জাবিতে বঙ্গবন্ধু হল ছাত্রলীগের কর্মীসভা অনুষ্ঠিত

জাবি প্রতিনিধিঃ প্রায় ৭ বছর পর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) শাখা ছাত্রলীগের সমন্বিত হল সম্মেলন - ২০২৩ আয়োজনের লক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে কর্মীসভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
শুক্রবার (১৬ জুন) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের সম্মেলন কক্ষে এ সভা আয়োজিত হয়। এসময় শাখা ছাত্রলীগের নেতৃবন্দ ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের নেতাকর্মীরাসহ প্রায় শতাধিক কর্মী উপস্থিত ছিলেন।
সভায় তারেকুল ইসলাম তারেক ও ইমরান হোসেন সেতুর যৌথ সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি আকতারুজ্জামান সোহেল, সাধারণ সম্পাদক মো: হাবিবুর রহমান লিটন ও দপ্তর সম্পাদক বাবুল হোসেন রনিসহ ছাত্রলীগের বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীরা।
এ সময় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি আকতারুজ্জামান সোহেল বলেন, এ কর্মীসভার মাধ্যমে আমরা যোগ্য নেতৃত্ব চাই যাদের মাধ্যমে সংগঠনের কার্যক্রম আরও সুসংগঠিত ও বেগবান হবে। এছাড়াও সামনের জাতীয় নির্বাচন স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তি যেন বানচাল করতে না পারে সেটাই আপনাদের প্রতি চাওয়া। আমরা চাই দ্রুততম সময়ের মধ্যে কর্মীসভা শেষ করে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের অনুমতি নিয়ে একটি সুসংঠিত হল ইউনিট ঘোষণা করতে। সে লক্ষ্যেই আপনারদের সবার সহযোগিতা চাই।
সাধারণ সম্পাদক মো: হাবিবুর রহমান লিটন বলেন,আমরা যখন দায়িত্ব পেয়েছি তখন থেকেই শপথ নিয়েছি হলগুলোর কমিটি আমরা দিয়ে যাবো। সে লক্ষ্যেই আমরা দ্রুততম সময়ের মধ্যে একটি সুন্দর সম্মেলনের মাধ্যমে হল কমিটি করবো। দীর্ঘ ৭ বছর হলকমিটি না থাকায় হলগুলোতে সাংগঠনিক শিথিলতা ও জট তৈরি হয়েছে। আজকের এই কর্মীসভার মাধ্যমে নতুন ও যোগ্য নেতৃত্ব উঠে আসবে বলে মনে করি।আমরা পাওয়ার প্র্যাকটিস নয় পলিসি প্রাকটিসের মাধ্যমে এই সংগঠনকে এগিয়ে নিতে চাই। যারা সামনে হল কমিটির নেতৃত্বে আসবেন তাদের প্রতি আমার উদাত্ত আহ্বান থাকবে সাধারণ শিক্ষার্থীদের যেকোনো সমস্যায় পাশে দাঁড়ানোর।
উল্লেখ্য,সর্বশেষ ২০১৭ সালের ২২ জানুয়ারি জাবি শাখা ছাত্রলীগের কর্মীসভা অনুষ্ঠিত হয়। এরপর প্রায় সাত বছর হতে চললেও জাবি শাখা ছাত্রলীগের কোন কর্মীসভা ও হল কমিটি গঠিত হয়নি।
হল কমিটি গঠনের লক্ষ্যে জাবি ছাত্রলীগের কর্মীসভা

জাবি প্রতিনিধিঃ প্রায় ৭ বছর পর জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় (জাবি) শাখা ছাত্রলীগের ১৭ টি হলের কমিটি গঠনের লক্ষ্যে কর্মীসভা আহ্বান করা হয়েছে।
শুক্রবার (১৬ জুন) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলের সভার মাধ্যমে এই কর্মীসভা শুরু হবে। পরবর্তীতে ঈদের ছুটি শেষে ১০ জুলাই থেকে ২৫ জুলাই পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে এই কর্মীসভা অনুষ্ঠিত হবে।
বুধবার (১৪ জুন) সংগঠনটির বিশ্ববিদ্যালয় শাখা সভাপতি আকতারুজ্জামান সোহেল ও সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান লিটন স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
