ঢাকা, সোমবার, ৯ জুন ২০২৫ ২৭ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
 
শিরোনাম

ডিজিটাল ইউনিভার্সিটি ভিসি’র সঙ্গে ডিবেটিং সোসাইটির সৌজন্য সাক্ষাৎ

নিজস্ব প্রতিবেদক
৫ জানুয়ারি, ২০২৩ ১৮:২৩
নিজস্ব প্রতিবেদক
ডিজিটাল ইউনিভার্সিটি ভিসি’র সঙ্গে ডিবেটিং সোসাইটির সৌজন্য সাক্ষাৎ

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ডিজিটাল ইউনিভার্সিটি, বাংলাদেশ এর মাননীয় ভাইস চ্যান্সেলর অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ মাহফুজুল ইসলামের সাথে ববঙ্গবন্ধু ডিজিটাল ইউনিভার্সিটি ডিবেটিং সোসাইটির নবগঠিত কমিটির নেতৃবৃন্দ সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছেন।

সোমবার ভাইস চ্যান্সেলর কার্যালয়ে উক্ত সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় ২০২২-২৩ সালের কার্যনির্বাহী কমিটির নেতৃবৃন্দ ভাইস চ্যান্সেলর মহোদয়কে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন ডিবেটিং সোসাইটির নবনির্বাচিত প্রধান উপদেষ্টা ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী কল্যাণ পরিচালক ফারহানা ইসলাম। সাক্ষাৎকালে নবগঠিত কমিটির সভাপতি হাসিবুল আলম প্লাবন ও সাধারণ সম্পাদক মারুফ হাসান ছাড়াও নবগঠিত কমিটির অন্যান্য নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

শুভেচ্ছা বিনিময় শেষে নবগঠিত কমিটির দপ্তর সম্পাদক সুমনা আফরোজ জানান, উপাচার্য স্যার আমাদের সবাইকে দারুণ উৎসাহিত করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে বিতর্ক চর্চা বৃদ্ধিকল্পে স্যার কিছু পরামর্শ ও পরিকল্পনা দিয়েছেন। এছাড়া স্যার বিডিইউডিএস এর সাফল্য কামনা ও সর্বাত্মক সহযোগীতার আশ্বাস জ্ঞাপন করেছেন।

প্রাসঙ্গিক
    মন্তব্য

    ঢাবির সঙ্গে ইস্তাম্বুল বিশ্ববিদ্যালয়ের সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

    নিজস্ব প্রতিবেদক
    ৫ জানুয়ারি, ২০২৩ ১১:১৭
    নিজস্ব প্রতিবেদক
    ঢাবির সঙ্গে ইস্তাম্বুল বিশ্ববিদ্যালয়ের সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

    শিক্ষা ও গবেষণা সহযোগিতা, শিক্ষক-ছাত্র বিনিময় এবং গবেষণাধর্মী প্রকাশনায় অংশীদারিত্বের উদ্দেশ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) ও ইস্তাম্বুল বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে সমঝোতা একটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়েছে।

    বুধবার (৪ ডিসেম্বর) ভার্চুয়ালি তুরস্কের ইস্তাম্বুলে অবস্থিত বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেলের উদ্যোগে সমঝোতা স্মারকটি স্বাক্ষর হয়।

    পররাষ্ট্র সচিব মাসুদ বিন মোমেনের উপস্থিতিতে সমঝোতা স্মারকে সই করেন ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আখতারুজ্জামান এবং ইস্তাম্বুল বিশ্ববিদ্যালয়ের রেক্টর অধ্যাপক ড. মাহমুদ আক।

    পররাষ্ট্র সচিব তার বক্তব্যে এ উদ্যোগের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ জানান। তিনি আশাবাদ ব্যক্ত করেন যে, এই সমঝোতা স্মারক বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে শিক্ষা ও গবেষণায় সহযোগিতা সম্প্রসারণের ফলে বাংলাদেশ ও তুরস্কের মধ্যকার সম্পর্ক আরও সুসংহত ও গতিশীল হবে।

    ভার্চুয়াল অনুষ্ঠানে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, বাংলাদেশ দূতাবাস, আংকারা ও বাংলাদেশ কনস্যুলেট জেনারেল, ইস্তাম্বুলের কর্মকর্তাবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

