‘রাশিয়া সন্ত্রাসী রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে’

বিশ্বকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকার করতে হবে যে, রাশিয়া একটি সন্ত্রাসী রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে। ভিডিও ভাষণে এমন মন্তব্য করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি।
এ খবর জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম বিবিসি।
ভাষণে রাশিয়ার বিরুদ্ধে আরও নিষেধাজ্ঞা, ইউক্রেনের জন্য আরও অস্ত্র এবং একটি নো-ফ্লাই জোনের জন্য নিজের আহ্বান পুনর্ব্যক্ত করেছেন তিনি।
জেলেনস্কি বলেন, রাশিয়ার সঙ্গে যে কোনো আলোচনা সফল হওয়ার জন্য একটি পূর্বশর্ত হচ্ছে আমার দেশের ‘প্রকৃত সুরক্ষা’।
তিনি আরও বলেন, আলোচনায় আমার অগ্রাধিকারগুলো একেবারে স্পষ্ট: যুদ্ধের সমাপ্তি, নিরাপত্তা গ্যারান্টি, সার্বভৌমত্ব, আঞ্চলিক অখণ্ডতা পুনরুদ্ধার, আমাদের দেশের জন্য প্রকৃত গ্যারান্টি, আমাদের দেশের জন্য প্রকৃত সুরক্ষা।
প্রসঙ্গত, ২৪ ফেব্রুয়ারি ভোর থেকে ইউক্রেনে সামরিক অভিযান চালাচ্ছে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম পরাশক্তি রাশিয়া। এরই মধ্যে ইউক্রেনের বেশ কয়েকটি নগরী দখলে নিয়েছে রুশ বাহিনী। ধ্বংসস্তুপে পরিণত হয়েছে রাজধানী কিয়েভসহ দেশটির বিভিন্ন শহর। এদিকে, একের পর এক নিষেধাজ্ঞায় বিশ্ব থেকে অনেকটা কোণঠাসা রাশিয়া।
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ খাদ্যঝুঁকিতে পড়তে পারে নিম্ন আয়ের দেশগুলো: বিশ্বব্যাংক

রাশিয়া-ইউক্রেন সংঘাত চলতে থাকলে নিম্ন আয়ের দেশগুলো খাদ্যঝুঁকিতে পড়বে। এই দেশগুলোর রেমিট্যান্সও কমে যাবে। এছাড়া বৈশ্বিক জ্বালানি সংকটও তৈরি হবে।
বিশ্বব্যাংকের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বৃহস্পতিবার (১০ মার্চ) এসব তথ্য তুলে ধরা হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বিশ্বব্যাংকের ভাইস প্রেসিডেন্ট ইন্দারমিট গ্রিল জানান, কিছু উন্নয়নশীল অর্থনীতির দেশ খাদ্যের জন্য রাশিয়া ও ইউক্রেনের ওপর নির্ভরশীল। ইউরোপ, মধ্য এশিয়া, মধ্যপ্রাচ্য এবং আফ্রিকার অনেক দেশ তাদের আমদানি করা গমের ৭৫ শতাংশেরও বেশি নেয় রাশিয়া ও ইউক্রেন থেকে।
সংঘাতের কারণে দেশগুলো রাশিয়া ও ইউক্রেন থেকে আমদানি করতে পারছে না। খাদ্য পরিবহনও ঝুঁকিপূর্ণ। এ কারণে নিম্ন আয়ের দেশগুলোতে খাদ্যের দাম বাড়তে পারে, এমনকি তৈরি হতে পারে খাদ্য নিরাপত্তাহীনতাও।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রাশিয়া জ্বালানি ও খনিজ সম্পদের বাজারেও একটি প্রধান শক্তি। এটি প্রাকৃতিক গ্যাসের বাজারের এক চতুর্থাংশ, কয়লার বাজারের ১৮ শতাংশ, প্লাটিনামের বাজারের ১৪ শতাংশ এবং অপরিশোধিত তেলের বাজারে ১১ শতাংশ জোগান দেয়। এই পণ্যগুলোর সরবরাহে বিরাট প্রভাব পড়েছে। এটি বৈশ্বিক অর্থনীতির প্রবৃদ্ধিও কমিয়ে দেবে।
