ঢাকা, শুক্রবার, ১৩ জুন ২০২৫ ৩১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩২
 
শিরোনাম

চট্টগ্রামে স্টেডিয়ামে শিক্ষার্থীদের টিকাদান শুরু

নিজস্ব প্রতিবেদক
১১ জানুয়ারি, ২০২২ ১৫:২০
নিজস্ব প্রতিবেদক
চট্টগ্রামে স্টেডিয়ামে শিক্ষার্থীদের টিকাদান শুরু

চট্টগ্রামে স্কুল ও কমিউনিটি সেন্টারের পর এবার স্টেডিয়ামে শিক্ষার্থীদের করোনার টিকা দেওয়া শুরু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার সকালে নগরের এম এ আজিজ স্টেডিয়ামের সম্মেলনকক্ষে শিক্ষার্থীদের টিকাদান শুরু হয়। শিক্ষার্থীদের করোনার টিকাদান জোরদার করার জন্য স্বাস্থ্য বিভাগ এমন পদক্ষেপ নিয়েছে।

গতকাল সোমবার চট্টগ্রামের তিনটি কমিউনিটি সেন্টারে টিকাদান শুরু হয়েছে। এর মধ্যে একটি ছিল আগ্রাবাদের আবদুল্লাহ কমিউনিটি সেন্টার। আবদুল্লাহ কমিউনিটি সেন্টার রাস্তার ওপর হওয়ায় শিক্ষার্থীদের দাঁড়াতে সমস্যা হচ্ছিল। এ কারণে টিকাকেন্দ্রটি সরিয়ে আজ স্টেডিয়ামের সম্মেলনকক্ষে আনা হয়।

স্টেডিয়ামে সকাল ৯টায় ১২ থেকে অনূর্ধ্ব ১৮ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের টিকাদান শুরু হয়। কাল বুধবার থেকে আরও একটি টিকাকেন্দ্র বাড়ানোর কথা জানিয়েছে স্বাস্থ্য বিভাগ। এ ছাড়া রীমা কমিউনিটি সেন্টার ও সিরাজদৌলা সড়কের হল সেভেন ইলেভেনে দ্বিতীয় দিনের মতো শিক্ষার্থীদের টিকা দেওয়া হচ্ছে।

এ নিয়ে জানতে চাইলে শিক্ষার্থীদের টিকাদান পর্যবেক্ষণ কমিটির সদস্যসচিব ডেপুটি সিভিল সার্জন আসিফ খান বলেন, খোলামেলা পরিবেশের জন্য আবদুল্লাহ কমিউনিটি সেন্টার থেকে টিকাকেন্দ্র সরিয়ে স্টেডিয়ামে নেওয়া হয়েছে। সেখানে স্টেডিয়ামের শীতাতপনিয়ন্ত্রিত সম্মেলনকক্ষে টিকাদান চলছে। আজ ১৭ হাজার টিকা দেওয়ার লক্ষ্য রয়েছে। কাল থেকে শিক্ষার্থীদের জন্য আরেকটা কেন্দ্র বাড়ানো হবে। নতুন করে চট্টগ্রাম অফিসার্স ক্লাবে টিকাদান করা হবে।

গত ৯ ডিসেম্বর থেকে চট্টগ্রামের চারটি স্কুলে শিক্ষার্থীদের টিকাদান চলছে। টিকাদানে গতি আনার জন্য গতকাল কমিউনিটি সেন্টারে টিকা দেওয়া শুরু হয়।

প্রাসঙ্গিক
    মন্তব্য

    ঢাবির শতবর্ষের মিলনমেলা স্থগিত

    নিজস্ব প্রতিবেদক
    ১১ জানুয়ারি, ২০২২ ১৫:১৭
    নিজস্ব প্রতিবেদক
    ঢাবির শতবর্ষের মিলনমেলা স্থগিত

    ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) শতবর্ষের মিলনমেলার আয়োজন সাময়িক স্থগিত করা হয়েছে। করোনাভাইরাসের বিস্তার রোধে সার্বিক কার্যাবলি ও চলাচলে বিধিনিষেধের কারণে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন। পরিস্থিতি স্বাভাবিক হলে মিলনমেলার পরবর্তী তারিখ জানানো হবে।