কর্মীসভার বিষয়ে শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি আকতারুজ্জামান সোহেল বলেন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের শক্তির আধার হচ্ছে হল ইউনিটগুলো। জাতীয় নির্বাচনকে সামনে রেখে জাবি ছাত্রলীগকে আরো বেগবান করার জন্য আমরা হলে হলে কর্মীসভার আয়োজন করছি। এই কর্মীসভার মূল লক্ষ্য হচ্ছে, ছাত্রলীগের হল কমিটি দেয়া। এতে হল ইউনিটগুলো আরো সুসংগঠিত হবে আশা করি।
শাখা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রহমান লিটন বলেন, শাখা ছাত্রলীগের হল ইউনিটগুলোকে বেগবান ও শক্তিশালী করার জন্য কর্মীসভার আয়োজন করছি। এর মাধ্যমে আমরা চেষ্টা করবো কর্মীদের যোগ্যতাকে মূল্যায়ন করার। কমিটিতে ৪৬ কিংবা ৪৭ ব্যাচ এবং ৪৫ ব্যাচ থেকেও কাউকে যোগ্যতম মনে করলে আমরা নেতৃত্বে রাখতে পারি।
উল্লেখ্য, এর আগে, সর্বশেষ ২০১৭ সালের ২২ জানুয়ারি জাবি শাখা ছাত্রলীগের কর্মীসভা অনুষ্ঠিত হয়। তারপর প্রায় সাত বছর হতে চললেও জাবি শাখা ছাত্রলীগের কোন কর্মীসভা ও হল কমিটি গঠিত হয়নি।
জাবি প্রশাসনকে অগণতান্ত্রিক দাবি করে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরামের বিবৃতি

জাবি প্রতিনিধিঃ আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অনন্যতা পুনঃপ্রতিষ্ঠা ও প্রশাসনের কর্মকান্ডকে অগণতান্ত্রিক দাবি করে বিবৃতি দিয়েছে জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরাম। শনিবার (১০ জুন) জাতীয়তাবাদী শিক্ষক ফোরাম জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬৭ জন শিক্ষকের স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ দাবি জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়, ভূগোল ও পরিবেশ বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী এবং মীর মশাররফ হোসেন হলের আবাসিক ছাত্র সামিউল ইসলাম প্রত্যয় তিনটি দাবিতে গত ৩১ মে থেকে প্রায় ১৮৫ ঘণ্টা (৮ দিন) অনশন কর্মসূচি চালিয়েছেন। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাক্ট ১৯৭৩ এর ধারা ৪ অনুযায়ী একটি পূর্ণাঙ্গ আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে প্রতিটি শিক্ষার্থীর হলে আবাসন নিশ্চিত করার আইনগত বাধ্যবাধকতা রয়েছে হল তথা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের। অথচ অত্যন্ত পরিতাপের বিষয় হলো, পূর্ণাঙ্গ আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন শিক্ষার্থীকে আবাসনের মৌলিক অধিকার আদায়ে আন্দোলন করতে হচ্ছে। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে অনশন পালন করা শিক্ষার্থীর প্রত্যেকটি দাবি ন্যায্য হলেও বিভিন্ন গণমাধ্যম মারফত আমরা জানতে পেরেছি যে, ক্ষমতাসীন দলের ছাত্রসংগঠনের একদল উশৃঙ্খল কর্মী রাতের আঁধারে অনশন পালনকারী শিক্ষার্থীর ওপর হামলা চালায়। এই পেশিশক্তি প্রদর্শনের মাধ্যমে এটাই প্রমাণিত হয়েছে যে, আবাসন সংকটের মূল কারণ হচ্ছে প্রশাসনের ছত্রছায়ায় থাকা ঐ বিশেষ ছাত্র সংগঠনের স্বেচ্ছাচারিতা ও দখলদারিত্ব।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ক্যাম্পাসে সকল ছাত্র সংগঠনের সহাবস্থান না থাকার পেছনে এ ধরনের দুর্বৃত্তায়ন ও প্রশাসনিক দায়িত্ব পালনরত ব্যক্তিদের উস্কানিমূলক বক্তব্য বিশেষভাবে দায়ী বলে আমরা মনে করি। অনতিবিলম্বে হল, শ্রেণিকক্ষ, বিভাগ এবং ক্যাম্পাসে দল-মত নির্বিশেষে সকল শিক্ষার্থীর সহাবস্থান নিশ্চিত করতে হবে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে করা লিখিত অঙ্গীকার বাস্তবায়নের কার্যকর ও দৃশ্যমান পদক্ষেপের অংশ হিসেবে আগামী ৮ জুলাই ২০২৩ এর মধ্যে গণরুম বিলুপ্ত করা, অছাত্রদের বের করা ও বৈধ ছাত্রদের আসন বুঝিয়ে দেওয়ার দায়িত্ব পরিপূর্ণভাবে সম্পন্ন করতে হবে।
