী জাহিদ মালেদ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সিনিয়র সচিব লোকমান হোসেন মিয়া অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তৃতা করেন।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের উন্নয়ন কর্মকাণ্ড সম্পর্কে অনুষ্ঠানে একটি ভিডিও চিত্রও পরিবেশিত হয়।
শেখ হাসিনা বলেন, আমরা চাই প্রযুক্তি জ্ঞানসম্পন্ন হয়ে আমাদের জনশক্তি গড়ে উঠুক। আর এই অতিমারীকে (করোনা) যেভাবে হোক আমাদের মোকাবিলা করতে হবে এবং এজন্য মানুষের মঝে সচেতনতা সৃষ্টি করতে হবে। যেন জাতির পিতার আকাঙ্খা অনুযায়ী একবারে তৃণমূলের মানুষটি পর্যন্ত অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা এবং চিকিৎসা সেবা পেতে পারে।
এ ব্যাপারে তার সরকার অনেক দূর অগ্রসর হয়েছে উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী গৃহহীনকে বিনামূল্যে ঘর করে দেওয়ার মাধ্যমে একটি ঠিকানা গড়ে দেওয়ায় তার সরকারের চলমান গৃহনির্মাণ কর্মসূচির পাশাপাশি সারাদেশে বিদ্যুতায়ন এবং রাস্তা-ঘাট, পোল, ব্রিজ করে দেওয়ার মাধ্যমে অবকাঠামো উন্নয়নের পদক্ষেপের উল্লেখ করেন।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের দেশের মানুষ বুকের রক্ত ঢেলে দিয়ে এই দেশকে স্বাধীন করেছে। কাজেই এই দেশ সবসময় বিশ্ব দরবারে মাথা উঁচু করে চলবে। কারো কাছে হাত পেতে চলবে না এবং পরনির্ভরশীল হবেনা। আত্মনির্ভরশীল, আত্মমর্যাদাশীল হবে। সেভাবেই আমাদের দেশকে আমরা গড়ে তুলতে চাই।
সূত্র: বাসস
একাদশে ভর্তি: লিখিত পরীক্ষা নেবে সেন্ট গ্রেগরি

একাদশ শ্রেণিতে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তিতে লিখিত পরীক্ষা নেবে রাজধানীর সেন্ট গ্রেগরি হাই স্কুল অ্যান্ড কলেজ।
রোববার (৯ জানুয়ারি) কলেজের অফিস সূত্রে জানা যায়, সরকারের অনুমতি স্বাপেক্ষে তারা লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে শিক্ষার্থী ভর্তির সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এক্ষেত্রে কলেজের বিজ্ঞান বিভাগের জন্য ন্যূনতম জিপিএ-৪ দশমিক ৭৮, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের জন্য ন্যূনতম জিপিএ ৩ দশমিক ৮০ এবং মানবিক বিভাগের ন্যূনতম জিপিএ ৩ নির্ধারণ করা হয়েছে।
বিজ্ঞান বিভাগে ৩০০, ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে ৮০ ও মানবিক বিভাগে ৮০ জন শিক্ষার্থী ভর্তি করা হবে।
জানা গেছে, গতকাল (৮ জানুয়ারি) থেকে শুরু হওয়া ভর্তির আবেদন কার্যক্রম চলবে আগামী ১২ জানুয়ারি পর্যন্ত। ক্যাম্পাসে এসে ভর্তির আবেদনের ফরম সংগ্রহ করা যাবে। একইসময়ে আবেদন ফরম জমা নেওয়া যাবে। ফরমের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ২৫০ টাকা।
প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, ১৪ জানুয়ারি (শুক্রবার) সকালে প্রতিষ্ঠানটিতে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এ দিন সকাল নয়টায় বিজ্ঞান বিভাগের ও বেলা এগারোটায় মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।
বিজ্ঞান বিভাগে বাংলা, ইংরেজি, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, উচ্চতর গণিত বা জীববিজ্ঞান বিষয়ের পরীক্ষা নেওয়া হবে। ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগে বাংলা, ইংরেজি, হিসাববিজ্ঞান, ফিন্যান্স ও ব্যাংকিং এবং ব্যবসায় উদ্যোগ বিষয়ের পরীক্ষা নেওয়া হবে। মানবিক বিভাগে বাংলা, ইংরেজি, ভূগোল, পৌরনীতি ও অর্থনীতি বিষয়ের পরীক্ষা নেওয়া হবে।
১৩ জানুয়ারি আসন বণ্টন প্রতিষ্ঠানের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হবে।
মন্তব্য