ঢাকা, শুক্রবার, ৯ মে ২০২৫ ২৭ বৈশাখ ১৪৩২
 
শিরোনাম

ঢাবিতে জাদুঘর নির্মাণের কথা ভাবা হচ্ছে: ভিসি

নিজস্ব প্রতিবেদক
৩ এপ্রিল, ২০২২ ১০:৫৬
নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাবিতে জাদুঘর নির্মাণের কথা ভাবা হচ্ছে: ভিসি

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে (ঢাবি) একটি মিউজিয়াম নির্মাণের কথা ভাবা হচ্ছে। বিষয়টি বিবেচনায় রয়েছে বলে জানিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান। আজ শনিবার (২ এপ্রিল) বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) মিলনায়তনে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতি আয়োজিত ‘শতবর্ষে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়: সাংবাদিকতায় অর্জন ও প্রত্যাশা’ শীর্ষক সেমিনারে তিনি এসব কথা বলেন।

অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান বলেন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি জাদুঘর থাকা প্রয়োজন। আমরা যেটি ভাবছি, সেটি হলো ‘দ্য ঢাকা ইউনিভার্সিটি মিউজিয়াম’। যেখানে মুক্তিযুদ্ধ, শহীদ বিষয়ক ও ছাত্রদের অবদানসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের নানা বিষয় সংরক্ষিত থাকবে। উদ্ভাবন ও আবিষ্কারের যেসব অর্জন রয়েছে, সেগুলো সেখানে প্রদর্শিত হবে। সে কারণে বিষয়টি আমাদের বিবেচনায় আছে, আশা করি আমরা সিদ্ধান্ত নিতে পারব।

তিনি বলেন, দেশ গঠনে বিভিন্ন ঘটনা ও আন্দোলন সংগ্রামের ইতিহাস পঠনপাঠনের মধ্য দিয়ে আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রমে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি। এ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি স্থাপনা ও প্রাঙ্গণ একজন ছাত্রকে পুর্ণাঙ্গ গ্র্যাজুয়েট অর্জনে যথেষ্ট সহায়তা করে। আর এসব পূর্ব ইতিহাস, অর্জন-বিসর্জন রক্ষায় জাদুঘর খুবই গুরুত্বপূর্ণ হবে বলে মনে করি।

মুক্তিযুদ্ধের বিষয়গুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের পঠনপাঠনে অন্তর্ভুক্ত করার বিষয়ে উপাচার্য বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধ, ভাষা আন্দোলন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, বাংলাদেশ স্টাডিজ— এগুলো শক্তিশালী ও গুরুত্বপূর্ণ উপাদান।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সদ্য সাবেক সভাপতি মেহেদী হাসানের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদুল কবিরের সঞ্চালনায় সেমিনারে মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন একুশে পদকপ্রাপ্ত সাংবাদিক বীর মুক্তিযোদ্ধা অজয় দাশগুপ্ত।

বক্তব্য রাখেন ঢাবি উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল, ডুজার প্রতিষ্ঠাকালীন সদস্য আফতাব উদ্দীন মানিক, মশিউর রহমান, সমিতির প্রধান নির্বাচন কমিশনার বোরহানুল হক সম্রাট।

প্রাসঙ্গিক
    মন্তব্য

    ছুটি বাড়ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে, সিদ্ধান্ত চলতি সপ্তাহে

    নিজস্ব প্রতিবেদক
    ৩ এপ্রিল, ২০২২ ১০:৪৭
    নিজস্ব প্রতিবেদক
    ছুটি বাড়ছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে, সিদ্ধান্ত চলতি সপ্তাহে

    করোনাভাইরাসের কারণে দীর্ঘদিন বন্ধের পর খুলেছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। শ্রেণিকক্ষে পুরোদমে চলছে পাঠদান। তবে রমজানে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান খোলা নিয়ে নানা ধরনের মতামত তৈরি হয়েছে। শেষ পর্যন্ত এ ছুটি বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। সে অনুযায়ী, চলতি সপ্তাহেই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়ানোর সিদ্ধান্ত আসতে পারে বলে জানানো হয়েছে।