    উপাচার্য আখতারুজ্জামান বলেন, চতুর্দশ শতাব্দী থেকে আমাদের দুই অঞ্চলের জনগণ ঐতিহাসিক সম্পর্কে আবদ্ধ। তুরস্কের কামাল আতাতুর্কের আদর্শ, দর্শন ও নীতি বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলের জনগণকে অনুপ্রাণিত ও উজ্জ্বীবিত করেছে।

    ইস্তাম্বুল বিশ্ববিদ্যালয়ের রেক্টর অধ্যাপক মাহমুত বলেন, ইস্তাম্বুল বিশ্ববিদ্যালয়ে উল্লেখযোগ্য বাংলাদেশি শিক্ষার্থী অধ্যয়ন করছে। এ সমঝোতা স্মারক সইয়ের ফলে দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে শিক্ষা ও গবেষণা সহযোগিতা বৃদ্ধি পাবে। ফলে দু’দেশের মধ্যকার সৌহার্দ্যপূর্ণ সম্পর্ক আরও একধাপ এগিয়ে যাবে।

    এ সমঝোতা স্মারক বাংলাদেশ- তুরস্ক সম্পর্ককে আরও গভীর ও শক্তিশালী করণে ভূমিকা রাখবে আশা প্রকাশ করেন কনসাল জেনারেল।

    প্রাসঙ্গিক
      মন্তব্য

      কুষ্টিয়া জোন ক্যাপের উদ্যোগে ব্যতিক্রমী উঠান বৈঠক

      নিজস্ব প্রতিবেদক
      ৫ জানুয়ারি, ২০২৩ ১০:৫৭
      নিজস্ব প্রতিবেদক
      কুষ্টিয়া জোন ক্যাপের উদ্যোগে ব্যতিক্রমী উঠান বৈঠক

      ইবি প্রতিনিধি : কুষ্টিয়া জোন ক্যান্সার অ্যাওয়াননেস প্রোগ্রাম ফর উইমেনের (ক্যাপ) উদ্যোগে ব্যাতিক্রমী উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার ( ৩ জানুয়ারি) ভলেন্টিয়ার রুহানী চৌধুরীর আয়োজনে অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন ক্যাপ কুষ্টিয়া জোনের সাধারণ সম্পাদক মরিয়ম নেসা মীম।

      রংপুর সিটি কর্পোরেশনের নজিরহাট এলাকায় নিজ বাড়িতে ক্যাপ কুষ্টিয়া জোনের নবিন ভলেন্টিয়ার রুহানী চৌধুরী তার ভাই-বোনদের সহযোগিতা নিয়ে স্থানীয় মা-বোনদের একত্রিত করে একটা উঠান বৈঠকের আয়োজন করে। আগত মা-বোনদের মাঝে সে নিজেই স্তন ও জরায়ু মুখের ক্যান্সারের বিভিন্ন ভয়াবহ দিক নিয়ে বক্তব্য রাখেন এবং মা বোনদের সচেতন করেন। উক্ত উঠান বৈঠকে স্বাগত বক্তা হিসেবে ভার্চুয়াল মাধ্যমে যোগদান করেন ক্যাপ কুষ্টিয়া জোনের সাবেক সাধারণ সম্পাদক তাজমিন সুলতানা মিমি।

      এ বিষয়ে ক্যাপ কুষ্টিয়া জোনের সভাপতি সিয়াম মির্জা বলেন,"রুহানীর এ কাজ ভুয়সী প্রশংসাযোগ্য এবং তাকে ধন্যবাদ। এভাবে যদি আমাদের ভলেন্টিয়াররা আন্তরিকতার সাথে মা-বোনদের সচেতনতার কাজ করতে থাকে তাহলে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলেও আমরা একদিন সচেতনতার বাণী পৌঁছাতে পারবো ইন'শা আল্লাহ।"

      উল্লেখ্য, ক্যাপ কুষ্টিয়া জোন ও ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় মা-বোনদের মধ্যে স্তন ও জরায়ুমুখ ক্যান্সার সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে ক্যাম্পাস পার্শবর্তী প্রত্যন্ত অঞ্চলগুলোতে নিয়মিত উঠান বৈঠক করে থাকে।