মেয়াদোত্তীর্ণ সিনেটের মাধ্যমে নির্বাচিত বর্তমান উপাচার্যকে সকল মেয়াদোত্তীর্ণ পর্ষদ নির্বাচনের বিষয়ে একাধিকবার সশরীরে উপস্থিত হয়ে এবং বিবৃতির মাধ্যমে স্মরণ করিয়ে দেওয়া হলেও তিনি কোনো কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করছেন না। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিটি নীতি-নির্ধারণী পর্ষদ প্রায় ৫ বছর পূর্বেই মেয়াদোত্তীর্ণ হয়েছে। অনতিবিলম্বে সকল মেয়াদোত্তীর্ণ পর্ষদ নির্বাচন অনুষ্ঠানের সময়সূচি ঘোষণা করতে হবে। পাশাপাশি, বিশ্ববিদ্যালয়ে পূর্ণাঙ্গ মাস্টারপ্ল্যান প্রণয়নের উদ্যোগ গ্রহণ, নিরপেক্ষ তদন্ত সাপেক্ষে সকল ধরনের যৌন নিপীড়নের অভিযোগের নিষ্পত্তি এবং ২৫ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩ অনুষ্ঠিত সমাবর্তনের আয়-ব্যয়ের হিসাব জনসম্মুখে প্রকাশ করে প্যান্ডেল কেলেঙ্কারির স্বরূপ উন্মোচন করার জোর দাবি জানাচ্ছি। এর ব্যত্যয় ঘটলে উদ্ভূত পরিস্থিতির দায়ভার প্রশাসনকেই বহন করতে হবে।
বিবৃতিতে ৬৭ জন শিক্ষকের মধ্যে অধ্যাপক ড. মোঃ মুজিবুর রহমান, অধ্যাপক ড. সৈয়দ মোহাম্মদ কামরুল আহছান, অধ্যাপক ড. মোহামদ নজরুল ইসলাম, অধ্যাপক ড. মোঃ শামছুল আলম, অধ্যাপক ড. মোহম্মদ কামরুল আহসান, অধ্যাপক ড. ছালেহ আহমেদ খান, অধ্যাপক ড. অধ্যাপক ড. মোস্তফা নাজমুল মানছুর, অধ্যাপক ড. নাজমুল আলম, অধ্যাপক ড. মোঃ সোহেল রানা, অধ্যাপক ড. খন্দকার মোহাম্মাদ শরিফুল হুদা, অধ্যাপক ড. মোঃ মনজুর ইলাহী, অধ্যাপক মুহাম্মদ তারেক চৌধুরী, অধ্যাপক ড. মোঃ মনোয়ার হোসেন, অধ্যাপক মোহাম্মদ মাফরুহী সাত্তার, অধ্যাপক শামীমা সুলতানা প্রমুখ উল্লেখযোগ্য।
চাকরিতে বয়স বৃদ্ধির দাবি আদায়ে রাস্তায় বসে প্রতীকী সনদ ছিঁড়লেন শিক্ষার্থীরা

সরকারি চাকরিতে আবেদনের বয়সসীমা ৩৫ করাসহ তিন দফা দাবি বাস্তবায়নে বৃষ্টি উপেক্ষা করে শাহবাগে সমাবেশ করছে চাকরিপ্রত্যাশীরা। সমাবেশে উপস্থিত হয়ে প্রতিবাদ হিসেবে বহু চাকরিপ্রত্যাশী সনদ ছিঁড়েছেন। শনিবার (১০ জুন) রাজধানীর শাহবাগে শিক্ষার্থী সমাবেশে ৩০ ঊর্ধ্ব সার্টিফিকেট ছেঁড়ার আয়োজন করা হয়। সমাবেশে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা যোগ দেন।
আয়োজকরা জানান, আগেও নানা সময়ে চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ করাসহ বিভিন্ন দাবিতে আন্দোলনে মাঠে ছিলেন শিক্ষার্থী ও চাকরিপ্রার্থীরা। এসব আন্দোলন, দাবি ও আশ্বাস পুলিশি বাধাসহ নানা কারণে ভেস্তে গেছে। শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে এমন ঘটনা ঘটে রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ছাড়াও এসব আন্দোলনে হামলার অভিযোগ রয়েছে সরকার দল সমর্থিত ছাত্র সংগঠন ও দুর্বৃত্তদের বিরুদ্ধে।
