ঢাকা, শুক্রবার, ৯ মে ২০২৫ ২৭ বৈশাখ ১৪৩২
 
শিরোনাম

নতুন প্রজন্মকে তৈরি হতে বললেন প্রধানমন্ত্রী

নিজস্ব প্রতিবেদক
২৬ জুন, ২০২২ ১৪:৩৩
নিজস্ব প্রতিবেদক
নতুন প্রজন্মকে তৈরি হতে বললেন প্রধানমন্ত্রী

শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আমাদের সোনার ছেলে-মেয়েরা, আগামী দিনে দেশকে নেতৃত্ব দিতে তোমরা তৈরি হও। তোমরা তোমাদের মেধা বিকাশ করবে এবং দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাবে। দেশ যেন আর পিছিয়ে না থাকে, এগিয়ে যায়।

রোববার (২৬ জুন) রাজধানীর আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে বঙ্গবন্ধু সৃজনশীল মেধা অন্বেষণ ২০২২-এ সেরা মেধাবীদের পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী গণভবন থেকে ভিডিও কনফারেন্সে মাধ্যমে যুক্ত ছিলেন।

শেখ হাসিনা বলেন, বিজ্ঞান চর্চা ও প্রযুক্তি জ্ঞানের মাধ্যমে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারব।

তিনি বলেন, মেধা অন্বেষণ একটি চমৎকার ব্যবস্থা। এর মধ্য থেকে অনেক সুপ্ত জ্ঞান বেরিয়ে আসবে, যা আমাদের দেশের আগামী দিনের উন্নয়নে কাজে লাগবে।

সরকার প্রধান বলেন, মনে রাখতে হবে দেশ এখানেই থেমে থাকবে না। স্বাধীনতার পর জাতির পিতা একটি যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশকে মাত্র সাড়ে ৩ বছরের মধ্যে স্বল্পোন্নত দেশে উন্নীত করে দিয়ে গিয়েছিলেন। এরপর প্রায় ২১ বছর কোনো অগ্রগতি সাধিত হয়নি। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসার পর দেশের মানুষের অগ্রগতি সাধিত হয়।

তিনি বলেন, ড. কুদরত-ই-খুদাকে প্রধান করে বঙ্গবন্ধু একটি শিক্ষা কমিশন গঠন করেন। সেই কমিশন একটি নীতিমালা প্রণয়ন করেছিল। সেটা জাতির পিতার হাতেও দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে নির্মমভাবে হত্যার পর সেই কমিশনের নীতিমালা আর কখনো আলোর মুখ দেখেনি। আর কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। কারণ, তখন ‘মার্শাল ল’ জারি করা হয়। ‘মার্শাল ল’ দিয়ে দেশ পরিচালনা করা হয়েছিল। এটাই হলো সবচেয়ে বড় দুর্ভাগ্যের বিষয়।

শেখ হাসিনা বলেন, শিক্ষার পরিবেশ নষ্ট করে মিলিটারি ডিকটেটররা মেধাবী ছাত্রদের হাতে অস্ত্র-অর্থ-মাদক তুলে দিয়ে তাদের লাঠিয়াল বাহিনী তৈরি করে। এই বাহিনীর মাধ্যমে তারা ক্ষমতাকে নিষ্কণ্টক করার চেষ্টা করে। এ কারণে বছরের পর বছর সেশন জট হয়। ছেলে-মেয়েদের শিক্ষার সুযোগ অনেকটা সীমিত হয়ে পড়ে।