    আজ সোমবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা জানিয়েছেন ঢাকা ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি এ কে আজাদ ও মহাসচিব রঞ্জন কর্মকার। মিলনমেলা সাময়িক স্থগিত হওয়ার জন্য দুঃখ প্রকাশ করেছেন তাঁরা।

    ১৪ ও ১৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠানটি হওয়ার কথা ছিল। সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে আলোচনা করে অনুষ্ঠানটি স্থগিত করা হয়েছে।

    প্রাসঙ্গিক
      মন্তব্য

      টিকার জন্য ১২–১৮ বছর বয়সীরা শুধু শিক্ষার্থী প্রমাণ হলেই চলবে: শিক্ষামন্ত্রী

      নিজস্ব প্রতিবেদক
      ১১ জানুয়ারি, ২০২২ ১১:২৯
      নিজস্ব প্রতিবেদক
      টিকার জন্য ১২–১৮ বছর বয়সীরা শুধু শিক্ষার্থী প্রমাণ হলেই চলবে: শিক্ষামন্ত্রী

      ৩১ জানুয়ারির মধ্যে ১২-১৮ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের প্রথম ডোজ টিকা দেওয়া হবে। ১২–১৮ বছর বয়সী শিক্ষার্থীদের করোনাভাইরাসের টিকা পেতে নিজেদের পরিচয়ের প্রমাণ দিলেই টিকা মিলবে। ১২ জানুয়ারির মধ্যে যারা এক ডোজ টিকা দিয়েছে তারাই শ্রেণিকক্ষে ক্লাস করতে পারবে। আজ সোমবার (১০ জানুয়ারি) সচিবালয়ে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি।

      শিক্ষামন্ত্রী বলেন, টিকার জন্য ১২-১৮ বছর বয়সীরা শুধু শিক্ষার্থী প্রমাণ দিলেই চলবে। ১২ জানুয়ারির মধ্যে যারা এক ডোজ টিকা দিয়েছে তারা শুধু শ্রেণিকক্ষে ক্লাস করতে আসবে। বাকিরা আপাতত অনলাইন বা টেলিভিশনে শিক্ষাকার্যক্রমে অংশ নেবে। সবার অন্তত এক ডোজ টিকা নেওয়া হলে তারপর থেকে তারা সশরীরে ক্লাস করতে পারবে।

      করোনার সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ার পরিপ্রেক্ষিতে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বিষয়ে করণীয় ঠিক করতে গতকাল রোববার রাতে করোনাসংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সঙ্গে বৈঠক করেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনিসহ সংশ্লিষ্ট অন্যরা। সে বৈঠকের সিদ্ধান্তগুলো জানিয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে শিক্ষামন্ত্রী বলেন,শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এখন বন্ধ হবে না। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষা কার্যক্রম যেভাবে চলছে, সেভাবে চলবে। আগামী ৭ দিন পর আবার করোনাসংক্রান্ত জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটির সঙ্গে বৈঠক হবে। তখন কমিটি যদি মনে করে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বকন্ধ করা হবে। যেহেতু টিকা দেওয়া হযে যাচ্ছে সেহেতু সমস্যা হবে না।

      প্রাসঙ্গিক
        মন্তব্য

        বৃহস্পতিবার থেকে যা করা যাবে, যা যাবে না

        নিজস্ব প্রতিবেদক
        ১০ জানুয়ারি, ২০২২ ২০:২১
        নিজস্ব প্রতিবেদক
        বৃহস্পতিবার থেকে যা করা যাবে, যা যাবে না

        দেশে আবারো বাড়ছে করোনা সংক্রমন। এর সঙ্গে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে করোনার নতুন ধরণ ওমিক্রন। এবার করোনা রোধে ১১টি বিধি-নিষেধ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ। যা আগামী ১৩ জানুয়ারি থেকে কার্যকর হবে।

        আজ সোমবার (১০ জানুয়ারি) সন্ধ্যায় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ এই বিধি-নিষেধ জারি করে।

        প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, জনসাধারণকে অবশ্যই বাড়ি বাইরে গেলে মাস্ক পরিধান করতে হবে। স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপালন নিশ্চিতে সারা দেশে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হবে। রেস্তোরাঁয় বসে খাবার গ্রহণ ও আবাসিক হোটেলে থাকার জন্য অবশ্যই টিকা সনদ দেখাতে হবে। আগামী ১৩ জানুয়ারি থেকে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এ ১১ দফা নির্দেশনা মেনে চলতে হবে।

