সড়ক দুর্ঘটনায় বাকৃবি শিক্ষার্থী নিহত

বাকৃবি প্রতিনিধিঃ সড়ক দুর্ঘটনায় বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) ভেটেরিনারি অনুষদের শিক্ষার্থী ফরিদ উজ জামান রিফাত নিহত হয়েছেন।
তিনি বাকৃবির দ্বিতীয় বর্ষের (২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষ) শিক্ষার্থী ও ঈশা খাঁ হলের আবাসিক শিক্ষার্থী ছিলেন। তার মৃত্যতে শোকাহত পুরো বাকৃবি পরিবার।
বিশ্বস্ত সূত্রে জানা যায়, বৃহস্পতিবার (১৫ জুন) রাত ১০ টার দিকে পিতাকে ডাক্তার দেখিয়ে ময়মনসিংহ থেকে নেত্রকোনায় নিজ বাসায় যাচ্ছিলেন রিফাত। ফেরার পথে নেত্রকোনা পূর্বধলা উপজেলায় তাদের বহনকারী সিএনজি এবং বিপরীত দিক থেকে আসা ট্রাকের সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলে রিফাত ও তার বাবা সহ সিএনজিতে অবস্থানরত আরও দুইজন যাত্রী আহত হন। পরবর্তীতে তাদেরকে দ্রুত ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেয়া হয়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক রিফাতকে মৃত ঘোষণা করেন।
নিহত রিফাত নেত্রকোনা পূর্বধলা জগৎমনি সরকারি পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়ের এসএসসি ২০১৮ ব্যাচের শিক্ষার্থী ছিলেন এবং বর্তমানে বাকৃবির শিক্ষার্থী ছিলেন। তার অকাল বিদায়ে স্তব্ধ তার বন্ধু, পরিবার ও স্বজনেরা। শোকের ছায়া নেমেছে শিক্ষক এবং সহপাঠীদের মাঝে।
তার বিদায়ের খবরে তার এক সহপাঠী শোক প্রকাশ করে বলেন, 'আজকে দুপুর এ ফরিদ এর লগে দেখার পর ফরিদ বললো বন্ধু গাছে জাম পাকছে চল হলে জাম খাবো। আজকে গেলাম নাহ। আজকে বন্ধু একেবারে চলে গেলো। এখন জাম খাওয়াবে কে!'
জাবির কুমিল্লা জেলা স্টুডেন্টস এসোসিয়েশনের সভাপতি মীর, সম্পাদক পরশ

জাবি প্রতিনিধিঃ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) কুমিল্লা জেলা স্টুডেন্টস এসোসিয়েশনের আংশিক কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। কমিটিতে সভাপতি হয়েছেন প্রাণিবিদ্যা বিভাগের ৪৬ ব্যাচের শিক্ষার্থী মীর হোসাইন এবং সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের ৪৬ ব্যাচের শিক্ষার্থী সাইফুল ইসলাম পরশ।
বৃহস্পতিবার (১৫ জুন) কুমিল্লা জেলা স্টুডেন্টস এসোসিয়েশনের সদ্য সাবেক সভাপতি শরীফ সরকার বাশার এবং সাধারণ সম্পাদক কে. এ. রহমান জাকারিয়া স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কুমিল্লা জেলা স্টুডেন্টস্ এসোসিয়েশনের মীর হোসাইনকে সভাপতি এবং সাইফুল ইসলাম পরশকে সাধারণ সম্পাদক করে আগামী ১ বছরের জন্য নতুন কমিটি অনুমোদন দেয়া হলো।
বিজ্ঞপ্তিতে, উক্ত কমিটিকে ১ মাসের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ কমিটি করার জন্য নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় নবগঠিত কমিটির সভাপতি মীর হোসাইন বলেন, 'দায়িত্ব পাওয়ার পর আমার প্রথম লক্ষ্য হচ্ছে আর্থিকভাবে অসচ্ছল শিক্ষার্থীদের এই সংগঠন থেকে সহায়তার পরিমান কীভাবে বাড়ানো যায় সেই লক্ষ্য কাজ করা। ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের সকল ধরনের সহায়তা প্রদান করা। এবং কুমিল্লা থেকে উঠে আসা শিক্ষক, শিক্ষার্থী এবং কর্মকর্তা কর্মচারীদের মধ্যে কীভাবে মেলবন্ধন বাড়ানো যায় সেই লক্ষ্যে কাজ করে যাওয়া।'