      প্রাসঙ্গিক
        মন্তব্য

        জাবিতে 'যৌন নির্যাতন সংক্রান্ত অভিযোগ কমিটি'র নিজস্ব কক্ষ উদ্বোধন

        নিজস্ব প্রতিবেদক
        ৪ জানুয়ারি, ২০২৩ ২১:৫৯
        নিজস্ব প্রতিবেদক
        জাবিতে 'যৌন নির্যাতন সংক্রান্ত অভিযোগ কমিটি'র নিজস্ব কক্ষ উদ্বোধন

        জাবি প্রতিনিধিঃ জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের 'যৌন নির্যাতন সংক্রান্ত অভিযোগ কমিটি' (Complaint Cell) এর নিজস্ব অফিস কক্ষ উদ্বোধন করা হয়েছে। বুধবার (৪ জানুয়ারি) সকাল দশটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট হলে আয়োজিত এক সভায় অভিযোগ সেলের এই কক্ষ উদ্বোধন করা হয়।

        বিশ্ববিদ্যালয়ের পুরাতন রেজিস্ট্রার ভবনের দোতলার একটি অংশকে যৌন নিপীড়ন সংক্রান্ত অভিযোগ সেলের অফিস কক্ষ হিসেবে বরাদ্দ দেয়া হয়েছে।

        উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের সদস্য অধ্যাপক ড. আবু তাহের প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। তাঁর বক্তব্যে নিপীড়ন ও নির্যাতনের বিরুদ্ধে শিক্ষা গ্রহণ পরিবার থেকে শুরু করার ওপর গুরুত্বারোপ করেন। তিনি বলেন, কর্ম প্রতিষ্ঠান থেকে শুরু করে সর্বত্র নারী-পুরুষ বা ছেলে-মেয়ের মধ্যে পারস্পরিক সম্মান ও সহমর্মিতা প্রদর্শন করা হলে নিপীড়ন ও নির্যাতন মুক্ত সমাজ গঠন সম্ভব।

        এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের যৌন নিপিড়ন সম্পর্কে সচেতন করতে নিয়মিত সভা-সমাবেশ, রাউন্ড টেবিল বৈঠক আয়োজনের নির্দেশ দেন। তিনি বলেন কোনটি যৌন নিপীড়ন আর কোনটি যৌন নিপীড়ন নয় তা স্পষ্ট জানতে হবে। কোনটি প্রক্টর অফিসের এখতিয়ারে আর কোনটি কমপ্লেইন্ট সেলে আসার মত তা সম্পর্কে সকলকে অবগত হওয়ার আহবান জানান।

        এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোষাধ্যক্ষ ও সেলের সাবেক আহ্বায়ক অধ্যাপক ড. রাশেদা আখতার বলেন, ২০০৯ সালে একটি আন্দোলনের ফলে হাইকোর্টের নির্দেশ আসে সকল বিশ্ববিদ্যালয় ও অফিসগুলোতে সেল প্রতিষ্ঠা করার। তারই ধারাবাহিকতায় ২০১০ সালে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে যৌন নিপীড়ন বিরোধী সেল প্রতিষ্ঠা হয়েছে। আমি নিজেও এই সেলের প্রধান হিসেবে দায়িত্বপালন করেছি। বস্তুনিষ্ঠভাবে কাজ করতে গেলে যারা এই সেলে কাজ করেন তারা অনেকের অপ্রিয় হয়ে ওঠেন। সেসময় আমাদের কোন নির্দিষ্ট অফিস-কক্ষ ছিল না। কখনো শিক্ষকদের ব্যক্তিগত রুমে, কখনো সিনেট হলে কাজ করতে হত। নিজস্ব ফটোকপি মেশিন না থাকায় রাত ২ টার সময় ঘুম থেকে ডেকে তুলে কাজ করার অভিজ্ঞতাও রয়েছে আমাদের। তবে, আমি এটা বলতে পারি আমার একবছরের আহ্বায়ককালে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন আমাদের কাজে কোন হস্তক্ষেপ করেনি। এখন শুধু নারী নির্যাতন নয়, পুরুষ নির্যাতনও সমানহারে বাড়ছে, কিন্তু এগুলো সেভাবে সামনে আসছে না। মনে রাখতে হবে, যৌন নিপীড়ন সেল শুধু নারী নির্যাতন নয়, পুরুষ নির্যাতনকেও সমানভাবে গুরুত্ব দেয়।

        উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো: নূরুল আলম। তিনি বলেন, কোর্ট থেকে নির্দেশনা আসার পর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়েই সর্বপ্রথম কমপ্লেইন্ট সেল গঠিত হয়। সরকার রাজনীতি বিভাগের শিক্ষক খুরশিদা বেগমকে আহবায়ক করে প্রথম সেই সেল গঠন করা হয়েছিল। সেক্সুয়্যাল হ্যারেজমেন্ট সম্পর্কে সর্বপ্রথম শিক্ষার্থীদের সচেতন করতে হবে। আমরা এই ব্যাপারে জিরো টলারেন্স নীতি পালন করছি। আমার অফিসে নির্দেশনা দেয়া আছে, আমি যত জরুরি মিটিংয়েই থাকি না কেন, যৌন নিপীড়নের কোন অভিযোগ দিলে তা যেন তৎক্ষনাৎ অবগত করানো হয়। এ সংক্রান্ত ফাইল সাইন করাতে যেন দেরি না হয়।

        তিনি আরও জানান, সেল গঠনের পর এ পর্যন্ত মোট ২৭ টি অভিযোগ এসেছে। এর মধ্যে ২৩টি অভিযোগের তদন্ত প্রতিবেদন কর্তৃপক্ষ বরাবর পেশ করা হয়েছে। ৪ টি অভিযোগের তদন্ত প্রক্রিয়াধীন আছে। এর মধ্যে ১৮ টি অভিযোগে শাস্তির সুপারিশ করা হয়েছে, ১৭টি অভিযোগের শাস্তি কার্যকর করা হয়েছে, একটি অভিযোগ সিন্ডিকেট থেকে পুনরায় সেক্সুয়াল হ্যারেজমেন্ট কমিটিতে প্রেরণ করা হয়েছে। বাকি কেসগুলো সেক্সুয়াল হ্যারেজমেন্টের মধ্যে পরে না বলে কমিটি জানিয়েছে। অর্থাৎ এ থেকে বোঝা যায় যে, এই সেল নিপুণতার সাথে কাজ করে যাচ্ছে।

        অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে আরও বক্তব্য রাখেন উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক শেখ মো: মনজুরুল হক, আইন অনুষদের ভারপ্রাপ্ত ডিন তাপস কুমার দাস, যৌন নির্যাতন সংক্রান্ত অভিযোগ কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. জেবউননেছা, যৌন নির্যাতন সংক্রান্ত অভিযোগ কমিটির বহি:স্থ সদস্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ড. জোবাইদা নাসরিন, বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের উপ- পরিচালক মৌলি আজাদ প্রমুখ।

        উল্লেখ্য, গত বছরের জানুয়ারীর ৩ তারিখে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ে (জাবি) যৌন নিপীড়ন সংক্রান্ত অভিযোগ সেল পুনর্গঠন করা হয়। যৌন নির্যাতন, যৌনতা বিষয়ক হয়রানি ইত্যাদি বিষয়ে অভিযোগ দায়েরের জন্য হাইকোর্টের নির্দেশনার আলোকে পুনর্গঠিত কমিটির সভাপতি হন লোক-প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক ড. জেবউননেছা। কমিটির অন্য সদস্যরা হলেন- আইন ও বিচার বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক তাপস কুমার দাস, পাবলিক হেল্থ অ্যান্ড ইনফরমেটিকস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক জনাব জেবুন্নেছা জেবা, বঙ্গবন্ধু তুলনামূলক সাহিত্য ও সংস্কৃতি ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক ইশিতা আখতার, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের অধ্যাপক ড. সাবিতা রিজওয়ানা রহমান ও নৃবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. জোবাইদা নাসরীন। এছাড়া সদস্য সচিব হিসেবে আছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ডেপুটি রেজিস্ট্রার (সাধারণ প্রশাসন) শাহনাজ হোসেন।