বিশ্বব্যাংকের অনুমান, তেলের দাম ১০ শতাংশ বেড়েছে। এটা চলতে থাকলে পণ্য-আমদানিকারী উন্নয়নশীল অর্থনীতির দেশে প্রবৃদ্ধি হতাশাজনকভাবে কমবে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, রাশিয়া-ইউক্রেন সংঘাত যদি স্থায়ী হয় তবে চীন, ইন্দোনেশিয়া, দক্ষিণ আফ্রিকা এবং তুরস্কের মতো তেল আমদানিকারক দেশগুলোতেও প্রবৃদ্ধি কমবে।
বিশ্বব্যাংক বলছে, যুদ্ধ শুরু হওয়ার আগে ধারণা করা হচ্ছিল দক্ষিণ আফ্রিকা ২ শতাংশ, তুরস্ক ২ থেকে ৩ শতাংশ এবং চীন ও ইন্দোনেশিয়ার প্রবৃদ্ধি ৫ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে। কিন্তু সংঘাতের কারণে দেশগুলো প্রবৃদ্ধি ধরে রাখতে পারবে না।
বিশ্বব্যাংকের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, সংঘাত শুরু হওয়ার পর থেকে ২০ লাখের বেশি মানুষ ইউক্রেন থেকে প্রতিবেশী দেশগুলোতে পালিয়ে গেছে। যা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপে বৃহত্তম গণ-অভিবাসন হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, মধ্য এশিয়ার অনেক দেশে সংঘাতের ফলে রেমিট্যান্স কমে যাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
শান্তি রক্ষা মিশনে বাংলাদেশের সহায়তা চাইলেন জাতিসংঘ মহাসচিব

জাতিসংঘে শান্তিরক্ষা কার্যক্রমের ভবিষ্যৎ চাহিদা পূরণে বাংলাদেশ আরও বেশি শান্তিরক্ষী সরবরাহ অব্যাহত রাখবে বলে প্রত্যাশা করেছেন জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস।
জাতিসংঘ সদর দফতরে বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেনের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে এ প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন তিনি।
এ সময় মহাসচিব শান্তিরক্ষা মিশনে নিয়োজিত বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীদের অবদানের ভূয়সী প্রশংসা করেন। বৃহস্পতিবার (৩ মার্চ) জাতিসংঘের বাংলাদেশ স্থায়ী মিশন এ তথ্য জানায়।
বৈঠকে তারা রোহিঙ্গা সংকট ও এর সম্ভাব্য উত্তরণের উপায় নিয়ে আলোচনা করেন।
বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত মিয়ানমারের এসব নাগরিকদের বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে মহাসচিবকে অবহিত করেন এবং সব রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে প্রত্যাবাসনে জাতিসংঘের সহায়তা কামনা করেন। ১১ লাখ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়ে বাংলাদেশের জনগণ ও সরকার যে উদারতার পরিচয় দিয়েছে তার ভূয়সী প্রশংসা করেন এবং জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গাদের নিজ ভূমি মিয়ানমারে ফেরত পাঠাতে জাতিসংঘের পূর্ণসমর্থনের কথা আবারও উল্লেখ করেন গুতেরেজ।
এছাড়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশের অসামান্য আর্থসামাজিক উন্নয়নের প্রশংসা করেন গুতেরেজ। তিনি আশা প্রকাশ করেন, সামনের বছরগুলোতে বিশেষ করে এসডিজি অর্জনের ক্ষেত্রে আরও সাফল্য অর্জন করবে বাংলাদেশ।
জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা কার্যক্রমের উচ্চ পর্যায়ের পদে এবং বিশ্বব্যাপী জাতিসংঘের বিভিন্ন রাজনৈতিক মিশনে মহাসচিবের বিশেষ প্রতিনিধি (এসআরএসজি) পদে আরও বেশি বাংলাদেশি নাগরিক নিয়োগের জন্য মহাসচিব গুতেরেজকে অনুরোধ করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন।