সমিতির নতুন সাধারণ সম্পাদক সাইফুল ইসলাম পরশ বলেন, কুমিল্লা জেলা স্টুডেন্ট এসোসিয়েশান জাবি, বিশ্ববিদ্যালয়স্থ কুমিল্লার শিক্ষার্থীদের নিয়ে একটি বৃহৎ সংগঠন। শিক্ষার্থীদেরকে একাডেমিক সহযোগিতা, সহশিক্ষা কার্যক্রম,স্কিল ডেভেলপমেন্ট সহ সকল ধরনের সহযোগিতার প্রত্যয় ব্যক্ত করছে নবগঠিত কমিটি। শিক্ষার্থীদের একটি ডায়নামিক ফ্লাটফর্ম করার লক্ষে সর্বদা কাজ করবে নবগঠিত কমিটি।'
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথমবারের মতো পর্দা উঠলো আন্তর্জাতিক কনফারেন্সের

বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধিঃ আজ ১৬ জুন শুক্রবার সকালে প্রথম অধিবেশনের উদ্ভোদনের মাধ্যমে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম আন্তর্জাতিক কনফারেন্সের পর্দা উঠলো।
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে দ্যা আর্ট অব সোসাল চেইঞ্জ শীর্ষক তিনদিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কনফারেন্স শুরু হয়েছে। কনফারেন্সে ভারত, মালেশিয়াসহ দেশ বিদেশের বরেণ্য শিক্ষবিদ ও গবেষকগণ অংশগ্রহণ করেন।
১৬ জুন শুক্রবার সকালে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক কনফারেন্সের প্রথম অধিবেশনের শুভ উদ্বোধন করেন প্রফেসর ড. শাহ্ আজম, উপাচার্য রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়, প্রফেসর ড. পবিত্র সরকার, সাবেক উপাচার্য রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়, ভারত এবং প্রফেসর ড. সুজিত কুমার বসু, সাবেক উপাচার্য বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়, ভারত। কনফারেন্সের শুরুতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের মাননীয় উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ শাহ্ আজম। তিনি বলেন, দেশ-বিদেশের দুই শতাধিক গবেষকের অংশগ্রহণে তিনদিন ব্যাপী এই কনফারেন্স আয়োজন করতে পেরে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় আনন্দিত। গবেষণা জাতীয় উন্নয়নের একটি সোপান। গবেষণাকে আলোর সামনে আনতে কনফারেন্স গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। কনফারেন্স আগত অতিথি, শিক্ষক, গবেষক, ডেলিগেট এবং কনফারেন্স আয়োজক কমিটিকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রেজারার প্রফেসর ড. ফিরোজ আহমদ।
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় আয়োজিত তিনদিনব্যাপী আন্তর্জাতিক কনফারেন্সের দ্বিতীয় দিনে কি-নোট স্পিকার হিসেবে বক্তব্য রাখেন প্রফেসর ড. পবিত্র সরকার, সাবেক উপাচার্য রবীন্দ্র ভারতী বিশ্ববিদ্যালয়, ড. নরিজা বিনতে মোস্তামিল, অধ্যাপক, মালায়া বিশ্ববিদ্যালয়, মালয়েশিয়া ও রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যা (ভার্চ্যুয়ালি সংযুক্ত ছিলেন) রবীন্দ্র সংগীত বিশেষজ্ঞ এবং রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. মোঃ শাহ্ আজম।