তিনি বলেন, ২১ বছর পর ৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠন করে। সরকার গঠনের পর থেকে আমাদের প্রচেষ্টা ছিল, ক্যাম্পাসগুলোতে শিক্ষার পরিবেশ সৃষ্টি করা। গ্রেডিং পদ্ধতি নিয়ে আসা, শিক্ষাকে আধুনিকায়ন করা। আধুনিক প্রযুক্তি শিক্ষা, কম্পিউটার শিক্ষাসহ বিভিন্ন বিষয়ে আমরা পদক্ষেপ নেই। পাশাপাশি গবেষণার ওপর আমি গুরুত্ব দেই। যেটা আমি লক্ষ্য করেছিলাম, গবেষণার জন্য বাজেটে আলাদা কোনো অর্থ দেওয়া হতো না। গবেষণার উৎসাহ দেওয়া হতো না। শুধু নিয়ম মাফিক যেটুকু গবেষণা শুধু সেটুকুই হতো।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, ৯৬ সালে যখন আমি সরকার গঠন করি, প্রথম পর্যায়ে আমি ১২ কোটি টাকা দিয়েছিলাম গবেষণায়। বিশেষ করে তখন খাদ্যের জন্য আমরা যে পরনির্ভরশীল ছিলাম, ৪০ লাখ মেট্রিক টন খাদ্য ঘাটতি ছিল, সেখানে আমি কৃষি গবেষণাকে গুরুত্ব দেই। যাতে করে দেশ খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে পারে।

তিনি বলেন, আমি একটি কথা বলব, আমাদের ছেলে-মেয়েদের অনেক মেধা আছে। আমাদের নতুন প্রজন্ম প্রযুক্তির যুগে জন্মগ্রহণ করছে। তাদের ভেতরে অনেক মেধা। তাদের সেই সুপ্ত মেধাগুলো অন্বেষণ করতে হবে। সেই মেধা আগামী দিনের বাংলাদেশকে উন্নত করার কাজে ব্যবহার করতে হবে।

প্রাসঙ্গিক
    মন্তব্য

    চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশের সময় নিয়ে যা বলছে এনটিআরসিএ

    নিজস্ব প্রতিবেদক
    ২৬ জুন, ২০২২ ১৪:২৮
    নিজস্ব প্রতিবেদক
    চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশের সময় নিয়ে যা বলছে এনটিআরসিএ

    চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশের লক্ষ্যে আজ (রবিবার) থেকে আমরা শূন্য পদের তথ্য সংগ্রহ শুরু করেছি। এই প্রক্রিয়া আগামী ৩১ জুলাই পর্যন্ত চলবে। এরপর চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশের কাজ শুরু করা হবে।

    রবিবার (২৬ জুন) দুপরে সাথে আলাপকালে এসব কথা জানান বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) সচিব মো. ওবায়দুর রহমান।

    তিনি বলেন, শূন্য পদের তথ্য সংগ্রহ শেষে আমরা এগুলো যাচাই করে দেখবো। এরপর এই তালিকা শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় তালিকা দেখে অনুমোদন দিলে চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।

    মন্ত্রণালয়ে শূন্য পদের তালিকা কেন পাঠানো হবে এমন প্রশ্নের জবাবে এনটিআরসিএ সচিব বলেন, নতুন এমপিও নীতিমালায় পুরোনো অনেক বিষয়ের নাম নিয়ে সমস্যা রয়েছে। এই নামের কারণে প্রার্থীদের এমপিওভুক্ত হতে সমস্যার সৃষ্টি হয়। সেজন্য তালিকা মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। মন্ত্রণালয় সব দেখে অনুমোদন দিলে তবেই চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে।

    সেপ্টেম্বরের মধ্যে চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে মো. ওবায়দুর রহমান আরও বলেন, এটি বলা মুশকিল। কেননা দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ আবারও বৃদ্ধি পাচ্ছে। এছাড়া তালিকা যাচাই-বাছাই করতে কত সময় লাগবে সেটিও বলা যাচ্ছে। তাই কবে চতুর্থ গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে সে সম্পর্কে স্পষ্ট করে কিছু বলা যাচ্ছে না।

    প্রাসঙ্গিক
      মন্তব্য

      বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে ডোপ টেস্ট বাধ্যতামূলক, আইন সংশোধন হচ্ছে

      নিজস্ব প্রতিবেদক
      ২৬ জুন, ২০২২ ১৩:১৩
      নিজস্ব প্রতিবেদক
      বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তিতে ডোপ টেস্ট বাধ্যতামূলক, আইন সংশোধন হচ্ছে

      বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির ক্ষেত্রে ডোপ টেস্ট বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে। এজন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর আইন সংশোধন করা হচ্ছে।

      রোববার (২৬ জুন) সচিবালয়ে ‘মাদকদ্রব্যের অপব্যবহার ও অবৈধ পাচারবিরোধী আন্তর্জাতিক দিবস, ২০২২’ উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল একথা জানান।

      সরকারি চাকরিজীবী ও বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রদের ডোপ টেস্টের কথা বলা হচ্ছে, এ বিষয়ে অগ্রগতি কতদূর- জানতে চাইলে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী যখন মাদকের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্সের কথা বলেছিলেন, এর আগেই আমরা পুলিশের ডোপ টেস্ট শুরু করে দিয়েছিলাম। এরপর আমরা প্রধানমন্ত্রীর কাছে একটি প্রস্তাব দিয়েছিলাম- চাকরিতে যারা নিয়োগ পাবেন তাদের ডোপ টেস্ট করা হবে। সিভিল সার্জন যেসব পরীক্ষা করেন, সেখানে ডোপ টেস্টও করবে। সেটাও আমাদের কাছে চলে আসছে, করা হচ্ছে। এটা ব্যাপকভাবে করতে অবকাঠামো উন্নয়ন করতে হবে। সেই প্রচেষ্টা আমরা শুরু করেছি।’

      মন্ত্রী আরও বলেন, ‘আর বিশ্ববিদ্যালয়ে আইন তৈরি করা হচ্ছে। আইনে এটা থাকবে, আইন অনুযায়ী তাদের ডোপ টেস্ট করা হবে। তাদের ভর্তির সময় মেডিকেল টেস্ট করা হবে, সেই টেস্টের মধ্যে এই ডোপ টেস্ট থাকবে।’

      প্রাসঙ্গিক
        মন্তব্য

        গুচ্ছের ভর্তি আবেদন ৩ লাখ ছুঁই ছুঁই

        নিজস্ব প্রতিবেদক
        ২৬ জুন, ২০২২ ১০:৪৬
        নিজস্ব প্রতিবেদক
        গুচ্ছের ভর্তি আবেদন ৩ লাখ ছুঁই ছুঁই

        গুচ্ছভুক্ত ২২ বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষে তিন ইউনিটে ভর্তি আবেদন সংখ্যা প্রায় তিন লাখে পৌঁছেছে। শনিবার রাত ১১টা ৫৯ মিনিটে আবেদনের সময়সীমা শেষ হয়েছে।

        গুচ্ছের টেকনিক্যাল সাব কমিটি সূত্রে জানা গেছে, ‘ক’, ‘খ’ ও ‘গ’ এই তিনটি ইউনিটে সর্বমোট ২ লাখ ৯৪ হাজার ৫২৪ জন ভর্তিচ্ছু আবেদন করেছেন। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি আবেদন পড়েছে বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ‘ক’ ইউনিটে। আবেদনকৃতদের মধ্যে ভর্তি ফি জমা দেয়নি ৫ হাজার শিক্ষার্থী।

        তথ্যমতে, সবচেয়ে বেশি আবেদন পড়েছে বিজ্ঞান অনুষদভুক্ত ‘ক’ ইউনিটে। এই ইউনিটে এক লাখ ৬১ হাজারের বেশি শিক্ষার্থী ভর্তি আবেদন করেছেন।ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদভুক্ত ‘গ’ ইউনিটে আবেদন পড়েছে সবচেয়ে কম। এই ইউনিটে আবেদন করেছে ৪২ হাজারের কিছু বেশি শিক্ষার্থী। আর মানবিকের জন্য নির্ধারিত ‘খ’ ইউনিটে আবেদন করেছেন ৯০ হাজারের কিছু বেশি শিক্ষার্থী।