ইউক্রেন সংকটজনিত কারণে ব্যস্ত সময়সূচি থাকা সত্ত্বেও এ বৈঠকের সুযোগ দেওয়ার জন্য মহাসচিবকে ধন্যবাদ জানান পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন।
এর আগে পররাষ্ট্রমন্ত্রী নিউইয়র্কে সফররত মিয়ানমার বিষয়ক জাতিসংঘ মহাসচিবের নবনিযুক্ত বিশেষ দূত ড. নোলিন হাইজারের সঙ্গে বৈঠক করেন।
বৈঠকে পররাষ্ট্রমন্ত্রী রোহিঙ্গা সংকটের টেকসই সমাধানের লক্ষ্যে আঞ্চলিক দেশগুলোসহ সব অংশীজনদের সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ রক্ষা করার জন্য বিশেষ দূতকে অনুরোধ জানান।
বিশেষ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন বলেন, রাখাইন রাজ্যে এমন একটি অনুকূল পরিবেশ তৈরি করতে হবে যাতে রোহিঙ্গারা নিরাপদে, নিরাপত্তার সঙ্গে এবং মর্যাদাপূর্ণভাবে তাদের নিজ ভূমিতে ফিরে যেতে পারে।
এছাড়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পে করোনার বিস্তার রোধ এবং রোহিঙ্গা শিশুদের মিয়ানমারের কারিকুলাম-ভিত্তিক শিক্ষা দেওয়ার বিষয়ে বাংলাদেশ সরকার গৃহীত পদক্ষেপগুলোর কথা বিশেষদূতকে অবহিত করেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।
ভাসান চরে এক লাখ রোহিঙ্গাদের জন্য নতুন আবাসন তৈরির কথা উল্লেখ করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মোমেন বলেন, সেখানে স্থানান্তরিত রোহিঙ্গারা জীবিকা নির্বাহের কাজে নিয়োজিত হওয়ার সুযোগ পাবেন।
তিনি বলেন, স্বদেশে ফেরার তেমন কোনো আশা নেই দেখে রোহিঙ্গারা ক্রমশ: অবৈধ ও অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়ছেন। তিনি বিশেষ দূত ড. নোলিন হাইজারকে যত দ্রুত সম্ভব কক্সবাজার ক্যাম্প ও ভাসান চর পরিদর্শনের আমন্ত্রণ জানান।
বিশেষ দূত মিয়ানমার থেকে জোরপূর্বক বাস্তচ্যুত রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রতি গভীর কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং তার সহানুভূতি ও নেতৃত্বের প্রশংসা করেন।
বিশেষ দূত বলেন, রোহিঙ্গা ইস্যুটি তার সর্বোচ্চ এজেন্ডা এবং যত দ্রুত সম্ভব এ সংকটের একটি টেকসই সমাধান খুঁজে বের করার জন্য তিনি আঞ্চলিক দেশগুলো, আন্তর্জাতিক সংস্থা, রোহিঙ্গা নেতা এবং মিয়ানমার কর্তৃপক্ষসহ সব অংশীজনদের সঙ্গে নিবিড়ভাবে জড়িত থাকবেন।
উভয় বৈঠকে অন্যান্যদের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনের চার্জ দ্য অ্যাফেয়ার্স ড. মো. মনোয়ার হোসেন।
আমাদেরকে রাশিয়ার মুখে একা ছেড়ে দেওয়া হয়েছে: ইউক্রেন প্রেসিডেন্ট

রাশিয়ার সর্বাত্মক আগ্রাসনের মুখে ইউক্রেনকে একা ছেড়ে দেওয়া হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। রাশিয়া কিয়েভে হামলা চালানোর পর বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে একথা বলেন তিনি।