    ছুটির বিষয়ে শিক্ষা প্রশাসন বলছে, করোনাকালের বন্ধে শিখন ঘাটতি মোকাবিলায় রমজান মাসে ক্লাস নেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও অভিভাবকেরা বলছেন, গরমে রোজা রেখে ক্লাস নেয়া অমানবিক। এতে শিক্ষার্থীদের উপস্থিতি কমে আসতে পারে। সরকারি ঘোষণা অনুযায়ী, রমজানে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছুটি শুরু হবে ২২ এপ্রিল থেকে। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ক্লাস চলবে আগামী ২৬ এপ্রিল পর্যন্ত।

    এ অবস্থায় প্রাথমিকের সঙ্গে মিল রেখে সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ২২ এপ্রিল থেকে ছুটি দেওয়ার চিন্তা করছে সরকার। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) সূত্রে জানা গেছে, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ছুটি বাড়তে পারে। দু’একদিনের মধ্যে মাউশি ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বৈঠক হতে পারে। সেখানে ছুটির বিষয়টি আলোচনা হবে।

    মাউশির মহাপরিচালক অধ্যাপক নেহাল আহমেদ বলেন, ‘রমজান মাসে ক্লাস চালু রাখলে কষ্ট বাড়বে। শিক্ষার্থীদের সিলেবাস সম্পন্ন না করে পরীক্ষায় বসানোও কষ্টকর। দীর্ঘদিন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকায় ক্লাসের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। এসএসসি-এইচএসসি পরীক্ষাও আছে। তবে ছুটি কিছুটা এগিয়ে আনার চিন্তা চলছে, মন্ত্রণালয়ও একমত হয়েছে। আলোচনা করে ছুটির বিষয়ে সিদ্ধান্ত জানিয়ে দেওয়া হবে।’

    এর আগে গত শুক্রবার সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি বলেন, ‘রমজান মাসে গরম, সবাই চাইছে ক্লাস বন্ধ রাখা হোক। এখন ক্লাস করা খুবই দরকার। দুই বছর ক্লাস হয়নি শ্রেণিকক্ষে। এখন ক্লাস করতে না পারলে সিলেবাস শেষ করা কষ্টকর হয়ে যাবে। তবে প্রাথমিকের সঙ্গে মিলিয়ে মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক ২২ এপ্রিল থেকে বন্ধ দেওয়ার কথা ভাবা হচ্ছে।’

    প্রাসঙ্গিক
      মন্তব্য

      প্রাথমিকের ২২ এপ্রিলের নিয়োগ পরীক্ষা নিয়ে যা জানা গেল

      নিজস্ব প্রতিবেদক
      ২ এপ্রিল, ২০২২ ১৪:৫১
      নিজস্ব প্রতিবেদক
      প্রাথমিকের ২২ এপ্রিলের নিয়োগ পরীক্ষা নিয়ে যা জানা গেল

      সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগের পরীক্ষা আগামী ২২ এপ্রিল আয়োজনের প্রাথমিক সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এবার দুই ধাপে এই পরীক্ষা আয়োজন করা হতে পারে। আগামী সপ্তাহে পরীক্ষা সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য জানিয়ে বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হতে পারে।

      শনিবার (২ এপ্রিল) দুপুরে সাথে আলাপকালে এসব কথা জানান প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তুহিন।

      তিনি জানান, ২২ এপ্রিল থেকে পরীক্ষা শুরু করতে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তাদের বলা হয়েছে। কেন্দ্রের তালিকা নির্ধারণ এবং কোন কেন্দ্রে কতজন পরীক্ষা দিতে পারবে সে বিষয়ে জানাতে বলা হয়েছে। কর্মকর্তারা এ সংক্রান্ত তথ্য প্রেরণ করার পর বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হতে পারে।

      কয় ধাপে নিয়োগ পরীক্ষা হবে এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি আরও বলেন, এটি এই মুহূর্তে বলা মুশকিল। তবে প্রাথমিকভাবে দুই ধাপে পরীক্ষা নেয়া হতে পারে। প্রথম ধাপের পরীক্ষার ২২ এপ্রিল নেয়ার প্রাথমিক সিদ্ধান্ত হয়েছে।

