ঢাকা, শুক্রবার, ৯ মে ২০২৫ ২৭ বৈশাখ ১৪৩২
 
শিরোনাম

অস্ত্র মামলা মাথায় নিয়ে ২২ বছর আত্মগোপনে থাকা সলিমুল্লাহ আটক

নিজস্ব প্রতিবেদক
৫ নভেম্বর, ২০২২ ১৭:৩২
নিজস্ব প্রতিবেদক
অস্ত্র মামলা মাথায় নিয়ে ২২ বছর আত্মগোপনে থাকা সলিমুল্লাহ আটক

কক্সবাজার প্রতিনিধি:অস্ত্র মামলা মাথায় নিয়ে দীর্ঘ ২২ বছর পলাতক থাকার পর অবশেষে র‍্যাবের জালে ধরা পড়লো সলিমুল্লাহর (৫০)। সে ভিন্ন ভিন্ন পরিচয়ে দেশের বিভিন্ন এলাকা বিচরণ করেছে । শনিবার (০৫ নভেম্বর) গভীর রাতে র‍্যাব-১৫ এর একটি দল গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তাকে সদর উপজেলার পিএমখালী ইউনিয়নের ছনখোলা এলাকা থেকে আটক করে। আটক সলিমুল্লাহ কক্সবাজার পৌরসভার পাহাড়তলী এলাকার আব্দুল মজিদের ছেলে।

শনিবার দুপুরে এসব তথ্য জানিয়েছেন কক্সবাজার র‌্যাব-১৫ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক (আইন এবং গণমাধ্যম ) আবু সালাম চৌধুরী।

র‌্যাব-১৫ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক (আইন এবং গণমাধ্যম ) আবু সালাম চৌধুরী জানান, ১৯৯৯ সালে অস্ত্র পাচারের অভিযোগে সলিমুল্লাহর বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে মামলা হয় কক্সবাজার সদর থানায়। সেই মামলায় গ্রেপ্তার এড়াতে গেল ২২ বছর ভিন্ন ভিন্ন পরিচয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে আত্মগোপন করেন তিনি। শুক্রবার মধ্যরাতে তাকে পিএমখালীর ছনখোলা এলাকা থেকে গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সে এসব তথ্য জানিয়েছে।

তিনি আরও বলেন, অস্ত্র পাচার ও মামলার সঙ্গে তিনি সম্পৃক্ত থাকার কথা স্বীকার করেছেন। পরবর্তী আইনি ব্যবস্থা শেষে তাকে কক্সবাজার সদর মডেল থানায় হস্তান্তর করা হবে।

প্রাসঙ্গিক
    মন্তব্য

    ৩০হাজার পিচ ইয়াবা সহ র‍্যাবের জালে রোহিঙ্গা নারী আটক

    নিজস্ব প্রতিবেদক
    ৫ নভেম্বর, ২০২২ ৭:১৭
    নিজস্ব প্রতিবেদক
    ৩০হাজার পিচ ইয়াবা সহ র‍্যাবের জালে রোহিঙ্গা নারী আটক

    কক্সবাজার প্রতিনিধি//কক্সবাজারের উখিয়ায় বালুখালী পান বাজারে র‍্যাব-১৫ এর একটি আভিযানিক দল অভিযান চালিয়ে ৩০হাজার পিচ ইয়াবা সহ এক রোহিঙ্গা নারী মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে।

    আজ শুক্রবার (৪ই নভেম্বর) র‍্যাব-১৫ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে দুপুর দেড়টায় উখিয়ার বালুখালী পান বাজার মোহাম্মদ আলী ইন্জিনিয়ারিং ওয়ার্কসপ এর সামনে থেকে এক রোহিঙ্গা নারী মাদক ব্যবসায়ী কে আটক করে। তার দেহ তল্লাশি করে ৩০ হাজার পিছ ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।

    ধৃত রোহিঙ্গা নারী (ক্যাম্প১০) এর মৃত কবির আহমেদ -এর মেয়ে মরিজান (২৪)। প্রাথমিক জিজ্ঞেসা বাদে মরিজান র‍্যাবের কাছে শিকার করে উদ্ধারকৃত ইয়াবা সে টেকনাফ সীমান্ত এলাকা থেকে সংগ্রহ করে বিক্রয়ের উদ্দেশ্য ঘটনা স্থলে অবস্থান করছিল।

