ঢাকা, শুক্রবার, ৯ মে ২০২৫ ২৭ বৈশাখ ১৪৩২
 
শিরোনাম

ইডেন কলেজের বিশৃঙ্খলা তদন্ত করবেন তিলোত্তমা-নিশি

নিজস্ব প্রতিবেদক
২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ১২:৩৬
নিজস্ব প্রতিবেদক
ইডেন কলেজের বিশৃঙ্খলা তদন্ত করবেন তিলোত্তমা-নিশি

ইডেন কলেজে হওয়া বিশৃঙ্খলা তদন্ত করে দেখতে দুই সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করেছে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এই কমিটিকে সুপারিশসহ প্রতিবেদন জমা দিতে বলা হয়েছে।

রোববার (২৫ সেপ্টেম্বর) কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় এবং সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্য স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

তদন্ত কমিটির দুই সদস্য হলেন কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি তিলোত্তমা শিকদার এবং কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বেনজির হোসেন নিশি।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ, ইডেন মহিলা কলেজ শাখায় সংঘটিত বিশৃঙ্খলার তদন্তে দুই সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়েছে। কমিটিকে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সুপারিশসহ তদন্ত প্রতিবেদন কেন্দ্রীয় সেলে জমার নির্দেশ দেওয়া হলো।

এর আগে গতকাল শনিবার মধ্যরাতে ইডেন কলেজ ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি জান্নাতুল ফেরদৌস রিভা ও সাধারণ সম্পাদক রাজিয়া সুলতানার মধ্যে বাকবিতণ্ডা হয়। পরে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক গ্রুপের সঙ্গে সহ-সভাপতিসহ আরেকটি গ্রুপের শিক্ষার্থীরা মুখোমুখি অবস্থানে চলে যায়।

শনিবার দিবাগত রাত দেড়টার দিকে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন নির্যাতনের শিকার সহ-সভাপতি জান্নাতুল ফেরদৌস। তিনি জানান, সিট বাণিজ্য নিয়ে সম্প্রতি গণমাধ্যমে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারকে কেন্দ্র করে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের নির্যাতনের শিকার হয়েছেন।

তিনি অভিযোগ করেন, তাকে কক্ষে আটকে মারধর করা হয়েছে। তার আপত্তিকর ছবিও তুলে রেখেছেন সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক ও তাদের সমর্থকরা। আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত ও বিচার না হলে তিনি আত্মহত্যা করবেন।

এই ঘটনার প্রেক্ষিতেই তদন্ত কমিটি গঠন করলো কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ।

প্রাসঙ্গিক
    মন্তব্য

    নির্বাচন স্বচ্ছ হবে তাই বিএনপি শঙ্কিত

    নিজস্ব প্রতিবেদক
    ২৫ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ৭:১৫
    নিজস্ব প্রতিবেদক
    নির্বাচন স্বচ্ছ হবে তাই বিএনপি শঙ্কিত

    নির্বাচন স্বচ্ছ হবে তাই বিএনপি শঙ্কিত বলে মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেছেন, হত্যা-ক্যু ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে ক্ষমতায় যেতে বিএনপি অভ্যস্ত।

    জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭৭তম অধিবেশনে যোগদান উপলক্ষে শনিবার (২৪ সেপ্টেম্বর) স্থানীয় সময় সকালে নিউইয়র্কে জাতিসংঘে বাংলাদেশ স্থায়ী মিশনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।

    সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ‘এখন একটা স্বচ্ছ নির্বাচন হবে, সেজন্য আসলেই আমার মনে হয় তারা শঙ্কিত। কারণ ভোট চুরি করে ক্ষমতায় যাওয়া আর ওই যে এক কোটি ২৩ লাখ ভুয়া ভোটার লিস্টে রেখে ভোট করা- এই সুযোগ পাচ্ছে না বলেই বোধ হয় নির্বাচন নিয়ে তাদের এত শঙ্কা। নইলে শঙ্কা করার কিছু নেই। ’