      প্রসঙ্গত, ২০২০ সালের ২৫ অক্টোবর প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার অনলাইনে আবেদন শুরু হয়। শুরুতে পদসংখ্যা ৩২ হাজার বলা হলেও পরে সেটি বাড়িয়ে ৪৫ হাজার করা হয়েছে। প্রাথমিকের ইতিহাসে এটিই সবচেয়ে বড় নিয়োগ।

      সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার জন্য আবেদন করেছেন ১৩ লাখ ৯ হাজার ৪৬১ জন প্রার্থী। সবচেয়ে বেশি আবেদন পড়েছে ঢাকা বিভাগে। এই বিভাগের ২ লাখ ৪০ হাজার ৬১৯ জন আবেদন করেছেন। এরপর রাজশাহীতে ২ লাখ ১০ হাজার ৪৩০, খুলনায় ১ লাখ ৭৮ হাজার ৮০৩, ময়মনসিংহে ১ লাখ ১২ হাজার ২৫৬, চট্টগ্রামে ১ লাখ ৯৯ হাজার ২৩৬, বরিশালে ১ লাখ ৯ হাজার ৩৪৪, সিলেটে ৬২ হাজার ৬০৭ এবং রংপুর বিভাগে ১ লাখ ৯৬ হাজার ১৬৬টি।

      প্রাসঙ্গিক
        মন্তব্য

        ৪০তম বিসিএস: বুয়েট থেকে সুপারিশ পেলেন ১০৫ জন

        নিজস্ব প্রতিবেদক
        ২ এপ্রিল, ২০২২ ১৩:১৬
        নিজস্ব প্রতিবেদক
        ৪০তম বিসিএস: বুয়েট থেকে সুপারিশ পেলেন ১০৫ জন

        ৪০তম বিসিএসে বিভিন্ন ক্যাডারে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৫ জন সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। এদের মধ্যে ৫০ জনেরও বেশি প্রশাসন ক্যাডারে সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছে।

        বুয়েটের সাবেক ও বর্তমান শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, প্রশাসন ক্যাডার ছাড়ারও পররাষ্ট্র ক্যাডারে ৯ জন, পুলিশ ক্যাডারে ৩, কাস্টমসে ১১, ট্যাক্স ক্যাডারে ৭, অডিটে ৮, আরএইচডিতে ৭, তথ্যে ৭ জন সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন। এছাড়া আরো অন্যান্য ক্যাটাগরিতে বেশ কয়েকজন সুপারিশপ্রাপ্ত হয়েছেন।

        ৪০তম বিসিএসে পররাষ্ট্র ক্যাডারে প্রথম হয়েছেন বুয়েটের মোহাইমিনুল। নিজের অনুভুতি প্রকাশ করতে গিয়ে তিনি বলেন, আমি যেভাবে লক্ষ্য ঠিক করেছিলাম সেভাবেই কাজ হয়েছে। প্রথম হওয়ার আনন্দ ভাষায় প্রকাশ করার মতো নয়। আমি এমন একটি চাকরি করতে চেয়েছি যার মাধ্যমে দেশের সেবা করা যায়। সেটি এখন সম্ভব হবে।

        বুয়েট শিক্ষার্থীদের বিসিএসে যাওয়া প্রসঙ্গে বুয়েটের উপ-উপাচার্য আব্দুল জব্বার খাঁন বলেন, নিজের শিক্ষার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ ক্যাডার পদের সংখ্যা খুবই কম। বেসরকারি চাকরিতে রয়েছে অনিশ্চয়তা। আর বিদেশে চলে গেলে দেশের লাভের চেয়ে নিজের লাভই বেশি। এক্ষেত্রে ইঞ্জিনিয়াররা সাধারণত ক্যাডার সার্ভিসের দিকে ঝুকছেন।

        বুয়েটের উপাচার্য অধ্যাপক সত্য প্রসাদ মজুমদার বলেন, পলিসি মেকিংয়ের ক্ষেত্রে টেকনিক্যাল জ্ঞান থাকা দরকার। দেশকে ডিজিটাইলজড করতে হলে মেধার পাশাপাশি টেকনিক্যাল জ্ঞান থাকা দরকার। এক্ষেত্রে বুয়েটের শিক্ষার্থীরা জোরালো ভূমিকা রাখতে পারবে।