    উদ্ধারকৃত মাদক দ্রব্য সহ আসামি কে কক্সবাজার সদর মডেল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে মাদক দ্রব নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা রুজু করা হয় বলে জানিয়েছেন, র‍্যাবের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সিনিয়র সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ আবু সালাম চৌধুরী

    প্রাসঙ্গিক
      মন্তব্য

      রোহিঙ্গা নেতা মুহিবুল্লাহ হত্যা মামলায় ৫ জনের সাক্ষ্য সম্পন্ন

      নিজস্ব প্রতিবেদক
      ২ নভেম্বর, ২০২২ ২৩:৪
      নিজস্ব প্রতিবেদক
      রোহিঙ্গা নেতা মুহিবুল্লাহ হত্যা মামলায় ৫ জনের সাক্ষ্য সম্পন্ন

      কক্সবাজার প্রতিনিধি:নিহত রোহিঙ্গা নেতা মুহিব্বুল্লাহ হত্যা মামলায় আরও দুইজন আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন। এ নিয়ে তিন দিনে এই মামলায় পাঁচজন সাক্ষ্য দিয়েছেন।

      কক্সবাজারের অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ আব্দুল্লাহ আল মামুনের আদালতে বুধবার (২ নভেম্বর) বেলা ১১টার দিকে তাদের সাক্ষ্য গ্রহণ শুরু হয়ে দুপুরে শেষ হয়। ইতোমধ্যেই সাক্ষ্য দিয়েছেন নিহত মুহিব্বুল্লাহর ভাই আহমদ উল্লাহ ও কাশেম মিয়া।

      এর আগে সোমবার এই মামলার বাদী ও ১ নম্বর সাক্ষী নিহত মুহিব্বুল্লাহর ছোট ভাই হাবিবউল্লাহ এবং মঙ্গলবার নুরে আলম ও হামিদ মাঝি সাক্ষ্য দেন।

      কক্সবাজার আদালতের পিপি ফরিদুল আলম জানান, আগামী ১৫ নভেম্বর পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের তারিখ ধার্য করেছে আদালত।

      তিনি জানান, মঙ্গলবার সাক্ষ্যদানকালে আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে থাকা এক আসামি সাক্ষী নুরে আলমকে হাতের ইশারায় হত্যার হুমকি দেন। সঙ্গে সঙ্গে তিনি বিষয়টি আদালতের নজরে আনলে বিচারক আসামি ও তার আইনজীবীকে সতর্ক করেন। এ ঘটনায় আদালতে আজ কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়।

      মুহিবুল্লা ছিলেন আরাকান রোহিঙ্গা সোসাইটি ফর পিস অ্যান্ড হিউম্যান রাইটসের (এআরএসপিএইচ) চেয়ারম্যান। ২০২১ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর রাতে উখিয়ার কুতুপালংয়ে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে নিজ সংগঠনের কার্যালয়ে বন্দুকধারীদের গুলিতে নিহত হন। হত্যাকাণ্ডের পরদিন মুহিবুল্লাহর ছোট ভাই হাবিবুল্লাহ বাদী হয়ে উখিয়া থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন। সাড়ে আট মাস তদন্ত শেষে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা উখিয়া থানার সাবেক পরিদর্শক (তদন্ত) গাজী সালাহ উদ্দীন ২৯ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। এতে সাতজনের নাম-ঠিকানা সঠিক পাওয়া যায়নি উল্লেখ করে তাদের মামলা থেকে অব্যাহতি প্রদানের জন্য আবেদন জানান তদন্তকারী কর্মকর্তা। অভিযোগপত্রে ৩৮ জনের নাম ও ঠিকানা সাক্ষীর তালিকায় রয়েছে। আদালত শুনানি শেষে ১১ সেপ্টেম্বর ২৯ জন আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। ওই দিন আদালত সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য ১১ অক্টোবর দিন ঠিক করে দেন।

      বর্তমানে মুহিবুল্লাহর পরিবারের ২৫ জন সদস্য কানাডায় বসবাস করছেন। প্রথম দফায় ৩১ মার্চ স্ত্রীসহ ১১ জন এবং দ্বিতীয় দফায় ২৫ সেপ্টেম্বর ১৪ জন রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে কানাডা পাড়ি জমান জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থার সহায়তায়।