        বাইরে গেলে যা করা বাধ্যতামূলক : মাস্ক ছাড়া দোকান, শপিংমল ও বাজার-রেঁস্তোরাসহ জনসম্মুখে যেতে পারবেন না কেউ। অফিসেও সর্বদা মাস্ক পড়তে হবে সবাইকে। রেঁস্তোরায় বসে খাবারগ্রহণ এবং আবাসিক হোটেলে থাকার জন্য অবশ্যই করোনা টিকা সনদ প্রদর্শন করতে হবে।

        অন্যথায় আইনানুগ শাস্তির সম্মুখীন হতে হবে বলে জানানো হয়েছে। স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপালনে ব্যত্যয় রোধে সারাদেশে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করতে হবে প্রজ্ঞাপনে উল্লেখ আছে।

        শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নিয়ে নির্দেশনা : ১২ বছরের ঊর্ধ্বের সকল ছাত্র-ছাত্রীকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক নির্ধারিত তারিখের পরে টিকা সনদ ছাড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে না।

        পরিবহন চলবে যেভাবে : ট্রেন, বাস এবং লঞ্চে সক্ষমতার অর্ধেক সংখ্যক যাত্রী নেওয়া যাবে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে কার্যকারিতার তারিখসহ সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা জারি করবে। সর্বপ্রকার যানের চালক ও সহকারীদের আবশ্যিকভাবে কভিড-১৯ টিকা সনদধারী হতে হবে।

        বিদেশযাত্রায় নির্দেশনা : বিদেশ থেকে আগত যাত্রীসহ সবাইকে বাধ্যতামূলক কোভিড-১৯ টিকা সনদ প্রদর্শন ও Rapid Antigen Test করতে হবে। বিদেশগামীদের সঙ্গে আসা দর্শার্থীদের বিমানবন্দরে প্রবেশ বন্ধ করতে হবে।

        স্থলবন্দর, সমুদ্রবন্দর ও বিমানবন্দরসমূহে স্ক্রিনিং-এর সংখ্যা বাড়বে। পোর্টসমূহে ক্রু-দের জাহাজের বাইরে আসার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা প্রদান করতে হবে। স্থলবন্দরগুলোতেও আগত ট্রাকের সাথে শুধুমাত্র ড্রাইভার থাকতে পারবে। কোনো সহকারী আসতে পারবেন না।

        ইমামদের প্রতি আহ্বান : স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপালন এবং মাস্ক পরিধানের বিষয়ে সকল মসজিদে জুমার নামাজের খুতবায় ইমামগণ সংশ্লিষ্টদের সচেতন করার আহ্বান জানানো হয়েছে। জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী অফিসারগণ এ বিষয়টি নিশ্চিত করার জন্য বলা হয়েছে।

        অনুষ্ঠান বন্ধ : কভিড আক্রান্তের হার ক্রমবর্ধমান হওয়ায় উন্মুক্ত স্থানে সর্বপ্রকার সামাজিক, রাজনৈতিক, ধর্মীয় অনুষ্ঠান এবং সমাবেশসমূহ পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ রাখার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।

        প্রাসঙ্গিক
          মন্তব্য

          করোনা সংক্রমণরোধে যে ১১ বিধিনিষেধ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি

          নিজস্ব প্রতিবেদক
          ১০ জানুয়ারি, ২০২২ ২০:১৭
          নিজস্ব প্রতিবেদক
          করোনা সংক্রমণরোধে যে ১১ বিধিনিষেধ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি

          দেশে করোনার বিস্তার রোধে ১১টি বিধিনিষেধ দিয়ে প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার। নতুন ধরন ওমিক্রনসহ দেশে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বাড়তে থাকায় আগামী ১৩ জানুয়ারি থেকে সারাদেশে এই বিধিনিষেধ কার্যকর হবে।

          আজ সোমবার সন্ধ্যায় মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে এ প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়।