        এসব তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষা সংক্রান্ত টেকনিক্যাল সাব-কমিটির আহবায়ক এবং চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. নাছিম আখতার। তিনি বলেন, প্রায় তিন লাখ শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য আবেদন করেছেন। কিছু আবেদনকারী এখনও তাদের ফি জমা দেয়নি।

        এবারের ভর্তি পরীক্ষায় ২০১৭, ২০১৮ ও ২০১৯ সালের এসএসসি ও সমমান এবং ২০২০ ও ২০২১ সালের এইচএসসি ও সমমান, ডিপ্লোমা-ইন-কমার্স, বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এইচএসসি (ভোকেশনাল), A লেভেল এবং অন্যান্য সমমান পরীক্ষায় (সমমান নির্ধারণ কমিটি কর্তৃক অনুমোদনক্রমে) উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরাই কেবল আবেদন করতে পেরেছেন।

        গুচ্ছভুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়গুলো হলো- জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়; ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়; খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়; কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়; জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম বিশ্ববিদ্যালয়; বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়, রংপুর; বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়; রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়; বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল বিশ্ববিদ্যালয়; শেখ হাসিনা বিশ্ববিদ্যালয়; শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়; হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

        মাওলানা ভাসানী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়; নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়; যশোর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়; পাবনা বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়; বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়; রাঙ্গামাটি বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়; বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিশ্ববিদ্যালয়, কিশোরগঞ্জ এবং চাঁদপুর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়।

        প্রাসঙ্গিক
          মন্তব্য

          স্কুল-কলেজ বন্ধ ৩ জুলাই থেকে

          নিজস্ব প্রতিবেদক
          ২৬ জুন, ২০২২ ১০:৪০
          নিজস্ব প্রতিবেদক
          স্কুল-কলেজ বন্ধ ৩ জুলাই থেকে

          গ্রীষ্মকালীন ছুটি ও কোরবানি ঈদ উপলক্ষে আগামী ৩ জুলাই থেকে মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তরের (মাউশি) আওতাধীন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। ছুটি শেষে ১৯ জুলাই থেকে শ্রেণিকক্ষে পাঠদান শুরু হবে।

          শনিবার (২৫ জুন) বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মাউশি’র কলেজ ও প্রশাসন উইং শাখার উপ-পরিচালক বিপুল চন্দ্র বিশ্বাস।

          তিনি বলেন, ৩ জুলাই থেকে মাউশি’র আওতাধীন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি শুরু হবে। মাধ্যমিকে ১৫ দিনের ছুটি শেষে আবার বিদ্যালয় খুলবে ১৯ জুলাই। মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে গ্রীষ্মকালীন ও ঈদুল আজহা উপলক্ষে আগেই এ ছুটি পূর্বনির্ধারিত ছিল। তবে যাদের পরীক্ষা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে এই ছুটি কমবেশি হতে পারে।

          এদিকে আগামী মঙ্গলবার (২৮ জুন) থেকে দেশের প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ থাকবে। গ্রীষ্মকালীন ছুটি এবং ঈদুল আযহা ও আষাঢ়ী পূর্ণিমা উপলক্ষে ১৬ জুলাই পর্যন্ত শ্রেণিকক্ষে সরাসরি পাঠদান বন্ধ থাকবে।

          প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর থেকে এ সংক্রান্ত নির্দেশনা জারি করা হয়েছে।

          নির্দেশনায় বলা হয়েছে, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ২০২২ সালের ছুটি তালিকায় গ্রীষ্মকালীন ছুটি ১৬-২৩ মে নির্ধারিত ছিল। শিক্ষকদের শ্রান্তি বিনোদন ছুটি প্রদানের সুবিধার্থে পূর্বে নির্ধারিত গ্রীষ্মকালীন ছুটি ১৬-২৩ মে'র পরিবর্তে ২৮ জুন থেকে ৫ জুলাই সমন্বয়পূর্বক নির্ধারণ করা হলো।

          প্রাসঙ্গিক
            মন্তব্য
            সর্বশেষ সংবাদ
              সর্বাধিক পঠিত