কিয়েভে রুশ হামলায় প্রথম দিনে ১৩৭ জন নিহত হয়েছেন। এরপর জাতির উদ্দেশে দেওয়া এক ভিডিও ভাষণে জেলেনস্কি বলেন, রাশিয়ার বড় ধরনের হামলার বিপরীতে দেশ রক্ষায় আমাদেরকে একা ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। খবর এনডিটিভির।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট বলেন, আমাদের হয়ে লড়ার কে আছে? আমি তো কাউকে দেখি না। ইউক্রেনকে ন্যাটোভূক্ত করার নিশ্চয়তা কে দেবে? সবাই রাশিয়ার আগ্রাসী ভূমিকায় ভীত।
তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার সকাল থেকে হামলার শুরু হওয়ার পর এখন পর্যন্ত ১৩৭ জন ইউক্রেনিয়ান নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ৩১৬ জন। জেলেনস্কি বলেন, রাশিয়ার বাহিনী রাজধানী কিয়েভে ঢুকে পড়েছে। তারা নগরবাসীকে ভয় দেখাচ্ছে।
প্রেসিডেন্ট জানান, তিনি এবং তার পরিবার এখনও ইউক্রেনেই রয়েছেন। রাশিয়া তাকে এক নম্বর টার্গেটে রেখেছে।
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘ইউক্রেনকে সামরিক জোট ন্যাটোর সদস্য করতে আমি ২৭ জন ইউরোপীয় নেতাকে অনুরোধ করেছি। কিন্তু কেউই কোনো উত্তর দেননি। সবাই ভীত।’
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর এবারই প্রথম ইউরোপের প্রথম দেশ হিসাবে রাশিয়ার সশস্ত্র বাহিনী স্থল, আকাশ এবং সমুদ্রপথে ইউক্রেনে সবচেয়ে বড় হামলা শুরু করেছে। একসঙ্গে তিন দিক দিয়ে হওয়া এই হামলায় ইউক্রেনের বিভিন্ন শহরে রাশিয়ার ক্ষেপণাস্ত্র বৃষ্টির মতো পড়েছে। এছাড়া ইউক্রেনের পূর্বাঞ্চলের চেরনিহিভ, খারকিভ এবং লুহানস্ক সীমান্ত পেরিয়ে হাজার হাজার রুশ সৈন্য স্থলপথে দেশটিতে ঢুকে পড়েছে।
শুক্রবার ইউক্রেনের বড় বড় স্থাপনায় বিস্ফোরণের শব্দ শোনা গেছে। এদিকে কিয়েভে আরেকটি রুশ বিমান ভূপাতিত করার খবরও পাওয়া গেছে।
এক সঙ্গে স্ত্রীদের তালাক দিলেন তিন ভাই!

অনেক স্বপ্ন নিয়ে শুরু হওয়া রঙিন সংসার অনেক কারণেই ভেঙে যেতে পারে। তাতে খুব একটা অবাক হওয়ার কিছু নেই। কিন্তু যদি একসঙ্গে তিনভাই-ই তাদের স্ত্রীদের তালাক দেয়, তাহলে সেটা অবাক হওয়ার বিষয় বৈকি।
তবে বাস্তবে সেই অবাক করা ঘটনাই ঘটেছে। কয়েক মিনিটের ব্যবধানে তিন ভাই তাদের স্ত্রীকে তালাক দিয়েছেন। আর বিচ্ছেদের পিছনের কারণটাও হৃদয়বিদারক বলে গালফ নিউজ রোববার এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে।
ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আলজেরিয়ার বাসিন্দা ওই তিনভাই বাড়ি ফিরে দেখেন, তাদের অসুস্থ মাকে পাশের বাসার এক নারী গোসল করিয়ে দিচ্ছেন। স্ত্রীদের অসুস্থ মাকে দেখভাল করতে না দেখে ক্ষেপে যান তিন ভাই-ই। এই কারণে একই সঙ্গে তিনজনই তাদের স্ত্রীকে তালাক দেন।
জানা গেছে, ওই তিনভাইয়ের একটি বোনও আছে। সপ্তাহে দুদিন সেই বোনই এসে মাকে গোসল করিয়ে দিতেন। পাশাপাশি মায়ের দেখভালও করতেন। কিন্তু সম্প্রতি বোনের স্বামীর ক্যান্সার ধরা পড়ায় তিনি আসতে পারছেন না। এদিকে, ওই তিন ভাই মায়ের দেখাশোনা করার জন্য স্ত্রীদের বললেও তারা দেখাশোনা করতে পারবেন না বলে সাফ জানিয়ে দেয়। অসুস্থ মাকে প্রতিবেশীদের কাছে দয়া ভিক্ষা করতে দেখে ক্ষেপে গিয়ে তারা এই সিদ্ধান্ত নেন বলে জানা গেছে।
মন্তব্য