তারা বলেন, বর্তমান সরকারের নির্বাচনী ইশতেহার ২০১৮’র পাতা ৩২ এবং শিক্ষা দক্ষতা ও কর্মসংস্থান বৃদ্ধি অনুচ্ছেদে বলা হয়েছিল, সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানোর বিষয়ে মেধা ও দক্ষতা বিবেচনায় রেখে বাস্তবতার নিরিখে যুক্তিসংগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। এছাড়াও ২০১১ সালে সরকারি চাকরি থেকে অবসরের বয়স দুই বছর বৃদ্ধি করে ৫৭ থেকে ৫৯ বছর করা হলেও চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বৃদ্ধি করা হয়নি এবং চাকরি শেষে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ স্বাভাবিক চাকরি প্রক্রিয়া ক্ষেত্রে অন্তরায় হয়ে দাঁড়ায় নবীনদের জন্য। ফলে দেশে বাড়তে থাকে শিক্ষিত-উচ্চশিক্ষিত বেকারের সংখ্যা।
আন্দোলনকারীরা বলছেন, করোনা মহামারির সময়ে প্রায় সব ধরনের চাকরির নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি বন্ধ ছিল। পৃথিবীর অনেক দেশে চাকরিতে আবেদনের বয়সসীমা ৩৫ বছর বা তার বেশি থাকা সত্ত্বেও করোনা মহামারির কারণে চাকরিতে আবেদনের বয়সসীমা আরও ২-৩ বছর পর্যন্ত বাড়িয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশ জাতীয় সংসদে এখন পর্যন্ত ৭১ বার সরকারি চাকরিতে আবেদনের বয়সসীমা বাড়ানোর দাবি উত্থাপন ও জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের সংসদীয় স্ট্যান্ডিং কমিটির সুপারিশ করলেও তা বাস্তবায়ন করা হয়নি।
চাকরিপ্রার্থীদের দাবি, দ্রুত সময়ের মধ্যে চাকরিতে আবেদনের বয়সসীমা ৩০ বছর থেকে বৃদ্ধি করে ৩৫ বছর করতে হবে। একইসঙ্গে সরকারি চাকরিতে আবেদনের ফি কমিয়ে সর্বোচ্চ প্রথম শ্রেণিতে ২০০ টাকা, দ্বিতীয় শ্রেণিতে ১৫০ টাকা, তৃতীয় শ্রেণিতে ১০০ টাকা, চতুর্থ শ্রেণিতে ৫০ টাকা করার দাবিও জানান তারা। এছাড়াও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি বিজড়িত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন অনুষদে বঙ্গবন্ধুর নামে বঙ্গবন্ধু ল’ কমপ্লেক্স (বঙ্গবন্ধু চেয়ার এবং একটি ম্যুরাল) স্থাপন করার দাবি জানান তারা।
এবার নায়ক ফারুকের আসনে নির্বাচন করবেন হিরো আলম!

নিজ জেলা বগুড়া থেকে সংসদ সদস্য পদে নির্বাচন করেছিলেন আলোচিত কন্টেন্ট ক্রিয়েটর আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম। আবারও তিনি সংসদ সদস্য পদে লড়তে প্রস্তুতি নিচ্ছেন। তবে এবার আর বগুড়া নয় ঢাকা-১৭ আসনের উপ-নির্বাচনে অংশগ্রহণের ঘোষণা দিয়েছেন হিরো আলম।
আজ সোমবার (৫ জুন) তিনি এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। আজ বিকেলে নির্বাচন কমিশন থেকে ফরম নেওয়ারও কথা রয়েছে তার।
নায়ক ফারুকের মৃত্যুতে শূন্য হয় আসনটি। হিরো আলম বলেন ঢাকা-১৭ আসনের উপ-নির্বাচন সুষ্ঠু নির্বাচন হলে জয়ের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী আমি।
তবে বগুড়ার বিষয়টিও মাথায় রয়েছে তার। তিনি বলেন, ‘আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বগুড়া থেকে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি। সেভাবেই এলাকায় জনসংযোগ করতে চেষ্টা করছি। বগুড়াবাসীও চাচ্ছে আমি এমপি হয়ে তাদের জন্য কাজ করি। ’
উল্লেখ্য এর আগে বগুড়া-৬ (সদর) ও বগুড়া-৪ (কাহালু-নন্দীগ্রাম) দুটি আসন থেকেই সংসদ সদস্য পদে নির্বাচন করেছেন হিরো আলম।
মন্তব্য