          প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, নতুন ভ্যারিয়েট ওমিক্রনের প্রাদুর্ভাব ও দেশে কোভিড-১৯ এর সংক্রমণ পরিস্থিতি পর্যালােচনা সংক্রান্ত আন্তঃমন্ত্রণালয় সভার সিদ্ধান্ত, দেশের আর্থ-সামাজিক অবস্থা, অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সচল রাখা এবং সামগ্রিক পরিস্থিতি বিবেচনায় ১৩ জানুয়ারি হতে পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত সার্বিক কার্যাবলি/চলাচলে নিম্নবর্ণিত বিধি-নিষেধ আরােপ করা হলাে: ১১টি বিধিনিষেধ নিচে তুলে ধরা হলো

          ১. দোকান, শপিংমল ও বাজারে ক্রেতা-বিক্রেতা এবং হােটেল-রেস্তোরাঁসহ সকল জনসমাগমস্থলে বাধ্যতামূলকভাবে সবাইকে মাস্ক পরতে হবে। অন্যথায় তাকে আইনানুগ শাস্তির সম্মুখীন হতে হবে।

          ২. অফিস-আদালতসহ ঘরের বাইরে অবশ্যই মাস্ক ব্যবহার করতে হবে। স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপালনে ব্যত্যয় রােধে সারাদেশে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করতে হবে।

          ৩. রেস্তোরাঁয় বসে খাবার গ্রহণ এবং আবাসিক হােটেলে থাকার জন্য অবশ্যই করােনা টিকা সনদ প্রদর্শন করতে হবে।

          ৪. ১২ বছরের ঊর্ধের সকল ছাত্র-ছাত্রীকে শিক্ষা মন্ত্রণালয় কর্তৃক নির্ধারিত তারিখের পরে টিকা সনদ ছাড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে প্রবেশের অনুমতি দেওয়া হবে না।

          ৫. স্থলবন্দর, সমুদ্রবন্দর ও বিমানবন্দরসমূহে স্ক্রিনিং-এর সংখ্যা বাড়াতে হবে। পাের্টসমূহে ক্রুদের জাহাজের বাইরে আসার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা প্রদান করতে হবে। স্থলবন্দরগুলােতেও আগত ট্রাকের সাথে শুধু ড্রাইভার থাকতে পারবে। কোনাে সহকারী আসতে পারবে না। বিদেশগামীদের সঙ্গে আসা দর্শণার্থীদের বিমানবন্দরে প্রবেশ বন্ধ করতে হবে।

          ৬. ট্রেন, বাস এবং লঞ্চে সক্ষমতার অর্ধেকসংখ্যক যাত্রী নেওয়া যাবে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে কার্যকারিতার তারিখসহ সুনির্দিষ্ট নির্দেশনা জারি করবে। সর্বপ্রকার যানের চালক ও সহকারীদের আবশ্যিকভাবে কোভিড়-১৯ টিকা সনদধারী হতে হবে।

          ৭. বিদেশ থেকে আগত যাত্রীসহ সবাইকে বাধ্যতামূলক কোভিড-১৯ টিকা সনদ প্রদর্শন ও র‌্যাপিড অ্যান্টিজেন টেস্ট করতে হবে।

          ৮, স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপালন এবং মাস্ক পরিধানের বিষয়ে সকল মসজিদে জুমার নামাজের খুতবায় ইমামরা সংশ্লিষ্টদের সচেতন করবেন। জেলা প্রশাসক ও উপজেলা নির্বাহী অফিসাররা এ বিষয়টি নিশ্চিত করবেন।

          ৯. সর্বসাধারণের করােনার টিকা এবং বুস্টার ডোজ প্রহণ ত্বরান্বিত করার লক্ষ্যে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয় প্রয়োজনীয় প্রচার এবং উদ্যোগ গ্রহণ করবে। এক্ষেত্রে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সহায়তা প্রহণ করবে।

          ১০, কোভিড আক্রান্তের হার ক্রমবর্ধমান হওয়ায় উন্মুক্ত স্থানে সর্বপ্রকার সামাজিক, রাজনৈতিক, ধর্মীয় অনুষ্ঠান এবং সমাবেশসমূহ পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত বন্ধ রাখতে হবে।

          ১১. কোনো এলাকার ক্ষেত্রে বিশেষ কোনো পরিস্থিতির সৃষ্টি হলে সেক্ষেত্রে স্থানীয় প্রশাসন সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে আলোচনা করে ব্যবস্থা নিতে পারবে।

          প্রাসঙ্গিক
            মন্তব্য
            সর্বশেষ সংবাদ
              সর্বাধিক পঠিত