      প্রাসঙ্গিক
        মন্তব্য

        উখিয়ায় আবারও ১৫ রোহিঙ্গা আটক

        নিজস্ব প্রতিবেদক
        ২ নভেম্বর, ২০২২ ৮:৪২
        নিজস্ব প্রতিবেদক
        উখিয়ায় আবারও   ১৫ রোহিঙ্গা আটক

        কক্সবাজার প্রতিনিধি:কক্সবাজারের উখিয়ায় রোহিঙ্গা ক্যাম্পে অভিযান চালিয়ে দুষ্কৃতকারী ১৫ রোহিঙ্গাকে গ্রেফতার করেছে ৮ এপিবিএন পুলিশ । আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি অনূকূলে রাখতে অপারেশন রোড় আউট নামক বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে এদের কে আটক করা হয়।

        রোহিঙ্গা ক্যাম্প এলাকায় সাম্প্রতিক আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি বিবেচনায় গত ৩১ অক্টোবর সোমবার থেকে মঙ্গলবার ভোর পর্যন্ত ৮ এপিবিএন এর উদ্যোগে ক্যাম্প-১০ এ অভিযান পরিচালনা করে ১৫ রোহিঙ্গাকে আটক করা হয়।

        বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ৮ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন ( এপিবিএন) এর সহকারী পুলিশ সুপার ( মিডিয়া) ফারুক আহমেদ।

        তিনি জানান, ক্যাম্প এলাকায় আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখা এবং দুষ্কৃতিকারীদের সমূলে নির্মূল করার লক্ষ্যে উক্ত চিরুনি অভিযান চালান ৮ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন এর কমান্ডিং অফিসার মোঃ আমির জাফর বিপিএম এর নেতৃত্বে।অভিযানটি পরিচালনা ও তদারকি করেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোঃ রেজাউর রহমান, সহকারী পুলিশ সুপার মোঃ ফারুক আহমেদ, সহকারী পুলিশ সুপার মোঃ সোহেল রানা, সহকারী পুলিশ সুপার মোঃ মোঃ শাহ আলম।

        অভিযানে অস্ত্র ও নিরাপত্তা সরঞ্জামাদিতে সজ্জিত পর্যাপ্ত সংখ্যক পুলিশ সদস্য অংশগ্রহণ করে।

        ৮ এপিবিএন তাঁর দায়িত্বাধীন রোহিঙ্গা ক্যাম্প-১০ থেকে সর্বমোট ১৫ জন অপরাধীকে গ্রেপ্তার করা হয় । এ সময় পৃথক দু' টি স্থান থেকে ১,৫০০ পিস্ করে সর্বমোট তিন হাজার পিস্ ইয়াবা সহ ০৬ জন রোহিঙ্গা সদস্য আটক করে।

        গ্রেফতারকৃত ১৫ রোহিঙ্গাকে সদস্যদের মধ্যে ৬ জনকে মাদক মামলায় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণের নিমিত্ত উখিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়। ০৯ জনকে মোবাইল কোর্টের মাধ্যমে এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট ১ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করেন।

        মাদক মামলায় গ্রেফতারকৃত ৬ জন আসামীরা হচ্ছেন, ক্যাম্প ৮ ইস্ট এর হাসান আহমদের ছেলে সাব্বির আহমদ (২৭) ক্যাম্প ১০ এর আবুতাহেরের পুত্র মোঃ ইসমাইল (৪০) ক্যাম্প ১০ এর করিম্লাহর ছেলে হাফিজুল্লাহ (২৩), লাল মিয়ার ছেলে মোহাম্মদ হাসান (৩৩), মৃত আলী জোহারের ছেলে মোঃ জাকরিয়া (৩১) ও মোঃ হাসিমের ছেলে আব্দুর রহমান (৩২)।

        ৮ আর্মড পুলিশ ব্যাটলিয়ান এর সহকারী পুলিশ সুপার ফারুক আহমদ আরো জানান, দুষ্কৃতিকারীদের সমূলে নির্মূল করতে 'অপারেশন রুট-আউট' অভিযান অব্যাহত থাকবে।

        প্রাসঙ্গিক
          মন্তব্য

          রোহিঙ্গা নেতা মুহিবুল্লাহ হত্যা মামলার এক স্বাক্ষীকে গলা কাটার হুমকি

          নিজস্ব প্রতিবেদক
          ১ নভেম্বর, ২০২২ ২৩:৫৩
          নিজস্ব প্রতিবেদক
          রোহিঙ্গা নেতা মুহিবুল্লাহ হত্যা মামলার এক স্বাক্ষীকে গলা কাটার হুমকি