    নির্বাচনে জিততে পারবে না বলেই বিএনপি ২০১৪ সালের নির্বাচনে আসেনি মন্তব্য করে শেখ হাসিনা বলেন, ‘২০১৪ নির্বাচনে বিএনপি অংশগ্রহণ করেনি সেটা তো তার দলের সিদ্ধান্ত। তারা করে না এজন্য, কারণ তারা জানে যে একটা সঠিক পদ্ধতিতে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হলে পরে তাদের ক্ষমতায় আসার সম্ভাবনা থাকে না। কারণ তারা তো হত্যা-কু ষড়যন্ত্রের মধ্য দিয়ে ক্ষমতায় এসে অভ্যস্ত; এটা হলো বাস্তব। ’

    আওয়ামী লীগই মানুষের ভোটের অধিকার নিশ্চিত করেছে মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘নির্বাচন থেকে মানুষের ভোটের যে অধিকার সে অধিকারটা যেন নিশ্চিত হয় সে ব্যবস্থা আমরাই নিয়েছি। ’

    শেখ হাসিনা বলেন, ‘আওয়ামী লীগ এ দেশে গণতন্ত্রের প্রতিষ্ঠার জন্য সংগ্রাম করেছে- মানুষের ভোটের অধিকার, মানুষের মৌলিক চাহিদার অধিকার, সাংস্কৃতিক অধিকার, রাজনৈতিক অধিকার, সামাজিক অধিকার প্রতিষ্ঠার জন্যই আওয়ামী লীগ সারা জীবন সংগ্রাম করেছে। ’

    ‘জনগণের ভোট চুরি করে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় কোনোদিনই আসেনি। আওয়ামী লীগ যতবারই ক্ষমতায় এসেছে জনগণের ভোটের মাধ্যমেই এসেছে। ’প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘যারা আজকে প্রশ্ন করে নির্বাচন নিয়ে, তারা হলো অবৈধভাবে ক্ষমতা দখলকারীর দ্বারা সৃষ্ট দল; জনগণের ভোট নিয়ে কখনো ক্ষমতায় আসতে পারেনি। কাজেই তারা যদি প্রশ্ন করে সেই প্রশ্নটা এত গুরুত্ব দেওয়ার কি আছে আমি জানিনা। ’

    নির্বাচনে ইভিএম ব্যবহার প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, ‘ইভিএম একটা আধুনিক পদ্ধতি; পৃথিবীর বহু দেশে ব্যবহার হয়। আমরাও দেখেছি যেখানে যেখানে ব্যবহার হয়েছে সেখানে খুব রেজাল্ট পাওয়া গেছে এবং মানুষ তার ভোটটা স্বাধীনভাবে দিতে পেরেছে। তারপরও এর বিরুদ্ধে অনেকে আছে এটাও ঠিক; যাইহোক আমার কথা হচ্ছে আজকে নির্বাচন যতটুকু স্বচ্ছতা পেয়েছে এটা কিন্তু অতীতে ছিল না। ’

    নিউইয়র্ক সফর নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, ‘বন্ধুত্ব; বাংলাদেশের জন্য বন্ধুত্ব নিয়ে ফিরছি। ’

    তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশ যে উন্নয়নের বিস্ময় এটাই সবাই বলতে চেষ্টা করেছেন। সবচেয়ে বড় কথা হলো আমরা শান্তি চাই; যুদ্ধ চাই না, সংঘাত চাই না। এই বার্তাটা আমি সবার কাছে পৌঁছে দিতে পেরেছি সেটাই আমার মনে হয় সবচেয়ে বড় কথা এবং সবাই বাংলাদেশের প্রশংসা করেছে এবং আমাদের ভূমিকার প্রশংসা করেছেন।

    প্রাসঙ্গিক
      মন্তব্য

      বিএনপি লাশ নিয়ে অশুভ খেলায় মেতে উঠেছে: সেতুমন্ত্রী

      নিজস্ব প্রতিবেদক
      ২৪ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ১৬:৯
      নিজস্ব প্রতিবেদক
      বিএনপি লাশ নিয়ে অশুভ খেলায় মেতে উঠেছে: সেতুমন্ত্রী

      বিএনপি লাশ নিয়ে আন্দোলন জমানোর নামে অশুভ খেলায় মেতে উঠেছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।

      শনিবার (২৪ সেপ্টেম্বর) ওবায়দুল কাদের তার বাসভবন থেকে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে গাইবান্ধা জেলা আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন।