        তিনি আরও বলেন, এটি তথ্য প্রযুক্তির যুগ। আদালত, পুলিশ থেকে শুরু করে সবক্ষেত্রে আইটি ডিপার্টমেন্টের লোকজন দরকার হয়। ই-গভর্নেন্স চালু করতে গেলেও আইটি সেক্টেরের লোকজন দরকার হয়। বুয়েটের শিক্ষার্থীরা বিসিএসে যাওয়ায় মেধার পাশাপাশি কারিগরি দক্ষতা সম্পন্ন লোকজন পেল সরকার।

        প্রাসঙ্গিক
          মন্তব্য

          জানুয়ারিতে যুক্তরাজ্যে গেছেন বাংলাদেশের ১০ হাজার শিক্ষার্থী

          নিজস্ব প্রতিবেদক
          ২ এপ্রিল, ২০২২ ১২:২৭
          নিজস্ব প্রতিবেদক
          জানুয়ারিতে যুক্তরাজ্যে গেছেন বাংলাদেশের ১০ হাজার শিক্ষার্থী

          চলতি বছরের জানুয়ারি সেশনে যুক্তরাজ্যে উচ্চশিক্ষার জন্য গেছেন বাংলাদেশের ১০ হাজার শিক্ষার্থী। আগামী সেপ্টেম্বর সেশনে এই সংখ্যা দ্বিগুণ হবে বলে আশা করছে টিসিএল গ্লোবাল লিমিটেড। যুক্তরাজ্যে উচ্চশিক্ষা গ্রহণেচ্ছুকদের জন্য বিশ্বব্যাপী বিনামূল্যে পরামর্শ ও সহযোগিতা প্রদান করে প্রতিষ্ঠানটি।

          বৃহস্পতিবার (৩১ মার্চ) রাজধানীর উত্তরার জমজম টাওয়ারে বিদেশে উচ্চশিক্ষা নিতে আগ্রহীদের জন্য সবচেয়ে বড় শিক্ষামেলা ও কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনার আয়োজন করে টিসিএল গ্লোবাল লিমিটেড। প্রতিষ্ঠানটির সহকারী মহাব্যবস্থাপক এসএম সালাহউদ্দীন অনুষ্ঠানে মূল বক্তব্য উপস্থাপন করেন। এছাড়া ছিলেন ব্রিটিশ কাউন্সিলের এক্সামিনেশন সার্ভিসের হেড অব বিজনেস ডেভেলপমেন্ট সারওয়াত মাসুদা রেজা, টিসিএল গ্লোবালের দক্ষিণ এশিয়ার আঞ্চলিক ব্যবস্থাপক সাইদুর রহমান, বাংলাদেশ ব্যবস্থাপক নূর হাসান মাহমুদ এবং মাইলস্টোন কলেজের চিফ কো-অর্ডিনেটর মোহাম্মদ সোবহান।

          এছাড়া ছিলেন যুক্তরাজ্যের ইউনিভার্সিটি অব পোর্টস মাউথ, নটিংহ্যাম ট্রেন্ট ইউনিভার্সিটি, আলস্টার ইউনিভার্সিটি, ডি-মন্টফোর্ট ইউনিভার্সিটি, যুক্তরাষ্ট্রের ট্রাইন ইউনিভার্সিটিসহ বিশ্বের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের আঞ্চলিক ব্যবস্থাপকরা।

          অনুষ্ঠানে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র ও অস্ট্রেলিয়ার ১০০টিরও বেশি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সরাসরি অ্যাসেসমেন্ট নিয়েছে দেশগুলোতে উচ্চশিক্ষা গ্রহণেচ্ছুক ছাত্র-ছাত্রীরা।

          টিসিএল গ্লোবাল লিমিটেড গত ১০ বছর ধরে বাংলাদেশসহ বিশ্বের ১৪টি দেশের শিক্ষার্থীদের বিনামূল্যে পরামর্শ ও সহযোগিতা দিয়ে আসছে।

          প্রাসঙ্গিক
            মন্তব্য
            সর্বশেষ সংবাদ
              সর্বাধিক পঠিত