          কক্সবাজার প্রতিনিধি:আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে রোহিঙ্গা নেতা মুহিবুল্লাহ হত্যা মামলার এক সাক্ষীর গলা কাটার হুমকি দিয়েছে এক আসামি। পরে সাক্ষীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিষয়টি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জানানো হয়েছে।

          মঙ্গলবার (১ নভেম্বর) কক্সবাজারের অতিরিক্ত দায়রা জজ আবদুল্লাহ আল মামুনের আদালতে সাক্ষ্য দেওয়ার সময় নূরে আলম নামের এক সাক্ষীকে এ হুমকি দেওয়া হয়।

          বিষয়টি নিশ্চিত করে কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী ফরিদুল আলম জানান, দ্বিতীয় দফায় দুই জন আসামি তাদের সাক্ষ্য দেন। মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে ২টা পর্যন্ত চলে এই সাক্ষ্যগ্রহণ। এসময় আসামি পক্ষের আইনজীবীরা স্বাক্ষীদের জেরা করেন।

          তিনি জানান, নূরে আলম ও হামিদ মাঝি নামে দুজন এ মামলার প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষী। ঘটনার দিন কাকে কাকে দেখেছেন, কারা গুলি করেছেন এসব বর্ণনা দিয়েছেন তারা। বুধবার এ মামলার আরো কয়েকজন সাক্ষীকে আদালতে তোলা হবে।

          ফরিদুল আলম জানান, বিষয়টি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে জানানো হয়েছে। সাক্ষীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পুলিশের সহযোগিতা চাওয়া হয়েছে।

          রাষ্ট্রপক্ষের এ আইনজীবী জানান, মিয়ানমার থেকে বাস্ত্যুচুত হয়ে বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে প্রত্যাবাসনের জন্য জোরালো ভূমিকা পালন করেন আরাকান রোহিঙ্গা সোসাইটি ফর পিস অ্যান্ড হিউম্যান রাইটসের (এআরএসপিএইচ) চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মুহিবুল্লাহ। ২০২১ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর রাতে উখিয়ার কুতুপালংয়ের লম্বাশিয়া ১-ইস্ট নম্বর ক্যাম্পের ডি ব্লকে নিজ সংগঠনের কার্যালয়ে মুখোশধারী বন্দুকদারিদের গুলিতে নিহত হন।

          মুহিবুল্লাহ হত্যার পরদিন তার ছোট ভাই হাবিবুল্লাহ বাদী হয়ে উখিয়া থানায় হত্যা মামলা করেন।

          দীর্ঘ সাড়ে আট মাস তদন্ত শেষে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা উখিয়া থানার সাবেক পরিদর্শক (তদন্ত) গাজী সালাহ উদ্দীন ২৯ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র (চার্জশিট) জমা দেন। এতে সাত জনের নাম ঠিকানা সঠিক পাওয়া যায়নি। এই সাত জনকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়ার জন্য আবেদন জানান তদন্তকারী কর্মকর্তা। অভিযোগপত্রে ৩৮ জনের নাম ও ঠিকানা সাক্ষীর তালিকায় রয়েছে। শুনানি শেষে ১১ সেপ্টেম্বর ২৯ জন আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। ওইদিন সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য ১১ অক্টোবর মামলার পরবর্তী তারিখ ঠিক করা হয়।

          এর আগে সোমবার (৩১ অক্টোবর) মুহিবুল্লাহ হত্যা মামলার বাদী নিহতের ভাই হাবিবুল্লাহ আদালতে সাক্ষ্য দেন।

          জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক সংস্থার সহায়তায় মুহিবুল্লাহর পরিবারের ২৫ জন সদস্য বর্তমানে কানাডায় অবস্থান করছেন। প্রথম দফায় ৩১ মার্চ স্ত্রীসহ ১১ জন ও দ্বিতীয় দফায় ২৫ সেপ্টেম্বর ১৪ জন কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্প থেকে কানাডা পাড়ি জমান।

          প্রাসঙ্গিক
            মন্তব্য
            সর্বশেষ সংবাদ
              সর্বাধিক পঠিত