      ‘সরকারের বিদায়ের সাইরেন বেজে গেছে’- বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের এমন বক্তব্যের জবাবে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, গত ১৪ বছর ধরেই বিএনপি মহাসচিবের কানে সরকার বিদায়ের সাইরেন বাজছে, জনগণের কানে নয়।

      শেখ হাসিনার উন্নয়ন-অর্জন দেশের জনগণ ঠিকই দেখতে পায় উল্লেখ করে ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপি নেতারা চোখে কালো চশমা পরে থাকে বলে তারা দিনের আলোয় রাতের অন্ধকার দেখতে পায়। এজন্যই বিএনপি বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার কোনো উন্নয়ন-অর্জন দেখতে পায় না।

      মুক্তিযুদ্ধ ও গণতন্ত্রে বিশ্বাসীদের জন্য আওয়ামী লীগের দরজা সবসময় খোলা জানিয়ে দলটির সাধারণ সম্পাদক বলেন, কমিটিতে দলের দুঃসময়ের নেতাকর্মীদের গুরুত্ব দিতে হবে। বসন্তের কোকিলরা দুঃসময়ে থাকবে না। মুক্তিযুদ্ধ ও গণতন্ত্রে বিশ্বাসী যে কোনো শিক্ষিত লোকের জন্য আওয়ামী লীগের দরজা সবসময় খোলা।

      ওবায়দুল কাদের দলের নেতাকর্মীদের শৃঙ্খলা শেখার ওপর গুরুত্ব দিয়ে বলেন, আমাদের সবার নেতা বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা, আর আমরা সবাই তার কর্মী। তিনি আবারও নেতাকর্মীদের বলেন, বাংলাদেশকে বাঁচাতে হলে আওয়ামী লীগকে বাঁচাতে হবে। মুক্তিযুদ্ধ ও গণতন্ত্রকে বাঁচাতে হলে আওয়ামী লীগকে বাঁচাতে হবে।

      জাতিসংঘে বিশ্ব মানবতা এবং মানব সভ্যতার পক্ষে কথা বলায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানান ওবায়দুল কাদের।

      প্রাসঙ্গিক
        মন্তব্য

        অফিসে ডেকে নিয়ে জয়-লেখককে সতর্ক করলেন ওবায়দুল কাদের

        নিজস্ব প্রতিবেদক
        ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ১৩:৩২
        নিজস্ব প্রতিবেদক
        অফিসে ডেকে নিয়ে জয়-লেখককে সতর্ক করলেন ওবায়দুল কাদের

        নিজ অফিসে ডেকে নিয়ে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সভাপতি আল নাহিয়ান খান জয় ও সাধারণ সম্পাদক লেখক ভট্টাচার্যকে সতর্ক করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের কমিটিতে অন্য দলের নেতাকর্মীদের অনুপ্রবেশ, সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে কমিটি গঠন, অভ্যন্তরীণ কোন্দলসহ নানা কারণে ক্ষোভ জানান তিনি।

        সোমবার (১৯ সেপ্টেম্বর) বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে ছাত্রলীগ সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদককে সতর্ক করেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন আওয়ামী লীগের একাধিক নেতা।

        ওবায়দুল কাদের জয়-লেখককে বলেন, জেলায় জেলায় কমিটি নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হয়েছে। ছাত্রলীগে অনুপ্রবেশ ঘটেছে, প্রেস রিলিজে কমিটি দেওয়ার কারণে এমনটি হয়েছে। এসব বন্ধ করতে হবে। যেখানে ঝামেলা সৃষ্টি হচ্ছে সেখানেই তোমরা (জয়-লেখক) কথা বলে ঠিক কর। ছাত্রলীগকে আর বিতর্কিত করা যাবে না। ছাত্রলীগকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে।

        এর আগে এদিন সকালে ২৩ বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে আওয়ামী লীগের যৌথসভা শেষে ওবায়দুর কাদের সাত তলায় তার অফিস রুমে জয়-লেখককে ডেকে নেনে তিনি।

        আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় সম্পাদকমণ্ডলীর একজন নেতা জানান, কয়েকটি জেলা ছাত্রলীগের কমিটিতে ছাত্রদল, শিবিরের সাবেক নেতাকর্মীরা জায়গা পেয়েছেন। সম্মেলন আয়োজন না করে ঢাকা থেকে সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে কমিটি গঠন করায় এ ধরনের সমস্যা হচ্ছে।

        ওবায়দুল কাদের সংগঠনে অনুপ্রবেশ নিয়ে চরম বিরক্তি প্রকাশ করেন। এসময় সংগঠনের শীর্ষ নেতাদের কাছে জানতে চান- রাজশাহী জেলা ছাত্রলীগে অনুপ্রবেশ, বিভিন্ন জেলায় প্রেস রিলিজ কমিটি গঠন নিয়ে কেন বিতর্ক উঠছে, কেন কেন্দ্র ছাত্রলীগের লাগাম টেনে ধরতে পারছে না? এ সময় জয় বলেন, তারা সমাধানের চেষ্টা করছেন। কেন্দ্রের কিছু নেতা ঝামেলা করছে।

        তখন ওবায়দুল কাদের বলেন, কমিটিতে কেন বিতর্কিত লোক আসবে? দেখেশুনে কেন কমিটি দাওনি? জেলায় জেলায় কোন্দল কেন তোমরা সামাল দিতে পারছ না? কথা বলে এসব ঠিক করতে পার না? দুজন মিলে জেলায় জেলায় কথা বল। প্রয়োজনে ঢাকায় ডেকে আন। সংগঠন এভাবে চলতে পারে না। ছাত্রলীগকে এই মুহূর্তে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। কোনো ঝামেলায় জড়ানো যাবে না।

        প্রাসঙ্গিক
          মন্তব্য

          বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জেলা পরিষদে চেয়ারম্যান হচ্ছেন ১৯ প্রার্থী

          নিজস্ব প্রতিবেদক
          ১৬ সেপ্টেম্বর, ২০২২ ৯:৫৮
          নিজস্ব প্রতিবেদক
          বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জেলা পরিষদে চেয়ারম্যান হচ্ছেন ১৯ প্রার্থী

          জেলা পরিষদ নির্বাচনে ১৯ জেলার চেয়ারম্যান প্রার্থী বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয় পাচ্ছেন। বৃহস্পতিবার (১৫ সেপ্টেম্বর) মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় শেষ হয়েছে আজ। জেলা থেকে রিটার্নিং কর্মকর্তাদের পাঠানো তথ্য একীভূত করে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) তৈরি প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।

          ৬১ জেলার এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন ১৬২ জন, সাধারণ সদস্য পদে ১ হাজার ৯৮৩ জন ও সংরক্ষিত সদস্য পদে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন ৭১৫ জন।

          এছাড়া চেয়ারম্যান পদে একজন করে প্রার্থী রয়েছেন ১৯ জেলায়। জেলাগুলো হলো, গোপালগঞ্জ, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, ঝালকাঠি, টাঙ্গাইল, ঠাকুরগাঁও, নওগাঁ, নারায়ণগঞ্জ, ফেনী, বরগুনা, বাগেরহাট, ভেলা, মাদারীপুর, মুন্সিগঞ্জ, মৌলভীবাজার, লক্ষ্মীপুর, লালমনিরহাট, শরিয়তপুর, সিরাজগঞ্জ ও সিলেট।

          তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময় ছিল বৃহস্পতিবার, মনোনয়নপত্র বাছাই ১৮ সেপ্টেম্বর, মনোনয়নপত্র বাছাইয়ের বিরুদ্ধে আপিল দায়েরের সময় ১৯ থেকে ২১ সেপ্টেম্বর, আপিল নিষ্পত্তি ২২ থেকে ২৪ সেপ্টেম্বর, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ২৫ সেপ্টেম্বর। প্রতীক বরাদ্দ ২৬ সেপ্টেম্বর। আর ভোটগ্রহণ ১৭ অক্টোবর।

          প্রার্থিতা প্রত্যাহারের সময় শেষ হলে রিটার্নিং কর্মকর্তারা একক প্রার্থীদের বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত ঘোষণা করবেন।

          প্রাসঙ্গিক
            মন্তব্য
            সর্বশেষ সংবাদ
              সর্বাধিক পঠিত