উদ্বোধনী অধিবেশন শেষে রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাডেমিক ভবনের লেকচার থিয়েটার, সংগীত বিভাগের মিউজিক স্টুডিও এবং সীমান্ত কনভেনশন সেন্টারে টেকনিক্যাল সেশনগুলো পরিচালিত হয়। সেখানে দেশ-বিদেশের গবেষকরা তাদের গবেষণা প্রবন্ধগুলো উপস্থাপন করেন।
ইবি সাহিত্য সংসদের সভাপতি পলাশ, সম্পাদক দূর্জয়

ইবি প্রতিনিধি : ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় সাহিত্য সংসদের নতুন কমিটি ঘোষণা করা হয়েছে। এতে বাংলা বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের পলাশ হোসেন কে সভাপতি ও একই বিভাগের ২০১৯-২০ শিক্ষাবর্ষের মো:নাইমুর রহমান (দূর্জয়) কে সাধারণ সম্পাদক করা হয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৫ জুন) দুপুরে সংগঠনটির উপদেষ্টামন্ডলীর সদস্য অধ্যাপক ড. শেখ মহা: রেজাউল করিম স্বাক্ষরিত প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ কমিটি ঘোষণা করেন সদ্য সাবেক সভাপতি আব্দুল্লাহ আল কাফী।সেখানে উপস্থিত ছিলেন সংগঠন টির সাবেক সহ-সভাপতি ও বর্তমান উপদেষ্টা আলমগীর অভ্র কানন এবং খাদিজাতুল কোবরা।
আগামী এক বছরের জন্য অনুমোদিত কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন, সহ সভাপতি নিরব বিশ্বাস, কুলসুম আক্তার, আতিয়া জয়নব, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মো: রাসেল রানা, সাংগঠনিক সম্পাদক মো: মুক্তারুল হক, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আকলিমা আক্তার প্রিয়া, অর্থ সম্পাদক জাকিয়া সুলতানা স্বর্ণা,সহ-অর্থ সম্পাদক রাশিদুল ইসলাম নাঈম, দফতর সম্পাদক সৌরভ দত্ত,উপ-দফতর সম্পাদক হাসেম আলী,গ্রন্থাগার সম্পাদক রেহনুল ইসলাম চমক,সহ-গ্রন্থাগার সম্পাদক নওশীন পর্ণিণী সুম্মা, মাহফুজ হোসাইন, তথ্যপ্রযুক্তি ও প্রচার সম্পাদক তানভীন ইমা,প্রচার সম্পাদক ফারহানা ইবাদ,পাঠকচক্র সম্পাদক সোহেলী তাবাসসুম জান্নাত,সহ-পাঠচক্র সম্পাদক মোসুমি সরকার মিশু।
এছাড়াও ২৭ সদস্যবিশিষ্ট কার্যনির্বাহী কমিটিতে সদস্য হিসেবে তুষার আহমেদ, শাহরিয়ার প্রিন্স,রেখা খাতুন,সূচনা ত্রিপুরা, নূসরাত জাহান,শাখিলা শ্রাবণী, তানজিমা ইসলাম প্রমি,মারজিয়া ইসলাম মনোনীত করা হয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে প্রতিষ্ঠার পর থেকে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে সাহিত্য বিষয়ক বিভিন্ন কর্মকান্ড পরিচলনা করে আসছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় সাহিত্য সংসদ। সংগঠনটির উল্লেখ্যযোগ্য কাজের মধ্যে রয়েছে, ‘শব্দতট’ নামে সাহিত্য পত্রিকা প্রকাশ, বাংলাদেশের ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতিনির্ভর দেয়ালিকা প্রকাশ এবং ‘অতন্দ্র’ নামে সাময়িকী প্রকাশ।
এছাড়াও নানামাত্রিক জ্ঞানার্জন ও তরুণ লেখক সৃষ্টির উদ্দেশ্যে নিয়মিত পাঠচক্র ও সাহিত্য আড্ডার আয়োজন করে আসছে সাহিত্য সংসদ।
জাবিতে বটতলার খাবার হোটেলে অভিযান, ৪ হোটেলকে জরিমানা