        প্রাসঙ্গিক
          মন্তব্য

          সেরা লেখক পুরস্কার পেলেন শাহরিয়ার নাসের

          নিজস্ব প্রতিবেদক
          ৪ জানুয়ারি, ২০২৩ ১৮:১২
          নিজস্ব প্রতিবেদক
          সেরা লেখক পুরস্কার পেলেন শাহরিয়ার নাসের

          নোবিপ্রবি প্রতিনিধিঃ কাতার বিশ্বকাপ নিয়ে আয়োজিত ‘বিশ্বকাপের গল্প’ প্রতিযোগিতায় সেরা লেখক হিসেবে পুরস্কার পেয়েছেন নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক ও চ্যানেল 24 অনলাইনের নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি শাহরিয়ার নাসের। ইতোমধ্যে বিজয়ীদের মাঝে পুরস্কার বিতরণ করা হয়েছে। এ সময় পুরস্কার তুলে দেন প্রধান অতিথি সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ।

          বুধবার (৪ জানুয়ারি) দুপুরে রাজধানীর তেজগাঁওয়ে টাইমস মিডিয়া ভবনে চ্যানেল-24 মিলনায়তনে এই অনুষ্ঠান হয়।

          এতে প্রধান অতিথি ছিলেন সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ। এ ছাড়া বিশেষ অতিথি ছিলেন এসিআই ফার্টিলাইজার পরিচালক কৃষিবিদ বশির আহমেদ। এ সময় উপস্থিত ছিলেন চ্যানেল-২৪ এর নির্বাহী পরিচালক তালাত মামুন, স্পোর্টস এডিটর দিলু খন্দকার, ডিজিটাল মিডিয়ার প্রধান মো. রাজীব খান, চ্যানেল-24 অনলাইন ইনচার্জ খন্দকার মাজহারুল প্রমুখ।

          অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সমাজকল্যাণমন্ত্রী নুরুজ্জামান আহমেদ বলেন, এমন সুন্দর আয়োজনের জন্য চ্যানেল-২৪ কর্তৃপক্ষকে ধন্যবাদ। এই আসরে তাদের অনন্য আয়োজনের মাধ্যমে বিশ্বকাপ ফুটবলের অনেক অজানা গল্প জানার সুযোগ পেয়েছেন খেলাপ্রেমীরা।

          তিনি আরও বলেন, এই পুরস্কার আমাদের জাতীয় জীবনে এবং আগামী দিনে ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যে দীক্ষা, তা বাস্তবায়নে ভূমিকা রাখবে। আমাদের ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সুন্দরভাবে জীবন সাজাতে এই আয়োজন সহায়ক হবে।

          বিশ্বকাপ ফুটবল আসরের পুরো সময় চ্যানেল-24 ডিজিটাল মিডিয়ার পাঠকরা খেলা সম্পর্কে তাদের লেখা পাঠান। সেসব লেখা বাছাই করে প্রতিষ্ঠানটির অনলাইনে প্রকাশ করা হয়। পরে বিশ্বকাপের আসর শেষে পাঠকদের মধ্য থেকে লটারির মাধ্যমে নির্বাচন করা হয় ১০ জন বিজয়ী।

          ‘বিশ্বকাপের গল্প’ প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা হলেন আবু হানিফ,( জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়), মো. গোলাম মোস্তফা (দুঃখু) স্টামফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়, গাজী আনিস (ঢাকা), নবাব হোসেন (জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়), ফায়জার মোহাম্মাদ শাওলিন (জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়) ও শাহজাদা সেলিম রেজা (মানিকগঞ্জ)। শামিম (ফেনি সরকারি কলেজ), শাহরিয়ার নাসের (নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়) সহ আরো দুইজন।

          উল্লেখ্য, ‘বিশ্বকাপের গল্প’ প্রতিযোগিতায় স্পনসর ছিল এসিআই ফার্টিলাইজার ও রকমারি ডটকম।

          প্রাসঙ্গিক
            মন্তব্য
            সর্বশেষ সংবাদ
              সর্বাধিক পঠিত