জাবি প্রতিনিধি: আগামী রোববার থেকে শুরু হওয়া ভর্তি পরীক্ষাকে সামনে রেখে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) খাবার দোকানগুলোতে খাবারের মান নিয়ন্ত্রণ, মূল্যতালিকা পর্যবেক্ষণ, হোটেল মালিকদের স্বাস্থ্যসম্মত খাবার পরিবেশনে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে অভিযান পরিচালানা করেছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন ও কনজ্যুমার ইয়্যুথ বাংলাদেশ(সিওয়াইবি) জাবি শাখা।
বৃহস্পতিবার (১৫জুন) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় বিশ্ববিদ্যালয়ের আ ফ ম কামালউদ্দিন হল, মওলানা ভাসানী হল, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল সংলগ্ন বটতলার খাবারের দোকানগুলোতে এ অভিযান পরিচালিত হয়।
এসময় পঁচা ও বাসি খাবার রাখার অপরাধে সিংগাইর হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্টকে ১০ হাজার টাকা, জুনায়েদ বিরিয়ানী হাউজ এন্ড রেস্টুরেন্ট, আল মদিনা হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্ট ও ধানসিড়িকে রেস্টুরেন্টকে ৫ হাজার টাকা করে জরিমানা করা হয়েছে।
অভিযানে বিভিন্ন হোটেলে প্রাপ্ত নিষিদ্ধ টেস্টিং সল্ট, বারংবার ব্যবহৃত তেল, বাসি ভর্তা, নষ্ট ময়দা ফেলে দেয়া হয়। পাশাপাশি হোটেল মালিকদের সব ধরনের খাবার ঢেকে রাখার নির্দেশনাও দেয়া হয় অভিযানে।
এসময় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের প্রভোস্ট অধ্যাপক ইস্রাফিল আহমেদ রঙ্গন বলেন ‘দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ভর্তি পরীক্ষা তে আসা শিক্ষার্থীদের উদ্দেশ্যে আজকের এই অভিয়ান পরিচালনা হয়েছে। সিওয়াইবি এর সাথে আজকের এই অভিযান ই প্রমান করে বিশ্ববিদ্যালয়ের যেকোন অন্যায়ের বিরুদ্ধে এই প্রশাসন সর্বদা সোচ্চার।’
অভিযান পরিচালনা করতে আসা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহকারী প্রক্টর ও আ ফ ম কামালউদ্দিন হলের ওয়ার্ডেন মো. ইখতিয়ার উদ্দিন বলেন, ভর্তি পরীক্ষা উপলক্ষে এবং তিনটি হলের অধীনে বটতলার খাবার দোকানগুলোর নিয়িমিত তদারকির অংশ হিসেবে আজকে এই অভিজান পরিচালনা করা হয়। পঁচা ও বাসি খাবার রাখার অপরাধে ৪ টি খাবার দোকানকে মোট ২৫ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে। শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষার কথা মাথায় রেখে আমরা এই অভিযান পরিচালনা করে থাকি। এখন থেকে এই অভিযান নিয়মিত চলবে।'
সিওয়াইবি জাবি শাখার সভাপতি মো. নাঈম ইসলাম মো. নাঈম ইসলাম বলেন, 'বটতলার খাবার দোকানগুলোর অসঙ্গতি নিত্যদিনের। আমরা সিওয়াইবি,জাবি এর পক্ষ থেকে সপ্তাহে ২ বার পরিচালনার চেষ্টা করি। তবে আজকে অভিজানের উদ্দ্যেশ্য হলো সামনে ভর্তি পরীক্ষা উপলক্ষে খাবারের মান নিয়ন্ত্রণ করা। আমরা বিশ্বাস করি, আজকের এই অভিযান বটতলার খাবারের মান নিয়ন্ত্রনে ভূমিকা রাখবে।'
এসময়, মওলানা ভাসানী হলের আবাসিক শিক্ষক কাজী মো. মহসিন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের সহকারী আবাসিক আ জ ম উমর ফারুক সিদ্দিকী সহ কনজ্যুমার ইয়্যুথ বাংলাদেশ জাবি শাখার কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
মন্তব্য